![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
*পথে বের হবার সময় কোন কিছুর সাথে ধাক্কা লাগছে তার মানেই অমংগল? আমি অনেকবার দেখেছি. ওই দিন গুলা আমার আরো ভালো গেছে।
* যতই জরুরি কথা থাক না কেন পিছন থেকে ডাকা যাবে না, তাইলেই পথে এক্সিডেন্ট নিশ্চিত !
*সন্ধা বেলা ঘরে লাইট জালাইতে একটু দেরী হইলে অনেক মুরুব্বির মাথা গরম হয়ে যায়। পোলাপানরে অলক্ষী বইলা বকা দেয়।অথচ তারা নামায না পড়লেও তাদের মাথা এতোটা গরম হয় না।
যেহেতু কল্যাণ-অকল্যাণ আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে তাই জাগতিক কোন বস্তুকে লক্ষণ মনে না করে, প্রত্যেকের উচিত আল্লাহর উপরই ভরসা করা।
পাঁচ টাকার একটা সিঙ্গারা কিনলেও আমার যাচাই করি। অথচ আমাদের রিচুয়াল, কাস্টম যেটা আপনার ব্যক্তিত্বের সাথে যুক্ত , আপনার মূল্যবান সময় খরচ হবে,সবচেয়ে বড় কথা ধর্মীয় রিচুয়াল হলে এর উপর আপনার পরকালীন মুক্তির বিষয় জড়িত সেটা মানার বেলায় কনো প্রশ্ন/যাচাই বাছাই করি না।
আমরা বাংলাদেশী তথা ভারতীয় উপমহাদেশের অধিবাসী মুসলমানরা ভৌগোলিক কারণে বিজাতীয়দের কালচারে প্রভাবিত।ইসলাম অনেক স্মার্ট একটা ধর্ম, এখানে কুসঙ্কারের কোন ঠাই নাই।অগ্যতাবশ্যত প্রায়ই আমরা করে ফেলি শিরক এবং বিদআত এর মত মারাত্নক গুনাহ ।
অনেক স্মার্ট মেয়েকেও দেখি পশ্চিমাদের অনুকরনে বিয়ের পর জামাইয়ের বংশীয় নাম নিজের নামের সাথে জুড়ে দিতে। এটা বিদাত।ইসলাম ধর্মে মেয়েরা নিজের যোগ্যতায়ই সম্মানিত, এবং পরিপূর্ন।পুরুষ যেমন নিজ নাম এবং কখনো নিজ বংশীয় নামে পরিচিতি পায়, নারীর বেলাতেও তাই। বিয়ের আগে ও পরে তার পরিচয় একই থাকে।
রাসূল(সাঃ)বলেন, "যারা স্বজ্ঞানে নিজের পিতা ছাড়া অন্য কারো অধিনস্ত দাবি করে, তাদের জন্য জান্নাত বাতিল ঘোষনা করা হল।(আহামাদ,বূখারীও মুসলিম)
রাসূল(সাঃ) এর কন্যাদের বিয়ের আগে ও পরে সকল সময়ই 'ফাতমা বিনতে মুহাম্মদ', 'জয়নব বিনতে মুহাম্মদ' এভাবে ডাকা হতো।
রাশিফল, পড়তে মজা হতে পারে কিন্তু এটায় বিস্বাস করা মহাপাপ । প্রকিত মুমিন তার ভাগ্য নির্ধারনে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর দৃশ্য অদৃশ্য কোন কিছুতে ভরসা করে না। এটা শিরক। রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
”যে একজন ভবিষ্যতদ্রষ্টা গণকের নিকট গেল এবং সে যা বলে তা বিশ্বাস করল,মুহাম্মদের নিকট যা অবতীর্ণ হয়েছিল সে তা অবিশ্বাস করল।”
[আবু হুরায়রা কর্তৃক বর্নিত এবং আহামাদ ও আবু দাউদ ]
নিম্নলিখিত পরিচিত শব্দ না ?
