নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুকান্ত কুমার সাহা

I like to seek knowledge.

সুকান্ত কুমার সাহা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের নো-বিল স্যার, আপনাকে -

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

স্যার! মুক্তিযুদ্ধে আপনার কোন ভূমিকা ছিল না, যদিও তখন আপনি ছিলেন তরতাজা নওজোয়ান?



বঙ্গবন্ধু মৃত্যু পরবর্তী সময়ে যখন দেশে সবকিছু এলোমেলো হতে থাকলো তখনো আপনার কোন ভূমিকা চোখে পড়েনি কারো।



ঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, দুর্যোগের সময় আপনাকে সঠিক স্থানে দেখা যায়নি কখনো, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে বিদেশ ভুঁইয়ে!



দেখা যায়নি কোন জাতীয় দিবসে কোন বেদীতে ফুল দিচ্ছেন বা পার্বণে মানুষের সাথে মিশছেন? এই সময়গুলোতে আপনি সবসময় থেকেছেন আড়ালে আবডালে!



এমনকি, আপনাকে দেখা যায়নি হালের “রানা প্লাজা দুর্যোগেও”! অনলাইনে অফলাইনে অনেক ডাকাডাকির পরেও!



আজ নিজস্বার্থে, হটাৎ করে আপনি ক্ষেপে গিয়ে একবারে আমাদের বর্তমান রাজনৈতিক নেতাদের মতই হুমকি দিলেন? হাত ভেঙ্গে দিতে চাইলেন? এটা আপনার কাছে থেকে আমরা আশা করিনি। আমরা আপনাকে অনেক সম্মান করি, স্যার।



হ্যাঁ! ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, বর্তমান সরকার “গ্রামীণ ব্যাংক” নিয়ে যা করছে তা “উদ্দেশ্যমূলক” এবং “অন্যায় কাজ” এবং এই কাজ থেকে সরকারের এখনই “দুঃখিত” বলে সরে আসা উচিত! সমাধান করার মত আরও অনেক অনেক সমস্যা দেশে বিদ্যমান!





স্যার, আর একটা কথা- যেহেতু আপনি পুরোপুরি রাজনৈতিক নেতা বনে গেছেন এবং একজন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী। তাই এখন থেকে আপনার পেয়ারা আম্রিকার মত আপনারও ব্যক্তিজীবন নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। আশাকরি আম্রিকার প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের মত আপনিও সবকিছু হাসিমুখে মেনে নিবেন! মনে কিছু রাখবেন না!



আচ্ছা স্যার, আপনার ঔরসজাত এক কন্যা যে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী! এটা কি আমাদের সবাই জানে?



বাই দ্যা ওয়ে ...

এই কথাটা বলে, মনে করছি- আমি ব্যক্তিগত নীতিবিরোধী একটা কথা বলে ফেললাম। কিন্তু আবার এও মনে করি, আপনার ব্যক্তিগত এই তথ্যটাও সবার জানা উচিত! আফটার অল, কয়দিন পরেই আপনি আমাদের “জাতীয় কাণ্ডারি” হতে যাচ্ছেন!



আমার কথায় দুঃখ পেলে- আমি লগে লগে ক্ষমা চাচ্ছি, স্যার!



অফটপিকঃ আম্রিকার মত তারও সবকিছুই প্রচারের আলোয় আসা উচিত; আম্রিকার মত করেই। এই নীতি শুধুমাত্র যারা রাজনীতি করবেন, তাদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে এবং সেটাও আম্রিকার মত করেই!



১৮/১০/২০১৩, ১১.৪১

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

ব্লগার রানা বলেছেন: খুশ?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৫

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: এই আর কি?

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:২০

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আমেরিকা উনারে ওয়ার্নিং দিছে , এইটা উনার শেষ সুযোগ । জে ভাবেই হোক এবার চিটাগাং পোর্ট , সেন্ট মারটিনে ঘাটি দিতে হবে । এভাবে নোবেলের অপচয় আমেরিকা সহ্য করব না ।
তাই উনি এবার উঠে পরে লাগছেন দেখেন কাদের সাথে উনি এখন দন্ত বিকশিত করে হাসছেন । ইদানিং তার উঠা বসা রেল লাইন দৌড়বিদ বদ চৌধুরী , নেড়ি কুত্তা শফিক রেহমান , চিনি চুরা জাফর , মছুয়া ইব্রাহিম , গামছা কাদের ,এরশাদের গৃহ পালিত বিরোধী নেতা রব প্রমুখের সাথে

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: ধন্যবাদ !!

