নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিয়ের উপযুক্ত বয়স কত? আমাদের গ্রামীণ সমাজে বাল্যবিয়ের সমস্যা রয়ে গেছে এবং এর বিরুদ্ধে আমাদের নীতি নির্ধারক ও বিজ্ঞ সমাজে তথা এনজিওদের বিশেষ সচেতন দৃষ্টিভঙ্গি ও কর্মতৎপরতা রয়েছে। এই নিয়ে জাতিসঙ্ঘেরও মাথাব্যাথা কম নাই; সম্প্রতি, ইউনিসেফ-এর এক গবেষনায় বাংলাদেশকে বাল্যবিয়েতে বিশ্বের শীর্ষে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
ইউনিসেফের তথ্যমতে, বাংলাদেশে ৩৩% মেয়েদের ১৫ বছরের আগে ও ৬৬% মেয়েদের ১৮ বছরের আগে বিয়ে হয়ে যায়। সাধারণভাবে বলা যায়, এটি একটি আর্থ-সামাজিক সমস্যা বটে। বাল্যবিয়ে অবধারিতভাবে নিম্নবিত্ত বা বিত্তহীন পরিবারগুলোতে প্রচলিত; মধ্যবিত্ত/উচ্চবিত্ত পরিবারে এর উপস্থিতি খুবই নগন্য। এ কারণে ইউনিসেফের তথ্যের সঠিকতা আমাদের সমাজ বিশ্লেষনে আমার কাছে খুব সঠিক মনে হয় না। প্রায় একই সময়ে কাকতালীয়ভাবে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মন্ত্রীসভার মিটিঙে আইন অনুযায়ী বিয়ের ন্যূনতম বয়স বর্তমানে ছেলেদের ২১ এবং মেয়েদের ১৮ বছর থেকে কমিয়ে যথাক্রমে ১৮ ও ১৬ বছর করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে; অবশ্য আন্তর্জাতিক শিশু সনদ অনুযায়ী মেয়েদের বিয়ের বয়স সরকার কমাতে পারবে কি-না তা পরীক্ষা করেই তা চূড়ান্ত করা হবে (সকালের খবর, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ )। বাল্যবিয়ের বিপরীতে, অধিক বয়সে বিয়ে যে কোন সমস্যা তা নিয়ে বিস্ময়করভাবে আমাদের সমাজে, বিশেষ করে শিক্ষিত সমাজে কোন উদ্বেগ বা দুঃশ্চিন্তা নাই। বরং ব্যাপক বিভ্রান্তি আছে, সঠিক করে বললে, গত দুই প্রজন্মে তৈরি হয়েছে। এই বিষয়ে পত্রপত্রিকায় বা টকশোতে এখনও কোন বিশ্লেষন চোখে পড়ে নাই, ব্লগে দুই-একটা পোস্ট পড়েছে, মতামত এসেছে আশানুরূপ কম। আমি এই বিষয়ে নিজস্ব মতামত তুলে ধরতে চাই। মূল বিষয়ে যাওয়ার আগে কতগুলো ফ্যাক্ট (সূত্র: উইকিপিডিয়া) জানা যাক:
১) পিউবার্টি বা বালেগ হওয়ার বয়স মেয়েদের জন্য ১০-১১ বছর, ছেলেদের জন্য ১১-১২ বছর। মেয়েদের মেনুস্ট্রেশন বা মাসিক শুরুর সময় ১২-১৩ বছর।
২) কনসেন্ট এজ বা যৌন কর্মকান্ডে সম্মতিমূলক অংশগ্রহণের বয়স বিশ্বব্যাপী ১৩ বছর (স্পেন) থেকে ১৮ বছর (তুরস্ক) পর্যন্ত। ইয়েমেনে যে কোন বয়সে বিয়ে হওয়াকেই কনসেন্ট এজ হিসাবে ধরে। বাংলাদেশে পেনাল কোড অনুসারে এই কনসেন্ট এজ হল ১৪ বছর।
