নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

সাইয়িদ রফিকুল হক

আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।

সাইয়িদ রফিকুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা বলে ‘শবে বরাত বলে কিছু নাই’—তারা ইসলামের শত্রু ওহাবীসম্প্রদায়। আর ‘শবে বরাতে’র পক্ষে কয়েকটি দলিল পেশ।

২২ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:৩৭


যারা বলে ‘শবে বরাত বলে কিছু নাই’—তারা ইসলামের শত্রু ওহাবীসম্প্রদায়। আর ‘শবে বরাতে’র পক্ষে কয়েকটি দলিল পেশ।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিশ্বমুসলমানের নিকট অন্যতম শ্রেষ্ঠ একটি রজনী(রাত)হলো ‘শবে বরাত’ বা ‘লাইলাতুল বরাত’। প্রতিবছর ‘শাবান-মাসে’র ১৫ তারিখ রাতে এই মহিমান্বিত-রাতটি উদযাপিত হয়। আর ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বশ্রেণীর মুসলমানের নিকট এই রাতটি ‘শবে বরাত’ বা ‘শব-ই-বরাত’ নামে সুপরিচিত। এটি খুবই পুণ্যময় রাত। আরবি-ভাষায় এই রাতটিকে ‘লাইলাতুল বরাত’ নামে অভিহিত করা হয়েছে। মহান আল্লাহ ও তাঁর পবিত্র রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি যার সামান্যতম বিশ্বাসও আছে তার কাছে এই রাতটি খুবই পুণ্যময় ও বরকতময় বলে মনে হবে।

আমাদের পবিত্র রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বয়ং এই রাত পালন করতেন। আর তিনি এই পবিত্র রাতে মহান আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকতেন। বর্তমানকালে এখন যারা ‘শবে বরাতকে অস্বীকার করছে, বা নিজেদের ‘মনগড়া’ কথার ভিত্তিতে বলছে: ইসলামে ‘শবে বরাত’ বলে কিছু নাই—তারা সম্পূর্ণ ভণ্ড, এবং ইসলামের দুশমন। এরা ইসলামের অন্যতম প্রধান শত্রু মক্কার শয়তানপুত্র ইবনে আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারী ও তদীয় বংশধর। আর এরা প্রকারন্তরে ইবলিশ শয়তানেরই অনুসারী।

আমাদের একটি কথা সবসময় মনে রাখতে হবে: এই পবিত্র ‘শবে বরাত’ আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে পালন করেছেন। তাই, এটিকে কেউ যদি ‘বিদআত’ বা ‘নাজায়েজ’ বা ‘হারাম’ বলে সে ‘ফাসেক’ বা নিজেই ‘বিদআতীশয়তান’ ছাড়া আর-কিছু নয়।
পবিত্র ইসলামে ‘শবে বরাত’ ছিল, আছে আর তা থাকবে। ইসলামের শত্রুরা যতোই পবিত্র ‘শবে বরাত’ বিরোধী বক্তব্যপ্রদান করুক না কেন—তাদের কথায় সুন্নীমুসলমানরা কখনও বিভ্রান্ত হবে না। আর পবিত্র ‘শবে বরাতে’র রয়েছে প্রায় দেড়-হাজার-বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য।

পবিত্র ‘শবে বরাত’-সম্পর্কে আমাদের পবিত্র রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বাণী:
হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, আমাদের নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পবিত্র বাণী হলো: “তোমাদের মাঝে যখন শাবান-মাসের ১৫তম রাতের আগমন ঘটে, তখন তোমরা রাতে কিয়াম (ইবাদত) করো, আর দিনে রোযা রাখো। নিঃসন্দেহে আল্লাহতা’আলা সূর্যাস্তের পর থেকে প্রথম আসমানে বিশেষ তাজাল্লী-বর্ষণ করেন, এবং ঘোষণা করেন কেউ কি আছো আমার নিকট ক্ষমা-প্রার্থনাকারী? আমি তাকে ক্ষমা করে দিবো। কেউ কি আছো জীবিকা-প্রার্থনাকারী? আমি তাকে জীবিকাদান করবো। কেউ কি আছো মুসিবতগ্রস্ত? আমি তাকে মুক্তিপ্রদান করবো। কেউ কি এমন আছো? কেউ কি এমন আছো? এভাবে, সূর্যোদয় হওয়া পর্যন্ত মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের ডাকতে থাকেন।”

এই ফজিলতপূর্ণ রাতের ব্যাপারে পবিত্র কুরআনেও সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। এখানে, একটি আয়াতের কথা উল্লেখ করা হলো।

সুরা দুখান-এর ১-৪ নাম্বার আয়াতে মহান আল্লাহতা’আলা বলেন:

হা-মীম, এই স্পষ্ট কিতাবের শপথ, নিশ্চয়ই আমি তা বরকতময় রাতে অবতীর্ণ করেছি। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এই রাতে বণ্টন করে দেওয়া হয় প্রত্যেক হিকমতের কাজ।

এই আয়াতের সঠিক ব্যাখ্যা করা হয়েছে তাফসীরে জালালাইন নামক বিখ্যাত তাফসীরগ্রন্থে। এই সুবিখ্যাতগ্রন্থের ৪১০ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে: নিশ্চয়ই আমি তা বরকতময় রাতে অবতীর্ণ করেছি। আর বরকতময় রাত হলো ‘লাইলাতুল ক্বদর’ (ক্বদরের রাত) অথবা ‘লাইলাতুল নিসফি মিন শাবান’ (শাবানের মধ্যরাত তথা শবে বরাত)। কেননা, এই রাতে উম্মুল কিতাব বা পবিত্র কুরআন শরীফ সপ্তম আসমান থেকে দুনিয়ার আসমানে বা প্রথম আসমানে নাজিল হয়েছে। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী।

হাদিসের আলোকে পবিত্র শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাতের দলিল:

হজরত আবু মুসা আশআরী (রা.) রাসুলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে বর্ণনা করেন: রাসুলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন, “মধ্য-শাবানের রাত্রিতে আল্লাতা’আলা রহমতের তাজাল্লি ফরমান এবং তাঁর সমস্ত বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। কিন্তু মুশরিক বা শত্রুতাপোষণকারী-ব্যক্তিকে ক্ষমা করেন না।”—ইবনে মাজাহ শরীফ, পৃষ্ঠা নাম্বার-১০০, হাদিস নাম্বার-১৩৮৯; মিশকাত শরীফ পৃষ্ঠা-১১৫।

হজরত মুয়াজ বিন জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “শাবানের রাত্রিতে আল্লাহ দুনিয়ার আসমানে জালওয়া রাখেন, অতঃপর তাঁর সকল বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। কিন্তু মুশরিক বা শত্রুতাপোষণকারীকে ক্ষমা করেন না।”—ইমাম বায়হাকী “শুয়াবুল ঈমান”-এর হাদিস নাম্বার-৩৮৩৩।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন, রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘোষণা করেন: “শাবান-মাসের মধ্যবর্তী-রাতে মহান আল্লাহ রহমতের ভাণ্ডার নিয়ে তাঁর সকল সৃষ্টির প্রতি এক বিশেষ ভূমিকায় অবতীর্ণ হন এবং এই রাতে হিংসুক ও হত্যাকারী ব্যক্তি ছাড়া সকলকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়।”—মুসনাদে আহমদ, ষষ্ঠ খণ্ড, হাদিস নাম্বার-১৬৪২, পৃষ্ঠা-২৩৮।

এছাড়াও ‘সিয়াহ সিত্তাহ’ বা ‘বিশুদ্ধ ছয়খানা’ হাদিসগ্রন্থের কোনো-কোনো হাদিসেও এই মহিমান্বিত রাতের বিশেষত্ব-নির্দেশক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। অন্যান্য হাদিসগ্রন্থেও এই পবিত্র রাতের বিশেষত্বের উল্লেখ রয়েছে। এই পবিত্র রাতের কথা ইমাম তিরমিযীর বর্ণিত হাদিসেও পাওয়া যায়। আর এই হাদিসঅনুযায়ী জানা যায়: এক-রাতে ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রী আয়েশা ঘুম থেকে উঠে পড়লেন। কিন্তু তিনি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বিছানায় দেখতে পেলেন না। তিনি মুহাম্মদকে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে খুঁজতে বের হলেন, এবং তাঁকে ‘জান্নাতুল বাকী’ নামক কবরস্থানে দেখতে পেলেন। মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “শাবানের ১৫ তারিখ রাতে আল্লাহ সর্বনিম্ন আকাশে নেমে আসেন, এবং তিনি (আরবের) কাল্ব-উপজাতির ছাগলের গায়ের পশমের থেকে বেশি লোককে তাদের কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা করেন।” এখানে উল্লেখ্য যে, সেই সময় ‘কাল্ব-গোত্র’ ছাগলপালনে প্রসিদ্ধ ছিল, এবং তাদের প্রচুর ছাগল ছিল। তাই, এখানে ‘কালব-গোত্রে’র প্রসঙ্গ-অবতারণা করা হয়েছে। এই হাদিসের নিচে ইমাম তিরমিযী উল্লেখ করেছেন: হজরত আবু বকর সিদ্দিকও (রা.) এইরকম একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন।

পবিত্র ‘শবে বরাতে’র হালুয়া-রুটি-প্রসঙ্গে:

হালুয়া-রুটি সবসময় একটি হালাল, উৎকৃষ্ট ও পুষ্টিকর খাবার। আর এটি যেকোনো সময় প্রস্তুত করে তা খাওয়া যায়। এতে কোনো বাধা-নিষেধ নাই। হালুয়া মিষ্টিদ্রব্য। আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিষ্টি খুব ভালোবাসতেন। পবিত্র ‘শবে বরাতে’ কেউ যদি হালুয়া-রুটি প্রস্তুত করে সে নিজে ও তার আত্মীয়স্বজন-পড়শীদের সঙ্গে নিয়ে খায় তা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। এটি ইসলামীশরীয়তের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ বৈধ খাবার। পবিত্র ‘শবে বরাত’কে সামনে রেখে ‘হালুয়া-রুটি’ প্রস্তুত করা এবং তা খাওয়া সম্পূর্ণ জায়েজ।

যারা পবিত্র ‘শবে বরাতে’র ‘হালুয়া-রুটিকে’ ‘নাজায়েজ, হারাম বা বিদআত’ বলে অপপ্রচার চালাবে তারা নিজেরাই হারাম, নাজায়েজ আর বিদআতীশয়তান। এরা ইসলামের শত্রু আরবের শয়তান ইবনে আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারী ও তদীয় বংশধর। এদের কথায় কোনো মুসলমান কর্ণপাত করবে না। এছাড়াও, পবিত্র ‘শবে বরাতে’র রাতে আরও কোনো উন্নতমানের খাবার তৈরি করা ও তা ভক্ষণ করা সম্পূর্ণ জায়েজ।

আর আমাদের সবসময় একটি কথা মনে রাখতে হবে: ইসলামে শুধু শয়তান আর শয়তানীই নাজায়েজ ও হারাম।


সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।
২২/০৫/২০১৬

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হালুয়া-রুটি সবসময় একটি হালাল, উৎকৃষ্ট ও পুষ্টিকর খাবার। আর এটি যেকোনো সময় প্রস্তুত করে তা খাওয়া যায়। এতে কোনো বাধা-নিষেধ নাই। হালুয়া মিষ্টিদ্রব্য। আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিষ্টি খুব ভালোবাসতেন। পবিত্র ‘শবে বরাতে’ কেউ যদি হালুয়া-রুটি প্রস্তুত করে সে নিজে ও তার আত্মীয়স্বজন-পড়শীদের সঙ্গে নিয়ে খায় তা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। এটি ইসলামীশরীয়তের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ বৈধ খাবার। পবিত্র ‘শবে বরাত’কে সামনে রেখে ‘হালুয়া-রুটি’ প্রস্তুত করা এবং তা খাওয়া সম্পূর্ণ জায়েজ।

যারা পবিত্র ‘শবে বরাতে’র ‘হালুয়া-রুটিকে’ ‘নাজায়েজ, হারাম বা বিদআত’ বলে অপপ্রচার চালাবে তারা নিজেরাই হারাম, নাজায়েজ আর বিদআতীশয়তান। এরা ইসলামের শত্রু আরবের শয়তান ইবনে আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারী ও তদীয় বংশধর। এদের কথায় কোনো মুসলমান কর্ণপাত করবে না। এছাড়াও, পবিত্র ‘শবে বরাতে’র রাতে আরও কোনো উন্নতমানের খাবার তৈরি করা ও তা ভক্ষণ করা সম্পূর্ণ জায়েজ।

হাহাহাহা!

যতই চেঁচামেচি করেন, আপনাদের সংখ্যা কমে আসছে...

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আপনাদের পায়ের তলায় মাটি নাই। গায়ের জোরে কথা বললেই তা যুক্তি হয়ে যায় না।

পবিত্র ইসলামে ‘শবে বরাত’ ছিল, আছে আর তা থাকবে। ইসলামের শত্রুরা যতোই পবিত্র ‘শবে বরাত’ বিরোধী বক্তব্যপ্রদান করুক না কেন—তাদের কথায় সুন্নীমুসলমানরা কখনও বিভ্রান্ত হবে না। আর পবিত্র ‘শবে বরাতে’র রয়েছে প্রায় দেড়-হাজার-বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য।

ধন্যবাদ।

২| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:৪৪

সবুজ আমস্ট্রং বলেছেন:

-


স্ববিরোধী লেখা। শবে বরাত আর শবে কদর দুটাকে একই নিক্তিতে ফেলেন কিভাবে? হালুয়া রুটি খান, কে না করসে আপনাকে? কোরআন শরীফের কোন জায়গায় বরাত শব্দটা আছে, বলতে পারবেন? কদর শব্দটা আছে, কদর মহিমাণ্বিত সত্য।

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সত্য বুঝতে অনেক সময় দেরি হয়। আর সত্য বুঝতে কারও-কারও কষ্টও হয়।
কিন্তু সত্য তো সত্যই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ২:১২

পাউডার বলেছেন: বিবেক থাকলে বোঝার চেস্টা করবেন।
১। সুরা দুখান-এর ১-৪ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ শবে বরাতকে বলেন নাই।
২। হাদিস গুলো দুর্বল।
৩। ১৪০০ বছর কোন ব্যাপার না। পারসিকরা ৫০০০ বছর থেকে আগুন পুজা করে আসছে। আপনি যুক্তি দেখুন। বয়স দেখে লাভ নাই।
৪। নবিজি কাউকে না বলে নিজে নিজে জান্নাতুল বাকিতে গিয়ে সওয়াব কামাবেন এরুপ ধারনা করা নবিজির প্রতি আস্থা না রাখার শামিল।

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: বিবেক নিয়েই সত্যটা তুলে ধরেছি। আপনাদের মনগড়া কথায় পবিত্র শবে বরাত উঠে যাবে না।

৪| ২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৫:৩২

আচার্য বাঙালি বলেছেন: ভালো লিখেছেন। ভণ্ডগুলো শবে বরাতবিরোধী কথা বলে শয়তানকেই উৎসাহিত করছে।

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০০

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: শয়তানগুলো সত্যকে অস্বীকার করতেই বেশি ভালোবাসে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৫| ২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৫:৩৫

বিজন রয় বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।

২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:০২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভসকাল।
আর সঙ্গে রইলো একরাশ শুভেচ্ছা।

৬| ২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৫:৩৭

আমি মিয়াবাড়ির ছেলে বলেছেন: ভণ্ডদের বিরুদ্ধে লিখেছেন। এবার ভণ্ডরা ক্ষেপে যাবে।

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০১

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভণ্ডরা এমনিতে সবসময় ক্ষিপ্ত। এবার না হয় আরেকটু বেশি ক্ষিপ্ত হবে!
আপনাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৭| ২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৫:৪৫

ভগবান গণেশ বলেছেন: লেখার ভিতরে তথ্য আছে। ভালো লাগলো।

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: চেষ্টা করেছি। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ঋণী হয়ে রইলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আর সঙ্গে রইলো শুভকামনা।

৮| ২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:০৫

বলেছেন: গালগালি না করে সুন্দর সুন্দর কথা বলুন। সমাজ সুন্দর হবে।

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: শয়তানকে ‘শয়তান’ বললে বুঝি গালাগাল হয়ে যায়! আর শয়তানরা যখন বলে, “শবে বরাত” বিদআত! তখন বুঝি সমাজ সুন্দর হয়?
ধন্যবাদ।

৯| ২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:১৮

আবুল খায়ের মোহাম্মদ রফিকুল হক বলেছেন: ভালো লাগার মতো একটি লেখা লিখেছেন। আজ থেকে আপনাকে গুরু মানলাম।
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যে খুশি হলাম।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

১০| ২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:৪৬

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: শব ই বারাত বা "নুস ফি শাবান " রাতের গুরত্ব আছে , তবে "শব ই ক্বদর " এর মত নয় !

২৩ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভাই, এখানে তো ‘শবে বরাতকে’ সবার উপরে স্থান দেওয়া হয় নাই। শবে বরাতের গুরুত্ব বলা হয়েছে।
আর শবে ক্বদর বা লাইলাতুল ক্বদর যে সর্বাধিক উত্তম তাতে কোনো সন্দেহ নাই।
আপনাকে ধন্যবাদ।

১১| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

আমি নবপ্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা বলেছেন: পবিত্র ইসলামে ‘শবে বরাত’ ছিল, আছে আর তা থাকবে। ইসলামের শত্রুরা যতোই পবিত্র ‘শবে বরাত’ বিরোধী বক্তব্যপ্রদান করুক না কেন—তাদের কথায় সুন্নীমুসলমানরা কখনও বিভ্রান্ত হবে না। আর পবিত্র ‘শবে বরাতে’র রয়েছে প্রায় দেড়-হাজার-বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য।
একমত

২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সহমত-একমত-প্রকাশ করায় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আর সঙ্গে রইলো একরাশ শুভেচ্ছা।

১২| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

সিলা বলেছেন: আপনারা কেজে আলেম, কোনজন মুফতি আর কেজে আন্তাজি সেটাই বুঝে পাচ্ছিনা কারটা বিস্বাস করি!!!
বুঝলেন আপনাদের জন্য আমাদের মত মেংগো জনতারা পরছে মাইনকা চিপায়।

২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:১২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: দেখুন, আমরা নিজেদের কখনও আলেম দাবি করি না। আর এখানে যা বলা হয়েছে তা পবিত্র ইসলামের আলোকেই বলা হয়েছে। পবিত্র রাসুল সা.-এর যুগে শবে বরাত ছিল, এখন কেন থাকবে না?
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৩| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: পবিত্র রাসুল সা.-এর যুগে শবে বরাত ছিল, এখন কেন থাকবে না?[/sb

ভাইজান সমস্যা হোল সবে বরাত শুধু মাত্র দক্ষিন এশিয়াতে পালন করে, ইসলামের জন্মভূমি সৌদি আরব এ এর কোন প্রচলন নাই, আর বাকি ইসলামী দেশেও এর প্রচলন নাই। এই দিন নিয়া বহুত দন্দে আছে রে ভাই। কেউ বলে আছে কেউ বলে নাই, কাকে সমর্থন দিব, যার দলে যাব, প্রতিপক্ষ মুনাফেক, বেদাতকারি, কাফির বলে মারতে আসে, তবে আমার মুরুব্বিদের আমি পালন করতে দেখেছি তাই আমিও পালন করি। দাত বেদাত যাই হোক নামাজতো পরা হয়।

আর খাবার নিয়ে এত্ত কথার কি আছে, আমি কোন হারাম খানা খাই না, হালুয়া রুটি গরুর মাংস সবই হালাল, আর আমি তা খেতে পারি।

২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভাইরে, সৌদিআরবে তো রাসুলের সা.-এর ইসলাম নাই। সেখানে ওহাবী ইসলাম।
আর আমাদের দেশে সবসময় শবে বরাত পালিত হচ্ছে। ইদানীং একটি গ্রুপ পরিকল্পিতভাবে শবে বরাতবিরোধী বক্তব্য দিয়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।
আর শবে বরাতের হালুয়া-রুটির ব্যাপারেও এই গ্রুপটি অপ্রচার চালায়। তাই, এখানে এসব উল্লেখ করেছি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৪| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫

আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: হালুয়া খান আর সুরুয়া খান, ওইটা আপনের ব্যাপার। আমি বুঝি না, যদি ভাগ্য এক রাতেই নির্ধারন কইরা দেয়া হয়, তাইলে আমার হাতে আর কি থাকলো? পড়ী আর না পড়ী, কাম করি আর না করি, সবই তো উনার ইচ্ছা হইয়া গেল।

নড়বড়ে হাদীসের দোহাই দিয়া এইসব আর কতদিন চলবে কে জানে। লাখ লাখ হাদীস, পরস্পরবিরোধী হাদীস, প্রায় ২-৩ শত বছর পর জড় করা হাদীস। এইসব কতটা বিশ্বাসযোগ্য? আর হাদীস যদি এতটাই জরুরী হইতো তাইলে চার খলিফার আমলে হাদীস সংরক্ষন নিষিদ্ধ ছিল কেন?

২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: দেখুন ভাই, এইসব হাদিস আমাদের রাসুলুল্লাহ সা.এর বিদায়ের অনেক পরে এসেছে সত্য। কিন্তু পবিত্র রাসুলের কিছু কথা তো আজও অবিকৃত রয়ে গেছে। আর ওলীকুল-শিরোমণি হজরত আব্দুল কাদের জিলানী পর্যন্ত শবে বরাতপালন করেছেন।
দেখুন তাঁর রচিত “গুনিয়াতুত তালেবীন” কিতাবখানা।
আপনাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

১৫| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: সৌদিআরবে তো রাসুলের সা.-এর ইসলাম নাই। সেখানে ওহাবী ইসলা


ভালই কইছেন, সব ইসলামী চিন্তাবিদরা বাংলাদেশে আইসা বসে আছে, সৌদি আরব ফাকা করে। বুঝলাম সাউদিতে আসল ইসলাম নাই, তাহলে গেলো কোই, বইলেন না বাংলাদেশে।

হুদাই ত্যানা না পেচিয়ে আল্লাহ্‌ খোদার নাম করেন, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরেন, রোজা রাখেন, যাকাত দেন, সামর্থ্য থাকলে হজ করেন, আর নবি (সঃ) এর উপর ইমান আনেন, এতেই হবে।

২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভাইরে, আল্লাহর নাম তো নিচ্ছি। কিন্তু যারা ধর্মের ভিতরে অহেতুক ফিরকাসৃষ্টি করে গ্যাঞ্জাম পাকাতে চায় তাদের বিরুদ্ধে সত্যকথা তো তুলে ধরতেই হবে।
ধন্যবাদ।

১৬| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

রোয়ানু বলেছেন: সবার বরাতে ক্ষমা নসীব হয় না ... আবু লাহাব আবু জেহেল রাসুলে কারিম (সাঃ) কে কাছে পেয়েও ঈমান আনতে পারে নাই। আল্লাহর রাসুলকে চিনতে পারে নাই। ঠিক তেমনই শবে বরাতেও যে সবাই ক্ষমা চাওয়ার তৌফিক পাবে, এটা ভাবা ঠিক না। ১৫ই শাবান সংক্রান্ত সিহাহ সিত্তায় উল্লেখিত হাদিসগুলোকে যারা নড়বেড়ে / দূর্বল ব্লা ব্লা বলে এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করছেন, তাদের দেখে কি মনে হয় না যে আল্লাহ এদেরকে শবে বারতে আল্লাহর দরবারে মাগফেরাত কামনা করার তৌফিক থেকে দূরে রেখেছেন- ঐ আবু লাহাব বা আবু জেহেলেদের মতো দূর্ভাগা করে রেখেছেন? আসলেই তাই ...যারা শবে বরাত বা নিফসে মিন শাবানের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারে না, তারা ঐ আবু লাহাব আবু জেহেলের মতোই দূর্ভাগা, কারণ আবু লাহাব আবু জেহেল রাসুল (সাঃ)কে চাক্ষুস দেখেও ঈমান আনতে সক্ষম হয়নি, ঠিক তদ্রুপ বর্তমান যামানার শবে বরাতের বিরোধীরা সহিহ হাদিসে শবে বরাতের উল্লেখ দেখেও সেটা মানার মতো তৌফিক পাচ্ছে না ... তাদের সামনে যতোই দলিলাদি পেশ করা হোক না কেন ....তারা ঘুরে ফিরে ঐ একই মন গড়া কথা বলে। সুতরাং তাদের সাথে আবু লাহাব বা আবু জেহেলেরই সাদৃশ্য পাওয়া যায়। আরে নিফসে মিন শাবানের পক্ষে তো তাও সহিহ হাদিস পেশ করা হচ্ছে, কিন্তু শবে বরাত পালন করা যাবে না- এমন একটি সহিহ হাদিস পেশ করুক না তারা, যারা এর বিরোধী।
রাসুলের হাদিস কোনটাই নড়বড়ে বা দূর্বল হতে পারে না। বর্ননাকারীর উপর আস্থা ভেদে আমরাই সেটাকে বিভিন্ন ক্যটাগরীতে বিভক্ত করেছি। সুতরাং জেনে শুনে যারা আল্লাহর রাসুলের বাণীকে নড়বড়ে বলে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে, তারা কি মুসলমান? বাতিল বলার সাহস নাই, অথচ নড়বড়ে বলে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে, তারা কি মুসলমানের পয়দাস? কেউ পালন করতে না চাইলে, সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যপার, কিন্তু সহিহ হাদিস গ্রন্থে যেই হাদিসের উল্লেখ রয়েছে, সেটিকে দূর্বল/ নড়বড়ে বলে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে যারা, তারা কোন ঘরের মুসলমান?
এতো যারা বিদাত বিদাত করেন, তারা কি সব সময় কাধে ঢিলা কুলুকের ব্যাগ নিয়ে ঘোরেন? সাবধান কখনোই টয়লেট টিস্যু ব্যবহার করবেন যেনো। কারণ টয়লেট টিস্যু দিয়ে কুলক করা কিন্তু বিরাট বড় বিদাত। এই বিদাত দ্বারা আপনাদের পাক পবিত্রতা হাছিল হবে কি? আর পাক পবিত্রতা হাছির না হলে তো কোন এবাদত বন্দেগীও কবুল হবে না। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন আহলে হাদিস ভাইদেরকে আমি ঢিলা কুলুকের ব্যাগ কাধে নিয়ে ঘুরতে দেখিনি .... আফসোস ! টয়লেট টিস্যুর মতো বিদাতী উপকরণ ব্যবহারে এরা জান্নাতে যাবে কিরুপে ..... !!!

