নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিতর্কিত বিতার্কিক

বিতর্কিত বিতার্কিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুরপাল্লার বাস জার্নির ক্ষেত্রে কিছু সাজেশান।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:১৭

বাসে উঠেননি এমন বাঙালি এখনও আমার চোখে পড়েনি। আমাকে প্রতিনিয়ত বাসে যাতায়াত করতে হয়। দুরপাল্লার বাস জার্নির ক্ষেত্রে কিছু সাজেশান থাকল ব্লগারদের জন্য।

সিটের ক্ষেত্রে অনেকের অনেক রকম চয়েস থাকে। তবে সুরক্ষা ও নিরাপত্তার বিচারে বাসের বাম দিকে বসাই ভালো। সম্ভব হলে জানালার পাশের সিটটা ছেড়ে দিন। একদম সামনের বা পিছনের দিকে না বসাই উত্তম।

সামনে বসার আরেকটা বিপদ হল হর্নের আওয়াজ। আমাদের দেশের রাস্তা ঘাটে চালকদের হর্ন ব্যবহার করা নিয়ে পরিমিতি বোধ একটু কম। তাই উচ্চ শব্দ অপছন্দ হলে একটু পিছনেই বসুন।

দিনের বেলায় জার্নি, আর বাস নন এসি হলে রোদ একটা বড় ফ্যাক্টর। একটু হিসাব করুন বাস কোন দিকে যাচ্ছে। জার্নির সময়কালটাও হিসাব করুন। বিকালে রওয়ানা হলে রোদ ব্যাপার না। আপনার গন্তব্যে পৌঁছতে কতক্ষন লাগতে পারে, এই সময় সূর্য কোনদিকে থাকবে এই হিসাব করে সূর্যের বিপরীতে বসতে পারলে জার্নিটা ভালো কাটে।

কোন ভালো কোম্পানির সার্ভিস নিন। প্রফেসনালিজম একটা বড় ব্যাপার যা আয়ত্ত করতে নতুন কোম্পানির বেশ সময় লাগে। আপনার এক্সপেরিমেন্ট পরবর্তীতে যাতে আফসোসের কারন না হয়।

কোন রুটে নতুন হলে অবশ্যই অভিজ্ঞ কারো সাথে কথা বলে নিন।

সাথে মহিলা থাকলে সব রকম গয়না-গাটি খুলে গাড়িতে উঠা ভালো । অন্তত পক্ষে ব্যাগে রাখুন।

ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে পাশে বসা সহযাত্রীকে একটু বিচার করুন। কোন সন্দেহ হলে মানি ব্যাগ আর মোবাইল সহযাত্রীর বিপরীত দিকের পকেটে রাখুন তারপর ঘুমান।

দূরের যাত্রায় আরামদায়ক পোশাক পরুন। ফর্মাল পোশাক অত্যাবশ্যক হলে সাথে নিয়ে নিন। বাস থেকে নেমে কোন হোটেল বা রেস্টুরেন্টের ওয়াশ রুম ব্যবহার করতে পারেন। লং জার্নি শেষে ফর্মাল ড্রেস অনেকসময় ফর্মাল থাকেনা।

কেডস বা শু জুতা খুলে আরামে জাঁকিয়ে বসার আগে একটু সতর্ক হন আপনার জুতা মোজা থেকে বিতিকিচ্ছিরি গন্ধ বেরুচ্ছে কিনা। এ বিষয়ে যাত্রার আগেই খেয়াল করুন।

বাসে অনেকেরই বমি হয়। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হল মানুষের কানে এক ধরনের তরল পদার্থ থাকে যা শারীরিক ভারসাম্য বজায় রাখতে ভূমিকা পালন করে। সম্ভভত এর নাম ককলিয়ার(যদি ভুল হয় তবে ডাক্তার ব্লগাররা ধরিয়ে দিলে খুশি হব)। আমরা যখন জার্নি করি তখন এই ককলিয়ার পদার্থ মস্তিস্কে বার্তা পাঠায় মানুষটি গতিশীল। কিন্তু একই সময়ে আমরা যদি স্থির কোন কিছুর দিকে তাকিয়ে থাকি (যেমন বাসের ভিতরে) তবে আমাদের চোখ মস্তিস্কে বার্তা পাঠায় মানুষটি স্থির। এই দুই বার্তার পার্থক্যের কারনে মস্তিষ্কে যে ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি হয় তারই ফলাফল মাথা ব্যাথা বা বমি। তাই বাসযাত্রায় মাঝে মাঝে বাইরের দিকে তাকান। প্রকৃতিও দেখুন একই সাথে বমি তাড়ান। আর যাদের বাসে উঠলেই বমি হয় তারা দয়া করে পলিথিন সাথে রাখুন বা সুপারভাইজারের কাছ থেকে চেয়ে নিন।