“মদিনা মসজিদের ইমাম স্বপ্নে দেখেছেন, তারপর খুব ভাল ভাল কথা লেখা থাকবে। তারপর এই লেখাটি কপি করে ১৫ জনকে পাঠলে ১৫ দিনের মধ্যে সুখবর পাবেন আর না পাঠালে ১৫ বছরের জন্য কোন সুখবর পাবেন না। এক ব্যক্তি ১৫ জনকে সেন্ড করার ৩ দিন পরেই লটারি জিতেছে। আর আরেকজন অস্বীকার করায় তা একমাত্র ছেলের এক্সিডেন্টএ মারা গেছে।”
যখন ফেসবুক ছিল না তখনো এসব কথা লিখে লিফলেট বিলি করা হত,বলা হত এটা ফটোকপি করে না বিলালে দুর্ভাগ্য নিশ্চিত! আমাদের ইসলাম শিক্ষা স্যারকে একদিন এমন একটা কগজ দেখানো হলে উনি সবার সামনে এটা ছিড়ে ফেলেছিলেন।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
“আমি তোমাদের যা কিছু করতে বলেছি সেই সব ব্যতীত আর কোন কিছুই তোমাদের জান্নাতের নিকটবর্তী করবে না, এবং যে সকল বিষয়ে সতর্ক করেছি সেগুলো ব্যতীত কোন কিছুই তোমাদের জাহান্নামের নিকটবর্তী করবে না”। (মুসনাদে আস শাফেয়ীই এবং অন্যান্য)
আমাদের জীবনে কল্যাণ কিংবা অকল্যাণ কিছু ভুয়া/বানোয়াট SMS আর চিঠি ফটোকপি করে বিলি করার সাথে বিন্দু মাত্র সম্পৃক্ত নয়। বরং এগুলোতে বিশ্বাস করলে ভাগ্য গণনায় বিশ্বাস স্থাপন করা হয়, যা স্পষ্টত কুফরি। SMS আর চিঠি অন্যকে ছড়িয়ে দেয়ার ফলে ভাগ্যের উন্নতি হবে না দিলে খারাপ হবে এরকম নিশ্চিত জ্ঞান সেই ব্যক্তিকে কে দিয়েছে? আল্লাহ তা’আলা স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন-
আর তাঁর কাছে রয়েছে গায়েবের চাবিসমূহ, তিনি ছাড়া এ বিষয়ে কেউ জানে না। (সূরা আনআমঃ ৫৯)
দেখি কতজন মুসলিম ভাই আছেন নিচের কালিমাটিতে লাইক দেন। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।ভাই, কালিমা অত্যন্ত দামী জিনিস। এটার স্থান যেখানে সেখানে না। কমেন্টে স্থাপন না করে আপনার অন্তরে যদি একটুও স্থাপন করতে পারেন, তাহলেই অনেক লাভবান হবেন।
স্বামী মারা যাওয়ার পরে তাদের সাদা বা হালকা রঙের কাপড় পরা বিদ’আত। কুরআনের কোথাও বা কোন সহীহ হাদিসে এর উল্লেখ নেই।
নানা দাদার মৃত্যুরর পর দেখেছি স্ত্রীর নাকফুল খোলানোর জন্য পড়শীরা ব্যস্ত হয়ে যান,আর বিয়ের পর যদি কেউ নাকফুল না পরে তাহলেও কতিপয় আত্নীয়দের চিন্তার শেষ নাই। কিন্তু ইসলামের কোনখানে এমন কথা বলা নাই। নাকফুল আপনার সাজের অংশ হতে পারে কিন্তু এর সাথে বিয়ের চিহ্নের কোন সম্পর্ক নাই। ইসলামে নারী পুরুষ কারো জন্যই বিয়ের চিহ্নের কোন উল্লেখ নেই।
আধুনিক মায়েরা এখন আর বাচ্চাকে কালো টিপ পরাতে চান না। আপনাদের জন্য সুখবর।বাচ্চাকে সাজানোর উদ্দেশ্য ছাড়া, মন্দ চোখ থেকে তাদের সন্তানদের ' সুরক্ষিত ' রাখতে কপালে কালো বিন্দু পরানো এবং বিশ্বাস করা যে এটা তার শিশুকে কুনজর থেকে রক্ষা করবে(একটা কালো টিপ এর এতই ক্ষমতা !!!) এটা শিরক এর সমতুল্য।এর পরিবর্তে সূরা নাস , সূরা ইখলাছ এবং ফাতিহা সহ সূরা আল ফালাক তেলাওয়াত করতে হবে। আলাহ আমাদের মায়েদের ক্ষমা করুন।
কুরআনের প্রথম কথাটাই হচ্ছে “পড়(জ্ঞান আহরন কর)”। যেখানে বলা হয়েছে এক মূহূর্ত আল্লাহর নিয়ামত নিয়ে চিন্তা করা সত্তর বছরের নফল ইবাদতের চাইতেও উত্তম সেই চিন্তার দরজাটাই আমরা বন্ধ করে রাখছি?
