নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পর্কে তেমন কিছুই বলার নেই।সবার সাথে মিশতে পারি খুব সহজেই।আর দিনের বেশিরভাগ সময় ইন্টারনেটেই কাটে আমার! www.facebook.com/mr.sasumon

সুমন আকরাম

খুব সাধারণ মানুষদের দলে আমি। দেশ ও দশের কল্যাণে কাজ করতে ভাল লাগে।

সুমন আকরাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিজনাল নামাজী বনাম জায়নামাজ ও পানির বোতল ওয়ালা চেয়ারম্যান

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০০


ছবিঃ ইন্টারনেট

সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। আশা করি সব দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে সবাই ভাল আছেন। আজকের শিরোনাম দেখে অনেকেই আমাকে নেগেটিভ দৃষ্টি তে দেখতে পারেন। কিন্তু আসলে আমি পজিটিভলি কিছু কথা শেয়ার করছি।
#আমাদের দেশে শুক্রবারে বেশ কিছু সিজনাল নামাজী দেখা যায়। বিশেষ করে রমজান মাসে এর পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। আমার এই বিষয়ে কোন আপিল নাই। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্যে একটা প্রশ্ন থেকে যায়- নামাজ কি সিজনাল নাকি দৈনিক?? আবার রমজান মাসে অনেকেই তারাবী নামাজ পড়ে; কিন্তু অন্যান্য ফরজ নামাজ পড়ে না। এমনটা কেন? তারাবী নামাজ সুন্নাত আর দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আছে ফরজ এটা নিয়ে নিশ্চয়ই কারও মত-পার্থক্য নেই।
#তারপর আরেকটা বিষয় লক্ষণীয়- জায়নামাজ নিয়ে মসজিদে আসেন ভাল কথা। কিন্তু মসজিদের নির্দিষ্ট জায়নামাজের উপ্রে আপনার ৩ফিট * ৪ফিট=১২sft. জায়নামাজ বিছায়ে দুইজনের জায়গা একাই দখল করেন এই হাদিস কই পাইছেন? জায়নামাজ নিয়ে গেলে আপনি মসজিদের যে জায়গায় ফাকা থাকে সেখানে বিছান, নো প্রবলেম! এছাড়া এতে আপনি আপনার অজান্তে নামাজিদের মাঝে একটা বৈষম্য সৃষ্টি করছেন।
#ইদানিং আবার দেখি অনেকেই ৫ লিটার একটা পানির ট্যাংকি নিয়ে যায়! আহা রে। তারাবী নামাজ পড়তে যায়। মনে হয় যেন ইমামের চেয়ে তিনিই বেশি সূরা পড়ে! এত সুখ কেন? নামাজে গেসেন কেন? মনে রাখবেন বেশি আরামে নামাজ পড়া ঠিক না।
#মসজিদে আবার কিছু চেয়ারম্যান আছে! তারা আবার চেয়ার নিয়ে কাতারের মাঝে বসে। মনের সুখে চেয়ারম্যানদের সাথে মিটিং করে। আরে ভাই চেয়ারে বসে কারা? যাদের শরীর চলে না। আর আপনি চেয়ার নিয়ে কাতারের মাঝখানে বসে গল্প করবেন এই হাদিস কই পাইছেন??
আসুন আমরা সবাই পরিপূর্ণ আদবের সাথে মাহে রমজানে ইবাদাত করি এবং এই মাহে রমজানের শিক্ষা বহমান রাখি বছর জুড়ে।

মন্তব্য ৬১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল কথা বলেছেন মসজিদে জায়নামাজ নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই, অযথা দুজনের জায়গা একাই দখল করে কি লাভ?

