![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেটে নাই কবি ,মেটেনি সুধা,তাই তো রোনাজারি,
সাহিত্য সুধার অধর পেয়ালায় চেয়ে আমি অনাহারী!
অমর অব্যয় কাব্যরস গাথা, সঞ্চিত মা আমার,
অনুরণিত স্নায়ুর ধারায়, গেঁথে দিছে কবিতার!
গদ্য, পদ্য, গল্প, রম্য, বাহারিয়া কত গান,
মনের আকাশে শত ফুল ফুটে, পাখির কলতান।
বসুধা বক্ষে কত কবি গান, মানব মনের গাথা,
বাংলার কবি হাল ধরিল, মাটির কাব্য পাতা।
"কা আ তরুবর পাঞ্চ বি ডাল,
চঞ্চল চীএ পইঠা কাল"
সূচনাকালে লুইপা গাইল, মহাকালের গান,
দেহ তাহার মাটির তলে, অমর কবিতা প্রাণ।
এরপর দেখি বঙ্গবানী, কবি হাকিম হুশিয়ারী,
মায়ের টানে রক্ত আখরে, চরমপত্র জারি।
সাহিত্য দিগন্তে এল এক রবি, ত্রিশালের নজরুল,
প্রেয়সী বাগানে সঞ্চিল মধু, নাচিল গোলাবি গুল।
বিদ্যাসাগরে ভাসিল গদ্য, মাইকেলে মহাকাব্য,
পঞ্চপাণ্ডব গম্ভীরবেদী , শামসুরে একলব্য।
"পরানের গহীন ভিতর","স্বাধীনতা তুমি","ছাড়পত্র",
"মানচিত্র" রচে এই মনন, দাগল দেয়াল ছত্র!
উথালপাতাল সিন্ধু বেয়ে কবিরা বঙ্গভূমে,
কবিতা রচিল মনের তৃষ্ণায় মায়ের চরণ-চুমে!
জসীমদ্দিনের রাখালিয়া মন, জীবনানন্দের কথা,
আসমানীদের কত গান-সুর, প্রেয়সী বনলতা।
এরপর এল উত্তরাধিকার, অভিবাদন প্রিয়তমা,
মনের মুকুরে প্রেমাংশু হাসি, সিন্দুকে রাখি জমা।
কত কবি এল কত কবি গেল বিশ্ববাসী জানে,
বঙ্গদেশের মাটি মাখা কবি অমূল্য সবে মানে।
ফুলেল পাপড়ি মেলেছে আজ, গুলাবি বাংলা ফুল,
বিশ্বসাহিত্য নোবেল দিতে, করেনি কো কোন ভুল।
আমার দেশের মাটির গন্ধে, মিশে আছে যত গান,
নোবেল তাহার মুল্য তো নয়, রেখেছে স্ব-সম্মান।
চেনা জানা এই পথের বাঁকে,শত ফুলকলি ফোটে,
মন ভ্রমরের গুঞ্জন শুনি, মন ভূগোলের তটে।
কত গান গেয়ে কত যে পাখি, মেটাল মনের ক্ষুধা,
বাংলা ভাষার অমরকোষে, আহা কি রুপ সুধা।
গগন মাঝে নীল মেঘ ভাসে, বাংলা মায়ের হাসি,
রক্তকড়ির বর্নমালা গান, বড়ই ভালবাসি।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ঠিক তাই গাজী ভাই, খুঁজে দেখুন আপনার মাঝেও একজন কবি বসে আছেন। যিনি এই পৃথিবীকে ভালবাসতে জানেন, বাংলার মাটি বাংলার জল দেখে তৃপ্ত হতে জানেন। আমরা সেই কবিকে দেখতে চাই।
কবিতা পাঠে ও প্রথম কমেন্টে একরাশ ক্যামেলিয়ার শুভেচ্ছা! শুভকামনা সুপ্রিয় গাজী ভাই!!
