নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপহরণ - সাখাওয়াত বাবনে\'র কল্পকাহিনী (৫ম পর্ব)

২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৫৯



পাঁচ

ঘুমের মধ্যেই মনে হচ্ছিলো বহু দূর হতে কেউ আমার নাম ধরে ডাকছে ।
শব্দটা খুব ধীরে ধীরে কানের কাছে আসতে আসতে হারিয়ে যাচ্ছে । চোখ খুলে দেখতে ইচ্ছে করছে না কে ডাকছে । গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে ছিলাম । অনেক দিন এমন ঘুম হয়নি । ক্যাপসুল আকৃতির বিছানার চারপাশ হতে অক্টোপাসের শূরের মতো অসংখ্য তার বের হয়ে এসে শরীরের নানা অংশে শম্বুকের মতো আটকে আছে । সেগুলো থেকে খুব মৃদু একটা কম্পন হচ্ছে শরীরের ভেতর । সে কম্পন এতোটাই মৃদু যে মনে হচ্ছে হার্ট বিটের সাথে মিশে যাচ্ছে । আলগা করে বোঝা যায় না ।

হঠাৎ তীব্র একটা ঝাঁকুনিতে ঘুম ছুটে গেলো । আমি নড়ে উঠতেই অক্টোপাসের মতো শুঁড়গুলো দ্রুত একটা একটা করে শরীর থেকে খুলে আপনা আপনি বিছানার চারপাশে ঢুকে গেলো । এ নিয়ে ভয়ের কিছু নেই । এগুলো দিয়ে আমার শরীরের তাপমাত্রা, রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখা হচ্ছে । এলিস আমাকে ব্যাপারটা না বললেও আমি নিজ থেকে বুঝে নিয়েছি ।

পুরোপুরি ঘুম ভেঙ্গে যাবার পরেও বেশ কিছুক্ষণ শুয়ে রইলাম । শুয়ে থাকতে ভাল লাগছে । কানের মধ্যে এখনো সেই ডাক ঘুরপাক খাচ্ছে । আরও কিছুক্ষণ শুয়ে শুয়ে আকাশ পাতাল ভাবার পর বিছানা ছেড়ে জানালার কাছে গেলাম ।

ঘোলাটে একটা বায়বীয় রেখাকে কেন্দ্র করে নভোযানটি খুব ধীর গতিতে ঘুরছে । এই খুব ধীর গতি মানেও ঘণ্টায় প্রায় ২৪০০০ কিলোমিটার । মহাশূন্যের সর্বত্র গতির খেলা । কোন কিছু স্থির নেই । যেদিকে তাকাও,যেদিকে যাও সর্বত্রই গতি আর গতি । থেমে যাওয়া মানেই হচ্ছে, ধ্বংস হয়ে যাওয়া । হারিয়ে যাওয়া ।

মনিটরের দিকে তাকিয়ে দেখি সেটা বন্ধ হয়ে আছে । কোন ম্যাসেজ দিচ্ছে না । নিচের দিকে থাকা নীল বাতিগুলোও জ্বলছে না । হাত দিয়ে বোতামগুলো টিপাটিপি করে কোন লাভ হলো না দেখে মনিটরের স্ক্রিনে আঙুল দিয়ে নড়াচড়া করলাম । ডেড হয়ে আছে । কাজ করছে না এমন তো হবার কথা নয় । একটু চিন্তিত হয়ে এ্লিসের উদ্দেশ্যে বললাম, এলিস , এলিস তুমি কি আছো ? কিন্তু কোন উত্তর এলো না দেখে এবার সত্যি সত্যি চিন্তিত হয়ে উঠলাম । এমন তো আগে কখনো হয়নি । অজানা এক আশঙ্কায় ভেতরটা মোচড় দিয়ে উঠলো । আমি তবু্ও একটু পর পর ডেকে যেতে লাগলাম, এলিস.............. এলিস......এলিস .........।