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১১

সুমন আকরাম বলেছেন: ইহা নামাজী দের মাঝে বৈষম্য। আসুন আগে নিজে তারপর অন্যান্য সবাই কে অবহিত করি। ধন্যবাদ

২| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

শামচুল হক বলেছেন: আপনার কথাগুলো সত্য, এরকমই এখন হচ্ছে।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

সুমন আকরাম বলেছেন: সবাই সচেতন হই। ধন্যবাদ

৩| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১১

মোগল সম্রাট বলেছেন: মাহে রমযান সংযমের মাস, সুতরাং অন্যের ছিদ্রান্বেশন না করে বেশি বেশি আমলের দিকে নযর দেয়া উচিৎ।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৬

সুমন আকরাম বলেছেন: এখানে কাউকে ব্যক্তিগত ভাবে ইন্ডিকেট করা হয় নি সম্রাট ভাই। সংশোধনের উদ্দেশ্যে ভুল ধরিয়ে দেয়া আর ছিদ্রান্বেশন এক নয়। এসব এক সময় নামাজী দের মাঝে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করবে। আপনার উপদেশের জন্য ধন্যবাদ

৪| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমিও সিজোনাল মুসলিম কিন্তু কারও ডিস্টার্ব হয় এমন কাজ করিনা।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২১

সুমন আকরাম বলেছেন: আপনার সৌজন্যতা মুগ্ধ্যকর। দুয়া করি পার্মানেন্ট হন। ধন্যবাদ

৫| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২০

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: যুগোপযুগি লেখা। ভালো লাগলো। আমাদের উচিৎ আমল করার ক্ষেত্রে সবদিক থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করা। কারোর যাতে কোন অসুবিধা না হয় আমার আমল করার গর্জিয়াস ভাব থেকে। আর অহংকার মুক্ত এবাদত করার চেষ্টা আমাদের সকল কেই করতে হবে।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২৪

সুমন আকরাম বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে ভাল লাগলো। শুভ কামনা। ধন্যবাদ

৬| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

সুমন আকরাম বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ১ নং এ বলি, আপাতদৃষ্টি তে এমন টা মনে হয়, যেমন টা আপনি বলেছেন, কিন্তু হতে পারে শুক্রবার ছাড়া অন্যান্য দিনগুলোতে মানুষগুলো বাসায় ফরজ নামাজ ঠিক ই পড়ে তাই না জেনে কারও সম্পর্কে মন্তব্য করা ঠিক না।
২ নং সম্পর্কে আমার ধারনা নেই, কারন আমি মসজিদ এ যাইনা।
৩ নং এ, যদি কারও পানির পিপাসা ঘন ঘন পায় সে পানির বোতল নিয়ে অবশ্যই যেতে পারে মসজিদ এ।
৪ নং সম্পর্কে ও আমার ধারনা নেই, তবে অনেক মুরব্বী দাড়িয়ে নামাজ আদায় করতে পারেনা শারীরিক অসুস্থতার কারনে, সে ক্ষেত্রে তারা চেয়ার নিয়ে যায় মসজিদ এ।

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

সুমন আকরাম বলেছেন: ঠিক বলেছেন, বাসায় নামাজ পরতেই পারে। তবে পুরুষ মানুষের জন্য বাসায় নামাজের বিষয়ে কথা আছে। সেটা জানা দরকার।
৩০ মিনিটের নামাজে পিপাসা লাগা টাও স্বাভাবিক! তবে অনেকের পিপাসা লাগাটা অস্বাভাবিক বিষয়। বাংলাদেশের বেশির ভাগ মসজিদে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা আছে। দিনের বেলা ১১/১২ ঘনটা কিছুই লাগে না আর নামাজে ৩০ মিনিটে ৫ লিটার বোতল লাগাটাও স্বাভাবিক!!
চেয়ারে নামাজ পরায় আপত্তি নেই। যখন কাতারের মাঝে দুই তিন জন মিলে চেয়ারে বসে গল্প করে সেটাতে আপত্তি আছে।

৮| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এখন থেকে চেষ্টা করব পার্মানেন্ট হওয়ার জন্য।আমার জন্য দোয়া করবেন।

