![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোপন কথা রহিবে না গোপনে
বিরোধী দলের হরতাল মানেই গাড়িতে আগুন, ভাংচুর, মানুষ মারা সহ দেশ ব্যাপী ধ্বংসযজ্ঞ আর নাশকতার প্রতিচিত্রের লাড্ডু বানিয়ে জনগণকে গিলাতে বাধ্য করেছে আমাদের সরকার বাহাদুর আর তার পোষ্য মিডিয়াগুলো। আমরা সরলমনা জনগণ সে সব লাড্ডু গিলে হজমও করেছিলাম এতদিন।
কিন্তু একটা বিষয় আমরা কেউই লক্ষ করলাম না- বিরোধীদলের হরতালে এত নাশকতার আশংকা সত্বেও আমাদের পরিবহন মালিকরা তাদের নিজেদের গাড়ী ভাংচুর কিংবা আগুনে পুড়ে যাবার কোন ধরণের শংকায় শংকিত না হয়ে বরং অগ্রিম ঘোষণা দিতেন যে হরতালে সব ধরণের যান বাহন চলাচল করবে। মিডিয়াগুলোকেও আমরা দেখেছি হরতালে সবধরণের যান চলাচল করছে, জীবনযাত্রা একদম স্বাভাবিক বলে নিউজ এন্ড ভিউজ প্রচার করতে।
অন্যদিক চিটাগং এর একটি "ভুঁইফোড় সংঘঠন" হেফাজতে ইসলাম এর ঢাকা মুখী লংমার্চকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটসহ সরকার সমর্থিত ২৭টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের ডাকা ৫ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশব্যাপী ২৪ ঘণ্টা হরতাল শুরু হওয়ার একদিন আগেই সেই একই পরিবহন মালিক সমিতি রাস্তায় তাদের গাড়ী ভাংচুর আর নাশকতার আশংকায় সব ধরণের যান চলাচল বন্ধ করে দিলেন।
নিশ্চিত করেই বলা যায় হেফাজতীরা যদি ৭ এপ্রিল থেকে হরতাল আহবান করে তাহলে আবার আমাদের পরিবহন মালিক সমিতি অগ্রিম ঘোষণা দিবে হরতালে সব যান চলাচল করবে। তাহলে নাশকতাকারী কারা। প্রশ্ন হল কারা হরতাল ডাকলে পরিবহন মালিক সমিতি একদিন আগেই ভয়ে তাদের গাড়ি ঘোড়া রাস্তায় নামানো বন্ধ করে দেয়। আর কারা হরতাল ডেকে গাড়ি ঘোড়া বন্ধ রাখার হুমকি দিলেও মালিক সমিতি নির্ভয়ে গাড়ি চলার ঘোষণা দেয়।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
বোকা_ছেলে বলেছেন: সহমত
নারায়ে তাকবীর
আল্লাহু আকবর
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
তিক্তভাষী বলেছেন: খু্বই যুক্তিসঙ্গত প্রশ্ন তুলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
রুমি চৌধুরী বলেছেন: আর কারা হরতাল ডেকে গাড়ি ঘোড়া বন্ধ রাখার হুমকি দিলেও মালিক সমিতি নির্ভয়ে গাড়ি চলার ঘোষণা দেয় ।
হুমকি না বলা উচিত মনে হয়