৩) বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই সরকারিভাবে বিয়ের বয়স নির্ধারিত নাই, বাংলাদেশে আছে, সেটা মেয়েদের জন্য ১৮ বছর ও ছেলেদের জন্য ২১ বছর। অতি সম্প্রতি এই বয়স কমানোর প্রস্তাব মন্ত্রীসভায় গৃহীত হয়েছে যা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে।
৪) মাতৃত্বের জন্য শারীরীকভাবে সবচে উপযুক্ত বয়স ১৮ বছর থেকে ২৭ বছরের মধ্যে। ২৭ বছরের পর থেকে মাতৃত্বে উপযুক্ততায় ভাটা পরতে থাকে এবং ৩৫ বছর থেকে মাতৃত্বের উপযুক্ততা ব্যপকভাবে হ্রাস পেতে থাকে (এই তথ্য পশ্চিমা দেশগুলোর, আমাদের ক্ষেত্রে ধারণা করি বয়সের এই চক্র আরও আগে শুরু ও শেষ হয়)।
আমার আপত্তি আমাদের দেশের বৈধ বিয়েতে ইউনিসেফের দুঃখ, দুঃশ্চিন্তা উতলে উঠায়। ১৮ বছরের আগে বিয়ে করলে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায় আর ১৮ বছরের আগে বিয়ে না করে সেক্স করলে মানবজাতি উন্নতির চূড়াঁয় উঠে যায়! আমি আফ্রিকাতে শতশত কোলে-শিশু বালিকা-কিশোরী মাতা দেখেছি। ইউনিসেফের সেসবে আপত্তি নাই, আপত্তি শুধু বিয়ে করলে! পাশ্চাত্যে টিনএজ গর্ভধারণ ও টিনএজ মাতৃত্ব একটা যারপরনাই সামাজিক সমস্যা, কিন্তু বিয়ের মাধ্যমে নয় বলে ঐগুলো সমস্যা না, ইউনিসেফের তাতে কোন দুঃশ্চিন্তা নাই। আফ্রিকা বা পাশ্চাত্যে টিনএজ প্রেগনেন্সি বিয়েবহির্ভূত বলে যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ বা দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে সেসব সমস্যা অনেক ক্ষেত্রেই অনেক কম মাত্রায় উপস্থিত। পাশ্চাত্যে টিনএজ গর্ভধারণ ও মাতৃত্ব প্রায় শতভাগ অপরিকল্পিত এবং এর কারণে একটি মেয়ে সামাজিকভাবে অসহায় ও অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখী হয়, লেখাপড়া ক্ষতিগ্রস্থ হয়, যৌনরোগের ঝুঁকির মধ্যে পড়ে এবং আবগগতভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। লেখাপড়ায় ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া ছাড়া আমাদের বাস্তবতায় অন্যান্য ঝুঁকি অনেক কম এবং এটিও পারিবারিক পরিকল্পনার আওতায় হয়ে থাকে। সুতরাং, টিনএজ গর্ভধারণ ও মাতৃত্বের সমস্যা আমাদের দেশে পাশ্চাত্যের তুলনায় অনেকখানি কম। অবশ্য, ১৩-১৪ বছরের মাতৃত্বের শরীরবৃত্তীয় সমস্যা সবখানে একই হলেও পুষ্টি ও চিকিৎসাগত দিক থেকে পাশ্চাত্য অনেক এগিয়ে আছে। আমাদের দেশে টিনএজ মাতৃত্ব একটি বৈধ বৈবাহিক পরিবেশে হওয়ায় টিনএজ মার পারিবারিক ও সামাজিক স্বীকৃতি ও নিরাপত্তার পাশাপাশি সাধ্যমত যত্ন এবং শারীরীক ও মানসিক সহযোগীতা পায়, যার খুবই অভাব একটি পাশ্চাত্যের টিনএজ মার ক্ষেত্রে। অথচ এই নিয়েই ইউনিসেফের ভাবনার অন্ত নাই। আমাদের আবাল ইন্টেলেকচুয়াল, আবাল সাংবাদিকরা সেইটা নিয়ে