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৪১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এতো সুন্দর লেখায় এখন পর্যন্ত মাত্র ১টা কমেন্ট!!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: তাতে কি এসে যায় বলুন ভাই, এই তো আপনি এসে গেলেন। ব্যাস এতেই চলবে।
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর+++++
অনেক অনেক ভালোলাগা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
বিলি ভাই, এত ভালবাসা দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: লাইক + প্রিয়তে ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এই অধমের কবিতায় লাইক দিয়ে প্রিয়তে নিয়েছেন, সময় করে এত এত কমেন্ট করেছেন খুব খুশি হলাম।আসলে আমার পাঠক সংখ্যা খুব কম, আর আমি খুব দ্রুতই এক স্টাইল থেকে আরেক স্টাইলে চলে যাই এই জন্য অনেকেই ভুলে যায় হয়ত, হতে পারে কবিতার মান এতই খারাপ যে মাথা বিগড়ে যায়। তখন আর কমেন্ট কি করবে গালি দিতে চায়। কিন্তু ব্যান খাওয়ার ভয়ে গালাগালি আসে না। তবে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসে অনেকেই আছে যারা নিয়মিত আমাকে উৎসাহিত করেছেন। অনেকেই আছে, আগে গালমন্দ করেছেন, বাকা চোখে দেখেছেন, তারাও আজকাল আমার কবিতা পড়ে। কমেন্ট রেখে যায়। একজন অতিক্ষুদ্র লেখকের আর কি চাই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বিলি ভাই। আপনি কবিতাটার মান বাঁচাইলেন।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬
ক্লে ডল বলেছেন: কবিদের প্রতি অসামান্য শ্রদ্ধার বহিঃপ্রকাশ!! চমৎকার!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
একজন দাঁড়কাক কবি মনের ভারমুক্ত হওয়ার আকুল প্রয়াস বলতে পারেন। কবিতার ভুবনে স্বাগতম ক্লে ডল!
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার ট্রিবিউট।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সুপ্রিয় হামা ভাই, চেষ্টা করেছি মাত্র। আপনাদের অনুপ্রেরণা ও সামুর প্লাটফরমে এসে কবিতার প্রতি কিছু ঋণ শোধ করার অপপ্রয়াস বলতে পারেন। আপনার কমেন্টে বরাবরের মতই অনুপ্রাণিত হলাম। ধন্যবাদ।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
প্রথমকথা বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে প্রতিটি লাইনে শব্দে, ধন্যবাদ লেখককে। শুভ কামনা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এভাবে বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রথমকথা। ভালবাসা জানবেন।
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
নেক্সাস বলেছেন: চমতকার ভাবে অগ্রজ কবিদের কবিতায় ধারণ করলেন। ভাল লাগলো
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৫১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সুপ্রিয় ব্লগার,
বাংলা কবিতা বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে সমৃদ্ধ অংশ। এই কবিতাই বাংলা সাহিত্যের প্রাণ। অগ্রজ কবিরা বেচে আছেন সেই সব সকল কবিতায়। তাদের প্রতি এক অধম বাংগালীর ক্ষুদ্র শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রয়াস মাত্র।
কবিতা প্রিয় ব্লগার অনেক ভাল থাকুন, শুভকামনা!
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
বেশি কঠিন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আরেকবার পড়েন রক্তিম ভাই। কবিতা সহজ লাগবে। তবে তার আগে সাহসী ভাইকে করা প্রতি উত্তরটা দেখে নিয়েন প্লীজ।
কবিতায় আপনাকে পেয়ে খুব ভাল লাগছে।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
সাহসী সন্তান বলেছেন: পড়ছি, তবে সত্যি বলতে কিচ্ছু বুঝি নাই! এত কঠিন শব্দের খেলা মাঝে-মাঝে ব্রেন নিতে পারে না। মাঝ খানের বোল্ড করা দুই লাইনটাই তো মাথার উপ্রে দিয়া গেল না নিচ দিয়া গেল বুঝলাম না......