দিনের বেলা যাত্রা হলে সাথে নিতে পারেন কোন বই। সময়টা ভালো কাটার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। হয়তো এটাই হবে আপনার পড়া শ্রেষ্ঠ বই।

বাসে উঠার আগে দয়া করে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে উঠুন।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: প্রফেসনালিজম একটা বড় ব্যাপার যা আয়ত্ত করতে নতুন কোম্পানির বেশ সময় লাগে।

আমার মনে হয় নতুন চালু হওয়া বাস সার্ভিসগুলো শুরুর দিকে একটু বেশি সতর্ক থাকে, ব্যবসা দাড় করানোর জন্য।

বাংলাদেশে বাসে পড়বে বই? হাই ওয়ের যে অবস্থা? বমি করবে, না ঘুমাবে, না আরাম করে বসবে, না ধূলা বাচাবে, বইয়ের কথা বাদই দিলাম। পেপার পত্রিকা পড়তেই হিমশিম খেতে হয়। তবে রেল ভ্রমণে বই পড়া সম্ভব। কিন্তু সেটাও ধ্বংসের পথে।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৭

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: গত দুই বছরে প্রফেসনাল কাজে প্রচুর জার্নি করেছি।
তাতে মনে হয়েছে বই পড়া আসলেই কঠিন। তবে যানজটে যে পরিমাণ সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় তাতে মাঝারী সাইজের বই বা অর্ধেক পত্রিকা পড়া হয়ে যায়।
রেল ভ্রমন নিয়ে অন্য কোন সময় পোস্ট দিব।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এমন একটা সময় ছিলো যখন বাসে উঠার কথা চিন্তা হলেই বমি আসতো, সেটা নষ্ট হয়ে যায় ১ বছর প্রতিসপ্তাহ ঢাকা-চট্টগ্রাম জার্নি করে।

ভাল উপদেশমূলক পোস্ট। তবে আমি দুরের যাত্রায় ড্রাইভারের পিছনের দুটি সিটের জানালার পাশের সিট বা তার পাশের সিটই বেশী পছন্দ করি , যদিও জানি এই সিটগুলি বিপদজনক....... প্রতিবারই টিকেট করার সময় ভাবি এর পরের বার এ সিটগুলিকে এড়াব.......

১৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:২১

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আমার বয়স বেশি না তাই সামনের সিটে বসার রোমাঞ্চ আমিও উপভোগ করি। তবে এত বেশি জার্নি করতে হয় যে (একই সাথে মাতৃআজ্ঞা শিরোধার্যও বটে) এখন সামনের সিট এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করি। তবে দিনের বেলা ভ্রমন হলে আর ক্লান্তি কম থাকলে (ঘুমহীন চোখ থাকলে) সামনের সিটে বসার মজাই আলাদা।

কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৩৬

এবিসি১০ বলেছেন: ভালো লেখেছেন।

১৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:২৩

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনিও ভালো বলেছেন।
অনেক দিন নতুন পোস্ট দিছেন না ? কি হয়েছে ভাই ?

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৩৮

মাথাল বলেছেন: মনে ধরছে টিপস গুলো। অনেক ধন্যবাদ।

১৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:২৫

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
আপনার যাত্রা শুভ হোক সবসময়।

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪০

কিং অফ মাইনকা চিপা বলেছেন: আমার জার্নি করতে বেশ ভালই লাগে। তবে ধির গতির জিনিস আমার ভাল লাগে না। বাস হক আর জাই হোক ভাল স্পিড এ চললে আমার ভাল লাগে।
তবে এ দেশে ৪ লেনের রাস্তা হলে বাস গুলো আরও বেশি স্পিডে আরামসে চলতে পারত।

১৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৩৭

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: ভাই আমাদের দেশে স্পীড তো শুধু বাসের উপর নির্ভর করেনা। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ ১২০ কিলোমিটার। ৬০ কিমি স্পীডে গেলে ২ ঘণ্টার জার্নি। মাঝে মাঝে গাজীপুর চৌরাস্তা পার হতেই দেখি ২ ঘণ্টা নাই।
আমাদের শিল্প কারখানা, হাট-বাজার সবই হাইওয়ের আশেপাশে। কারখানা লক আউটঃ গাড়ি ভাঙো, শ্রমিক অসন্তোষঃ রাস্তা অবরোধ কর, রাজনৈতিক সভাঃ রাস্তা আছে না, দুর্ঘটনাঃ গাড়ি ভাঙো। আর যানজট তো আছেই। একই রাস্তায় বাস, ট্রাক, পিকআপ, মিনি বাস, রিক্সা, সাইকেল, ভ্যান, ঠ্যালা গাড়ি, ট্রাক্টর সবই চলে। গাড়ি স্পীডে যাবে কিভাবে ?
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
মোশন সিকনেস এবং ভমিটিং বাস জার্নীর সাথে কেন জানি মনে হয় ওতপ্রোতভাবে জড়িত :( আমার এই সমস্যা নেই। যদি কারো সমস্যাটা থেকে থাকে তার উচিত বাসে ওঠার আধ ঘন্টা আগে একটা এন্টি-ইমেটিক খেয়ে নেয়া। অনেকেই ভুল করে ভমিটিং শুরু হলে ঔষধ খায়। এটা কোন কাজের নয়। ডমপিরিডন একটা ভালো চয়েজ হতে পারে।