হুক্কাহুয়া করে খুব লাফায়। এই ইস্যুতে এনজিও ব্যবসাও রমরমা, বাল্যবিয়ে ঠেকাতে কাড়ি কাড়ি টাকা নিয়ে দাতারাতো বসেই আছে! এই নিয়ে বিজ্ঞাপন বানাতেও মিথ্যা তথ্য দেয় যে ১৬-১৭ বছরে মা হলে নাকি শিশু পুষ্টিহীন এবং শারীরীক, মানসিক প্রতিবন্ধি হবে... আবালগুলা ইন্টারনেট ঘেঁটেও এই সামান্য তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে পারে না, তাদের দৌড় বলিউডের নায়িকাদের নষ্ট দিনলিপি গোগলানো পর্যন্তই।
বস্তুত, মানবজাতির লক্ষ লক্ষ বছরের ইতিহাস বাল্যবিয়ের ইতিহাস, মানবসভ্যতা বাল্যবিয়ের মধ্য দিয়েই এদ্দুর এগিয়েছে। এই কিছুদিন আগে পর্যন্ত আমাদের পূর্বপুরুষরা সবাই বাল্য বিয়ে করেছেন, আমাদের দাদী-নানীরাও বাল্য বিয়ে করেছিলেন। তারা অশিক্ষিত, মূর্খ ছিলেন, কিন্তু পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও বাল্য বিয়ে করেছিলেন, তার কন্যাকেও বাল্য বিয়ে দিয়েছিলেন। এইসব বাল্যবিয়েতে আমরা কেউ পুষ্টিহীন ও প্রতিবন্ধি হয়ে পড়িনি, রবীন্দ্রনাথও না। মানব সভ্যতা যেভাবে এগিয়েছে, সেটাই প্রাকৃতিক আর আমরা বাল্য বিয়ের বিরুদ্ধে যেভাবে গত ৪০-৫০ বছর ধরে লড়ছি, সেটাই অপ্রাকৃতিক, অস্বাভাবিক। বরং আমার ব্যক্তিগত ধারণা, জরিপ করে দেখলে এই যুগে জন্মগত প্রতিবন্ধিদের সংখ্যা দুই-তিন প্রজন্মের চেয়ে অনেক বেশি হবে। স্পেনের ১৩ বছরের বা বাংলাদেশের ১৪ বছরের মেয়েদের (এবং ছেলেদের) যদি যৌনকর্মে অংশগ্রহণে সমস্যা না থাকে, তবে বিয়েতে আপত্তি কেন? যার মাতৃত্বের গড় উপযুক্ত বয়সের শুরু ১৮ বছরে, তাদের কারও কারও ক্ষেত্রে তা ১৬ হতেই পারে, এমনকি ১৫ও খুব ব্যতিক্রম হবে না। আর কনসেন্ট এজ ১৪ হলে যদি বিয়ের বয়স ১৮ হয় তবে তা বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ককে ৪ বছরের জন্য আইনত স্বীকৃতি দেয় যা সমাজ ও ধর্ম এখানে দেয় না। এই অসঙ্গতি একটি সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে অবশ্যই সহায়ক না। বৈবাহিক বয়স কমানোর ইস্যুতে সরকারকে ধন্যবাদ দিতে চাই একটি বাস্তবমুখী সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য। আমাদের দেশে রাজনীতি ও ধর্ম সংক্রান্ত কোন বিষয়ে পান থেকে চুন খসলে ব্যাপক আলোচনা হয়; অন্য বিষয়ে না জনগণ, না মিডিয়া, না টকশো-তে তেমন কোন আলোচনা, বিশ্লেষন হয়! এই বিষয়টি তেমনই একটা।
