নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেটার সেইফ দ্যান সরি

১৪ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৫১

করোনা থেকে নভেল করোনা ভাইরাস থেকে কোভিড ১৯ নাম পরিবর্তন করে এখন কোভিড ১৯ এ স্থায়ী হয়েছে। প্রভাব বিস্তার করেছে বিশাল ভাবে পৃথিবী ব্যাপী। ওার্ডল্ড হেলথ ওগের্নাজেশন পেনডামিক ঘোষানা দিয়েছে গত কয়েকদিন আগে যখন একশর বেশি দেশে একশ মিলিয়ন মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পরে রোগটি।
২০১৯ যেতে যেতে রেখে গেলো কোভিড১৯ পৃথিবী ব্যাপী বিস্তার লাভ করছে তার প্রভাব ২০২০ এ।
বর্তমান সময়ে মানুষ এমনিতেই একাকী। কেবল নানারকম অনুষ্ঠান উপলক্ষে মানুষের গণজমায়েত হয়। খেলা, কনসার্ট, ধর্মিয় প্রার্থণার জন্য মানুষ জমায়েত হয় এক সাথে যেখানে কেউ কাউকে তেমন চেনে না। কিন্তু ভালোলাগার বিষয়টি তাদের টেনে নিয়ে আসে এক জায়গায়।
মানুষে মানুষে যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়া আশা থাকে পাশাপাশি কাছাকাছি আসার নিয়মগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কোভিড ১৯ এর কারণে।
জনসমাগমের স্থানগুলো এড়িয়ে থাকতে বলা হচ্ছে মানুষকে। কারো মাঝে এই রোগ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে তাকে একা থাকতে বলা হচ্ছে যাতে আর কারো মাঝে রোগ না ছড়ায়।
কয়েকদিন আগে ইউরোপের ডেলিগেড আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সাথে দেখা করে যাওয়ার পর জানা যায় একজনের কেভিড ১৯ পজেটিভ ছিল। ইউরোপের সাথে যােগাযোগ আসা যাওয়ার উপর কড়া নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে আমেরিকায়। আমেরিকার, সিয়াটল, ক্যালিফর্নিয়া, ওয়াসিংটন, নিউইয়র্ক প্রদেশে রাতারাতি অনেক বেশি কোভিড ১৯ রোগী ছড়িয়ে পরার পর স্কুল খেলা জন সমাগমের সব রকম পরিবেশের উপর প্রভাব পরেছে। বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সব রকমের কার্যক্রম।দেশ জুড়ে জরুরী অবস্থা ঘোষাণা করা হয়েছে।
উহান চায়না থেকে ছড়িয়ে পরা কোভিড ১৯ প্রায় নব্বই হাজার লোক আক্রান্ত হয় চায়নায় তবে মৃত্যু হয় চার হাজারের মতন। ভালো হয়েছে সত্তর হাজার এটা আশার কথা। কিন্তু চীনা সরকার চীনা জনগণকে যেভাবে কন্ট্রোল করতে পারে অন্য দেশে সেটা সম্ভব না। চীন অনেক কঠিন ভাবে এত বিশাল আক্রান্ত জনগণের বিষয়টি দক্ষতার সাথে সামাল দিয়েছে। চীনে মাত্র চারহাজার মারা গেছে কিন্তু ইতালিতে সত্তর হাজার আক্রান্ত বারোশ মারা গেছে খুব অল্প সময়ের মধ্যে। সাথে সাথে গুরুত্ব না বোঝায় এবং সীমান্ত বন্ধ না করায়।
ভ্রমণের মাধ্যমে ছড়িয়ে গেছে কোরিয়া, ইটালী , ইরান এবং অন্যান্য দেশে।
কানাডায় ভ্রমণের মাধ্যমে এই রোগ এসেছে। জানুয়ারীতে কোভিড ১৯ এর রোগী কানাডায় পাওয়া গেলেও সবগুলো ভ্রমণের মাধ্যমে এসেছে।
