![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিকেলের লাঞ্চ করতে করতে আলোচনা হচ্ছিল বাংলাদেশের টাওয়ারগুলোতে বিশেষ করে হসপিটেলে মুসল্লিদের সুবধার্থে তৈরি করে দেয়া নামাযের ব্যবস্থাপনা নিয়ে। দেশে গেলে বিভিন্ন সময় বাধ্য হয়ে সেখানে নামায পড়তে হয়। নামাযে ইমামের তেলাওয়াত শুনলে ইচ্ছে করে টান দিয়ে পেছনে নিয়ে আসি। এমন ইচ্ছে কেবল আমার না, নামাযের গুরুত্ব সম্পর্কে অবগত প্রত্যেক মুসল্লির।
একটি ঘটনা মনে পড়লো। একবার এক মসজিদে নামায চলাকালীন সময়ে হঠাৎ ইমাম সাহেবকে দেখা গেল তেলাওয়াত ছেড়ে কার সাথে যেন কথা কাটাকাটি করছেন। কাহিনী হল, ঐদিন ইমামের পেছনে তেলাওয়াত সম্পর্কে অবগত একজন মুসল্লি দাঁড়িয়েছিলেন। যখন উনি দেখলেন, ইমাম সাহেব নামাযে 'লাহনে-যালি' করে যাচ্ছেন, এমনকি ভুল ধরে দেয়ার পরও শুধরাচ্ছেন না (ভুল ধরার জ্ঞান না থাকলে এবিষয়ে শুধরানো যায় না) তখন ঐ মুছল্লি ইমাম সাহেবকে টেনে প্রথম সারিতে নিয়ে আসলেন। এ বিষয়ে কথা কাটাকাটি থেকে নিয়ে এলাকায় বিচার-সালিশ হয়ে গেল। বাঙালির অভ্যাস অনুযায়ী ইমামের ভুল প্রমাণিত হওয়ার পরও এলাকার সাধারণ পাব্লিক ইমামের পক্ষ নিল।
দেশের প্রায় জায়গায় এ অবস্থা বিরাজ করছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের টাওয়ার ও হসপিটেলে এর বেহাল অবস্থা। অনেক জায়গায় কর্তৃপক্ষ কোন ইমাম রাখেন না; যে সুবিধা পায় সেই নামাজ পড়ায়। ঐ সবস্থানে নামায পড়তে গেলে দেখা যায়, দাঁড়ীহীন টাইট শার্ট-পেন্ট পরিহিত ব্যক্তি ইমামতি করাচ্ছেন। ইমামতির ক্ষেত্রে কাপড়ের চেয়ে তেলাওয়াত শুদ্ধ হওয়া শর্ত। দুর্ভাগ্য যে, এই ভাইদের তেলাওয়াত আমাকে প্রতিবার উপরের ঘটনা স্মরণ করিয়ে দেয়। কয়েকদিন পর সেখানে গেলে একই অবস্থা দেখা যায়। উপস্থিত ইমামের সাথে যোগাযোগ করলে তারা নিজেদের অপারগতা স্বীকার করে কর্তৃপক্ষের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দেন। তবে অনেক ইমামকে সম্মানের সাথে কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে তাদের ভুল ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলে তাদের থেকে মুর্খামি কথা শুনতে হয়। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করলে তারা পাশ কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। আরো কয়েকটি ব্যবসায়ী টাওয়ারে যোগাযোগ করলে একই অবস্থা দেখতে পাই কিন্তু কর্তৃপক্ষ তার অবস্থানে অটল।
আহবান : কর্তৃপক্ষের সচেতনতা তৈরির জন্য দেশে অবস্থানরত প্রত্যের সচেতন মুসল্লিকে বলছিঃ দয়া করে, সময় সুযোগ তৈরি করে আপনারা কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন। আপনারা চাইলেই পরিবর্তন আনতে পারেন। (কর্তৃপক্ষ একটা দানবাক্স তৈরি করে রাখলেই কিন্তু ইমামের বেতন উঠে আসবে। যদিও তাদের বেলায় এটার কোন প্রয়োজন পড়বে না।)
সকলের সার্বক্ষণিক শান্তি কামনা করি, ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
: রিপোস্ট
ছবি: গুগুল।
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৯
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: সেটাই ওমেরা আপু।
নামাজ সহীহ হওয়ার জন্য তেলাওয়াত শুদ্ধ হওয়া প্রয়োজন আর সেটার জন্য এই ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি ও মুসল্লিদের সচেতনতা।
ধন্যবাদ আপনাকে, সংক্ষেপে এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
২| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৪
সনেট কবি বলেছেন: যার তেলাওয়াত শুদ্ধ নয় সে সে স্থানে না গেলেই হয়।
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৩
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: পীস সাহেব,
কেউ ইচ্ছে করে এমন পরিস্থিতির শিকার হতে চায় না। পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার পর সংশোধন চায়। (মুরিদ হয়ে পীস সাহেবের মুখের উপর বলে ফেললাম! স্যারি )
৩| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:২২
সনেট কবি বলেছেন: মুরিদ সাব কবে জানি নিজেই আমার পীস সাব হয়ে বসে সেই ভয়ে আছি।
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:২৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: ভয় কইরেন না!
আমি এখনো পীস সাহেবের থেকে ইজাজত পাইনি, তাই খানকাহ খুলিবার পারছি না, সুতরাং আপনার মুরিদ হওয়ার সৌভাগ্যও হচ্ছে না!
৪| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৮
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সবাই যদি ঠিক মত কুরআন পড়ে বড় হত এই সমস্যাটা হত না। অনেকেই গর্ব করে আমি অত বার কোরআন খতম করেছি। আগে রমজানে খতম করতাম ইত্যাদি। অথচ এখন পড়ে না বা সময় হয় না। এটা ঠিক না। সংখ্যাগরিষ্ঠ যখন ইসলাম চর্চা করবে তখন ইমাম নিয়ে এই সমস্যা থাকবে না। আরব দেশগুলোতে যে কেউ লম্বা সুরা ও তেলাওয়াত করে ইমামতি করে। তারা নিয়মিত ইমামের জন্য অপেক্ষায় থাকে না।
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:০০
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: হু, ঠিক বলেছেন।
আমরা খতম পড়ছি পুরো মাসে একটা বা দুটা। আর সারা বছরে এর কোন খবর নাই। এখন তো সেটায় ব্যস্ততায় করা হয়ে উঠে না। কিন্তু আমরা ভাব মারার বেলায় কম না।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
গত ২০ বছরে লাখ লাখ বাংগালী আরবী শিখেছেন; আগের তুলনায় এরা আরবী বেশী বুঝেন
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:১২
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
এটা সত্যি, তবে এখন অনেক বাঙালি শব্দের উচ্চারণের দিক থেকে শব্দের অর্থের দিকে না চেয়ে বাংলায় আরবি উচ্চারণ করতে যান এবং বুঝতে চান; যেটা উপকারের পরিবর্তে অপকারে রূপ ন্যায়। আরবি প্রোনাউন্সিং বাংলায় লেখতে গেলে সঠিকটা আসে না, কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে, এই বিশ বছরে এই শ্রেণির বাঙালি কুরআন বুঝনেওয়ালারাও কম বাড়েনি।
তেলাওয়াতের বেলায় বুঝার থেকে শুদ্ধ হওয়াটা খুব বেশি প্রয়োজন। অনেক বাঙালি আয়াত শুনে অর্থ বুঝে নিতে পারেন কিন্তু পড়তে গেলেই অর্থকে ম্যাও ম্যাও ডাকিয়ে ছাড়েন। যার কারণে উনাদের নামাযটাও রসাতলে চলে যায়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আজকের এই মহান পবিত্র রাতে আপনার সুস্থতা কামনা করি।
৬| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে।
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:২৬
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: হু, আমরা এদিক থেকে অনেক দূরে। চাকরি বা ব্যবসায় প্রবেশ করলেই পড়ালেখা তালাবন্ধ হয়ে যায়।
আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক বুঝ দন করুন, আমীন।
ধন্যবাদ প্রিয়।
৭| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:৩০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: এখানে একটা প্রব্লেম হচ্ছে, মুসল্লিরা নিজেরা শুদ্ধ কেরাত পারেন না। তাই তারা, ইমাম সাহেব শুদ্ধ বলছেন না ভুল, তা ধরতে অক্ষম।
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:৩৭
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: সেটাও একটা বিষয় বটে। কিছু ইমামদের জন্য এটা চরম সুযোগ পাব্লিকের মূর্খতায়।
এ বিষয়ে জ্ঞাত ব্যক্তিরাও যখন এসবের বিরুদ্ধে কিছু বলেন না তখন খুব খারাপ লাগে।
জ্ঞানীরা অনেক কিছুই করতে পারেন সঙ্ঘবদ্ধ ভাবে, কিন্তু তারাও জ্ঞানহীনদের মত নীরব থেকে নিজ জ্ঞানের সাথে বিশ্বাস ঘতকতা করেন।
আপনাকে ধন্যবাদ হে কুটুম্ব
৮| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:০০
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: এরকম একজন ব্যক্তির পিছনে নামায পড়ার দুর্ভাগ্য হয়েছিলো। সূরা ঠিকমতো পড়তে পারে না, উচ্চারণ অশুদ্ধ, সূরার মাঝখাতে আয়াত উল্টাপাল্টা ইত্যাদি সমস্যা নিয়ে সে ব্যক্তি নামায পড়ালো। নামায পড়ি আর ভাবি এমন দুর্ভাগ্য যেন আর না হয়।
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:১৬
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: অর্থনীতিবিদ,
এই যে আপনি নামায পড়লেন আর ভাবলেন, এমন দুর্ভাগ্য যেন আর না হয়।
এটা কিন্তু নিজে বাঁচার সহজ সুকৌশল। যা আপনি ঐ মুহূর্তে করতে বাধ্য হয়েছেন। আপনার মত একজন সচেতন ব্লগার যদি এই মানুষদের ছাড় দিয়ে দেন তাহলে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে এরা কেমন সুবিধা পেয়ে আসছে চিন্তা করেছেন!
আপনার মত আমিও প্রথমে এমনটা করতে চেয়েছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ...
আমাদের উচিত এসকল মূর্খদের হেদায়াতের জন্য দু'আ করা, ও তাদেরকে বুঝাতে চেষ্টা করা। সর্বোপরি এদের হাত থেকে নিজের ও নিজের ভাইদের ঈমানকে রক্ষা করা।
আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ারে ধন্যবাদ। শুভকামনা আপনার জন্য।
৯| ১৩ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৪:১১
টাকাওয়ালা বলেছেন: পজিটিভ দিকটাও দেখা যায় ..... এরা না থাকলে ওখানে হয়ত জামাতই হত না, উনারা পাশ কাটিয়ে না গিয়ে যতটুক বুঝেন ওটাই মানার চেষ্টা করছেন। আর কতৃপক্ষ যে সিড়ির পাশে একটু জায়গা ব্যবহার করার অনুমতি দেয় তাই ভাগ্য!
