![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।
সন্তান মানেই মায়ের কাছে পরম স্নেহের জন। তবু মা আর মেয়ের সম্পর্কে যেন থেকে যায় বাড়তি কিছু মাত্রা, ভিন্ন কিছু স্তর। বলা হয়, ঘুমিয়ে থাকে শিশুর পিতা, সব শিশুরই অন্তরে। ঠিক তেমনই প্রতিটি মেয়ের অন্তরমহলে আগামী মাতৃত্বের সম্ভবনা-বীজ সযত্নে লালিত হয়। একজন মেয়ের জীবন তো আসলে একটু একটু করে মা হয়ে ওঠার ইতিহাস। আবার মা-ও যেন আরও একবার জন্মান তাঁর শিশুকন্যাটির মধ্য দিয়ে। দুজনেরই “এই হয়ে ওঠা” একই সঙ্গে চলতে থাকে সমান্তরালে। হয়তো সে কারনেই সেই চলা, সেই সম্পর্ক হয়ে ওঠে এত ওতপ্রোত।
মা মেয়ের মধে দিয়ে ফিরে পান তাঁর কিশোরীবেলা। আবার মেয়েও একটু একটু করে সাবালিকা হয়ে উঠতে গিয়ে নিজের অজান্তে অনুসরন করে চলে তার শিশুবেলায় দেখা তরুনী মা-কে। মেয়েকে জড়িয়ে মায়ের মনে ঘনিয়ে আসে অনেক না-মেটা সাধ, অনেক অপরিপুর্ন স্বপ্ন- সেসবই তো তাঁর নিজের বালিকাবেলার স্বপ্নসাধ। যে সাজে সাজা হয়নি, যা কিছু পাওয়া হয়নি, তার প্রত্যেকটাই তাঁর আত্মজা পাক, এমন কথা কোন মা না ভাবেন? কোন মা না প্রস্ততি নেন, মেয়ের জীবনে নিজের ইচ্ছের ফুলগুলিকে সার্থক করে ফুটিয়ে তোলার? আর এভাবেই মায়ের সাথে মেয়ের সম্পর্ক হয়ে ওঠে নিবিড় আর অবিচ্ছেদ্য।
একেবারেই শিশু বয়সে জীবনের প্রতিটি পল, সমস্ত অস্তিত্বেই মায়ের মুখাপেক্ষী। একটু বড় হওয়ার পর আসে প্রশিক্ষনের পর্ব। তখন মা মেয়েকে হাতে ধরে শেখান নানা সদভ্যাস ও সঠিক আচরণসমুহ। তারই মধ্য দিয়ে একটি মেয়ের জীবন-বোধ গড়ে ওঠে। মা তাকে চারপাশের বিভিন্ন সম্পর্কগুলি শেখান। বাবা, ভাই, বোন, দাদা-দাদী, নানা-নানী, মামা-খালা, ফুফু-চাচা—ইত্যাদি নানা সম্পর্কে সেযে জড়িয়ে আছে, এটা শেখার সাথে সাথে তার চারপাশের ছোট্ট জগতটি সম্পর্কেও সে ওয়াকিবহাল হয়। সেই সঙ্গে প্রতিটি সম্পর্কিত মানুষের সাথে কেমন আচরন করতে হবে তার প্রথম পাঠও দেন তার মা।
স্কুলে যাওয়ার অভ্যাস তৈরি হওয়ার পরও দৈনন্দিন নানা বিষয়েই একটি মেয়ে নির্ভর করে মায়ের উপর। যেমন স্কুলের পড়াশুনা করা, স্কুলে মানিয়ে নেয়া থেকে শুরু করে স্কুলের জন্য তৈরি হওয়া, বন্ধু-বান্ধবের ছোট্ট গোষ্ঠি তৈরি করা এ সবই মায়ের সাহায্যে শেখে সে। তৈরি হতে থাকে মায়ের প্রতি মানসিক নির্ভরতা। স্কুলে কোন টিচার কড়া ব্যাবহার করলে বা খেলার মাঠের বন্ধুদের সাথে মনমালিন্য হলে তার প্রান খুলে কাঁদবার জন্যেও যেমন চাই মা-কে, তেমনি ক্লাসে নতুন বন্ধু তৈরি হলে বা টিচার প্রশংসা করলে, সে সবও মন খুলে বলার জন্য মাকে ছাড়া তার চলেনা। ছোট থেকে সে যতই বড় হতে থাকে ততই চারপাশের দুনিয়াটাকে নিজের মত করে আবিস্কার করতে থাকে। কোথাও সে ভয় পায়, কোথাও কৌ্তুহল বোধ করে, কোথাও অনন্ত ধাঁধাঁর মধ্যে পড়ে যায়। তখন মায়ের কাছেই সে পেতে চায় নিশ্ছিদ্র দুর্গের নিরাপত্তা। মায়ের কাছেই খোঁজে কৌ্তুহলের নিবৃত্তি, অসংখ্য না-জানা প্রশ্নের উত্তর।
একটি কিশোরী মেয়েকে যৌবনে উপনিত হওয়ার আগে পার হতে হয় বয়ঃসন্ধির দিনগুলো। তখন তার চোখের সামনে উন্মোচিত হতে থাকে নারীত্বের রহস্যময় বাঁকগুলি। বাইরের দুনিয়াটাকে বিস্ময়ের চোখে দেখার ও চেনার সাথে সাথে সে আবিস্কার ক্করতে শুরু করে নিজের শরীর ও সেই শরীরে ক্রমশ ফুটে ওঠা পরিবর্তনের লক্ষনগুলিকে। এখানেও সে নির্ভর করে মায়ের ওপর। মা হিসেবে তো বটেই একজন নারী হিসেবেও মা-ই তাকে শেখান পরিপুর্ন নারী হয়ে উঠতে। মেয়ের বড় হয়ে ওঠার এই প্রক্রিয়ায় মা সাক্ষী হিসেবে, সাহায্যকারী হিসেবে, সংশোধক হিসেবে পাশে থাকেন, আবার সেই প্রক্রিয়ার সাথে সাথে মা নিজেও আবর্তিত হন। মায়ের সঙ্গে