অনেকক্ষণ ডাকাডাকির পর ভারি রবোটিক একটি কণ্ঠ ভেসে এলো , "হ্যালো চার্লি ।
আমি বললাম, তুমি কে ?
আমি, T90B12D নভোযানের সুপার কম্পিউটার বলছি । আমাকে তুমি "এমি" বলে ডাকতে পারো ।
বুঝতে পারলাম কণ্ঠটা T90B12D নভোযানে কৃত্রিম বুদ্ধি মত্তার। এলিসে'র অবর্তমানে সেই নভোযানটি নিয়ন্ত্রণ করে । ওর কথা ভুলেই গিয়েছিলাম ।
আমি বললাম, এলিস কোথায় ?
কোন রকম ভণিতা না করে "এমি" বলল, আমরা আমাদের গন্তব্যের খুব কাছাকাছি অবস্থান করছি । বাহিরে যে বায়বীয় রেখাটা দেখতে পাচ্ছ সেটা এন্ড্রোমিডা গ্যালাক্সির অন্তর্ভুক্ত গ্রহ "Tlisa"র বায়ুমণ্ডল । সব কিছু ঠিক থাকলে আমরা এতক্ষণে টেলিসা' বায়ুমণ্ডল বেদ করে ভেতরে ঢুকে যেতাম । কিন্তু সামান্য একটি যান্ত্রিক ক্রুটি দেখা দেওয়ায় আমরা "Tlisa"র বায়ুমণ্ডল প্রবেশ করতে পারছি না ।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কিসের যান্ত্রিক ক্রুটির কথা বলছ ?
মহাকাশ যানের ল্যান্ডিং গিয়ারের আটটি ফিউজ এর মধ্যে দু'টো ফিউজ কাজ করছে না । সেগুলো ফিক্স না করা পর্যন্ত । কিছু করতে পারছি না । তোমার সাহায্যের প্রয়োজন ।
আমার ! আমি অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম ।
এমি বলল, হ্যাঁ । তোমাকে ওই ফিউজ দু'টো রিপ্লেস করতে হবে ।
এমি'র কথা শুনে আমার হাসি পেল । পাগল নাকি, ব্যাটা বলে কি ? যে আমি কোনদিন লাইট,ফ্যানের সুইচ চেঞ্জ করিনি সেই আমি কিনা নভোযানের ফিউজ চেঞ্জ করবো । তাও আবার পৃথিবী থেকে কোটি কোটি মাইল দূরে অচেনা এক গ্যালাক্সির স্পেসে ! হাসি চেপে রেখে বললাম, তোমার মাথা ঠিক আছে তো ?
এমি একটু থেমে বলল, মাথা বলতে তুমি যদি মস্তিষ্ক বোঝাও তাহলে বলতে হচ্ছে আমার সেটা নেই । আমার পুরোটাই প্রোগ্রামিং করা ।
আমি বললাম, তোমাকে দিয়ে হবে না । তুমি এলিস কে ডাকো ।
আমি দু:খিত চার্লি, এলিসের সঙ্গে "Tlisa"র বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার আগে আর কথা বলতে পারবে না । পুরো স্পেসশিপে আমরা দু'জনই শুধু জেগে আছি । অন্যদের ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। একটু থেমে এমি আবার বলল, আমি তোমাকে দু'টো ফিউজ দিচ্ছি তুমি বাহিরে গিয়ে সে দু'টো লাগিয়ে ফিরে এসো ।
আমি কি বলবো বুঝতে পারলাম না । নিজের কানকেই যেন বিশ্বাস হচ্ছে না ।
আমি বললাম, তুমি যা বলছ সেটার অর্থ কি তুমি বুঝে বলছ,এমি ?
এমি হাসির মতো শব্দ করে বলল, হ্যাঁ, বুঝে বলছি । তোমাকে যা বলছি তুমি সেটা করো ।
আমি বলতে গেলাম, আমার মতো একজন আনাড়ি ...................কিন্তু কথা শেষ করতে পারলাম না । এমি আমার মুখে কথা কেড়ে নিয়ে বলল, পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলেও এখন পারবো । কোন সমস্যা হবে না । তুমি এসো আমার সাথে ।
সঙ্গে সঙ্গে বিছানার পাশের দেয়ালে একটা দরজা খুলে গেলো । স্পেস শিপের বাহিরে যেতে হবে কথাটা ভাবতেই ভেতরটা কেপে উঠলো । আমি কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে বললাম, এমি আমি বোধ হয় পারবো না । তুমি অন্য কাউকে পাঠাও ।
এমি বলল, এ কাজের জন্য তুমি ই সবচেয়ে যোগ্য । এসো, আমার সাথে কি করতে হবে আমি দেখিয়ে দিচ্ছি । বলেই কণ্ঠ স্বরটি দরজার কাছে গিয়ে বলল, এইদিকে । আমি মনের মধ্যে নানা শঙ্কা নিয়ে ভাসতে ভাসতে দরজার দিকে এগিয়ে গেলাম ।