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

সুমন আকরাম বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে তাওফিক দিক। আমিন

৯| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯

কাইকর বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ধন্যবাদ আপনাকে

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

সুমন আকরাম বলেছেন: স্বাগতম। শুভ কামনা

১০| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫০

পবন সরকার বলেছেন: একেবারে বাস্তব দৃশ্য তুলে ধরেছেন।

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

সুমন আকরাম বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

১১| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

একাল-সেকাল বলেছেন: স্টেডিয়ামের ভিড় মসজিদে

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

সুমন আকরাম বলেছেন: মন্দ হত না যদি থাকতো আজীবন। এমন দৃশ্য তো শুধু রমজানে ১ম ১০ দিন!!

১২| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

আবু ছােলহ বলেছেন:



মাহে রমযান সংযমের মাস। আত্মশুদ্ধির মাস। আত্মোন্নয়ন আর আত্মসংশোধনের মাস। ১১ মাস যারা নামাজ পড়তে পারেননি, গাফলাতের অন্ধকারে ডুবেছিলেন। আসুন না, তাদেরও একটু সুযোগ করে দিই। তাদেরও বরন করে নিই আন্তরিকতায়, আত্মীয়তার চিরসবুজ বন্ধনে। তাদেরও একটুখানি জায়গা করে দিই নামাজের কাতারে!

ভাই, এত ছোট ছোট বিষয়ে মতবিরোধের কিছু নেই। এগুলো প্রাকটিসের সাথে সাথে, মসজিদে আসতে আসতে এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে। মার্জিত ভাষায় বিশেষ কোনো ভুল ত্রুটি অবশ্যই তুলে ধরা যায়। কিন্তু 'সিজনাল নামাজি' এইজাতীয় কথা বলা ঠিক মনে করি না। এসব বলে নামাজীকে হেয় করা হয়, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। হতে পারেন, তিনি এক দিনের নামাজী, তাকেও খাট করে কথা বলার সুযোগ নেই।

সকল ক্ষেত্রে আমাদের উদারতা আমাদেরকে মহান প্রতিপালকের নিকটবর্তী করুক, নৈকট্যদানে ধন্য করুক।

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

সুমন আকরাম বলেছেন: ভাই, আমার পোস্ট টি শুধুই সংশোধনের জন্য। এর উদ্দেশ্য কাউ কে হেয় করা নয়। আল্লাহ মাফ করুক। আমিন

১৩| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ভাল বলেছেন

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

সুমন আকরাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৪| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:১২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: "তবে পুরুষ মানুষের জন্য বাসায় নামাজের বিষয়ে কথা আছে। সেটা জানা দরকার" সেটা অবশ্যই জানি এবং অবশ্যই চেষ্টা করা উচিত মসজিদে নামাজ আদায় করা তবে বেশিরভাগ পুরুষ চাকরি করার কারনে মসজিদে যেতে পারেন না, কিন্তু শুক্রবারে অফিস না থাকায় সবাই মসজিদে যেতে পারে। তবে হা আপনি যাদের কথা বলেছেন এমন মানুষ ও আছে সমাজে। তবে আসল কথা হল সপ্তাহের অন্যান্য দিন হোক কিংবা শুক্রবার হোক, মসজিদে হোক কিংবা বাড়িতে হোক আমরা নামাজ আদায় করি।

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২০

সুমন আকরাম বলেছেন: হুম। আসুন সবাই কে নিয়মিত সঠিক ভাবে নামাজে উৎসাহিত করি। ধন্যবাদ।

১৫| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

পলাশবাবা বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে আপনি মসজিদে নিজের নামাযে মনোযোগ না দিয়ে আশেপাশে কে কি করলো তা পর্যবেক্ষেনে বেশি ব্যস্ত থাকেন। এটাও তো ঠিক না। আগে নিজে ঠিক হোন। তারপর না হয় অন্য মানুষের গীবত করবেন।

