![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“মিষ্টি কুমড়া ৯ টাকা, ডিম টাকা/পিস, চম্পা কলা ২ টাকা/পিস, মিনিকেট চাল ৩৭ টাকা/কেজি, পিঁয়াজ ১৮ টাকা/কেজি, রুই ১৮৫ টাকা, পাঙ্গাশ ৯৫ টাকা, তেলাপিয়া ১৪৫ টাকা, গরুর মাংস ৩৯০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ২০৮ টাকা এবং তরমুজ ১৭০ টাকা”। প্রায় প্রত্যেক সপ্তাহেই মোবাইলে অনেক জনপ্রিয় একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর থেকে এরকম খুদে বার্তা আসে।
স্বাভাবিকভাবেই দামটা অনেক আকর্ষণীয়ও মনে হয়! সব কিছু একটি সুন্দর পরিবেশে গুছানো, তাও আবার তুলনামূলকভাবে কম দামে পাওয়া যায় বলে খুবই খুশী মনে কেনাকাটা করার আগ্রহ জেগে উঠে। তো অনেক আগ্রহ নিয়ে খুশী মনে গেলেন কেনাকাটা করতে! সুন্দর করে সব উপাদান গুলো গুছানো, একই জায়গাতে সব কিছু পাওয়া যাচ্ছে, দামও কম মনে হচ্ছে, মোটকথা সবই এ প্লাস। তো কেনাকাটা শেষে যখন বিল দিতে গেলেন তখন দেখলেন ৫% ভ্যাটসহ বিল হয়েছে ৪৭৬.২৪ টাকা। আপনি আপনার কাছে থাকা ৫০০ টাকার একটা নোট দিলেন এবং তারা ফেরত দিলো ২৩ টাকা। এবার? ৫% ভ্যাট দিতে আপনার কোন আপত্তি নেই! কিন্তু সেটা পরিশোধ করেও হিসেবে আপনার ফেরত পাওয়ার কথা ২৩ টাকা ৭৬ পয়সা। কিন্তু বাংলাদেশে পয়সার লেনদেন একেবারেই বাদ হয়ে যাওয়াতে ঐ পয়সাটা নিয়ে কেউ কোন প্রশ্ন করে না। কিন্তু একবার ভেবে দেখেন তো, ঐ দোকানে তো সারাদিনে আপনি একা কেনাকাটা করছেন না! কম করে হলেও দৈনিক ৫০০ লোক কেনাকাটা করে থাকে। প্রত্যেকের কাছ থেকেই যদি এভাবে গড়ে ৭৬ পয়সা করে রেখে দেয় তাহলে দিন শেষে কত টাকা ওদের উপরি আয় হল? ৩৮০ টাকা। ভাবুন তো, সারাদেশে তাদের যতগুলো স্টোর আছে তাহলে সবগুলো মিলিয়ে তাদের দৈনিক কত টাকা উপরি আয় হচ্ছে? শুধু এখানেই শেষ না! মুদির দোকানে ১ টাকা খুচরা না থাকলে তারা অন্তত ১ টা চকলেট দেয়। কিন্তু এসব ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে ১ টাকা খুচরা না থাকলে কোন চকলেট দেয়ার ও সিস্টেম নেই। একটু ভেবে দেখুন তো, এরা কি তাহলে প্রত্যেকটা পণ্যের দাম এভাবেই নির্ধারণ করে যেন ৫% ভ্যাট যোগ করার পর দামটা পয়সায় গিয়ে শেষ হয়?
এবার আসুন ঢাকার অন্যতম ব্যায়বহুল, আধুনিক ও ব্যস্ততম হসপিটালগুলোর মধ্যে একটির গল্প বলি। এটি অনেক নামকরা একটি হসপিটাল, যেখানে রয়েছে মনোরম পরিবেশে ভালো মানের খাবারসহ একটি ক্যান্টিন। আপনি সেখান থেকে ১ টি বিফ বার্গার এবং একটি চিকেন স্যান্ডউইচ নিলেন। বিল দেয়ার সময় কাউন্টারের লোকটি বলল “ম্যাডাম, এটার সাথে আপনি একটা জুস পাবেন”। আপনি ভাবলেন যে, বাহ! কমপ্লিমেন্টারি জুস! ভালো তো! কিন্তু বিল পরিশোধের সময় দেখলেন ঐ জুসের বিলটাও তাতে যোগ করা। হ্যাঁ, ইহা তাদের একটি কম্ব প্যাকেজ। আপনি চান বা না চান, খেতে হলে ঐ জিনিসের বিল পরিশোধ করেই আপনাকে খেতে হবে। খুব দারুন এবং ধূর্ত একটি মার্কেটিং পলিসি। যেহেতু এমন জায়গায় গিয়ে নিজের ঠাট বজায় রাখতে গিয়ে কেউই আর এসব নিয়ে প্রশ্ন তুলে না, তাই তারা ঐ সুযোগটাই ব্যবহার করছে।
এভাবে এসব সেবা নির্ভর প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পদ্ধতি নিয়ে লিখতে গেলে কখনই শেষ করা যাবে না। কিন্তু তার পিছনে শুধু এসব প্রতিষ্ঠানগুলোই দায়ী নয়। দায়ী আছে সরকারি কর্তৃপক্ষও। এসব বিষয়গুলো তদারকি করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য নেই কোন আলাদা প্রতিষ্ঠান। তবে মাঝে মাঝে যদিও মোবাইল কোর্ট অমাবস্যার চাঁদের মত উঁকি মারে! কিন্তু বাংলাদেশে একটা বড় অংশ রয়েছে যারা যে যেখান থেকে পারছে সাধারণ জনগণকে ঠকিয়ে নিজের পাল্লা ভারী করছে। আর কেউ যদি সেটা সবার সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করে, তবে ঐ ব্যক্তির মুখও যেভাবে হোক বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। প্রতিবাদ করতে গিয়ে কেউ কেউ নিজেও আবার এসবেরই অংশ হয়ে যাচ্ছে। জানিনা এর শেষ কোথায়!
একটি সুন্দর সমাজের অপেক্ষায় রইলাম।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
Rahat Islam বলেছেন: বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি ভাই দেশের কোন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরেই কৃষি পণ্যের ওপর ভ্যাট নেয় না, টাকার পরিমাণ ০.৫০ এর উপরে গেলেই পুরা ১ টাকা নেয়া হয়, মানে যদি বিল ৪৭৬.২৪ টাকা আসে তাহলে ৪৭৬ টাকা নেয় আর ৪৭৬.৭৬ আসলে ৪৭৭ টাকা নেয় । তবে হাসপাতালের ব্যাপারটা বলতে পারলাম না। আসলে কোন কিছু কেনার আগে clearly জেনে তারপর কেনাই ভাল তাই না?
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
মিষ্টি বলেছেন: আমার লেখাটি পুরোপুরি বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই লেখা! কোন ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য নয়। আমার কাছ থেকে বিলটা ৪৭৭ টাকাই রাখা হয়েছিল।
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
জিয়ানা বলেছেন: ভাল বলেছেন! এসব ধূর্ত নামকরা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া উচিত। কিন্তূু নেয়া হয় না। পোস্ট ভাল লাগলো।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই বিষয়ে ২০১২ সালে আমি একটা পোস্ট লিখেছিলাম। এইভাবে পয়সা মারার ধান্দার নাম রাউন্ডিং এ্যাডজাস্টমেন্ট।
দূর্নীতির আরেক চিত্রঃ রাউন্ডিং এ্যাডজাষ্টমেন্টের নামে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে হাজার হাজার টাকা। নেই কোন নীতিমালা
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭
রায়হান মজিদ বলেছেন: Its very easy to avoid this incident, if we use local Grocery shop instead of those super market, to avoid this 5% tax & extra rounding off. Very Simple.
