![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন শিক্ষক...শিক্ষকতার পাশাপাশি পড়তে লিখতে ভালোবাসি..
ছাত্র অবস্থায় যে প্রশ্নটি সবার সামনে এসে হাজির হয় সেটি হলো কোন দিকে ক্যারিয়ার গড়ব। ভর্তি পরীক্ষার পর দেখা যায় শতকরা ৯০ ভাগ ছাত্র-ছাত্রী পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা সাবজেক্টে চান্স পায় না। ফলে শুরুতে একটা ধাক্কা খাওয়া লাগে। এর পর যেটি হয় সেটি হলো প্রথম কিছুদিন খুব কম সংখ্যক স্টুডেন্ট এর মাঝে ক্যারিয়ার নিয়ে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকে। কেউ নিজ বিভাগে রেজাল্ট ভালো করার তাগিদ অনুভব করে সেই মতো পড়ালেখা করে, কেউ আবার প্রাইভেট টিউশিন নিয়ে জীবন সংগ্রামে ব্যস্ত থাকে, কেউ আবার বিশ্ববিদ্যালয় জীবন উপভোগের মহামন্ত্র নিয়ে এগিয়ে চলে। এভাবে দেখতে দেখতে সময় পেরিয়ে যেতে থাকে। আরেকটা ব্যাপার হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর অধিকাংশ শিক্ষার্থী তাদের সিনিয়রদের দেখে অনুপ্রািণিত হয়। যেমন যারা বুয়েটে পড়ে তারা অধিকাংশ তাদের সিনিয়রদের অনুসরণ করে বিদেশে সেটেল হতে চায়, আবার যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তারা অধিকাংশ বিসিএস ক্যাডার হতে চায়। আমি যখন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই তখন দেখতাম সিনিয়ররা অধিকাংশ কর্পোরেট জবের দিকে আগ্রহী। ফলে ক্যারিয়ার নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেকেই পাজলড হয়ে যায়। অনেককেই দেখেছি প্রথমে ক্যারিয়ার নিয়ে একরকম সিদ্ধান্ত নিয়ে সেদিকে এগিয়ে যায় এবং কিছুদিন পর ভুল বুঝতে পেরে আবার যখন নতুন করে ক্যারিয়ার গড়তে চায় তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। আর এ সময়টাতে চলে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বীতা, ফলে একবার পিছিয়ে পড়লে আবার নতুন করে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছানো অনেক কঠিন হয়ে যায়। আর তাই ক্যারিয়ার নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক ভাবনা চিন্তা করে এগোতে হবে। কখনোই সাময়িক আবেগের দ্বারা পরিচালিত হয়ে স্থায়ী সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। প্লেটো যেমন বলেছেন, ' A good decision is based on knowledge, not on numbers.' সিদ্ধান্ত গ্রহণ সত্যি অনেক কঠিন। বিশেষত আমরা যখন এই দুটি বিষয়ের মধ্য থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়, আপনার কোথায় পৌঁছানো উচিৎ এবং আপনি কোথায় পৌঁছাতে চান। আর আজকের সিদ্ধান্তের ওপর আগামী দিনের ভালো থাকা নির্ভর করে। এক্ষেত্রে ক্যারিয়ার নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে আমার কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় নিতে পারি। প্রথমে Three C এর কথা বলা হচ্ছে, Choices, Chances, Changes..You must make a choice to take a chance or your life will never change. সুতরাং অনেক ভেবে-চিন্তে পথটা ঠিক করে নিতে হবে। আর লক্ষ্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে অনেক SMART হতে হবে। SMART means S= Specific, M= Measurable, A= Attainable, R= Relevant, T= Timebound. ক্যারিয়ারে বিভিন্ন দিক নিয়ে বিশদ জানুন, চুলচেরা বিশ্লেষণ করুন, রিসোর্স পার্সনদের কাছ থেকে পরামর্শ নিন তারপর নিজের হৃদয় দিয়ে সিদ্ধান্ত নিন। শেষে মহান চীনা দার্শনিক কুনফুসিয়াসের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে বলি, 'Choose a job you love and you'll never have to work a day in your life.'
ছাত্র অবস্থায় যে প্রশ্নটি সবার সামনে এসে হাজির হয় সেটি হলো কোন দিকে ক্যারিয়ার গড়ব। ভর্তি পরীক্ষার পর দেখা যায় শতকরা ৯০ ভাগ ছাত্র-ছাত্রী পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা সাবজেক্টে চান্স পায় না। ফলে শুরুতে একটা ধাক্কা খাওয়া লাগে। এর পর যেটি হয় সেটি হলো প্রথম কিছুদিন খুব কম সংখ্যক স্টুডেন্ট এর মাঝে ক্যারিয়ার নিয়ে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকে। কেউ নিজ বিভাগে রেজাল্ট ভালো করার তাগিদ অনুভব করে সেই মতো পড়ালেখা করে, কেউ আবার প্রাইভেট টিউশিন নিয়ে জীবন সংগ্রামে ব্যস্ত থাকে, কেউ আবার বিশ্ববিদ্যালয় জীবন উপভোগের মহামন্ত্র নিয়ে এগিয়ে চলে। এভাবে দেখতে দেখতে সময় পেরিয়ে যেতে থাকে। আরেকটা ব্যাপার হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর অধিকাংশ শিক্ষার্থী তাদের সিনিয়রদের দেখে অনুপ্রািণিত হয়। যেমন যারা বুয়েটে পড়ে তারা অধিকাংশ তাদের সিনিয়রদের অনুসরণ করে বিদেশে সেটেল হতে চায়, আবার যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তারা অধিকাংশ বিসিএস ক্যাডার হতে চায়। আমি যখন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই তখন দেখতাম সিনিয়ররা অধিকাংশ কর্পোরেট জবের দিকে আগ্রহী। ফলে ক্যারিয়ার নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেকেই পাজলড হয়ে যায়। অনেককেই দেখেছি প্রথমে ক্যারিয়ার নিয়ে একরকম সিদ্ধান্ত নিয়ে সেদিকে এগিয়ে যায় এবং কিছুদিন পর ভুল বুঝতে পেরে আবার যখন নতুন করে ক্যারিয়ার গড়তে চায় তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। আর এ সময়টাতে চলে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বীতা, ফলে একবার পিছিয়ে পড়লে আবার নতুন করে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছানো অনেক কঠিন হয়ে যায়। আর তাই ক্যারিয়ার নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক ভাবনা চিন্তা করে এগোতে হবে। কখনোই সাময়িক আবেগের দ্বারা পরিচালিত হয়ে স্থায়ী সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। প্লেটো যেমন বলেছেন, ' A good decision is based on knowledge, not on numbers.' সিদ্ধান্ত গ্রহণ সত্যি অনেক কঠিন। বিশেষত আমরা যখন এই দুটি বিষয়ের মধ্য থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়, আপনার কোথায় পৌঁছানো উচিৎ এবং আপনি কোথায় পৌঁছাতে চান। আর আজকের সিদ্ধান্তের ওপর আগামী দিনের ভালো থাকা নির্ভর করে। এক্ষেত্রে ক্যারিয়ার নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে আমার কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় নিতে পারি। প্রথমে Three C এর কথা বলা হচ্ছে, Choices, Chances, Changes..You must make a choice to take a chance or your life will never change. সুতরাং অনেক ভেবে-চিন্তে পথটা ঠিক করে নিতে হবে। আর লক্ষ্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে অনেক SMART হতে হবে। SMART means S= Specific, M= Measurable, A= Attainable, R= Relevant, T= Timebound. ক্যারিয়ারে বিভিন্ন দিক নিয়ে বিশদ জানুন, চুলচেরা বিশ্লেষণ করুন, রিসোর্স পার্সনদের কাছ থেকে পরামর্শ নিন তারপর নিজের হৃদয় দিয়ে সিদ্ধান্ত নিন। শেষে মহান চীনা দার্শনিক কুনফুসিয়াসের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে বলি, 'Choose a job you love and you'll never have to work a day in your life.'
©somewhere in net ltd.