![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।
প্রথম দেখা সিনেমার কথা মনে করতে গেলে তিনটা সিনেমার নাম মনে হয়। এ তিনটার মাঝে কোনটা প্রথম দেখেছিলাম তা মনে নেই। তাই তিনটার নামই লিখছি। তখন আমার সাড়ে তিন বা চার হবে বয়স। একটা বাংলা আর দুটো ইংরেজি সিনেমা দিয়ে আমার সিনেমা দর্শন শুরু। বাংলা ছবিটি ছিলো, “সুতরাং” আর ইংরেজি ছবি দুটো, “হাটারী, ও বিটস অফ ড্রাম” দুটোই শিকারের ছবি। তো, জোনাকি সিনেলা হলে দেখতে গিয়েছি সুতরাং ছবিটি। কাহিনী টাহিনী কিছু মনে নেই। শুধু মনে আছে, খুব সুন্দর একটি গান ছিলো এই ছবিতে। “এমন মজা হয়না, গায়ে সোনার গয়না, বুবুমনির বিয়ে হবে বাজবে কত বাজনা” আর মনে আছে আমি সিনেমা হলের সিটের ফাঁকে আটকে গিয়েছিলাম। সিটগুলো যেনো কেমন ছিলো। বসবার সময় হাত দিয়ে ধরে পেতে বসতে হতো। উঠে গেলেই ফটাং করে সিট উঠে যেত। সিটের পিছনে বেশ ফাঁক ছিলো। ঐ ফাঁকেই আমি আটকে গিয়ে কান্না জুড়ে আব্বা, আম্মাকে বিব্রত আর আশে-পাশের লোকজনকে বিরক্ত করেছিলাম। হাটারি ছবিটির কথা কিছু কিছু মনে আছে। অনেক হাতী, গন্ডার, বাঘ, সিংহ দেখে খুব মজা পেয়েছিলাম। ছবি দেখতে দেখতে আমি চিৎকার দিয়ে প্রশ্ন করেছি, “আব্বা মেয়েটি ছেলেটির নাক কেনো কামড়ে দিলো? প্রশ্নের উত্তর পাইনি, পেয়েছি আম্মার হাতের রাম-চিমটি। আর আব্বাও নির্বিকার হয়ে ছবি দেখতেই থাকলেন। আমার প্রশ্ন আর ফোপানি কিছুই উনার মনোযোগ ছিন্ন করতে পারেনি। তখনি প্রথম মানুষের নিষ্ঠুরতার সাথে প্রথম পরিচয় হলো। বিটস অফ ড্রাম ছবিটির কথা তেমন মনে নেই। আফ্রিকার জঙ্গলে শিকার এ ধরনের কিছু হবে হয়তো। হুড খোলা জীপের সামনে গন্ডার দাঁড়িয়ে আছে, জীপের পিছনে
পিছনে বাঘ দৌড়িয়ে আসছে এ দৃশ্য গুলো ঐ দুটো ছবির মাঝে কোনটার তা আর মনে নেই। নাম গুলোই কি মনে থাকতো? পরে অনেকবার শুনেছি বলেই না মনে আছে। আর একটি ছবির কথা এখানে বললে বোধহয় অপ্রাশংগিক হবেনা। “রুপবান” এটা দেখতে গিয়েছিলাম কুষ্টিয়াতে। মামা, খালা সহযোগে বিশাল বাহিনী। তখন মহিলারা লেডিসে বসে ছবি দেখতো। সাথে আন্ডা-বাচ্চা। তাদের টিকিট লাগতোনা। তবে সর্ত এটাই কোলে করে রাখতে হবে। তো আমরা যে কয়জন আন্ডা বাচ্চা ছিলাম তারা কেউ কোলে থাকবার মত চিজ ছিলাম না। সবাই লাইন ধরে সামনের সারির সামনে রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে গেলাম। মা, খালারাও হাফ ছেড়ে শান্তিমত ছবি দেখতে লাগলো। আমার একপাশে ছিলো আমার দু-বছরের বড় ভাইয়া, আর একপাশে তিন-বছরের বড় ছোট-মামা। হঠাৎ দুপাশ থেকেই ফুপানোর আওয়াজ আসতে লাগলো। পর্দায় তখন বারোদিন বয়সী রহিমের দিকে বাঘ এগিয়ে আসছে, আর রুপবান করুন সুরে গান গেয়ে বাঘকে মিনতি করছে যাতে তার বাচ্চা-পতি রহিমকে না খায়। আমি একবার ডানে, একবার বামে তাকাতে লাগলাম। বিষয়টা কি? পর্দায় তখন বাঘ একেবারেই কাছে চলে এসেছে। হঠাৎ আমার দুপাশ থেকে একসাথে ভ্যা শব্দে কেঁপে উঠেছি। ভাইয়া, ছোট-মামা তারস্বরে চিৎকার করে কাঁদছে। আম্মা, খালা তাড়াতাড়ি ভাইয়া আর মামাকে নিয়ে বাইরে গেলেন। ততক্ষনে আশে পাশের মহিলারা চরম বিরক্তি প্রকাশ করে ফেলেছেন। আমি জায়গা থেকে নড়িনি। আমি তো কাঁদিনি, আমি পর্দায় মননিবেশ করলাম। হায়! একটু পরেই আম্মা এসে হাত ধরে আমায় টেনে হিচড়ে বাইরে নিয়ে গেলেন। আমি যতই বোঝানোর চেষ্টা করলাম, আমি মোটেও কাঁদিনি,
কে শোনে কার কথা। বাইরে এসে দেখি দুই মুর্তিমান অপরাধি মুখ চুন করে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকেও তাদের পাশে ধাক্কা দিয়ে দাড় করানো হলো। তারপর বাসায় ফিরে আসা। যাই হোক বাসায় ফিরে চড় চাপড় ওদের কপালে জুটলেও, ওদের কারনেই এতো সুন্দর ছবিটার শেষ দেখতে পেলাম না। সেদিন বুঝেছি নিজে অন্যায় না করেও শাস্তি ভোগ করতে হয়। হায়রে মানুষ্য জীবন! পরে আম্মা, খালা আমাদের রেখে ছবিটি দেখে এসেছিলেন। কিন্তু আমার আর দেখা হলোনা।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০০
সুরঞ্জনা বলেছেন: হ্যা ভাই, আমি অনেক পুরোনো দিনের মানুষ।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: আমার প্রথম দেখা বাংলা সিনেমা সম্ভবত 'ঢাকা ৮৬'...