২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: অনেক সুন্দর বলেছেন, ভাই। আসলেই যারা পাপী তারা কখনও হেদায়েতপ্রাপ্ত হবে না। এরা পবিত্র রাসুল সা.-এর হাদিস নিয়ে ঠাট্টা-মশকরা করে! এদের স্পর্ধা মাত্রাতিরিক্ত। এদের পতন অনিবার্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর সঙ্গে রইলো একরাশ শুভেচ্ছা।

১৭| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

সিলা বলেছেন: হালুয়া রুটির বেপারে আমি সুনেছি যে এটা জায়েজ জিনিস সবাই খেতেই পারে খাওয়াতেও পারে এটা কোন সমস্যা না তবে এটাকে জদি কেউ সবেবরাতে করাটা একেবারে জরুরি মনে করে নিওম মনে ককরে তাহলে নাকি গুনা হবে। নাহলে এম্নেতে নাকি খাওয়া জায় সবাইকে দেয়াও জায় এট জেকোন সময়ি??

২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: দেখুন, আমরা কি ঈদের দিন ভালো খাবার খাই না? খাই। এইরকম বিশেষ-বিশেষ দিনেও আমরা ভালো-ভালো খাবার তৈরি করে থাকি। আর শবে বরাতের মতো একটি পুণ্যরজনীতে হালুয়া-রুটি খেলে গুনাহ হবে কীসের জন্য? শবে বরাতে এসব তৈরি করা একদম জায়েজ আর তা খাওয়াও একদম হালাল।
আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আর আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

১৮| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: নিয়তে নির্ভর করে আমাদের কর্মফল। নিয়ত যদি ঠিক থাকে, সেখানে যদি ধর্ম পরিপন্থী কোন অনুভূতি বা লক্ষ্য না থাকে, তবে এসব নিষ্পাপ আচারে দোষণীয় কিছু দেখিনা। আবার এ নিয়ে কারো সাথে কোন যুক্তি তর্কেও নামতে চাই না।

২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভালো বলেছেন ভাইজান।
অহেতুক ধর্মের ভিতরে ফিরকাসৃষ্টি করা গোনাহের কাজ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৯| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

রোয়ানু বলেছেন: যুক্তি তর্কে নামতে না চাওয়াটাই এখন অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা দায় হয়ে দাড়িয়েছে। শবে বরাত বিরোধীদের বিরুদ্ধে আরো আগে সবার কঠোর হওয়া উচিৎ ছিলো। আগে মা বোনেরা রুটি হালুয়া তৈরী করতো, ঘরে ঘরে অভাবী ফকির মিসকিনেরা আসতো, মানুষ খাবার বিলি করতো। পাড়া প্রতিবেশীদের মধ্যে একটি এই উপলক্ষ্যে এবাদতের পাশাপাশি মোয়ামালাত (এবাদতের চেয়ে কোন অংশে কম নয়) হতো, কিছু নব্য আলেমদের পরিকল্পিত চাল সেই সৌহার্দ নষ্ট করে দিচ্ছে এবং দিয়েছে। ইসলামের লেবাসে এরা ভন্ডামি করে চলেছে পরিকল্পিত ভাবে ....

