নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......
বেশ কিছুদিন বাদে ব্লগে ঢুকলাম। আগের পোস্টের প্রতিউত্তর দেয়া হয়নি এখনো। গতকাল থেকে বেশ কিছূ ব্লগ পড়া হলো। বেশ কিছু পোষ্টে 'ধর্মান্ধ ' শব্দটা লক্ষ্য করলাম।
নিজ ধর্মান্ধ পরিপূর্ণভাবে পালন করা কি আর 'ধর্মান্ধ' শব্দটার মূল ব্যখ্যাটাই বা কি?
কেউ কি ব্যাখ্যা দিতে পারবেন?
একটু পড়ে মাগরিবের আজান হবে। রাজীব নুর রোজা রাখেনা কিন্তু ইফতার সাজিয়ে মেয়েদের নিয়ে আজানের আপেক্ষায় বসে থাকেন। রাজীব নুর রোজা না রাখলেও আজান না হলে ইফতার মুখে তোলেন না।
আজানের আগ আগ দিয়ে মেয়েরা হাত তুলে বাবার দোয়া করে। ইফতারের আগে দোয়া কবুল হয়। রাজীব নুর হাত না তুললেও মেয়েদের দিকে তাকিয়ে চোখ দুটো ছলছল করে।
রাজীব নুরের জীবন আরো সহজ সরল আর সুন্দর হোক। ইফতারের আগের দোয়া আল্লাহ নিশ্চয়ই কবুল করবেন।
এই পোস্টটা রাজীব নুরের জন্য। তিনি আমাকে ব্লগ ছেড়ে যেতে দিচ্ছেন না।
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ভালো লেগেছে।
দেখি অন্যরা কিছু বলে কিনা।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪
সোনাগাজী বলেছেন:
রাজীব নুরকে নিয়ে এভাবে পোষ্ট দেয়া ঠিক হয়নি।
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
খারাপ কিছু লিখিনি তো।
সহজ মানুষের প্রতিচ্ছবি মাত্র। উনি এমনই।
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমার মনে হয় যারা ধর্ম কে পুজি করে নিজেদের গোড়া ভেবে বসে থাকেন তারাই ধর্মান্ধ। অথচ ধর্ম সব সময় সুন্দর নির্মল ও স্বচ্ছ। ধর্ম কখনই কাউকে অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করতে বলেনি।
ধর্মের প্রথম কথাই হচ্ছে জেনে বুঝে শুনে দেখে পালন করা।
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
'জেনে বুঝে পালন'-- সমস্যাটা তিন শব্দে।
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
এস.এম.সাগর বলেছেন: লেখককে অসংখ্যা ধন্যবাদ, একই প্রশ্ন আমারও তাদের কাছে যে বা যাহারা ধর্মান্ধ বলে বলে মুখের ফেনা তুলে ফেলে।
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
দেখি, তেমন কোন ব্যাখা আসে কিনা।
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
এস.এম.সাগর বলেছেন: অপু দ্যা গ্রেট : ধর্মের প্রথম কথাই হচ্ছে জেনে বুঝে শুনে দেখে পালন করা।
যেনে বুঝে পালন করলে কি হবে বুঝছেনতো ? ভেবে বলেছেন নাকি অণ্যকিছু?
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
'জেনে বুঝে পালন'-- সমস্যাটা তিন শব্দে।
৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: যারা প্রমান ছাড়া বিশ্বাস করে তারাই ধর্মান্ধ।আগে চিকিৎসা করান তার পর লিখুন।আপনি নিজেই লিখেছেন,আমার চিকিৎসার প্রয়োজন।
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০২
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
চাচা আপনি যথেষ্ট বয়সী এবং আপনাকে শ্রদ্ধা করি।
আমি স্মৃতিকাতরতা রোগের চিকিৎসার কথা বলেছিলাম।
আপনার ব্যাখ্যাটা আরেকটু গুছিয়ে লিখুন।
৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি তো আগে গীটার বাজাতেন, এখনো বাজান?