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০১
সুরঞ্জনা বলেছেন: দেখি নাই।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৪৮
রাজসোহান বলেছেন: আমি দেখি নাই
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০২
সুরঞ্জনা বলেছেন:
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:০৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: এগুলো একটাও দেখিনি। আমার প্রথম দেখা সিনেমা ছিল ছুটির ঘন্টা......
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আরে, এগুলো দেখবো কি করে? এগুলো তো অনেক কাল আগের কথা।
৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:১৫
চ্যাংড়া বলেছেন: আপনার বর্ণনা শুন্দর। পড়তে ভাল লেগেছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:২০
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: রেজোওয়ানা আপা , গেস করছি প্র্থম সিনেমা দেখেই আপনাকে কাঁদতে হয়েছিল । ছুটির ঘন্টা দেখে আমার বুক ফেটে , চোখ ছিটকে জল আসছিল । কিভাবে যে নিজেকে সামলেছিলাম !!
৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৩৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: তা আর বলতে ভাইয়া।
তবে আমি ভয়ও পেয়েছিলাম, স্কুলে ফ্রেশরুমে যেতে ভয় পেতাম।
মনে হতো আটকে গেলাম....
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ছুটির ঘন্টা দেখে আমিও অনেক কেদেছি। পরবর্তিতে বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানোর সময়ও ঐ ঘটনা মনে পড়ে
গিয়েছিলো।
৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৩৫
করবি বলেছেন:
আপু আপনার সিনেমা কথন অনেক মজার। বাংলা সিনেমা যে কবে প্রথম দেখছি মনে নেই। আপুদের কাছে শুনেছি ছুটির ঘন্টা দেখতে গিয়েছিল সবাই একসাথে আমি তখন পিচ্চি ছিলাম। মনে হয় ঐটাই আমার
প্রথম বাংলা সিনেমা দেখা।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: ছোটবেলায় সিনেমা দেখেছি হাতে গোনা কয়টি।
তখন তো আর ঘরে ঘরে টিভি ছিলো না। আর
ঢাকা ছাড়া টিভি দেখাও যেতোনা। আমাদের বিনোদন
বলতে ছিলো, বই, আর রেডিও শোনা।
৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৫০
জুন বলেছেন: সুরন্জনা রুবভান আমি দেখি নাই সুতরাং ও না ।
তবে বাচ্চাদের জন্য নির্মিত ওয়ার্ল্ড ডিজনীর ছবি গুলো দেখাতে আমাদের ছোট্বেলায় নিয়ে যেত আমার বাবা, মা, খালা, বা খালাতো ভাই বোন রা।হাটারী ছবিটা আমি টিভি তে দেখেছি অনেকবার।সুইস ফ্যামিলী রবিনসন সিনেমা টা দেখেছেন সুরন্জনা ?
অটঃছুটির ঘন্টার সত্যিকার কাহিনী টি তো যথেষ্ট মানসিক কষ্টের বিষয় যা পেপারে এসেছিল।
এরপর আর সিনেমাটা দেখিনি কষ্টটা কে আর বহুগুন বাড়িয়ে তোলার জন্য।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:২৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: রুপবান আর দেখা হলো কোথায়?
না, সুইস ফ্যামিলী রবিন্সন দেখিনি।
ঢাকায় গেলেই আব্বা আমাদের ভালো সিনেমা
দেখাতেন। স্পাটাকাস, দ্যা বার্ড, হর্নেস নেষ্ট
এ ছবিগুলো দেখেছি।
কেমন আছো তুমি? লিখা পাচ্ছিনা কেনো?
১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩৫
সুবিদ্ বলেছেন: উমমমম......সিনেমা হলে প্রথম কোন ছবিটা দেখেছি তা ঠিক মনেই করতে পারছিনা.......নিজের উপর খুব মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে......