মেয়ের সম্পর্কে নতুন নতুন মোড় এসে দাঁড়ায়, যোগ হতে থাকে নতুন নতুন মাত্রা। মা অনুভব করেন, কবে থেকে যেন তিনিও তাঁর ছোট্ট মেয়েটির উপর মানসিক ভাবে, সাংসারিকভাবে এবং ইমোশনাল দিক থেকে নির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন। মা কোন পার্টিতে বা অনুষ্ঠানে যাবেন- তাঁর সাজসজ্জা ঠিক হল কি না, অনুমোদন করে তাঁর কিশোরী বা সদ্য কলেজ পড়ুয়া যুবতী মেয়েটি। অনেক কাজে, অনেক জায়গায় যাওয়ার সময় মা অন্য কারো উপর নয়, সঙ্গি হিসেবে মেয়ের উপরই নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। বাবা মায়ের বিরোধ বা মতান্তর হলেও মা সমর্থন খোঁজেন মেয়ের কাছে। কখনো বা মেয়েই মিটিয়ে দেয় বাবা মায়ের মধ্যেকার অশান্তি। আবার পরিবারের কারো সঙ্গে মায়ের মতবিরোধ, সে ক্ষেত্রে মেয়েই মাকে সুপরামর্শ দেয়। মায়েরা একটা বয়সে পৌছানোর পর সাধারনত দেখা যায়, পার্টি থেকে শপিং, রান্নাবান্না থেকে অন্দরসজ্জা, সামাজিকতা থেকে হলিডে প্ল্যান সব কিছুতেই মেয়েকে ছাড়া মায়ের চলেনা। মেয়ের বয়স আর একটু বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেয়ে তার গোপন কথা, বয়ফ্রেন্ড প্রসং থেকে কেরিয়ার প্ল্যানিং সবই মায়ের সাথে আলোচনা করে।
___________________________________________________যদি আমার এই লেখাটি কারো ভালো লাগে, কেউ যদি উপকৃত হন, তবে পরবর্তীতে বাকি টুকু লেখার প্রেরনা পাবো।
ঃ বিভিন্ন পত্রপত্রিকার সাহায্য নেয়া হয়েছে।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাঙ্গন ভাইটি। আসলে সন্তান কে সুচারু ভাবে মানুষ করে তোলা একজন মায়ের জন্য অনেক কষ্টকর। বিশেষ করে মা নিজেও হয়তো বুঝে উঠতে পারেনা কি ভাবে তাদের সাথে ব্যাবহার করবে।
তাই আমার অভিজ্ঞতা আর কিছু বিভিন্ন ম্যাগাজিন থেকে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
ভালো আছো তো ভাইয়া?
২| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৮
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন:
মা
মেয়ে
ছেলেরা সব সিলেবাসের আউট?
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: মায়ের কাছে সব সন্তানই সমান। ছেলেরা সিলেবাসে আউট হবে কেন? তারা কি মায়ের সন্তান নয়?
দুরন্ত, তোমার দুরন্তপনা গেলো না। লক্ষী হয়ে মন দিয়ে পড়।
৩| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫০
জেরী বলেছেন: আপু, মা মেয়ের সর্ম্পকটাই এমন .....সহজ,সুন্দর আর সাবলীল
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: জেরীমনি মা-মেয়ের সম্পর্ক সত্যি মধুর, যদি দুজন দুজনকে বুঝতে পারে। ভুল বোঝার মত অনেক ঘটনাই ঘটে যায়। তা যেন না ঘটে, তাই তো আমার এ লেখার প্রয়াশ।
অনেক ভালো থেকো সোনামনি।
৪| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫১
শাহ্রিয়ার খান বলেছেন: আপনি অবশ্যই লিখবেন।আপনার লেখা অসাধারণ।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:১০
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহরিয়ার অনুপ্রেরনা দেবার জন্য।
শুভকামনা।
৫| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: এত কঠিন লেখাটা স হজ হয়ে গেছে তোমার লেখার গুণে আপুনি।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:১৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ শায়মামনি। এইতো আমার লক্ষীমনিটাকে দেখতে পাচ্ছি। কি ডাইনির ছবি দিয়েছিলে। এই যে তোমার ছবিটি দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়। মনে হয় আলো নিয়ে শায়মামনি দাঁড়িয়ে আছে, পথ দেখিয়ে নিয়ে যাবে। এ মুখ কোথায় খুজে পাবো বলো?
