![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমারে না যেন করি প্রচার আমার আপন কাজে তোমারি ইচ্ছা করো হে পূর্ণ আমার জীবনমাঝে।
দুঃখ দিনের গান-১
বনি আর আমি যখন পালিয়ে বিয়ে করি, তখন আমাদের আর কতই বয়স?
আমরা দুজন সবে ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা শেষ করে বসে আছি।
পালিয়ে না গিয়ে আসলে আমাদের কোন উপায় ছিল না। কারণ আমাদের ভালোবাসাকে স্বীকৃতি দেবার মত তখন কেউ ছিল না।
তাছাড়া বনি আর আমাদের সামাজিক অবস্থান এক ছিল না। বনিদের ছিল স্বচ্ছল পরিবার। বনি ছিল একমাত্র মেয়ে। প্রচন্ড সুন্দরী। অতটুকু মফঃস্বল শহরে, ওকে এক নামে সবাই চিনতো। ওদের সামাজিক প্রতিপত্তিও ছিল বিস্তর।
আর আমি? ছোট বেলায় হারিয়েছি মা'কে। বাবা আরেকটা বিয়ে করে আলাদা থাকেন। থাকি বড় বোনের আশ্রয়ে। যদিও বড় বোন যথেষ্ট আদর করেন।
অন্যদিকে চেহারায় আমার বনির মধ্যে ছিল আকাশ-পাতাল তফাৎ।
আমাকে সৃষ্টিকর্তা তৈরীই করেছেন কালো মাটি দিয়ে, আর রেখেছেন চির অন্ধকারে। এই জীবনে শুধু অন্ধকারেই পথচলা আমার।
চেহারায় শ্রী বলতে কিছুই নেই। তবুও বনি আমার প্রচন্ড প্রেমে পড়েছিল।
আসলে এখন বুঝতে পারি, যতটা ও আমায় ভালো বেসেছিল- তার চেয়ে ও মুগ্ধ পাঠক ছিল আমার লেখার। আমি নাকি খুব ভালো লিখতে পারি।আমাকে বনি বলতো, "হ্যামিলনের বাঁশীওয়ালা।"আমার কবিতায় বনির মত নরম মেয়েরা দুর্বল না হয়ে পারেনা।
ইশ্বর আমাকে দিয়েছিলেন, প্রচন্ড ভালোবাসার ক্ষমতা। যার অধিকাংশই আমি ব্যায় করেছিলাম, বনির পেছনে।
বিয়ে করে যখন বড় আপার বাসায় উঠলাম, সে রাতটা ছিল বড় ঝড়-জলের রাত। তারিখটা ছিল ১৪ শ্রাবণ। সে রাতে আমি বনিকে আমার নয়, মহাদেব সাহার কাছ থেকে ধার করে শুনিয়েছিলাম--
"তুমি শুদ্ধ করো আমার জীবন, আমি প্রতিটি ভোরের মতো
আবার নতুন হয়ে উঠি,
হই সূর্যোদয়
আমার জীবন তুমি পরিশুদ্ধ করো, আমি প্রস্ফুটিত হই ।"
মেয়েটা সারারাত আমার বুকের মধ্যে নুড়িসুড়ি মেরে শুয়েছিল। আমি ওর গায়ের গন্ধ, চুলের গন্ধ শুঁকে পার করেছি শ্রাবণের সেই আনন্দময় রাত।
আমরা দুজন কাছাকাছি এসেছিলাম, পরদিন। সমস্তটা দিন ওর হাত ধরে ছিলাম। কোথাও যাইনি। কিছু করিনি। শুধু আমি আর বনি, একটা ঘরে। আমাদের স্বপ্নে ঘরে।
১৬ ই শ্রাবণ বনির মা অনেক কষ্ট করে ঠিকানা খুঁজে এলেন, আমরা তখন গোছগাছ করছি--দূরে কোথাও পালিয়ে যাব।