ফেসবুকে কোন ইসলামের বানী দেখে খটকা লাগ্লে সেটা Google করে মিলিয়ে দেখুন, এর শানে-নজুল পড়ে বুঝে নিন
তার পর মানুন।
আরেক দল গোরা পাবলিক আছে এরা কিছুতেই কিছু মানবে না ; আমার আম্মা/আব্বায় কইছে এটাই ঠিক।আমার দাদা দাদী সারাজীবন এই কাজ কইরা আসছে আমাকেও করতে হবে, আরে আপনি বড় হইছেন কই তাদের ভূল দিবেন তা না নিজেই অন্ধকারে পরে আছেন।
কোরআন পড়ুন ইসলাম সম্পর্কে জানুন। আলোচনা, গবেষনা বই পড়ার আগে সহীহ কুরান, হাদীসের বই পড়ুন। শুধু পড়ার মাধ্যমেই আপনি জানতে পাড়বেন। কাউকে ফলো করে কিছুই জানবেন না। পীর ফকির সমাবেশ এ আবালমি কথা বার্তা বইলা নিজেদের দুনিয়া গোছাবে আর সাথে আপনার আখেরাতের ফিউজ কাইট্টা রাইখা দিবে।
৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ভাইয়া যে কোন ধর্মে কুসংস্কার জানে লোভী ধর্ম যাজকশ্রেণী। সব ধর্মের বেসিকই প্রায় এক, মিথ্যা বলো না, মানুষ হত্যা করো না ইত্যাদি। আমারা অমিল আর কুসংস্কার নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে বেসিকটা মানলেই তো আর কোন ঝামেলা থাকে না
২| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫
সুফিয়া বলেছেন: ভাল লাগল। সুন্দর করে লিখেছেন। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ, লেখাটা লিখতে অনেক সময় লেগেছে, অনেক সচেতন থাকতে চেষ্টা করেছি।আমার লেখায় যদি একজনেরও ভূল ভাংে তাহলেই কষ্ট স্বার্থক
৩| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমরা বাঙালি মুসলমানরা আরেকজনের কথা শুনে লাফায়। অথচ একবারও পড়ে দেখি না কুরআন কি বলেছে
৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সেটাই, আর এই সুযোগেই কুসংস্কার মাথা চারা দিয়ে ওঠে, আর দোষ হয় ধর্মের
৪| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
আল ইমরান বলেছেন: সহজ কিছু কথা সহজে বলে ফেলেছেন। যদিও কবি বলেছেন, "সহজ কথা যায়না বলা সহজে।" শুভকামনা।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ, আমি কঠিন কিছু খুব বুঝি আর কঠিন কথা বলতেও জানি না শুভকামনা রইল।
৫| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:০৮
তাল পাখা বলেছেন: আসলে আমরা ধর্মীয় শিক্ষা থেকে অনেকটাই বঞ্চিত।ছোটবেলার মক্তবের আনাকুম,বানাকুম দিয়ে কি আর ইসলাম বুঝা সম্ভম? সুন্দর লিখেছেন।ধন্যবাদ।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সহমত ধন্যবাদ পড়ার জন্য
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন । বেশ ভাল লাগলো ।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪৯
বাংলার ডাকু বলেছেন: “”Dear Muslims be smart ,
ইসলামে কুসঙ্কারের কোন
জায়গা নেই””
-অন্য সব ধর্মের লোকেরা কি আগে থেকেই স্মার্ট হয়ে আছে নাকি তাদের স্মার্ট হওয়ার অধিকার নাই...??
-ইসলাম ব্যাতীত আর সব ধর্মে কি কুসঙ্কারের জায়গা আছে...??
০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: যারা কুসংস্কার মানে না তারাই স্মার্ট তা সে যে ধর্মেরি হোক না কেন, সব ধর্মেরই বেসিক প্রায় এক। কুসংস্কার আনে লোভী ধর্মজাজক শ্রেণী। আমি এখানে স্পেসিফিকলি সুধু ইসলাম নিয়ে কথা বলেছি, তাই নামকরণে ইসলামের উল্লেখ করেছি
৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১৬
হানিফঢাকা বলেছেন: Yes lets study Quran (not just reading). If you study Quran, when the truth reveals to you, can you accept it against your own long lasting belief. For example, you mentioned a hadith that says:
রাসূল(সাঃ)বলেন, "যারা স্বজ্ঞানে নিজের পিতা ছাড়া অন্য কারো অধিনস্ত দাবি করে, তাদের জন্য জান্নাত বাতিল ঘোষনা করা হল।(আহামাদ,বূখারীও মুসলিম)- This clearly contradicts with Quran. Please read Quranic command regarding who we must serve. Can you accept it?
০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আল্লাহ আমাদের কুরআন ও সুন্নাহ এর অনুসরণ করতে বলেছেন। সুন্নাহ শারীয়াতের দ্বিতীয় উৎস। এটা কুরআন এর ব্যখ্যা। এটা কেন কুরআন পরিপন্থী হবে?! বুঝিয়ে বল্লে ভাল হত।
৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৫৯
আনস্মার্ট বলেছেন: ভালো লিখছ
০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:২১
রাশেদুল ইসলাম রাজ বলেছেন: বেশ তথ্য বহুল একটি লেখা। আরও লেখার অপেক্ষায় রইলাম........।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনাদের ভাল লাগলে আরো লিখতে চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৩২
শাহ্ ফখরুল ইসলাম আলোক বলেছেন: এক মূহূর্ত আল্লাহর নিয়ামত নিয়ে চিন্তা করা সত্তর বছরের নফল ইবাদতের চাইতেও উত্তম - তথ্যসূত্রটি দিতে পারবেন?
০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আমার ইন্টারমিডিয়েটে ইসলাম শিক্ষা ছিলো,তখন এটা পড়েছিলাম, এটা সহীহ হাদিস তবে সুত্র এই মূহূর্তে মনে নেই। সময় পেলে পুরানো বই খুজে জানাবো
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৪২
ঘুড়তে থাকা চিল বলেছেন: অনেক কিছু একসাথে জানতে পারলাম ৷
ধন্যবাদ এরকম সুন্দর লেখার জন্যে ৷
০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আপনাকেও পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া
১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইলটা ভাল । কিন্তু পটপট করে এটা বিদাত, এটা শিরক - এই কথাগুলো পছন্দ হলো না । কুসংস্কার মুক্ত হওয়া হয়ত জরুরী, কিন্তু তার জন্য নিজের দেশ-মাটি-ভাষা-সংস্কৃতি বাদ দিয়ে আরব সংস্কৃতিকে ইসলামী সংস্কৃতি হিসেবে চালিয়ে দেওয়াটাও বিপদজনক । আপনার লেখা থেকেই উদাহরণ দেই :