এসে ঢুকে গেছে প্রধানমন্ত্রী জাসটিন ট্রুডোর ঘরেও গত পরশু দিন। লণ্ডনে বেড়াতে গিয়ে স্ত্রী সোফি ট্রুডো কোভিড ১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন। এখন প্রধান মন্ত্রী নিজে আছেন সেল্ফ কোয়ারেন্টাইনে।
ভ্রমণের মাধ্যমে আসা ছাড়া কমিনিউটিতে এখনো একজনেরও ছড়ায়নি কানাডায়। তারপরও প্রচুর প্রস্তুতি রাখা হচ্ছে। আর্মিদের স্ট্যান্ড বাই রাখা হচ্ছে প্রয়োজনে সাহায্যে নেমে পরার জন্য। এক বিলিয়ন ডলার মানুষের চিকিৎসা এবং রোগের রির্সাস থেকে চাকরীর নিশ্চয়তা দেয়ার জন্য প্রস্তুত সরকার। কেউ যেন চাকরী না হারায়, অসুস্থতার কারণে জবে না আসার জন্য। সঠিক ইনসুরেন্স পায় সব বিষয়েই সরকার চোখ রাখছে।খাদ্য দ্রব্যে থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম না বাড়ে তার উপর নির্দেশ না আছে।
পাঁচ সপ্তাহের জন্য সংসদ মিটিং বন্ধ। অফিসিয়াল মিটিং গুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। স্কুলে মার্চের ছুটি চলছে তার সাথে আরো দু সপ্তাহ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ছুটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা অনলাইনে ক্লাস করবে। অফিসে না এসে ঘরে থাকতে বলা হচ্ছে যারা অসুস্থ বোধ করে তাদের। অনেক অফিস ঘরে থেকে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছে। বাতিল হয়ে যাচ্ছে অনুষ্ঠানের পর অনুষ্ঠান রাষ্ট্রিয়, জাতীয়, সামাজিক, পারিবারিক, দেশীয় এবং আর্ন্তদেশীয়।
শপিং মল, রেস্টুরেন্ট, থিয়েটার গুলো ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। খেলা এরিনা গুলো বন্ধ । ইন্টারনেট বেইস মিটিং কনফারেন্স চলছে। এ সময়ে এ্যামাজন, অনলাইন শপিং বেড়েছে। সীমান্ত পুরো বন্ধ করা হবে কিনা তার জন্য চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। বেড়াতে যাওয়ার আগে সরকারের দেয়া সতর্কতা গুলো দেখে বেড়াতে যাওয়ার নির্দেশ রাখা আছে সরকারি ওয়েব সাইটে। আনন্দ উৎসবের উৎস গুলো থেমে যাচ্ছে দিন দিন। উহান থেকে ইটালি দেখলে মনে হচ্ছে কোন সাইন্সফিকসন মুভি গুলো দেখছি। এত্ত মানুষ উধাও হয়ে গেছে নিরব রাস্তা জনসমাগম নেই।
নিজেদের সতর্ক রেখে পরিচ্ছন্ন রেখে রোগ এড়ানোর নির্দেশ শুরু থেকেই অনেক যত্নে প্রচার করছে মিডিয়া গুলো। এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ যে সব তথ্য দিচ্ছেন তা প্রচার করা হচ্ছে জনগণের সতর্কতার জন্য।
তিনদিন আগে প্রিয় অভিনেতা টম হ্যাঙ্ক এবং তার স্ত্রীর কোভিড ১৯ এর পজিটিভ হওয়ার খবর পাওয়ার পর প্রিয় প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী সোফির পজিটিভ হওয়ার খবরটা মন খারাপ হওয়ার। আশা করি তারা ভালো হয়ে উঠবেন।
সবারই সতর্ক থাকা প্রয়োজন নিজের দায়িত্বে। প্রতিদিন ব্যবহার করা পাবলিক জায়গাগুলো পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরী। এবং নিজের হাত পরিচ্ছন্ন করা আরো জরুরী। কিছুতেই মুখে হাত না দেয়ার অভ্যাসটা খুব জরুরী।