তবে কবিতায় লাইক! শুভ কামনা ডানা ভাই!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সাহসী ভাই,
কবিতা খানা ঠান্ডা মাথায় পড়িতে হইবে। কিছুটা কঠিন।
কা আ তরুবর পাঞ্চ বি ডাল ( দেহের আছে পাঁচটা ডাল), চঞ্চল চিএ পইঠা কাল ( সেই দেহে কাল প্রবেশ করল। এই কবিতা দিয়েই বাংলা ভাষার যাত্রারম্ভ। চর্যাপদের প্রথম পদ এটি আর এর রচয়িতা লুইপা। লেখা হয়েছিল সান্ধ্যভাষায় তাই ড শহিদুল্লাহ থেকে সুনীতিকুমার পর্যন্ত সকলেই এ ভাষা বুঝতে গিয়ে হিমশিম খেয়েছেন। ড শহিদুল্লাহর Buddhist Mystic Song বইয়ে এর আদ্যোপান্ত লেখা আছে। নেপালের রাজদরবার হতে ১৯০৭ সালে যখন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী এই অমূল্য ভান্ডার বাংলাদেশে আনেন তখন সকলেই এর ডিকোডিং এ ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এমনকি আসামের অনেকেই এই রত্নকে নিজের বলে দাবি করে। কিন্তু বাংলাভাষাবিদরা প্রমান করেন যে এটি আমাদের সম্পদ। মুনিদত্ত এই কবিতাগুলোর টিকা লেখেন। আদিযুগের ভাষায় লেখা এই কবিতার মানে বোঝা বড়ই দুঃসাধ্য। সেটা নিয়ে মাইন্ড করবেন না প্লিজ। এটা কেউই এত সহজে পারে নি। এরপর মধ্যযুগীয় কবি আব্দুল হাকিমের বঙ্গভাষা কবিতায় এসেছে কারন এই কবিতা কবি বলেছেন-
দেশিভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায়,
নিজ দেশ ত্যাগী কেন বিদেশ ন যায়।
আরো বলেছেন-
যে সব বঙ্গে জন্মি হিংসে বঙ্গবানী
সে সব কাহার জন্ম নির্নয় ন জানি।
এরপর কবিতায় একে একে রবীবাবু, নজরুল, জসীমদ্দিন, জীবনানন্দ, সুকান্ত ভট্টাচার্য, নির্মলেন্দ্রু, শহীদ কাদরী, শামসুর রহমান, সৈয়দ শামসুল হকের কবিতাদির নাম উল্লেখ করেছি।
শেষে বলেছি, নোবেল বাংলা সাহিত্যে এসে নিজের সন্মান বাড়িয়েছে। রক্ত আখরে লেখা এই সাহিত্য সাহিত্যিকের প্রতি এই অধমের অতি সামান্য অর্ঘ্য।
কবিতায় আপনাকে পেয়ে খুব ভাল লাগছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
দুঃখিত, এই লাইনটি এভাবে পাঠ করুন-
এই কবিতা দিয়েই বাংলা ভাষায় কবিতা বা গানের যাত্রারম্ভ।
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০
সুমন কর বলেছেন: এভাবে ছন্দমিলিয়ে লেখাটা বেশ কষ্টকর ! চমৎকার ছন্দময় দারুণ হয়েছে।
রোনাজারি মানে কি?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতা পাঠে ধন্যবাদ সুমন ভাই। রোনাজারি মানে হাহাকার, কষ্ট, এই রকম কিছু আরকি। এভাবে লেখতে অনেক কষ্ট হয়েছে কিন্তু লেখার পর আবেশটা দারুণ ছিল। সে হিসাবে বলতে গেলে আমি তৃপ্ত সুমন ভাই। এভাবে কমেন্ট করে সেই তৃপ্তির লেভেলটা বাড়িয়ে দিলেন। শুভকামনা! ভাল থাকুন প্রিয় কবি!
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০
কল্লোল পথিক বলেছেন:
চমৎকার কবিতা।
লাইক দিলাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
বাংলাভাষা অমর হোক। বহুদিন পর আপনাকে দেখে খুব ভাল লাগছে। কবিতা পাঠে ধন্যবাদ সুপ্রিয় কল্লোল ভাই।
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার কবিতা। খুব ভালো লাগল।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতা পাঠে ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই!