ভালো থেকো।
৬| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫৬
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: মা-সন্তানের সম্পর্ক পৃথিবীর সবচাইতে সুমধুর আর নিখাঁদ সম্পর্ক।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:১৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ মনসুর।
ভালো থাকবেন।
৭| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫৮
সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: তুমি লিখে যাও সুরঞ্জনা এই লেখা কেউ না পড়লেও এর দরকার আছে। আমি হাড়ে হাড়ে বুঝেছি এর প্রয়োজন আছে।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সামছা। আমি একজন মেয়ের মা। আর আমার মেয়েকে শৈশব, কৈশোর, বয়ঃসন্ধিকাল পার হতে দেখেছি। আজ সেই মেয়ে সন্তানের জননী। এই যে তার বেড়ে ওঠা, আমার সে অভিজ্ঞতাই তোমাদের সাথে শেয়ার করতে চাইছি। আমি জানি এসব জানা অনেক জরুরি।
উৎসাহ দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ সামছা।
৮| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০০
নৈশচারী বলেছেন: আসুক পরের পর্ব!
৯| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৫
পান্হপাদপ বলেছেন: চমৎকার লেখা।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
১০| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৬
ভাঙ্গন বলেছেন: আপু, আমি ভাল আছি।
পুতুল পরীটা কেমন আছে আপু?
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: তোমার পুতুল পরীটা ভালো আছে ভাঙ্গন সোনা।
১১| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:১৭
মেহবুবা বলেছেন: আল্লাহ এর কাছে শোকর মেয়ে দিয়েছে আমাদের ।
তোমার লেখায় অনেক বিষয় উঠে এসেছে । ভাল লেগেছে ।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩১
সুরঞ্জনা বলেছেন: সত্যি মেহবুবা। আমিও তাই বলি। আমার মেয়েটা না থাকলে এখন তো আমি পাগল হয়ে যেতাম।
মেয়ে আর মা এর বন্ধুত্তের তুলনা হয়না। ধন্যবাদ মেহবুবা।
১২| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২০
রাত্রি২০১০ বলেছেন: আমার মা আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু---আমিও মনে হ্য় মায়ের প্রিয় বন্ধু! এই ঝগড়া এই সন্ধি! মা আমার থেকে মাত্র ২২ বছরের বড়। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আমি আর মা কোথাও গেলে সবাই দুই বোন বলত! মায়ের কপট রাগ আর আমার হি হি হাসি---যখন বাইরে চলে যাই পড়তে, মায়ের শাড়ি, আর কাঁথা নিয়ে গেছিলাম, না ব্যবহারের জন্য না, মায়ের গন্ধ পাবার জন্য।
আপনি আমার এত প্রিয় কারণ আপনি আমার মনের সব কথা কেমন করে জানি জেনে যান আর অসাধারন নৈপুন্যে ফুটিয়ে তোলেন কলমের আঁচরে!
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: জানো রাত্রি, আমার মেয়েটা আমার চাইতে মাত্র ১৭বছর তিন দিনের ছোট। আর আমি নিজেও ওর একমাত্র প্রিয় বন্ধু। আমাদেরও এই রাগ এই মিল। অনেক বোঝে সে আমায়। মাঝে মাঝে মনে হয় সে আমার মা আর আমি তার মেয়ে।
তোমার প্রিয় তালিকায় নিজেকে পেয়ে সত্যি ভাগ্যবতী মনে করছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। অনেক করে ভালো থেকো।
১৩| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২৪
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: অবশ্যই ভালো হয়েছে আপনার লেখা।
আপনি লিখবেনতো সবসময়।
ভালো থাকুন।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আকাশের তারা। আপনাদের ভালো লাগাই আমার অনুপ্রেরনা।
১৪| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩৫
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আমার কুনো মেয়ে নাই
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওমা! মন খারাপ করছো কেনো? তুমি খুব লক্ষী মেয়ের লক্ষী বাবা হবে, দেখে নিও।
১৫| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪৪
মেহেরুবা বলেছেন:
আমার আম্মু-আমি ..
আমি- আমার মেয়ে..
লেখাটায় আমাদের কথাই দেখতে পাচ্ছি!
তুমি অবশ্যই অবশ্যই পরের পর্ব দিয়ে দাও আপু
তাড়াতাড়ি....
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: দোয়া করি মেহরুবা এই লালপরীটি যেনো তোমার খুব কাছের বন্ধু হয়ে ওঠে।
আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস তোমাদের ভালো লাগলে, কাজে লাগলে নিজেকে সার্থক
মনে করবো। ইনশাল্লাহ তাড়াতাড়ি দেয়ার চেষ্টা করবো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মেহরুবা। আমার লালপরীটা ভালো আছে তো?
১৬| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫১
লিটল হামা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো লেখাটা। শুভেচ্ছা।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: এ লেখাটি দেয়ার সময় আমি ভাবিনি সবার তরফ থেকে এতো সাড়া পাবো। আমি অভিভুত!
অনেক অনেক ধন্যবাদ দীপ আহসান।
১৭| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০১
সায়েম মুন বলেছেন:
মা মেয়ের সম্পর্কের অনেক বিষয় জানতে পারলাম। ভাল লাগল আপু। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম!!
২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সায়েম। তোমাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। তোমাদের অনুপ্রেরনা আমার পাথেয়।
১৮| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ১০:২১
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: ভাল লাগল
২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ শামীম শরীফ।
১৯| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৫৯
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: ভাল লাগল আপু, পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২১
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আদনান।
২০| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:০০
শ।মসীর বলেছেন: ++++++++++
২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ।মসীর।
২১| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:০৭
অনর্থ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ সামছা। আমি একজন মেয়ের মা। আর আমার মেয়েকে শৈশব, কৈশোর, বয়ঃসন্ধিকাল পার হতে দেখেছি। আজ সেই মেয়ে সন্তানের জননী।
-------------------------------------------
বলেন কি! আপনার নিক দেখে আমি ভাবতাম, আপনি ১৮-১৯ বছরের সদ্য তরুনী।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনি আমার আগের লেখাগুলো পড়লে এ ধারনা করতেন না। কারন আমার প্রতিটি লেখাতেই আমি প্রকাশ করেছি আমার অভিজ্ঞতা। আর নিকের কথা বলছেন? কানা ছেলের নামও তো হয় পদ্ম লোচন।
হা হা হা হা। ভালো থাকবেন।
২২| ২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৫৩
কথক পলাশ বলেছেন: আপু, খুব সুন্দর করে লিখেছেন। খুব সহজ করে। আরো লিখতে থাকুন। সাথে থাকবই তো।
২৩ শে মে, ২০১০ রাত ১২:২১
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ পলাশ। আমি জানি তো তোমায় সাথে পাবো। অনেক ভালো থেকো।
২৩| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ১২:২২
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আপনার লেখা, আপু, সব সময়ই ভাল, কেবল লেখার জন্যে লেখা নয়, কিছু একটা বলার তাগিদ থেকেই লেখা; এবং স্পস্টই বোঝা যায় যে বিষয়টি আপনার ভেতর থেকে উঠে আসা, এটি খুবই গুরুত্ত্বপূর্ণ ।
এখানে মা ও মেয়ের যে বিষয়টি, উভয়ে নারী হওয়া এর এক কারণ, টোটাল বিষয়টি এমনই যে এর অভিজ্ঞতা না থাকলে, আমার মনে হয়, বা কাছ থেকে দেখার সুজোগ না ঘটলে, আপনি যা বলেছেন, এর মানে অনুধাবন করা অনেকের পক্ষেই কঠিন।
মায়ার বন্ধন থেকে আমরা যদি দেখি, আমার মনে হয়, সন্তানের কাছে 'মা' ও 'বাবা' এরচে' বন্ধন পৃথিবীতে আর নেই।
শুভ কামনা আপু।
২৩ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমি খুব খুশী হলাম রাশেদীন তুমি আমাকে বুঝতে পেরেছো বলে। আসলেই আমি কিছু বলতে চাইছি, যে বলায় অন্যেরা উপকৃত হবেন। আমি নিজে আমার বলার ভঙ্গিতে সন্তষ্ট হতে পারছিনা। মনে হচ্ছে, যা বোঝাতে চেয়েছি, তা পুরোপুরি বোঝাতে পারিনি। আমার প্রকাশে ব্যার্থতা থাকতে পারে, কিন্তু আমার আন্তরিকতায় নয়।
আমি মাত্র ১৭ বছর বয়সে মা হই, মাতৃত্ব বোঝার আগেই মা হয়েছিলাম, আর আগে সন্তান মানুষ করা বা সন্তানের সাইকোলজি নিয়ে কেউ চিন্তাও করতো না। ছোট থাকতে আমার মেয়ে আমার তেমন একটা কাছে ঘেসতো না। যৌথ পরিবারে যা হয় আর কি। কিন্তু আল্লাহের অশেষ রহমত, যে আমার মেয়ের ৭ বছর বয়স থেকে আমি ওকে পুরোপুরি সময় দিয়েছি, বোঝার চেষ্টা করেছি, আস্তে আস্তে আমি ওর বন্ধুর স্থান নিতে পেরেছি। শুধু মেয়ে নয়, ছেলে মেয়ে উভয়েই আমার খুব ভালো বন্ধু। তাদের সব কথা, সব গল্প তারা আমার সাথে শেয়ার করে। এই যে অর্জন, এটা তো এমনি এমনি আসেনি। এটা আমাকে অর্জন করে নিতে হয়েছে। এখানে আমার যে ছোট বোন গুলো আছে যাদের কন্যা আছে, কেউ ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে মা হবেন, তাদের কথা মাথায় রেখেই আমার এ লেখার উদ্যেগ।
তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাকে এভাবে সাপোর্ট দেয়ার জন্য।
অনেক করে ভালো থেকো রাশেদীন ভাইয়া।
২৪| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৩
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: একেবারে আপনার নিজের কথা আমাকে বললেন, এ-এক ভালোবাসার প্রকাশ।
''আমার প্রকাশে ব্যার্থতা থাকতে পারে,'' এইটুক বাদে আমি আপনার সঙ্গে একমত। এই প্রসঙ্গে একটু বলি, যেহেতু আপনি মূল লেখা এবং আরো কিছু কমেন্টে এমন করে বলেছেন। ''প্রকাশে ব্যার্থতা থাকতে পারে'' তা নয়, প্রকাশে ব্যার্থতা আমাদের সবারই থাকে, সবারই আছে, এর মধ্য দিয়েই কতটুকু যথার্থভাবে আমরা বলতে পারছি, তা-ই বিবেচ্য বিষয়। আমাদের বিষয়টি ধারণ করা যে ভাষা, সেই ভাষা কিন্তু আপনার, আপনি যেমন করে দ্বিধায় ভোগেন, তেমন একেবারেই না। কোথাও মেদ থাকে না, ঝুলে পড়ে না, কোনো পেচাল থাকে না, লাইন বাই লাইন বেশ তাৎপর্যময়।
''মায়ের সঙ্গে মেয়ের সম্পর্কে নতুন নতুন মোড় এসে দাঁড়ায়, যোগ হতে থাকে নতুন নতুন মাত্রা।'' আপনার লেখোনি এমন যে, আপু, এখানে আমরা আমাদের মত করে নিজ নিজ যাপিত জীবনের সাথে মিলিয়ে, অভিজ্ঞতা থেকে ভেবে বা মিলিয়ে নিতে পারি।
''মা অনুভব করেন, কবে থেকে যেন তিনিও তাঁর ছোট্ট মেয়েটির উপর মানসিক ভাবে, সাংসারিকভাবে এবং ইমোশনাল দিক থেকে নির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন।'' তা-ই তো। এই তো মানুষের যাপিত জীবন, সাইকোলোজি।
এখানে আপনি বলেন না, ''মা অনুভব করেন, তিনি তাঁর ছোট্ট মেয়েটির উপর মানসিক ভাবে, সাংসারিকভাবে এবং ইমোশনাল দিক থেকে নির্ভরশীল হয়ে পরেছেন।''
দেখেন আপু, এখানে আমি কেবল আপনার মূল বাক্যের ২০ টি শব্দের মধ্যে কেবল ''কবে থেকে যেন'' এই তিনটি শব্দ বাদ দিয়েছি আর ''উঠেছেন'' এর জায়গায় ''পরেছেন'' বসিয়েছি আর ''তিনিও'' এর ''ও'' বাদ দিয়েছি; আর তাতেই অর্থে কী আকাশ-পাকাল পার্থাক্য হলো। আমার বানোন বাক্যটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কোনো মায়েরই এমন অনুভূতি হয় না।
যা হয়, ''...কবে থেকে যেন'' হঠাৎ তাঁর খেয়াল হয়, তিনি জানেন না ''তিনিও'' এই তিনি, তাঁর মত একজন পরিনত মহিলার, ''তাঁর ছোট্ট মেয়েটির উপর'' সেদিনকার পুচকে মেয়েটির উপর ''মানসিক ভাবে, সাংসারিকভাবে এবং ইমোশনাল দিক থেকে নির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন।'' নির্ভরশীল হয়ে 'পরেছেন'' না, নৌকা এখানেই ভীড়লো, এই তো, ব্যাপারটা এমন নয়, নির্ভরশীল হয়ে ''উঠেছেন'' ক্রমশ মেয়ের উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন। কী অদ্ভুত তিনি একবার তাকান তাঁর মেয়ের দিকে এবার নিজের দিকে, মা আর তিনি সমকক্ষ হয়ে যান, সময়ের ধারাবাহিকতায় আস্তে আস্তে মা ছোট হন, মেয়ে বড় হয়। এখানে এসে মনে পড়লো হুমায়ুন আজাদের ''আমাদের মা'' কবিতাটির কথা।
শেষের দিকের কথাগুলো এজন্যে বলা যে, বলেছিলাম, লেখাগুলো আপনার ভেতর থেকে উঠে আসা, মানে লেখার প্রতি, আসলে সমস্ত জীবনেই আন্তরিকতা ও সততা না থাকলে লেখা সুন্দর ও ত্ৎপর্যময় হবেই না, হতে পারে না; এই জায়গা থেকেও আপনার লেখা বেশ ত্ৎপর্যময়।