মানুষের অভ্যাস মুখে হাত দেয়া। এক ঘন্টার মধ্যে ষোলবার মুখে হাত দেওয়া খুব স্বাভাবিক। হাতে থাকা ভাইরাস ব্যকটেরিয়া মুখ , চোখ, নাকের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। রোগ ভিতরে না নেয়ার জন্য মুখে হাত না দেয়ার অভ্যাস করা দরকার।
হাঁচি, কাশি, কফ. থুতু যেখানে সেখানে মানুষের গায়ে না দেয়ার অভ্যাস করাটাও জরুরী। এর মাধ্যমে অন্যকে আক্রান্ত করার সম্ভাবনা।
বাংলাদেশের মতন ঘনবসতি এবং অসংখ্য দরিদ্র মানুষের দেশে আপনি একা মাস্ক কিনে এবং সেনেটাইজার ব্যবহার করে সুস্থ থাকতে পারবেন না। যদি না বাড়ির কাজের লোক, ড্রাইভার, রিকসাওলা এবং আরো অন্যান্য যে সব মানুষের সাথে আপনার নিত্য যোগাযোগ হচ্ছে তারাও ভালো না থাকে। কাজেই নিজেদের সচেতনতার পাশাপাশি তাদেরও সচেতনত করুন পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে, সাহায্য করুন সাধ্য মতন।
কিছু অভ্যাস পরিবর্তন করে নিজেকে রক্ষা করার সাথে সাথে অসংখ্য জনগণের মধ্যে ছাড়িয়ে পরা কোভিড ১৯ কে থামানো সম্ভব। নিজেকে সেলফ কোয়ারিন্টিনে নিতে হবে যদি সিন্টম জ্বর, শ্বাস কষ্ট,কাশি, ডাইরিয়া নিউমনিয়া দেখা দেয় শরীরে। সরাসরি হাসপাতালে না গিয়ে জরুরী নাম্বারে যোগাযোগ করা ঠিক্ হবে। গরম পানি পান করুন। খাদ্যনালী শুকনো রাখবেন না। গলা থেকে ফুসফুসে যেয়ে বসবাস করতে ভালোবাসে এই করোনা ১৯।
পৃথিবী ব্যাপী তিন বিলিয়ন মানুষ আক্রান্ত থেকে মারা যেতে পারে যদি দ্রুত না থামানো যায় এই কোভিড ১৯ এর স্প্রেড হওয়া। ব্যবসা বানিজ্যেে উপর পরবে বিশাল প্রভাব। এই কোভিড ১৯ এর প্রভাবে। অনেক ব্যবসা যেমন মার খাবে তেমন অনেকে এই কোভিড ১৯ উপলক্ষে ব্যবসা করে ধনবানও হবে। পেনডেমিক যদি দীর্ঘ মেয়াদি হয় তবে শেষ হওয়ার পর মানুষের ব্যবহারের, বিশাল পরিবর্তন লক্ষ করা যাবে। মানুষ ভুলে যাবে কোলাকুলি, হাত মিলানো। হ্যাগ জড়াজড়ি। হয় তো বা সামাজিক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন মানুষ আরো বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে মানুষ থেকে। মানুষের মানসিক স্বাস্থের উপরও পরতে পারে এর প্রভাব। ঘরে বন্দি হয়ে থাকার মাধ্যম্যে।ব্যাস্ত রাখুন নিজেকে ঘরে বসেও ভাবনায় কথায়, প্রার্থণায়, আঁকায়, গানে, লেখায়, পড়ায় যেমন পছন্দ আপনার তার মাধ্যম্যে। ইতালিতে সবাই আজ নিজেদের বাড়ির জানালায় দাঁড়িয়ে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে নিজেদের ব্যস্ত রাখছিল।
বেটার সেইফ দ্যান সরি। যে সব দেশে এখনো ছড়ায়নি তাদের কিছুদিনের জন্য অন্য দেশের সাথে স্বাভাবিক যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়াই ভালো। জন সমাগম এবং অনুষ্ঠান কিছুদিনের জন্য স্থগিত রেখে ভালো থাকা ভালো। নিজের স্বার্থে এই মূহুর্তে সবারই উচিত সাবধানে থাকা।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:১০

