![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন শিক্ষক...শিক্ষকতার পাশাপাশি পড়তে লিখতে ভালোবাসি..
রোমান্টিসিজমকে বলা যেতে পারে ইউরোপের শেষ মহান সাংস্কৃতিক যুগ। এর শুরুটা হয়েছিল অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকে আর তা চলেছিল ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি পর্যন্ত। বলা হয়ে থাকে যে রোমান্টিসিজম-ই ছিল জীবনের দিকে ইউরোপের শেষ সম্মিলিত অথবা সাধারণ অগ্রযাত্রা। রোমান্টিসিজমের শুরু জার্মানিতে, প্রজ্ঞার ওপর আলোকপ্রাপ্তির অবিচল আস্থার প্রতিক্রিয়াস্বরুপ। রোমান্টিসিজমের সময় নতুন জনপ্রিয় শব্দগুলো ছিল " অনুভূতি, কল্পনা, অভিজ্ঞতা আর আকুতি।"
এমন কিছু যা দূরের, যা পাওয়া যায় না তার জন্যে এই আকুল আকাঙ্খা-ই রোমান্টিকদের বৈশিষ্ট্য। রোমন্টিসিজম ছিল প্রধানত একটা শহুরে ব্যাপার। প্রতিনিধিত্বশীল রোমান্টিকরা ছিলেন বয়েসে তরুণ, বেশিরভাগই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, যদিও তাঁরা তাদের পড়াশোনাকে খুব একটা গুরুত্বের সঙ্গে নেননি। জীবনের প্রতি তাদের একটা ইচ্ছাকৃত মধ্যবিত্ত বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি ছিল, এই যেমন পুলিশ বা তাদের বাড়িওয়ালিদেরকে তাঁরা শিল্প-সংস্কৃতি সম্পর্কে অজ্ঞ বা উদাসিন বা স্রেফ শত্রু বলে উল্লেখ করতেন।
বলা হতো "আলস্যই হচ্ছে প্রতিভাধরদের আদর্শ, শ্রমবিমুখতা রোমান্টিকদের গুণ।" জীবন সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জনই একজন রোমান্টিকের কর্তব্য বা নিজেকে সেটা থেকে দূরে সরিয়ে নেয়ার স্বপ্ন দেখা। দৈনন্দিন ব্যপার-স্যাপারগুলোর ভার তাদের ওপরই ছেড়ে দেওয়া ভালো যারা শিল্প-সংষ্কৃতি সম্পর্কে অজ্ঞ, উদাসীন।
তথ্যসূত্র:
গার্ডার ইয়স্তেন, সোফির জগৎ
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০১
সুব্রত মল্লিক বলেছেন: অসাধারণ উপন্যাস.।ভালো লাগবে আশাকরি
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৩১
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: লেখাটা আরও বিস্তৃত হওয়ার দাবী রাখে। যেটুকু দিয়েছেন তা পড়ে ভালো লাগলো কিন্তু তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে পাড়লাম না। মনে হচ্ছে আরও অনেক কিছু রয়ে গেছে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০১
সুব্রত মল্লিক বলেছেন: ধন্যবাদ..সত্যি আর ও অেনক কিছু রয়ে গেছে...তবে আরো বিস্তৃতভাবে লিখতে অনুপ্রেরণা পেলাম
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
আল কাফি বলেছেন: সোফির জগৎ দুইদিন আগে কিনলাম। এখনো পড়া শুরু করিনি। শীঘ্রই শুরু করবো।