আমি একসময় খুব বাস জার্নী করেছি। একটা সময়ে শখের বশে, একটা সময়ে প্রফেশনের খাতিরে। ড্রাইভারের পেছনের বা সামনের সারির সিট ছিল আমার খুব পছন্দের। ওখান থেকে চোখের সামনে গতিটা অনুভব করতে পারতাম :)

২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৭

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আপনার উত্তরটা দেরিতে দেবার জন্য দুঃখিত।
কি লিখব ভেবে পাচ্ছিলাম না।
আমার প্রিয় ব্লগারদের একজনকে আমার ব্লগে মন্তব্য করতে দেখে ভালো লাগলো।
ড্রাইভারের পেছনের বা সামনের সারির সিট আসলেই খুব রোমাঞ্চকর। আমারও ভালো লাগে। তবে নিয়মিত যাতায়াত করতে হয় বলে এড়িয়ে যাই এখন।
আন্তরিক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৫

ঠোঁট কাটা. বলেছেন: উপকারে আসবে মনে করছি।

১৭ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৪৪

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: উপকারে আসলে পোস্ট সার্থক। ৬ এবং ১৫ নাম্বার কমেন্ট দুটিও পড়ে দেখুন। আরও উপকার পাবেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৫২

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: ভাল টিপস।ধইন্নবাদ।

১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০২

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আপনেরেও পড়ার লাইগা ধইন্না।

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৫৪

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অনেক ভালো উপদেশ। ভালো লাগল।

কিন্তু বই পড়ার জন্য ট্রেনই ভালো, বাস নয়।

১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০৫

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: বই পড়ার জন্য ট্রেনই ভালো, বাস নয়। আপনার কথায় আপত্তি নাই। সহমত।
উপদেশমূলক কোন পোস্ট দেয়া আমার উদ্দেশ্য নয়। পরামর্শ বলতে পারেন। এর বেশি কিছু নয়।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০৯

গ্রামের মানুষ বলেছেন:
পরামর্শ মোটামুটি পূর্ণাঙ্গ হয়েছে। আপনাকে ধন্যবাদ।

১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০৬

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: যাক আপনার কমেন্টে নিশ্চিত হইলাম। কিছু ভালো লিখসি তাইলে। হুম।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:১০

আন্ধার রাত বলেছেন: বোনাস পরামর্শ : বাস-ট্রেন জার্নির সময় ভুলেও রাস্তার কোন খাবার খাবেন না।

অতিরিক্ত পরামর্শ : যাদের ডায়রীয়া চলছে তারা স্বপ্নেও বাসে উঠবেন না। ;)

১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০৯

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: কঠিন পরামর্শ দিছেন। এত গভীরে ভাবি নাই। আপনের কমেন্টে পোস্টের পূর্ণতা প্রাপ্তি হইল।
২ নাম্বার পরামর্শ অবশ্য পালনীয়।
;) ;) ;) ;)

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৪০

অক্টোপাস পল বলেছেন: বাসায় যেতে হয় লং ডিসটেন্স জার্নি করে। সহজাতভাবে কিছু কৌশল অবলম্বন করি। আপনার সাজেশনের সাথে ওগুলোর মিল পাইলাম।

১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:১৪

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আমার ব্লগে আসার জন্য এবং কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৫১

রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: সামনের জানালার পাশে :-B :-B :-B :-B

১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:১৪

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;)

১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

অর্পণ! বলেছেন:

১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:১৫

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আপনের কমেন্টেও পিলাচ। ++++

১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন:
চমতকার পোস্ট। সপ্তম ভাল লাগা।

বাস জার্নী আমার কাছে সব থেকে বিরক্তিকর জার্ণী। ভ্রমন কালীন স্বাস্থ্য সতর্কতা সরুপ কিছু প্রিপ্রারেশন থাকা উচিত। যেমন-