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

সুমন আকরাম বলেছেন: এমন যদি হয় যে নামাজ বাদ দিয়ে তাদের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণে উৎসাহিত হই তবে দোষ কি আমার? আর আমার পোস্টের প্রথমেই আমি নেগেটিভ্লি না নেবার অনুরোধ করেছি। ইহা কোন গীবত নয়। গীবতের মিনিং অধ্যায়ন করার অনুরোধ রইল। ধন্যবাদ

১৬| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮

আবু তালেব শেখ বলেছেন: উপরের বিষয়গুলো সচরাচর দেখা যায়। তবে নিচের কথাগুলোর সাথে এখনো পরিচিত হইনি। আমাদের চেয়ারম্যান, মাতব্বরেররা এতো বেয়াদপ না।

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:০২

সুমন আকরাম বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে মজা পেলাম ভাই। আসলে এখানে চেয়ার নিয়ে বসা লোকদের কে চেয়ারম্যান হিসেবে বুঝানো হয়েছে। ধন্যবাদ

১৭| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: সারা বাংলাদেশেই এরকম দেখা যায়। সত্য কথা লিখেছেন।

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

সুমন আকরাম বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই। আপনার কমেন্ট পেয়ে ভাল লাগছে।

১৮| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

নতুন বলেছেন: একটা মানুষ প্রয়োজন না হলে পানির বোতল টানাটানি করেনা।

আপনি সেটাকে খারাপ দৃস্টিতে দেখছেন? এতো সুখ কেন? এতো আরাম কেন?

পিপাসা লাগলে পানি পান করবে তাতে আপনার কস্ট লাগে কেন?
পিপাসা লাগলে পানি পান করবে এটা আরাম লাগার জন্য? একজন মানুষ আরাম লাগার জন্য ৫ লিটার বোতল বাড়ী/দোকান থেকে কিনে নিয়ে যায়?

আপনার দৃস্টি ভঙ্গী অবশ্যই নেগেটিভ।

তাহলে আপনি কি মসজিদে বাচ্চাদের আনাগোনা পছন্দ করেন? বাচ্চারা পেছনে হাসাহাসি করে, দুস্টমি করে সেটা আপনার কেমন লাগে?

২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

সুমন আকরাম বলেছেন: আমার দেখা সেই মসজিদে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা ছিল। সো, এক্সট্রা বোতল নিয়ে নামাজের সামনে রাখাটা অবশ্যই সমীচীন নয়। সারা দিন না খেয়ে রোজা থাকা মানুষটা ৩০/৪০ মিনিটের নামাজে পানি ছাড়া থাকতে পারবে। বাংলাদেশে এমন অসুস্থ্য মানুষ খুব কম নামাজী আছে যে কিনা পানি পান না করলে সমস্যা হবে। সামান্য অজুহাতেই আমরা নামাজ বাদ দেই। আর মসজিদে পানির অভাবে মারা গেছে এমন কথা আমি কখনও শুনি নাই। আপনার জানা থাকলে শেয়ার করুন, জাতির অভিজ্ঞতা বাড়বে।
আর মসজিদে বাচ্চা দের আসা-যাওয়া তে কোন সমস্যা নেই। কারন- বাচ্চা দের ছোট বেলা থেকেই নামাজের অবভ্যাস না হলে বড় হয়ে নামাজী হতে সমস্যা হবে। ধন্যবাদ

১৯| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

নতুন বলেছেন: লোকটার সমস্যা থাকতে পারে, তার সমস্যার কথা না ভেবে আপনি কেন ঐ পানির বোতলের পেছনে লেগেছেন?

