![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আহারে এমন অবিশ্বাস, ফোন ডেড ছিল না ডেড করে রাখা হয়েছে? এমন অদ্ভুদ কাণ্ড। সরকার ফোনালাপ প্রকাশ করে নিজের অবস্থান শক্তিশালী করল না আরো দুর্বল করল? বিরোধী নেত্রীকে যেভাবে ফোনে বলতে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী নেত্রী তার ষোল আনাই ব্যবহার করেছেন বলে মনে হয়।
রেকর্ড করা দোষের নয়, কিন্তু এটি প্রকাশ করে সরকার তার প্রকৃত অসত উদ্দেশ্য আরেকবার জনগণের নিকট প্রকাশ করে দিল। আমি পুরো রেকর্ডটি আবার শুনলাম, কেউ লাভবান হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না। কিন্তু জনগণ কিছু অকাট্য যুক্তি শুনল বিরোধী নেত্রীর, যার প্রতিক্রিয়া অচিরেই জনগণের আলোচনায় পাওয়া যাবে।
১৭৩ দিন হরতাল দেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী কি অস্বীকার করতে পেরেছেন? বিশ্বজিতের উপর বর্বর হামলা এবং হত্যার কথা প্রধানমন্ত্রী কি অস্বীকার করতে পেরেছেন? কি লাভ হল এটা প্রকাশ করে এখনো আমি বুঝতে পারছি না। প্রধানমন্ত্রী পুরো সময় শুধু হরতাল প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে সময় নষ্ট করেছেন, কদাচিৎ সব দলীয় সরকারের কথা বলেছেন। যেখানে বিরোধী নেতা বহুবার নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের দাবী প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেছেন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ভবিষ্যতে অস্বীকার করা অসম্ভব হবে বলা যে, বিরোধী নেত্রী তার দাবী পরিস্কার করেন নি।
কেন দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা কঠিন? ফোনালাপটি তারই প্রমাণ। প্রধানমন্ত্রী জানতেন ফোনালাপটা রেকর্ড করা হচ্ছে , তাই তিনি অনেকটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে বিরোধী নেত্রীকে আক্রমণ করেছেন। আর বিরোধী নেত্রী জানতেনই না এটি রেকর্ড করা হচ্ছে । Level playing field is also absent here।
No other alternatives available.
We want phono live conversation or
live telecast of conversation between
two leaders. Otherwise they will just kill
time focusing on all the past issues
and upset each other.
I have a request to PM, she must be cool
at the time of
conversation because she is PM, her
responsibilities are more than opposition leader.
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
কোবিদ বলেছেন:
এটা বাংলাদেশের প্রধান দুই নেত্রীর ফোনালাপ। নেত্রীরা কাজ করেন জনগণের জন্য। তারা জনগণকে কি ভাবেন, দেশের জন্য কী ভাবেন তা জণগনের জানা উচিৎ। যেহেতু দুই নেত্রীর এটা কোন নিষিদ্ধ আলাপ নয়
তা জনগণ জানতেই পারে। প্রকাশ যে ই করে থাকুক তাকে ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর বরাংবার অনুরোধের জবাবে বিরোধী দলীয় নেত্রীর একগুয়েমী এবং হরতালে তিনি বাসা থেকে বের হননা শুনে অবাক ই হতে হলো। হরতাল দিয়ে তিনি সুরম্য প্রসাদে সুরক্ষিত থাকেন আর তার পক্ষে বলি হয় সাধারণ জনগণ।
কয়েকদিন আগে রাজনীতিবীদ ও এরশাদের আমলের ডাক ও টেলিফোন মন্ত্রী কাজী ফিরোজ রশীদ এক টকশোতে বলেছেন রেড টেলিফোন কখনোই ডেড থাকেনা। কারণ এর জন্য আলাদা স্টাফ থাকে এবং প্রতিদিন এর লাইন পরীক্ষা করা হয়। সুতরাং বিরোধী দলীয় নেত্রীর রেড ফোন ডেড ছিলো তা অসত্য।
বিরোধী দলীয় নেত্রী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভায় বলেছিলেন, হরতাল ও সংলাপ একই সাথে চলবে। তা হলে কেন প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবে সংলাপে বসতে অস্বীকার করলেন। তা ছাড়া তার শর্ত ছিলো তত্বাবধায়ক সরকার মেনে নিলে আলোচনায় বসবেন। আরে তত্ববধায়ক সরকার মেনে নিলে সংলাপের দরাকারটা কী?
বিরোধীদলীয় নেত্রী প্রথমে বললেন হরতাল প্রত্যাহার কারা সম্ভবয় নয় কারন এটা তারা একার সিদ্ধান্ত নয়। আবার বললেন তত্বাবধায়ক সরকার মেনে নেন তা হলে এখনই হরতাল প্রত্যাহার করা হবে!! এমন বক্তব্যের গ্রহণযোগ্যতা আছে কী?
