![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন অতি সাধারণ মানুষ... একটু লিখতে ভালোবাসি.. এক কথায় হাতে কলম থাকলে পুরা পৃথিবীকে খাতা বানাই লিখতে পারবো! একটা সময় লিখার উপর অনেক সপ্ন ছিল,!!
"আজকের শিশু আগামি দিনের ভবিষ্যৎ"
-কথাটা কি আদৌ ঠিক..?
উত্তর মিলানোর জন্য,আপনাকে পুরোটা পড়তে হবে....
"শিশু হত্যার আর রাশ টানা যাচ্ছে না।
সাম্প্রতি দেশে শিশু নির্যাতন ও হত্যা বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। তুচ্ছ একটা কারনে ঘটছে এ সব হত্যার ঘটনা। একের পর এক শিশু হত্যার ঘটনা ঘটেই চলেছে। মাত্র ক’দিন আগে ৫ শিশু হত্যার ঘটনা ঘটে। ওইসব শিশুর পরিবারে শোকের মাতম কাটতে না কাটতেই অন্য পরিবারগুলোতে শুরু হয়েছে শোকের মাতম।
অবস্থা এখন এমন হইছে যে শিশুদেরকে এক রকম নিরাপত্তাহীনতাই বলা যায়।
.
তাহলে এখন প্রশ্ন উঠে-যেখানে দেশের এ সব শিশুরাই নিরাপদ নয়, সেখানে আমরা বড়রা কিভাবে নিরাপদ?
দেশের আইনশৃঙ্খলা কি আদৌ ঠিক আছে?
পুলিশ কি করছে?
গত বছর সিলেটের শিশু রাজন এবং খুলনার শিশু রাকিবকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। অবশ্য এর বিচার হয়েছে খুবই
দ্রুততার সঙ্গে। সিলেটের শিশু রাজন এবং খুলনায় রাকিব হত্যার বিচার দ্রুত নিষ্পত্তি হওয়ায় এবং অপরাধীরা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি
পাওয়ায় অভিভাবকসহ সবাই স্বস্তি পেয়েছিলেন। এই বিচার হয়েছে তিন মাস আগে। রাজন এবং রাকিব হত্যা নিয়ে
গণমাধ্যম সমালোচনায় সরব হয়ে ওঠে। দুটি হত্যাই ছিল আলোচিত। আলোচিত হত্যা ছাড়া অনালোচিত হত্যার বিচার
দ্রুততার সঙ্গে হবে না এটা কাম্য নয়।সবার জন্য সমাধিকার এটা অবশ্যই কাজে ও প্রমান করতে হবে, এছাড়া শুধুই যে আলোচিত খুন গুলারই বিচার হবে এটা ও নয়, অনালোচিত খুন গুলার ও দ্রুত বিচার করতে হবে।
.
দিনে দিনে বাড়ছে খুনের এই পরিসংখ্যান। ভয়াবহ নির্মমতার শিকার হচ্ছে শিশুরা। বাবা-মায়ের ওপর প্রতিশোধ নিতে টার্গেট করা হচ্ছে শিশুদের। অপহরণের পর মুক্তিপণ আদায়ের জন্য বলি হতে হচ্ছে শিশুদের। নিজেকে রক্ষার জন্য ধর্ষণের পরও শিশুদের হত্যা করা হচ্ছে।
.
নৃশংস এসব শিশু হত্যার পেছনে প্রধান কারণ হলো সামাজিক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়। চারতলা বাড়ির ছাদ থেকে শিশুসন্তানের মা তাঁর শিশুকে মাটিতে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়ার ঘটনাও ঘটছে।যেখানে মা সন্তানকে বাঁচানোর জন্য নিজের
জীবন দেন, আর এখন দেখা যাচ্ছে খোদ মা সন্তানকে নিজ হাতে হত্যা করছেন! এটা কীভাবে সম্ভব!
রাষ্টের একার পক্ষে এ সকল হত্যা বন্ধ করা কিছুতেই সম্ভব নয়, এটা বন্ধের জন্য চাই জনসচেতনতা।
কাল ফেসবুকে দেখলাম "মুশফিক" সহ অনেক মানুষ শিশু হত্যার প্রতিবাদ করেছে, ব্যাপারটা আসলেই ভালো লাগার।
.
পরিশেষে বলতে চাই, শিশু নির্যাতনের ঘটনা যে কোনো উপায়ে রোধ করতে হবে। এসব ঘটনা প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টি, নৈতিকতার শিক্ষাসহ সর্বস্তরে জনমত গড়ে তুলতে হবে। এমন বর্বর হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করে শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে সমাজে এমন ঘটনা বেড়ে যাবে। উত্সাহ পাবে খুনিরা। সাধারণ মানুষ আস্থা হারাবে আইন ও পুলিশ প্রশাসনের ওপর থেকে।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: হুম, আপনি যথার্থই বলেছেন।
আপনার ভালো লাগায় আমি ধন্য।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা নিবেন।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৭
জুন বলেছেন: আমরা আমাদের সমাজ বড্ড নির্মম হয়ে গেছি আজকাল । আপনার লেখায় +
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৫
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: জ্বী সত্যই বলেছেন।
আমরা এখন বড্ডই নির্মম।
ভালো থাকবেন। মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা নিবেন।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: অবশ্যই শিশু হত্যা, শিশু নির্যাতন একটা জঘন্য অপরাধ! আপামর জনসাধারণের উচিত এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো। কারণ সচেতনতাটা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু না হলে, আইন শৃঙ্খলা যতই কঠোর হোক না কেন, এর কখনো সমাধান হবে না।
তবে প্রশাসনিক দিক থেকেও এর বিরুদ্ধে কঠোর নীতিমালা জারি করতে হবে। যাতে আর কোন শিশু হত্যাকারী কিংবা শিশু নির্যাতনকারী, কোন অপরাধ করে পার পেয়ে না যেতে পারে।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা রইলো!