এই তো আপু।
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: রাশেদীন, আমি অনেক আগে থেকেই খেয়াল করেছি, তুমি যার লেখাতেই কমেন্ট করো, সে লেখাটি খুব গভীর ভাবে উপলব্ধি করেই তারপর মন্তব্য করো। এটা কিন্তু সচারাচর দেখা যায়না।
তোমার এই সুক্ষ অনুভুতির প্রশংসা না করে পারছিনা। তোমার মত পাঠক পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে। অনেক ভালো থেকো।
২৫| ২৩ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:১৭
করবি বলেছেন:
লিখে যাও আপু। সব সন্তানই মায়ের কাছে সমান। কিন্তু মাকে যেমন মেয়েরা বুঝে আবার মা মেয়েকে যেমন বুঝে এমন করে মনে হয় আর কেউ বুঝে না।
ভালো থেকো।
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ করবি সোনা।
২৬| ২৩ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:২৯
এম এস সোহেল বলেছেন: তোমরা আমাকে একটা সুরঞ্জনা দাও,আমি তোমাদের একটা সুন্দর আগামী দেব।
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: সোহেল, এভাবে বললে তো আমি লজ্জা পাই।
২৭| ২৩ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:০০
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন:
খুবই সংবেদনশীল একটা লেখা।
শুভেচ্ছা।।
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অমিত। আপনার মত বিজ্ঞ, পুরনো ব্লগারের কাছ থেকে প্রশংসা পাওয়া অনেক বড় প্রাপ্তি। আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা।
২৮| ২৩ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:০৭
ফিরোজ খান বলেছেন: মা মেয়ের যে বন্ধনের কথা আপনি বললেন, আসলেই কিন্তু বড় মায়াময়, অন্তর-আত্ব্যার, প্রশংসার।
আপনার লেখার মধ্যে কেবল কিছু অপরিচ্ছন্ন অধ্যায় বাদ পড়েছে, যা আমি উল্লেখ করতে চাই, যদিও তা জরুরী নয়। আমি দেখেছি মা ও মেয়ে একে অপরের প্রতিদ্বন্দি হয়ে পড়ে, দুজনার দুটি সংসার ও তার টানা পোড়নে দুজনার মধ্যে দাবীর প্রশ্নটা উঠে আসে, এক্ষেত্রে মেয়েদেরই বেশি দোষ থাকে, তারপরও বিয়ের পর মা মেয়ের সংসার কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন হয়, তাদের ভালবাসাটাও অনেক ক্ষেত্রে কেমন যেন বদলে যায়, তারা প্রায়শঃই কোন না কোন ব্যাপারে দ্বিমত পোষন করে চলেন, তাদের কোন কাজই হিসাব মত হয় না, মেলে না, সম্পদ ও হিস্সা নিয়ে মা ও মেয়েকে লড়তে দেখেছি, এক্ষেত্রে মা কিছুটা ছাড় দিতে চাইলেও মেয়েকে দেখেছি চড়াও হতে (তবে এসবই কিন্তু অশিক্ষা ও কুশিক্ষার ফল)। বিপরীতে আপনার হিসাবও আছে,
আপনার লেখাটা কিন্তু খুবই ভাল আমি এর সমালোচনা লিখি নাই, আমি কেবল এ অংশটা বলতে চেয়েছি।
ভাল থাকবেন।
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫০
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনার সাথে আমি সহমত। আগামীতে এ বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
আর আমার লেখার সমালোচনা করলে আমি বরং খুশীই হবো। কারন তাতে আমার ভুলগুলি আমি বুঝতে পারবো। অনেক অনেক ধন্যবাদ ফিরোজ।
ভালো থাকবেন।
২৯| ২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯
জুন বলেছেন: সুরন্জনা তুমি আমার না পাওয়া এক প্রচন্ড আকাঙ্খার কথা লিখেছো।
মেয়ে যেমন মাকে বোঝে ছেলেরা সেটা বোঝেনা
আমার ছেলে আছে হাজার শোকর আল্লাহ্তায়লার কাছে।
কি বলবো, সুন্দর হচ্ছে লিখে যাও।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪১
সুরঞ্জনা বলেছেন: জুন সন্তান নারী জীবনের অমুল্য সম্পদ তা ছেলে হোক বা মেয়ে। তোমার অবচেতন মনে মায়ের যে ছাপ অন্কিত হয়ে আছে, ঠিক এ বিষয়টিই তুলে ধরতে চেয়েছি। বিধাতা সবাইকে তো সব দেননা, তোমার ঘরেও একদিন মেয়ে আসবে, পুত্রবধুকে মেয়ের মতো বুকে টেনে নিও। অনেক ধন্যবাদ জুন। অনেক ভালো থেকো।
৩০| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৫
বড় বিলাই বলেছেন: পড়লাম আপু। আরও লিখুন। আবার সময় করে একসাথে সব পড়ব।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক আছে। অনেক ধন্যবাদ সাথীমনি। অনেক ভালো থেকো।
