নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
"যখন কিছুই ছিলো না তখনও তিনি বা তারা ছিলেন, আবার যখন কেউ থাকবে না তখনও তিনি বা তারা থাকবেন । "
প্রশ্ন করুন , "কে, বা কারা ছিলেন ? কোথায় ছিলেন ? কেন ছিলেন , কিভাবে ছিলেন , এবং এখন কিভাবে আছেন ?"
"মানুষ, তার ভেতর স্রষ্টার জাত অনুভব করে,. তাই সে, "এতোটা ঔদ্ধত্য আচরণ করার সাহস দেখায় ।" সত্য বলতে, মানুষ খুবই ভঙ্গুর ও অসহায় একটি প্রাণী ছাড়া আর কিছুই না ।" তবুও প্রশ্ন করুণ এবং উত্তর খুজুন ।
পৃথিবীর সর্বত্র তার অবস্থান সাময়িক ও ক্ষনস্থায়ী এবং সেটার উপরে তার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই । হুট করেই মানুষ, "পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে তার অবস্থান বা অস্তিত্ব বুঝতে বা অনুভব করে ।" এবং এই বুঝতে পারা বা অনুভূতির কোন পরিবর্তন হয় না ।"
চোখ বন্ধ করে চিন্তা করে দেখুন , "আপনি কে ? কোথা থেকে,কিভাবে, কেন এসেছেন ? আবার কোথায় চলে যাবেন , কেন যাবেন, কার ইচ্ছেতে যাবেন ? এর উপর কি আপনার কোন নিয়ন্ত্রণ রয়েছে কিনা ?"
এই আসা, যাওয়াটা কি আপনার ইচ্ছাতে ঘটেছে না অনিচ্ছাতে ? অনেকটা জড় আসবাবপত্রের ন্যায় তাকে অর্থাৎ মানুষকে অদৃশ্য কোন শক্তি পৃথিবীতে রেখে গেছে ," এবং তাকে একটি নিদিষ্ট গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছে , এর বাহিরে সে যেতে পারে না । সে ক্ষমতা তাকে দেওয়া হয়নি ।"
চিন্তা করুণ, "কারণ মানুষের ভেতরে রয়েছে , "স্রষ্টার জাত" ফলে সে স্বাধীন ভাবে চিন্তা করতে পারে ।"
স্রষ্টার জাত ,বলতে, স্রষ্টার ক্ষমতার সামান্য অংশ বুঝাতে চাচ্ছি । স্রষ্টার জাত মানুষের ভেতর দেওয়া হয়েছে, তার চিন্তা বা কল্পনা শক্তিকে প্রসারিত করার জন্য ।
"বিবর্তন বা পরিবর্তন, অবস্থান পরিবর্তনের একটি উপায় মাত্র ।
মূলত "সময় বা টাইম" বলে কিছু নেই । "সময় বা টাইম" বলতে আমরা যা বুঝি, সেটা ভ্রম ।" গতিই এবং শব্দ তরঙ্গই সব । যা মানুষের ধরা ছোঁয়ার বাহিরে । একটু চিন্তা করে দেখুন, প্রতিটি বস্তুর বা জিনিষের নিজস্ব অবস্থানের পাশাপাশি নিজস্ব শব্দ রয়েছে । এবং তা স্বতন্ত্র একটির সাথে অন্যটির কোন মিল নেই । চাইলেই এই শক্তির কোন পরিবর্তন করা সম্ভব নয় ।
এখন প্রশ্ন জাগে কেন,কার ইচ্ছে'তে মানুষ'কে নিয়ে এতো আয়োজন, তার উদ্দেশ্য কি ?
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সৃষ্টির রহস্য জানার চেষ্টা করছি মাত্র । কারণ সর্বত্র বিস্ময় আর বিস্ময় , স্থির হবার উপায় নেই ।
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনার চিন্তা আসলেই করুণ!