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

পরিযায়ী বলেছেন: এ দেশের সব হিন্দুরা ইউনুস- এর বিপক্ষে কাহিনি কি? অথচ রবীন্দ্রনাথ ছিল বাংলাদেশিদের সব থেকে বড় শত্রু। এরা তার বিপক্ষে কিছু বলে না।

শোনো তোমরা যতই ইউনুসের বিপক্ষে বল না ক্যান আমরা ৯০% লোক জানি সে আসলে ক্যামন। তোমারা শুধুমাত্র দেশের ৭%। বাকি ৩% খালেদা,হাসিনা এবং গুয়ার(গোলাম আযম) সাঙ্গ পাঙ্গ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৩

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: প্রসঙ্গের বাইরে কথা বললেন!
আপনার মত বর্ণচোরা নই! স্বনামে ব্লগিং করি! আর তাই নাম দেখেই এই মন্তব্যটা করতে পারলেন!
আচ্ছা, ধরুন আমার এই নিক’টা ছদ্ম !!!
এবার অনুগ্রহ করে কমেন্ট করুন প্লিজ!!!
আর বললেন ৯০% এর কথা? ওনার ব্যবসা কি বাংলাদেশের ৯০% মানুষ সমর্থন করে? বুইঝা বলবেন কিন্তু ???
এখানে রবীন্দ্রনাথের প্রসঙ্গ অপ্রাসঙ্গিক!!!
ধন্যবাদ!

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

পরিযায়ী বলেছেন: এই যে তোমার জাত ভাইঃ

Click This Link

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৩

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: সব দেখলেন এই লাইন কয়টা দেখলেন না ...

"হ্যাঁ! ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, বর্তমান সরকার “গ্রামীণ ব্যাংক” নিয়ে যা করছে তা “উদ্দেশ্যমূলক” এবং “অন্যায় কাজ” এবং এই কাজ থেকে সরকারের এখনই “দুঃখিত” বলে সরে আসা উচিত! সমাধান করার মত আরও অনেক অনেক সমস্যা দেশে বিদ্যমান! "

আরও দেখুন ...
একই মুখে ভিন্ন কথা !!


৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

বি কে রায় বলেছেন: পরিযায়ীঃ রবীন্দ্রনাথ ছিল বাংলাদেশিদের সব থেকে বড় শত্রু।

আমি জানিনা আপনার এই কথার সত্যতা কতটুকু বা আদৌ এই কথার কোন ভিত্তি আছে কিনা। তবে আমার মনে হয় আপনি আপনার নিজস্ব ভাবনাকে জাহির করার চেষ্টা করেছেন। খারাপ না, তবে আজও আমাদের জাতীয় সংগীত সেই রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরেরী লেখা। তবে কথায় রবিন্দ্রনাথ আর কথায় ইউনুজ। যাইহোক আলোচোনার বিষয় মোটেও এসব না। যা দেখলাম যে এক শ্রেনীর আন্ধা বুঝতেই চায়না যে ডঃ ইউনুজ চাইলেই অনেক কিছুই বলতে পারেন না।

আবার একশ্রেনী কিছু না বুইঝাই হিন্দু-মুসলিম নিয়া গেজাইতেছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: ধন্যবাদ !!!

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৪

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: @পরিযায়ী।

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কি কারো হাত ভেঙ্গে দেওয়ার কথা বলতে পারেন?

- এই প্রশ্নের উত্তর দেন তারপর আর একটা প্রশ্ন করবো আপনাকে >>>

আলোচনার সৎ সাহস নিয়ে আসেন >>>

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:০৬

স্বাধীকার বলেছেন:
দাদা আপনি ঐ পাড়ের হলে কোনো কথা নাই আপনার জানার পরিধির ব্যাপারে।

আর এই পাড়ের বাংলাদেশের হলে বলার ছিলো কিছু-

--আপনার বাপ দাদা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে থাকলে আপনার জানার কথা ড। ইউনুসের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পৃক্ততা কতটা ও কিভাবে।(পড়ুন, এইচটিইমামের লেখা)।

--বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের পর আম্লীগের গলাফাটানো বাকশালীরা মন্ত্রিসভা গঠন করে শপথ নিলে, ড। ইউনুসদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার ছিলোনা। আপনার পিতা বা দাদারা বা তোফায়েল রাজ্জাকদের রক্ষীবাহিনী তখন কি ভূমিকা নিয়েছিলো যদি জানাতেন? আর যিনি ভূমিকা নিয়েছিলেন তার পরিনতি আমরা আম্লীগ নামক এক বাকশালী রাজনীতিতে দেখলাম কাদের সিদ্দিকি রাজাকার হয়ে গেলো। আপনাদের চরিত্রটাই এমন কলুষিত সব সময়।

--প্রাকৃতিক দুযোর্গের কথা বলেছেন, হাসি পেলো। আম্লীগ কয় হাজার মানুষের দুদর্শা লাঘব করেছে, লংগরখানার খাবারও ডাকাতি করেছে। সেখানে ইউনুস প্রায় কোটি মানুষের জীবনমানের সাথে সম্পৃ্ক্ত আছে-এই অর্জন অন্ধদের চোখে পড়ার আশা করা সত্যিই কঠিন।

--শহীদ মিনারে যায়নি ইউনুস, এই আবিস্কার জাতিকে নতুন করে জানতে হলো। বেশী কষ্ট হবেনা, ডেইলী স্টার পত্রিকায়, দেশের জাতীয় পত্রিকা গুলোর আর্কাইভ দেখলেই তো পারেন। কিন্তু অন্ধদের দেখানোর বিদ্যা আমাদের জানা নেই।

--রানার সাথে বাকশালীদের চুমাচুমির ছবি প্রকাশ হওয়ার পরও যখন আপনার নেত্রী প্রকাশ্যে সংসদের অস্বীকার করেন, ধাক্কা দিয়ে বিল্ডিং ফেলানোর দাবী করেন, নাটক সাজিয়ে উদ্ধার করেন-তখন সেখানে মানুষ রাজনীতি খুজেঁ পায়, নিশ্চয় কোনো ভদ্রলোক আম্লীগের মতো নাকি কান্না কাদঁতে সেখানে যাবেনা, যা করার তা নিরবে করবে, ব্যানার ফেস্টুন দিয়ে অন্যের বিলবোর্ড দখল করে প্রচাররণা চালাবেনা। আম্লীগের কলুষিত চরিত্র ইউনুসের মধ্যে খুজঁলে পাবেন না।

আম্লীগ নামক ব্যাংক ডাকাতদের ইতিহাস থেকে ড। ইউনুসকে শিখতে হয়েছে কিভাবে ডাকাতদের কবল থেকে ব্যাংককে রক্ষা করতে হবে। কিভাবে ডাকাত প্রতিরোধ করতে হয়। হাত ভাংগাতো সামান্য বিষয় রাষ্ট্রের যেকোনো নাগরিকের অধিকার আছে তার সম্পদ রক্ষার মৌলিক অধিকার। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে বাকশালীরা বুকের রক্তে গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করবে-সেটা আমাদের মানতে হবে? যেখানে চোর ডাকাত, সেখানেই প্রতিরোধ। ড। ইউনুসের এক লোম সোজা করার যোগ্যতা যে সেঞ্চুরী মানিকদের নেই, তারা আসে ইউনুসের সমালোচনা করতে। নিজের চৌদ্দগোষ্ঠি বিধর্মীদের সাথে বিছায় জীবন কাটানোওয়ালারা আরেকজনের খ্রীস্টানপ্রীতি নিয়ে কথা বলে-লজ্জাশরম থাকলে এমন কথা মুখেও আনতেন না। আবার বলছেন আপনার নীতিবিরোধী, আপনাদের নীতির উপর থুতু দিবে বাংলার মানুষ, জাস্ট ওয়েট আগামী নির্বাচন পর্যন্ত। জনগণ বুঝিয়ে দিবে কিভাবে বাকশালীদের গণতন্ত্র শেখাতে হয়।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: দুঃখিত ! কিছু জটিলতার কারণে উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল!

১) কথায় কথায় আপনার যুক্তিতে না পেরে আমি কোথাকার তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন! এটা কিন্তু একেবারেই বেমানান এবং অনুচিত! যদি আপনার মনে প্রশ্ন থাকে তা আপনি আমার দুই-একটা পোষ্ট পড়লেই বুঝতে পারতেন! বুঝলাম, আপনার হাতে সময় ছিল না তাই, প্রশ্ন তুলেছেন। আমার জবাব, আমি এই পাড়ের। ওকে?

