![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন শিক্ষক...শিক্ষকতার পাশাপাশি পড়তে লিখতে ভালোবাসি..
আমরা সাফল্য লাভের জন্য খুব তাড়াহুড়ো করে ফেলি।আমরা চলার পথে সমস্যা দেখা দিলেই মুষড়ে পড়ি অথচ আমরা এটা জানি যে, প্রত্যেকটা সমস্যারই সমাধান আছে। ইতিবাচক মানসিকতা গড়ে তোলা সবচেয়ে জরুরী। কারণ নেতিবাচক মন নিয়ে ইতিবাচক জীবন ধারণ করা যায় না। সাফল্য লাভের জন্য দরকার কোন লক্ষ্য ঠিক করা এবং সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজনীয় কাজ করা। সাথে সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করা। একটা ডিমের কুসুম হতে মুরগীর বাচ্চার অবয়ব পেতে লাগে ২১ দিন, একটা শিশু তার মায়ের গর্ভে দীর্ঘ ৯ মাস ধরে তিল তিল করে গড়ে ওঠার পর ভূমিষ্ট হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে। আবার একটা তীর যখন আমরা সামনের দিকে ছুঁড়তে যাই তখন তাকে পেছন দিকে টেনে ধরে সামনে ছুঁড়তে হয়। ঠিক সেভাবেই আমরা যখন কোনো কাজ শুরু করি তখন অনেকেই পেছন থেকে নানা রকম নেতিবাচক কথা বলে আমাদেরকে থামিয়ে দিতে চায়। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, আমরা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সঠিক পথেই আছি। ওয়াল্ট ডিজনি বলছেন, প্রথমে কোনোকিছু পাওয়ার চিন্তা করতে হবে, তারপর নিজের ভেতরে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে, এরপর সেটি পাওয়ার জন্য স্বপ্ন দেখেতে হবে এবং সবশেষে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। নিজের ভেতরে বিশ্বাস স্থাপনটা সবচেয়ে জরুরী। একটা ডিমকে বাইরে থেকে ধাক্কা দিয়ে ভাঙলে জীবনের সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়, আবার সেই একই ডিম যখন ভেতরের ধাক্কা খেয়ে ভাঙে তখন জীবন শুরু হয়। আর তাই সব অসাধারণ বিষয়ই ভেতর থেকে জন্ম নেয়। সুতরাং ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে সামনে এগিয়ে গেলে একদিন না একদিন জয় আসবেই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিরাট নতুন ভাবনা; এর আগে কেহ এভাবে বলেনি, আপনি নতুন মেসাইয়া!