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:০৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
কয়েক বছর আগে থেকেই গীটার ধরি না।
বাড়িতে ছোটভাইয়ের ড্রামস রাখা থাকতো। বাড়ি গেলে ধুমধাম বাজাতাম। গতকয়েক বছর ধরে বন্ধ।
আব্বা অসুস্থ হবার পর থেকে আর ড্রামসে বাড়ি দেয়া হয় না।
আপনি মনে রেখেছেন। অনেক কিছুই মনে রাখেন। ধন্যবাদ।
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১১
আরইউ বলেছেন:
সৌরভ, আশা করি আপনি ভালো আছেন।
ধর্ম বিষয়ে এত জ্ঞানী লোকজন ব্লগে অথচ কেউ “ধর্মান্ধ” শব্দটি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করলেন না দেখে কিছুটা অবাক হলাম। ব্লগের এক পাল ব্লগারদের মতামত দেখে মনে হয় ওনারা ধার্মিক আর ধর্মান্ধ শব্দ দু‘টিকে সমার্থক ভাবেন। ধর্মান্ধ সেই ব্যক্তি যে নিজের ধর্মকে অন্ধের মত বিশ্বাস করে এবং অন্যের ধর্মীয় বিশ্বাসকে তাচ্ছিল্য করে, অন্য ধর্মের লোকের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে, অন্য ধর্মের লোকজনের ক্ষতি করতে চায়।
একজন ধার্মিক ব্যক্তি নিজের ধর্ম পালন করেও অন্য ধর্মের মানুষের সাথে শান্তি বজায় রেখে বসবাস করতে পারেন।
রাজীব নুর আসলেই চমৎকার একজন মানুষ—উনি সকালে এক কথা বলেন, রাতে বলেন সম্পূর্ণ আলাদা কথা। এজন্য আমাদের ব্লগ মডারেটর ওনাকে “ব্লগীয় এরশাদ“ উপাধী দিয়েছেন।
উনি আবার খুব ভালো লেখকও—সমস্যা হলো ওনার আজেকের লেখা অতীতে অনেকেই লিখে গেছেন; অনেকে তাই ভুল বুঝে ওনাকে “লেখাচোর“ বলেন। উনি অবশ্য দাবী করেন কখনোই কারো লেখা চুরি করেননি। ওনার দাবীর বিপক্ষে, মানে উনি যে একজন আপদমস্তক ভন্ড ও লেখাচোর এর পক্ষে, প্রমানের অভাব নেই।
উনি একজন মিষ্টভাষী, সজ্জন ব্যক্তি—ওনার মতে বিপক্ষে গেলে উনি মানুষকে ইতর, ছাগল, শুওর, হারামজাদা এসব বলেন। ছোটবেলা থেকে পরিবার, ওনার পিতা-মাতা ওনাকে এসব নামেই হয়ত ডেকেছেন।
যাহোক, রাজীব নুরের গুনের কথা বলে শেষ করা যাবেনা।
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমি ভালো আছি। দীর্ঘদিন আপনাদের সাথে যোগাযোগ নেই। মানে ব্লগে।
ব্লগের শিরোনামের সাথে রাজীব নুরের সম্পর্ক নেই, তারপরেও একটা অংশে তাকে রাখা হয়েছে। কিছুদিন আগে ইফতার বিষয়ক একটা পোস্টে রাজীব নুর লিখেছিলেন। কেন জানি মনে হলো উনাকে জুড়ে দেই।
রাজীব নুরের সাথে আমারো টুকটাক খোঁচাখুঁচি হয়েছে যা অন্য কারো সাথেই হয়নি। উনার অনেক পোষ্টেই মনঃক্ষুণ্ন হয়েছি।
আপনি সহ অনেকের সাথেই দেখেছি ব্যপারটা বেশ খারাপ পর্যায়ে চলে গেছে। ব্লগে যখন একটিভ ছিলাম তখন ঐসব দেখতাম। খারাপ লাগতো।
আমার কাছে মনে হয় দিনশেষে রাজীব নুর ঐটাই, চোখ ছলছল মানুষটা।
আপনি ভালো থাকবেন আরইউ। ব্লগে থাকবেন। আগের মত হয়তো জমবেনা। তারপরও।
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৫৬
শার্দূল ২২ বলেছেন: ধর্ম শব্দটা আমরা যেই অর্থে ব্যবহার করি সেটাই ভুল, ধর্ম বলতে এমন কিছু দুনিয়াতে নেই। একটা মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষ হিসেবে কিছু দায়িত্ব নিতে হয় নিজের জন্য পরিবারের জন্য প্রতিবেশির জন্য , সমাজের জন্য দেশের জন্য। এটাই মানুষের ধর্ম। মানুষ এসব থেকে বাঁচার জন্য অবান্তর কিছু কাজ কে ধর্ম নাম দিয়েছেন। এবার সেটা অন্ধের মত করুক আর চোখ খুলে করুক পুরোটাই জলে।
আর আসল যেই ধর্ম বা মানুষের কাজ সেগুলো অন্ধের মত করলে তো কাজে ভুল হবে , বুঝে শুনেই করতে হবে। সুতারং ধর্মান্ধ শব্দটাই ভুল।
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
খুব সুন্দর বলেছেন। ভালো লাগলো।
অনেকেই কথার কথাই ধর্মান্ধ শব্দটা ব্যবহার করেন।
শার্দূল কেমন আছেন আপনি?