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৬
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: জ্বী আপনি যথার্থই বলেছেন।
কৃতজ্ঞতা রেখে গেলাম, ভ্রাতা।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: শিশুরা দিনদিন মারাক্তকভাবে অনিরাপদ হচ্ছে । মা বাবাদের টেনশান নিয়মিত বাড়ছে ।
ভাল বলেছেন । ঢালাওভাবে সচেতনতা বাড়াতে হবে । শিশুরাই তো দেশের ভবিষ্যত ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: জ্বী আপনি যথার্থই বলেছেন।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকদ অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইল।
ভালো থাকবেন।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমাদের সচেতনতা বাড়াতে হবে।
প্রতিটা হত্যার বিচার দ্রুত করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
কিন্তু আইনের প্রয়োগ নেই বললেই চলে এসব ক্ষেত্রে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: জ্বী, যথার্থই বলেছেন।
দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে, এটা থেকে আমাদের মুক্তি অসম্ভব।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য, অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২৮
সাধারন বাঙালী বলেছেন: "সাধারণ মানুষ আস্থা হারাবে আইন ও পুলিশ প্রশাসনের ওপর থেকে।" ভাই সাধারণ মানুষের আস্থা ছিল কোন সময়? আইন ও পুলিশ প্রশাসন তো
একটা বিষেশ সমাজের জন্য।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: হা হা, ভ্রাতা। আপনি যা বলেছেন।
সেই বিশেষ সমাজ ও তোহ অনিরাপদ।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখন নিজেদের নিরাপত্তা দিতেই ব্যাস্ত।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২২
সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন। সহমত।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রেখে গেলুম, ভ্রাতা।
সহমত দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন।
৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩
লালপরী বলেছেন: প্রতিটা হত্যার বিচার দ্রুত করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: জ্বী, সেটাই। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে এ ধরনের অপরাধ আর ও বাড়তে থাকবে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
নতুন বলেছেন: মানবিক বোধ কমে যাচ্ছে দিন দিন।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: শুধুই কি মানবিক বোধ কমে যাচ্ছে?
সমাজে আমরা বড্ড নির্মম ও হয়ে যাচ্ছি।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য, এবং শুভেচ্ছা জানবেন।
১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দৃষ্টান্ত মূলক কোন শাস্তিত হচ্ছেনা। এইটা জরুরী।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: অবশ্যই, এটা এখানেই থামাতে হবে।
না হলে অদূর ভবিষ্যৎ এ এটা থামানো সহজ হবে নাহ।
সুন্দর মন্ত্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: শিশুরা তো নিজেদেরকে রক্ষা করতে পারে না তাই তারা যখন শিকার হয় তখন তখন তারা শিকারই হয়। কিন্তু তাদেরকে শিকার বানানো আমাদেরকে কতটা নিচে নামিয়েছে বলা বাহুল্য। কিন্তু এই ঘটনা দূর্বলের ওপর সবলের আক্রমনের কোন উদাহরণ হওয়া উচিত হয়।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: জ্বী, আপনি যথার্থই বলেছেন।
আপনার কথায় আমি সহমত।
সমাজে এখন আমরা বড্ডই নির্মম হয়ে যাচ্ছি।
আমাদের এটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবেই।
সুন্দর, যুক্তিপূর্ণ মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য শুভেচ্ছা, এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
নতুন বলেছেন: দৃষ্টান্ত মূলক কোন শাস্তিত হচ্ছেনা। << তাই মানুষ ভয় পাচ্ছে না।
সবাই নিজের প্রয়োজন মেটাতে ব্যস্ত...টাকা আয়ে ব্যস্ত...তাই অন্যের সাহাজ্যে যাবার সময় কই?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: হুম,আপনি ঠিক ই বলেছেন।
সবাই এখন নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত।
দুর্বলদের কথা ভাবার সময়য় কার ও নেই।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, শুভকামনা জানবেন।
১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
উল্টা দূরবীন বলেছেন: আপনার লেখার সাথে সহমত।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০১
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: সহমত দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
ভালো থাকবেন।,, ভ্রাতা।
১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: শিশুদের নিয়ে মা বাবাদের টেনশান নিয়মিত বাড়ছে । এটা থেকে মা বাবাদের পরিত্রাণ পাওয়া দরকার।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: জ্বী, আপনি যথার্থই বলেছেন।
এটার অবশ্যই সমাধান করা দরকার।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
মেজদা বলেছেন: এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে হবে। আসুন এ ব্যাপারে সংঘটিত হই।।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: জ্বী, ঠিকি বলেছেন।
দরকার সবাই মিলে রুখে দাঁড়ানো,
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনাকে।
ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: এর মূল সমস্যা হলো, যারা এসব ঘটনা ঘটায় তারা মিডিয়ার সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকে। একটা ঘটনা ঘটলে তারা এটা জানেই না। তাই সচেতনও হয়ে উঠা হয় না।
সচেতনমূলক লেখা, ভালো লাগলো। ধন্যবাদ নিবেন।