প্রথমে বনি কিছুতেই মা'র সাথে দেখা করবে না। আমিউ ওকে পাঠালাম, কথা বলে আস--ভয় কি? আমি জোর করে ওর হাত থেকে আমার হাতটা সরিয়ে নেই। মা- মেয়েতে কি কথা হয়েছিল, জানি না।
শুধু এইটুকু জানি, এর কিছুক্ষণ পর; মেহের বানু আমার কাছে এলেন, "হাত জোর করে বল্লেন, বাবা তোমরা তো বিয়ে করেই ফেলেছ। আমার তো আর করার কিছু নেই-- তবে আমার একটাই মেয়ে। আমার একটা মান-সম্মান আছে। তাই একটা সামাজিক অনুষ্ঠানটা করে-মেয়েকে তোমার হাতে তুলে দিতে চাই। কয়েকটা দিন তুমি অপেক্ষা করতে পারবে না? তুমি আমাকে ফিরিয়ে দিও না বাবা।"
মা মারা গেছেন অনেকদিন-- আরেকজন মা হাতজোর করছেন, কেন যেন সেটাকে কিছুতেই ফেরাতে পারিনি। বনি, মা'র সাথে যাবে না বলে অনেক কেঁদেছিল। আমি ওকে বুঝিয়ে পাঠাই। সবার সামনে আমি বনিকে স্পর্শ করতে পারিনি কিন্তু সেদিন ওর চোখের জল ছুঁয়েছিলাম।
চোখের জল মুছিয়ে আমি আমার নববধুকে তার মা'র সঙ্গে পাঠিয়ে দেই, একটা সুন্দর দিন দেখবো বলে।
সেই বনির সঙ্গে আমার শেষ দেখা। এরপর অনেক চেষ্টা করেছি, বনিকে শুধু একনজর দেখবার জন্য। বনির মা-বাবা, পুলিশকে ইনফর্ম করে রেখেছিল, ঐ এলাকায় আমাকে দেখা মাত্র যেন এ্যারেষ্ট করা হয়।
কতবার পুলিশের তাড়া খেয়ে দৌড়েছি। মার খেয়েছি, একদিন জেলেও ছিলাম। সেই পুলিশেরা আজও আমার পিছু ছাড়েনি। আমি স্বপ্নে, দুঃস্বপ্নে বাঁচার জন্য দৌড়ে বেড়াই।
শুনেছি, বনি নাকি প্রথম প্রথম কাঁদতো-- তারপর একদিন রাস্তায় ওর সঙ্গে আমার দেখা হল। বনি আমাকে চিনতে পারেনি। বনি তাকায়নি আমার দিকে।
বনির ১১৭ টা চিঠি আছে আমার কাছে। প্রতিটা চিঠিতে কত আবেগ, কত প্রেম, সেগুলোকে উপেক্ষা করে, আমাকে উপেক্ষা করে বনি চলে যায় অনাগত ভবিষ্যতকে সুন্দর করতে।
পেছনে পরে থাকি আমি সেই কালো ছেলে--"মুঠো মুঠো কবিতা বুকের ভেতর জমিয়ে।" আমার ক্ষত বিক্ষত হৃদয় জুড়ে থাকে শুধু ঘৃণা।
তারপর যা হয়, পা বাড়াই আরেক অন্ধাকার জগতে, প্রথমে নেশা-- তারপর রাজনীতি। অস্ত্রবাজি, নীতির অবক্ষয়, সব কিছুই আমার চরিত্রের সাথে নোটিশ বোর্ডের মত ঝুলতে থাকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই কালো দিনগুলো থেকে আমাকে মুক্ত করে যুথি। শর্ত একটাই, যৌথ জীবনের প্রতিশ্রুতি।
যুথি আমার ক্ষতের মলম হয়ে এলও,একটা দিনের জন্যও আমি বনিকে ভুলতে পারিনি। সেটা কি আমার দোষ? চাইলেই জীবন থেকে মুছে ফেলা যায়, প্রথম প্রেমের স্মৃতি? সেই ১১৭ টা চিঠি? কদম গন্ধ মেশানো তুমুল ভালোবাসা?