তবে প্রথম বন্ধুরা মিলে দেখেছিলাম মান্নার একটা ছবি.......ক্লাস সিক্সে থাকতে '৯৩ সালে, নাহ!! এইটারও নাম ভুলে গেছি......আগেই জানতাম আমার স্মৃতিশক্তি খারাপ, কিন্তু এত্ত খারাপ তা আগে জানা ছিলনা (
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪
সুরঞ্জনা বলেছেন:
১১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:২৬
ভিয়েনাস বলেছেন: সিনেমা হলে প্রথম দেখা ছবি সম্ভবত "শর্ত"। মামা-মামী, খালাতো ভাই-বোন সহ বিশাল বাহিনী। হলে গিয়ে দেখি সিট গুলো সব ভাংগা আর উলটানো । মাম কে বললাম, মামা একটা সিটও ভালো না , সব ভাংগা।
আসলে জানা ছিলনা সিনেমা হলের সিট গুলো এমনি হয়।
ছোট মামা , এখন সেই কথা বলেন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এখনো ঐ ধরনের সিট আমার ভয় লাগে।
১২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি ৩-৪ বছর বয়সেই বাবা-মা'র সাথে নিয়মিত সিনেমা দেখতে যেতাম। তখন আমরা জয়পুরহাটে থাকতাম। সপ্তাহে একদিন সিনেমা দেখা তো হতই। কোন ছবির নাম মনে নাই। শুধু একটা ছবির কথা এখনও মনে পড়ে, সবুজ-সাথী। দেখেছেন এটা? সম্ভবত কিশোর প্রেমের কাহিনী, খুব ভাল্লাগসিলো ছবিটা।
আপনার লেখাটা খুব ভালো লাগলো।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আব্বা, আম্মা আমাকে সিনেমা দেখতে খুব কমই নিয়েছেন। একমাত্র নানাবাড়ি গেলেই সিনেমা দেখতে পারতাম।
কারন, রেখে গেলে নানার কাছে সিনেমা যাওয়ার কথা যদি
বলে দেই, সেই ভয়েই সাথে নিয়ে যেতেন।
সবুজসাথি তো দেখেছি আমার বড়বেলায়।
আপনি আমার লেখা পড়েছেন, খুশী হলাম।
১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৫
বড় বিলাই বলেছেন: মানুষের নিষ্ঠুরতার সাথে পরিচয় হল সিনেমা হলে গিয়ে।
আমার সিনেমা হলে গিয়ে প্রথম দেখা ছবি সম্ভবত দ্বীপ জ্বেলে যাই। আব্বা-আম্মা আর ছোট বোন ছিল সাথে। আমি সিনেমার কিছুই দেখিনি। খুব বিরক্ত লাগছিল। তবে বড় একটা টিভি আছে এখানে এই জিনিসটাই ভালো লেগেছিল। আর সারাক্ষণ আমি মিরিন্ডার বোতল নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম।
ছুটির ঘন্টার কথা তুলবার জন্য রেজোওয়ানাকে একটা মাইনাস দিতেই হবে। ২-৩ মাস আগেও এই ছবিটা দেখতে বসেছিলাম। কাহিনী জানি আগে থেকেই, তারপরও কাঁদতে কাঁদতে আমার এমন অবস্থা হয়েছিল। কেন যে আবার মনে করিয়ে দিল রেজোওয়ানা।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: সেই যে শুরু, আর তো দেখেই যেতে হচ্ছে।
ছুটির ঘন্টা দেখে সত্যি কান্না ধরে রাখা দায়।
তেমনি পথের পাঁচালী দেখে অনেক কেদেছি।
এখন তো সিনেমা দেখাই হয়না।
১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
তুষারকনা বলেছেন: আমার প্রথম দেখা ছবিটার নাম মনে নাই...তবে একটা গান ছিলো "জীবনের গল্প,আছে বাকি অল্প"
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২
সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম, ছবিটি হয়তো দেখেছি। নাম মনে পড়ছেনা।
হলে যাওয়া ছেড়েছি বহুদিন হলো। সিনেমা দেখিনা
অনেক দিন, কেনো যেনো ইচ্ছে হয়না।
১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১
সকাল রয় বলেছেন:
আমার প্রথম দেখা ছবি
৩বছর বয়সে ----গুরু দক্ষিণা (শিলিগুড়ি - সিনেমা হল ছবিঘর-) মায়ের কোলে বসে
২য় দেখা ছবি ৪বছর বয়সে ---সিরাজউদ্দোল্লা (সিনেমা হল-সাগরিকা - সুসঙ্গ নগর) বাবার সাথে বসে।
৩য় দেখা ছবি ৫বছর বয়সে পিতামাতা- (সিনেমা হল - আনামিকা ছবিঘর- সুসং নগর ) ভাইয়ার সাথে বসে।
৪র্থ দেখা ছবি -অবুঝ মন (বাসা থেকে পালিয়ে গিয়ে একা একা ) তখন বয়স ছিলো ছয়।
আমি আট বছর বয়সে প্রথম স্কুল পালিয়ে ছবি দেখেছি। সব বন্ধুরা মিলে তের বছর বয়সে দেখেছি নাচনেওয়ালি ছবিটি।
___________________________________
ময়মনসিঙহ শহরে সিনেমা হলে একবার শক্তি ছবিটি দেখেছিলাম।
আমার দেখা প্রথম ইংরেজী ছবি টারজান।
টাইটানিক আমার ফেবার সিনেমা।
আমি সবচেয়ে বেশি দেখেছি হিন্দি সিনেমা ........................শাহরুখ , রানী কাজল , কুচ কুচ হোতা হে।
সুরন্জনা দি বিস্তারিত একটা পোষ্ট দিয়ে লিখবো
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০
সুরঞ্জনা বলেছেন: বলো কী??? ছয় বছর বয়সে লুকিয়ে ছবি দেখা???
অবুঝমন আমি দেখেছি দশ বছর বয়সে।
লিখে ফেলো, লিখে ফেলো তোমার সিনেমা-ইতিহাস।
বাব্বাহ!!! তুমি তো দেখি সিনেমা পোকা।
১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন:
জানিলাম। অদুর ভবিষ্যতে নিজের কাহিনী কইবার ইচ্ছে আছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: দুরন্তর সেই কাহিনীর অধীর অপেক্ষায়। কারন সেই কাহিনী
হয়তো জন্ম দেবে নতুন এক কাহিনীর।
১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
আপু সিনেমা কাহিনী পড়ে হাসছি
তোমার জন্য একটা কবিতা ছড়া।
ছেলেবেলার মতন মধুর হয়তো কিছুই নাই
এখনতো আর ভরে না মন যত্ত কিছুই পাই।
গ্রামের পথে দেখেছি এক হাওয়াই মেঠাই ওয়ালা
সেই ছবিটাই আর কখনও হয়নি আমার ভোলা।
বাঁশীওয়ালা তুলেছে সূর ছোট্ট মনের ঘরে
সেই বাঁশিটার জন্য আমার মন যে কেমন করে।
সাপুড়েদের সাপের খেলা ঘোর লাগানো বীণ
সাপের মাথার মনির তরে মন করে চিনচিন।
দেখেছিলাম একদিন এক ছোট্ট পুতুল মেয়ে
আঁকাবাঁকা গায়ের পথে যাচ্ছিলো সে ধেয়ে
লাল হলুদে মিশেল দেওয়া চিকন পাড়ের শাড়ী
জানতে ভীষন ইচ্ছে ছিলো কোথায় মেয়ের বাড়ি?