রুম থেকে বের হতেই গোলাকার অন্ধকারাচ্ছন্ন একটা করিডোরের এসে পড়লাম । মনে হচ্ছে মস্ত বড় একটি পাইপের ভেতরে ঢুকে পেরেছি । কণ্ঠস্বর অনুসরণ করে দেয়াল ধরে ধরে ভেসে যাচ্ছি । বেশ কিছুক্ষণ এগুবার পর দেয়ালের অংশে আর একটা দরজা খুলে গেলো । সেটার ভেতর থেকে এলিস বলল, ভেতরে এসো । রুমের ভেতরটা ঘুটঘুটে অন্ধকার।

আমি দুরুদুরু বুক ভেতরে প্রবেশ করলাম । লম্বাটে রুমটা খুব একটা বড় নয় । আমি রুমে প্রবেশ করতেই বাতি জ্বলে উঠলো ।
এমি বলল , তোমাকে যা করতে হবে দেখিয়ে দিচ্ছি, সঙ্গে সঙ্গে বা পাশের দেয়ালে একটা মনিটর ভেসে উঠলো । তাতে নভোযানের বাহিরের অংশটা দেখা যাচ্ছে । সাদা রং এর প্রলেপের শরীরের উপর লাল রং এর বড় স্টিকার লাগানো । সেটাকে দেখিয়ে, এমি বলল, এটাই হচ্ছে, T90B12D এর গিয়ার বক্স । তুমি ওটা খুলে ফেললে ভেতরে আটটি ফিউজ লাগানো দেখতে পাবে ।
আমি বললাম, গিয়ার বক্স খুলবো কি ভাবে ?
এমি বলল, গিয়ার বক্স এর উপর তোমার রুমে থাকা মনিটরের মতো একটা মনিটর আছে সেটার সবুজ বাটন টিপলেই মনিটর অন হলেই পাসওয়ার্ড চাইবে । তুমি তোমার নাম টাইপ করবে , চার্লি ,তাতেই গিয়ার বক্স খুলে যাবে ।
ঘরে থাকা মনিটরে ততোক্ষণে, গিয়ার বক্স এর ভেতরের ছবি ফুটে উঠেছে । আট থেকে দশ ফিটের মতো জায়গা নিয়ে সারিবদ্ধ ভাবে পরপর আট'টি ফিউজ গুলো লাগানো । ছটার উপর সবুজ বাতি জ্বলছে । দুটোতে জ্বলছে লাল বাতি । এমি সে দুটো দেখিয়ে বলল, ও দুটো ফিউজ ই রিপ্লেস করতে হবে । পুরো কাজটি করার জন্য তুমি সময় পাবে বিশ মিনিট ।
আমি বললাম, ফিউজ দুটো কিভাবে খুলবো ?
এমি বলল, ইন্লেকট্রিক বক্স এ থাকা কাটাউট বা ফিউজের মতো টান দিলেই খুলে আসবে । সেখানে নতুন দুটো বসিয়ে হালকা চাপ দিলেই বসে যাবে । তারপর গিয়ার বক্সটি বন্ধ করে ফিরে আসবে । বাস ! তোমার কাজ শেষ । আমি পুরো বিষয়টা মাথার মধ্যে গেঁথে নিলাম ।

এরপর আমাকে আর একটি রুমে নিয়ে যাওয়া হলো । মাঝারি আকৃতির রুমটার দেয়ালে দেয়ালে নানান রকম যন্ত্রপাতির সাথে সারি সারি স্পেস স্যুট ঝুলছে ।

এমি বলল, ডান থেকে সপ্তম Emu টা তোমার। ওটা পরিধান করে নাও । আমি অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম, EMU আবার কি ? এটা স্পেস স্যুট ।
এমি আবারো হাসির মতো শব্দ করে বলল, ব্যবহারিক ভাষায় স্পেস স্যুট বলা হলেও এটি শুধুমাত্র একটি পোশাক বা একগুচ্ছ পোশাকের সমষ্টিই নয়, এটিকে “একজনের উপযোগী মহাকাশযান” (One-Person Spacecraft)-ও বলা হয়ে থাকে। স্পেস স্যুটের দাপ্তরিক নাম ‘Extravehicular Mobility Unit’, সংক্ষেপে EMU. একটি পূর্ণাঙ্গভাবে প্রস্তুত ও যন্ত্রপাতি দিয়ে সাজানো স্পেস স্যুট পরা নভোচারী মহাকাশযানের বাইরে বেরিয়ে এসে মহাশূন্যে ভেসে থাকতে পারে। ভেসে ভেসে স্পেস স্টেশনের বাইরের ত্রুটি বিচ্যুতি মেরামতের কাজও করতে পারে। নতুন গ্রহে নামার জন্য ও তোমার এই EMU বা স্পেস স্যুট প্রয়োজন হবে