৩১| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০৯
শোশমিতা বলেছেন: সন্তান মানেই মায়ের কাছে পরম স্নেহের জন। তবু মা আর মেয়ের সম্পর্কে যেন থেকে যায় বাড়তি কিছু মাত্রা, ভিন্ন কিছু স্তর ।
বরাবরের মতো চমৎকার লিখা ,
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোশমিতা। অনেক ভালো থেকো। শুভকামনা।
৩২| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ১১:০০
কালীদাস বলেছেন: চমৎকার লেখা! মা-মেয়ের সম্পর্ক শুধু না, সন্তানের সাথে মায়ের সম্পর্কই এক বিশেষ জিনিস। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়, প্রতিটা বাচ্চার মাঝে তার মায়ের স্বভাব অন্তত ৮০ভাগ প্রতিফলিত হয়।
চালিয়ে যান++++++++++++++++++++
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ কালীদাস। ঠিক এ কথাটিই আমি বলেছি। তবে আমি মা মেয়ের সম্পর্কের যে একটা আলাদা মাত্রা আছে তা তুলে ধরতে চেয়েছি। অনেক ভালো থেকো।
৩৩| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৭
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: +++
২৪ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:০৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নির্ঝর।
৩৪| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৫১
সুনেত্রা বলেছেন: এম এস সোহেল বলেছেন: তোমরা আমাকে একটা সুরঞ্জনা দাও,আমি তোমাদের একটা সুন্দর আগামী দেব।
পুর্ন সমর্থন
২৪ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমি অতি সাধারন। নাম ছাড়া পরিচয় আর কোনো নেই যার
আমি সেই তোমাদের কোনো এক জন।
অনেক অনেক ভালবাসা।
৩৫| ২৪ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫২
ইলিয়াস সাগর বলেছেন:
সময় নিয়ে পড়তে হবে...
২৪ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:০৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় করে পড়বেন।
৩৬| ২৪ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ফুল পরী বলেছেন: অঞ্জনা রঞ্জনা তুমি এত এত সুন্দর করে লিখেছো, জানো?
আমার আম্মুটা আমার সবচেয়ে বড় বন্ধু। আর ঠিক এইরকমই সব কান্ড করি আমরা সবসময়। আম্মু না হলে যে কি হতো!
২৪ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ফুলপরী লক্ষীসোনা, এমনি করেই মায়ের লক্ষী পরীটি হয়ে থেকো। খুনসুটি, দুষ্টুমি হাসি আনন্দে ভরে উঠুক মা-মেয়ের বাগান। আর সে বাগানে ফুলপরীটা সব সময় যেনো অনেক অনেক ভালো থাকে। শুভকামনা।
৩৭| ২৫ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৩
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: আরে আপু তুমিতো অনেক পোস্ট দিয়েছো, সেরেছে আজকে এগুলো সব না পড়ে ঘুমানো যাবেনা, পড়ে নেই তারপর মন্তব্য করবো।
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫১
সুরঞ্জনা বলেছেন: রাত জেগে পড়তে হবেনা। সময় মত ঘুমাবে। অবসর মত পড়লেই হবে।
বুঝলে সম্রাট?
৩৮| ২৫ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটি বিষয় অত্যন্ত চমতকার ভাবে তুলে ধরার জন্য অজস্র ধন্যবাদ। এমন "সুন্দর" আমিও কল্পনা করি-কিন্তু বাস্তবায়ন হয়না। কারন আমাদের মেয়ে সন্তান নেই! তবে আমি আশাবাদী আমার স্ত্রী আমার দুই পুত্র সন্তান বিয়েদিয়ে দুই মেয়ে সন্তানের মা হবে এবং আপনার এই সুন্দর সুখানুভুতি বাস্তবে উপভোগ করবে।
আমি ভেবে রেখেছি-আমার বড় ছেলের বৌকে আমি মা ডাকবো আর ছোট ছেলের বৌকে জননী ডাকবো-যদি আমি ততদিন বেঁচে থাকি।
২৭ নম্বর দিলাম।
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:০১
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওহহ!!! ভাইয়া, আপনার শরীর এখন কেমন? আল্লাহের কাছে দোয়া করি আপনি আপনার "মা, জননী" কেনো, নাতি, নাতনির সাথেও সুখের সময় কাটাবেন।
আমি কিন্তু এ আশা করিনা। আশা ভঙ্গের ব্যাথা অনেক বেশী। আর অপ্রত্যাশিত পাওয়ার আনন্দও অনেক বেশী। আমার মন-মানসিকতা আমার সন্তানেরা যেমন ভালো করে জানে, একটা অন্য পরিবেশে থেকে আসা মেয়ে তা জানবেনা, আর মেনেই বা নেবে কেনো?