আজো হতে ইচ্ছে করে সেই মেয়েটির মত
অবাধ স্বাধীন চঞ্চলবীণ নেই ভাবনা শত।
যদি থাকে পরজনম, আবার আসি ফিরে
সেই মেয়েটি হবো আমি অচীন নদীর তীরে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩১
সুরঞ্জনা বলেছেন: মেঘে মেঘে হলো বেলা, সুজ্জি যাবে পাটে,
ফিরে আমায় যেতে হবে রুপনারানের ঘাটে।
রুপনারানের ঘাটে তো নয়, সেই সে নদীর তীরে
যেথায় কাশের বনের মাঝে নৌকো এসে ভীড়ে।
সেথায় যেতে চাইযে আমি আবার খুকী হয়ে
শিউলী বকুল ফুল কুড়াবো তোমায় সাথে লয়ে।
হাটে মাঠে ঘুরবো দুজন, খেলবো অনেক খেলা
খেলে খেলে কাটিয়ে দিবো সারা জীবন বেলা।
শায়মামনি, ছন্দের সাথে আমার সারা জীবনের শত্রুতা।
একটুকু বশে আনতে পারলাম না থাকে। এ দুঃখ রয়েই
গেলো। অনেক অনেক ভালো থেকো। ছন্দময় হোক তোমার
জীবন।
১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
রাজসোহান বলেছেন: আমি ছবি দেখি নাই বইলা কি আপনার মনঃক্ষুন্ন হইল?
আমি আসলে কোন ছবি দেখি না, না বাংলা না ইংলিশ না অন্য কোন কিছু, আমার ভাল্লাগে না আমি দেখি না , ইডা কি আমার দুষ?
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: না না সোহামনি, আমি মনঃক্ষুন্ন কেনো হবো।
তুমি ছবি দেখনি, আমি ভেবেছিলেম, বাবা, মা
বোধহয় তোমায় নিয়ে যাননি। তাই তো দুঃখিত
হয়েছিলাম। ছবি দেখা ভালু না।
১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ভাঙ্গন বলেছেন: আপু, সিনেমা হলে গিয়ে প্রথম ছবি দেখেছি মনে হয় 'বাঁশিওয়ালা।'
আপনাদের জন্য,,,এই সেদিনের ছবি।
তবে টিভিতে স্বরণকালে প্রথম ছবি দেখেছিলাম 'অবরোধ'।
খুব স্মৃতি কাতর হলাম আপু।
যদিও এত স্মৃতি জমেনি এখনো।
.........
আপু, ভাল আছেনতো?
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: হা হা হা হা হা।
ছবি দেখিনা অনেক বছর হবে।
ভালো আছি ভাইয়ামনি।
২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ভাঙ্গন বলেছেন: না, আপু, বৃষ্টিতে ভিজিনি।
তবে কাল্কে ব্যস্ত ছিলাম একটু।
আগামী ক'দিন থাকবোনা ঢাকায়।
বাড়ি যাবো ইনশাল্লাহ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: যাও, মার কাছে ঘুরে এসো। সাবধানে যেও।
ভালোয় ভালোয় ফিরে এসো।
অনেক ভালো থেকো ভাঙ্গন ভাই আমার।
২১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২১
জেরী বলেছেন: সুন্দর স্মৃতিচারণ
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: দাঁত ব্যাথা কি কমেছে টেমটেমি?
২২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৪১
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: আমার প্রথমদেখা সিনেমা রাধাকৃষ্ণ
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওটা আমিও দেখেছি।
২৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:০৩
ভিয়েনাস বলেছেন: তুষারকনা বলেছেন: আমার প্রথম দেখা ছবিটার নাম মনে নাই...তবে একটা গান ছিলো "জীবনের গল্প,আছে বাকি অল্প"....................... ছবিটির নাম "ভেজা চোখ"। সম্ভবত।
২৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৫০
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: প্রথম ছবি বউ শাশুড়ি,বোধহয় ওটাই শেষ, আর হলে গিয়ে ছবি দেখা হয়নি আমার।মাঝে মাঝে যদি টিভি চ্যানেল ঘুরাতে ঘুরাতে কোন ছবি চলে আসে তখন হয়তো বুঝি এটা বাংলা ছবি।
এই শিল্পটার বড্ড বেশি দুর্যোগ চলছে।আর্মি ক্যাম্প বসাতে হবে এফ ডি সি তে...
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: এখন তো হলে গিয়ে ছবি দেখার পরিবেশ নেই। আর হলে যাওয়ারও তো দরকার নেই। ঘরে বসেই অনেক ভালো ভালো ছবি দেখা যায়। তবে সত্যি এ শিল্পের দুর্যোগ চলছে। ভালো
ছবি হয়ই না বলতে গেলে।
২৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:০১
সপ্তর্ষী বলেছেন:
শেষ কবে সিনেমা হলে যেয়ে ছবি দেখেছিলাম মনে নেই। গত কয়েক বছর তো ছবি দেখাই হয় না।
সুতরাং সম্ভবত ১৯৭৭ সালের ছবি। একবার দেখেছিলাম। কয়েকটি ভালো ভালো গান ছিল। এখন সব ভুলে গেছি। কিছুই আর মনে নেই।
লেখা ভালো লেগেছে আপনার লেখনীর গুনে। ভালো থাকবেন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সপ্তর্ষী। আপনিও ভালো থাকবেন।
২৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:২৩
নস্টালজিক বলেছেন: ছুটির ঘন্টা।।
দেইখা কাইন্দা দুই চোখ ফুলায়া ফেলসিলাম!
ওরে দুঃখ!!