নতুন বলেছেন: এই অতি সত`কতায় আর সোসাল মিডিয়ার ছড়ানো প‌্যানিকে সারা বিশ্বে রিসেসন শুরু হতে যাচ্ছে।

ট্রাভেল এবং টুরিজম রিলেটেড ইন্ড্রাস্টিতে লাখো মানুষের চাকুরী যাবে, ব্যবসা বন্ধ হবে।

জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে আমাদের দেশে।

১৪ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:২০

রোকসানা লেইস বলেছেন: এখন মানুষের যোগাযোগ বিশ্ব ব্যাপী। কোথায় কি হচ্ছে মানুষ মিডিয়া না দেখেও জেনে যায়। যখন পেনডেমিক ঘোষণা করা হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে তখন সেটা আর অকারণ থাকে না। সতর্কতার প্রয়োজন আছে।
সরকার কি ভাবে কতটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে দেশ নির্ভর করে তাদের ক্ষমতার উপর। চীন যে ভাবে পারছে বাংলাদেশ সে ভাবে পারবে না। বাংলাদেশে ছড়ালে বিষয়টা কঠিন হবে।
অন্যদেশে মানুষ জিনিস পত্র কিনছে কিন্তু দাম বাড়ছে না। অসাধু ব্যবসায়ীরা দাম বাড়াচ্ছে বাংলাদেশে।

২| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: করনায় বাংলাদেশে বড় কোন ক্ষতি হবে না- ইনশাল্লাহ ! ফরমালিন , ডেঙ্গু , পান-জর্দার দেশে এই খুক-খুক কাশিতে মানুষ মরবে না । আপনার কি মনে হয় ?

১৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৪৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: ক্ষতি না করলে খুব ভালো। আলৌকিক ভাবে বেঁচে যাবে বাংলাদেশ থাকবে ধরা ছোঁয়ার বাইরে এই রকম ধারনায় বুদ হয়ে স্বপ্ন দেখা খুব ভালো লাগার বিষয়। কিন্তু বাম্তবতা অন্য কথা বলে। সাবধানতা সব পর্যায়ে জরুরী।

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




করোনা থেকে বাাঁচার জন্য নিরাপদ থাকার জন্য সমগ্র বিশ্ব কোনো না কোনো ভাবে ব্যবস্থা নিবে - নিচ্ছে।
বাংলাদেশে কি ব্যবস্থা নিবে? ভয়ঙ্কর ঘনবসতি পূর্ণ একটি দেশ। ধুলাবালু, নোংরা, কোলাহল, যানজট, ১২ মাস যে দেশে মেলা শপিং থাকে, ওয়াজ মাহফিল, অলি গলিতে স্কুল, মসজিদ - মাদ্রাসা। লঞ্চ, বাস ট্রেনে মানুষের যাতায়াত দেখে মনে হতে পারে দেশে কিয়ামত লেগে আছে।

কোনো কারণে হাসপাতাল ক্লিনিকগুলোতে গেলে দেখা যায় এ্ই দেশে কি পরিমান মানুষ অসুস্থ রোগী হয়ে পরে আছে। সুস্থ মানুষ হাসপাতাল থেকে রোগ বালাই নিয়ে ঘরে ফিরবে এই হচ্ছে হাসপাতালের পরিবেশ এখন সেটা স্কয়ার হোক আর ঢাকা মেডিকেল !

১৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩২

রোকসানা লেইস বলেছেন: এই আতংকটা সব সময় করছি । কি যে হবে যদি ছড়িয়ে যায়। অথচ আলৌকিক বিশ্বাসে বিশ্বাসি বাংলাদেশের মানুষ। অনেকে ভাবছে গরমে করোনা হবে না। ছড়াচ্ছেও তা আনন্দে ।
বাইরের দেশে থেকে মানুষ আসা বন্ধ করা উচিত। বাংলাদেশের পর্যাপ্ত জ্ঞান নেই প্রথম তাে তারপর আছে অসাধু বিষয়। আর মানুষের দরিদ্রতা ভয়ানক ব্যাপার হবে কমিউনিটিতে ছড়ানো শুরু করলে।

৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কোভিড ১৯ একটি ভয়াবহ সমস্যা।এর থেকে মুক্তির জন্য ডাক্তার সাহেবের পরামর্শ মোতাবেক চলা উচিত।আগে আল্লাহ।

১৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: প্রাথমিক সতর্কতা কি ভাবে নিতে হবে এই বিষয়টার জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। অনেক প্রচার হচ্ছে সেই ভাবে নিজেকে পরিচ্ছন্ন রাখা এবং আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহ হলে হাসপাতালে না গিয়ে জরুরী করোনার বিভাগে যোগাযোগ করা দরকার। তবে নিজেকে সবার থেকে সরিয়ে রাখাটা প্রাথমিক উত্তম পন্থা যাতে আর কারো মাঝে না ছড়ায় সে জন্য।

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: বোন আপনি নিরাপদে থাকবেন।
সাবধান থাকবেন।

১৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৩৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: আমি সাবধানে আছি। আমাদের এখানে সরকারি ব্যবস্থা এমন যে সাবধানে না থেকে উপায় নেই। তোমরা সাবধানে থেকো নিজ দায়িত্ব

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.