দেখুন প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলীয় নেত্রীর ফোনালাপ
Sheikh Hasina_Khaleda Zia Leaked Phone Conversation
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
তানভীর আরিফ বলেছেন: ধন্যবাদ, এই নেত্রীদের জন্য আমরা লিখি এটিই তো উনাদের চরম পাওয়া। শুধু এইটুকু বলব যে প্রোগ্রামের কথা আপনি বলেছেন, সেই প্রোগ্রামের উপস্থাপক ইহা নিশ্চিত করেছিলেন এবং বলেছিলেন সরকারের দায়িত্ব প্রাপ্ত অফিস হতে ইহা নিশ্চিত করা হয়েছে যে ফোনটি অনেক দিন ধরেই বিকল। সরকার এইসবকে আমলেই নেই নি হয়তঃ আরো একটি নোংরামীর জন্য।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
লেহালুয়া বলেছেন: কোবিদ ভাই,
একজন চাচ্ছেন নির্বাচনের একটি নিরপেক্ষ প্ল্যাটফর্ম যেখানে সব দলের জন্য সমান লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকবে। আরেকজন চাচ্ছেন তার অধীনে নির্বাচন হতে হবে যেখানে লেভেল প্লে ফিল্ড সমান থাকার সুযোগ নাই। কার দাবিটা গ্রহণযোগ্য বুকে হাত দিয়ে বলেনতো?
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: আমার মনে হয় এরদ্বারাও অন্য কোন উদেশ্য রয়েছে ।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
কারাবন্দী বলেছেন: আওয়ামী চালে না যেয়ে ভাল করেছেন বেগম জিয়া
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
অডিও টেপ প্রকাশ করে আওয়ামীলীগ আবারো ধরা খেলো।
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
অরিয়ন বলেছেন: বিরোধী দলিয় নেত্রী স্পষ্ট করে বেলেছেন নিতিগত ভাবে নির্দলিয় সরকারের দাবি মেনে নিলে যেকোন সময় আলোচনায় বসতে তিনি রাজি, নির্দলিয় সরকারের দাবি এখন জনদাবিতে পরিনত হয়েছে। আর আজকে পত্রিকায় দেখলাম ডেড ফোন সচল করা হয়েছে, রেডফোন যদি ডেড না থাকে তা হলে কি সচল করলো ? আসলে উনি যেমন অন্যকেও তেমনই ভাবেন।
এই তত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে হাসিনা জামায়াতকে সাথে নিয়ে ১৭৩দিন হরতাল, জ্বালাও পোড়াও, বাসে গান পাউডার দিয়ে মানুষ মেরে এখন সাধু সাজতে চান। তার একগুয়েমির কারনেই আজ দেশের এই অবস্থা। তার ও তার দলের অপকর্মের কারনেই আজ ক্ষমতা ছাড়তে এতো ভয়।
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
আখিলিস বলেছেন: যে ভাষায় খালেদা জিয়া কথা বললো তা অন্ত:ত কোন ভদ্র কূটনৈতিক বাচনভংগী না। আর নিজেই আল্টিমেটাম দিল ৪৮ ঘন্টার কিন্তু শেখ হাসিনা ২০ ঘন্টার মধ্যে ফোন করার পরেও উনি হরতাল চালিয়ে গেলেন - মিথ্যাবাদী মোনাফেক একেই বলে। ইস্যু ভিন্ন হতেই পারে কিন্তু তাই বলে নুন্যতম ভদ্রতাবোধ কথার ভেতর থাকবে না কেন? অথচ, শেখ হাসিনা যে যথেষ্ঠ ভদ্রভাবে এবং ঠান্ডা মাথায় কথা বলল, তা শুধুমাত্র বয়রা না হলে সবাই স্বীকার করবে । এইজন্যই মুরুব্বিরা আগে বিয়ের সময় মেয়ের চেহারার চেয়ে বংশপরিচয়কে বেশী গুরুত্ব দিতেন ।
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
রাহুল বলেছেন: এতো খুশির কি হইলো? রেড ফোন ডেড হয়না এটা বলদ জনতা জেনে ফেলছে।রেড ফোনে রেডর্ডিংও হ্য়না তাও জানা হয়ে গেছে।খালেদা রেড ফোনে কথা না বলে নিজেই ফাসছে ।এটা মোবাইল সংলাপছিলো যা আপারেটের থেকেই পাও্য়া যায়।
আর পুরু ফুনালাপ শুনে জাতি জেনে গেছে বিএমপির মেরুদন্ড বলে যে কিছু এখন আর নাই।সব থেকে বড় কথা বস্তির ঝগড়াও আরো মধুময় হয় কিন্তু এটা? খালেদা ভাবতেই পারেনাই এটা জাতি কভু শুনে ফেলবে নয়তো এমন ঝগড়া কখনো করতোনা। সেইম...........
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
চলতি নিয়ম বলেছেন: কানার সুখ মনে মনে
খালেদা জিয়ার কথাবাত্রা ছিলো অসংলগ্ন এবং মিথ্যায় ভরা.....
>>যেমন একবার বলছেন রেড ফোন ডেড ছিলো অনেক দিন যাবত আবার বলছেন উনি ওই ফোনের পাশেই বসে ছিলেন ফোনের অপেক্ষায়??
>> আর ফোন যদি ডেড ই থাকে তাহলে উনি কি প্রধান মন্ত্রী কে জানিয়েছিলেন যে উনাকে রেড ফোনে পাওয়া যাবে না। যেহেতু প্রধান মন্ত্রী উনার সাথে ফোনে কথা বলতে চেয়েছেন। প্রধান মন্ত্রীর সদিচ্ছা ছিলো বলেই রেড ফোনে না পেয়ে পরে মোবাইলে হলেও যোগাযোগ করেছেন। তার প্রতিদানে উনি কি কি বলেছেন সেটা সবাই শুনেছে।
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
হাসিব০৭ বলেছেন: রাজনৈতিক কথপোকথন যদি জনগনের সম্পত্তি হয় তাহলে ভারত বাংলাদেশের সকল চক্তুই তো জনগনের সম্পত্তি। ত্হলে ওগুলো কেন কখনই প্রকাশ করা হয় না?
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
নীলতিমি বলেছেন: