![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরো নাম: তানভীর হোসাইন জন্ম: ২৭ এপ্রিল , ১৯৯১। শখ : ফটোগ্রাফি। লেখাপড়া : এম.বি.বি.এস (4th year) । নিজের মধ্যে ভালো লেখার চেষ্টা সবসময় থাকে..... আমি সবসময় আশা করি আমার কোন ভুল হলে সবাই আমাকে অবগত করবে.... আমার কোন ভুল যদি কেউ বলে এতে আমি অনেক বেশী খুশী হই এবং তা সংশোধনের চেষ্টা করি.......
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্রপতির পদ নিয়ে জটিলতা তৈরি হতে পারে। কেননা সংবিধানের ৫০ (১) অনুচ্ছেদে বলা আছে, রাষ্ট্রপতি তার কার্যভার গ্রহণের তারিখ হতে পাঁচ বছর পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন। সুতরাং গুরুতর কোনো অভিযোগে তাকে যদি ইমপিচ বা অভিশংসন করা না হয়, সেক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতিকে তার পদ থেকে সরানো বেশ কঠিন। আবার অভিশংসন করতে হলে সংসদের দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোট দরকার হবে। তবে আগামী নির্বাচনে আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে এই জটিলতার আশঙ্কা নেই।
সংবিধানের ১২৩ (২) অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সে হিসাবে আগামী ১৯ জুনের মধ্যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করতে হবে। রাষ্ট্রপতি সরাসরি ভোটে নয়, সংসদ সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন। তবে তফসিল ঘোষণাসহ এই নির্বাচন পরিচালনা করে নির্বাচন কমিশন।
মোঃ জিল্লুর রহমানের পরে কে হচ্ছেন দেশের রাষ্ট্রপতি, তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলছে। দুজন ব্যক্তির নাম এক্ষেত্রে শোনা যাচ্ছে। বর্তমানে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে থাকা অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ (স্পিকার) এবং সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।
এ দুজনের যাকেই রাষ্ট্রপতি করা হোক না কেন, আগামী নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসবে, তাদের নানাবিধ রাজনৈতিক জটিলতার মধ্যে পড়তে হতে পারে। এমনকি দেশের রাজনীতি যেভাবে সংঘাতময় হয়ে উঠেছে, তা অব্যাহত থাকলে এক পর্যায়ে জরুরি অবস্থা জারির মতো অপ্রিয় কাজও রাষ্ট্রপতিকে করতে হতে পারে। আবার এমন কাউকে রাষ্টপ্রতি করার ব্যাপারে আওয়ামী লীগ চিন্তা ভাবনা করবে, যিনি নির্বাচনের আগে আগামী আট-নয় মাস এবং নির্বাচন পরবর্তী চার বছর (মোট পাঁচ বছর) দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
কিন্তু জটিলতা তৈরি হতে পারে যদি আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে হেরে যায়। সেক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন দল চাইবে তাদের দলের মধ্য থেকে কাউকে রাষ্টপ্রতি করতে। কিন্তু যদি তাদের দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকে এবং রাষ্ট্রপতিকে ইমপিচ বা অভিশংসন করতে ব্যর্থ হয় এবং রাষ্ট্রপতি নিজের থেকে যদি পদত্যাগ না করেন, তাহলে পরিস্থিতি খুবই ঘোলাটে হবার আশঙ্কা আছে। যদিও ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের পুরো শাসনামলেই রাষ্ট্রপতি ছিলেন বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ, যিনি আওয়ামী লীগ নেতা ছিলেন না
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
তানভীর৪২৭ বলেছেন: ভালো করে পড়লে আশা করি বুঝবেন
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: লেখাটা জটিল লাগছে, বুঝা গেছেনা।