![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০৫.০৭.১৯৯০
আরেকটা বিয়ের সম্বন্ধ এসেছে শুনলাম। প্রথমটা পণ এত বেশি চেয়েছিল যে, হলো না। ছেলেটা দেখতে ছিল উত্তম কুমারের মতো। আমি আরেকটু সুশ্রী হলে হয়তো ওরা এ দিকটাতে একটু ছাড় দিত।
গত জন্মে বোধ হয় বড়লোকের অহংকারী, সুন্দরী মেয়ে ছিলাম। মানুষকে মানুষ বলে গণ্যই করতাম না। তার শাস্তি স্বরূপ এ জন্মে হয়েছি গরিবের কুশ্রী মেয়ে। আবার নাম রেখেছে চাঁদনী।
ধুর! আর লিখব না। মেজাজ খারাপ লাগছে। কাল আবার রিমির বিয়ে। সকাল সকাল উঠতে হবে।
০৭.০৭.১৯৯০
রিমিটা চলে গেল। কাল রাতে ও বাড়িতেই ছিলাম। দুই পক্ষের লোকেরা মিলে অনেক মজা হলো। ছেলের বাড়ির ওরা তো এখানে সম্পর্ক করতে চাইছিলই না। ছেলে রিমিকে না পেলে আত্মহত্যা করবে, এমন হুমকি দেয়ায় রাজি হলো। কত্ত বড়লোক ওরা । পণও দেয়া লাগেনি। অবশ্য প্রেমের বিয়েতে ওসব লাগেও না।
সবার কপালে কি সব হয়? বাবা নেই, দাদার সংসারে কড়াকড়ির মধ্যে মানুষ। যেখানে পান থেকে চুন খসলেই খবর খারাপ হয়ে যায়, সেখানে ওসব ভাবাও যায় না।
কিন্তু বয়সের দোষ বলে একটা কথা আছে। পিসতুত ভাই ঠাট্টার ছলে অনেকবার আমাকে বোঝানোর চেষ্টা করত, সে আমাকে ভালোবাসে। আমি সায় না দিলেও তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতাম। বোধোদয় সেদিন হলো, যেদিন সে পিশির পছন্দের মেয়ে ঘরে নিয়ে এলো। আর আনবেই বা না কেন? আমি তো আর সেই কপাল নিয়ে জন্মইনি যে, আমার জন্য কেউ রিমির বর যেমন করল অমন করবে? যা হোক, নিয়তিকে মেনে নিতেই হবে। কাল নাকি পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে।
০৮.৭. ১৯৯০
আমার বিয়ে মোটামুটি ঠিক। সকালে দেখতে এসেছিল। কথাবার্তায় সবই মিলেছে। দাদা ছেলের প্রশংসায় যতই পঞ্চমুখ হন না কেন, আমার জন্য যে কোনো রাজপুত্র আসবে না, তা আগে থেকেই জানতাম। তবে সকাল থেকেই কেমন অন্য রকম একটা অনুভূতি কাজ করছিল। ইশ! মশা খুব বিরক্ত করছে। আজ আর লিখতে মুড পাচ্ছি না।
১৩.৭.১৯৯০
অনেক দিন পর ডায়রী ধরলাম। আমার বিয়ের কাজ ঝড়ের হতিতে এগোচ্ছে। বাড়িতে অনেক লোক। নিকটাত্মীয়রা মোটামুটি সবাই চলে এসছে। তাই নিরিবিলি লেখা হচ্ছিল না। আমিই যে পাত্রী!