সব মেয়েরই সখ থাকে নিজের ছোট্ট সংসারের। তাই আমি চেষ্টা করবো প্রথম থেকেই পুত্র-বধুর আলাদা সংসার সাজিয়ে দিতে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকুন। নিরন্তর শুভকামনা।
৩৯| ২৫ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:২১
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: তাই তো বলি এতবড় বাপ থাকতে আমার পিচ্চিটা কেন মায়ের শোক করে! একটা মা থাকলে চুল বেধে দিত, যত্ন-আত্মি করতো, অসুখ বিসুখে রান্না বাড়া করে দিত, ঘর দোর গুছিয়ে দিত।বাপ থাকতে বাপের মর্যাদা বুঝলনা পিচ্চিটা! :-< এখন আবার সৎ মা চায়।
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:০৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: সাইফ শেরিফ, আপনার মন্তব্য পড়ে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো।
জানিনা আপনি ফান করলেন কিনা, তবে সত্যি যদি তাই হয়ে থাকে
তবে আর কি বলবো। আর যদি আপনার মা পিচ্চির কথা বলে থাকেন,
তবে বলবো, উনার আবদার পুরন করে দিন।
৪০| ২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: খুবই চমৎকার লেখা আপু.....
এমন লেখার দরকার আছে........
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: তুমি কোথায় ছিলে আপুনি? আমি তোমার অপেক্ষায় ছিলাম।
অনেক ধন্যবাদ রেজোয়ানা আর সোহামনিটাকে আদর।
৪১| ২৫ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫০
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপু আমার নেটের অবস্থা খুব খারপ ছিল গতকাল, তাই..........
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: সে অবস্থা কাল আমারও ছিলো। ভালো থেকো।
৪২| ২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
নীল মুদ্রা বলেছেন: সত্যি সুরঞ্জনা-তুমি এমন করে বলেছে যার প্রতিটি পয়েন্ট মনকে দোলা দেয়ার মত, কেনো মায়েরা এমন করে ভাবে না! খুব বেশি ভালোবেসে তাকে আগলে রাখতে যেয়ে নিজের অজান্তেই আরো ক্ষতি করে ফেলে।
আমার মা যদি এমন করে ভাবতো...হয়তো জীবনটা অন্যরকম হতো
আমাদের জেনারেশন যেনো এমন করে ভাবতে পারে..
অনেক ভালো লাগলো ভালো থেকো
২৬ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: মা-মেয়ের সম্পর্ক যেন হয়ে ওঠে মধুর বন্ধুত্বপুর্ন, লেখার মাধ্যমে এই আমার প্রচেষ্টা।
ভালো থেকো নীলমুদ্রা। অনেক শুভেচ্ছা।
৪৩| ২৭ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:২২
মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: চমৎকার ৩১+
৪৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪১
ভীরু বলেছেন: ১. ২ এবং শেষ পর্ব, সবগুলো পড়লাম। খুব ভালো লাগল। মেয়েলী জগৎ সম্পর্কে নতুন কিছু জানা হল। অনেক ধন্যবাদ।
২৩ শে মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মা আর মেয়ের মধ্যে নাকি সম্পর্ক সবচেয়ে গভীর হয়। সুন্দর পোস্ট। আর মেয়েরাই বৃদ্ধ পিতামাতার সেবা যত্ন বেশি করেন।সাবলিল ভাষায় কঠিন ব্যাপারটা সুবোধ্য করতে সক্ষম হয়েছেন।ভাল লগেছে।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১০
সুরঞ্জনা বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার।
৪৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট আপু.........
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১২
সুরঞ্জনা বলেছেন: এর পরের দুই পর্বও পড়ে নিও সময় করে রেজুমনি।
৪৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
মামুন রশিদ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট । অবশ্যই পরের পর্ব লিখবেন আপু ।
যারা ইতিমধ্যে মা কিংবা বাবা হয়েছেন, অদূর ভবিষ্যতে যারা হবেন- সবাই গুরুত্ব সহকারে পোস্ট টি পড়ে রাখুন ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু । পোস্টে ভালোলাগা ।
+++
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: মামুন, এর পরের দুই পর্বও লেখা আছে। এখানে লিঙ্ক নেই। কষ্ট করে ৩ বছর আগের তারিখ মিলিয়ে পড়ে নিও।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৪৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
নীলাঞ্জনানীলা বলেছেন: বুবু আমার মেয়ে নেই , ছেলে । তুমি কি মা-ছেলের সম্পর্ক নিয়ে কিছু লিখবে ?
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৬
ভাঙ্গন বলেছেন: আপু, মা এবং সন্তানের বিশেষত: মা-মেয়ের এই সুবর্ণ সর্ম্পক সৃষ্টির পর থেকে হয়ে চলেছে। পবিত্র এই সর্ম্পক অনেক গভীর,অনেক পবিত্র।
এত সুন্দর একটা বিষয় তুলে আনার জন্য আপনাকে অভিবাদন।
এবং অবশ্যই এ বিষয়ে আরো চাই।
........
আপু!