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২৫
ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: খুব ভেবে দেখার মত বিষয়। আগে এভাবে ভাবিনি। আগে মিষ্টির স্বাদ মিষ্টিই লাগতো এখনকার মিষ্টি যে এত ঝাল টক কড়া স্বাদের জানতাম না তবে খেতে ভালই লাগল। ধন্যবাদ কড়া মিষ্টি ।।
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬
মহা সমন্বয় বলেছেন: প্রতিজনের কাছ থেকে ৭৬ পয়সা বাঁচিয়ে দৈনিক গড়ে ৩৮০ টাকা উপরি ইনকাম করে এটা সবাই দেখে। কিন্তু সবাই দেখে না একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর চালাতে কত খরচ আর কত ঝামেলা পোহাতে হয়। প্রতিদিন কত শাক সবজি ওদের নষ্ট হয়ে যায় কত ফল নষ্ট হয়ে যায় এগুলা কেউ দেখে না। সবাই শুধু নিজের ভাগটাই দেখে যে কম পড়ল কি না।
কোন দোকানদার যদি বলে আমি এটা টাকা দিয়ে কিনছি এইডা নষ্ট হইছে তাতে কি এইডা আপনার কিনতে হবে তাহলে কি তা কেউ কিনবে? কেউই কিনবে না, আর তাই দোকানদাররা তাদের এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে একটু ভিন্ন উপায়ে মার্কেটিং করে আর কি। আর মার্কেটিং এর মধ্যে একটু চালাকি করা,একটু বাড়িয়ে বলা দোষের কিছুই নাই, দুনিয়ার সবাই তাই করে।
যুদ্ধ,ভালবাসা, আর মার্কেটিং এ মিথ্যা বলা যায়েজ আছে।
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৫
মিষ্টি বলেছেন: সব ব্যবসাহিরাই নিজের লাভের অংশ রেখে তারপর বিক্রি করে। কতটুকু নষ্ট হবে সেসব হিসেব করেই দাম নির্ধারণ করে থাকে। কিন্তু এখানে ওসবের পরেও আরও একটা অংশ তারা হাতিয়ে নিচ্ছে।
আর আপনি যে বললেন নষ্ট হওয়ার টাকা তারা কখনও চায় না, কেনই বা চাইবে? আপনি যে খুন করেননি, সেই খুনের জন্য আপনাকে শাস্তি দিলে আপনি মানবেন?
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
খুটি বলেছেন: লেখক ঠিকই বলেছেন। কতটুকু নষ্ট হবে সেসব হিসেব করেই দাম নির্ধারণ করে থাকে। আমার বাসা থেকে ১০ মিনিটের হাটা দূরত্বে একটি পাইকারী সবজি বাজার। তার একটু আগেই জনপ্রিয় একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। দুই জায়গায় দামের পার্থক্যটা আসলেই বেশি। পাইকারী বাজারে আপনি যেই সবজি ৫ কেজি কিনবেন ১০০ টাকায় সেটাই ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে কিনতে হবে ৩০-৩৫ টাকা প্রতি কেজি। আর সাথে তো ভ্যাট আছেই।
৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ভাল বিষয় তুলে ধরেছেন।
এসব ধুরন্তর ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে প্রশাসনও নিরব।
১০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: বলিয়া বলিয়া হয়রাণ হয়েছি
পেয়েছি শুধু গঞ্জনা,
নাকে তাই খত দিয়েছি
কিছুই আর বলবনা!!
১১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
খালিদ হোসাইন বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: বলিয়া বলিয়া হয়রাণ হয়েছি
পেয়েছি শুধু গঞ্জনা,
নাকে তাই খত দিয়েছি
কিছুই আর বলবনা!!
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: তো পয়সার ব্যাপারে কী করা যাবে? ২৪ পয়সা কীভাবে ফেরত দেবে উপায়টা একটু বাতলে দেন।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৫২
মিষ্টি বলেছেন: আপনি হয়ত আমার লেখাটি পুরো পড়েননি! মুদির দোকানগুলোতে আমাদের পয়সা দিতে হয় না। কিন্তু সুপার শপ গুলোতে ওরা দামটা এমন ভাবে নির্ধারণ করে যেন পয়সায় গিয়ে ঠেকে।
১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এক কাজ করা যায়, ৫০ পয়সার বেশি হলে গ্রাহক দেবে, কম হলে রিটেইলার দেবে।
অথবা
একটি বাকি খাতা চালু করা যায়।
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৩
পাকাচুল বলেছেন: কাঁচা জিনিস, সবজিতে ভ্যাট নেয় না।
রাউন্ডিং টা সবখানেই আছে। শুধু সুপার মার্কেটের দোষ দিয়ে লাভ নাই। আপনি ব্যাংকে যদি বিদ্যুত/ পানির বিল জমা দিতে যান, তারা আপনার থেক ২৯৮.৫০ টাকা আসলে ৩০০ টাকাই নিবে। (বিশেষ করে সরকারী ব্যাংক গুলো)
সুপার মার্কেটে আপনি যদি ২৩ পয়সা দাবী করেন, তবে সেটা কারো পক্ষে দেওয়া সম্ভব না। বাংলাদেশ ব্যাংকও আপনাকে দিবে না।
যারা সুপার মার্কেট থেকে কেনাকাটা করে, তাদের ৯০% ই পকেটে ডেবিট/ ক্রেডিট কার্ড থাকে। এটা দিয়ে পেমেন্ট করলেই তো ঝামেলা শেষ।
১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
পয়সা তো বাদ... ১টাকার বিষয় হলে সেটির দাবি বাদ দিতে হবে! এ নিয়ে কোথায় যেন লেখলাম একবার।
১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২৮
Rahat Islam বলেছেন: পাকাচুল বলেছেন: কাঁচা জিনিস, সবজিতে ভ্যাট নেয় না।
রাউন্ডিং টা সবখানেই আছে। শুধু সুপার মার্কেটের দোষ দিয়ে লাভ নাই। আপনি ব্যাংকে যদি বিদ্যুত/ পানির বিল জমা দিতে যান, তারা আপনার থেক ২৯৮.৫০ টাকা আসলে ৩০০ টাকাই নিবে। (বিশেষ করে সরকারী ব্যাংক গুলো)
সুপার মার্কেটে আপনি যদি ২৩ পয়সা দাবী করেন, তবে সেটা কারো পক্ষে দেওয়া সম্ভব না। বাংলাদেশ ব্যাংকও আপনাকে দিবে না।
যারা সুপার মার্কেট থেকে কেনাকাটা করে, তাদের ৯০% ই পকেটে ডেবিট/ ক্রেডিট কার্ড থাকে। এটা দিয়ে পেমেন্ট করলেই তো ঝামেলা শেষ।
এটাই আমি বলছিলাম।
আমরা যারা সন্ধায় অথবা রাতে বাজার করি অথবা যারা ব্যাচেলর (২ টা টম্যাটো হাফ কেজি গরুর গোস্ত ) তাদের জন্য সুপার শপের বিকল্প নাই।
১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:১৯
সাগর মাঝি বলেছেন: এসব তদারকি করার দ্বায়িত্ব সরকারের। কিন্তু আমাদের দেশের সরকার এগুলো নিয়ে কখনো ভাবেই না। অনেক সময় খারাপ লাগলেও কিছু করতে পারিনা।
সত্যিই একটা সুন্দর সমাজ ব্যবস্থার জন্য অপেক্ষায় আছি।
১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
জুন বলেছেন: কাচা বাজার এবং নামকরা ডিপার্টমেনটাল স্টোরে অনেক পন্যের দামের বেশ পার্থক্য রয়েছে। আমি সেটা চা পাতা কিনতে গিয়ে টের পেয়েছি। আর খুচরো পয়সা গরীব ধনী সব সুপার শপগুলোই দিতে অপারগতা প্রকাশ করে।
১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২০
বিজন রয় বলেছেন: আমি ওসবের কোন ধার ধারি না।
আপনাকে ধন্যবাদ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।
২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
কালনী নদী বলেছেন: এখনকার ব্যবসা মানেই কে কাকে জবাই করে! সার্ভিস বা সেবা অথবা সুনাম- এগুলো থেকে যে ব্যবসাকে একটি বৃহত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায় সেটাতে আর কারো খেয়াল নেই। রাসূল বলেছিলেন, পৃথিবীর সমস্ত উপার্জনের ৯৮ ভাগ মুনাফাই ব্যবসায় নিহিত! ইসলাম ব্যবসাকে পূর্নরুপে হালাল করে মানুষের সুবিধার জন্য, পুঁজিবাদি এই সমাযে সবাই লাভটাকেই বড় করে দেখেন। এটা বোঝতে নারাজ একপক্ষ লাভবান হলেও আরেক পক্ষকে ক্ষতির সম্মখিন হতে হচ্ছে। আমরাই আমাদেরকে শিকার করছি!
২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এভাবেই আমরা ঠকে আসছি। কেউ নেই এসবের প্রতিবাদ করার বা এসব বন্ধ করার উদ্যোগ নিবার।
২২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: সুপার শপে বাজার করি না। তবে কোনো অনিয়ম থাকলে তা সরকারেরই দেখা দায়ীত্ব।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভার একটা বিষয় তুলে ধরেছেন । ধন্যবাদ
বাংলাদেশে একটা বড় অংশ রয়েছে যারা যে যেখান থেকে পারছে সাধারণ জনগণকে ঠকিয়ে নিজের পাল্লা ভারী করছে। আর কেউ যদি সেটা সবার সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করে, তবে ঐ ব্যক্তির মুখও যেভাবে হোক বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। প্রতিবাদ করতে গিয়ে কেউ কেউ নিজেও আবার এসবেরই অংশ হয়ে যাচ্ছে। জানিনা এর শেষ কোথায়!
একটি সুন্দর সমাজের অপেক্ষায় রইলাম।
অপেক্ষায় আমজনতাও..