না, আমি আসলে ঠিক কাউকেই ধরে রাখার উপযুক্ত না। আজকাল এটুকু বুঝতে পারি, আবেগ দিয়ে হৃদয় দোলানো যায়। কবিতা লিখে, কবিতা পড়ে মোহ তৈরী করা যায়--- কিন্তু ভালোবাসার গহীন জল সেঁচে মুক্তো আনা যায় না।
হয়তো আমি ঠিক পুরুষ না। শক্তি প্রয়োগে ঘৃণা ছিল বলেই কি, আমার জীবনে ভালোবাসারা দেশান্তরী? আমি ঠিক বুঝতে পারি না।
আজকেও ১৬ শ্রাবণ, যুথি চলে গেল একটু আগে। আর ফিরবে কিনা আমার জানা নেই।
এ জীবনে আমারই তো আর ফিরতে ইচ্ছা করে না, যুথিকে ফেরাবো কি? ঘরের আলো গুলো নিভিয়ে, জানালা খুলে দেই। বাইরে বৃষ্টি ধোওয়া আকাশ আর জোৎস্না জলে মাখামাখি। খোলা জানালায়--বুক ভরে তুলে নেই মুক্ত বাতাস।
তারপর চাঁদের আলোতে আমি বনির ১১৭ টা চিঠি পোড়াই।
আমার ব্যাক্তিগত বাক্সে লুকিয়ে রাখা চিঠির পাশে শুয়ে থাকা, ক্ষুদে অস্ত্রটাকে তুলে নেই আলগোছে। বড় যত্নে এতদিন যুথির চোখ এড়িয়ে ওটাকে রেখেছিলাম।
খুব ঠান্ডা মাথায় অস্ত্রটাকে পর পর দুবার নিশানা করি নিজের দিকে।
একবার শুধু ঘুমাতে চাই, আরামের ঘুম।
আমি পড়ে থাকি আমার বোধর বাইরে।
বোধহীন শূণ্যতায় এবার বনি কিম্বা যুথির কথা বলি না, আমি জীবনানন্দকে স্মরণ করি, বিড়বিড় করে বলি---
"ধানসিড়ি নদীর কিনারে আমি শুয়েছিলাম--পউষের রাতে--
কোনদিন আর জাগবো না জেনে
কোনদিন জাগবো না আমি --কোনোদিন জাগবো না আর--"
আজ ১৬ শ্রাবণ, এবার আমি পালাবোই।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৩
ফেরারী পাখি বলেছেন: এটা কি হল পানকৌড়ি? গল্পটা ভালো লাগেনি বুঝি?
কি আর করা?
২| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: বৃষ্টিভেজা কষ্ট ...
ভিজিয়ে দিন কষ্টগুলোকে ...
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৪
ফেরারী পাখি বলেছেন: আচ্ছা ভিজিয়ে দিলাম।
তোমার বাড়িতে দুটো পড়া বাকী, পড়ে আসবো তাড়াতাড়ি।
৩| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:০০
হারুন আল নাসিফ বলেছেন: হা প্রেম! হা জীবন!
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৫
ফেরারী পাখি বলেছেন: হা প্রেম! হা জীবন!
৪| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩
অপ্সরা বলেছেন: একদিন এলো চিঠি ডিভোর্স তুমি চাইলে
আদালতে আমায় দেখে নীরব হয়ে রইলে।
তারপর একা হয়ে একাকী পথ চলা
সময় গেলো বয়ে এলো গোধুলীবেলা
আবার প্রিয়তে আপুনি।তুমি তো আমার প্রিয়োই প্রিয়োই একাকার হয়ে গেলে।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৬
ফেরারী পাখি বলেছেন: বন্ধু তুমি কেঁদো না, আমারও কান্না আছে
কাঁদিনা তোমার জন্য--তুমি ভেসে যাও পাছে।
৫| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪
কীির্তমান বলেছেন: এক টানে নিয়ে গেলেন অগনিত চন্দ্রাস্ত আর সূর্যোদয়ের স্মৃতিতে....অগনিত ভোরের অভ্যর্থনায় থাকা আমার রক্তিম দৃষ্টির জ্বালাধরা সময়ে....তারপর আর ঘুমাইনি কতদিন.....দুচোখ রেখেছি মেলে শুধু নীল মেয়ের দেখা পাওয়ার আশায়....দেখা পাওয়া হয়নি বহুদিন....ক্লান্ত চোখের বিশ্বাসঘাতকতায় একসময় প্রতারণা করি নিজেকেই...
