| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাড়ি চলছে। গাড়িতে অমিত ও মাহিমা চৌধুরী।
সুরভীকে পড়াতে যাওনি আজ?
না। প্রতিদিন তো যাই না। শনি সোম বুধবার।
আমার কাছে চলো। রাতে তোমাকে পৌঁচ্ছে দেব। না তোমার কোনো কাজ আছে?
না। সমস্যা নেই। আজ আমার ছুটি।
মাহিমা চৌধুরী ও অমিত বাড়ি এল। রুমে ঢুকল।
অমিত পত্রিকা পড়তে লাগল।
তুমি একটু বসো। আমি স্নান করে নিই।
স্নান করছে মাহিমা চৌধুরী। স্নান শেষে শাড়িটা সুন্দর করে পরছেন তিনি।
অমিত দরজায় দাঁড়িয়ে দেখছে।
বসো। আমি কফি আনছি।
শাড়িটা ভালো মানিয়েছে।
মাহিমা চৌধুরী মিষ্টি করে হাসল।
কফি খাচ্ছে তারা। মাহিমা দারুণ আবেদনময়ী হয়ে বসে আছেন সোফায়।
অমিত কফি খাচ্ছে।
আমি কী করবো ম্যাম? বুঝে পাচ্ছি না।
এখন এই পরিবেশটাই ইনজয় করো। অন্য চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেল।
পারা যায় না ম্যাম। আমার জায়গায় আপনি হলে এটা পারতেন না। রাত তো হল। আমি যাব। থ্যাঙ্কস।
চলে যাবে?
যেতে মন চাই না। তারপরও রাত তো অনেক হল।
দাঁড়াও। আমি এগিয়ে দিয়ে আসছি তোমায়।
না। আপনি আর বাইরে কেন যাবেন? আমি রিক্সা নিয়ে চলে যাব।
অমিত চলে গেলে মাহিমা চৌধুরী বিছানায় শুয়ে পড়লেন।
উনার চোখে স্বপ্ন ভেসে এল। অমিত ও তিনি যেন বিছানায় শুয়ে আছেন।
অমিত মদ খেয়ে মাতাল অবস্থায় মাহিমা চৌধুরী দরজার সামনে এসে কলিংবেল টিপেই যাচ্ছে। দরজা খুলেই অবাক হল সে।
একি! এতরাতে! তুমি হলে যাওনি?
হল। কীসের হল। এটাই আমার হল। আমি এখানেই থাকব। এটা আমার ম্যামের বাসা।
মাহিমা চৌধুরী অমিতকে কাঁধে নিয়ে বসাল।
তুমি মদ খেয়েছো?
না। না। আমি মদ খাইনি। আমি মদ খাইনি।
মাহিমা চৌধুরী তাকে তার বিছানায় শুইয়ে দিলেন। ঘুম চলে গেল অমিত।
মাহিমা চৌধুরী সারারাত সোফায় ঘুমালেন।
©somewhere in net ltd.