ঐ বোতল তিনি নিজের টাকায় কিনে, নিজে বহন করে নিয়ে এসেছেন, এমনকি যদি কেউ চায় তবে তিনি সেখান থেকে তাকে দিতেও পারেন।

ঐ বোতল কি সমস্যা করলো মসজিদের, বা কোন নিয়ম আছে কিনা যে পানির বোতল মসজিদে নেওয়া মাকরুহ বা অন্যকিছু?

আপনি যদি নিজে নামাজে মনযোগী হইতেন তবে তো আরেক জনের পানির বোতল নিয়ে ভাবার সময় পাইতেন না। :)

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

সুমন আকরাম বলেছেন: ভাই রোজা রেখে আপনার সাথে নিছক তর্কে জড়ানোর উদ্দেশে আমি পোস্ট করি নাই। আমি শুধু একজন নামাজী কে উদ্দেশ করে বলি নি। ১০০ জনের মাঝে যদি ৫০ জনের পানির বোতল নিয়ে নামাজে জেতে হয়, এটা কে আপনি কি হিসেবে দেখবেন??

২০| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

দিলের্‌ আড্ডা বলেছেন: আপনি কি মনে করেন? কিভাবে এসব ঠিক হতে পারে?

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

সুমন আকরাম বলেছেন: আমার মনে হয় সবাই সচেতন হলেই এই সমস্যা সমাধান হবে।

২১| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্টের জন্য মানুষ যদি খোদ মসজিদেই অসভ্যর মত আচরন করে তবে তারা বাইরে তারা কি করবে? এই ধরনের সচেতনতামুলক পোস্ট আরো বেশী আসা উচিৎ।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

সুমন আকরাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২২| ২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

রুদ্র পাঠক বলেছেন: আরেক দল আছে যারা দেরীতে আসে কিন্তু মানুষদের ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনে গিয়ে বসতে চায়। এটা খুবই অশোভন। পরে আসলে পেছনে নামাজ পড়াটাই শ্রেয়।

পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

সুমন আকরাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনি যা বলেছেন তাও ঠিক।

২৩| ২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

জোকস বলেছেন: এই পোস্ট টা বড় করে ছাপাইয়া ঐ মসজিদের বারান্দায় ঝুলাইয়া রাখলে কেমন হয়?

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪২

সুমন আকরাম বলেছেন: ভালই হবে!! ধন্যবাদ ভাই

২৪| ২২ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬

হাঙ্গামা বলেছেন: এরা খালি নামাজই পড়তে জানে।
আদব লেহাজ সুন্নত কিছুরই ধার ধারে নাই।
মসজিদ থেকে চেয়ারগুলা সরায়া ফেলা উচিত।
চেয়ারে যার বসার দরকার হবে সে বাসা থেকে নিয়ে আসবে। অথবা নিচে বসে নামায পড়বে।

আপনার লেখার সাথে পুরাপুরি একমত। সব কিছুর মধ্যে বিড়ালের মত আরাম খোজে এরা।
যারা আপনার পোষ্টের বিভিন্ন লেজ ধরে সমালোচনা করছে তারাই আপনার পোষ্টে উল্ল্যেখ করা ব্যক্তি।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

সুমন আকরাম বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়; শুধু চুপি চুপি নামাজ পড়ে বেরিয়ে যাবো আর কিছুদিন পরে নতুন নতুন বিদআদ দেখবো এটা ক্যামনে মানি? কেউ কেউ উপদেশ দিছে। আরে ভাই যখন ফ্যাসাদ সৃষ্টি হয়ে যাবে তখন তো আমাদেরই লস। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দিক। আমিন

২৫| ২২ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

ঢাকার লোক বলেছেন: কিছুটা অপ্রাসংগিক হলেও জানার জন্য লিখছি ,
নিতান্ত অক্ষম না হলে দাড়ায়ে নামাজ পড়া নামাজের একটা অবশ্য পালনীয় অংশ, অন্যথায় একজনের নামাজ হবে না, কারো যদি শুধু মেঝেতে নুয়ে সাজদা দিতে শারীরিক সমস্যা থাকে, হাটতে বা দাঁড়িয়ে থাকতে কোনো অসুবিধা না থাকে, তার জন্য চেয়ারে বসে সামনে ঝুকে সাজদা দেয়ার অনুমতি আছে । কিন্তু তাকবীরে তাহরীমার সময় দাঁড়াতে হবে, কোরান তেলওয়াতের সময় অবশ্যই দাড়ায়ে তেলওয়াত করতে বা শুনতে হবে । ছাড় শুধু ততটুকুর জন্য যা তার সামর্থের বাইরে । যারা চেয়ার বসে নামাজ পড়েন তাদের এ বিষয়টা খেয়াল রাখতে হবে ।

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭

সুমন আকরাম বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই। ধন্যবাদ

২৬| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: এরকম টা নিজেও দেখেছি ভাই

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৬

সুমন আকরাম বলেছেন: আসুন সবাই সচেতন হই। ধন্যবাদ

২৭| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সবার সচেতনতা জরুরী...

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৪

সুমন আকরাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২৮| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৪

প্রামানিক বলেছেন: বাস্তব সত্য কথা।

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৬

সুমন আকরাম বলেছেন: ভাই, সব বাস্তবের পিছনেও বিপক্ষ দল থাকে। আপনার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৯| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলামে লোকদেখানো এবাদত দানখয়রাত বা জাহির করা নিষিদ্ধ।
এরপরও কিছু লোক সারাক্ষণ থুথু ফেলতে থাকে। থুথু বাহিরে কারো গায়ে পড়ল কি না কোন খবর নাই। রোজার সময় বাসের পাসে হাটাই মুশকিল।
তুই রোজা রাখসছ ভালকথা এত জাহিরের কি আছে?

আরেকরকম জাহির হচ্ছে প্রতি শুক্রবার সকালে মসজিদ ভরার আগেই রাস্তায় মাদুর বিছানো শুরু হয়ে যায়।
আগে মসজিদ ভরুক, বারান্দা ভরুক, ছাদ ভরুক।
দেখা যায় বারান্দা অর্ধেক খালি,ছাদ তালা। রাস্তা আটকিয়ে নামাজ। জাহির করতে হবে না! আমরা কতবড় মোসলমান!

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯

সুমন আকরাম বলেছেন: আসলেই ভাই। এরা এখন এইসব ফ্যাশন হিসেবে নেয়। ধন্যবাদ

৩০| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ''পক্ষে-বিপক্ষে'' সব মন্তব্যই পড়লাম। আপনি যেসব কাজের অভিযোগ করেছেন তার প্রত্যেকটারই যুক্তিসঙ্গত কারন বের করা যায়। কি কারনে সেই ভদ্রলোকেরা পানি, জায়নামায, চেয়ার নিয়ে এসেছেন তা কি আপনি জিজ্ঞেস করেছেন? না করে যদি শুধুই অনুমানের উপর ভিত্তি করে এসব বলেন, তাহলে বলবো, আমাদের ধর্মে কিন্তু অনুমানকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে হাদিসও আছে।
তবে হ্যা, কেউ লোকদেখানো কিছু করলে তা খারাপ। কিন্তু সবচেয়ে আগে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে, কেন তিনি এমনটা করছেন। জিজ্ঞেস না করে, অনুমানের উপর ভিত্তি করে কিছু বলবেন না, প্লীজ!

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৩

সুমন আকরাম বলেছেন: ভাই, এই সব লোকের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। একসময় মানুষ মনে করবে এগুলাও ফরজ। যার চেয়ার, জায়নামাজ নাই সে আর নামাজেই যাবে না। তবে আপনার কথা ঠিক। ধন্যবাদ আপনার কমেন্টের জন্য।

৩১| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৩৯

নীলপরি বলেছেন: বাস্তবের ছবি তুলে ধরেছেন ।

রমজানের শুভেচ্ছা রইলো ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.