" অনেক স্মার্ট মেয়েকেই দেখি পশ্চিমাদের অনুকরনে বিয়ের পর জামাইয়ের বংশীয় নাম নিজের নামের সাথে জুড়ে দিতে। এটা বিদাত। রাসূল(সাঃ)বলেন, "যারা স্বজ্ঞানে নিজের পিতা ছাড়া অন্য কারো অধিনস্ত দাবি করে, তাদের জন্য জান্নাত বাতিল ঘোষনা করা হল।(আহামাদ,বূখারীও মুসলিম) রাসূল(সাঃ) এর কন্যাদের বিয়ের আগে ও পরে সকল সময়ই 'ফাতমা বিনতে মুহাম্মদ', 'জয়নব বিনতে মুহাম্মদ' এভাবে ডাকা হতো।"
'ফাতমা বিনতে মুহাম্মদ', 'জয়নব বিনতে মুহাম্মদ' এভাবে নাম রাখা আরব সংস্কৃতি, ইসলামী নিয়ম নয় । আপনি অপ্রাসঙ্গিক ভাবে একটি হাদিস উল্লেখ করেছেন, সেখানে পিতা ছাড়া অন্য কারো অধিনস্ত না হবার কথা বলা হয়েছে (এবং তা বিয়ের আগের সময়ের জন্য প্রযোজ্য বলেই মনে করি), নাম রাখা বিষয়ে নয় । ব্লগে উল্লেখিত আপনার নামের ক্ষেত্রেও দেখতে পাচ্ছি তা কিন্তু ঠিক আপনার উল্লেখিত ফরমেট ধারণ করেনি ।
০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪১
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সমালোচনার জন্য ধন্যবাদ। আমি আমাদের সংস্কৃতি বাদ দিতে কখন বল্লাম? কুসংস্কার আর সংস্কৃতি এক জিনিস নাকি? আর আমি "ফাতিমা বিনতে মুহাম্মদ " মানে মুহাম্মদ (সাঃ) এর মেয়ে ফাতিমা এমনটা ডাকা হত বুঝাতে চেয়েছি, সবার নাম এমন থাকতে হবে তা বলি নাই। আর আপনি কি বিয়ের পর নিজের পরিবার ভূলে স্বামীর বংশীয় নাম যোগ করাকে সম্মান জনক মনে করেন? নারীবাদী রা তো এ নিয়ে কথা বলে আসছে অনেক আগে থেকেই।
১৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৩৯
হানিফঢাকা বলেছেন: যারা স্বজ্ঞানে নিজের পিতা ছাড়া অন্য কারো অধিনস্ত দাবি করে.. this command of hadith contradict the command of Quran. can't you see this?
১২ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: একটা সহীহ হাদিস কিভাবে কুরানের সাথে কনট্রাডিক্ট করে? আপনি বুঝিয়ে বলুন। আমার কারো কাছে শিখতে কোন আপত্তি নেই। ধন্যবাদ
১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৯
মন্জুরুল আলম বলেছেন: ভাল তথ্য
০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৫৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
হানিফঢাকা বলেছেন: Because of the word "অধিনস্ত ". It should be only for Allah. If you need details,Please give me the reference of these hadith no, I will back to you.
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আমি ইংলিশ থেকে অনুবাদ করায় ভাষাগত ভূল হয়েছে। এর পরিবর্তে সমার্থক শব্দ সাজেস্ট করলে উপকৃত হব। আমি সমালোচনা কে আমন্ত্রণ জানাই,আপনি আগে পরিস্কার ভাবে বলেননি তাই জানতে চেয়েছিলাম। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
ধমনী বলেছেন: দারুণ লিখেছেন। আপনার চিন্তার কাঠামো বেশ ভালো।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪৬
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: এসব আমাদের জীবনে সারাদিনই ঘটে। অাপু, অাপনি যদি আরেকটু স্মাট হতেন, তাহলে দেখতেন হাজার হাজার ধর্ম সবটাই কুসংস্কারে ভরা। রাগ কইরেন না, আপনার ধর্মটা না হয় বাদই দিলাম