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৫০
সুরঞ্জনা বলেছেন: আসলেও ওরে দুঃখ!!! আমি কাঁদি, আমার কান্না দেখে আমার কুট্টি মেয়েও ভ্যা ভ্যা করে কাঁদে... পুরোটা সময় আমি হলে বসে কাঁদলাম,
আর আমার বর মেয়ে নিয়ে হলের বাইরে পায়চারি করতে করতে কাঁদলো। ;-(
২৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:২৭
ধ্রুবমেঘ বলেছেন:
সিনেমা হলে বসে বেশি ছবি দেখা হয় নাই।
হাতে গুনে ৩-৪টা'র বেশি হবে না।
প্রথম দেখেছি "শঙ্খনীল কারাগার"। অনেক ছোট ছিলাম।যতদূর মনে আছে, ছোট খালার কোলে বসে পুরোটা দেখেছিলাম।
একটা দৃশ্য আবছা আবছা মনে আছে। রিক্সায় কী যেন গল্প করতে করতে যাচ্ছেন সুবর্ণা মুস্তাফা ও সাথে এক মেয়ে (সম্ভবত বান্ধবী)। তাদের কথা শুনে রিক্সাওয়ালা ফিক করে হেসে দেয়।
রিক্সাওয়ালার হাসার ভঙ্গী দেখে গোটা সিনেমা হলে হাসি শুরু হয়ে গেল।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৫২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইসস!!! এই আরেকটা মন খারাপ করা কাহিনী মনে করিয়ে দিলে...।
২৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০৪
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আচ্ছা আপু, আমিও কিন্তু অনেক পুরোনো দিনের মানুষ; যা নিয়ে এই আমি : আমার ৯০ ভাগ বইপত্র, গান, সিনেমা...(সিনেমা অ নে ক কম দেখি) অনেক আগেকার দিনের; এই যে, এখন যে গান শুনছি, চন্ডিদাসের কীর্তন।
আপনার ভাষা খুবই ভাল লাগে আমার, একধরণের সরলতা থাকে, যা আমাকে মুগ্ধ করে; এবং লেখায় আপনার আন্তরিকতি ও সততা স্পষ্ট, কারো লেখা এর ফলে অবশ্যই ভাল হতে বাধ্য।
এ-লেখাটিতে, অনেক ভাল লেগেছে যে, এই যে আপনার মেয়ে বেলা, বড় বেলার চোখ দিয়ে লিখেন নি, আর আসলে আপনি সার্বিক ভাবেই সুন্দর বলে এমন করে লিখতে পারেন।
শুভ কামনা...
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:০৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভাইয়া, আসলেই আমি আদ্দি কালের বদ্দি বুড়ি। আমার রুচি, পছন্দ সবই পুরোনো কালের। আমি বেগম আখতার, রাম কুমার, নিধুবাবুর টপ্প, ঠুমরি, ভজন, কির্তন, গজল পছন্দ করি।
আসলে এসবের আবেদন কখনো পুরোনো হয় না। তুমি কি পন্ডিত নিখিল ব্যানার্জীর সেতার শুনেছো? শুনে দেখো। কি অসাধারন লাগে।
পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী, কৌশিকীর রাগ সংগীত?
আমরা যাকে পছন্দ করি তার সব কিছুই ভালো লাগে। আপুকে পছন্দ করো বলেই আবোল তাবোল কথাগুলোও ভালো লাগে।
আসলে, এই যে ভালো লাগা, এই যে ভালো দেখা, এ বোধটাই এখন অনেক কমে গেছে। এই ব্লগেই দেখছি, মানুষ কি অবলিলায় মানুষকে অপমান করছে, আঘাত করছে। তখন মনে হয় আর আসবোনা ব্লগে।
কিন্তু আবার ফিরে ফিরে আসি। এই যে তোমাদের মত ছোট ছোট ভাইবোনগুলো আছো, তোমাদের না দেখে থাকতে পারিনা।
অনেক অনেক ভালো থেকো।
২৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:৪৫
মাহমুদহাসান বলেছেন: এই লেখাটা একটু পড়বেন?
Click This Link
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: পড়ছি। তুমি কেমন আছো?
৩০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৩১
মানবী বলেছেন: আপনি আমার পরবর্তী পোস্ট পড়ার আগেই আপনার লেখা পড়বো ভেবেছিলাম। সম্ভব হলো :-)
চমৎকার লেখার স্টাইল আপনার। সহজ সরল অথচ পাঠককে ধরে রাখে, সেন্স অফ হিউমার চমৎকার!!! ভালো লেগেছে লেখা পড়ে।
তবে সিনেমা দেখতে যাওয়া, তাও জীবনে প্রথম সিনেমা দেখতে যাওয়ার অভিজ্ঞতা আপনার জন্য শিক্ষা সফরের মতো হয়েছে মনে হলো.. রূঢ় বাস্তবের কঠিন দুটো শিক্ষা অর্জন করেছেন :-)
মজার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সুরঞ্জনা।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ মানবী। আপনি আমার আঙ্গিনায় এলেন, খুব খুশী হয়েছি।
জীবনের প্রতিটি কাজ থেকেই আমাদের শীক্ষা নিতে হয়। আমিও তাই
নিয়েছি। হা হা হা হা হা।
আমি কিন্তু আপনার লেখার একজন ভক্ত হয়ে গিয়েছি। খুব ভালো লাগে আমার।
অবাক হয়ে ভাবি, কি করে লিখেন এতো সুন্দর করে?
