নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

সাইয়িদ রফিকুল হক

আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।

সাইয়িদ রফিকুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

রমজানে বেশি ভাব দেখাবেন না

১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩



রমজানে বেশি ভাব দেখাবেন না
সাইয়িদ রফিকুল হক

রমজানে বেশি ভাব দেখাবেন না। বেশি সুন্নত-সুন্নত করবেন না। আর বেশি সুন্নতি-ভাবও দেখাবেন না। লোকের সামনে অযথা বেশি-বেশি সওয়াবের কথাও বলবেন না। সবখানে নিজেকে বড় বেশি মুসলমান-প্রমাণেরও কোনো চেষ্টা করবেন না। সবখানে নিজেকে বড় বেশি হাজি-গাজি-নামাজি হিসাবে প্রকাশের আদেখলেপনাও করবেন না। সবার সামনে নিজেকে ধার্মিক সাজাবার কোনো চেষ্টা করবেন না। সবজায়গায় ফরজ আর সুন্নতের বড় বেশি মাখামাখিও করতে যাবেন না।

লোকজনকে এটা হালাল ওটা হারাম বলে বিরক্ত করবেন না। কথায়-কথায় হারাম-হালালের ধুয়া তুলে মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলবেন না।

কেউ রোজা না-রাখলে তাকে জোর করে রোজা রাখানোর মতো বেআদবিও করতে যাবেন না। এসব আপনার দায়িত্ব-কর্তব্য নয়। প্রত্যেকে স্বাধীন দেশে বসবাস করছে। সবার অধিকার সমান। ধর্মের ব্যাপারে আপনাকে খবরদারি করার পারমিশন কেউ দেয়নি। আর যদি বলেন যে—আল্লাহ-রাসুল দিয়েছেন। তবে বুঝবো, আপনি মিথ্যা বলেছেন। শয়তানি করছেন। এসব আপনার মজ্জাগত অভ্যাস ও সনাতনি স্বভাব। সহজে দূর হবে না। তবু মানুষ হওয়ার চেষ্টা করতে থাকুন।

কেউ রোজা না-থাকলে তাকে দিনের বেলা খাওয়া-দাওয়া করতে বাধা দিবেন না। কোনো বে-রোজাদার কখনোই রোজাদারের সামনে খায় না। কেউ যদি আড়ালে-আবডালে খেতে যায় বা খায়। তাকে বাধা দেওয়া আপনার কর্ম নয়। কেউ রোজা না-রাখলেও তার প্রতি সহানুভূতি রাখুন। তাকে মানুষ হিসাবে ভালোবাসুন। মনে রাখবেন : মানুষের পরিচয় শুধু নামাজ-রোজায় নয়। মানুষের পরিচয় মনুষ্যত্বে।
দেশে শুধু মুসলমানই নয় অন্যান্য ধর্মেরও কিছু মানুষজন রয়েছেন। তাদের প্রয়োজনে হোটেল খোলা থাকবে। এমনকি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের মধ্যেও যারা খুব পরিশ্রমী, দিনমজুর, শ্রমিক ও রিকশাওয়ালা—তারা রোজা রাখতে পারে না। তাদের খাওয়াদাওয়ার জন্য হোটেল খোলা থাকবে। তাতে আপনার কী? আপনি না-বুঝে অহেতুক মাতবরি করতে যাবেন না। মূর্খের মতো সব হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ করার কথা বলবেন না। হোটেল-রেস্তোরাঁ খোলা থাকলে আপনার রোজা ভেঙে যাবে না। আপনার রোজা ভঙ্গ হবে আপনার যাবতীয় অপকর্মে। আপনি মিথ্যা কথা বললে, কিংবা অন্য কোনো খারাপ কাজ করলে আপনার রোজা ভেঙে যাবে। আপনি হোটেল-রেস্তোরাঁ নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি কিংবা মাতামাতি করবেন না। আপনি যে কে—তা আমরা জানি। আপনি ধর্মের দোকানদারির সুযোগে বিনাপরিশ্রমে সকাল-সন্ধ্যা তিন বেলা গোগ্রাসে উদরপূর্তি করে থাকেন। তাই, আপনার কাছে মনে হয়, সবাই রোজা রাখতে পারবে। চৈত্র মাসের দুপুরে একদিন একটুখানি রিকশা চালালে কিংবা কয়েক ঘন্টা দিনমজুরের কাজ করলে হয়তো বুঝতেন জীবন কাকে বলে! মসজিদ-মাদ্রাসার এসি-রুমে বসে সকাল-বিকাল ফতোয়াবাজি করা খুব সহজ। তাছাড়া, সারাদেশে হাজার-হাজার মানুষ রয়েছেন অসুস্থ। তাদের খাওয়াদাওয়ার জন্যও হোটেল-রেস্তোরাঁ খোলা রাখা প্রয়োজন। মনে রাখবেন, আলগা মাতবরি সবাই করতে পারে। কিন্তু দায়িত্ব-কর্তব্য পালন সবাই করতে পারে না।
সবাইকে যার-যার মতো থাকতে দিন। রোজা রাখবেন খুব ভালো কথা। কিন্তু সস্তা ও মনগড়া ফতোয়াবাজি করে মানুষের জীবনকে আর অতিষ্ঠ করে তুলবেন না।

রমজান এসে গেছে বলে সওয়াবের আশায় বড় বেশি পাগল হবেন না। নিজেকে খুব বেশি কিংবা সবখানে ধার্মিক প্রমাণের অযথা চেষ্টা করবেন না। নিজেকে খুব বড় মুসলমান ভাববেন না। নিজেকে জ্ঞানী-গুণীও ভাববেন না কখনো। কোনো ভণ্ড-শয়তানকে না-চিনে তাকে আলেম-উলামাও ভাববেন না। আর এমন একটা ভণ্ডের পদতলেও নিজেকে সমর্পণ করবেন না। নিজেকে আগে সংযত করুন। নিজের ভিতরের পশুত্বকে আগে দূর করুন। আপনার ভিতরে থাকা সর্বপ্রকার লোভ, হিংসা আর অহংকারকে আগে চিরতরে জ্বালিয়েপুড়িয়ে একেবারে ছারখার করে দিন। খাক করে দিন। আগে নিজেকে পরিপূর্ণভাবে শুদ্ধ করুন। বিশুদ্ধ করুন। নিজেকে একজন মানুষ ভাবতে শিখুন। আর মনেপ্রাণে একজন পরিপূর্ণ মানুষ হয়ে উঠুন। সবার আগে নিজেকে মানুষরূপে গড়ে তুলুন।

আপনি মানুষ কি-না আগে সেইটা একবার, কয়েকবার, আর প্রয়োজনে বারবার ভাবুন। তারপর নিজের মনে কী উত্তর আসে তা দেখুন। যদি মানুষ না-হয়ে থাকেন তাহলে এই রমজানে মানুষ হয়ে যান। আর মানুষ হতে না-পারলে অন্তত চেষ্টা চালিয়ে যান। এমনকি নিদেনপক্ষে মানুষের মতো জীবনযাপনের চেষ্টা অব্যাহত রাখুন।

রমজান এসে গেছে বলে আপনার মাথায় সবসময় টুপি রাখার কোনো দরকার নেই (যদি আপনি সবসময় মাথায় টুপি রাখায় অভ্যস্ত তাহলে ভিন্নকথা)। নিয়মিত পায়জামা-পাঞ্জাবি পরতেও অভ্যস্ত না-হলে খামোখা রমজান-মাসে লোকদেখানো পায়জামা-পাঞ্জাবিও পরবেন না। একটা কথা খুব মনে রাখবেন—ধার্মিকের কোনো পোশাক নেই। পরিষ্কারপরিচ্ছন্ন আর পবিত্র যেকোনো শালীন পোশাকেই ধর্মসাধনা করা যায়। আমাদের মহামানবেরা তা-ই করে গেছেন। কথিত ধার্মিকদের মতো কোনো ট্রেডমার্কে নিজেকে জড়াবেন না। সবসময় খুব করে মনে রাখবেন : দেশে এখন ধার্মিকের সংখ্যা খুব কম। কিন্তু ধার্মিক-পদে অভিনয়কারীর সংখ্যা খুব বেশি। আপনি কোনোকিছু না-বুঝে নিজের বিবেককে বিসর্জন দিবেন না। আগে বিবেক জাগ্রত করুন। কারণ, বিবেক হলো মানুষের ধর্মগুরু।