২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০৫

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ভাই। আপনার মন্তব্যের সঙ্গে সহমত।
ভণ্ডরা এখন আমাদের পবিত্র শবে বরাতকে অস্বীকার করে সমাজে-রাষ্ট্রে ফিতনা-ফাসাদসৃষ্টি করতে চায়।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর সঙ্গে শুভকামনা। মহান আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। আমীন।

২০| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:২৮

সবুজ আমস্ট্রং বলেছেন:


-


সত্যি বুঝার জন্যই বলছিলাম কোরআন শরীফে কোন জায়গায় বরাত শব্দটা আছে বলার জন্য। বললেন না তো। নিজের পরিচয় দিতাছেন কবি বলে, বরাত কোন ভাষার শব্দ সেটা কী জানেন?

২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:১০

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ‘বরাত’ ফারসি শব্দ। তবে আরবিতেও ‘বরাত’ শব্দ রয়েছে। দুটি ভাষার শব্দ অবশ্য একই অর্থে ব্যবহৃত হয়নি।
আর কুরআন শরীফর কোথায় আছে তা আপনাকে পরে জানাবো। আজ খুব ব্যস্ত। অবশ্যই জানাবো। পবিত্র কুরআনে বরাত শব্দ আছে কি নাই তা-ও আপনাকে জানাবো।
একটু ধৈর্যধারণ করুন।
ধন্যবাদ।

২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৩২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: শুনুন ভাই, আপনার প্রশ্নের জবাব হলো: পবিত্র কুরআনে বরাত শব্দ নাই। কুরআন যেহেতু আরবি-ভাষায় লিখিত সেহেতু সেখানে পবিত্র শবে বরাতকে “লাইলাতুম মুবারাকা” বলে সম্বোধন করা হয়েছে।

২১| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:১৩

এমেচার চটপটিওয়ালা বলেছেন: হালুয়ার সাথে চটপটিও খায়া দেক্তারেন B-))

২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:১৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: পবিত্র শবে বরাত ও তার হালুয়া-রুটি কোনো ঠাট্টা-মশকরার বিষয় নয়।
ধন্যবাদ।

২২| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ২:০১

এমেচার চটপটিওয়ালা বলেছেন: চটপটি কি খারাপ জিনিষ? পরস্ত্রীর সাথে লাইন মারার সময় তো ঠিকই চটপটি খান। শবে বরাতে খাইলে কি সমস্যা? :((

২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আপনার এইসবে বুঝি ভালো অভিজ্ঞতা আছে?
আমরা সবসময় পরস্ত্রী থেকে দূরে থাকি।

২৩| ২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

বাঘ. বলেছেন: শেষের কথা গুলো চমৎকার বলেছেন,সেটাই মুল বক্তব্য। তবে আপনি একটু রুক্ষ্ম ভাবে বলে ফেলেছেন শুরুর দিকে, কেউ যদি কোন কিছুকে জটিল করে ভাবে তাকে বোঝাতে হলে আপনাকে একটু শীতল সতর্ক হতে হবে, আমাদের সবার উদ্দেশ্য হোক সবাইকে এক জায়গায় নিয়ে আসা, এই কাজ করতে গেলে আপনাকে সহনশীল হতে হবে। কোন বিষয়ের পক্ষে বিপক্ষ থাকবেই, যারা পক্ষ নেয় তারাও কোন কিছু থেকে জেনে পক্ষ নেয়,যারা বিপক্ষে তাদেরও কিছু যুক্তি অবশ্যই থাকে,সুতরাং যুক্তিকে যুক্তি দ্বারাই খন্ডন করতে হয়, উচ্চ বাচ্য অথবা আক্রমণ কোন দিন যুক্তিকে দুর্বল করতে পারেনা।

আমাদের সবাইকে একটা যায়গায় আসতে হবে ,সেটা হলো,ধর্ম মানুষের জন্য,মানুষ ধর্মের জন্য নয়।তবেই নানা মত দল ক্রমান্বয়ে ছোট হয়ে আসতে বাধ্য। শবে বরাত নিয়ে আমার নিজের একটা অভিমত আছে যা আমি আমার পোস্টে তুলে ধরেছি,ওটা আসলে আমি এবং আমার মা"য়ের সাথে কথপকথনটাই তুলে ধরেছি সেখানে।

আপনাকে ধন্যবাদ
শুভ কামনা সব সময়

২৪ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আসলে কিছুসংখ্যক মানুষের ‘শবে বরাত’বিরোধী কথা শুনে মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে গিয়েছিলো।
এটি অনস্বীকার্য যে, সংযত-আচরণই কাঙ্ক্ষিত।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর সঙ্গে রইলো একরাশ শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.