পিশতুতো বোন ঝুমু এসেছিল বরকে নিয়ে। গয়নায় গা- ভর্তি ছিল ওর। জামাইবাবু ওর সব অবদার পূরণ করে। করবেই বা না কেন? প্রেমের বিয়ে এমনই হয়। আর আমারটা তো হবে একটা চুক্তি মাত্র। ওই ছেলে কি আমার সুখ-দুঃখের কথা ভাববে? ঝুমুকে দেখার পর নিজেকে নতুন করে অসুখী মনে হচ্ছিল। ষোল তারিখে আমার বিয়ে। পাত্র, অমিত দাস। সেনাবাহিনীতে চাকুরী করে। ছেলের মা-বাবা নেই। কাকার কছে মানুষ। সেই কাকা অসুস্থ থাকায় বিয়েতে এত তাড়াহুড়া । তিনি ভাতিজার বউ দেখে মরতে চান। বউদি ডাকছে। কাল-পরশুর মধ্যেই সব আত্মীয়স্বজন এসে যাবে। আর বোধ হয় লেখা হবে না।
১৮.০৭.১৯৯০
না । আমি শ্বশুরবাড়িতে না, এ বাড়িতেই। এমন অবস্থায় লিখতে পারার কথা নয়। কলিজাটা ছিড়ে যাচ্ছিল। কাউকে কিছু বলতে পারছিলাম না। লিখে যদি একটু হালকা হওয়া যায়।
একটু দেরিতে বরযাত্রী এলো। তাও মাত্র পনেরোজনের মতো। শুভদৃষ্টির সময় তার দিকে তাকিয়ে দেখলাম, মুখ এমন ফ্যাকাশে, যেন কেউ তাকে জোর করে বন্দুক ধরে বিয়ে করাতে নিয়ে এসেছে। সাত পাক ঘোরা হলেই দাদাকে বলল, তার অতি দরকারি কাজ আছে, যেতে হবে। না গেলে চাকুরী থাকবে না।
তখন আবার দেশে গন্ডগোল চলছিল। দাদা এত সাধল, তাও তারা কেউই থাকল না। আমার দিকে তাকিয়ে শুধু বলল, আসি।
দাদাকে বলল, আমাকে খুব তাড়াতাড়ি একদিন এসে নিয়ে যাবে।
জানতাম, জীবন খুব প্রেমময় হবে না। তাই বলে এতটা অবহেলা? আর লিখতে পারছি না। মাথাটা ঘুরছে।
১৯.৭.১৯৯০
চোখে পানি সামলাতে পারছি না আমি। এও কি সম্ভব? সকালে দুটি চিঠি এলো। একটা আমার আরেকটা দাদার নামে। প্রেরক অমিত দাস। চিঠিটা নিয়ে আমার ঘরে রেখে দিলাম। পড়তে ইচ্ছা করছিল না।
একটু পর দেখলাম, দাদা তৈরি হচ্ছে আমার শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার জন্য। বৌদি আমার মাথায় হাত দিয়ে বলল, বড় ভাল কপাল নিয়ে জন্মেছিস।
আমি কিছু বুঝলাম না। ঘরে এসে চিঠিটা খুললাম।
চাঁদনী,
জানি তোমার মন ভালো নেই। সে দায় আমার। আসলে আমার এ ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। বরযাত্রী নিয়ে রওনা হব, এমন সময় বাড়িওয়ালার বাসার টেলিফোনে খবর এলো কাকা মারা গেছেন। তুমি তো জানো, আমি এতিম । তার কাছেই মানুষ। তার বড় সাধ ছিল আমার বউ দেখার। সে কথা ভাবতেই তোমার মুখটা চোখের সামনে ভেসে উঠল। তখন যদি আমি না যেতাম তবে তুমি হতে লগ্নভ্রষ্টা। আর আমাদের মা-ঠাকুমারা এখানো সব দায় মেয়েদের কাধেই দেন। আমার জন্য তোমার এই পরিণতি কখনোই মেনে নিতে পারছিলাম না। তাই আত্মীয়দের মৃত্যু সংবাদ না দিয়ে বেশি সংকটাপন্ন অবস্থার কথা বলে বাড়িতে পাঠিয়ে দিলাম। পরে আমি কয়েকজন পড়শি আর বন্ধূদের নিয়ে তোমাদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। সেখানে হয়তো দাদাকে সত্যটা বলতে পারতাম। কিন্তু কথাটা একবার আত্নীয় মহলে ফাস হয়ে গেলে তোমার অলক্ষ্মী অপবাদ দিতে কেউ থামত না। এর চেয়েও বড় কথা,কাকা নেই- এ কথা একবার মুখ দিয়ে বের করলে আমি আর স্থির থাকতে পারতাম না।
আমি বোধ হয় এলোমেলো কি সব লিখছি। আসলে সব দায়িত্ব আমার কাধে। তাই তাড়াহুড়া করে শেষ করতে হচ্ছে। আর হ্যাঁ, আমি আমার লক্ষ্মী বউটাকে খুব তাড়াতাড়ি নিতে আসব। তুমি ভালো থেকো।
তোমার অমিত।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
গল্পটা সাত বছর আগে লেখা, তখন সবে মাধ্যমিক পাস করেছি।
আর আমিও কিন্তু ঢাকার লোক (ঢাকা জেলার মেয়ে)
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি সত্যিই বড় ভাগ্য নিয়ে জন্মেছিলেন,
স্বামীর এত কেয়ারনেস কয়জনে পায়।
আপনার দাম্পত্য জীবন সুখময় হোক।
অতি শিঘ্র আপনার স্বামী নিতে আসবে
এই সুখে বিভোর থাকুন।
চমৎকার দিনপঞ্জির জন্য ধন্যবাদ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ভাইয়্যা এটা শুধু একটা গল্প
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বাহ। দারুন গল্প।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: তামান্না তাবাসসুম ,
বাহ , বেশ সুন্দর লিখেছেন ডায়েরীর পাতার আড়ালে !