ভালো থাকুন নিরন্তর।
৩১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:০১
কালপুরুষ বলেছেন: আমার কোন এক পোস্টে মন্তব্যে লিখেছিলে বয়সে তুমি আমার চেয়ে বড় হবে। এখন মনে হচ্ছে এই তথ্যটি ভুল। কারণ সুতরাং ছবিটি মুক্তি পাবার পর আমি যখন সেই ছবি দেখতে যাই তখন আমি সম্ভবত ক্লাশ সেভেনের ছাত্র। আর আমার প্রথম দেখা ছবি সম্ভবত ভারতের "আম্রপালি" দেখি রাজশাহীর অলকা সিনেমা হলে মা-চাচীদের সাথে। আমাকে তারা কিছুতেই সাথে নিতে চায়নি।এর পরের দেখা ছবি "ইনসানিয়াৎ", "সোলভা সাল", অশোক কুমারের একটা ছবি (নাম ভুলে গেছি)। আর জোনাকি সিনেমা জল আমার চেখের সামনে তৈরী হয়েছে। নারিন্দা থেকে গুলিস্তানে এসে ঝালমুড়ি খেতাম তারপর মামার সাথে হেঁটে হেঁটে যেতাম জোনাকি হল দেখতে।
তোমান স্মৃতিচারণ ভাল লাগলো।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: হা হা হা হা। না দাদা, আমিই বড় হবো। রাজশাহী আর মুর্শীদাবাদ যেমন কাছাকাছি
তেমনি আমাদের বয়সও কাছাকাছিই হবে। আমার দাদা বাড়ি মুর্শীদাবাদ, আর দাদী
বাড়ি রাজশাহী। ভালো থাকবেন দাদা।
৩২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১৩
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: হা হা হা... আপনার পছন্দের সাথে তো দেখছি আমার পছন্দের অনেক মিল। ছবি বন্ধোপাধ্যায়ের অনেক কির্তন আছে আপু, তাঁর কির্তন শুনছেন কীনা, সম্ভবত আপনার ভাল লাগবে। কী অসাধারণ গায়কি।
''যদি চলে যাই পথে / শ্যাম যায় মোর সাথে সাথে / চরণে চরণে ঠেকাইআ''
এই যে প্রেম, যে একাত্মবোধ : আমার চলার পথে পথে সে-ও যায়, আমার যাপিত জীবনের পর্বে পর্বে, এখানেই শেষ নয়, কেমন করে যায়? ''চরণে চরণে ঠেকাইআ'' কী একাত্মবোধ।
কীর্তনে এরকম অনেক প্রেমের বোধ আছে, যা আমাকে খুবই আলোড়িক করে, আমাদের সমাজে প্রেমের যে ধারণাটি আছে, তা সম্পূর্ণ ভুল, এটি স্পস্ট থাকলে, আপনি যা বলছেন যে ''মানুষ কি অবলিলায় মানুষকে অপমান করছে, আঘাত করছে'' তা থাকতো না।
একটি বইয়ের নাম বলবো বলছিলাম।বইটি আমি কিনে অনেককেই দিয়েছি, এখন আমার কপিটাও আমার কাছে নেই। এরিক ফর্মের ''আর্ট অফ লাভিং'' জাবি-র লাইব্রেরিতে আছে, ওখানকার শিক্ষকরা তুলতে পারবে, ইংলিশে; বাংবাজারে আছে, বর্তমান সময় প্রকাশনির, অনুবাদ; আজিজে পাওয়া যায় না। বইটিতে প্রেমকে যেভাবে দেখা হয়েছে; আপনি পছন্দ করবেন ও ভাল লাগবে।
এই তো... একদিন আলাদা ভাবে রবীন্দ্র সংগীত নিয়ে কথা হবে।
৩৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
সহেলী বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ !
কল্পনায় দেখছিলাম সব দৃশ্য আপনার সাথে সাথে , আপনাকেও !
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: হা হা হা হা হা। ধন্যবাদ সহেলী।
৩৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:১৭
ডলুপূত্র বলেছেন: আমার তিনটি কবিতা
Click This Link
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখছি।
৩৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
চতুষ্কোণ বলেছেন: আম্মুর কোলে করে যখন যেতাম তার একটাও মনে নেই। যেটা মনে পড়ছে তা হলো ননদ ভাবী। সে এক অন্যরকম রোমান্চকর অভিজ্ঞতা। আলমগীর সাবানা ছিল ছবিতে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:১০
সুরঞ্জনা বলেছেন:
৩৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন:
এমন অসাধারন একটি সিনেমা কাহিনীতে ২০ নম্বর দিয়ে শুরু করছি। খুব উপভোগ্য হয়েছে আপনার সিনেমা কাহিনী! ব্যক্তিগত ভাবে আমি সিনেমা দেখার ধৈর্য্য রাখিনা। আমি অত্যন্ত চঞ্চল স্বভাবের মানুষ। একসাথে বেশীক্ষণ এক যায়গায় বসে থাকা আমার কাছে বিরাট শাস্তি! আমার ছোট ছেলে সাজিদের বয়স যখন ৬/৭ বছর তখন ও টিভিতে বাংলা সিনেমার শুরু দেখেই বলে দিতে পারতো-পরে কি কাহিনী অপেক্ষা করছে! আমিও তা পারি!!!
ছেলেবেলা গ্যারিসন সেনা মিলনায়তনে বুবুর সাথে রুপবান সিনেমা দেখে রুপবান এর দুঃখ কস্টে খুব কেঁদেছিলাম। কিন্তু আমি তাজেলকে পছন্দ করেছিলাম......। তাজেল আমার মনের ভিতর উসখুশ করতো এস এস সি পর্যন্ত! বর্তমানে সিনেমা আমি দেখিনা এবং বুঝিওনা। আমি ভাবতেই পারিনা-কতিপয় মানুষ মুখে রঙ মেখে একটা আজগুবী কাহিনী বানিয়ে উলটা পালটা কাজ(অভিনয়)করছে-তাই আমরা পয়শা খরচ করে তিনটি ঘন্টা সময়ের অপচয় করে বসে দেখছেন-এটা কি ভাবে সম্ভব!
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:১৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: সিনেমা দেখার ধর্য্য আমারও এখন নেই ভাইয়া। সিনেমা দেখিনা অনেক বছর।
ইচ্ছেও করেনা। আমার ছেলেও সাজিদের বয়সে ঐ ভাবে কাহিনী বলে দিতো।
৩৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:০৭
সকাল রয় বলেছেন:
কবি
সুরন্জনা দি
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: কবি
সকাল রয়।
৩৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩৬
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: আমাকেও ছোট বেলা এমন কিছু অভিজ্ঞতার সামনে পড়তে হয়েছিল, এজন্য এখন চান্স পেলেই তার প্রতিশোধ নিয়ে নেই .... খিক খিক
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২০
সুরঞ্জনা বলেছেন: তুমি তো এখনো ছোট্ট। আর প্রতিশোধ নিতে হয়না। ক্ষমা করে দিতে হয়।
৩৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৪৩
কাব্য বলেছেন: কেলাস ফোরে থাকতে মামার সাথে ছিঃনেমা হলে গিয়া ছিঃনেমা দেখছিলাম। তারপর আর হলে গিয়ে ছিঃনেমা দেখা হয়নাই
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমাদের কালে ঐ ছিঃনেমা ছাড়া আর কোন বিনোদন ছিলোনা।
থাকলে আমরাও হলে যেতাম না। বুঝলে কাব্যবাবু?