বেশি বয়সে বিয়ে করার আইডিয়া আমাদের সমাজ এত বেশি খেয়েছে যে, ছেলেদের ৩০-এর আগে এবং মেয়েদের ২৩-২৪ এর আগে বিয়ে মধ্যবিত্ত সমাজ গোনার বাইরে রেখেছে। আমাদের আঁতলামি টিভি নাটকগুলোতে (ও কিছু কিছু সিনেমাতে) ইঁচড়ে পাঁকা, ত্যাড়া-ঢংগী নায়িকা বা তাদের মা-বাবারা আইবুড়োদের নিয়ে নিয়মিত ঢং করে ডায়লগ দেয়, 'লেখাপড়া শেষ না করে বিয়ে নিয়ে ভাবছি না'। বিয়েতে যত আপত্তি, বিয়ে বহির্ভূত দৈহিক সম্পর্কে নয়। আমাদের ছেলেমেয়েরা দুই প্রজন্ম আগের মত উপযুক্ত বয়সে বিয়ে করতে পারছে না, আর সামাজিক-ধর্মীয় কারণে পাশ্চাত্য বা আফ্রিকান তরিকায় অবাধে জৈবিক চাহিদাও মেটাতে পারছে না; এতে অনৈতিকতা থেমে থাকছেনা, থাকার কথাও না; বাড়ছে লুকোচুরি সম্পর্ক, বাড়ছে পাপাচার এবং ব্যক্তি ও সামাজিক অবক্ষয়। সমাজে ধর্ষণ ও যৌননির্যাতন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ আমার মতে এই বিলম্ব বিয়ে (অন্যান্য প্রধান কারণগুলো – মাদক ও পর্ণগ্রাফির বিস্তার, হিন্দি ছবি ও সিরিয়ালের নেতিবাচক প্রভাব, ক্রবর্ধমান পারিবারিক ও সামাজিক অবক্ষয়, আইনের শাসনের অভাব, ধর্মীয় ও নৈতিক মটিভেশনের অভাব)। যার মাতৃত্বের গড় উপযুক্ত বয়সের শেষ ২৭ বছরে (এটা পশ্চিমা হিসাবে, আমাদের দেশে তা আরও আগে হওয়ার কথা), তাকে লেখাপড়া শেষ (মাস্টার্স) করে ২৫-২৬ বছরে বিয়ে করার নসিহত কী পরিমাণ গর্হিত তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর বাস্তব পরিস্থিতি হল, পড়ালেখা শেষ করেই সে বিয়ের পিঁড়িতে গিয়ে বসবে, এমনটা খুবই কম ঘটে। ততদিনে আইবুড়ো হয়ে নিজ ও পরিবারের জন্য হতাশা, কোন কোন ক্ষেত্রে কেলেঙ্কারি নিয়ে আসে।
পশ্চিমা বিশ্ব ও আমাদের দেশে প্রচলিত তাদের শিক্ষাব্যবস্থা পারলে মাতৃত্বের শরীরবৃত্তীয় চক্রকে ১৮-২৭ বছর থেকে বাড়িয়ে ২৫-৩৫ বছর করে দেয়! পারলে সেটাই হত, কিন্তু স্রষ্টার ইচ্ছাকে কে রদ করবে? আমাদের আধুনিক সমাজব্যবস্থা এই প্রাকৃতিক নিয়মকে তুচ্ছ করতে চাইছে, সেটা হবার নয়। প্রকৃতির নিয়মকে ধারণ করে জীবন সাজানোই সমস্যার সবচে সেরা সমাধান।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৭
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রকৃতপক্ষে সাধারণভাবে অপরিপক্ক মানসিক অবস্থায় বিয়ে, বিশেষ করে ১৫ বছরের আগে যে বিয়ে, সেটা আমিও সমর্থন করি না। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে ঐ বয়সে বিয়ের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। আর সম্মতির ও বিয়ের বয়সের ভিন্নতা যে একটা বিষম ব্যাপার, সেটা তুলে ধরাও আমার উদ্দেশ্য। বাল্যবিয়ের ব্যাপারে মত পেলাম, অধীক বয়সে বিয়ের ব্যপারে মত কী?
ধন্যবাদ।
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৬
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: বিষয়টা স্ববিরোধী বটে, কিন্তু তাই...