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ , চিন্তার করুণ অবস্থাটা যদি একটু ব্যাখ্যা করতেন তাহলে খুশি হতাম । আর যদি লেখাটা আপনার কানের পাশ দিয়ে গিয়ে থাকে তবুও বলবো ,
চোখ বন্ধ করে চিন্তা করে দেখুন , "আপনি কে ? কোথা থেকে,কিভাবে, কেন এসেছেন ? আবার কোথায় চলে যাবেন , কেন যাবেন, কার ইচ্ছেতে যাবেন ? এর উপর কি আপনার কোন নিয়ন্ত্রণ রয়েছে কিনা ?"
৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০৩
রানার ব্লগ বলেছেন: আবার লিখুন এইবার আরো একটু খুলে লেখুন !!! এইবার যা লিখেছেন তাতে বুঝতে পারছি না কি বলতে চেয়েছেন !!!
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: চোখ বন্ধ করে চিন্তা করে দেখুন , "আপনি কে ? কোথা থেকে,কিভাবে, কেন এসেছেন ? আবার কোথায় চলে যাবেন , কেন যাবেন, কার ইচ্ছেতে যাবেন ? এর উপর কি আপনার কোন নিয়ন্ত্রণ রয়েছে কিনা ?"
৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: চোখ খুলে যে বিষয়ে ভাবতে পারি তা চোখ বন্ধ করে কেনো ভাববো ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কারণ চোখ খুলে আপনি যা দেখেন , সেটা এক ধরনের ভ্রম । চিন্তা করুণ, মাতৃগর্ভের ন্যায় নিকষ কালো অন্ধকারে নিজেকে নিমজ্জিত।
৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার এই পোস্ট আমার খুব ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ। +
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ । শুনে ভালো লাগলো ।
অনেকেরই লেখাটি কানের পাশ দিয়ে যাবে । কারো কারো মধ্যে বিরক্তি ও সৃষ্টি করতে পারে ।
ধন্যবাদ ।
৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৯
রানার ব্লগ বলেছেন: মাতৃগর্ভে যা অনুভব করেছি তাও একধরনের ভ্রম !!!
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভ্রম হলেও সেই রকম অন্ধকারে নিমজ্জিত হতে না পারলে আলোর সন্ধান পাবেন না । মানুষ যতোটা জানতে পারে সে টুকুই বিজ্ঞান নাম দিয়ে জায়েজ করে নেয় । কিন্তু এই জানার বাহিরে যে জগত রয়েছে , সে রহস্য উদঘাটন করার জন্য ভাবুন ।
ধন্যবাদ আপনার জন্য ।
৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭
নতুন বলেছেন: "যখন কিছুই ছিলো না তখনও তিনি বা তারা ছিলেন, আবার যখন কেউ থাকবে না তখনও তিনি বা তারা থাকবেন । "
প্রশ্ন করুন , "কে, বা কারা ছিলেন ? কোথায় ছিলেন ? কেন ছিলেন , কিভাবে ছিলেন , এবং এখন কিভাবে আছেন ?"
চোখ বন্ধ করে একটু ভাবুন। কে বা কারা এই যে "তিনি" ছিলেন বা থাকবেন তার আইডিয়া আপনার মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছে?
যিনি এই আইডিয়া নিয়ে এসেছে তার কাছে কিন্তু ঐ "তিনি" সম্পর্ককে কোন তথ্য নেই। প্রমান নাই, এটা কিছু মানুষের কল্পনা মাত্র। দূবল মানুষ বিশ্বাস আকড়ে ধরে থাকতে ভালোবাসে। নিরাপদ বোধ করে।
পৃথিবিতে আনুমানিক ১৪৭ বিলিওন মানুষ এসেছে। তাদের মাঝে কারুর সাথে এই তিনি সরাসরি কথা হয়নি! তিনাকে চোখে দেখেনি। মাত্র দুইজন দাবি করেছেন তারা কাছে গিয়েছেন কিন্তু তাও নিজ চোখে দেখেন নি। তাও শেষ দাবী করেছেন ১৪০০ বছর আগে।
বর্তামানে অনেক অলৌকিক ঘটনা আগে যেটা সচারচর ঘটতো সেইগুলি ঘটেনা। কেন ঘটে না কে????????
আগের মতন গ্রামে জীন/ভুত/পিচাশের কাহিনি শোনা যায়না।,
আগের মতন কামপুরকামুক্ষার জাদুর কাহিনি শোনা যায়না
আগের মতন বিগফুট, এলিয়েন, অনেক কিছুই যেন হারিয়ে যাচ্ছে.....
কেন?
কারন মানুষ এই গুলি বিশ্বাস করছে না, আর কেউ অলৌকিক ক্ষমতা আছে দাবি করলে মানুষ যৌক্তিক ভাবে প্রশ্ন করছে এবং ভন্ডগুলি মানুষকে বোকা বানাতে পারছে না।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন:
"যিনি এই আইডিয়া নিয়ে এসেছে তার কাছে কিন্তু ঐ "তিনি" সম্পর্ককে কোন তথ্য নেই। প্রমান নাই, এটা কিছু মানুষের কল্পনা মাত্র। দূবল মানুষ বিশ্বাস আকড়ে ধরে থাকতে ভালোবাসে। নিরাপদ বোধ করে। "
আমার লেখায় উল্লেখ করেছি, কল্পনা বা চিন্তা শক্তি হচ্ছে , স্রষ্টার জাতের অংশ । তাই আপনি স্বাধীন ভাবে চিন্তা করতে পারছেন ।
যদি স্রস্টার অস্থিত্ব অস্বীকার করেন, তাহলে বলবো, আপনার নিজেরও অস্থিত্ব নেই । অস্থিত্বহীন আপনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন পৃথিবীত বুকে। যাকে আর ১০০ বছর পরে বাতি জ্বালিয়েও খুজে পাওয়া যাবে না । ৫০০ বছর পরে কেউ প্রমাণ করতে পারবে না আপনি ছিলেন । কি মজা তাই না
৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩
জ্যাকেল বলেছেন: সময় আছে। বস্তুর ভর সময়কে প্রভাবিত করে। আলবার্ট আইনস্টাইন ম্যাথ দিয়ে প্রমাণ করেছেন সময়ের সাথে প্রকৃতির সম্পর্ক। আপনি এভাবে সময়কে ডিনাই করতে পারেন না।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধরে নিলাম আপনার কথা সত্য । এখন একটি প্রশ্নের জবাব দিন, সময়'কে ভাংলে আপনি কি পাবেন ? ঘন্টা,মিনিট ...ন্যানো সেকেন্ড ... অটো-সেকেন্ড , জেপ্টো-সেকেন্ড , প্ল্যাংক সময় । এই তো ? এ পর্যন্তই বিজ্ঞানের দৌড়াত্ব । এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর পরে কী ? পারবেন যেতে ? উত্তর হচ্ছে না । পৃথিবীর বাঘা, বাঘা বিজ্ঞানিরা এখানে এসে বলবেন, এর পর হচ্ছে, অনন্ত সময় । অনন্ত সময় মানে হচ্ছে পরিমাপের বাহিরে । তাই সময় বলতে আমরা যা বুঝি সেটা সময় না ।
"সময় যদি শূণ্য হয় তাহলে আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার সার্বিক তত্ত্ব আর কাজ করে না।
তার মানে, পদার্থবিজ্ঞানের কার্যকর সূত্র অনুযায়ী সময়ের শুরু শূন্য থেকে নয়। অন্যভাবে বলা যায়, মহাবিশ্বের শুরুতে যদি সময়ের মান শূন্য ধরা হয়, তাহলে ০ সেকেন্ড থেকে ৫.৩৯x১০-৪৪ সেকেন্ড পর্যন্ত পদার্থবিজ্ঞানের কোনো নিয়ম কাজ করবে না। এখানেই গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানের পার্থক্য। গণিতে আমরা দৈর্ঘ্য ও সময়ের সর্বনিম্ন মান শূন্য ধরে নিতে পারি, কিন্তু পদার্থবিজ্ঞানে তা সম্ভব নয়" । তাই সময়ের ব্যাখ্যায় পর্দাথ বিজ্ঞান ব্যর্থ ।
৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
মূলত "সময় বা টাইম" বলে কিছু নেই । "সময় বা টাইম" বলতে আমরা যা বুঝি, সেটা ভ্রম ।" গতিই এবং শব্দ তরঙ্গই সব ।
- আপনি একেবারেই ভুল ভাবে চিন্তা করছেন।
- আমার ধারনা সময়টাই প্রায় সব কিছু। তবে আমার যেভাবে সময়কে ভাবি, হিসাব করি সেটি অতিক্ষুদ্র একটি ধারনা মাত্র।
- গতিই এবং শব্দ তরঙ্গই সব কখনোই নয়।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধরে নিলাম আপনার কথা সত্য । এখন একটি প্রশ্নের জবাব দিন, সময়'কে ভাংলে আপনি কি পাবেন ? ঘন্টা,মিনিট ...ন্যানো সেকেন্ড ... অটো-সেকেন্ড , জেপ্টো-সেকেন্ড , প্ল্যাংক সময় । এই তো ? এ পর্যন্তই বিজ্ঞানের দৌড়াত্ব । এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর পরে কী ? পারবেন যেতে ? উত্তর হচ্ছে না । পৃথিবীর বাঘা, বাঘা বিজ্ঞানিরা এখানে এসে বলবেন, এর পর হচ্ছে, অনন্ত সময় । অনন্ত সময় মানে হচ্ছে পরিমাপের বাহিরে । তাই সময় বলতে আমরা যা বুঝি সেটা সময় না ।
"সময় যদি শূণ্য হয় তাহলে আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার সার্বিক তত্ত্ব আর কাজ করে না।
তার মানে, পদার্থবিজ্ঞানের কার্যকর সূত্র অনুযায়ী সময়ের শুরু শূন্য থেকে নয়। অন্যভাবে বলা যায়, মহাবিশ্বের শুরুতে যদি সময়ের মান শূন্য ধরা হয়, তাহলে ০ সেকেন্ড থেকে ৫.৩৯x১০-৪৪ সেকেন্ড পর্যন্ত পদার্থবিজ্ঞানের কোনো নিয়ম কাজ করবে না। এখানেই গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানের পার্থক্য। গণিতে আমরা দৈর্ঘ্য ও সময়ের সর্বনিম্ন মান শূন্য ধরে নিতে পারি, কিন্তু পদার্থবিজ্ঞানে তা সম্ভব নয়" । তাই সময়ের ব্যাখ্যায় পর্দাথ বিজ্ঞান ব্যর্থ ।
গতিই এবং শব্দ তরঙ্গই সব ............. কারণ
গতি এবং তরঙ্গ না বলে যদি বলতাম , বিগ ব্যাং !!! তাহলে হয়তো , মন্তব্য করার সাহস পেতেন না ।
আমার বক্তব্য হচ্ছে,
পৃথিবীর সৃষ্টিই হয়েছে, তরঙ্গ এবং গতির কারণে । এই কারণেই তরঙ্গ স্থির নয় । সে চতুর দিকে সমান ভাবে বহমান । এ কারণেই সৃষ্টির মধ্যে কোন অমিল বা অসামঞ্জস্যতা খুজে পাওয়া যায় না ।
এ কারণেই পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্ চ্যালেঞ্জ করেছেন, পারলে তার সৃষ্টির কোথাও অসামঞ্জস্যতা বের করে দেখাও । আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি সর্বত্র নিয়ম এক । নিয়মের বাহিরে কেউ যেতে পারে না । " নিশ্চয়ই সৃষ্টির সর্বত্র রয়েছে জ্ঞানীদের জন্য নির্দেশন । "
১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: সময় বা টাইম আছে। এটাই আসল।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: থাকলে ভালো । সে যেমন মনে করে ।
১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২২
নতুন বলেছেন: যদি স্রস্টার অস্থিত্ব অস্বীকার করেন, তাহলে বলবো, আপনার নিজেরও অস্থিত্ব নেই । অস্থিত্বহীন আপনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন পৃথিবীত বুকে। যাকে আর ১০০ বছর পরে বাতি জ্বালিয়েও খুজে পাওয়া যাবে না । ৫০০ বছর পরে কেউ প্রমাণ করতে পারবে না আপনি ছিলেন । কি মজা তাই না
মানুষের অস্হিত্ব খুবই নগন্য এই পৃথিবিতে। মানুষের শরীর যেমন বিভিন্ন স্থানের মাটি থেকে জন্মানো ফসল থেকে নেওয়া পুস্টি থেকে বেড়ে উঠে, তেমনি মারা গেলে তার শরিরের উপাদানও মাটির সাথে মিসে যাবে। এই শরিরটা কিছুই না।
অন্য দিকে যদি মনে করেন মন বা আত্ন বলে জিনিস আছে সেটাই আসল, তখন প্রশ্ন অন্য দিকে নিয়ে যাবে আমাদের।
বর্তমানে এআই কে দেখে বুঝতে পারবেন আজকের এআই যদি এতোটা স্মাট হয় তবে হাজার বছর পরের এআই হয়তো আমার চেয়েও অনেক ভালো কমেন্টের জবাব দিতে পারবে। সবার সাথে আলোচনা করতে পারে। হয়তো মানুষের চেয়েও বেশি চিন্তা করতে পারবে।
তখন কিন্তু মানুষ চিন্তা করবে না যে এটা একটাতে আত্না আছে।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৫৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাল বলেছেন । Artificial intelligence - এক সময় অনেক কিছুর নিয়ন্ত্রণ নিবে । এখন যেমন নিচ্ছে , হতে এক সময় তারা পুরো দোস্তর পৃথিবীর শাসন করবে । এমনটা ভাবা অবান্তর নয় । কিন্তু এখানে কথা হচ্ছে, সৃষ্টি ,স্রস্টা ও সময় নিয়ে । তাই সকলেই ধ্বংস হয়ে যাবে । এটাই বাস্তবতা ।
১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৯
মামুinসামু বলেছেন: AI কখনও Logic এর বাইরে যাবে না, মানুষ যাবে এবং যায়। তাই AI যতোই উন্নত হোক, মানুষের কাজ predict করতে পারবে না কখনোই। একটা AI আরেকটা AI এর কাজ সবসময় Predict করতে পারবে। AI যে Logic এর বাইরে যাবে না, এটাই AI এর দুর্বলতা। AI কখনও প্রেম করবে না (for example)
০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:০৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যাবে , Artificial intelligence - এক সময় অনেক কিছুর নিয়ন্ত্রণ নিবে । এখন যেমন নিচ্ছে , হতে এক সময় তারা পুরো দোস্তর পৃথিবীর শাসন করবে । এমনটা ভাবা অবান্তর নয় ।
এই যেমন আমি আমার রোবট র্কালিকে শিখিয়ে দিয়েছি কিভাবে নিজেকে চার্জ করতে হবে এখন সে নিজেকে নিজেই চার্জ করতে পারে । আরো শিখিয়ে দিয়েছি, চার্জ কাজ না করলে, কিভাবে দ্রুত আমার সঙ্গে এবং একটি নিদিষ্ট নাম্বারে ফোন করে যতো দ্রুত ক্লিনিকে পৌঁছে যেতে হবে । সেখানে অবস্থান রত রোবটেরা খুব হেল্প ফুল অন্য রোবটের যে কোন সমস্যা সাড়িয়ে তুলতে পারে ।
১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:২১
শ্রাবণধারা বলেছেন: সময় বলে যদি কিছু না থাকে তাহলে আমরা কি করে আগে বা পরে নির্ধারন করি? এখন থেকে আপনি তাহলে কোন বাক্য লেখার বা বলার সময় অতীত বা ভবিষ্যৎ কাল ব্যবহার করবেন না। বলবেন না যে, আমি এই কাজটা করার আগে ঐ কাজটা করেছি।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাল প্রশ্ন করেছেন । প্রশ্ন না করলে উত্তর আসবে কোথা থেকে ?