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৭
ফেরারী পাখি বলেছেন: ভালো থাকুন কীর্তিমান।
৬| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:০৫
কালপুরুষ বলেছেন: মন খারাপ করে দিলি। তুই একদম খারাপ। তবুও তোর ব্লগে আসবো।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৮
ফেরারী পাখি বলেছেন: দাদা আজ কি রান্না করলে? তাড়াতাড়ি তোমার বাড়ি যাব।
৭| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৬
জানপরী বলেছেন: অসাধারণ !
ধন্যবাদ।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ জানপরী।
৮| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৮
আলাউদ্দীন বলেছেন: আবার আসিব ফিরে তোমার জন্য বনি আর বিথিদের নিয়ে।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯
ফেরারী পাখি বলেছেন: জাহিদ তো আর ফিরবে না ভাই।
৯| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৪
কালপুরুষ বলেছেন: আমার পোস্টটা পড়লেই জেনে যাবি কি রান্না করলাম।
তোর জন্য সেই কবে থেকেই দরজা খোলা রেখেছি। সোজা এসে মাদুর পেতে বসে যাবি। যা যা খেতে চাস হাজির হয়ে যাবে।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৯
ফেরারী পাখি বলেছেন: হুম পড়ে, তোমার বাড়িতে যাইতে না পেরে হিন্দীতে বাতচিত করে আসলাম।
১০| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০
পানকৌড়ি বলেছেন: আমার এই মন্তব্যটা পড়ে মুছে দিলে খুশি হবো ।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:০০
ফেরারী পাখি বলেছেন: খুব অনিচ্ছাসত্বেই মন্তব্যটা মুছলাম।
ভালো থাকুন পানকৌড়ি।
১১| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:১১
আকাশচুরি বলেছেন:
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:১৪
ফেরারী পাখি বলেছেন: এটা কি হল বস? দুই একটা ভুল ত্রটি শুধরে দেবেন, কিছু বলবেন--
তাইলে না, ফলোয়ার রা শিখবে---
তা না এসে খালি ইমোটিকন দিয়ে কেটে পড়েন। আপনি তো মহা ফাঁকিবাজ।
১২| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:১৫
সাহারা তুষার বলেছেন: 'কবিতা লিখে, কবিতা পড়ে মোহ তৈরী করা যায়--- কিন্তু ভালোবাসার গহীন জল সেঁচে মুক্তো আনা যায় না।'
'যৌথ জীবনের প্রতিশ্রুতি'- কথাগুলোচমৎকার! ভাল লাগল।
-ধন্যবাদ সুন্দর একটি লেখার জন্য। এত সুন্দর যে মানুষটি লিখতে পারে তারতো কোন দুঃখ থাকতে পারে না।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:২৯
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য।
এটা নিছকই গল্প। হয়তো কারো জীবনের গল্পের সাথে মিলে যেতে পারে আবার নাও পারে।
আর কষ্ট সে তো আপেক্ষিক ব্যাপার। কে যে কখন কিভাবে কষ্টে থাকে সে গল্প তো সহজে জানা যায় না ভাই।
১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১০
তামিম ইরফান বলেছেন: হু
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৭
ফেরারী পাখি বলেছেন: হুম হুমাহুম।
আছ কেমুন অধ্যাপক গুলাবী? ভাই আমার, লেখা দাও একখান।
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪২
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: ঠিক এইরকম একটা প্লটে অনেক দিন ধরে একটা লেখা লিখতে চেয়েও পারিনি ... কতবার যে শুরু করেও আবার মুছে দিয়েছি তার ইয়াত্তা নেই ... হৃদয় ছুয়ে যাওয়া লেখাটা পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধ্যাত! কি যে বলিস। তোরা কত ভালো লিখিস।
আমি লেখার চেষ্টা করি মাত্র।
তবে গল্পটা মন ছুঁয়ে গেলে আমার কষ্টটা স্বার্থক হবে।
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৫
নাজনীন খলিল বলেছেন:
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৭
ফেরারী পাখি বলেছেন: আপা তোমার এত্তগুলা + বিনয়ের সাথে গৃহীত হইল।
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
আইরিন সুলতানা বলেছেন: দারুণ পরিণত একটা লেখা ...