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এপিক।
দারুণ। শব্দিত সম্মান। +
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতা কি সত্যি এপিক নাকি সারগাজম রাজপুত্র ভাই। লাইক দেন নি কেন? আপনার কমেন্টে মাইনাস। লাইক না দিলে আইজ মানহানি মামলা করমু কইলাম।
১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এপিক।
দারুণ। শব্দিত সম্মান। +
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার দুইটা করে মন্তব্য আসছে আমার নোটিফিকেশন জিরো। আচ্ছা এই সমস্যা কেন হচ্ছে রাজপুত্রভাই। এটা তো দেখি সেই লেভেলের সমস্যা।
যাউক গা, কবিতায় এমন মায়াবী মন্তব্য পেলে সব ভুলে যাই। ভালবাসা রইল রাজপুত্র ভাই!
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২২
নীলপরি বলেছেন: অপূর্ব লাগলো । ++
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
প্রশংসা পেয়ে খুব ভাল লাগছে। তবে আরো ভালকরা যেত হয়ত।
কবিতা পাঠে ও কমেন্টে ভালবাসা রইল নীলপরি।
১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩৩
নীলপরি বলেছেন: প্রথমবার লাইক দিলাম লাইকের সংখ্যা বাড়লো না । আর এখন তো লাইকের অপশনই আসছে না । আবার এই কমেন্টটা হলে ভালো ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এমন কিছু ট্যাকনিক্যাল সমস্যাদি কয়েকদিন হল আছেয়। ব্লগ এখন অনেক স্লো। কমেন্ট অনেকের একটার জায়গায় দুইটা হয়ে যাচ্ছে। নোটিফিকেশন জিরো, এরপর আপনি বললেন লাইক বাটন কাজ করছে না। সামুর ট্যাকনিকাল সমস্যা নাকি কোন বাগ এ্যাটাক কে জানে। আশা করছি দ্রুত সব আগের মত ঠিক হয়ে যাক।
১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫০
এম কে ইসলাম বলেছেন:
কবিতার মাঝে কবিদের কর্ম ফুটিয়া উঠেছে অনন্য
তাদের কর্মে ধরনী মাঝে সৃষ্টি হয়েছে সবুজ অরণ্য।
সুন্দর কবিতায় মুগ্ধ হলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতাপ্রেমীদের হৃদয়ে কবিরা বেচে আছেন। সেখানে সবুজ বন আছে, আছে নরম দুর্বাঘাস। সে ঘাসে ফুলফোটে। কবিরা সে ফুলে ভ্রমর হয়ে গুনগুন করে গান তোলেন। সে গান কখন যে মনে সুর তোলে বোঝা মুস্কিল। কবিতা এমনি জিনিস। এই জন্যই মনে হয় কবি শেলী বলেছিলেন-
Poets are the unknown legislators of the world
কবিতা পাঠে ও নান্দনিক মন্তব্যে ধন্যবাদ ইম কে ইসলাম।
১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫০
এম কে ইসলাম বলেছেন:
কবিতার মাঝে কবিদের কর্ম ফুটিয়া উঠেছে অনন্য
তাদের কর্মে ধরনী মাঝে সৃষ্টি হয়েছে সবুজ অরণ্য।
সুন্দর কবিতায় মুগ্ধ হলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতাপ্রেমীদের হৃদয়ে কবিরা বেচে আছেন। সেখানে সবুজ বন আছে, আছে নরম দুর্বাঘাস। সে ঘাসে ফুলফোটে। কবিরা সে ফুলে ভ্রমর হয়ে গুনগুন করে গান তোলেন। সে গান কখন যে মনে সুর তোলে বোঝা মুস্কিল। কবিতা এমনি জিনিস। এই জন্যই মনে হয় কবি শেলী বলেছিলেন-
Poets are the unknown legislators of the world
কবিতা পাঠে ও নান্দনিক মন্তব্যে ধন্যবাদ ইম কে ইসলাম।
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভ্রমরের ডানা ,
