নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Rahul

রাউল।।

রাউল।। › বিস্তারিত পোস্টঃ

পিতা-মাতা কে হত্যাকারী মেয়ে ঐশী রহমানের মামলার রায় ১২ নভেম্বর

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১


মামলার রায় ১২ নভেম্বর
**************************
ঐশী রহমান
**************************
পুলিশ কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে তাদের মেয়ে ঐশী রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার রায় আগামী ১২ নভেম্বর ঘোষণা করা হবে জানিয়েছেন আদালত। বুধবার মামলার যুক্তি উপস্থাপনের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষ মামলার যুক্তি উপস্থাপন শেষ করায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক সাঈদ আহমেদ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত তিন আসামি হল- ঐশী রহমান, আসাদুজ্জামান জনি ও মিজানুর রহমান রনি (জামিনে)। এদিন, কারাগার থেকে ঐশী রহমান ও তার বন্ধু আসাদুজ্জামান জনিকে আদালতে হাজির করা হয়। এই হত্যা মামলায় মোট ৪৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৯ জন আদালতে বিভিন্ন সময় সাক্ষ্য দেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৬ আগস্ট রাজধানীর মালিবাগের চামেলীবাগে নিজেদের বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (রাজনৈতিক শাখা) পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মা-বাবা খুন হওয়ার পর পালিয়ে যায় ঐশী। এ ঘটনায় ২০১৩ সালের ১৭ আগস্ট নিহত মাহফুজুর রহমানের ছোট ভাই মো. মশিউর রহমান রুবেল বাদী হয়ে পল্টন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই বছরের ১৭ আগস্ট ঐশী রমনা থানায় আত্মসমর্পণ করে। এরপর ২৪ আগস্ট আদালতে খুনের দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দেয়।
পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ৯ মার্চ ঐশীকে প্রধান আসামি করে তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক আবুল খায়ের। ২০১৪ সালের ৩০ নভেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক এ বি এম সাজেদুর রহমান তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: সঠিক বিচার হোক-কাম্য

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
চামেলীবাগে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (রাজনৈতিক শাখা) পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানকে তাদের এত ছোট স্কুলছাত্রী মেয়ে হত্যা করতে পারে না।
হতভাগ্য উচ্চপদস্থ পুলিশ অফিসার দম্পতি সম্ভবত নিহত হয়েছিলেন তার সহকর্মিদের বা তার কাছের লোকজনদের হাতেই।
ঐশী রহমান ছিল একাকিত্তে ভোগা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলছাত্রী অনেকের মত সেও উশৃক্ষল কিছুটা মাদকাসক্ত ছিল। ষড়যন্ত্রকারিরা সেটারই সুযোগ নিয়েছে, পিতামাতা হারানো অভিবাভক বিহীন নিরিহ শিশুটিকে হত্যাকারি সাজানো হয়। বার বার দির্ঘ রিমান্ডে নিয়ে নির্জাতনের মাধ্যমে বেআইনি ভাবে তার কাছথেকে স্বীকারক্তি নেয়া হয়। হত্যার সহযোগিরাই তদন্তে নিয়োজিত ছিল। স্কুল বয়স রেকর্ড অগ্রাহ্য জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেটের রেকর্ড গায়েব করে করে বেশী বয়স দেখানো হয়।
অবস্য কিছু দিন পর নির্জাতন আঘাত সামলে সুস্থ হয়ে আদালতে তার স্বীকারক্তি প্রত্যাহার করে।
সাধারন কমনসেন্স বলে এত ছোট মেয়ে কোনমতেই দুজন বলিষ্ঠ প্রাপ্ত বয়ষ্ক মানুষকে হত্যা করতে পারে না।
তার কোন শক্ত ডিফেন্ডিং লয়িয়ার না থাকায় সে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হবে বলেই মনে হয়।

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯

রাউল।। বলেছেন: উশৃক্ষল মাদকাসক্তদের পরিণতি এরকমই হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.