৪০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৩
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ১ম হলে সিনেমা দেখছি ডেসপারাডোজ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম, লিখে ফেলা হোক কাহিনীটা...।
৪১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৪২
পুরাতন বলেছেন: হাহ া হা, মজা কইরা লিখছেন.. . ছিনেমা হলে মাত্র একবার না দুই বার গেছিলাম......
০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: মজা পেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৪২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৩১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ২৩নং + টা লন। কি ডাকব আপা নাকি আন্টি?
০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনাকে ধইন্যা। আপু, আন্টি, খালা, নানী কোন ডাকেই আমার আপত্তি নেই।
৪৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:২৪
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: বাহ! দারুন তো!
০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন:
৪৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:২৮
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আমি ছুটির ঘন্টা আমার পিসিতে দেখেছিলাম ২ বছর আগে। আমি প্রতিটা দৃশ্য মনে রেখেছি। কখনও ভুলতে পারব না। চোখ বন্ধ করলেই অনুমান করার চেষ্টা করি সেই পিচ্চি ছেলেটার কেমন লাগছিল।
আমার মুভি দেখার সমস্যা ছিল আমি একটু তেই কেঁদে ফেলতাম।
০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৪৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: আসলেই ছবিটি অনেক কষ্টের ছিলো। বিশেষ করে বাথরুমে ফ্লাসের পানি খাওয়ার দৃশ্যটা আজো মনে হলে মন খারাপ হয়ে যায়।
৪৫| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৪৫
সায়েম মুন বলেছেন:
ভাল লাগল সিনেমাকথন!!!
আমার প্রথম সিনেমা দর্শন ঢিসইউ ঢিসইউ মার্কা একটা ছবি। জসীম এবং শাবানা অভিনীত সারেন্ডার। একই দিনে আরও একটা সিনেমা দেখেছি ওটাও ঢিসইউ ঢিসইউ মার্কা
০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৫৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ছেলেরা টিসইউ টিসইউ মার্কা সিনেমাই বেশী পছন্দ করে। আমার কুম্ভকর্নের এই টিসইউ টিসইউ মার্কা সিনেমা প্রীতির কারনেই সিনেমা দেখা, সুধু সিনেমা কেনো টিভি দেখাই ছেড়েছি।
৪৬| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ১০:০৩
রাজসোহান বলেছেন: আইজকা বাংলা সিনেমা দেখসি , সুজন সখী
০২ রা মে, ২০১০ রাত ১১:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: সব সখীরে পার করিতে নেবো আনা আনা
তোমার বেলায় নেবো সখী তোমার কানের সোনা...
তা কেমন লাগলো সুজন সখী?
৪৭| ০২ রা মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৩
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: প্রথম সিনেমা দেখেছিলাম "কেয়ামত থেকে কেয়ামত"। সেই থেকে সালমান শাহ প্রিয়। উনি মারা গেলেন। তখন আমির খানের মাঝে সালমান শাহকে খুঁজি।
০২ রা মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আয় হায় কও কি? এটা তো সেইদিনকার সিনেমা। সালমানের মৃত্যু আসলেই খুব বেদনার।
ওকে খুব কাছ থেকে জানতাম।
৪৮| ০২ রা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ভাঙ্গন বলেছেন: হ্যালো আপু!
০২ রা মে, ২০১০ রাত ১১:০৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: কেমন আছো ভাঙ্গন? বাড়ীর সবাই ভালো তো?
৪৯| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ৯:৫১
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: কথা বলে বক বক করেই যাচ্ছি। তার চেয়ে আসুন বরং দেখি জীবনের চাকা।
এই সিরিজটার নাম হতে পারে হ্যান্ড অফ এন আর্টিস্ট অথবা হুইল অফ ফরটুন। পাঠকের হাতেই ছেড়ে দিলাম। এবার না হয় স্বয়ং আর্টিস্টের কিছু মুভমেন্ট দেখে ফেলি।
এত গেল আর্ট। এবার জীবন দর্শনের কথা বলি। খুব মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করেছি আমি। আমাদের সাধারন সমাজ ব্যবস্থাটা এমন যে একটা মেয়ের জীবন আর একটা ছেলের জীবনযাপনে প্রায় আকাশ পাতাল তফাৎ। কুমার পাড়ার একটা মেয়ের জীবন আমাদের সমাজের অন্য মেয়েদের চেয়েও সম্ভবত অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং। এদের শুরুটা হয় আর দশটা শিশুর মতন। পৃথিবী আলোকিত করে।
জন্ম নেয়া নতুন একটা শিশুর ভুবন ভোলানো হাসি হয়তো সেরকম আনন্দের নয় এখানে। তাই আস্তে আস্তে সে বেড়ে উঠে অযত্ন আর অবহেলায়। ঠিক মতন পৃথিবী বুঝে উঠার আগেই সে বুঝে যায় সে একটা মেয়ে। তার অনেক দায়িত্ব।
ঘর সংসার সামলানো হচ্ছে এদের কাজের বাইরের কাজ। তাই এরা অল্প বয়স থেকেই হাত লাগায় জীবকার কাজে।
এক সময় তার দেহে নারীত্ব। বিয়ে করে সংসারী হয় সে। তবে সুখী কিনা তা বলা খুব মুশকিল।
