নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন - "আমরা তো আল্লাহরই এবং আর নিশ্চয়ই আমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী"।
আমি আগেও বলেছি এখনো বলছি, বাংলাদেশে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম,বন্ধ করুন। ইন্টারনেট ব্যবহারে আরও কঠোরভাবে ব্যবস্থা নিন। তা না হলে আর দশ বছর পর মায়া, মমতা,স্নেহ ভালবাসা হীন এক তলাশূন্য জাতিতে পরিণত হবো আমরা। কারো কিচ্ছু করার থাকবে না। ফোর জি, ফাইভ জি'র চক্ররে ফেলে জাতিকে ধ্বংস করে দিবেন না।
কোন একটি ঘটনা ঘটলে তার আকস্মিকতায় আমরা যতো টানা চমকে যাই তার চেয়েও বড় একটি ঘটনার আকস্মিকতায় আমরা বর্তমান ঘটনাটি ভুলে যাই। এটা ই হচ্ছে প্রযুক্তির প্রতিশোধ। সব ফ্লাশ করে দেয়। প্রযুক্তি আমাদের দেয় তো অনেক কিছু, বিনিময়ে কেড়ে নেয় ধৈর্য্য আর শান্তি।
গত এক বছরে অথাৎ ২০২১ সালে বাংলাদেশে ১০১ জন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। ছাড়াও অন্যান্য ভাবে মৃত্যুর সংখ্যা যদি ধরি তাহলে পরিসংখ্যানটি হয়তো হাজার ছাড়িয়ে যাবে । (সুত্র - বিবিসি নিউজ )
কেন? কেন এই অপমৃত্যুর মিছিল ? প্রশ্নটা কি কখনো করছেন নিজেকে ? আমি বলবো প্রযুক্তির প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহারে মস্তিষ্কে যে ধরনের চাপের সৃষ্টি হয় সেই চাপের সাথে বাস্তব জীবনের চাপের সমন্বয়হীনতার কারণেই এই সব অপমৃত্যু। তাহলে কার কল্যাণে এতো কিছু ? চাইলে পক্ষে বিপক্ষে অনেক যুক্তি দেওয়া যায় কিন্তু প্রমাণ তো চোখেই দেখতে পাচ্ছি ।
ব্যবসা,কাজ বা লেখা পড়ার অজুহাত দেখিয়ে যতোটা সময় আমরা নেটে কাটাই তার এক ভাগ সময়ও মা, বাবা,ভাই, বোন বা পরিবারের জন্য ব্যয় করি না। আফিমের নেশার চেয়ে ও এ নেশার ভয়াবহতা অনেক বেশি। তাই বিরূপ প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে প্রশ্নটা নিজেকে করুন। কতোটা সময় প্রয়োজনে নেটে ব্যয় করেছেন। আর কতোটা সময়ই বা বাবা, মা, পরিবারকে দিয়েছেন।
সারাক্ষণ নিজেকে নিয়ে ব্যস্ততার ভান করবেন। কিছু টাকা বা সামান্য কিছু সেবা দিয়ে যদি মনে করেন, পরিবারের জন্য অনেক করেছেন তাহলে আপনার,আমার চেয়ে বড় হিপোক্রেট দ্বিতীয়টি নেই। সিনিয়র সিটিজেনরা টাকা চান না। তারা পরিস্থিতি থেকে মুক্তি চান। সে জিনিসটা দূর থেকে কিছুতেই করা যায় না ।
এই সময়ে এসে, কাউকে জ্ঞান দেবার কিছু নেই, জ্ঞান সবার আছে। কিন্তু যিনি পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে যান তিনি ই শুধু বুঝেন যন্ত্রণা কি?
আমরা যেভাবে এগুচ্ছি তাতে, এই ধরনের আত্মহত্যা আরো বাড়বে বই কমবে না। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেফাজত করুন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমার জ্ঞান আমাকে সর্ব অবস্থায় আল্লাহর উপর আস্থাশীল হতে বলে। কোন মানুষ ই নিজেকে নিরাপদ ভাবতে পারে না যদি না আল্লাহ তাকে হেফাজত না করেন ।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখাটির মুল ভাবনায় ভুল আছে, প্রযুক্তি হচ্ছে মানব জাতির সঠিক জ্ঞানের প্রয়োগ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হতে পারে এটা আমার একান্ত মৌলিক ভাবনা
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৬
সোবুজ বলেছেন: এই যে ব্লগ লিখছেন এটাই প্রযুক্তির দান।অপকার যা আছে সেটা মানুষের ভুল ব্যবহারের জন্য।জীবনের অনিশ্চয়তা অনেক আত্মহত্যার কারন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: লেখার মূল বিষয়টির দিকে খেয়াল করুণ । লেখাতে প্রযুক্তির সুবিধা নিতে না করা হয়নি । বলা হয়েছে , প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহারের কুফল নিয়ে ।
৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:০২
সাজিদ! বলেছেন: ভালো বলেছেন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ , শুভ কামনা
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনর পোষ্টের শেষ লাইনটি ভুল।
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করবেন না। আমাদের ভালো থাকার জন্য আমাদেরই চেষ্টা করতে হবে। আল্লাহ দুনিয়ায়র জন্য কোরআন হাদীস দিয়ে দিয়েছেন। সেই মোতাবেক চলতে হবে। পৃথিবীতে আপনি যা খুশি তাই করতে পারেন। এখানে এয়াল্লাহ আপনাকে কিচ্ছু বলবীন না। আপনাকে ধরা হবে মৃত্যুর পরে।