নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আকাশের দিকে তাকালে মন ভালো হয়ে যায়। কি বিশাল একটা ব্যাপার। যতটা দেখা যায় সে পর্যন্ত কতটা বিস্তৃত। যতটুকু সীমারেখা নিজের ঘরের তারচেয়ে কত বিশাল এই আকাশ, যার সবটাই উপভোগ করা যায় নিজের মতন। কোন দেশের সীমারেখায় তার ভাগ করা নেই। দিগন্ত পর্যন্ত কতদূর চোখ যায় । উপরে সূর্য, চাঁদ, গ্রহ, নক্ষত্র যেখানে সাজানো কতদূর পর্যন্ত চোখের দৃষ্টি যায় ততটাই নিজের মনে হয়।
মাঝে মাঝেই আকাশ দেখি। ঝকঝকে নীল আকাশ এক বিন্দু মেঘ নেই কোথাও । রোদের আলোয় চকমক করে। আবার মেঘ ভাসা আকাশ তাও ভালোলাগে।
আর সব চেয়ে বেশি সুন্দর লাগে সূর্যদয়, সূর্যাস্তের সময়। কত রকমের রঙে সেজে উঠে। প্রকৃতির আঁকা এই ক্যানভাসগুলো প্রতিদিন হয় প্রতিদিন ভিন্ন রূপ, ভিন্ন বৈচিত্র এই ছবির।
শুধু কি তাই যখন মেঘে ঢেকে যায় আকাশ। ঘন মেঘে ঢাকা আকাশ, আঁধার কালো চারপাশে তার রূপও কি কম কিছু।
আমি তো মুগ্ধ হয়ে দেখি ।
আজ সূর্য ডোবার সময়ের কিছু ছবি শেয়ার করলাম। যে ছবি আমি তুলেছি সেই সময়টা ভালোবেসে। হয় তো খুব সুন্দর কিছু হয়নি। আর আমি এও দেখেছি, যতই ছবিতে ধারন করি। প্রকৃতির আসল রূপ কিছুতেই ক্যামেরায় সঠিক ভাবে ধরা দেয় না।
চোখে যেমন দেখা যায়। অনেক সময় চলার পথে গাড়ি চালানোর সময় ছবি তুলেছি। খুব রিস্কি কাজ এই ভাবে ছবি তোলা। কিন্তু অনেক সময় অসাধারন যে রূপটা আমার চোখে পরে হাইওয়েতে চলতে গিয়ে সেটা আর কোথাও অন্য কোন জায়গা থেকে পাওয়া যাবে না। তাই অনেক সময় মোবাইল হতে নিয়ে একটা ক্লিক করে ফেলি। যদি পুলিশের চোখে ধরা পরি তবে বিশাল অঙ্কের ফাইন দিয়ে দিবে। এই ভয় নিয়েও অনেক সময় ছবি তুলে ফেলি। এই কাজটা আর করব না ভাবছি।
এই ছবিগুলো বেশ কিছুদিন ভিন্ন সময়ে তুলেছি। আমি অবাক হয়ে যাই এখনের মোবাইল ফোনের ক্ষমতা দেখে । কতদূর পর্যন্ত যেতে পারে এইটুকুন ক্যামেরার লেন্স।
প্রথম ছবিটা একটা ধাঁধাঁ। দেখি কে বলতে পারেন এর ভিতর আকাশে কি দেখা যাচ্ছে?
এই পূর্ণিমার সন্ধ্যায় একদিকে পূব আকাশে চাঁদ উঠছিল অন্যপাশে পশ্চিম আকাশে সূর্য ডুবছে । যা
দেখে মনে হয় রবির কবিতা,
সন্ধ্যা ও প্রভাত
"এখানে নামল সন্ধ্যা। সূর্যদেব, কোন্ দেশে, কোন্ সমুদ্রপারে, তোমার প্রভাত হল।
অন্ধকারে এখানে কেঁপে উঠছে রজনীগন্ধা, বাসরঘরের দ্বারের কাছে অবগুণ্ঠিতা নববধূর মতো; কোন্খানে ফুটল ভোরবেলাকার কনকচাঁপা।
জাগল কে। নিবিয়ে দিল সন্ধ্যায়-জ্বালানো দীপ, ফেলে দিল রাত্রে-গাঁথা সেঁউতিফুলের মালা।
এখানে একে একে দরজায় আগল পড়ল, সেখানে জানলা গেল খুলে। এখানে নৌকো ঘাটে বাঁধা, মাঝি ঘুমিয়ে; সেখানে পালে লেগেছে হাওয়া।
ওরা পান্থশালা থেকে বেরিয়ে পড়েছে, পুবের দিকে মুখ করে চলেছে; ওদের কপালে লেগেছে সকালের আলো, ওদের পারানির কড়ি এখনো ফুরোয় নি; ওদের জন্যে পথের ধারের জানলায় জানলায় কালো চোখের করুণ কামনা অনিমেষ চেয়ে আছে; রাস্তা ওদের সামনে নিমন্ত্রণের রাঙা চিঠি খুলে ধরলে, বললে, 'তোমাদের জন্যে সব প্রস্তুত।'
ওদের হৃৎপিণ্ডের রক্তের তালে তালে জয়ভেরী বেজে উঠল।
এখানে সবাই ধূসর আলোয় দিনের শেষ খেয়া পার হল।"
এই ছবিটায় যে ঝকঝকে উজ্জ্বল আলো দেখা যাচ্ছে এই তারাটির, নাম কার কার জানা?
সূর্যটা উইণ্ডমিলের আড়ালে লুকিয়ে আছে।
উইণ্ডমিলের আড়ালের সূর্যের লুকিয়ে থাকার সময়ে ছায়া পড়েছে জলে সেটাও অন্য রকম হয়ে আছে।
লাল হয়ে যাওয়া আকাশের ছবিটা গাড়ি চালাতে চালাতে তোলা। আর সূর্যটা বিশাল গোল থালা হয়ে যে রঙের গোলা ঢেলে দিয়েছে রাস্তা জুড়ে এমন দৃশ্য দেখে কি স্থির থাকা যায়, একটা ক্লিক না দিয়ে। দিয়েছিলাম বলেই তো এই অপূর্ব লাল সোনালি রঙের ছড়াছাড়ি মাখামাখি রাস্তার উপর এমন ছবি আপনাদেরও দেখাতে পারলাম।
সূর্য যখন পৃথিবীর অন্য প্রান্তে চলে যায় তখন আকাশটা নানা রঙে সেজে উঠে।
রোদের কারুকাজ মেঘের চূড়ায়।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:০০
রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মায়স্পর্শ।
রূপের সাথে বসবাসের মজাই আলাদা। চিনি তাদের নানা ভাবে।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার এই লেখাটি যেন প্রকৃতির প্রতি এক গভীর মুগ্ধতার অমলিন প্রতিচ্ছবি। পোস্টে থাকা লেখাটির প্রতিটি
বাক্য ও সুন্দর ছবিমালায় ফুটে উঠেছে আকাশের অসীমতার সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য। আকাশের বিশালত্ব এবং
প্রতিটি মুহূর্তে তার রূপান্তর আমাদের মনে এক অদ্ভুত প্রশান্তি এনে দেয়, যেন আমরা প্রকৃতির ক্যানভাসে
নিজেকেও মিশিয়ে ফেলতে পারি। সূর্যোদয়, সূর্যাস্ত, নীলাকাশ কিংবা ঘন মেঘ—প্রকৃতির প্রতিটি রঙিন
পালাবদল মনকে ছুঁয়ে যায়।
আপনি অত্যন্ত যত্নসহকারে তুলে ধরেছেন আকাশের প্রতিটি মুহূর্তের বৈচিত্র্যময় রূপ। বিশেষ করে কবি গুরু
রবীন্দ্রনাথের কবিতার উদ্ধৃতি, যা সন্ধ্যা ও প্রভাতের সেই অনন্য মুহূর্তের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়, সেখানে
দিনের অবসান এবং নতুন দিনের সূচনা এক অপূর্ব ছন্দে বাঁধা। লেখাটি শুধু আকাশের সৌন্দর্য নয়, বরং
আমাদের প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসার এক আবেগময় প্রকাশ।
শুভ কামনা রইল
৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ সমৃদ্ধ করলেন আপনার সুন্দর মন্তব্য দিয়ে পোষ্টটি।
এই বিশাল আকাশটা চোখের দৃষ্টিতে নিজের ভাবতে পারি যতদূর চোখ যায়। কেউ বাঁধা দিতে পারবে না। এই লেখাটা লিখতে গিয়ে আমাদের চোখের দৃষ্টির শক্তিটাও নতুন করে উপলব্ধী করলাম। কত দূর আমরা দেখতে পারি। যেমন সূর্য, তারা গ্রহ নক্ষত্র কত দূরের জগৎ খালী চোখেই উপভোগ করতে দেয় আমাদের দৃষ্টি।
প্রথম ছবির মধ্যে আছে এক নতুন জিনিসের খবর। যদি দেখতে পান জানাবেন। একটু হালকা ভাবে আছে।
শুভকামনা
৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
চোখ দিয়ে কতদুর দেখতে পারি জানতে বিস্মিতই হতে হয় ।
মানুষের চোখের ক্ষমতা সম্পর্কে শরীরবিজ্ঞান জানায়, মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগাপিক্সেল পর্যন্ত ভিউ দেখাতে পারে।
অর্থাৎ, সহজ কথায়, চোখ একবারে ৫৭৬ মেগাপিক্সেলের এলাকা দেখতে পারে। সবচেয়ে দামী আইফোন- ১৬
প্রো ম্যাক্স মাত্র ৪৮ মেগাপিক্সেল পর্যন্ত ভিউ দেখতে পারে তাও মাত্র স্বল্প দুরত্বে । অথচ একটি পরিষ্কার, অন্ধকার
রাতে, ভাল দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন একজন মানুষের যদি অবাধ দৃষ্টি থাকে, তবে সে প্রায় ২.৫ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে
অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি দেখতে পাবে।মানুষের চোখ ট্রায়াঙ্গুলাম গ্যালাক্সিও দেখতে পারে।প্রায় ৩ মিলিয়ন আলোকবর্ষ
দূরে, এটি মানুষের চোখ দ্বারা পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান দূরতম বস্তুগুলির মধ্যে একটি বলে মনে করা হয়( সুত্র Click This Link)
আল্লার কুদরতের সীমা পরিসীমা মাপার ক্ষমতা কারো নাই ।
এবার আসি আপনার প্রশ্ন তঅ ১ম ছবিতে ছবিতে সুক্ষন ভাবে নতুন কিছু থাকার কথায় ।
প্রচ্ছদে থাকা ছবিটির পর পোষ্টের প্রথম ছবিটিতে খালি চোখেতো একটি প্রাকৃতিক দৃশ্যই দেখা যাচ্ছে। এটি একটি
সন্ধ্যাকালের বা ভোরের দৃশ্য হতে পারে, যেখানে গাছপালা এবং একটি মাটির পথ দেখা যাচ্ছে। ছবির কেন্দ্রে পূর্ণ
চাঁদ দেখা যাচ্ছে, যা দৃশ্যটিকে আরও মনোরম করে তুলেছে। এটি হয়তো কোনো গ্রামের বা প্রাকৃতিক এলাকার দৃশ্য,
যেখানে শান্ত পরিবেশ রয়েছে।
এই ছবির মধ্যে কোনও সুস্পষ্ট গুপ্ত রহস্য বা খবর রয়েছে কিনা তা সহজে ধরতে পারছিনা , তবে এর মধ্যে কিছু
সূক্ষ্ম ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সাংকেতিক বার্তা থাকতে পারে। প্রকৃতির মধ্যে লুকানো কিছু রহস্য আমরা এমন
দৃশ্যে অনুভব করতে পারি। এই ধরনের পূর্ণিমার চাঁদ, নির্জন রাস্তা, এবং নির্জনতার মেলবন্ধন যেন প্রকৃতির গভীরতা
এবং নীরবতার মধ্যে এক ধরনের মায়াবী পরিবেশ সৃষ্টি করে।
এই ছবির গুপ্ত রহস্য হিসেবে নিন্মে বলা কথার মতও কিছু থাকতে পারে :
১.সন্ধ্যা বা পূর্ণিমার মায়াবী চাঁদ: চাঁদ এখানে একটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে, এটি যেন প্রকৃতির মধ্যে গোপন
সৌন্দর্যের প্রতীক। পূর্ণিমার চাঁদ মানসিক প্রশান্তি, রহস্য, এবং আলোর প্রতীক হতে পারে।
২.নির্জন রাস্তা: এই রাস্তা যেন একটি অজানা গন্তব্যের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এটি মানুষের জীবনের পথে একটি
অনিশ্চয়তার প্রতীক হতে পারে, যেখানে সবকিছু নির্জন এবং রহস্যময়।
৩.প্রকৃতির অগোচর সৌন্দর্য: গাছপালা এবং প্রকৃতি যেন শান্তি ও রহস্যের উৎস, যেখানে প্রকৃতি নিজেই তার
সৌন্দর্য লুকিয়ে রেখেছে।
এটি একটি প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি, তবে ছবিটি দর্শকদের মনের মধ্যে নির্জনতা, মায়া এবং চিন্তার গভীরতার জন্য
নিজস্ব উপলব্দিতে একটি গভীর সংবেদন তৈরি করতে পারে।
জানিনা এর বাইরে ছবিটিতে আপনি আর কোন রহস্য বা খবর লোকায়ে রেখেছেন । দয়া করে জানালে বাধিত হব ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪০
রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ আবারও ফিরে আসার জন্য।
চোখের দৃষ্টির ক্ষমতার ব্যাখ্যাটা গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের কার্যশক্তি আসলেই অতুলনীয়।
দুঃখিত ছবিতে আসল বিষয়টি খুব ভালো কেউ হয় তো দেখতে পাচ্ছেন না। তবে আপনি জানালেন।
আমি প্রথম ছবিটি আবার দিচ্ছি এখানে চিহ্ন দিয়ে।
বড় চিহ্নটির ভিতর আছে ধুমকেতু। গত কিছুদিন ধরে এখানের আকাশে দেখা গেল তাকে। আমি অবশ্য একদিন সময় এবং সুযোগ পেয়েছিলাম তাকে ধরার জন্য।
আর পাশের চিহ্নটি হচ্ছে সন্ধ্যাতারা। পরের ছবিতে সন্ধ্যাতারাটি আছে কিন্তু ধুমকেতু আর নাই।
খুব সাধারন মোবাইলে তোলা ছবি। অনেক ভালো নিয়ম আমার জানা নেই ছবি তোলার বা তাকে আরো সার্প করার।
খালি চোখের দৃষ্টিতে অনেক ভালো দেখা যাচ্ছিল ধুমকেতুটি। ছবিতে খুব হালকা আছে।
যদি স্ক্রীন বড় করার অপশন থাকে আপনার মোবাইলে বা ল্যাপটপে তাহলে জুম করলে আরো কিছুটা ভালো দেখতে পাবেন।
ছবি নিওে খুব সুন্দর বর্ণনা লিখলেন।
শুভেচ্ছ নিরন্তর
৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৩৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনিতো প্রচ্ছদের ছবির কথা বলেন নি বলেছেন ১ম ছবিটির কথা , তাই পোষ্টে থাকা প্রথম ছবিটির দিকেই
আমি মনযোগী ছিলাম ও সেই ছবিতে থাকা বিষয়গুলি নিয়েই কথা বলেছি । যাহোক এখন প্রচ্ছদে থাকা
ছবিটিকে বেশ শক্তিশালী লেস্স ( রিডিং গ্লাস দিয়ে ) দেখেছি ।
ছবিটিতে বৃত্ত চিহ্নিত স্থানে দুটি আলোক বিন্দুর মতো অস্পষ্ট বস্তু দেখা যাচ্ছে। মনে হল এগুলো সূর্যাস্তের পর
আকাশে দৃশ্যমান, যেখানে আলোর তীব্রতা বেশ কম। বড় বৃত্তটি তুলনামূলকভাবে লম্বা ও ঝাপসা দেখাচ্ছে,
যা সম্ভবত একটি মেঘ বা আপনার বলা কথার মত ধূমকেতুর মতো আকৃতি ধারণ করছে, এবং এতে একটি
আলোর রেখা দেখা যাচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে এটা হয়তবা সত্যিই কোন ধুমকেতু হবে । ছোট বৃত্তের মধ্যে
আরও একটি ছোট, তীব্র আলোর বিন্দু আছে, যা একটি উজ্জ্বল তারা বা অন্য কোনো আকাশীয় বস্তু হতে পারে।
রাতের আকাশের এই ছবিতে বস্তুগুলো দূরবর্তী এবং আবছা দেখা যাচ্ছে, যা এই বিষয়গুলোকে আরও রহস্যময়
করে তুলেছে। শুধুমাত্র প্রচ্ছদে থাকা এই ছবিটির বিষয়বস্ত নিয়ে আবলিলায় আপনি একটি সুন্দর পোষ্ট দিতে পারতেন ।
ছবিটা একটু বড় করে তুলে দিলাম নীচে ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৭
রোকসানা লেইস বলেছেন: আমি আসলে সবগুলো ছবির হিসাবে প্রথম ছবি বলে ছিলাম, ভুল হয়েছে প্রচ্ছেদ উল্লেখ করিনি।
আপনার অনুসন্ধনী মনের কারণে জানলেন এখানে একটি ধুমকেতুর ছবি আছে।
হ্যাঁ ধুমকেতুই, মেঘ নয়। পাশের তারাটি সন্ধ্যাতারা। এটা প্রতিদিন উঠে সূর্যাস্তের সময় আর সূর্যদোয়ের সময় পূব আকাশে চলে আসে শুকতারা হয়ে । এটা শুক্র গ্রহ। যেটা তিন নম্বর ছবিতে আছে।
হ্যাঁ শুধু ধুমকেতু নিয়েই একটা পোষ্ট দেয়া যেত। এবছর দুটো ধুমকেতু দেখা গেল। প্রথমে দেখা গিয়েছিল হ্যালির ধুমকেতু মে মাসে গভীর রাতের দিকে। আর অক্টোবরে অনেকদিন ধরে ধুমকেতু স্যুচিনশন এটলাস দেখা যাচ্ছিল।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮
মায়াস্পর্শ বলেছেন: আকাশের রূপ লাবণ্যের ভিন্নতায় কত লেখনি সৃষ্টি হয়ে যায় , আকাশ দেখলে মন মানসিকতাও বদলে যায়।
ভালো লেগেছে লেখা আর ছবিগুলো।