একটা টান টান, ভয় ভয় উত্তেজনা ছিল, শেষটুকুতে পরিণতি কি হতে পারে !
বেশ লিখেছেন ...আসলেই বেশ ।
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ আইরিন। আপনি এমন করে বল্লে, কেন ভালো লাগবে না বলুন?
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নতুন রাজা বলেছেন: ভাইয়া, আমি তো আপনাকে চিনে ফেললাম... কেমন আছেন?
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫০
ফেরারী পাখি বলেছেন: মানে কি হল?
হ্যাঁ আমি ভালো আছি।
১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫
রাতমজুর বলেছেন:
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
ফেরারী পাখি বলেছেন: রামু এত দুঃখের গল্পে তুমি হাসতে পারলা?
সত্যি সেলুকাস! কি বিচিত্র মানব মন।
১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৭:২১
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: কষ্টের গল্প
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৭:৫৩
ফেরারী পাখি বলেছেন: হুম।
২০| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:০৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: শেষমেশ পলাতক বানাইলেন?
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:১৬
ফেরারী পাখি বলেছেন: কি আর করুম কও? হইয়া গেল।
২১| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:২৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: তবে লেখা ভালো লাগসে, রোমান্টিক থ্রিলার (মনে হয় বেরসিক কম্প্লিমেন্ট হয়া গেল, যাকগা)।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৫২
ফেরারী পাখি বলেছেন: থ্যান্কস বাচ্চু।
২২| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৫৪
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: আহারে বেচারার জন্য মনটা খারাপ হলো!
গল্প ভালো হইছে!
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:০০
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
২৩| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:০৮
মমমম১২ বলেছেন: এইভাবে শেষ হবে ধরনাও করিনি।
আমার সুখের গল্প বেশী ভাল লাগে।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:১০
ফেরারী পাখি বলেছেন: আমারও সুখের গল্প ভালো লাগে।
২৪| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৪৭
সহেলী বলেছেন: শুরু থেকে কেমন হারিয়ে গিয়েছিলাম লেখায় .........
শেষটা কেন অমন করে দিলে ? দাও না একটা অন্য গল্পের শেষে সুন্দর , সুখময় সমাপ্তি ।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:২২
ফেরারী পাখি বলেছেন: ঠিক আছে লিখবো।
২৫| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:২৬
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অফলাইনে লেখাটা একটানে পড়ে ফেলেছিলাম। খুবই মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। ভালোবাসার গল্পগুলো কত বিচিত্র আর বহুমুখী। আমি নিজেই অবাক হয়ে যাই!
পরিণতিটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে। পড়তে পড়তেই মনে হচ্ছিল এমন একটা নিরুপায় পরিণতি ছাড়া চরিত্রটার মুক্তি নাই।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৪০
ফেরারী পাখি বলেছেন: তুই কোত্থেকে উদয় হলি? তোর তো কোন সাড়াশব্দই নেই---------।
২৬| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:০৫
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: কে বলেছে? আছি চুপচাপ। লেখা না হলে সাড়া শব্দ কম করাই ভালো। খালি কলসি তো, বাজবে বেশি!
নতুন লেখা দিয়েছি, পড়িও।
৩০ শে জুলাই, ২০০৯ ভোর ৫:০৯
ফেরারী পাখি বলেছেন: ওক্কে পড়ুমনে।
২৭| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ ভোর ৫:৫১
শান্তির দেবদূত বলেছেন: মনটা ফুরফুরে ছিলো, অনেক দিন পর ভোর হওয়া দেখলাম, লেখাটা পড়ে মন খারাপ হয়ে গেলো .... বনির উপর প্রচন্ড রাগ হচ্ছে .....
গল্প হিসাবে চমৎকার .....
৩০ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৩১
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ দেবদূত এবং মন খারাপ করানোর জন্য দু:খিত।
২৮| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ ভোর ৬:০৪
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
শেষটায় এসে মন খারাপ হয়ে গেলো।
এমনই হয়।
তবু অন্যরকম হতে পারতো................