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: ধর্মান্ধতার অর্থ নিজ ধর্মে বিশ্বাসী কিন্তু অন্য ধর্মের প্রতি প্রবল বিদ্বেষী। যে ধরনের চিন্তাভাবনায় আমি আমার ধর্ম পালন করে সন্তুষ্ট নই, ধর্ম পালনের অংশ হিসেবে অন্যকে অভিশপ্ত হিসেবে ঘোষণা করতে হয় এবং অন্য ধর্মকে বাতিল করতে হয়, আমার মতে সেটি ধর্মান্ধত।
আমার এই সাম্প্রতিক সময়ের পোস্টটাতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম।
ব্লগে সাম্প্রদায়িক পোস্ট বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:১৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনার ব্যখ্যা সবার থেকে আলাদা হবে।
আমি কিছুটা এমন ভাবি। কথায় কথায় ধর্মান্ধ যারা বলে তাদের সাথে মিলবে না।
তাঁদের ব্যখ্যায় আমিও ধর্মান্ধের লিস্টে পড়ে যেতে পারি।
আমি কোরা বাংলায় বিচরণ করি। কি ভীষণ ধর্ম বিদ্বেষ আর ঘৃনার চর্চা করা হয় ওখানে!!
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্ম নিছকই একটা বিশ্বাস মাত্র। তাও আবার এমন বিশ্বাস যা কিনা জন্ম সূত্রে প্রাপ্ত।
ধর্মের কথা জোখ কান বন্ধ করিয়া বিশ্বাস করিতেই হইবে।
এখানে বিজ্ঞান কিংবা যুক্তির কোন অবকাশ নাই।
যারা এই সিনড্রোমে ভগেন তারাই মূলতঃ ধর্মান্ধ।
প্রচলিত ধর্ম সমাজের একটা আগাছা।
মানুষের ধর্ম যদি থাকতেই হয় সেটা হতে পারে মানবতা ধর্ম। যেমন লোহার একটা ধর্ম আছে।
কাঠের একটা ধর্ম। পানির একটা ধর্ম আছে। মানুষেরও একটা ধর্ম আছে।
সমাজে আমরা যেই ধর্ম দেখি সেটা না।
সেটা হচ্ছে ময়লা।
২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনি ক্রিয়েটর বা সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী?
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
ধুলো মেঘ বলেছেন: ধর্মান্ধ বলতে আমি বুঝি, যে কোন ব্যাপারে ধর্মের বিধানই চূড়ান্ত বিধান - এটা বিশ্বাস করা। দেশের আইন কানুন বা বিজ্ঞান প্রযুক্তি যা-ই বলুক না কেন, আমি কোরআনের বাইরে আর কিছু বিশ্বাসও করিনা, আমলেও নেইনা - এই মনোভাবের নাম ধর্মান্ধ মনোভাব।
রাসূল (স) সত্যবাদী ছিলেন এবং তিনি সর্বাবস্থায় সত্য কথা বলেন - এটা মেনে নিয়ে হযরত আবু বকর (রা) হয়েছিলেন ধর্মান্ধ। তাঁর মেরাজ সফরের ঘটনা যখন মক্কার অলিতে গলিতে ছড়িয়ে গেল এবং কাফেররা আবু বকরকে উদ্দেশ্য করে এই ঘটনা তাচ্ছিল্য সহকারে বলতে লাগলো, 'তোমার সাথী নাকি আকাশে গিয়েছিল' - তখন আবু বকরের জবাব ছিলঃ এই ঘটনার কথা কি মুহাম্মদ (স) নিজে বলেছে? সবাই বললো, হ্যাঁ, সে স্বীকার করেছে। আবু বকর বলেন, তাহলে তা অবশ্যই সত্য। তিনি আকাশে গিয়েছিলেন।
২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
দারুণ ব্যাখা। ভালো লেগেছে।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনি নিশ্চই ধর্মান্ধ নন?
আপনার জন্য হয়তো সিচুয়েশন ক্রিয়েট করলে আপনি ধর্মের জন্য জীবন দিবেন, যাদের সিচুয়েশন লাগে না তাদের ধর্মান্ধ বলে থাকে।
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যে ধর্মে বিশ্বাস করে সে'ই ধর্মান্ধ তবে এর মাঝে প্রকারভেদ আছে যেমন- কম ধর্মান্ধ, বেশি ধর্মান্ধ, হালকা ধর্মান্ধ, পাতলা ধর্মান্ধ ইত্যাদি।
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩
তোফায়েল ইসলাম বলেছেন: ধর্মান্ধ বলতে বোঝায় এমন ব্যক্তিকে যিনি: নিজের ধর্মের প্রতি অন্ধভাবে বিশ্বাসী: ধর্মীয় বিশ্বাসের ক্ষেত্রে কোন প্রশ্ন বা যুক্তিবাদ স্বীকার করে না।
অন্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ: অন্য ধর্মের প্রতি সহনশীলতা দেখায় না, বরং তাদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করে।
ধর্মীয় বিধি-নিষেধে কট্টর: ধর্মীয় নিয়ম-কানুন মেনে চলার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কঠোর এবং অন্যদের উপরও তা চাপিয়ে দেয়।
মতবিরোধীদের প্রতি অসহিষ্ণু: যারা তার ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে একমত নয়, তাদের প্রতি সহিংসতা বা নির্যাতনের পক্ষেও যেতে পারে।
যুক্তি ও বাস্তবতার পরিবর্তে ধর্মীয় বিশ্বাসকে প্রাধান্য দেয়: বাস্তব পরিস্থিতি বা যুক্তির চেয়ে ধর্মীয় গ্রন্থ বা ঐতিহ্যকে বেশি গুরুত্ব দেয়।
ধর্মান্ধতার কিছু লক্ষণ:
নিজের ধর্মকে সর্বশ্রেষ্ঠ মনে করা এবং অন্য ধর্মকে নিকৃষ্ট মনে করা।
অন্য ধর্মের অনুসারীদের প্রতি ঘৃণা, অপমান বা সহিংসতা প্রদর্শন করা।
ধর্মীয় বিধি-নিষেধের ক্ষেত্রে অন্ধ অনুসরণ এবং কট্টরপন্থা প্রদর্শন করা।
মতবিরোধীদের প্রতি অসহিষ্ণুতা এবং তাদেরকে দমন করার চেষ্টা করা।
ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে ভুল তথ্য ছড়ানো বা প্রচার করা।
উল্লেখ্য যে, ধর্মপ্রাণ এবং ধর্মান্ধের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি তার ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং নিয়মিত ধর্মীয় কর্মকাণ্ড পালন করে, তবে অন্য ধর্মের প্রতি সহনশীল এবং যুক্তিবাদী হয়।
ধর্মান্ধতা একটি নেতিবাচক গুণাবলী যা ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি সহিংসতা, বিদ্বেষ এবং ধর্মীয় গোঁড়ামির জন্ম দিতে পারে।
১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: সৌরভ,
আমার মনে হয় সবাই আগ্রহ নিয়ে ইফতারী করেন। সবচেয়ে বড় কথা পরিবারের সকলকে নিয়ে একসাথে ইফতারী করা ভাগ্যের ব্যাপার।
আমার দুনিয়া খুবই ছোট। কাজ আর আমার পরিবার। এই নিয়েই দারুন ব্যস্ত থাকতে হয়।
আপনার খবর কি?
আপনার ছেলের কি খবর? ইদে কি গ্রামের বাড়ি যাবেন?
১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি মনে করি ধর্মান্ধ মানে যে নিজ ধর্মের অনুশাসনের প্রতি কঠোরভাবে অনুগত ও নিবেদিত, কিন্তু অন্য ধর্মে বিশ্বাসীদের প্রতি সহনশীল নয়। বস্তুতঃ কোন ধর্মই তার উপর বিশ্বাসীদের প্রতি অন্য কোন ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ অনুমোদন করে না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২১
সোনাগাজী বলেছেন:
যারা কাজে কর্মে দেশের শাসনতন্ত্রের উপরে ধর্মকে জাতীয় জীবনে প্রধান্য দিচ্ছে, তাদেরকে ধর্মান্ধ বলা সম্ভব।