![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Date: March 09, 2016: বিশ্ব, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপ
যুক্তরাজ্যের দুই-তৃতীয়াংশ নারীই প্রকাশ্যে অনাকাঙ্ক্ষিত যৌন আচরণের শিকার হয় বলে সম্প্রতি এক জরিপে উঠে এসেছে। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘ইউগভ’র ওই জরিপে যৌন হয়রানি বিষয়ে ৮৮৯ জন নারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে একটি প্রতিদেন তৈরি করা হয়।
সাক্ষাৎকারে ৬৪ শতাংশ নারী জানান, তারা বিভিন্ন সময়ে যৌন হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন এবং ৩৫ শতাংশ নারী জানিয়েছেন, তারা অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে স্পর্শকাতর অঙ্গে স্পর্শের শিকার হয়েছেন। এসব নারীর তিন ভাগের একভাগেরই বয়স ১৬ বছরের কম।
নারীরা জানান, তারা যখন যৌন হয়রানির শিকার হন তখন শুধু ১১ শতাংশ ব্যক্তিই তাদের পক্ষ নিয়ে কথা বলেন। যদিও অধিকাংশ সময় নারীরা সাহায্যের জন্য আবেদন করে থাকেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজে এ ধরনের হয়রানি করাকে প্রশংসনীয় হিসেবে শেখানো হয়। যারা এসব পছন্দ না করে তাদের বলা হয় নারীবিদ্বেষী অথবা এমন ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়, যারা ঠাট্টা পছন্দ করতে জানে না।’
চার্লটে স্টিভেনস নামে ২১ বছর বয়সী এক তরুণী স্কাই নিউজকে জানান, নাইট ক্লাবে যাওয়ার সময় নিয়মিতই তাকে যৌন হয়রানির শিকার হতে হয়। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে তার বাড়ির রাস্তাটিও পরিবর্তন করতে বাধ্য হন তিনি।
যুক্তরাজ্যের নারীবাদী একটি প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক সারা গ্রিন বলেন, প্রতিদিনের যৌন হয়রানি মোকাবেলা করা শিখতে হবে নারীদের। এটাকে একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে হবে।
বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞানী ড. চার্লট বার্লো বলেন, এই ধরনের ঘটনার ভুক্তভোগী হওয়ার কথা ছিল পরিণত বয়সী নারীদের কিন্তু তরুণীরাই শিকার হচ্ছেন। Date: March 09, 2016: বিশ্ব, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপ
যুক্তরাজ্যের দুই-তৃতীয়াংশ নারীই প্রকাশ্যে অনাকাঙ্ক্ষিত যৌন আচরণের শিকার হয় বলে সম্প্রতি এক জরিপে উঠে এসেছে। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘ইউগভ’র ওই জরিপে যৌন হয়রানি বিষয়ে ৮৮৯ জন নারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে একটি প্রতিদেন তৈরি করা হয়।
সাক্ষাৎকারে ৬৪ শতাংশ নারী জানান, তারা বিভিন্ন সময়ে যৌন হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন এবং ৩৫ শতাংশ নারী জানিয়েছেন, তারা অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে স্পর্শকাতর অঙ্গে স্পর্শের শিকার হয়েছেন। এসব নারীর তিন ভাগের একভাগেরই বয়স ১৬ বছরের কম।
নারীরা জানান, তারা যখন যৌন হয়রানির শিকার হন তখন শুধু ১১ শতাংশ ব্যক্তিই তাদের পক্ষ নিয়ে কথা বলেন। যদিও অধিকাংশ সময় নারীরা সাহায্যের জন্য আবেদন করে থাকেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজে এ ধরনের হয়রানি করাকে প্রশংসনীয় হিসেবে শেখানো হয়। যারা এসব পছন্দ না করে তাদের বলা হয় নারীবিদ্বেষী অথবা এমন ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়, যারা ঠাট্টা পছন্দ করতে জানে না।’
চার্লটে স্টিভেনস নামে ২১ বছর বয়সী এক তরুণী স্কাই নিউজকে জানান, নাইট ক্লাবে যাওয়ার সময় নিয়মিতই তাকে যৌন হয়রানির শিকার হতে হয়। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে তার বাড়ির রাস্তাটিও পরিবর্তন করতে বাধ্য হন তিনি।
যুক্তরাজ্যের নারীবাদী একটি প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক সারা গ্রিন বলেন, প্রতিদিনের যৌন হয়রানি মোকাবেলা করা শিখতে হবে নারীদের। এটাকে একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে হবে।
বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞানী ড. চার্লট বার্লো বলেন, এই ধরনের ঘটনার ভুক্তভোগী হওয়ার কথা ছিল পরিণত বয়সী নারীদের কিন্তু তরুণীরাই শিকার হচ্ছেন।
২| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫২
আহলান বলেছেন: যৌন হয়রানি কাকে বলে সেটাই এখন ভাবার বিষয় .... নাইট ক্লাবে যাওয়ার পথে যৌন হয়রানি .. .. .. কথাটার মাঝে কি যৌন হয়রানির উপাদান নিহিত নেই?
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: আর আমাদের এখানে?