খুব ভালো লিখেছো পাখি।
শুভেচ্ছা নিও।ভালো থেকো।
৩০ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৩২
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, তোমর এমন মন্তব্য আমাকে লিখতে সাহস জোগায়।
২৯| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৩৫
ঊশৃংখল ঝড়কন্যা বলেছেন: আপু, লেখার স্টাইলটা বেশ বাস্তব টোনের, বিশেষ করে বনি-র ব্যপারটা। শেষে এসে বেশ ড্রামাটিক সমাপ্তি। ভাল লাগলো।
৩১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২৭
ফেরারী পাখি বলেছেন: হুম গল্পকে খুব নির্মোহ করার চেষ্টা করেছি, কতটুকু পেরেছি জানি না।
ধন্যবাদ এত মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য।
৩০| ৩১ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:০৬
দ্রোহি বলেছেন: জীবন চিত্রের বিষাদ ব্যঞ্জনা। ভাল লাগল।
৩১ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৩০
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ দ্রোহি।
৩১| ৩১ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৪৮
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: কষ্টের গল্প বেশি নাড়া দেয় আমাকে ,
কষ্টের গান , কষ্টের ছবি
৩১ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:০৬
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। তোমাকে কষ্ট তোমাকে না ছুঁক, সেই কামনাই করি।
৩২| ৩১ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:২৫
পারভেজ বলেছেন: হুম।
গল্পটা গল্পই মনে হলো।
ভালোবাসাকে কেন যেন শব্দের বাইরে অনেকটুকুই অন্যরকম লাগে।
সমাপ্তিটা কি তাই ছুঁয়ে গেলো না?!
হয়তোবা!
৩১ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৭
ফেরারী পাখি বলেছেন: বস জটিল একটা মন্তব্য করছেন, আমি এইটার তল খুঁজতেছি।
৩৩| ৩১ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৬
মেহবুবা বলেছেন: অন্যরকম আশা করে এগুচ্ছিলাম , শেষটায় মন ভার হয়ে গেল ।
কেমন আছো ফেরারী পাখী ?
৩১ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৯
ফেরারী পাখি বলেছেন: আমি ভালো , তোমার খবর কি?
৩৪| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৪০
সহেলী বলেছেন: বন্ধু দিবসের শুভেচ্ছা ।
ভাল থেকো ।
০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৪:৪৬
ফেরারী পাখি বলেছেন: তোমাকেও শুভেচ্ছা রইলো।
৩৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সাইফুর বলেছেন: লেখার স্টাইলটাও ভালো লাগছে
১৭ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:০৬
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ কাছিম। আছুইন কেমুন?
৩৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯
মুক্ত বয়ান বলেছেন: আপনার ব্লগে প্রথম আসলাম। প্রথম গল্প পর্লাম। সেটাই প্রিয়তে!!!
গল্প নিয়া আর কিছু বলার নাই।
১৭ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৭
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ মুক্ত বয়ান। আমি কৃতজ্ঞ।
৩৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
সাইফুর বলেছেন: ভালোই আছি
১৭ ই আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
ফেরারী পাখি বলেছেন: শুনিয়া বড়ই খুশী হইলাম বৎস।
৩৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৫
জেরী বলেছেন: মন খারাপ করা লেখা আপু
৩৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫
ফেরারী পাখি বলেছেন: হুম। একটু মন খারাপ করা লেখা বটেই।
৪০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৩
রিমি (স. ম.) বলেছেন: +
নচিকেতার পৌলমী গানটা মনে পড়ে গেল। দুঃখ পেলাম পড়ে। আর দুঃখ পেলাম বলেই ভাল লাগল।
৪১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:০৭
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ রিমি।
আমার বাড়িতে স্বাগতম।
৪২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৮
নসটাল-জিয়া বলেছেন: অসাধধারনভাবে শেষ করেছেন।
যদি সময় ও সুযোগ হয় তবে
The Death of Ivan Ilyich
-Leo Tolstoy
পড়ে দেখতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে। ভাল থাকবেন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৫০
ফেরারী পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ নসটাল-জিয়া, খুব দ্রুত চেষ্টা করবো পরে ফেলার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪
পানকৌড়ি বলেছেন: