নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আত্মনাং বিধিই হোক যাপিত জীবনের প্রেরণার উৎস।

তাজা কলম

সেই কবে ... সভ্যতার আদিলগ্নে সূচিত হয়েছিল নিজেকে জানার অদম্য বাসনা। গ্রিক দর্শনের ‘know thyself’ কিংবা ভারতবর্ষের প্রাচীন দার্শনিকদের, “আত্মনাং বিধি”–র উত্তর আজো মেলেনি লাখো লাখো বছরের মানব ইতিহাসে। এই আত্মঅন্বেষণই তাজাকলমের জীবন তপস্যা। তবে নিজেকে জানার সাধনা বৈরাগ্যের পথে নয় বরং মানুষের সাথে থেকে, মানুষকে ভালোবেসে, মানুষের মাঝেই তাজা কলম খুজেঁ পেতে চায় আপন অস্তিত্বের ভূভাগ। তবুও তাজা কলম পৃথিবীতে এক গৃহী সন্নাসী কারন সে নিয়ত খুজেঁ ফিরছে শূণ্য খেকে আসা এবং শূণ্যতেই বিলীন হওয়া মানব জীবনের গুঢ় রহস্য। বিশেষ অনুরোধ: এ ব্লগে প্রকাশিত লেখাগুলো কপিরাইটের আওতাভূক্ত । লেখকের অনুমতি ছাড়া এখানে প্রকাশিত কোন লেখা কিংবা লেখার অংশ বিশেষ কেহ অন্য কোথাও প্রকাশ করলে বেআইনি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রয়োজনে লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন।

তাজা কলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করো

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০২

ধর্ম ব্যক্তিগত, আধ্যাত্মিক ব্যাপার। রাজনৈতিক অঙ্গনে এটিকে টেনে আনলে ধর্মেরই অবমাননা হয়। আসুন রাজনীতিকে ধর্মনিরপেক্ষ করি এবং ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করার দাবীতে সোচ্চার হই।

মন্তব্য ১৪১ টি রেটিং +৩১/-৩৪

মন্তব্য (১৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৮

ওবায়েদ বলেছেন: আগে জানতে চাই, আপনি কোন দেশী এবং আপনি কি মুসলমান?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১০

তাজা কলম বলেছেন: হায় হায় রাজাকারটা কয় কি! মওদুদী , গোলাম আজম কি মুসলমান? ইমান টিখ রাইখা কইন তো দেখি।

২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৯

সাম্যবাদী বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করো...

একমত

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১১

তাজা কলম বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ সাম্যবাদী ।

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৩

মোঃ ইউসুফ তালুকদার বলেছেন: ইসলামে রাজনীতি জায়েজ............ আপনি যদি অজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে সঠিক ভাবে কুরআন বুঝুন................

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৭

তাজা কলম বলেছেন: ভাই কোরানকে বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে মওদুদী গং-রা রাজনৈতিক ফায়দা তুলেছে। এদের বই পত্র পড়ে বিভ্রান্ত হবেন না। ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং পরিপূণূভাবে ধর্মনিরপেক্ষতা সমর্থন করে। তাই কোরানে বলা হয়েছে-

তোমার জন্য তোমার এবং আমার জন্য আমার ধর্ম।

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৫

অচেনাসময় বলেছেন: ধর্ম নিয়ে ক্ষমতার রাজনীতি ধর্ম ব্যবসায়ীরা বরাবরই করে

নির্বাচনের সময় বেহেশতে যাওয়ার টিকেটও বিক্রি করে।


ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ হলে তো এদের ব্যবসায়ই বন্ধ হয়ে যাবে !!!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৮

তাজা কলম বলেছেন: সহমত।

৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৯

ওবায়েদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হায় হায় রাজাকারটা কয় কি! মওদুদী , গোলাম আজম কি মুসলমান? ইমান টিখ রাইখা কইন তো দেখি।

আমি যা জানতে চাইছি তা না বলে, পিছলানোর কি দরকার ছিলো........

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০২

তাজা কলম বলেছেন: আমার ব্যক্তি পরিচয় গুরুত্ব নয়। আমার মতামত পছন্দ না হলে কেন পছন্দ হয়নি সে কথা বলুন।

৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২০

পল্লী বাউল বলেছেন: একমত।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৯

তাজা কলম বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২২

আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করো...

একমত

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫০

তাজা কলম বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৪

নিউজকাস্টার বলেছেন: রাজনীতির মত অপবিত্র জায়গায় ধর্ম আনলে জনগণের উপকারই হবে।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫১

তাজা কলম বলেছেন: রাজনীতির মত অপবিত্র জায়গায় ধর্ম আনলে জনগণের উপকারই হবে। B-)

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৭

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: আপনি নাকি ইউনিভার্সিটির শিক্ষক। আপনার জ্ঞানের বহর দেখে লজ্জিত হলাম। জামায়াত আর ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি এক নয়। কুলাংগার জামাত ইসলামকে ব্যবহার করে। ইসলাম থেকে রাজনীতিকে পৃথক করা যায়না। আপনি কতটুকু ইসলাম সম্পর্কে জানেন আমি জানিনা।
এটা করতে গেলে যুদ্ধাপরাধিরা লাভবান হবে।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৮

তাজা কলম বলেছেন: ইসলাম কখনো ধর্মকে রাজনীতির সাথে মেশানোর পক্ষপাতি নয়। ইসলাম কখনো ধর্ম পালনে জোর জবরদস্তি করে না। ভারতবর্ষে শ্রেষ্ঠ যুগ ছিল মুসলমান মোগল সম্রাট আকবরের কাল। আকবর কিন্তু তার রাজ্য শাসন ধর্মনিরপেক্ষ চেতনাতেই করেছিলেন। ইসলাম মানুষের কল্যাণের জন্যই এবং ধর্মনিরপেক্ষতাই মানুষের সর্বাধিক কল্যাণ।

ইসলাম একটি গতিশীল ধর্ম এবং ইজতিহাদের মাধ্যমে বর্তমান যুগের ইসলাম কি হবে তার স্বরূপ নির্ধারণ করা যায়।

ধর্মকে রাজনীতিতে টেনে আনার কারণেই জামাত এবং অন্যান্য ভন্ড ইসলামি দল তৈরী হয়েছে। সমাজে এই ভন্ডদের নিপাতের জন্যই প্রয়োজন আইনগতভাবে ধর্মভিত্তিক দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা।

১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩১

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: ইসলাম ধর্মকে বোদ্ধ আর হিন্দু ধর্মের মত করার এক অপচেষ্টা। :#) :#)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০০

তাজা কলম বলেছেন: প্রত্যেক ধর্মের উদ্দেশ্য এক, মানুষের মানবিক গুণাবলীকে সমৃদ্ধ করা। ধর্মকে রাজনীতিতে টেনে আনলে চলে ধর্মে ধর্মে রেষালেষি, মারামারি। তাই আসুন রাজনীতিতে ধর্মকে নিষিদ্ধ করি এবং সংবিধানের ৮-ম সংশোধনী বাতিল করি।

১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২১

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: ইসলাম কোন স্যকুলারিসম না, প্রত্যেক ধর্মের উদ্দোশ্য এক, এই কথা নাস্তিকদের বুঝাইতে পারবেন। ইসলাম আর হিন্দুইস্ম এক কথা না, ইসলাম আর বোদ্ধইসম এক কথা না। ইসলাম আর ফিলসফি এক কথা না, ইসলাম আর ক্রিস্টানিটি অথবা নাস্তিকতা এককথা না।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৫

তাজা কলম বলেছেন: মনটাকে উদার করেন। ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং সহজ সরল পথ (সিরাজুন মোস্তাকিম)। আপনার এ কথায় মুহাম্মদ (স:)-ও বিরক্ত হতেন। মানুষের কল্যাণই ইসলামের লক্ষ্য। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করাকে ইসলামই হারাম করেছে।

১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২২

তর্ষ বলেছেন: এ ধরনের পোস্ট করার জন্য তাজা(মোস্ট ফালতু) কলমকে বাংলাদেশ থেকে ব্যান করে উনার আপন দেশ ভারতে পাঠানো দরকার হাচিনা আপার লগে থাকবোনি।ভারতের দালাল কোথাকার আইছে ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করতে।পারে না াল ফালাইতে উনি ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করতে অরজিনাল ছাগল।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩০

তাজা কলম বলেছেন: আরে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানেন না কিছু। খোলাফয়ে রাশেদিনের আমলেও কাউকে রাজ্য থেকে বের করে দেয়া হয়নি। জেল-জরিমানা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহ্-র অলীরা অনেক ভিন্নমতীদের ব্যাপারে অনেক সহনশীল ছিলেন। মুসলমানরা যুদ্ধজয়ী হয়েও ভিন্নধর্মাবলীদের কখনো মারধোর করেনি কিংবা তাদের উপাসনাগারও ভেঙে দেয়নি। মুসলমানদের দরকার অশেষ ধৈর্য। অতীতে ইসলামের বিজয়ের কারণ মুসলমানদের ধর্ম নিরপেক্ষ চেতনা। আসুন আমরা সেই চেতনা ফিরিয়ে আনি।

১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৩

ধ্রুব তারা বলেছেন: @ফুয়াদ: ধর্ম নিয়ে কথা বলার আগে নিদেনপক্ষে নামটা জানা দরকার। বোদ্ধ বলে পৃথিবীতে কোন ধর্ম নেই।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩১

তাজা কলম বলেছেন: সহমত।

১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৬

মুশফিক- রহমান বলেছেন: akbor ki islamer idol?amder idol amder prophet muhamad(pbuh),tini ki korcen?seta dekhan,tohole bughte parben.al madina vercity ebong al-ajhar vercity tir scoler der kotha sunen,islame razniti somporke age porasuna koren,tarpore lekhen.jamat ki islamer idol?jamat ke deke zodi islam sekhen tahole to apni boka.islam kuran o sunnah thake seken,deken sunnate razniti soporke koto kotha leka ace.

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৬

তাজা কলম বলেছেন: রাজনীতে ইসলাম টেনে আনলে ভাই তো এটিই সমস্যা। কোনটি আসল ইসলাম? মওদুদির ইসলাম? আল ক্বায়েদা ইসলাম, ইমাম গাজজ্বালীর ইসলাম? সুফিদের ইসলাম? কোরআন হাদিছের উপর ভিত্তি করেই ইসলামের বিভন্ন ব্যাখ্যা হয়েছে। মানুষ তাই বিভ্রান্ত। ধর্মের মূল উদ্দেশ্য আধ্যাত্মিক, আত্মা বা নফসকে পরিশুদ্ধকরণ। আসুন আমরা ধর্মের মূল উদ্দেশ্যে ফিরে যাই।

১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩১

আসিফ রেজা রাজ বলেছেন: ধর্ম বলতে অনেক ধর্ম আছে।

প্রশ্ন-১: আপনি কোন ধর্মটি সবচেয়ে ভালো বুঝেন? সেই ধর্ম অনুসারে আপনি বিশ্লেষণ করে দেখান যে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সেই ধর্মে নিষিদ্ধ।


প্রশ্ন-২: কাল মার্কস, মাউসেতুং প্রমুখ ব্যাক্তিত্বতের থিওরি মেনে যে সব রাজনীতি হয় সেগুলো কি বন্ধ করতে চান?


প্রশ্ন-২: ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বাদ দিলে মুজিব আদর্শ বা জিয়া আদর্শ এগুলো বাদ দিব না কেন?


টু দ্যা পয়েন্টে আলোচনা করবেন আশা করি.............আলোচনা অনেক দূর পর্যন্ত চালাতে ইচ্ছুক আমি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৩

তাজা কলম বলেছেন: ধর্ম রাজনীতিকে নিষিদ্ধ করেছে এ কথা তো আমি বলিনি। মূলত: রাজনীতিবিদরা প্রায় ক্ষেত্রেই ধর্মকে ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে রাজনীতিতে স্বার্থ উদ্ধার করছে। বিশ্বে ধর্মের কারণে যে পরিমান রক্ত ঝরেছে সে পরিমান রক্ত অন্য কোন কারণে ঝরেনি। ধর্মকে ব্যক্তি পর্যায়ে রাখলে এই অনাহুত রক্তপাত ঘটতো না।

কাল মার্কস, মাউসেতুং প্রমুখ ব্যাক্তিত্বতের থিওরি মানুষে মানুষে বিভেদ তৈরী করেনি। এগুলো কেন নিষিদ্ধ হবে?

১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩২

সাকীব বলেছেন: "প্রত্যেক ধর্মের উদ্দেশ্য এক, মানুষের মানবিক গুণাবলীকে সমৃদ্ধ করা।"

খুবি খাটি কথা বলেছেন ভাই।

তবে আপনার মূল প্রস্তাবনার সাথে অমত পোষন করিতেছি।

"ইসলাম কখনো ধর্ম পালনে জোর জবরদস্তি করে না।"

আপনি কেন তাহলে আমার একটা মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করতে চান। ইসলাম তো আমার সম্পত্তি না। দুঃখজনক হলেও সত্য এটা আপনারো সম্পত্তি না। আমি আমার রাজনৈতিক বিশ্বাসের মূল চেতনা হিসাবে কোন আদর্শ গ্রহন করবো তা আপনি কেন ঠিক করে দেবেন ভাই? গণতন্ত্র এবং প্রগতিশীল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাইলেই তো হবেনা, এর মূলনীতি গুলাও মানতে হবে। ইসলামের নামে ধোকা দিচ্ছে অনেকে, ভাল কথা। অন্য মতবাদের নামে কী ধোকা দেয়া যায়না? লিবারাল ডেমোক্রেসি বা সমাজতন্ত্রের নামেও তো ধোকা দেয়া যায়। এগুলাও নিষিদ্ধ করেন। মানুষই নিষিদ্ধ করে দেন, সমস্যা আসলে মানুষের। ইসলাম - অ-ইসলাম দিয়ে কিছু আসে যায় না।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৭

তাজা কলম বলেছেন: জার্মানে নাৎসিবাদ কেন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল? ওটিও তো একটা মতবাদ। একাত্তরের ঘাতক রাজাকারদের চিন্তা-ভাবনা একটা মতবাদ। তা বলে কি ওগুলোকেও সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে?

১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৪

মইন বলেছেন: ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এর প্রয়োগ আছে।

মানুষের জীবনে যদি রাজনীতির প্রয়োজন না থাকে, তাহলে রাজনীতিতে ধর্মের দরকার নেই। কিন্তু যদি মানুষের জীবনে রাজনীতি জড়িত থাকে এবং সেখান থেকে যদি আপনি ইসলামকে বাদ দিতে চান, তবেকি ইসলামকে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা বলা যায়?

নাকি এটাও বলবেন, ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা নয়?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৮

তাজা কলম বলেছেন: এটা আপনার বিশ্বাসের কথা। সবাই তা মনে করে না।

১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: যে ধর্ম আমারে খালি ঘরে বইসা আল্লাহ-বিল্লাহ করতে কয়, সেই ধর্মের আমার দরকার নাই।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০০

তাজা কলম বলেছেন: আপনার ধর্ম আপনাকে উদার হতে শিক্ষা দিক, তরবারী হাতে জ্বেহাদ করতে নয়! ধর্ম যদি মানুষের মানবিক গুণাবলী বিকাশে সাহায্য না করে সেই ধর্মকে ধিক শত ধিক। এজন্য ধর্মকে রাজনীতির সাথে মেষানোর দরকার হয় না।

১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০১

তর্ষ বলেছেন: খোলাফয়ে রাশেদিনের আমলেও কাউকে রাজ্য থেকে বের করে দেয়া হয়নি। জেল-জরিমানা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহ্-র অলীরা অনেক ভিন্নমতীদের ব্যাপারে অনেক সহনশীল ছিলেন। মুসলমানরা যুদ্ধজয়ী হয়েও ভিন্নধর্মাবলীদের কখনো মারধোর করেনি কিংবা তাদের উপাসনাগারও ভেঙে দেয়নি। মুসলমানদের দরকার অশেষ ধৈর্য। অতীতে ইসলামের বিজয়ের কারণ মুসলমানদের ধর্ম নিরপেক্ষ চেতনা। আসুন আমরা সেই চেতনা ফিরিয়ে আনি।
খুব ভাল বললেন।পড়ে ভাল লাগল এই লেখার জন্য।
আমার ধর্ম নিয়ে জ্ঞান যে নাই তা আপনি কোন কথায় বললেন।
বাংলাদেশ একটি মুসলিম রাষ্ট।বাংলাদেশে যা কিছু করতে চায় ইসলামের সাহায্য নিয়ে করতে হবে।ইসলাম কে বাইরে রেখে কিছুই করার সামর্থ্য এদেশের কারও নাই।কারন মানুষ সব সহ্য করলেও ধর্মের উপর আঘাত সহ্য করবে না।এর বিপরীতে গেলে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ছাড়া কিছু আশা করা উচিত হবে না।আমি না হয় ইসলাম সম্পর্কে কমই জানলাম আপনি জেনে এ কথা কিভাবে বললেন ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করতে।ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বলতে বাংলাদেশে তো ইসলামের রাজনীতিকেই বুঝায়েছেন কারন এছাড়া বাংলাদেশে কোন ধর্ম সরাসরি রাজনীতির সাথে যুক্ত।তবে এ কথা সত্যি ধর্মের নামে অনেকে অতীতেও এবং আজ নিজের আখের ই যোগার করেছে।ইসলাম কি রাজনীতি নিষেধ করে।যেখানে ইসলাম করে সেখানে আপনি কেন বন্ধ করতে চান।
আসেন আমরা নিজ ধর্মটা নিজে পালন করতে শিখি যারা এটাকে অবলম্বন করে স্বার্থ উদ্ধার করছে তাদের বয়কট করি।পুরো ব্যবস্থাকে না।নিশ্চই মাথা ব্যাথা হলে আপনি আপনার মাথা কেটে ফেলবেন না।তবে...
আর এই ব্যবস্থা বন্ধ করে কাদের আপনি রাজনীতি করতে বলছেন যাদের কোন ধর্ম নাই।ভাই আপনাকে ছোট হিসেবে একটা কথা মনে করিয়ে দিতে চাই ধর্ম ছাড়া এই পৃথিবীতে কেউ সঠিক মানুষ হতে পারে না।ধর্ম হচ্ছে জীবন ব্যবস্থা আর ইসলাম সে তো পুণাঙ্গ ধর্ম।শেষে একটা কথা বলি যদিও ভো্টটা ভাসমান ভোটার হিসেবে নৌকাতে দিয়েছিলাম
কিন্তু এই ধর্ম বিষয়টা নিয়েই এই সরকারের পতন ঘটবে।ভারতের মালুরা হাচিনা আপারে বাচাইতে পারবে না।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৯

তাজা কলম বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই কোরান শরীফটা একটু বুইঝা পইড়েন। এটা বুঝতে পারবেন আপনিই বুঝবেন ধর্মকে রাজনীতির সাথে জড়ানো যে একটা ইসলাম বিরোধী কাজ।

২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৪

কগচডড বলেছেন: আপনি যদি বলতেন শিবির-জামাত রাজনীতি নিষিদ্ধ করার কথা, তাহলে সহ মত দিতাম। কিন্তু আপনি ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে নিষিদ্ধ করার কথা বলেছেন। তাই মাইনাস।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৭

তাজা কলম বলেছেন: আরে ভাই সামুত গণতন্ত্র আছে, মাইনাস দেন যতখুশী । কিন্তু আমার যৌক্তিক মতামত বলতেও বাধা নেই।

২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৫

পন্ডিত বলেছেন: ধর্মকে রাজনীতিতে টেনে আনে মুলত অধার্মিক ধর্ম ব্যবসায়ীরা ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৯

তাজা কলম বলেছেন: সহমত।

২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২১

ফকির ইলিয়াস বলেছেন: কিছু অর্ধ শিক্ষিত রাজাকাররা যা কইলো , তাতে দাবীটা আরো জোরালো হওয়া দরকার, ধর্মভিত্তিক রাজনীতির চির অবসান চাই ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:০৪

তাজা কলম বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতির চির অবসান চাই।

সহমত।

২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২১

কালো মেঘ অথবা নীল আকাশ বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বলতে আপনি কি বুঝেন?
এদেশে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল কোনগুলো বলে আপনান ধারনা?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:০৬

তাজা কলম বলেছেন: যে দলগুলো ধর্মকে পূজিঁ করে রাজনীতি করে সেগুলোই ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল। যেমন জামাত-শিবির, জেএমবি, ইত্যাদি।

২৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২২

কালো মেঘ অথবা নীল আকাশ বলেছেন: ফকির ইলিয়াস।ভারতের দালালি কেমন চলছে?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২৪

তাজা কলম বলেছেন: অন্যের ব্লগে এসে তৃতীয় একজনকে গালিগালাজ দেয়া অভব্যতারই পরিচায়ক ভাই।

২৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৯

কালো মেঘ অথবা নীল আকাশ বলেছেন: ধর্মনিরেপেক্ষ হলেই কি সব সমস্যা শেষ?

Click This Link

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:০৮

তাজা কলম বলেছেন: সব সমস্যার সমাধান না হলেও ধর্মের নাম ব্যবহার করে জনগণকে ধর্মীয় সুড়সুড়ি দিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটার দিন তো শেষ হবে!

২৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪২

মাসুদ রানা* বলেছেন: আসল ঘটনা অন্যদিকে। ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার ব্যাপারটা যে ইসলাম ধর্মকেই আঘাত করার জন্যে তাতে কোনো সন্দেহ নাই। ইসলাম ধর্মকে নাস্তিক টাইপের লোকেরা খুবই ভয় পায় আর সেটা বহু বছর আগে থেকেই। কারণ আমাদের দেশে ধর্ম টিকে থাকলে এরা কুকর্ম কিভাবে করবে? মেয়েদের নিয়ে ব্যবসা বানিজ্যতো করা যাচ্ছে না। এইসব ছাগলের সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। এরা পশ্চিমা স্টাইলে চলতে চায়। এই সব মানুষরুপী ছাগলদের এখন খুবই দাপট। কারণ সবারই জানা।

আরে মানুষরুপী ছাগলের দল, জামায়াত ইসলাম যদি তোদের ভালো না লাগে, তাইলে শুধু এই দলটারে নিষিদ্ধ কর। আমরাতো কোনো আপত্তি করবো না। কিন্তু ধর্মকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ করার কথা একজন মুসলমান হয়ে কি করে বলিস সেটাইতো বুঝি না। সত্যিকারের ইসলামটা রাজনীতিতে নিয়ে আসলে বরং রাজনীতি আরো উপকৃত হবে সেটা তোদের মতো রামছাগলেরা কোনোদিনই বুঝবি না।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৪

তাজা কলম বলেছেন: ধর্ম যে মানুষকে ধর্মান্ধ করে তা আপনার মন্তব্যের ভাষাতেই প্রতিফলিত। আপনি আমাকে তুই তোকারী করে কথা বলছেন কারণ আপনার কোন সবল যুক্তি নাই।

কোন ইসলাম বলে নারায়েত তকবির- আল্লাহ্ আকবর বলে মানুষের উপর ঝাপিয়েঁ পড়তে! এ দেশে ৯০ ভাগ মুসলমানই উদারনীতিতে বিশ্বাসী-- সৌদির অশিক্ষিত-গোয়ারদের মতোন ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে না। সত্যিকার ইসলামের অনুসারী বাংগালী মুসলমানরাই। ইসলাম রাষ্ট্রনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষতা সাপোর্ট করে এবং বাংগালী মুসলমানরা তাই চায়।

২৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৬

সাকীব বলেছেন: ইসলাম এবং হিটলার আপনার কাছে এক মনে হলে আপনাকে যৌক্তিক ভাবে তা প্রমান করতে হবে। দুঃখিত, আপনি আমার কোন প্রশ্নের ই উত্ত্র দেন নাই।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৮

তাজা কলম বলেছেন: আপনার সীমাবদ্ধতার কারণে আমার যুক্তি ধরতে পারেননি। ধর্ম যখন রাজনৈতিক অঙ্গনে আসে তখনই মানুষ হয় ধর্মান্ধ। ধর্মান্ধ থেকে মানুষকে মুক্ত করতে হলে রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।

২৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৭

সেলিম৬২৫১ বলেছেন: "রাজনীতির মত অপবিত্র জায়গায় ধর্ম আনলে জনগণের উপকারই হবে।"---নিউজকাস্টার বলেছেন:

আমাদের দেশে ধর্ম মেনে কোন রাজনৈতিক করে এমন কোন দল নেই।
যদি ধর্ম মেনে রাজনীতি করা হত তাহলে মিথ্যচার, কাদাছুরাছুরি, চুলাচুলি , রগকাটা কিছুই থাকত না।

মহানবী হযরত মুহাম্মদ(সঃ)ও রাষ্ট্র পরিচালনা করতেন। আর তখন ছিল জহেলিয়াতের যুগ।
আর আমরা নাকি আজকে মডার্ন !!!!!!!!!!!!!!! ছিঃ!! ছিঃ!! ছিঃ!! ছিঃ!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৫

তাজা কলম বলেছেন: ধর্মের উদ্দেশ্য তো আর রাজনীতি নয়। মানুষের কল্যাণ সাধন এবং মানবিকতার বিকাশই ধর্মের মূল উদ্দেশ্য। ধর্মকে মোল্লা পুরুতেরা রাজনীতিতে টেনে এনে এর বারোটা বাজিয়েছে।

২৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২১

অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করা হোক

সমর্থন জানিয়ে গেলাম +++

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৯

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ অমাবশ্যার চাঁদ ।

৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৩

রোদেলা খাতুন বলেছেন: সামাজিক সত্য হলো যে, ধর্ম থেকে রাজনীতিকে আলাদা করা যাবে না। ধর্মের ব্যবহার কিছু কমানো যাবে - এই হলো যুক্তিসঙ্গত। পৃথিবীর কোথাও কোনো রাজনীতি দল নেই যেখানে ধর্মের প্রভাব নেই। এটা অস্বীকারও করা যাবে না।
ব্যক্তি যেহেতু ধর্ম পালন করে সেই ব্যক্তিই আবার রাজনীতিও করে, অভ্যাস সঙ্গে সঙ্গে হাঁটে। এই চরম সত্য।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দেখুন। আওয়ামী লীগকে ধরে নিলাম আপাদত সেক্যুলার পন্থী দল যেহেতু তার সঙ্গেও জোট বেধেছেন সেক্যুলারপন্থীরা। কিন্তু আওয়ামী লীগ-প্রধান মাথায় পট্টি দিয়ে ভোট গুনতে নামেন। অন্যদিকে ধর্মপন্থী দলগুলো নিয়ে খালেদা রাজনীতি করেন, তার কিন্তু মাথায় পট্টি বাধতে হয় না। এখন বলবেন হাসিনার ধর্মীয় আচরণ ব্যক্তিগত বিষয়। কিন্তু এটিকে তিনি কৌশলে রাজনীতিতে ব্যবহার করেন। এসব হলো বাস্তবতা।
বৃটেনে, স্পেন, জার্মানী, আমেরিকা এসব দেশগুলোতে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু চার্চ থেকে হয়। আমরা কিন্তু সহজভাবে নিয়েছি। যেহেতু মানুষ চার্চ-বিশপ তথা ধর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেই মানুষ রাজনীতি-রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এখন গায়ের জোরে কীভাবে একে মুক্ত করবেন?

সময় সহায় হোক।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২৬

তাজা কলম বলেছেন: আমার প্রথম প্রস্তাবনা, ধর্ম রাজনীতিতে ব্যবহৃত হলে মানুষ হয় ধর্মান্ধ। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ধর্মের কারণেই পৃথিবীতে যুদ্ধ, রক্তপাত, প্রাণহানি হয়েছে সবচেয়ে বেশী । এটি বন্ধ করতে হলে অবশ্যই ধর্মকে রাজনৈতিক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।

ইউরোপ-আমেরিকায় সামাজিক জীবনেই ধর্মের প্রভাব নেই বললেই চলে। তবে আপনার উল্লেখিত চার্চ থেকে নির্বাচন প্রচারণা কিন্তু ব্রিটেনে আমার ৭ বৎসর বসতকালে দেখিনি বা শুনিনি।

আপনার সংগে সহমত খুব তাড়াতাড়ি মানুষের মানসিকতা পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। কিন্তু এ ব্যাপারে আমাদেরকে সোচ্চার থাকতে হবে এখন থেকেই।

৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৪৪

হাসিব মীর বলেছেন: 'ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ধর্মের কারণেই পৃথিবীতে যুদ্ধ, রক্তপাত, প্রাণহানি হয়েছে সবচেয়ে বেশী ।'

বিংশ শতাব্দীর যুদ্ধ, রক্তপাত, প্রাণহানি র একটা তালিকা করেন ত দেখি ধর্মের কারনে কয়টা হয়েছে আর সেকুলার ইউরোপে কতটা হয়েছে?

৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৫৬

আবু সালেহ বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ধর্মের কারণেই পৃথিবীতে যুদ্ধ, রক্তপাত, প্রাণহানি হয়েছে সবচেয়ে বেশী ।

আপনার এ কথার সাথে একমত হতে পারলাম না.....সেই সাথে শিরোনামের সাথেও...

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৭

তাজা কলম বলেছেন: সব কিছুতেই যে একমত হতে হবে তার তো কোন কারণ নাই। ধন্যবাদ সালেহ ভাই মন্তব্যের জন্য।

৩৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০১

ডিজিটালভূত বলেছেন: মুসলামদের রাজনীতি ধর্মভিত্তিক হওয়া উচিত। আদর্শের দিক দিয়ে যারা ইয়াতীম বা দাস-দাসী চরিত্রের তারাই ধর্মহীন রাজনীতির দাবী করে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৯

তাজা কলম বলেছেন: ইসলাম নিয়ে রাজনীতি করা কিন্তু ইসলামই বারণ করে। কোরআনটা ভাল করে হৃদাঙ্গম করুন, তা হলেই আসল সত্য বুঝতে পারবেন। ধর্মনিরপেক্ষতা আর ধর্মহীনতা এক বিষয় নয়।

৩৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৬

শুভ সকাল বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিয়ে আমাদের অভিজ্ঞতা সুখের নয়। ধর্মকে ব্যবহার করে কিভাবে একটি জাতিকে ধ্বংস করা যায় সেটা মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা দেখেছি। এজন্য যুদ্ধ শেষে বাংলাদেশের নতুন সংবিধানে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ আলেমদের অত্যন্ত শ্রদ্ধা করে শুধু নিজেদের পরকালের জীবনটাকে ঠিক ঠাক করার জন্য। ইহকালীন রাজনীতির বিষয়ে তারা হুজুরদের উপর খুব বেশি ভরসা করে বলে মনে হয়না। নির্বাচনে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর ফলাফল থেকে বিষয়টি বোঝা যায়। জামাত ইসলামী বি এন পি র সাথে জোট করে গত দুটি নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। তা না হলে জামাতের পক্ষে ভাল ফল করা সম্ভব হতনা। ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতিবিদগণ নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য দেশের মানুষের মধ্যে একটা ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছেন যে বিপন্ন ইসলামকে রক্ষা করতে না পারলে পরকালে কঠিন সাজা পেতে হবে। এই ভয় তাদের জনসভায় ব্যপক জনসমাগমে সাহায্য করছে এর বেশি কিছু নয়। আর তাছাড়া এই শ্রেণীর রাজনীতিবিদদের মধ্যে রাষ্ট্র পরিচালনা করার মত অভিজ্ঞ দক্ষ লোক আছে বলেও মনে হ্য়না। তাদের আদর্শ হল আফগানিস্তান। এদের মনোভাব ভালভাবে বোঝার জন্য মাসিক আল কাউসার, মাসিক আল কলম পড়ুন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২০

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৩৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৮

স্বপ্নকথক বলেছেন: পুরোপুরি সহমত, ধর্ম এদের পকেট ভরার সহায়ক, কোন আদর্শ নয়!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২২

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নকথক সহমত প্রকাশের জন্য।

৩৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২৮

বাবর মোহাম্মদ বলেছেন: সমর্থন দিলাম..

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৩৪

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫১

ল্যাটিচুড বলেছেন: লেখক কে বলছি - আপনার ব্যাক্তিগত পরিচয় জানার কোন আগ্রহ নাই । শুধু বলুন যে আপনি মালাউন কিনা?

যদি মালাউন( বে-ধর্মী) হন তাহলে তো আপনার ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ব্যাপারে আলোচনা করার অধিকার নাই।

আর আপনি যদি কোন ধর্মের হন তাহলে আপনি ধর্ম নিরাপক্ষ হলেন কিভাবে? আর আপনার দ্ধারা কিভাবে ধর্ম নিরাপক্ষ রাজনীতি করা সম্ভব?

সুতারং আপনারা যখন বলেন "আসুন রাজনীতিকে ধর্মনিরপেক্ষ করি এবং ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করার দাবীতে সোচ্চার হই।"

তখন আমরা যারা একটু লেখা পড়া জানি ছাড়া, অন্য কারো কথায় শুধু হু হু বলার অভ্যাস নাই তাদের এই সব কান্ড দেখে হাসা ছাড়া উপাই কি ?

২২ নং কমেন্টে দেখুন সেখানে ফকির ইলিয়াসের বলেছেন " কিছু অর্ধ শিক্ষিত রাজাকাররা যা কইলো , তাতে দাবীটা আরো জোরালো হওয়া দরকার, ধর্মভিত্তিক রাজনীতির চির অবসান চাই ।"

এই ফকির লোকটার কর্ম কান্ড দেখে মনে হয় সে পুরেপুরি অশিক্ষিত। শুধুমাত্র রাজাকারদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার জন্য এই লোক - "ধর্মভিত্তিক রাজনীতির চির অবসান চাই" বলে হিন্দু , বোদ্ধ , খৃষ্টানদেরও রাজনীতি করার অধিকার হরণ করতে চাচ্ছে।

(মুসলমানদের কথা নাই বললাম - কারন এসব অশিক্ষিতদের কাছে মুসলিম মানেই রাজাকার)।


১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৪

তাজা কলম বলেছেন: আপনি নামে মুসলমান হলেও কার্যত: ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানেন না তা আপনার মন্তব্যেই সুষ্পষ্ট। কোরআন বা হাদিসের কোথায় আছে ভিন্নধর্মীদের ‌মালাউন বলে সম্বোধন করার কথা? ইসলাম মূলত: শান্তির ধর্ম এবং সে ধর্ম মানুষের আখলাক বা আদব কায়দা শেখায়। রসুল্লাহ্ (স:)-এর মদীনা সনদ পড়েছেন? না পড়ে থাকলে পড়ে দেখবেন আশা করি। এটিই হল ইসলামের দৃষ্টিতে ধর্মনিরপেক্ষতাকে কতোটুকু গুরুত্ব দেয়া হয়েছে তার সনদ। ইসলাম ধর্মে কট্টরপন্থীদের কোন স্থান নেই। ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করতেও ইসলাম উৎসাহিত করে না।

ইসলাম সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমে কোরাআনকে ভালভাবে পড়ুন। বিশিষ্ট ইসলামিক পন্ডিত যেমন ইমাম গাজ্জালী এবং অন্যান্য সুফীদের লেখা পড়ুন। মওদুদী বা জামাত পন্থীদের কিছু চটি বই পড়ে বিকৃত ইসলামই জানবেন।

আল্লাহ আপনার সহায় হউন।

৩৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪৮

ল্যাটিচুড বলেছেন: ধর্ম নিরাপক্ষতা এটা হাস্যকর শব্দ। এই শব্দটি শুধু ধর্মহীনদের ব্যাপরেই প্রযোজ্য হতে পারে।

এখানে অনেক অনেকেই ধর্ম নিরাপক্ষতার পক্ষে ফেনা তুলে ফেলছেন। আপনাদের জন্য এটি প্রশ্ন -

হিন্দু মুসলিম দাঙ্গার সময় তাদের বাড়ীর গৃহ পালিত পশু গুলোও হামলার শিকার হয়। পশুরা তো সম্পূর্ন ধর্ম নিরাপক্ষ, তাহলে তারা কেন মারা পড়ে?

আসলে ধর্ম নিরাপক্ষতা বলে কিছু নাই থাকবেও না । হয় আপনি কোন ধর্মের পক্ষে নয়তো নাস্তিকের পক্ষে।

সেজন্যই আপনি মুসলমানের ঘরে জন্ম নিলে আপনার গরু ছাগল দরজা কপাট পর্যন্ত আপনার পক্ষে। আবার হিন্দু, বোদ্ধ, খৃষ্টান অথবা নাস্তিকের ঘরে জন্ম নিলে আপনি ও আপনার সবক্ছি আপনার পক্ষে।



১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫২

তাজা কলম বলেছেন: ধর্ম নিরপেক্ষতা আর ধর্মহীনতা এক নয় সে কথা বুঝতে শিখুন। আওরঙ্গজেবকে বাদ দিলে মোটামোটি মোঘল আমলেই এ উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার চর্চা চলে। আবার মোঘল আমলেই ইসলাম ধর্মের উৎকর্ষতা লাভ করে। ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে জনগণের ধর্ম চর্চায় রাষ্ট্র নাক গলাবে না। যে কোন ভিন্ন মতালম্বী জনগোষ্ঠীও তাদের ধর্মচর্চা করতে পারবে নির্দ্বিধায়, যতক্ষণ পর্যন্ত না তা জনগণের জন্য ক্ষতিকর হোক। মোদ্দা কথা, ঐশ্বরিক ধর্ম নিয়ে রাষ্ট্র কোন আইন প্রণয়ন করবে না। ধর্মভিত্তিক গোষ্ঠীগুলোও রাজনীতি করা থেকে বিরত থাকবে।

ভাই আবারো বলছি, মতামতের কারণে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা ইসলাম সম্মত নয়।

দোয়া করছি, আপনি সত্যিকার মুসলমান হউন।

আল্লাহ আপনার সহায় হউন।

৩৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০৭

বাঙ্গাল বলেছেন: হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কি একজন ধর্মভিত্তিক রাজনিতীবিদ ছিলেন না?
পোষ্টে মাইনাস বুইঝা নেন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:২৭

তাজা কলম বলেছেন: হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) রাজনৈতিক ছিলেন তা সত্য। কিন্তু তার রাজনৈতিক কর্মপন্থা ছিল সম্পূর্ণ ধর্ম নিরপেক্ষ। দয়া করে তার শাসনামলের ইতিহাস মনযোগ দিয়ে পড়ুন। মওদুদীবাদিদের সস্তা যুক্তিতে গা ভাসিয়ে দেবেন না।

আল্লাহ আপনার সহায় হউন।

৪০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪

আসিফ রেজা রাজ বলেছেন: ভাই আপনি এই সব আবোল তাবোল কথা রাখেন।

মার্কসবাদী বিশ্বাস করেন, আবার বলেন ধর্ম নিরপেক্ষতা।

মুহাম্মদ (স) এর আদর্শের রাজনীতি মুসলিমদেশগুলোতে আছে, থাকবে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

তাজা কলম বলেছেন: ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতি ইসলামসম্মত। মুসলমান হিসেবে কোরান ভালভাবে পড়েন, তাহলেই বুঝতে পারবেন এ প্রস্তাবনার যথার্থতা।

বাংগালী মুসলমানরাই মুহাম্মদ (স:)-এর সঠিক আদর্শের অনুসারী। মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যে মসজিদে মসজিদে রাজতন্ত্র বিরোধী কোরানের আয়াত নিষিদ্ধ আছে সে কথা কি আপনি জানেন? রাজতন্ত্র তো ইসলাম সাপোর্ট করে না। আপনিই বলুন মুহাম্মদেরর (দ:) আদর্শ ধরে রেখেছে সেরূপ একটি দেশের নাম।


আল্লাহ আপনাকে ইসলাম সম্পর্কে জানার তওফিক দিন।

৪১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯

আসিফ রেজা রাজ বলেছেন: আপনি ভাই ইসলাম জানেন কিছু?? নিজেই এখন উল্টা হয়ে ধর্মকে ব্যবহার শুরু করে দিলেন।

আপনি ভাই হয় ইসলাম জানেন না, নতুবা রাজনীতি কি তা জানেন না।

ইসলামের পাতায় পাতায় মানুষের অধিকার অর্জন করার জন্যে রাজনীতি রয়েছে।

হাস্যকর কথাবার্তা আরম্ভ করেছেন।


কাম-অন ম্যান: রাজনীতি বলতে আপনি কি বুঝেন? ডিফাইন্ড প্লীজ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫

তাজা কলম বলেছেন: সত্যিকার ইসলাম হলো আধ্যাত্মিক ব্যাপার। নিজের নফসকে পরিশুদ্ধ করা। জ্বেহাদ মানে প্রচলিত অর্থে তলোয়ার নিয়ে ভিন্নধর্মীদের উপর ঝাপিয়ে পড়া নয়। জ্বেহাদ হল নিজের সাথে যুদ্ধ করা। ধর্মকে ব্যক্তিগত পর্যায়ে রাখাই ইসলামের মূল উদ্দেশ্য ছিল। কিন্তু ক্ষমতার মোহে একটি দল সত্যিকার ইসলামকে রাজনীতির প্রাঙ্গনে টেনে এনে কলুষিত করেছে। এ থেকে ইসলামকে বের হয়ে আসতে হবে।

আসুন মুসলমান হিসেবে আমরা সত্যিকার ইসলাম জানি এবং প্রতিষ্ঠিত করি আমাদের অন্তরে।

আল্লাহ আপনার সহায় হউন।

৪২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

নাজনীন১ বলেছেন: মাত্র ২/৩ লাইনের একটা পোস্টে মন্তব্য করাটা খুব একটা আশাব্যঞ্জক বিষয় না। তবে কিছু কমেন্টের জবাব দেখে মনে হলো লেখক সূফীবাদ পছন্দ করেন। আবার মদীনা সনদের কথা বলছেন। আপনার ধারণা দেখে মনে হচ্ছে রাসূল(সাঃ) ধর্ম নিরপেক্ষ ছিলেন, উনি কোরআন মোতাবেক শাসনকার্য পরিচালনা করেননি। নাউযুবিল্লাহ্‌।

একজন সূফীবাদের লেখা বই-এর লিঙ্ক দিলাম, এখান থেকে পুরোটা পড়তে পারেন, বা অন্ততঃ ১৫৩-১৫৮ পৃষ্ঠা আপনাকে পড়তে অনুরোধ করছি যেখানে বিভিন্ন স্তরের শাসকদের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

Click This Link)InHistoricalTruth(Court)-MuftiTaqiUsmani.pdf

আপনার কাছে জানতে চাচ্ছি উপরে উল্লেখিত কোন স্তরের বৈশিষ্ট্য আপনি আমাদের শাসক শ্রেণীর কাছে দেখতে চান?

আপনার পড়ার আগ্রহ বাড়ার জন্য একটু তথ্য দিচ্ছি, এ বইটি মাওলানা মওদুদীর একটি বইয়ের সমালোচনা করে লেখা, বইটি পড়লে আপনার সময় নষ্ট হবে না আশা করছি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ নাজনীন। মুফতি তাকি উসমানির বইটি পড়া আছে। আমি চাই সত্যিকার মানবিক গুণ বৈশিষ্ট ন্যায়পরায়ন শাসক। ধর্ম বিশ্বাসে সে হিন্দু, মুসলিম বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান বা নাস্তিক যাই হোক না কেন।

৪৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮

আসিফ রেজা রাজ বলেছেন: @লেখক: আপনি বলছেন: সত্যিকার ইসলাম হলো আধ্যাত্মিক ব্যাপার।


এই দর্শন নিয়া আপনি আইছেন ভাই? ধর্ম কি , ইসলাম কি এসব আপনার সত্যিই শেখা লাগবো।

আপনার কাছে জানতে চায়ছিলাম, রাজনীতি কি এবং তার উদ্দেশ্য কি?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৮

তাজা কলম বলেছেন: ধর্ম মূল লক্ষ মানুষের মনুষত্বকে উন্নত করে পরলোক আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ। আর রাজনীতির মূল লক্ষ হল ইহলোকিক জীবন ব্যবস্থার উন্নয়ন সাধন। এতে ধর্ম নাক গলালে সমাজে অশান্তিই সৃষ্টি হবে। এর বড় কারণ ধর্মবেত্তারা গণতন্ত্র সাপোর্ট করে না। তাদের মতে ইশ্বরই সর্বময় ক্ষমতাধারী। এ কারণেই গণপ্রজাতন্ত্রী কোন দেশ থাকতে পারে না। সুতরাং ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করতে হলে ভন্ডামী ছাড়া উপায় থাকে না।

৪৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯

নাজনীন১ বলেছেন: ৪০ নং কমেন্টের জবাব মাত্র দেখলাম, আপনাকে এখন অনুরোধ করি উপরের বইটির ১৪৩ পৃষ্ঠা থেকে পড়ুন।

Click This Link)InHistoricalTruth(Court)-MuftiTaqiUsmani.pdf

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ, পড়ে দেখব।

৪৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০১

নাজনীন১ বলেছেন: লিঙ্কটা কেন যেন ঠিকভাবে আসছে না,

http://www.banglakitab.com/kitab.htm এই লিঙ্কে

Hadhrat Muaawiyah (RA) In Historical Truth (Court) -- এ বইটি।

৪৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৭

আসিফ রেজা রাজ বলেছেন: আপনি বাবা ঘরের মধ্যে সুফি-সাধক, আর জিনিষ নিয়া বইসা থাকবেন। আর বাহিরে সেকুলারিজম নিয়া গলা ফাটাইবেন। বাহ চমৎকার। চালিয়ে যান।

মনে রাইখেন সমাজে যদি আপনি ধর্মের আলোকে কাজ না করেন, তাহলে ধর্মের কাছে আপনার ব্যাক্তি ধর্ম পালনের কোন মুল্যই নেই। বরং এটা মুনাফেকি চরিত্র।

মানেন এ কথা? যদি না মানেন তাহলে সত্যিই বলছি আপনার ধর্ম শিক্ষা ভুল আছে। আর যদি ধর্ম ব্যাক্তি পালনে মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয় তাহলে এরকম ধর্মের মুখে আমি প্রশ্রাব করি।

ওহ আপনি নিজেই যেখানে যেমন তেমন কথা বলে চলেছেন, স্ব-বিরোধ।

১৫ নং কমেন্টে প্রশ্ন করেছিলাম:

প্রশ্ন-১: আপনি কোন ধর্মটি সবচেয়ে ভালো বুঝেন? সেই ধর্ম অনুসারে আপনি বিশ্লেষণ করে দেখান যে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সেই ধর্মে নিষিদ্ধ।

উত্তর দিয়েছিলেন: ধর্ম রাজনীতিকে নিষিদ্ধ করেছে এ কথা তো আমি বলিনি। । তার মানে ধর্ম রাজনীতিকে অনুমতি দেয়।

আবার ৪৩ নং কমেন্ট বলছেন ধর্মের মূল লক্ষ মানুষের মনুষত্বকে উন্নত করে পরলোক আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ তার মানে ধর্মে কোন রাজনীতি নেই।

হা হা হা। নিজের প্রিন্সিপাল ঠিক করেন।

আরেকটা কথা, সেকুলারিজম প্রচার করতে এসে আল্লাহ ইশ্বর টেনে নিয়ে আসাটাও মুনাফেকি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৩

তাজা কলম বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতির অনুসারীরা তর্কে হেরে গেলে প্রতিপক্ষকে কাফের, মোনাফেক ইত্যাদি গালাগালি করতে পছন্দ করে। আপনিও তো তার ব্যতিক্রম নন। সত্যিকার মুসলমান কাউকে মুনাফেক কিংবা কাফির হিসেবে চিহ্নিত করে না।

আল্লাহ আপনাকে সত্যিকার ইসলাম জানার তৌফিক দিন।

৪৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬

নাজনীন১ বলেছেন: প্রতি নামাজের শেষে বেশীর ভাগ মুসলমানরা একটা দোয়া পড়ে "...'ফি দুনিয়া হাসানাতাও'......'আখিরাতে হাসানাতাও'......" --- যার অর্থ হলো "হে আল্লাহ্‌ আমাদের দুনিয়াতে এবং আখিরাতে কল্যাণ দাও"। তাহলে কি বুঝতে পারছেন? ধর্ম শুধু পরকালের জন্য না, দুনিয়ার জন্যও।

আপনি উপরে সূফীবাদের সমর্থনে কথা বললেও, আসলে আপনি সেটাও সমর্থন করেন না। সরাসরি না উল্লেখ করলেও বোঝা যায় সমর্থন করেন চতুর্থ স্তরের শাসকদেরঃ

চতুর্থ স্তরঃ এ পর্যায়ে নিজের হাতে গড়া আইন ও শাসনতন্ত্রকে সে শরীয়তী বিধানের মোকাবেলায় উন্নত বলে দাবী করে; সুন্নাহ্‌-প্রদর্শিত পথ ও পন্থাকে তুচ্ছ জ্ঞান করে এবং নিন্দা-সমালোচনা এবং উপহাসের বস্তুতে পরিণত করে। নিজের গড়া আইন ও শাসনতন্ত্রের প্রশংসায় সে পঞ্চমুখ হয়ে উঠে। তার ধারণা ধর্ম ও শরীয়ত হলো জনগণকে প্রতারিত করার অর্থহীন বাগাড়ম্বর এবং আল্লাহ্‌র বিধান ও রাসূলের সুন্নাহ্‌ হলো বোকার স্বর্গ। এভাবে তার হাতে নাস্তিকতা ও ধর্মহীনতার গোড়াপত্তন হয়। এটাকে আমরা তাগুতী ও ধর্মদ্রোহী শাসন বলতে পারি। পৃষ্ঠা ১৫৫


নিজেকে যদি ইসলাম ধর্মের অনুসারী ভেবে থাকেন ধর্ম সংক্রান্ত কথা বলার আগে আরেকটু ভাল করে ভাবেন।

ভাল থাকুন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭

তাজা কলম বলেছেন: সত্যিকার ইসলামের দর্শন পেতে হলে বাইরে দৌঁড় ঝাপ না দিয়ে নিজের বিবেকের মুখোমুখী হউন। ধর্মের নামে ভন্ডামী ইসলাম সমর্থন করে না। আর ..'ফি দুনিয়া হাসানাতাও' প্রার্থনার উদ্দেশ্য আল্লাহর কাছে দুনিয়াতে কল্যাণকর জীবন-যাপনের জন্য প্রার্থনা। এজন্য নষ্ট রাজনীতির প্রয়োজন নেই।

আল্লাহ আপনার সহায় হউন।

৪৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪

হলদে ডানা বলেছেন: এটি প্রবন্ধ বিভাগে প্রকাশ করা হয়েছে।



ইসলাম ও রাজনীতি নিয়ে এত বিশাল প্রবন্ধ পোস্ট করার জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ প্রাপ্য।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯

তাজা কলম বলেছেন: আরে মাথাটা ছোট হলেও লেজটি তো আর কম বড় হয়নি।ধন্যবাদ আপনাকেও।

৪৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪

ফান্টুস বলেছেন: + এ ভুটাইছি

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫১

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ ফান্টুস ।

৫০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭

ফ্লাইওভার বলেছেন: ছাগু শিবিরের সম্মেলন ছড়া

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ ছড়াটির জন্য।

৫১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫২

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নয় বরং ধর্ম নিয়ে রাজনীতি বন্ধ করুন। দলীয় আদর্শ সেকুলারিজম আর মুখে মুখে ধর্মের দোহাই দেয়া বন্ধ করুন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০

তাজা কলম বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নয় বরং ধর্ম নিয়ে রাজনীতি দুটিই বন্ধ করতে হবে। সেকুলারদেরও ধর্ম থাকে এবং তা ব্যক্তিগত ব্যাপার। ধর্মনিরপেক্ষতা আর ধর্মহীনতা এক জিনিষ নয়।

৫২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০

হেমায়েতপুরী বলেছেন: ধর্ম ব্যক্তিগত, আধ্যাত্মিক ব্যাপার। রাজনৈতিক অঙ্গনে এটিকে টেনে আনলে ধর্মেরই অবমাননা হয়। আসুন রাজনীতিকে ধর্মনিরপেক্ষ করি এবং ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করার দাবীতে সোচ্চার হই।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ হেমায়েতপুরী।

৫৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১০

আসিফ রেজা রাজ বলেছেন: ভাই মন্তব্য মুছে দিলেন কেন? এটা কোন ধরণের কাজ? মন্তব্যটি বেশ কিছু সময়ের জন্য এখানে ছিল? অন্যরা দেখেছে নিশ্চয়? খারাপ কিছু ছিল কি?

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

তাজা কলম বলেছেন: ভাই মন্তব্যটি আমার জ্ঞাতসারে তো মুছিনি। কি মন্তব্য ছিল?

৫৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩

ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধর্মের নাম নিয়ে ১৯৭১ সালে যা করেছে পাকি আর তার দোসররা, তার বিরুদ্ধে নিন্দা জানানোর প্রথম সোপান এটি।

এদেশের মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান সব ধর্মালম্বিরাই এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে কাধে কাধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছে ধর্মান্ধ এক অপশক্তির বিরুদ্ধে এবং জয়ী হয়েছে।

যার যা ধর্ম সে তা পালন করুন নির্বঘ্নে, কিন্তু ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতির কালো থাবা থেকে এদেশকে রক্ষা করতে হবে যেকোন মূল্যে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩১

তাজা কলম বলেছেন: যার যা ধর্ম সে তা পালন করুন নির্বঘ্নে, কিন্তু ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতির কালো থাবা থেকে এদেশকে রক্ষা করতে হবে যেকোন মূল্যে।

সহমত। ধন্যবাদ ক্যামেরাম্যান সুষ্পষ্ট বক্তব্যের জন্য।

৫৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩

পোয়েট ট্রি বলেছেন: বাংলা ভাষায় " ছাগু " শব্দটার ব্যুৎপত্তিটা খুবই সুন্দর !

অভিধানে_____

এটির নতুন অর্থ সংযোজন করে ছাগ> ছাগী>ছাগু অংশে ব্যবহার ও অর্থফের সহ দেখানো যায় ।

ব্যকরণে____

ব্যুৎপত্তি :

ছা ( বাচ্চা) + গু ( গোলাম> গুলাম > গোলাম আযম> গুলাম আযম) = ছাগু ; অর্থাৎ গোলাম আযমের বাচ্চা> রাজাকারের বাচ্চা> রাজাকার ( বৃহদর্থে)... ইত্যাদি ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

তাজা কলম বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ। ধন্যবাদ পোয়েট ট্রি । আপনাকে প্লাস।

৫৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩

কিরিটি রায় বলেছেন: * ৪২৬ বার পঠিত,

পোস্টটি ১৮ জনের ভাল লেগেছে, ২৭ জনের ভাল লাগেনি
>>>
Click This Link
লেখক এই পোস্টে কোন মন্তব্য গ্রহণ করবেন না
>>
আসিফ রেজা রাজ বলেছেন: ভাই মন্তব্য মুছে দিলেন কেন? এটা কোন ধরণের কাজ? মন্তব্যটি বেশ কিছু সময়ের জন্য এখানে ছিল? অন্যরা দেখেছে নিশ্চয়? খারাপ কিছু ছিল কি?


এই আপনার গণতন্ত্র!!!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২

তাজা কলম বলেছেন: কিরিটি রায়, আপনাকে সবসময়ই দেখি ছাগুদের তল্পিবাহক হয়ে চলাফেরা করতে।

৫৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নাজনীন১ বলেছেন: যাক্‌, আপনার ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্রের নমুনা ইতিমধ্যে দেখা গেছে। :)

আপনার দ্বিমতপোষণকারীদের প্রতিও আপনার গণতান্ত্রিক মন কতটা উদার, কি সুন্দর বিশেষণে ভূষিত করে, সেটাও দেখা গেল।

আর আমার উপরের মন্তব্যে যে জবাব দিলেন, তাতে বুঝলাম রাজনীতি আসলে দুনিয়াতে কল্যাণকর জীবন-যাপন করার কোন মাধ্যম না, এটা নতুন শিখলাম। ধন্যবাদ। আগে আমি এটাকে একটা পেশা এবং জনসেবার একটা উপায় হিসেবে জানতাম।

আর ভন্ডামী ইসলামে যেমন সমর্থনযোগ্য নয়, ধর্মকে জীবনের কিছু কিছু ক্ষেত্রে অযোগ্য মনে করাও ইসলামে সমর্থনযোগ্য নয়।

আর "নষ্ট রাজনীতি" বলে যেটা বললেন, সেটাকে কিভাবে আপনি ধর্মভিত্তিক রাজনীতি মনে করেন? "নষ্ট রাজনীতি" ধর্মভিত্তিক, ধর্মনিরপেক্ষ, ধর্মহীন --- যেকোন অবস্থায় করা যায়, যা কোনভাবেই জনগণের কল্যাণ বয়ে আনে না।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩

তাজা কলম বলেছেন: আপনি আমার মন্তব্য আবারো পড়ুন। আমি বলেছি 'ফি দুনিয়া হাসানাতাও' প্রার্থনার উদ্দেশ্য আল্লাহর কাছে দুনিয়াতে কল্যাণকর জীবন-যাপনের জন্য প্রার্থনা। এজন্য নষ্ট রাজনীতির প্রয়োজন নেই।

ধর্মভিত্তিক রাজনীতি রাজনীতিকে বিনষ্ট করে। আত্মার পরিশুদ্ধির জন্য ধর্মে আশ্রয় নিন।

না আমার মতের বিরোধীদের নয় বরং চিহ্নিত রাজাকার ভাবাপন্নদের ছাগু বলেছি। আপনি নিশ্চয়ই রাজাকার ভাবাপন্ন কিংবা ইসলাম বিরোধী মওদুদীর সমর্থক ন।

৫৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৪

অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ১০০০ ভাগ একমত

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪১

তাজা কলম বলেছেন: ধন্যবাদ অমি রহমান পিয়াল ।

৫৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৯

সাহায্যপ্রাপ্ত বলেছেন: মানুষ ব্যক্তিগত জীব নয়। সামাজিক জীব। কাজেই এ্যাট লিস্ট ধর্ম ব্যক্তিগত তো নয়ই। তাছাড়া শুধু যদি ব্যক্তিগত ব্যাপারই হতো তাহলে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র কে ও ধর্ম মুক্ত রাখতে হবে। এটা না বলে শুধু রাজনীতি কে ধর্ম মুক্ত রাখতে চাইছেন কেন?

৬০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪২

দূর্ভাষী বলেছেন: ইসলাম শান্তির ধর্ম, কল্যানের ধর্ম। রাজনীতির নামে আজকের বাংলাদেশের ইসলামী দলগুলি ইসলামের অপব্যবহার করছে বলেই ইসলাম নামক শান্তির ধর্ম বিতর্কিত হচ্ছে। প্রতিটি পদে পদে জামাতসহ অন্যান্য দলগুলি ইসলামের অপব্যাখ্যা দিচ্ছে বলেই জনমনে ভ্রান্তির সৃষ্টি হচ্ছে যা কোন মুসলমানের কাছেই গ্রহণযোগ্য নয়।
আমাদের দেশের বেশীরভাগ মানুষই অশিক্ষিত, কোরান অনেকে পড়তে জানলে ও তারা তার তরজমা (অনুবাদ) ও তাফসীর (ব্যাখ্যা) জানে না, আর এসব বিপথগামী ধর্মব্যবসায়ী নেতারা ভূল ব্যাখ্যা দিয়ে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে। এ নিয়ে আলোচনা করতে গেলে রাত শেষ হয়ে যাবে তবু বলা শেষ হবে না।
আমি শুধু বলব জামাতে ইসলামী বা ইসলামী রাজনৈতিক দল আর ইসলাম ধর্ম এক নয়।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮

তাজা কলম বলেছেন: সহমত।

তবে ইসলাম ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছে। ধর্মকে ব্যকিতগত পর্যায়ে সীমায়িত রাখাই শ্রেয়।

৬১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৫

সেলিম৬২৫১ বলেছেন: "ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করো"...........এটাও আরেক রাজনীতি,
আসলে বলা উচিত "ধর্ম নিয়ে/ ধর্মের অপব্যবহার ,রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করো '

পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহ্ থেকে দূরে সরে যাওয়ায় মুসলিমদের এত খারাপ অবস্থা,
এবং অমুসলিমরা (ইউরোপ, আমেরিকার উদাহরন দেয়া হয়েছে) তাদের ধর্ম থেকে তারা দূরে সরে গেছে তাই তাদের ভালো অবস্থা।

৬২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৭

সেলিম৬২৫১ বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন, আমিন।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:২৭

তাজা কলম বলেছেন: আমিন।

৬৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০০

কালো মেঘ অথবা নীল আকাশ বলেছেন: ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:০৬
লেখক বলেছেন: যে দলগুলো ধর্মকে পূজিঁ করে রাজনীতি করে সেগুলোই ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল

অম্বালীগ ও তো তাহলে ধর্মকে পুজি করে রাজনীতি করে।লোক দেখানো হজে যায় তাদের নেত্রী।মাথায় লাগায় কালা টুপি।এমনকি লোক দেখানো নামাজ পর্যন্ত পড়ে।দেখুন "আমার ফাসি চাই" মতিউর রহমানের লেখা।
তাহলে কি তাদেরও নিষিদ্ধ করা দরকার না?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:২৫

তাজা কলম বলেছেন: যে কোন ধরণের ভন্ডামীই নিন্দাযোগ্য। কিন্তু গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আওয়ামী লীগ বা বিএনপি ধর্মভিত্তিক দল নয়। সূতরাং এগুলো নিষিদ্ধ করার প্রশ্ন ওঠে না। আপনি খুবই দূর্বল যুক্তি দেখিয়েছেন ভাই।

৬৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৮

তীরান্দাজ বলেছেন: রোদেলা খাতুনকে ধন্যবাদ তার মন্তব্যের জন্য

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১৪

তাজা কলম বলেছেন: আমারো ধন্যবাদ।

৬৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৭

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতি অবশ্যই নিষিদ্ধ করা দরকার।
ধর্ম থাকবে ধর্মের জায়গায়।মানে ব্যক্তিগত হয়ে।
রাজনীতি তে ধর্ম আসলেই ধর্ম হয়ে উঠে হাতিয়ার।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০৩

তাজা কলম বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৯

হুমায়ুন_কবির_হাকিম বলেছেন: দেশ ও দেশের জনগণের মঙ্গলের জন্য যা দরকার সেটাই করা উচিৎ। ধর্ম এবং রাজনীতি আলাদা কিনা সেটাও আগে ভাবা উচিৎ। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হলে দেশ ও দেশের জনগণের কি কল্যাণ বয়ে আনবে সেটা বুঝতে পারছি না। তবে কিছু রাজনৈতিক দল লাভবান হবে বোধ করি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১২

তাজা কলম বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতি যে কল্যাণ বয়ে আনে না তা তো সত্য। দেখুন পাকিস্তান, আফগানিস্থান, ইসরাইল। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি গোষ্ঠীতে গোষ্ঠীতে শুধুই হিংসা আর রেষারেষির সৃষ্টি করে। এ থেকে মুক্ত হওয়াই হোক আমাদের লক্ষ্য।

৬৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৩৫

শুভ্রমেঘ বলেছেন: ফকির ইলিয়াস বলেছেন: কিছু অর্ধ শিক্ষিত রাজাকাররা যা কইলো , তাতে দাবীটা আরো জোরালো হওয়া দরকার, ধর্মভিত্তিক রাজনীতির চির অবসান চাই ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

তাজা কলম বলেছেন: সহমত।

৬৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩

কাজী দিদার বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করো.
সহমত জানাই............

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০০

তাজা কলম বলেছেন: সহমত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ কাজী দিদার।

৬৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৫

মাসুদ রানা* বলেছেন: লেখককে বলবো এতো না পেচাইয়া এক কথায় বইলা ফালান সবাই আওয়ামী লীগ করো। নিজেরে অনেক পন্ডিত মনে করেন তা সহজেই বুঝা যায়। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করো না বইলা বলেন ইসলাম ধর্ম রাজনীতিতে নিষিদ্ধ করো। এতো পেচাইয়া কোনো লাভ নাইতো।

প্রকৃতপক্ষে লেখককে বুঝানোর ক্ষমতা আমাদের নেই। তবে অন্য সবাইকে বলবো, আসলে আমাদের রাজনীতির ধর্মের কারণে এমন খারাপ অবস্থা হয় নাই। যে জন্যে হয়েছে তার মূল কারণ আমাদের ধর্মহীনতা। আমরা অনেকেই বলি জামায়াত ইসলাম সঠিক ধর্মীয় রাজনীতি করছে না। তারা ধর্মের অপব্যাখ্যা দিচ্ছে। তবে আমার প্রশ্ন তবে কেনো আমরা অন্যরা সঠিক ধর্মের রাজনীতি নিয়ে মাঠে নামছি না। ঘরে বসে নামাজ আর তজবী গননা করার নাম ইসলাম নয়। ইসলাম অবশ্যই রাজনীতিতে নিয়ে আসতে হবে। তাই আসুন আমরা সত্যিকারের ইসলামটাকে রাজনীতিতে নিয়ে আসার জন্যে আজ থেকেই কাজ শুরু করে দেই।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:০৩

তাজা কলম বলেছেন: আবারো বলছি সত্যিকার ইসলামে রাজনীতির স্থান নেই। ইসলামের মূল উদ্দেশ্য মহান আল্লাহর সাথে সংযোগ স্থাপন- সুফি সাধেকেরা যা পেরেছেন।

করআনকে ভালভাবে বুঝতে চেষ্টা করুন, আপনিও ইনশাল্লাহ পাবেন পথের দিশা।

৭০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩২

ফাহিম আহমদ বলেছেন: ধর্মের কথা যারাই বলবে তারাই রাজাকার, এ দরনের উক্তি আপনি একজন বিজ্ঞ ব্যক্তির কাছ থেকে আশা করিনাই, আমার কথা হচ্ছে শুধু জামায়াতিরা ধর্ম পালান করে, বাকিরা সবাই বসে বসে আঙ্গুল চুসে, অথচ, বাংলাদেশে
৯৫% মুসমান তারা করেটা কি জানতে চাই????

২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:০৫

তাজা কলম বলেছেন: আপনি ভুল বুঝেছেন। ধর্মের কথা বললেই রাজাকার একথা আমি বলিনি। তবে বাংগালী মুসলমাদের বেশীরভাগই ধর্মকে রাজনৈতিক অঙ্গনে টেনে আনার বিপক্ষে।

৭১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮

অরণ্যচারী বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাজনীতি অবশ্যই নিষিদ্ধ করা উচিত। কিন্তু তার আগে প্রয়োজন জনসচেতনতা। এই পোস্টে ৩২টা মাইনাস পড়ছে, তার মানে ৩২ জন (কিংবা ৩২টা নিক) মনে করে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি থাকা উচিত। আজকে যদি ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয় তাইলে ছাগুর দল লাফায়ে উঠবে "গেল গেল" রব তুলবে। সব শ্রেণীর মানুষের প্রকৃত শিক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব হলে তখন এসব ধর্মের নাম ভাঙ্গিয়ে খাওয়া দলগুলো এমনিতেই মুখ থুবড়ে পড়বে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১৪

তাজা কলম বলেছেন: কিন্তু তার আগে প্রয়োজন জনসচেতনতা।
আপনার সাথে সহমত।

৭২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭

ভদ্র বলেছেন: আপনার লিখা অসম্পূর্ণ

নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে একটি পোস্ট দিবেন আশা করি।

রাজনীতি কি এবং এর আওতা কতটুকু?

ইসলামী রাজনীতি বলতে কি বুঝায়? এবং কেন এটি গ্রহণযোগ্য হবে বা হবে না।

৭৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১৭

ফ্লাইওভার বলেছেন: রাজাকার বিরোধী এই পোষ্টে আপনার কমেন্ট আশা করছি

৭৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৭

মৃত্যুপথের যাত্রী বলেছেন: ইসলাম কোন ঘরে বসে পালন করার কোন ধর্ম নয়। ইসলামের ব্যাপকতা সর্বত্র। ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যাবস্থা। রাসুল (সা) শুধু নামাজ রোযা করে কাটিয়ে দেন নি তার জীবন। তার জীবন কেটেছে ইসলামকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার পিছনে।

আর কোরআন না জেনে কথা বলবেন না-

তিনিই সেই মহান সত্তা যিনি তাঁর রসূলকে হিদায়াত এবং ‘দীনে হক’ দিয়ে পাঠিয়েছেন যাতে তিনি এ দীনকে অন্য সকল দীনের ওপর বিজয়ী করেন, চাই তা মুশরিকদের কাছে যতই অসহনীয় হোক না কেন৷ (সূরা আস সফ-৯)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.