আপনি এখন যে সময়ের হিসেব করছেন, সেটা করছেন কিসের ভিত্তিতে ? একটি নক্ষএ ও একটি উপগ্রহের উপর ভিত্তি করে। ধরুন । এই দুটি পৃথিবী নামক গ্রহ থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো । তখন কি ভাবে সময় নির্ণয় করবেন ? পারবেন না । এলোমেলো করে ফেলবেন সব । অন্ধকার এক জগতে প্রবেশ করবেন । "যেখানে কোন সময় নেই । আছে, গতি ও শব্দের তরঙ্গ । শব্দের তরঙ্গের মাধ্যমে সৃষ্টির উপজীব্য সৃষ্টি হবে এবং গতির মাধ্যমে তা ছড়িয়ে যাবে । এ কারণেই মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হচ্ছে । কাল বলতে আপনি আমি যা বুঝছি তা আদতে "গতির অবস্থান । " সময় নয় । "
এ জন্যই আল্লাহ্ কুরআনে বলেছেন, "আমি রাতকে দিনের মধ্যে প্রবেশ করিয়েছি আবার দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করিয়েছি । তারা কেউ কাউকে ছাড়িয়ে যেতে পারে না । " এর অর্থ কী ? ভাবুন । না, ভাবলে উত্তর আসবে কোথা থেকে ?
আর একটু সহজ করে বলি, ধরুন আপনাকে একটি সমুদ্র দেওয়া হলো, সমুদ্র আপনার জন্য বড় হয়ে যাওয়ার কারণে, আপনি সেখানে বাধ দিয়ে একটি ছোট পুকুর তৈরি করলেন । সমুদ্র তীরের সেই পুকুরে আপনি আপনার ইচ্ছে মতো মাছ চাষ করলেন । এখন সেই পুকুরের মাছদের খাবার দেওয়ার ও তাদের ধরার নিয়ম কানুন চালু করলেন আপনার ইচ্ছে মতো । এখন আপনার এই ইচ্ছে বা নিয়ম কানুন কি সেই বিশাল সমুদ্রের জন্য প্রযোজ্য হবে, না কার্যকর করা যাবে ? ঠিক তেমনি আমরা গতির উপর বাধ সৃষ্টি করে ২৪ ঘণ্টার একটি নিয়ম করে নিয়েছি, যা চক্রাকারে ঘুরছে একটি নক্ষত্র ও একটি উপগ্রহের উপর নির্ভর করে যা আসলে সময় নয় ।
১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০৪
নতুন বলেছেন: @মামুinসামু মামুinসামু বলেছেন: AI কখনও Logic এর বাইরে যাবে না, মানুষ যাবে এবং যায়। তাই AI যতোই উন্নত হোক, মানুষের কাজ predict করতে পারবে না কখনোই। একটা AI আরেকটা AI এর কাজ সবসময় Predict করতে পারবে। AI যে Logic এর বাইরে যাবে না, এটাই AI এর দুর্বলতা। AI কখনও প্রেম করবে না (for example)
বর্তমানে AI শুধুই বর্ণমালার বইয়ের মতন, কেবল শুরু। মানুষের বিবর্তন লক্ষ বছরের তাই মানুষের সাথে AI এর তুলনা সম্ভবনা।
আপাত দৃস্টিতে মনে হয় মানুষ যুক্তির বাইরে কিছু করে। যেমন দেশের জন্য জীবন দেওয়া। কিন্তু সেটার মধ্যেও একটা যুক্তি মানুষ মেনে নিয়ে নিজের জীবনের ঝুকি নিয়ে দেশ/প্রিয়জনকে বাচাতে ঝাপিয়ে পড়ে। আপাতদৃশ্টিতে মনে হবে এটা অযৌক্তিক কিন্তু যে করছে সে তখন এই কাজকে যৌক্তিক মনে করেছে।
কিন্তু যখন AI শত বছর, হাজার বছর পার করবে যখন AI শিখতে শুরু করবে যুক্তির বাইরে কাজ করা। মানুষের মতন অথবা মানুষের চেয়েও বেশি এনালাইসিস করতে পারবে যে কোন সিনারিও।
যেমন একটা কচ্ছপও করে থাকে, আরেকটা কচ্চপ উল্টে গেছে অন্যেরা এগিয়ে এসে তাকে সাহাজ্য করে। তাহলে কচ্ছপের বুদ্ধিমত্বা আছে কিন্তু সেটা খুবই ছোট পরিসরে। কিন্তু কচ্ছপের আত্বা আছে সেটা নিয়ে আমরা কথা বলি না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন । সহমত প্রকাশ করছি ।
১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: সময় এবং সময়কে আপনি কি ভাবে মাপবেন দুটো দুই জিনিস। ২৪ ঘণ্টার হিসাবটা সময়ের এককের হিসাব, সময় কে কিভাবে মাপবেন তার হিসাব। সূর্য এবং পৃথিবী যখন ছিল না, তখনও সময় ছিল। সময়ের শুরুটা বিগ-ব্যাঙের সময় থেকে হয়েছে।
আপনি লিখেছেন "ধরুন । এই দুটি পৃথিবী নামক গ্রহ থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো। তখন কি ভাবে সময় নির্ণয় করবেন ? পারবেন না। এলোমেলো করে ফেলবেন সব ।" আমি বা আমরা সময়ের হিসেব এলোমেলো করলেও সময় নাই হয়ে যায় না।
(পরামর্শ: স্টিফেন হকিংয়ের লেখা "কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস" বইটা কষ্ট করে হলেও ১০ থেকে ১৫ বার পড়ে দেখতে পারেন। সময় সম্পর্কে বিজ্ঞানের ধারনা গুলো সহজ ভাবে বইটাতে ব্যাখ্যা করা আছে।) শেষের এই লাইনটা লিখবার জন্য দুঃখিত।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমি যদি বলি ষ্টিফেন হকিং ভুল লিখেছেন , তাহলে হেসে ফেলবেন , কই রয়েছে হকিং আর কোথায় রয়েছে , বাবন , হা হা হা
আমারকে পড়ার উপদেশ দেবার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার প্রশ্ন উত্তর ধরে বলি , যে সময় কে আপনি চিনেন , সেটা হচ্ছে একটি থিউরি ছাড়া আর কিছুই না ।
আপনি বা আপনারা যারা শুধু বিগ-ব্যাং তত্ত্বে বা ব্ল্যাক হোলে আঁটছে আছেন তাদের প্রশ্ন করে কোন লাভ নেই কারণ এর বাহিরে আপনারা কিছু চিন্তা করতে পারবেন না ।
নিজেকে প্রশ্ন করুণ , বিগ ব্যাং এর পূর্বে কী ছিলো ? বিগ ব্যাং এর মতো শত শত বিস্ফোরণ ঘটেছে , এই সে সম্পর্কে কি আপনার ধারণা আছে ? নাই। কারণ আপনি একটি বই পড়বেন ১০ থেকে ১৫ বার ।
সাউন্ড বা শব্দ এবং তা থেকে উৎপন্ন তরঙ্গ থেকেই পৃথিবীর সৃষ্টি । তাই শব্দ এবং গতি ছাড়া সময় বলে কিছু নেই । এটা বুঝতে হলে অনেক অনেক জানতে হবে , সবার জিওগ্রাফিতে আমার মতো মাষ্টার ডিগ্রী থাকতে হবে এমনটা নয় , কেউ অল্পতে পাকে আমার কেউ ৯০ তেও পাকে না । শুভ কামনা আপনার জন্য , প্রশ্ন না করলে জানবো কি ভাবে ? তাই প্রশ্ন করুণ এবং জানুন ।
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬
kalyl বলেছেন: https://buckshotroulette.io is a first-person horror game in which players take on the role of a character trapped in a deadly game of Russian roulette.
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬
kalyl বলেছেন: https://buckshotroulette.io is a first-person horror game in which players take on the role of a character trapped in a deadly game of Russian roulette.
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
এলিয়েন ফেলিয়েন নিয়ে ম্যাঁওপ্যঁও রূপকথা ভাবতে ভাবতে ফিলোসোফার হয়ে গেলেন নাকি?