নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
ফাঁসির আগে দন্ড প্রাপ্তরা তাদের পরিবারের লোকজনকে কি বলেছেন। এটা জানার জন্য সাংবাদিকরা হুমরি খেয়ে পরেছে। তাঁরা যা বলেছে তা তো তাদের একান্ত ব্যক্তিগত আলাপচারিতা। তাঁরা তাদের ইমোশন শেয়ার করেছেন। কষ্টের কথা বলেছেন, এই তো। এটাও কি ফলাও করে প্রচার করতে হবে? পরিবারের লোকজন বলছেন তাঁরা এই মুহুর্তে কথা বলার মত অবস্থায় নেই। তারা সাংবাদিকদের কাছ থেকে পালিয়ে বাঁচতে চাইছে্ন। আর সাংবাদিকরা তাদের পেছনে ছুটছে। কি অদ্ভুত!!
যে কারনেই হোক যার পরিবারের একজন সদস্যের এই অবস্থা হয় সেই পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মানসিক অবস্থা কেমন হয় তা বলাই বাহুল্য। অথচ একের পর এক টিভি ক্যামেরা মাইক্রোফোন হাঁতে সাংবাদিকরা এই লোকগুলোকে যে পরিমান মানসিক পীড়ন দিল তা বলে বোঝানো যায় না। অথচ এই সাংবাদিকদের সেটা বোঝার ক্ষমতা নেই।
যার ফাসি হল সে তো গেল পরিবারের লোকগুলোর মানসিক অবস্থাটা বোঝার মত স্বাভাবিক জ্ঞানটুকুও আমাদের নেই। মানুষের কষ্টকেও এখন পন্য বানাতে হবে?
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: এটাই সবথেকে দুঃখের!
২| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: সাংবাদিকরা ছাগ্লামির পরিচয় দিয়েছেন। আহাম্মক সাংবাদিক।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: এটা বন্ধ হওয়া দরকার।
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৩:৩৭
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: "আপনার অনুভূতি কি?" এই প্রশ্নের কথা মনে আছে। ঐ আমল থেকেই মূলত ছাগলামী মার্কা সাংবাদিকতা বেড়েছে।
দেশের প্রায় প্রতিটা টিভি চ্যানেলে সংবাদ পরিবেশন করা হয়, তার সাথে পত্রিকা গুলিও এখন ভিডিও ক্লিপ দেওয়া শুরু করেছে। আর ইউটিউবার, ভ্লগাররাতো আছেই।
এদের থামানো দরকার।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: এদের থামানো দরকার, শেখানো দরকার।
৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
শাওন আহমাদ বলেছেন: সবকিছুকে নিয়েই এরা ব্যবসায় মেতে উঠে, এদের বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা এখন সময়ের দাবি।
৫| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের যোগ্য ও দক্ষ সাংবাদিক নেই।
সব হলো দালাল আর চাটুকার এবং ধান্দাবাজ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সাংবাদিকরা অনধিকার চর্চা করছে। কিন্তু
খুনের মুল হোতা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি মাহবুবুল আলম সালেহী ও আজিমুদ্দিন মুন্সী বিপুল অর্থ ব্যয় করে, আইনের মারপ্যাচে রেহাই পেয়ে গেল।