![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।
#খুব_ভয়ের_গল্প
(যারা খুব ভিতুস্বভাবের তাদের জন্য নয়)।
গা-ছমছম করা এক কাহিনী!
ইতোমধ্যে বইটি পড়ে অনেকেই ভয় পেয়েছেন!
[লেখককে তা জানিয়েছেনও অনেকে।
সেজন্য কথাটা অকপটে এখানে বলে দেওয়া হলো।]
যাদের ভয়ের গল্প ভালো লাগে তাদের জন্য এটি।
বইয়ের নাম: #হিজলগাছের_রহস্যময়_লোকটা
মদীয় দ্বিতীয় গ্রন্থ।।
#হিজলগাছের_রহস্যময়_লোকটা।।
প্রকাশনী: নোটবুক প্রকাশন।।
প্রকাশকাল: ডিসেম্বর ২০২১।।
ধরন: প্যারানরমাল ঘটনাবলী, প্যারাসাইকোলজি, আধিভৌতিক, অতিপ্রাকৃত কাহিনী,
সুপার ন্যাচারালিস্টিক, আত্মার অস্তিত্ব, আর অস্বাভাবিক ঘটনা।।
অমর একুশে গ্রন্থমেলা---২০২২-এ বইটি পাওয়া যাচ্ছে: ‘#আকাশ_প্যাভিলিয়নে’।
#স্টল_নাম্বার_০৭ ।
কাহিনীর একটু বর্ণনা:
করোনার কারণে দেশের সব স্কুল-কলেজ দীর্ঘদিন যাবৎ বন্ধ। টুলু ঢাকার একটা হাইস্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ে। স্কুল বন্ধ থাকায় সে এবার কয়েক বছর পরে মায়ের সঙ্গে গ্রামে, নানার বাড়িতে বেড়াতে এলো।
সে জঙ্গলে ঘুরতে খুব ভালোবাসে। এখানে, আসার পরদিনই সে একাকি ভরদুপুরবেলা নানাবাড়ির বিশাল পুকুরে গেল মাছ ধরতে। তার নানি এতে ঘোর আপত্তি করেছিলেন। কারণ, ভরদুপুরবেলাটা ভালো নয়। অসময়। কিন্তু সে কিছুতেই তা শোনেনি।
পুকুরের ওপাড়ে ছিল মস্তবড় একটা হিজলগাছ। টুলু মাছধরায় ব্যস্ত ছিল। হঠাৎ সে দেখতে পেল হিজলগাছে একটা লোক ফাঁসি নিয়ে ঝুলছে!
সে যেন নিজের চোখকে কোনোভাবেই বিশ্বাস করতে পারে না! কিছুক্ষণ আগেও তো এখানে কেউ ছিল না! কিছুই ছিল না তার চারপাশে! হঠাৎ কোত্থেকে এলো এই লোকটা!
সে ভয়ে-বিস্ময়ে মাছ, বড়শি আর স্যান্ডেল ফেলে বাড়ির দিকে দৌড়াতে থাকে!...
শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিল জানতে হলে পড়ুন বইটি।
বইটি পড়ে দেখুন। আপনার ভালো লাগবেই।
বি.দ্র. লেখকের ডিটেকটিভ বই #গোয়েন্দা_লালভাইও বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে।
#গোয়েন্দা_লালভাই।
পড়ার আমন্ত্রণ রইলো।
বইটি অমর একুশে গ্রন্থমেলা---২০২২-এ পাওয়া যাচ্ছে।
#স্টল_নাম্বার: ৪৩৫-৪৩৬ (অনুপ্রাণন প্রকাশন)
#অনুপ্রাণন_স্টল_৪৩৫_৪৩৬
#একুশে_বইমেলা_২০২২
#অনুপ্রাণন
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৩৬
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভিতুরা ভয়ের গল্প পড়ে না। তারা কেমন জড়োসড় হয়ে থাকে!
ভয়ের গল্প অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষের জন্য।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আর শুভেচ্ছা নিরন্তর।
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমি ভীতু নই। তবুও ভয়ের গল্প আমার ভালো লাগে।
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: আলোকিত মানুষ আলো ছড়াচ্ছেন, অন্ধকারের মানুষ সেই আলোকে সহ্য করতে পারছে না। সুতরাং আলো নেভানোর জন্য অন্ধকারের মানুষেরা ব্যস্ত। তাই হচ্ছে, তাই হতে থাকবে- যদি আমরা তাদের আলোকিত না করতে পারি।
৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অভিনন্দন।
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ভিতুরা ভয়ের গল্প পড়েনা বিষয়টা ভুল। বরং ভিতুরাই বেশী পড়ে। ভয়ের গল্প পড়ে ভয় পায়, এটাই একটা মজা।
কেউ ভিতু না হয়েও যদি বলে ভয়ের গল্প পড়ে মজা, তাহলে সেটা................ থাক....
৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার পোষ্টের ছবির মেয়েটার নখ পরিস্কার করার দরকার।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:২৮
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: এর সঙ্গে দেখা হলে তাকে নখ পরিষ্কার করতে বলবো।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৫৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ভয়ের গল্প ভিতু লোকেই পড়বে। ভিতু লোক ছাড়া কেউ তো ভয়ের গল্পে মজা পাবে না।