২) “আমার পরিবার মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে হলে” – আপনার এই প্রশ্ন শুনে আমার হাসি পেল! দাঁড়ান একটু হেঁসে নেই!!! ও হ্যাঁ! আপনার এই প্রশ্নের উত্তর অন্য একটা পোষ্টের একটা কমেন্টে দিয়েছি। সময় পেলে বা বেশী প্রয়োজন মনে করলে খুঁজে নিয়েন।

৩) আবারো আপনি ভিন্ন প্রসঙ্গে যেয়ে আমার বাবা-কাকাদের নিয়ে আসলেন। যা এই পোস্টের সাথে একেবারেই যায় না। যদি আপনি আসলেই এই পোস্ট নিয়ে আলোচনা করতে চান, তাহলে একটা একটা পয়েন্ট ধরে আসেন।

৪) আপনি ধরেই নিয়েছেন আমি আওয়ামীলীগের দালালী করছি। এইভাবে আগে থেকে তালগাছ ঠিক করে নিয়ে পোস্টে আসেন কেন? আমি কি? কি আমার ভূমিকা গত দিন গুলোতে কি ছিল তা আপনি আমার একেবারে প্রথম দিকের দুই-একটা পোস্টে পাবেন এখানে (আমি সামুতে অনুপস্থিত ছিলাম অনেকদিন)!

৫) হ্যাঁ! স্যারের মেয়ের কথা উল্লেখ করেছি, কারণ যারা আজ তাকে সাপোর্ট করছে এবং উনি যাদের সাথে মিলতাল করছেন, তাদের আদর্শের সাথে এই ব্যাপারটা মেলে না। একটু নিজেকে প্রশ্ন করুন।

একটা অনুরোধ, নাম/নিক দেখে কমেন্টস না করে, পোষ্ট পড়ে কমেন্টস করুন!

ধন্যবাদ!

৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: স্বাধিকারের মন্তব্যের পরও দেখি আর কত নির্লজ্জ আপনারা হতে পারেন?

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: একটা অনুরোধ, নাম/নিক দেখে কমেন্টস না করে, পোষ্ট পড়ে কমেন্টস করুন!

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন:
ভুল হইয়া গেছেগা দাদা.....নুপেল ইনারে দ্যাওনের কাম আছিলু...চলেন লবিং করি......

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: একটা অনুরোধ, নাম/নিক দেখে কমেন্টস না করে, পোষ্ট পড়ে কমেন্টস করুন!

হাত ভেঙ্গে দিতে চাওয়া শান্তির নমুনা?

১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

মদন বলেছেন: দিনের পর দিন একজনের পাছায় আংগুল দিতেই থাকবেন আর তিনি দিনের পর দিন সহ্য করে যাবেন তিনি নোবেল লরিয়েট বলে? উনি ভদ্রলোক বলে শুধু হাত ভেংগে দিতে চেয়েছে। হাসিনা বা শামীম ওসমান হলেতো এতোদিন হাত ভেংগে দিয়ে তারপরে বলতো হাত ভেংগে দিলাম ;)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: আপনি যাদের নাম বললেন তারা কি কেউ নোবেল লরিয়েট না? একজন শান্তিতে নোবেল লরিয়েটকে অবশ্যই একটা স্ট্যান্ডার্ড বা প্রোটকল মানতে হবে।
অনুগ্রহ করে শান্তিতে নোবেল লরিয়েট এর আচরণটা বাংলাদেশী রাজনীতিবিদদের মত হতে বলবেন না !! আর সে যদি সেটা করতে চায় বা হতে চায় তাহলে তাকে সমালোচনা সহ্য করার মত মনও তৈরী করতে হবে আমাদের রাজনীতিবিদদের মতই !!!

ধন্যবাদ !!!

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

পরিযায়ী বলেছেন: songbidhan to tomra tomra-e change korcho. nijeder mon moto. eta ashole songbidhan nai. tomader bap dadar sompotti now eta.

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক !!!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৯

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: উপরে বলেছিলাম ... @পরিযায়ী।

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কি কারো হাত ভেঙ্গে দেওয়ার কথা বলতে পারেন?