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাইয়্যা।
শুভকামনা
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: দারুণ!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২
কানিজ রিনা বলেছেন: অসাধারন, গল্প সুন্দর হয়েছে ধন্যবাদ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কানিজ রিনা আপু
শুভ কামনা ।
৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৯
দ্যা গার্ল ইন ব্লু গ্লাসেস বলেছেন: অনেকদিন পর কারোর লেখা টুকরো একটা গল্প পড়ে এরকম মুগ্ধ হলাম, আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটা আমাদের সাথে শেয়ার করবার জন্য।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ দ্যা গার্ল ইন ব্লু গ্লাসেস
শুভ কামনা নিরন্তর ।
৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৪
ফাহমিদা বারী বলেছেন: চমৎকার গল্প। ভালো লাগল খুব।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফাহমিদা বারী আপু
শুভ কামনা
৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
অতঃপর ওরা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো । সুন্দর সমাপ্তিতে ভালোলাগা । চাঁদনী চিঠিটা পড়ার পর তার অনুভূতি জানতে ইচ্ছে করছে !
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন
শুভ কামনা
১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৫২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনিই ভাগ্যবতী সবার থেকে।। ডায়রীর আড়ালের গল্পটাতে অবশ্যই ভাললাগা।।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০১
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ভাইয়্যা এটাতো শুধু একটা গল্প সচেতনহ্যাপী ।
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ
১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬
লিটন কুমার সরকার বলেছেন: সময় নষ্ট হয়নি।ডায়েরীর পাতায় জীবনের ছবি।অনেক ভাল লাগলো।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিটন কুমার সরকার
শুভ কামনা
১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হুমম পড়লাম, ভিন্ন ধরণের লেখা, মনে হলো ডায়রি খুলে পড়ছি ------
”আমি বোধ হয় এলোমেলো কি সব লিখছি। আসলে সব দায়িত্ব আমার কাধে। তাই তাড়াহুড়া করে শেষ করতে হচ্ছে। আর হ্যাঁ, আমি আমার লক্ষ্মী বউটাকে খুব তাড়াতাড়ি নিতে আসব। তুমি ভালো থেকো।”
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ লাইলী আরজুমান খানম লায়লা আপু
শুভ কামনা
১৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আসলে এটাই সত্যি চোখে যা দেখা যায় ,সব সময় ধ্রুব সত্য নয় ।
লেখায় ভালোলাগা ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা আপু
শুভ কামনা
১৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
একলা ফড়িং বলেছেন: বাহ শেষটা দারুণ ছিল! হঠাৎ করে মন ভালো করে দেয়ার মত !