আমি বললাম , এসব তো আমি জানি ।
হ্যাঁ জানারই কথা । এখন দ্রুত ওটা পরিধান করে নাও ।

আমি অবাক হয়ে স্যুটটার সামনে গিয়ে সেটাকে দেখতে লাগলাম । ধপধমে সাদা স্পেস স্যুটটার সমস্ত শরীরে নানা রং এর ছোট বড় অসংখ্য বোতাম আকৃতির স্টিকার লাগানো । দেখে মনে হচ্ছে, সুইচ টিপলে এখুনি জ্বলে উঠবে । স্পেস স্যুটের বুকের কাছে সোনালি অক্ষরে লেখা, আমার নামটা দেখে খুব ভাল লাগলো ।

উইলিয়াম চার্লস চার্লি ,
T90B12D ,
২২৫০ এডি।

কিন্তু নামের পাশে সনটা দেখেই ভুত দেখার মতো চমকে উঠলাম । এটা কি ? ২২৫০ এডি মানে কি ?
এমি বলল, এটা বর্তমান সময় ।
আমি বললাম, বর্তমান সময় মানে কি ? এইতো সপ্তা খানেক হলো পৃথিবী ছেড়ে এসেছি । এখনো স্পষ্ট মনে আছে ৪থ আগস্ট ২০২১। সেটা ২২৫০ AD হলো কি করে ? মাঝখানের ২২৯ বছর গেল কোথায় ?
"এমি" কিছু বলল না চুপ করে রইলো ।

চলবে ..........।




মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


এলিয়েনদের দৈহিক আকৃতির বর্ণনা পেলে গল্পটি আরো জীবন্ত মনে হতো।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অবশ্যই , সাইন্স ফিকশন আর এলিয়েন থাকবে না ? আমরা টিলিশার বায়ূমন্ডলে পৌছে গেছি । আগামী পর্বগুলোতে তাদের সাথে বোঝাপড়া হবে । সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

২| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ভিন্ন গ্রহের চরিত্র নিয়ে লেখা গল্প পড়তে ভিন্ন রকম একটা কৌতুহল বেড়ে যাচ্ছে। প্রতি পর্বেই নতুন কিছু পাচ্ছি। ভালো হয়েছে।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ । সুন্দর মন্তব্য করেছেন । আশা করি পুরোটা পথ সাথে পাবো । কল্প কাহিনী সবার ভালো লাগে না । একই ধরনের ঘ্যানঘ্যান প্যানপ্যান কার ই বা ভালো লাগে ।

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌
এখনো মূল গল্পে কি ঢুকতে পেরেছি?

২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:১১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: গল্পের মূল অংশে অনেকটা ঢুকে গেছেন ।
যে কোন গল্পের একটা বুনন আছে ভাই । আমি কিছু লেখার আগে শুরু ও শেষটা ভেবে নেই । মধ্যের অংশটুকু ধীরে ধীরে জুড়ে যায় । গল্পের বিস্তিতি বৃদ্ধি পায় গল্পের ডেপথ কতোটা সেটার উপর নির্ভর করে । আপনি মহাকাশ নিয়ে লিখছেন , অথচ একটানে শেষ করে দিলেন তাহলে তো হবে না । ভেবে রেখেছি এটি দশ পর্বের গল্প হবে ইনশাআল্লাহ্ । আপনার মতো একজন মনোযোগী পাঠক পাওয়া সত্যিই যে কোন লেখকের জন্য খুশির ব্যাপার । শুভ কামনা রইলো ।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০১

ইসিয়াক বলেছেন: আপনার গল্পগুলো এক এক করে পড়া শুরু করবো।

লিখতে থাকুন।
শুভকামনা রইলো।

২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:১২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমার জন্য অনেক খুশির বিষয় হবে সেটি । ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.