গুরুতর ভুল না হলে তো নামাজ আদায় হয়ে যাবার কথা, তেমনি "দাঁড়ীহীন টাইট শার্ট-পেন্ট" হলেও। আগে তো এত নামাজিই ছিল না।
তাই ছাড় দিই, আহবান জানাই, পরিবর্তন আসুক।
১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: টাকাওয়ালা,
গুরুতর ভুল থাকার জন্যই এই পোস্ট।
আর এইসব অবস্থান নামাযী তৈরি করছে না। এরা ত কেবল তাদের গ্রাহকদের সুবিধা দেবে; সেটাই দাবী।
এখানে নেগেটিভলি কেউ ভাবছে না। সতর্কতা সৃষ্টির জন্যই এই পোস্ট। কর্তৃপক্ষ ও সাধারণ মানুষের আরো সতর্ক করতে সকল সচেতন ব্লগারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করাই এই পোস্টের উদ্দেশ্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩২
প্রামানিক বলেছেন: মানুষ সতর্ক হলেই এই ভুল থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: সেটাই শহিদুল ভাই,
আমাদের সতর্কতা প্রয়োজন। প্রয়োজন নিরেট ধর্মীয় কার্জ পালন, নিরেট জিবন-যাপন।
ধন্যবাদ আপনাকেও।
১১| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: নিজেরদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা থাকলে ইমাম দের ভুল ধরতে যেতে নেই । তবে গ্রামে এসব ভুলে ভরা ইমাম পাওয়া যায় ।
১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১২
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: ভাই আকিব হাসান জাভেদ,
ভুল যদি সুকৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে সম্মানের সাথে ধরে দেয়া হয়, তবে কৌশলে আপনিও তা মেনে নেবে নেবেন। কিন্তু এই সবস্থানে গিয়ে কৌশল প্রয়োগ করেও কোন উপকার আসছে না; খবর নিয়ে এটাই জানা যায়।
সুমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১২| ১৩ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
মোঃ জিদান খান (অয়ন) বলেছেন: সচেতন এবং জানার আগ্রহ নিয়ে কুরআন তিলওয়াতের উপর দৃষ্টি দিতে হবে।
নতুন হিসেবে ব্লগটি ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ রইলো।
১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
মোঃ জিদান খান (অয়ন),
আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। অবশ্যই আপনার ব্লগবাড়িতে ঘুরে আসবো। অয়ন নামে আমাদের আরেক সহব্লগার আছেন মুহিবুল্লাহ অয়ন নামে।
আপনার জন্য শুভকামনা থাকলো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ১৩ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে মজা পেলুম
১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: সিগন্যাস,
মজা নিচ্ছেন আপনি? এটা একটা সমস্যা! এর জন্য আমাদের সতর্কতা প্রয়োজন। প্রয়োজন, সমাধানে আপনাদের এগিয়ে আসা; ধন্যবাদ।
১৪| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: সচেতনতামূলক পোস্ট।উদ্যোগী মানুষগুলোরই অভাব।কি হবে এই দেশে?
কেন অনেকে বুঝেও এড়িয়ে যায়?
দুয়া করি আপনার পোস্টের মাধ্যমে মানুষের ভিতরে সচেতনতা তৈরি হোক।
১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: এমন মন্তব্যের জন্য অসংখ্য মুবারকবাদ।
আমাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, কৌশলে এসকল সমস্যা সমাধান করতে হবে; সকলের সমন্বয়ে।
চিরন্তন শুভকামনা আপনার জন্য।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সবসময়।
১৫| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের মাদ্রাসা গুলো প্রথম দায়ী। তারপর দায়ী ইসলামিক ফাউন্ডেশন!
তারা চাইলে সচেতনতা মূলক অনেক কার্যক্রম গ্রহন করতে পারে।
ইসলাম শুধু ঈদ আর বিশেষ দিনে চর্চার বিষয় না করে সামগ্রীক জীবন যাপনে শুদ্ধতার চর্চার হাজারো কাজের ক্ষেত্র রয়ে গেছে।
যার শুরু পরিবার থেকে করতে হবে আর সহযোগীতা যোগাবে ঐ সংস্থা, প্রতিষ্ঠানগুলো!
কার গোয়াল? কে দেয় ধূয়া?
ধন্যবাদ সচেতনতা পোষ্টে
+++
১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
সবকিছুর পর সমাধান প্রয়োজন।
সেটা যে কেউ করুক।
+++
১৬| ২৩ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
সনেট কবি বলেছেন: আপনি সৈয়দ কি নামে? না নবি (সাঃ) বংশ হিসেবে সৈয়দ?
২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩০
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: ফরিদ ভাই,
সৈয়দ আমার বংশীয় লক্বব বা উপাধি। আমি এটা নিয়ে অনেক ঘেটেছি। এপর্যন্ত অনেকের সাথে যোগাযোগ করে নিজের বংশের শুদ্ধ নসবনামাকে মানতে গিয়ে গর্ব করছি; আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ, এখনো সেই বংশ পরস্পরা তালিকা খুবই নিখুঁতভাবে সংরক্ষিত আছে।
আপনার জন্যও শুভকামনা ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
ওমেরা বলেছেন: নামাজ সহীহ হওয়ার জন্য সহীহ তেলোয়াত জরুরী।