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ একলা ফড়িং
শুভ কামনা রইল
১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
রাজিব হোসেন পানি বলেছেন: আপনি সত্যিই বড় ভাগ্য নিয়ে জন্মেছিলেন,
স্বামীর এত কেয়ারনেস কয়জনে পায়।
আপনার দাম্পত্য জীবন সুখময় হোক।
অতি শিঘ্র আপনার স্বামী নিতে আসবে
এই সুখে বিভোর থাকুন।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ভাইয়্যা এটাতো শুধু একটা গল্প ।
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ
১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
আমি ইহতিব বলেছেন: সুন্দর গল্প। ভালো লাগলো।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমি ইহতিব ।
শুভ কামনা রইল
১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪
পার্থ তালুকদার বলেছেন: ভালো তো !
ভাবছিলাম বিরহ ! এখন দেখি মিলনাত্মক ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পার্থ তালুকদার ।
শুভ কামনা রইল
১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: হ্যাপি এন্ডিং
গল্প লেখার স্টাইল ভাল লেগেছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এডওয়ার্ড মায়া ।
শুভ কামনা রইল
১৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: দারুন একটা প্রেমের গল্প পড়লাম । বিরহ নেই ।শেষ টা খুব ভালো ছিল । কোনো আশাহীন মানুষ হঠাৎ করে এত ভালোবাসা পেলে সত্যিই খুব ভালো লাগে ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ নূর-ই-হাফসা
শুভ কামনা রইল
২০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার কোন গল্প বা কবিতা পড়তে গেলে সবার আগে মনে হয় এইটা আগে পড়া হয় নাই তো! মানে রি-পোস্ট পড়তে পড়তে এখন এই অবস্থা হয়ে গেছে আরকি। তবে এইটা যে পড়ি নাই, সে বিষয়ে আপাতত নিঃসন্দেহ আছি!
গল্প মোটামুটি ভাল লাগছে। বিশেষ করে লেখার স্টাইলটা চমৎকার। মনে হচ্ছিল যেন চুরি করে কারো ডায়েরি পড়ছি। চাঁদনী নামটাও খুব সুন্দর! ঐ নামটা শুনলেই মনের মধ্যে কেমন জানি একটা জ্যোৎস্না দেখছি জ্যোৎস্না দেখছি ভাব চলে আসে...
শুভ কামনা জানবেন!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: হাহাহা, ফেসবুকে রিপোস্ট দেই, কিন্তু ব্লগ পোস্ট সবসময়ই নতুন। এই গল্পটা যদিও ছয়/সাত বছর আগের লেখা, তখন এস এস সি পরীক্ষার্থী ছিলাম।
আপনি কিভাবে যে এতো মজা করে মন্তব্য করেন !
শুভ কামনা
২১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
ফয়সাল রকি বলেছেন: গতমাসের রহস্য পত্রিকায় একটা গল্প পড়েছিলাম। নামটা মনে নাই। আপনার লেখার মতোই ডায়েরীর পাতা ছিল। সেটাও ভালো লেগেছিল, আপনার লেখাও ভাল লেগেছে। চিঠিটা পড়ার আগে পর্যন্ত মনে হচ্ছিল, এই বুঝি ডিভোর্স হয়ে গেলো! যাক শেষ পর্যন্ত মেয়েটার দুঃখ কিছুটা কমিয়ে দিয়েছেন তাহলে। +++
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আমার এই গল্পটা ২০১১ সালের 'মৌচাকে ঢিল' ভালবাসা সংখ্যায় প্রকাশিত।
আন্তরিক মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ফয়সাল রকি
২২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৫
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: দেরীতে পড়লাম। মুগ্ধ হলাম। আপনার লেখার হাত খুবই ভাল। লিখতে থাকুন।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সম্রাট ইজ বেস্ট ।
শুভকামনা
২৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
Ssqure Ahmed বলেছেন: বিষম ছিল
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: বিষম শব্দটাকে ইতিবাচক না নেতিবাচক হিসেবে ধরবো বুঝতে পারছি না !
২৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪
অজানিতা বলেছেন: সুন্দর! সুন্দর! সুন্দর!
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ ! ধন্যবাদ ! ধন্যবাদ !
২৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২২
ব্যর্থ সৈনিকের দিনলিপি বলেছেন: জোস এন্ডিং
২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ !
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
ঢাকার লোক বলেছেন: গল্পটা বেশ হয়েছে! লেখার স্টাইলও সুন্দর এবং সাবলিল!!