উইকিপিডিয়া
Rape - 375. A man is said to commit "rape" who except in the case hereinafter excepted, has sexual intercourse with a woman under circumstances falling under any of the five following descriptions:
Firstly... Fifthly. With or without her consent, when she is under fourteen years of age
পেনালকোড ACT NO. XLV OF 1860
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: অধীক বয়সে বিয়েও নিতান্তই বিশ্রি ব্যাপার।
"প্রকৃতির নিয়মকে ধারণ করে জীবন সাজানোই সমস্যার সবচে সেরা সমাধান।"
আপনার এই কথাটা অবশ্যই অত্যন্ত যৌক্তিক। যদিও মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব প্রাকৃতিক হওয়া নয়, প্রকৃতির সাথে ভারসাম্য রক্ষা করে প্রকৃতিকে ছাড়িয়ে যাওয়া।
সেই অর্থে বিয়েও কোন প্রাকৃতিক ব্যাপার নয়- এটা একটা প্রতিষ্ঠান। যৌনতা এর প্রাকৃত অংশ, কিন্তু সমাজের এবং মনের অপ্রাকৃত অংশও আছে। আবেগ অনুভুতি, শিক্ষা, দায়িত্ববোধের একটা মিনিমাম পর্যায়ে এসে বিয়েটা হলেই সম্ভবত ভালো হয়, তবে সেটা বুড়ো বয়সে নয় অবশ্যই।
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩
আদম_ বলেছেন: কঠিন ভাবে সহমত। কি যে হইলো আমাদের । বালের পড়ালেখা আর চাকরির চিন্তা পুরো জীবনের ইকোসিস্টেমটা্কেই তছনছ করে দিয়েছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: অধীক বয়সে বিয়ের কুফল নিয়ে সচেতনতাই জীবনে অনেক শৃঙ্খলা এনে দিতে পারে। যে জীবনের জন্য চাকুরি, সে জীবনকেই ক্রমাগত বঞ্চিত করলে চাকুরির ফল ভোগ করবে কে? শেষ পর্যন্ত প্রাপ্তি শূন্যই থেকে যাবে। ধন্যবাদ।
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৮
আরমান অরণ্য লিংকন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লাম।
প্রথমত, বিয়ের পর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পেরেছে কতভাগ নারী সেটা লিখলে খুশি হব।
দ্বিতীয়ত, ফারটিলিটি নিয়া আপনার পোস্ট পরে আমি আপনার পয়েন্ট বুঝলাম না। আপনি কি বলতে চাচ্ছেন ফারটিলিটির জন্য নুন্যতম বয়স আঠারোতে বিয়ে কি যথেষ্ট নয়? ১৬ তে বিয়ে করায় ফারটিলিটির বিকাশ ঘটাতে হবে?
তৃতীয়ত, সদ্য স্কুল পাশ বালককে বিয়ে করিয়ে বাবা বানিয়ে দেয়ায় ছেলেটার অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ কতটুকু উজ্জ্বল তা নিয়েও লিখবার অনুরোধ রইল।
চতুর্থত, এটা অন্ধকারাচ্ছন্ন আফ্রিকা নয়, এটা পৃথিবীর সবচেয়ে গতিশীল উন্নয়নশীল দেশ- বাংলাদেশ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৮
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রথমত, আমি পোস্টে বলেছি, প্রকৃতির নিয়মকে ধারণ করে জীবন সাজানোই সমস্যার সর্বোত্তম সমাধান। যাদের ১৮ এর আগে বা কথিত বাল্য বিয়ে হচ্ছে তাদের অধিকাংশের বিয়ে না হলেও লেখাপড়া হত না. লেখাপড়ার মর্যাদা বুঝলে বিয়ের পরেও সম্ভব, সেজন্য অবশ্যই পরিবারের সেক্রিফাইজের প্রয়োজন আছে.
দ্বিতীয়ত, এই ১৮-২৭ বছরের ফার্টিলিটির চক্র একটা সাধারণ গড় হিসাব, কারও কারও ক্ষেত্রে এর কমবেশি হবে. বাঙ্গালি মেয়েদের জন্য কম হওয়া খুবই স্বাভাবিক. ১৬ বছর হলেই বিয়ে দিয়ে দিতে হবে, তা না, তবে কারও কারও ক্ষেত্রে এটার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে. সুতরাং, ব্যক্তি ও পরিবারের উপর ভালমন্দ ব্যপারটা ছেড়ে দেয়াই উত্তম মনে করি.
তৃতীয়ত, সদ্য স্কুল পাশ ছেলেকে বাবা বানানোর কথাও আমি বলি নাই, তার ফার্টিলিটি চক্রের বিষয়টা নাই. তবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ৩৫-৪০ বছরে বিয়ে করা যে একটা অসুস্থ চিন্তাধারা সেটা বুঝতে হবে. আমি পোস্ট থেকে কোট করছি, "আমাদের ছেলেমেয়েরা দুই প্রজন্ম আগের মত উপযুক্ত বয়সে বিয়ে করতে পারছে না, আর সামাজিক-ধর্মীয় কারণে পাশ্চাত্য বা আফ্রিকান তরিকায় অবাধে জৈবিক চাহিদাও মেটাতে পারছে না; এতে অনৈতিকতা থেমে থাকছেনা, থাকার কথাও না; বাড়ছে লুকোচুরি সম্পর্ক, বাড়ছে পাপাচার এবং ব্যক্তি ও সামাজিক অবক্ষয়। সমাজে ধর্ষণ ও যৌননির্যাতন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ আমার মতে এই বিলম্ব বিয়ে"
পরিশেষে, আফ্রিকাকে 'অন্ধকারাচ্ছন্ন' আগে আফ্রিকা সন্বন্ধে আরেকটু জানার অনুরোধ জানাচ্ছি. আফ্রিকার সবখানেই অন্ধকার নাই, কোথাও কোথাও আলো 'পৃথিবীর সবচেয়ে গতিশীল উন্নয়নশীল দেশ- বাংলাদেশ' এর চেয়েও বেশি.
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪২
লুজার ম্যান বলেছেন: কোন মেয়ে যদি ১৬ বছরে বিয়ে করতে চায় তাহলে আপনের সমস্যা কোথায়? মেয়দের জোর করে বিয়ে না দিলেই হল!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০১
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: আমিতো সমস্যার কথা বলি নাই, বরং ১৬ বছরে বিয়েতে যে সমস্যা যেমনটা বলা হয় তেমনটা নয়, সেটাই বললাম!
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪১
হাসানস০০৭ বলেছেন: লেখকের সাথে একমত। তবে শারীরিক বিষয় বিবেচনায় নেয়া উচিত সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে। মেয়ের ১৮ বছরের আগে সন্তান না নেয়া উচিত।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: মেয়ের ১৮ বছরের আগে সন্তান না নেয়া উচিত।
সাধারণভাবে একমত. সাথে বিলম্বে বিয়ের অপকারিতাও বুঝতে হবে, সচেতন হতে হবে.
ধন্যবাদ
৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৮
এইচ তালুকদার বলেছেন: সহমত।মধ্যবিওের ছ্যাবলামি মার্কা মোরালিটির গালে একটা চড় দিতে পেরেছেন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
েদওয়ান সুমন বলেছেন: বিশেষজ্ঞের মতে ১৮ বছরের আগে শরীরের অভ্যন্তরীন যেসব অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলো সন্তান ধারনের মত একটি জটিল প্রক্রিয়া সর্ম্পূণ করে সেগুলো বিকশিত হয়না। এজন্য ঝুকিপূর্ন মাতৃত্ব ও প্রসব কালীন জটিলতার শিকার হয় কিশোরী মেয়েরা। ২০ বছরের আগে সন্তান ধারন করায় রক্ত শূন্যতা,একলামশিয়া, খিচুনিসহ নানাবিধ রোগ দেখা দেয় এবং বাচ্চার ওজন কম হওয়া শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী হয়েও অধিকাংশ শিশু জন্ম নেয়।
বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফিক অ্যান্ড তেলত সার্ভের প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের ৩০ শতাংশ মা এবং ৪১ শতাংশ শিশু অপুস্টিতে ভুগছে দেশের জনসংখ্যার ২৩ শতাংশই হচ্ছে ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোর কিশোরী
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সনদ এবং দেশের বিদ্যমান শিশু আইন ২০১৩ অনুসারে ১৮ বছরের নিচে ছেলে বা মেয়েকে শিশু বলা হয়েছে।
আর প্রাকৃতিক নিয়ম বলতে আপনি কি বুঝাত চাচ্ছেন তা আমার বোধগম্য হচ্ছে না।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: বিশেষজ্ঞের মত বলে যা বলেছেন, তার সপক্ষে মেডিক্যাল রিসার্চ দেখাতে পারবেন না. এসব মূলত পুষ্টিহীন মায়েদের সমস্যা.