এই কবিতাটি জলকাব্যর কবিতা হতে পারেনা বোধহয় । জলকাব্যে জল থৈ থৈ ভাব থাকার কথা । তা নেই ।
সব কবিদের বয়ান আছে বলে কবিতার কবিতা হলে চলে । বা দেশ বা কবি বন্দনার কাব্য ।
যাই-ই বলিনে কেন - কবিতার ঢঙ ভালো । তবে মায়াবী মন্তব্য পেলে সব ভুলে গেলে চলবেনা । স্থিত থাকতে হবে , আরো সুললিত হতে হবে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আমি ভেবেই নিয়েছিলাম একজন আছে ব্লগে যার চোখে কোন কিছুই বাদ পড়ে না। তাই হল। একজন ক্ষুদ্র লেখক হতে অনেক বড় কবির কবিতা পর্যন্ত তিনি মাপেন মনের দাঁড়িপাল্লায়। ওজন করেন কবিতার ভাব, টান, গভীরতা, দৈর্ঘ্য প্রস্থ। কবিতার চুলচেরা বিশ্লেষণ, মানদন্ডের হিসাব নিকাশ নির্ভুল ভাবে ভেবে তবেই মন্তব্যটি করেন।
আর তাই সে মন্তব্যের ভার অনেকাংশকালেই অনেক অনেক ওজনদার হয়। সেসব বুঝেই লেখক বুঝে নেয় তার উপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য। অনেক সময় এমন কথা হাজার কথার মাঝে হিমালয়ের শিখরের মত নিজের বীরত্বকাব্য রচনা করে। সে কাব্যের প্রশংসা হিমালয় নিজেই। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ড্যাফোডিল গুলো শুধু মাথা নুয়ে অভিবাদনই জানাতে পারে আর কিছু নয়।
রবীন্দ্রনাথ তার প্রথম ছড়ায় বলেছিলেন-
জল পড়ে পাতা নড়ে
ছোটে নন্টে ফন্টেদের জন্য ইশ্বরচন্দ্র তার "বর্ণপরিচয়" , রবীঠাকুর তার "সহজ পাঠ" লেখায় বাচ্চাদের প্রথম শিখিয়েছেন জল কথাটি। সে কথার এমন মায়া যে ত্রিশ বসন্তের কোকিলেরাও ভোলে না। জলের অনেক সমার্থক শব্দ আছে -ইরা, উড়ু, উদ, উদক, জল, তোয়, নীর, পয়, পানি, পুষ্কর, বারি
মনে থাকে না এসব শুধু জলটাই মাথায় আসে তাই সিরিজের নাম জলকাব্য। এই জলের কবিতা গুলো কোনটা হবে সাগরের তীরের পাশে নারিকেল পাতার ঝিরিঝিরি মৃদু হাওয়ার মত, কোনটা সাগরের চোখা লবন পানির মত, কোনটা হবে জীবন সাগরে ফুৎ করে উড়ে যাওয়া পিদিমের মত, কোনটা বা বোধি বৃক্ষের শিকড় দিয়ে ওঠে যাওয়া খনিজ পানির মত কর্কশ কিন্তু মিঠা।
কবিতার কবিতা নামটি এসেছে অনেক অনেক গান, কবিতা, গদ্য পদ্য পড়ে। হুমায়ুন আজাদের বাংলা সাহিত্য নিয়ে লেখা লাল নীল দিপাবলি বইটি পড়ে মুগ্ধ হয়ে যাই। কবি এখানে হরেক রংবেরং মিশিয়ে সাহিত্যের যে ছবি এঁকেছিল তা মনে গেঁথে আছে। সেখানে কবিতাদি নিয়ে বিভিন্ন কবিদের গান ও কবিতার চরণ মনে ঢেউ তোলে যায়। কবিতাদির সমগ্র খুঁজে পড়ি। ভাল লাগে। ভাবলাম কবিতাদের, কবিদের নিয়ে কবিতা লেখলে কেমন হয়। মনে মনে বললাম বেশ হয়। কিছু দেনা শোধ হতে পারে। ব্যস, ড্রাফট খুঁজে প্লট বানিয়ে ২ ঘন্টায় লিখে ফেললাম কবিতার কবিতা।
নামগুলো এভাবেই ভেবে দিয়েছি সুপ্রিয় জী এস ভাই। কবিতার অবয়বে যে চাদর, তা একান্তচারী লেখকের উত্তাল কল্পনা ধারায় বেরিয়ে আসা। সে কল্পকথা ভ্রমরের ডানার মতই কম্পমান, স্থিত নয়।
স্থিতধী হও।
কোন একটি কাজে এ কথা বলেছিল আমার এক শুভাকাঙ্ক্ষী। সে কথার মুল্য রেখেছি। তাতে আমার ভালই হয়েছে বটে।
এবার যখন একজন হিমালয় বলেছেন সে আজ্ঞা শিরোধার্য।
ভাল থাকুন সুপ্রিয়! শুভকামনা!
২১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৩
মার্কো পোলো বলেছেন:
চমৎকার! এতো সুন্দর করে লিখেন কেমনে!
অনেক ভাল লাগলো।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৩১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতা আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুব খুশি লাগছে। আমি যে সুন্দর লেখি এটা কিন্তু জানতাম না, আপনি জানালেন। তবে এখনো আমি শেখার পর্যায়কালে।
কবিতা পাঠে ও কমেন্টে ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
২২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক কথা অনেক পংক্তি; বাংলার আলো, বাংলার বাতাস, বাংলার ফুল, বাংলার পাখী, যুগে যুগে মানুষকে করেছে কবি।
খাসা বচন!! সহমত।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
গাজী ভাইয়ের কথা নয় কবিতায় উনার উপস্থিতি দেখে আমি আনন্দিত। লোকটা বদলে যাচ্ছে গেমু ভাই খেয়াল করেছেন কি?
আর সেপ্টেম্বরের ব্লকবাস্টার বাইর করেন না কেনু? আমি কিন্তু এটার তীব্র ফ্রতিবাদ জানাইছি।
২৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রখ্যাত সব কবি ,কবিতা আর মাটির টান সব মিলিয়ে সুন্দর উপস্থাপনা ।ভাল লাগলো আপনার কবিতা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতায় আপনাকে পেয়ে খুব আনন্দিত হলাম। কবি ও কবিতার প্রতি সামান্য অর্ঘ্যমালা বলতে পারেন
কবিতা পাঠে ও কমেন্টে ধন্যবাদ সুপ্রিয় কবি।
২৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভ্রমরের ডানা ,
শুরুতেই একটি আপ্তবাক্যের আধেকটা বলি – জানার কোনও শেষ নেই… । এর বাকীটুকু , জানার আগ্রহ নেই এমন কারো কাছে সুন্দর একটি অজুহাত ।
এই যে আপনি আমার মন্তব্যের উত্তর দিলেন এতো গভীর জ্ঞান আর নান্দনিকতার সাথে , নিশ্চয়ই আপনাকে মগজের ড্রয়ার খুলে বসতে হয়েছে, মগজের পুরোনো সেই ড্রয়ারটির ধুলো ঝাড়তে হয়েছে কিম্বা বই খুলে জেনে এতো কথা লিখতে হয়েছে ! এতে আপনার “জানা” জিনিষটিই হয়তো আরো ঘসামাজা খেয়ে চকচকে হয়েছে । আর আমার বেলাতে (হয়তো পাঠকেরও ) আমার মগজের ড্রয়ারে ঘাপটি মেরে পড়ে থাকা ফাইলপত্তরের সাথে মিলিয়ে দেখা হয়েছে এই জ্ঞান কতোটুকু মিলেছে । পুরোনো স্মৃতির সাথে মিলিয়ে দেখা হয়েছে অনেক আগে ধুলো ময়লার নীচে পড়ে থাকা “জানা”গুলো আছে কিনা । ছিলো । আপনার লেখার ধাক্কা খেয়ে আবার তা উঠে এলো নতুন করে । নয়তো ঐগুলো অচর্চ্চার ধুলো ময়লার নীচেই চাপা পড়ে থাকতো জীবনের বাকীটা সময় । এতে যেমন আমার চর্চ্চা হলো আবার নতুন কিছু জানা ও গেলো , শেখাও হলো ।
পানির যে এতো এতো সমার্থক শব্দ ছিলো মগজে ঘাপটি মেরে, আজ আপনি তাতে ঢেউ না তূলে দিলে কোনদিন মনে পড়তো কিনা কে জানে ! হয়তো হারিয়েই যেতো । যেমনটা আপনিও বলেছেন ----মনে থাকে না এসব শুধু জলটাই মাথায় আসে তাই সিরিজের নাম জলকাব্য।
এভাবে ব্লগীয় মিথস্ক্রিয়ায় জানার বা জ্ঞান অর্জনের পরিধি বেড়ে গেলে লাভটা তো দু’পক্ষেরই ।
কোনও লেখার মন্তব্যে আমি তাই আলোচনার দরজা খুলে রাখি যাতে লেখকের সাথে একটা বন্ধন তৈরী হয় , ব্লগীয় বাতাস যেন অবাধ হয়।
আমার কথা লিখতে গিয়ে বলেছেন যে, আমার করা মন্তব্যে নাকি লেখক বুঝে নেয় তার উপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য। এরকমটা আমি কেন, যে কেউই করতে পারেন । একটু সচেতন হলেই হয় ।
মন্তব্যে খাওয়া-খাওয়ির ছড়াছড়ি না ঘটিয়ে আমরা যদি এভাবে কোনও লেখার যথাযথ মূল্যায়ন করি ( নিজেদের সীমাবদ্ধ জ্ঞানে যতোটুকু পারা যায় ) তবে ব্লগ তরতাজা হতে পারে । ব্লগ বিমর্ষ, সস্তা হয়ে গেছে , পরিবেশ নেই বলে যারা এ পথে আর হাটছেন না , তারাও হয়তো আবার দ্বিতীয়বার ভাবতে বসবেন ।
দেখুন, আমরা এখানে লেখায় নবীস । নানা মতের, নানা রূচির মানুষ আছেন এখানে । তাই লেখার ধরনটাও নানা পদের হয় । “পোলাও” কে যেন পোলাওয়ের মতোই মূল্যায়ন করি আমরা । ভাতকে ভাতের মতো , ডালকে ডালের মতো । এখন যদি কেউ “পোলাও” রান্না করে ভাতের মর্যাদা পান , সেটা দুঃখজনক । আবার উল্টোটাও ঘটলে বিপত্তি । এটা ব্লগের পরিবেশকে স্বাস্থ্যবান করেনা । ব্লগের প্রবাহমান নদীটি শুকিয়ে যায় । আর এই শুকিয়ে যাওয়া নদীতে সাহস করে কেউ নাও ভাসাতে চান না । এরকম আক্ষেপ তো বেশ কিছুদিন ধরে শুনে আসছি । তাইনা ? তবে গুটিকয় ব্লগার আছেন যারা এখনও ঢেউ তুলে যাচ্ছেন ব্লগের প্রায় মরা গাঙে । তাদেরকে সাধুবাদ না দিলে অন্যায় হবে । আপনার মাধ্যমে তাদের এ কথাটি জানাতে চাই ।
সবশেষে বলি , যে সম্মান আপনি আমাকে দিলেন তার যোগ্য কিনা আমি, জানিনে ! চেষ্টা থাকবে আপনার বিশ্বাসের যেন অমর্যাদা আমাকে দিয়ে না হয় ।
আপনার জন্যেও রইলো অশেষ শুভকামনা । জলের ঠুং ঠাং বেজে উঠুক আপনার সব লেখায়।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আমার ব্লগে লেখার উদ্দেশ্য ছিল যাতে কিছু শিখতে পারি। ব্লগের পাতায় যা লেখেছি তার বেশির ভাগই কবিতা। কবিতা টুকটাক লেখতে ভালই লাগত কিন্তু চর্চাক্ষেত্র ছিল না। ভাবলাম ব্লগ একটা ভাল প্লাটফর্ম হতে পারে। কবিতাও লেখা হবে সাথে অনেক কিছু শেখাও হবে। পড়লাম অনেক অনেক কবিতা, গল্প রম্য মুভি রিভিউ, ছড়া, বিবিধ কিছু। কিন্তু দেখলাম গল্প আর কবিতা সাহিত্যগত লেখা বাদে বাকিগুলো টানছে না। লাইক, মন্তব্য প্রিয়, নির্বাচিত এসব ভুলে গিয়ে নিজের মত করে লেখার চেষ্টা করেছি।
অবশ্য অনেক সময় শিব গড়তে গিয়ে বাদর গড়েছি। তবুও অনেকেই আছেন যারা আমাকে নিয়মিত উৎসাহ দিয়েছেন। এত লেখার ভীড়ে যারা আমার লেখা সময় করে পড়েছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। ব্লগের সহব্লগারদের এমন অনুপ্রেরণা ও সহযোগীতায় কিছু কবিতা আমি লেখতে পেরেছি যা আমাকে অনেক অনেক তৃপ্ত করেছে।
এটা শুধু সম্ভব হয়েছে যারা আমাকে আমার ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়েছেন তাদের জন্য। ব্লগের মিথস্ক্রিয়ার কথা বলেছেন। আসলে এটা দরকার। খুব দরকার। বিশেষ করে আমরা যারা শিখছি তাদের জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন মগজের চাষ না হলে, বারবার ঘসামাজা না হলে জ্ঞান কমে যাবে। জ্ঞান শেয়ার করলে বাড়ে। আর শেয়ার না করলে কমে। এটা আমরা সবাই জানি। রান্নাবাড়া একটা আর্ট। সেটা পরখ করতে চেখে দেখা লাগে। লেখাটা শিল্প, এটা পরখ করতে হয় অনুভব করে, পড়ে নয়। এই কথাটা আমাদের আরো বেশি মনে রাখতে হবে।
জ্ঞান বিজ্ঞানের এই যুগে মানুষ অনেক ব্যস্ত। দম ফেলার ফুসরৎ নেই। তবুও মানুষ সাহিত্য চর্চা করছে। যারা পারছে না তারা পড়ছে। এটা ভাল। এজন্য আমাদের দ্বায়িত্বশীল হতে হবে। আপনি দ্বায়িত্ব সচেতন। এখন আমাদের হতে হবে।
জী এস ভাই ব্লগের প্রবাহমান শুদ্ধতার জন্য সকল ব্লগারের নিজ নিজ দ্বায়িত্ব আছে। ব্লগের পরিসর বেড়েছে। অনেক নতুন নতুন লেখক আসছে। শুদ্ধতার হাতে ধরে আশাকরি একদিন ব্লগ আবার স্রোতোবহা হয়ে উঠবে। সেই আশাই রাখি।
পরিশেষে বলতে চাই, নতুন ব্লগার হিসেবে আপনার নিকট হতে যে সাহচর্য আমি পেয়েছি, যে অনুপ্রেরণা পেয়েছি তার জন্য আমি ব্যক্তিগত ভাবে কৃতজ্ঞ। এভাবে নবাগত ব্লগারদের প্রতি স্নেহরস বিলিয়ে দেওয়ার জন্য সকল নবাগত ব্লগারদের পক্ষ থেকে আপনাকে আমি হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা জানাই।
কবিতায় জলের টুংটাং যেন বেজে ওঠে তার সর্বোচ্চ প্রয়াস থাকবে। জানি না পারব কিনা। তবে যদি বেজে ওঠে ভাববেন সেখানের আবহ সংগীত হিসাবে আপনাদের অনুপ্রেরণা ছিল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ অগ্রজ। ভাল থাকুন। এভাবেই পাশে থাকুন। শুভকামনা!
২৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
অদৃশ্য বলেছেন:
বাহ্! চমৎকার...
শুভকামনা...
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতা পাঠে ধন্যবাদ। ভালবাসা রইল।
২৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৯
ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ভাললাগার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক কথা অনেক পংক্তি; বাংলার আলো, বাংলার বাতাস, বাংলার ফুল, বাংলার পাখী, যুগে যুগে মানুষকে করেছে কবি।