এজটি বাক্সে নিম্নোল্লিখিত জিনিসগুলো অবশ্যই থাকবে-

# এন্টিসেপটিক লোশন
# কয়েক প্যাকেট খাবার স্যালাইন
# গজ,ব্যান্ডেজ ও লিকোপাস্ট
# জ্বর/ ব্যথার জন্য এসপিরিন কিংবা প্যারাসিটামল ট্যাবলেট
# অম্লাধিক্যের জন্য এন্টাসিড ট্যাবলেট
# বমির জন্য এভোমিন জাতীয় ওষুধ সঙ্গে রাখুন
# সর্দি কাশি কিংবা এলার্জির জন্য হিস্টাসিন জাতীয় ওষুধ রাখুন
# হার্টের রোগী, পেটের পীড়ার জন্য মেট্রোনিডাজল জাতীয় ওষুধ এবং অ্যাজমা রোগীরা প্রয়োজনীয় ওষুধ নিতে ভুলবেন না।
# একটি ফোল্ডিং হাত পাখা
# ছোট একটি কাঁচি
# পানির বোতল
# পরিস্কার বড় রুমাল

১৮ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩৩

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: মাঝে মাঝে বা সখের বশে করা কোন কাজ বেশ উপভোগ্য। জার্নিও তার মাঝে পরে। কিন্তু যখন এর সাথে বাধ্যবাধকতা চলে আসে তখন বিরক্তিকর। আপনাকে কর্মসূত্রে প্রচুর জায়গায় যেতে হয়। সেক্ষেত্রে বাস প্রথম পছন্দ হওয়া সম্ভব না।
আমারও যে খুব ভালো লাগে তা নয়। তবে বিকল্প না থাকায় ভালো লাগাবার একটা চেষ্টা থাকা। একটা প্রবাদ বা বানী আছে, সম্ভবত বাংলা প্রবাদ বা বাংলাদেশি কারো বানী নয় এটি। "ধর্ষণ যখন প্রতিরোধ করা যায় না তখন তা উপভোগ করাই শ্রেয়।"

আপনার পরামর্শ গুলো সবার কাজে লাগবে বলে আশা করি।
তবে ভালো হত যদি এমন আইন করা যেতো যাতে করে প্রত্যেক বাসে এমন একটি হেলথ বক্স বাধ্যতামূলকভাবে থাকে।
ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন। নিরন্তর শুভকামনা।

১৬| ২০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: সকল যাত্রী পরিবহন বাসে,আন্তজেলা পরিবহন ট্রাকে "ফার্স্ট এইড বক্স" থাকার আইন আছে-যা রুট পার্মিট নেয়ার সময় কনাফার্ম করতে হয়।

২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: ব্যাপারটা আগে জানতাম না ভাইয়া। ধন্যবাদ।
আমাদের দেশ আইন করার ব্যাপারে সম্ভবত সবার উপরেরদিকেই অবস্থান করবে। আর আইন ভাঙার ক্ষেত্রেও শীর্ষস্থান ছাড়তে আমরা রাজি না।

১৭| ২০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১৪

বৃষ্টিবেস্ট বলেছেন: দরকারী পোস্ট। ধন্যবাদ।

২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
আপনার ব্লগে ঘুরে আসলাম। পোস্ট কই ভাই ?

১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৯:১৮

রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: জুল ভার্ন এর যুদ্ধ প্রস্তুতি =p~

২২ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৫৪

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৪৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় কেন যে আমার বাড়ীটা অনেক দূরে না। তা হলে একটু মজা করে বাস জার্নি করা যেতো। আবার ঈদের সময় দূরপাল্লার যাত্রীদের ভোগান্তি দেখে তখন খায়েশটা উবে যায়।

২০| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: যেকোনো কাজ যখন সখের বশে করা হয় তখন তা যতটা আকর্ষণীয় মনে হয় কাজের মাঝে বাধ্যবাধকতা চলে আসলে সেই ভালবাসা অনেক সময় ফিকে হয়ে যায়।
দূর থেকে জার্নি করা মজার মনে হতে পারে তবে জার্নি করতে বাধ্য এমন অবস্থা উপভোগ্য না।
ঈদের সময় দূরপাল্লার যাত্রীদের ভোগান্তি দেখে তখন খায়েশটা উবে যায়। আপনি বেঁচে গেছেন।
তবে শুধু বাড়িতে কেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়ান, নিশ্চিত ভাবেই ভালো লাগবে।
আপনার মতো সিনিয়র ব্লগারের মন্তব্য আমাকে উৎসাহ যোগাবে।
আন্তরিক ধন্যবাদ এবং নিরন্তর শুভকামনা।

২১| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

মদন বলেছেন: +++++++++++++++

২৫ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: ধন্যবাদ।
নিরন্তর শুভকামনা।

২২| ৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১১

ঈষাম বলেছেন: ভাল পোষ্ট..কাজে লাগবে..++

৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:১৬

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: কাজে আসলে পোস্ট স্বার্থক।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
নিরন্তর শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.