![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকাশের সময়: Sat, Jan 16th, 2016
ইতিহাসে এই প্রথমবারের মতো একজন নারীকে জুমার নামাজের ইমাম হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাজ্যে।
ইন্ডিপেডেন্ট ইউকের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার ১০০ লোকের জামায়াতে রাহেল রাজা নামের এক কানাডিয়ান লেখিকা এ ইমামতি করেন।
এই জামাতের আয়োজক ড. তাজ হারজির মতে, জামায়াতে নারী ও পুরুষের একসঙ্গে প্রার্থনা করা উচিত। যেখানে ইমামতি করবে একজন নারী। এমন হলে নারী-পুরুষের বৈষম্য কমে আসবে। এ ইমামতির ব্যাপারটি ইসলামের ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলোতে অন্যান্য নারীদের অংশগ্রহণ উৎসাহিত করবে বলেও মনে করেন তিনি।
এদিকে একটি যৌথ জামায়াতে ইমামতি করতে পেরে গর্বিত রাহেল রাজা। তিনি বলেন, এটি তার জীবনের একটি গভীর অভিজ্ঞতা।
এর আগে ২০০৮ সালে আমেরিকায় আমিনা ওয়াদুদ নামের একজন নারী জামায়াতে নামাজ পড়ানোর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তিনি ৪০ জনেরও কম লোকের একটি জামায়াতে নামাজ পড়ান। তবে এই প্রথম কোনো নারী ইমামতি শুরু করলেন তার চাকরি হিসেবে।
প্রসঙ্গত, ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী কোনো নারী নামাজে ইমামতি করতে পারেন না। কোরআন-হাদিসের দৃষ্টিতে ইমামতি করার পূর্বশর্ত হচ্ছে পুরুষ হওয়া।
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩০
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: এটা তো সুস্পষ্ট বিদআত।
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৩
খোলা মনের কথা বলেছেন: মহিলারা কিছুতেই পুরুষদের ইমামতি করতে পারবে না। তবে কেবল মহিলাদের ইমামতি করতে পারবে। তাও মাহরুহের সাথে জায়েজ হবে। আর মহিলাদের ইমামতি করার ক্ষেত্রেও ঐ কাতারেই দাঁড়াতে হবে। সামনে বাড়তে পারবে না
কেবল মহিলাদের নামাযে মহিলা ইমামতি করতে পারবে কি? সামান্য মতপার্থক্যসহ চার মাযহাবের ইমামগণ এ বিষয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন; মহিলাদের নামাযে মহিলা ইমামতি করতে পারবেন, তবে তাদের ইমাম প্রথম কাতারের মাঝখানে দাঁড়াবেন। বিস্তারিত মতামত নিম্নে উল্লেখ করা হল:
এক. শাফি‘ঈ মাযহাব মতে মহিলাদের নামাযে মহিলার ইমামতি শুধু বৈধই নয়; বরং তা মুস্তাহাবও বটে।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
বকস মুজিব বলেছেন: ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী কোনো নারী নামাজে ইমামতি করতে পারেন না
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
আরজু পনি বলেছেন: নিজের জানার সুবিধার্থে পোস্টটা পর্যবেক্ষণে রাখলাম ।
পবিত্র কোরআনে যেমন নির্দেশ দেওয়া আছে আমাদের তেমনই মেনে চলা উচিত ।
আমার সীমাবদ্ধ জ্ঞানে যেটা বুঝি মহিলারা যে কারণে ইমামতি করতে পারেননা তা হলো...
যদি তা চাকরী হয় তবে যেই মহিলার পিরিয়ড হয় সেই মহিলা সেই চাকরীরত অবস্থায় মাসের নিয়মিত ক'দিন ইমামতি করতে পারবেননা...এই কারণে মহিলার মনোপোজের পরে ইমামতির কথা ভাবা যেতে পারে । আর মহিলাদের পেছনে পুরুষরা নামায পড়লে কোন কোন পুরুষের (দূর্বল ইমানের) নামাযে মনোযোগের ঘাটতি হতে পারে ।
কিন্তু যারা কোরআন, হাদিসের কথা বলছেন তাদের কাছে আমার অনুরোধ এই যে, আপনারা কি অনুগ্রহ পূর্বক কোরআনের কোন সুরার কোন আয়াতে এই ব্যাপারে বলা আছে আর বুখারি শরিয়ের কোন হাদিসে এই ব্যাপারে বলা আছে জানাবেন?
সাথে ইজমা এবং ক্বিয়াসে কী ব্যাখ্যা সেটাও জানার আগ্রহ বোধ করছি । কেননা যুগের প্রযোজনে ইজমা এবং ক্বিয়াসের বিষয়টা আসতেই পারে এবং এটাই স্বাভাবিক ।
শেয়ার করার জন্যে পোস্টদাতাকে ধন্যবাদ ।
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬
নিশি মানব বলেছেন: বর্তমান যুগে মহিলাদের ইমামতি না করাটাই ভাল। আর মসজিদে যাওয়াটা একদমতো নয়ই.....
৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: দুনিয়া কোথায় যাচ্ছে?
৮| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
রাঙা মীয়া বলেছেন: বুঝলাম না কিছু
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬
সোজা সাপটা বলেছেন: ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী কোনো নারী নামাজে ইমামতি করতে পারেন না। কোরআন-হাদিসের দৃষ্টিতে ইমামতি করার পূর্বশর্ত হচ্ছে পুরুষ হওয়া। এটাই সত্য , এটাই মেনে নেয়া উচিৎ ।
নাহলে ধর্ম পালন করার কি দরকার? ধর্মের নিয়ম পালন করলে পূর্ন পালন করায় ভালো।