জীবন চলতে থাকে একি গতিতে। একদিকে রান্নাঘর, আরেক দিকে জীবিকা।
নারীত্বের পূর্ণতা হয়ে ঘর আলো করে আসে সন্তান। বেড়ে যায় দায়িত্ব। তবে সে সামলে নেয় আপন ক্ষমতায়। সহজাত নারীর সে ক্ষমতা। আমরা শুধু অবাক হয়ে ভাবি। কি অদ্ভুত।
একসময় এভাবেই সময় ফুরিয়ে আসে বার্ধক্য। কিন্ত জীবিকা তখনো তাদের পিছু ছাড়ে না।
এই জীবন চক্রের কি নাম দেব খুঁজে পাচ্ছি না। পারলে কেউ একটা যুতসই নাম দিয়ে সাহায্য করুন। আমরা এখানে বসে হয়তো অনেক উহ আহ করতে পারবো। চায়ের কাপে হয়তো উঠে যাবে অনেক ঝড়। এই আমি কতটা স্বার্থপরের মতন হিটের নেশায় বুঁদ হয়ে কতটা সময় দিলাম এই ব্লগ লেখার পেছনে। তিন ঘন্টার ছবি তোলা, কিংবা এসব নিয়ে সাময়িক মন খারাপ। তারপর সব ভুলে যাব। কিন্ত পাইকারি বাজারে একটা মাটির পাত্রের দাম এক পয়সাও বাড়বে না। পাইকারি ক্রেতারা পানির দরে কিনে নেবে এই শিল্প। আর তাতে সামান্য ব্লক বসিয়ে চড়া দামে বাজারে সেটা বিক্রি হবে। তাতে অনিশ্চিত ভবিষ্যত মাথায় নিয়ে জন্ম নেয়া ওই মিষ্টি আলোয় মিষ্টি হাসি মাখা শিশুটার ভবিষ্যতের কোনো পরিবর্তন হবে না। ওরা সারা জীবন নাই নাই আর টাকা টাকা চিৎকার করেই যাবে। আর হয়তো একদিন সব ছেড়ে ছুড়ে ভুলে যাবে এই শিল্প। শিল্পের কোনো মূল্য নেই যদি পেটে ক্ষুধা থাকে। আমাদের ক্ষনিকের মুগ্ধতায় ওদের পেট ভরে না। আর আমরা নিতান্তই স্বার্থপর মানুষ। নিজের তাগিদে নিজের ক্ষুধা মিটিয়েই খালাস। জীবনের চাকা , এর ব্যাসার্ধটা পরিধির সব বিন্দুতে মনে হয় সমান নয়। তাই এর গতি স্বাভাবিক নয়। বড় বেশি অস্বাভাবিক।
৫০| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ৯:৫২
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: Click This Link
০২ রা মে, ২০১০ রাত ১১:১৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখছি।
৫১| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ১১:০৮
রাজসোহান বলেছেন: সালমান শাহ আর শাবনূরের ছবি আছিলো । শাবনূররে তো সেই রকম সুন্দর লাগলো :!>
০২ রা মে, ২০১০ রাত ১১:১২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আই আই সেই রকম সুন্দর মাইনে??? আমাদের সোহামনি দেখি টমেটোর মত লাল হয়ে গেলো।
কিসের এতো লজ্জা? ঘটনাটা কি?
৫২| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ১১:১৬
ভাঙ্গন বলেছেন: হ্যাঁ, বাড়ীর সবাই ভাল।
আপু আপনি বিজি নাকি?
সেই সন্ধ্যা থেকে বারবার ঘুরে ফিরে আসি।
০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: মোটেই বিজি না। হয়তো লগ আউট হইনি। এই তো ঘুরেফিরে সবার লেখা পড়ছি।
৫৩| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৫
রাজিব খান০০৭ বলেছেন: পড়ে ভালো লেগেছে। আপনার ব্লগে বোধহয় এই প্রথমবারের মত আসা++
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৮:৪৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: হ্যা ভাইয়া আমি নতুনই বলতে গেলে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৫৪| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৩
লুৎফুরমুকুল বলেছেন: আপনি সিলেটূ জেণে খুশিহলাশ। আমিও সিলেটী। থাকি দুবাইতে। পালে আমার বাড়ি ঘুরে যাবেন।আমার একটি পত্রিকাও আছে। এটা দুবাইতে বৈশাখি মেলায় আমার পত্রিকা পরিবার ও স্টল।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৮:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: খুশী হলাম আপনার আগমনে।
নিশ্চয়ই যাবো আপনার বাড়ী।
ভালো থাকবেন।
৫৫| ০৬ ই মে, ২০১০ ভোর ৪:৫০
নিঃসঙ্গ যোদ্ধা বলেছেন: অনেক আগের ছবি ...... দেখা হয় নাই
আমি সিনেমা হলে প্রথম বাংলা সিনেমা দেখছি "টিপিকাল একটা বাংলা সিনেমা, নাম কমু না " .... স্কুলে ক্লাস ফাকি দিয়া ফ্রেন্ড সার্কেল নিয়া দেখছি।
০৬ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
সুরঞ্জনা বলেছেন:
৫৬| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৪
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আমার হলে গিয়ে দেখা প্রথম ছবি 'পদ্মা নদীর মাঝি'। তখনও আমি স্কুলে ভর্তি হইনি। চট্টগ্রামে গেছিলাম আমার চাচার জন্য মেয়ে দেখতে, মহিলাদের প্রতিনিধি হিসেবে
তারপরে গেছি সেই ভার্সিটিতে ভর্তির পর।
তোমার কাহিনীগুলো খুব মজা লাগল আপু। আমার কিছু মনে নাই। শুধু মনে আছে একটা দৃশ্য আসতে পিছন থেকে 'ওওও মাঝি' বলে বিকট চিৎকার আর সিটির শব্দ ভেসে আসল। সেই ক্লাস টেনে উঠে আবার টিভিতে দেখার আগ পর্যন্ত আমি বুঝিই নাই ব্যাটারা চিল্লাইছিল ক্যান :!> :!>
১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: তুমি তো একটা পুচকু সোনা। সিনেমা হলের ঐ চিৎকার আর সিটির কথা মনে হলেই মেজাজ গরম হয়ে যায়। অনেক অনেক ভালো থেকো সমুদ্র কন্যা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক পুরনো দিনের মানুষ তাহলে আপনি !!
ভাল লাগার মত স্মৃতিচারণ