নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন কিছু করতে হচ্ছে না অভ্যাস আগে থেকেই ছিল

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৩৯

বাজার থেকে এসে অনেক আগে থেকেই সবজী, ফল সাথে সাথে ধুয়ে ফেলা আমার অভ্যাস। এখন বোতল, ক্যান, প্যাকেট সবই ধুয়ে রাখছি।
বাইরের জুতা দরজার কাছে খুলে ঘরের জুতা পায়ে বা খালি পায়ে ঘরে হাঁটা ছিল দেশে থেকেই অভ্যাস। বিদেশে এসে দেখলাম বাচ্চাদের স্কুলে কয়েক জোড়া জুতা দিতে হয়। বাইরের জুতা নিয়ে ওরা ক্লাসে ঢুকে না। এছাড়া খেলা, জিম, নাচ, ব্যালে ইত্যাদি ক্লাসের জন্য আলাদা আলাদা জুতা। সব জুতাই স্কুলে থাকে প্রতি সময় নিয়ে যেতে হয় না। বাচ্চারা কেবল যে জুতা পরে রাস্তায় হেঁটে স্কুলে যায় সেটা সব সময় ক্লাসের বাইরে থাকে। অনেক অফিসে এরকম বাইরের পরার জুতা আলাদা। অনেকে বেড়াতে গেলে ব্যাগে করে ঘরে পরার জুতা নিয়ে যান অন্যের বাড়িতে বিদেশিদের মধ্যে এটা প্রচলিত। যারা বিদেশে আসেন অন্য দেশ থেকে অনেকেই এই সুন্দর বিষয়টি শিখে ফেলেন।
দেশে যখন আমি নিজে ঘরে বাইরের জুতা পরে হাঁটতাম না অথচ বেড়াতে এসে জুতায় মাড়িয়ে দিতেন ঘরের আনাচকানাচ অনেকে তখন বলাও যেত না সওয়া যেত না অবস্থা হতো। বিদেশে ঘরের ভিতর কেউ বাইরের জুতা পরে হাঁটেন না এটা ভালো অভ্যাস।
জাপানে যখন একটা হোটেলে ঢুকতে গেলাম।দরজার কাছের সেলফ থেকে স্যান্ডেল পরে নিজেদের জুতা রেখে ভিতরে যেতে হলো।
প্রথমে বিদেশে আসার পর সব কিছুই চকচকে ঝকঝকে লাগত। কিন্তু কিছুদিন পরে আবিস্কার করলাম সবাই যে হাতল ধরে যে সিটে বসে তেমন বাস ট্রেনে বসে এসে নিজের ঘরে সে কাপড় গুলো পরে বসতে কেমন যেন লাগে। আমাদের পরিবারের সবার অভ্যাস অনেক বছরের বাইরের কাপড় সাথে সাথে বদল করে ঘরের কাপড়ে ঘরে থাকা।
এছাড়া এখানে নতুন কাপড় কিনে এনেও আমরা কেউ , না ধুয়ে পরি না। অনেকেই ট্রায়ল দেওয়ার জন্য পরে। কার গায়ে কি আছে জানা নেই।
ঘরে ঢুকে কেউ কাছে আসলে ধমকে উঠেছি হাত ধুয়েছো? অভ্যাসটা সঠিক ছিল।
অভ্যাস করে ফেললে সব কিছুই সহজ এবং সুন্দর। হাত ধুয়া নতুন নয় আমাদের কাছে। আমরা আগে থেকেই হাত ধুওয়ার উস্তাদ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:২১

অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রায় ২৫ বছর আগে থেকে এসব মেনে চলার কারণে বন্ধু,আত্মীয় আর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক বিচিত্র খেতাব পেয়েছি।
এখন সবাই এসবই করছে আর আমার দূর্দৃষ্টির প্রশংসা করছে।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:১১

রোকসানা লেইস বলেছেন: হা হা হা সে সব খেতাব দেয়া লোকেরা এখন অনুকরণ করছেন আপনাকে । প্রকৃতির কারমা।
আমার খুব হাঁটতে ভালো লাগে। ঢাকা শহরের দম বন্ধ ঘরের ভিতর মাঝে মধ্যে রাস্তায় হাঁটতে বেরুলে পায়ে পায়ে থুতু, কফ, হিসির সাজানো পাওয়া যেত।
বিদেশে মানুষ কুকুর নিয়ে বাইরে যায় হাগু করাতে হাগু করার সাথে তুলে নিতে হয় এটা নিয়ম।
দেশে ডান্টবিন উপচে ময়লা চলে আসে পথে।
এবার এসব কিছুর প্রতি জাতীয় ভাবে নজর দেয়া প্রয়োজন মনে করি।

২| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ,বেশ । ভালো থাকুন।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:১৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: আপনারাও ভালো থাকুন পরিচ্ছন্ন এলাকাবাসীকে নিয়ে করুন। সাবধানতাই বাঁচিয়ে দিবে মানুষকে

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ঘোড়ার সাথে ঘোড়ার ডিমের যেমন কোনো সম্পর্ক নেই,
ঠিক তেমনি স্বাস্থ্য মন্ত্রীর সাথে স্বাস্থ্যের কোনো সম্পর্ক নাই।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:১৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: আহা হা হা হা হাসতেই আছি তোমার মন্তব্য দেখে অথচ জাতীয় মন্ত্রী! এমন সরকার পেয়ে দেশের মানুষ স্বর্গ বাস করবে।

৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:১৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ঘোড়ার সাথে ঘোড়ার ডিমের যেমন কোনো সম্পর্ক নেই, ঠিক তেমনি স্বাস্থ্য মন্ত্রীর সাথে স্বাস্থ্যের কোনো সম্পর্ক নাই।

=p~ =p~ =p~

২৫ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:২১

রোকসানা লেইস বলেছেন: অথচ এই মূহুর্তে বিশেষজ্ঞ স্বাস্থ্য বিষয়ে যারা অভিজ্ঞ তাদের পরামর্শ মতন কাজ করা উচিত ছিল।
দেশের মন্ত্রনালয় থেকে সচীব আমালা পেরিয়ে একটা কাজ হতে মাস পেরিয়ে যায়। উল্টো ভাবে আমলা থেকে মন্ত্রনালয়ে পৌঁছে ঘুরে জনগনের কাছে আসতে আসতে সমস্যায় মানুষ শেষ হয়ে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.