মাতৃত্বের ১৮-২৭ বছরের শরীরবৃত্তীয় চক্রকেই প্রাকৃতিক নিয়ম বলেছি.
২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৩
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: সংবাদটি পড়ুন, ১২ ও ১৩ বছর বয়সে মা ও বাবা হয়েছে, সেখানে মাতৃত্বকালিন কোন জটিলতা হয়নি (বলেছিতো, আপনি যা বলেছেন সেগুলো অপুষ্টিজনিত মাতৃত্বের সমস্যা)
বিশ্বের সবচেয়ে কমবয়সী মা-বাবা ও কম বয়সে গর্ভধারণ ।
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০০
খেলাঘর বলেছেন: কমপক্ষে ১৬ ক্লাশ পড়ার পর বিয়ে করা দরকার।
১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫০
খেলাঘর বলেছেন:
কোনকিছু লাগামহীনভাবে না চলে স্বাভাবিক নিয়ম মেনে চলার দরকার; ইউনিসেফ সেই গাইড লাইন দিচ্ছে।
১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১২
খেলাঘর বলেছেন:
দেশ, সমাজ ও পারিবারিক অর্থনৈতিক অবস্হা ভালো হলে মানুষ সঠিক সময়ে বিয়ে করতে পারে।
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
খেলাঘর বলেছেন:
ভুমিকম্পের পর, এটাই আপনার পোস্ট; ভয়ে ছিলাম এতদিন।
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
খেলাঘর বলেছেন:
ভুমিকম্পের পর, এটাই আপনার পোস্ট; ভয়ে ছিলাম এতদিন।, ভাবছিলাম অনেক " খ্ষতিগ্রস্ত" হয়েছেন হয়তো।
১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার লেখা থেকে -
আমার আপত্তি আমাদের দেশের বৈধ বিয়েতে ইউনিসেফের দুঃখ, দুঃশ্চিন্তা উতলে উঠায়। ১৮ বছরের আগে বিয়ে করলে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায় আর ১৮ বছরের আগে বিয়ে না করে সেক্স করলে মানবজাতি উন্নতির চূড়াঁয় উঠে যায়! আমি আফ্রিকাতে শতশত কোলে-শিশু বালিকা-কিশোরী মাতা দেখেছি। ইউনিসেফের সেসবে আপত্তি নাই, আপত্তি শুধু বিয়ে করলে! পাশ্চাত্যে টিনএজ গর্ভধারণ ও টিনএজ মাতৃত্ব একটা যারপরনাই সামাজিক সমস্যা, কিন্তু বিয়ের মাধ্যমে নয় বলে ঐগুলো সমস্যা না, ইউনিসেফের তাতে কোন দুঃশ্চিন্তা নাই। আফ্রিকা বা পাশ্চাত্যে টিনএজ প্রেগনেন্সি বিয়েবহির্ভূত বলে যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ বা দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে সেসব সমস্যা অনেক ক্ষেত্রেই অনেক কম মাত্রায় উপস্থিত।
...
এই ইস্যুতে এনজিও ব্যবসাও রমরমা, বাল্যবিয়ে ঠেকাতে কাড়ি কাড়ি টাকা নিয়ে দাতারাতো বসেই আছে!
সহমত।
আমাদের আধুনিক সমাজব্যবস্থা এই প্রাকৃতিক নিয়মকে তুচ্ছ করতে চাইছে, সেটা হবার নয়। প্রকৃতির নিয়মকে ধারণ করে জীবন সাজানোই সমস্যার সবচে সেরা সমাধান।
শতভাগ সহমত।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ. এ নিয়ে বেশি কথা বললে আপনাকে আকাট মূর্খ বলে হেনেস্থা করে ছেড়ে দেবে.
১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
ফাহিম ইসলাম বলেছেন: লাইক
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯
শহিদশানু বলেছেন: খুবই তথ্য বহুল পোষ্ট পড়ে ভাল লাগলো ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
ইসকে পাল বলেছেন: 100% agree with your post man.just superb !
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
সুলতানা রহমান বলেছেন: চমৎকার ও অকাট্য যুক্তি।
বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্ক কমাতে এর বিকল্প নেই।
কিন্তু ছেলেদের. বিয়ের বয়সের সাথে দায়িত্ব সম্পর্কিত।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্ক কমাতে শুধু না, মাতৃত্বের ১৮-২৭ বছরের শরীরবৃত্তীয় চক্রকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনার কথাও বলেছি। আমি মেয়েদের বিলম্বে বিয়েতে আপত্তি জানাচ্ছি। এর সাথে ছেলেদের বিলম্বে বিয়ে না করার ব্যাপারটি স্বাভাবিক নিয়মে এসে পড়ে। ছেলেদের ব্যাপারটা আমাদের সমাজে পেশাগত কারণে একটু জঠিল, কিম্তু সমাজ ও পরিবারের সাপোর্ট থাকলে সেটাও অনেক ক্ষেত্রে এড়ানো যায়। এতে সুস্থ সমাজ বিনির্মাণ সহজ হবে।
২০| ১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬
টি এম মাজাহর বলেছেন: ইউনিসেফ এর এবং তাদের পোষা এনজিও গুলোর বৈধ পথে ১৮ এর নীচে বিয়েতে মহা আপত্তি, কিন্তু স্কুল সিলেবাসে যৌনবিষয়ে ব্যাপক পড়ালেখা এবং কনডম বিতরনে ব্যাপক উৎসাহ! নিরক্ষরেখার নিকটবর্তী দেশগুলোতে প্রাকৃতিক কারণে ফার্টিলিটির প্যাটার্ণ শীতপ্রধান দেশের চেয়ে ভিন্ন। পূর্ববর্তী প্রজন্মের পর প্রজন্ম ছেলে মেয়ে নির্বিশেষ ১৪ থেকে ২০ এর মধ্যে বিয়ে করেছে, সন্তান এবং জীবিকা সর্বক্ষেত্রেই প্রচুর সাফল্য এসেছে, কিন্তু বর্তমানে এই ডামাডোলে ছেলে মেয়ে সবার বিয়েই হচ্ছে মিনিমাম ৩০ এর আশেপাশে, এখানেও যে ফার্টিলিটির জটিলতা এবং ক্যারিয়ারের জটিলতা তৈরী হচ্ছে, সেটার কথাগুলো কিন্তু আলোচনার আড়ালেই রেখে দেয়ার চেষ্টা চলছে। বিষয়টা সময়োপযোগী এবং আরও বিশদ আলোচনার অপেক্ষা রাখে। লেখককে ধন্যবাদ।
১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:২৯
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ইউনিসেফ এর এবং তাদের পোষা এনজিও গুলোর বৈধ পথে ১৮ এর নীচে বিয়েতে মহা আপত্তি, কিন্তু স্কুল সিলেবাসে যৌনবিষয়ে ব্যাপক পড়ালেখা এবং কনডম বিতরনে ব্যাপক উৎসাহ!
ঠিক ধরেছেন। তারা বিয়ে নিয়ে চিন্তিত না, বরং বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্ককে উৎসাহিত করার লুকানো এজেন্ডা নিয়ে আছে। তারা অপুষ্ট শিশু নিয়ে চিন্তিত হলে অপুষ্ট মায়েদের নিয়ে কাজ করত।
২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭
ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫২
শ্রাবণধারা বলেছেন: যদিও বাল্য বিবাহ সমর্থন করিনা, কিন্তু আপনার লেখাটা চমৎকার এবং বক্তব্যে অজস্র যুক্তি আছে।
"বাংলাদেশে পেনাল কোড অনুসারে এই কনসেন্ট এজ হল ১৪ বছর।" এই তথ্যটা কি সঠিক? বিয়ের বয়স যদি মেয়েদের ১৮ হয়, তবে কনসেন্ট এজ কিভাবে ১৮'র নিচে হয় বুঝতে পারলাম না, বিষয়টা স্ববিরোধী।
শুভকামনা।