- এই প্রশ্নের উত্তর দেন তারপর আর একটা প্রশ্ন করবো আপনাকে >>>

আলোচনার সৎ সাহস নিয়ে আসেন >>>

দেখেন নাই? নাকি দেখার ......

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

†kL Av‡bvqvi বলেছেন: বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সদ্য গঠিত রাজনৈতিক দল বাবুনাগরিক শক্তির আমীর, বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী অর্থনীতীবীদ ও গ্রামীন বেংকের বিতাড়িত মালিক কায়েদে নোবেল ড. মুহম্মদ ইউনূস বাবুনগরী বলেছেন, বাংলাদেশের দরকার আরেকটি শান্তি নোবেল।
আজ দক্ষিন আফৃকার কেপটাউনে নিজ হোটেলের আরাম দায়ক বিলাস বহুল কক্ষে আয়জিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন বাবুনগরী।
কায়েদে নোবেল বলেন, বিদেশে বসে দেশের নানা খবর পাই। সকল খবরই খারাপ। প্রিয় মাতৃভুমি চট্টলার বুকে সেদিন মুফতি ইজাহারের মাদ্রাসায় বোম ফুটল। গতকাল প্রিয় এলাকা ফকিরাপুলের একটি বাড়িতে বোম ফুটল। উভয় স্থানেই বোম উতপাদন চলিতেছিল।
উদ্বেগ প্রকাশ করে বাবুনগরী বলেন, আমাদের গারমেন্টস শিল্পকে যেভাবে তলে তলে ধংস করা হচ্ছে, একই ভাবে আমাদের গ্রেনেড শিল্পকেও তলে তলে ধংস করা হচ্ছে। কারখানায় উতপাদনের সময় গ্রেনেড ফুটিয়া কারিগররা আহত নিহত হচ্ছে। এর পিছনে অবশ্যই দেশী বিদেশী চক্রান্ত আছে।
আবেগঘন কণ্ঠে ইউনূস বলেন, চার দলীয় সরকার যখন ক্ষমতায়, তখন দেশে কুথাও অন্তত উতপাদনের সময় বোম ফুটে নাই। তাই সর্বত্র শান্তি বিরাজমান ছিল। একটা দেশের অবস্থা কত খারাপ, তা পরিমাপের একটি প্রকৃস্ট উপায় হইতেছে বোম বানানির সময় ফুটার হার। বাকশালী সরকারের পাল্লায় পড়িয়া এই হার অত্যন্ত বৃদ্ধি পাইয়াছে। এখন রোজ রোজ ঘরে ঘরে বোমার কারখানা বিপন্ন।
বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর পোলা নেতা কর্মীদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বাবুনগরী বলেন, একটা গ্রেনেড ঠিক মত বান্ধিতে পার না অতছ বাকশালী সরকারের বিরুদ্ধে জেহাদ করতে চাও।নিম্নমানের ভারতীয় বিস্ফোরকের পরিবর্তে উন্নতমানের জাপানী বিস্ফোরক বেবহারের আহ্বান জানিয়ে কায়েদে নোবেল বলেন, কিপটামি করিও না। জেহাদে নামলাই যখন, আসল জাপানী মশলা দেখিয়া খরিদ কর। ব্রাহ্মন্যবাদী ভারতের ভেজাল মশলা বর্জন কর। সস্তার তিন অবস্থা। টেকাটুকা লাগলে টেকাটুকা দিব।

একটা পাইছি, আরেকটা দেও: বাবুনগরী
অবিলম্বে দ্বীতিয় শান্তি নোবেল প্রদান পুর্বক বাংলাদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য নোবেল কমিটিকে আহোভান জানিয়ে ইউনূস বলেন, কচি তেতুল মালালা একটি নাস্তিক বলগার। সে এগার বতসর বয়স হতে বলগ দিয়া ইন্টারনেট চালায়। আল্লামা শফির পাকিস্তানে মালালার ঠাই নাই। তাছাড়া হাজার নোবেল দিয়াও পাকিস্তানে আর শান্তি সাইজ করা সম্ভব নহে। তাই মালালার পিছে নোবেল পদক নস্ট না করিয়া বরং আমায় আরেকটি দাও। শান্তিতে হোক বা অর্থনীতীতে হোক, দুটি নোবেলই যথেস্ট।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: পড়লাম !!! ধন্যবাদ !!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.