আবারও বলছি : রমজান এসেছে বলে আপনি বড় বেশি ভাব দেখাবেন না। রমজান এসেছে আমরা সবাই জানি। এজন্য আপনাকে এত মাতামাতি বা আদিখ্যেতা করতে হবে না। পারলে আপনি একজন সৎ মানুষ হন। আপনি সচ্চরিত্রের অধিকারী হন।

আপনি আগে মানুষ হতে চেষ্টা করুন। সবার আগে ঘুষ খাওয়া ছেড়ে দিন। সুদ খাওয়া ছেড়ে দিন। সরকারি-বেসরকারি অফিসে চুরি-চামারি ছেড়ে দিন। রাষ্ট্রের টাকা চুরি করবেন না। দেশের টাকা চুরি করে আপনাকে বছরে কয়েকবার হজও করতে হবে না। আপনি সৎ-গরিব হলে হজের দরকার নেই। জোর করে হজের সামর্থ্য দেখাতে হবে না। এই রমজানে আপনি শপথ নিন, রাষ্ট্রের একটি টাকাও কখনো চুরি করবেন না।

আপনি ব্যবসায়ী কিংবা দোকানদার হলে ব্যবসার নামে সবরকমের শয়তানি ও বদমাইশি এখনই ছেড়ে দিন। রমজানে ইচ্ছাকৃতভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়ানোর জন্য আগে মনে মনে লজ্জিত হন। তারপর আল্লাহর কাছে, মানুষের কাছে করজোড়ে ক্ষমা চান। রমজান এসে গেছে বলে ব্যবসার নামে শয়তানি করে আর সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিবেন না। রাষ্ট্রের ও জনগণের টাকা চুরি-চামারি করে আপনাকে লোকদেখানো জাকাত দিতে হবে না। মানুষের সামনে দাতা সাজতে হবে না। আগে আপনি মানুষ হন। আগে আপনি সৎ হন।

আপনি সর্বপ্রকার দুর্নীতিকে চিরদিনের জন্য ‘না’ বলতে শিখুন। দেশকে ভালোবাসতে শিখুন। দেশের ও দশের ক্ষতি হয় এমন অপকর্ম থেকে নিজেকে চিরতরে দূরে সরিয়ে নিন।

আপনি লেবাসে-ছুরতে ধার্মিক হওয়ার চেষ্টা না-করে আগে একজন দেশপ্রেমিক-মানুষ হন। চিন্তাচেতনায় আধুনিক বাঙালি হোন। মানুষ হোন। তারপর দেখবেন, আপনি একজন ভালো মুসলমান বা ধার্মিক হয়ে গেছেন। তার আগে কোনোরকম শয়তানি লোকদেখানো অপকর্মে আর নিমজ্জিত হবেন না। তাহলে আপনার রোজা ও নামাজ সার্থক ও সুন্দর হয়ে উঠবে। তখন লোকে আপনাকে এমনিতে ধার্মিক ও মানুষ ভাবতে শুরু করবে।

পরিশেষে, আপনি ভালো মুসলমান হলে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ-রাষ্ট্রের সঙ্গে রোজা-পালন করুন। বাংলাদেশের আকাশে চাঁদ দেখে রোজা রাখুন এবং পবিত্র ঈদও পালন করুন। কিন্তু কখনোই সৌদিআরব, ইরান-তুরান, পাকিস্তান কিংবা মালয়েশিয়ার মতো রাষ্ট্রের দিকে তাকাবেন না। তাদের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখবেন না এবং ঈদও পালন করবেন না। আর এব্যাপারে ইমাম আবু হানিফার মত গ্রহণ করুন। আর যদি বাঙালি জনগোষ্ঠীর সঙ্গে আপনার রোজা ও ঈদ পালন করতে মনে না-চায় তাহলে নীরবে আপনার মতো আপনি থাকুন। কিন্তু ওটা আবার কারও ওপর জোর করে চাপাতে যাবেন না।

আসুন, আমরা সত্যিকারের সিয়াম-সাধনা করি। মানুষের মতো মানুষ হই। আর ‘রাহে লিল্লাহে’ প্রকৃত ধার্মিক হয়ে উঠি। আমীন। আমীন। ছুম্মা আমীন।


সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:






ইফতারের সময় হয়ে গেলে কিছু না খাওয়ার আগে কি স্বামী স্ত্রী মিলন করতে পারে?


যদি স্বামী এতই ধৈর্যহারা হয়, তাহলে তা অবৈধ বলা যাবে না। যেহেতু সে সময় তাঁদের জন্য তা বৈধ। অবশ্য সুন্নত হল খেজুর পানি দিয়ে ইফতার করা। কিন্তু সেই সুন্নত পালনে কেউ যদি আধৈর্য হয়, তাহলে পেটের ক্ষুধা মিটাবার আগে যৌন ক্ষুধা মিটাবার দরজা উন্মুক্ত আছে।

ইবনে উমার (রাঃ) কোন কোন দিন সহবাস দ্বারা ইফতার করতেন বলে বর্ণিত আছে। (ত্বারাবানী)


১৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৯

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ক্ষুধা যেকোনো সময়েই মিটানো যায়। তবে রমজান মাসে ইফাতারির পরে করলে ভালো।
কিছু না-খেয়ে যৌনকর্মেরত হওয়াটা রোজার সৌন্দর্য ও মাহাত্ম্য নষ্ট হবে। এটা সুন্নতি বিষয়ও নয়।

ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: একমত। প্রকৃত ধার্মিকেরা নিজেকে নিয়ে চিন্তা করে আরেকজনকে নিয়ে না। বকধার্মিকের দল নিজেরে বাদ দিয়ে অন্যের গুনাহর চিন্তায় অস্থির থাকে !!!!!

১২ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: জ্বি, বকধার্মিকগুলো আমাদের মাথাব্যথার প্রধান কারণ।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৩| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ১ টা মাস যদি কেউ পরিপূর্ণ ভাবে ধর্ম মানে তাহলে সমস্যা কি? সাধারণত সারা বছর অনেকে নামাজ ও কোরান পড়েনা। রমজান মাসে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কোরান খতম দেয়। মন্দ তো না বিষয় টা।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১১

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: কাউকে ধর্মপালনে নিষেধ করা হচ্ছে না।
রোজার মাসে ধর্মপালনের নামে ভাব দেখাতে নিষেধ করা হয়েছে।
তাছাড়া, ধর্মপালনে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করা হয়েছে।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আপনার লেখা অনেক রুড় সত্যকে প্রকাশ করেছে। ধন্যবাদ।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সত্য যে কঠিন, ভাইজান!
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা আর শুভকামনাও।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৫২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কথা ঠিক আছে। ধন্যবাদ।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইলো।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:২৮

সামরিন হক বলেছেন: সেই তো একইভাবে আপনিও অন্যের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছেন। সবাই নিজেকে সঠিকই ভাবে;চোরও ,পুলিশও।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:০৫

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সত্য সবার ভালো লাগে না। সত্য গ্রহণ করার যোগ্যতাও সবার থাকে না।
সত্য যে কঠিন!
এখানে, কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি।
যারা ধর্মের নামে উন্মাদনাসৃষ্টি করে তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে।

ধন্যবাদ।

৭| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কথা লিখেছেন।

১৪ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: পাশে থাকায় কৃতজ্ঞ ভাই।
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.