নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার শেষ নেই...

ভ্রমরের ডানা

ভালো থাকুক কবিতাগুলো ...

ভ্রমরের ডানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত চীন সম্পর্কিত কটকচ্চ

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৪৪



ভারতের পররাষ্ট্রনীতি অনেকটাই আমাদের মতই। উদারতাবাদ, নন অ্যালায়েন্স গ্রুপে থাকা।। বিশ্ব জুড়ে চলমান বর্নবাদ, সম্রাজ্যবাদ, উপনিবেশবাদ ইত্যাদির বিরুদ্ধে কাজ করা। এছাড়া ১৯৫৪ সালের ২০ জুন স্বাক্ষরিত ভারত চীন পঞ্চশিলা নীতির উদ্দেশ্য ছিল চীন ও ভারতের মধ্যে শান্তি স্থাপন

১) দুটি দেশ একে অপরের উপর হামলা করবে না
২) পরস্পরের ভূখণ্ডগত অঞ্চলের প্রতি শ্রদ্ধা স্থাপন
৩) এশিয়ায় শান্তি স্থাপন।
৪) একে অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক না গলানো
৫। পরস্পর বানিজ্যে লাভদায়ক অবস্থা।

ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহেরু এবং চৌ এন লাই এর মধ্যে একটি সমঝোতার ফসল ছিল এটি। কিন্তু আজ যদি চীন ভারত সম্পর্কের দিকে তাকাই তবে পঞ্চশিলার নীতিকে বিবর্ণ মনে হয়। চীনের দশটি পারমানবিক বোমা বহনকারী ক্ষেপণাস্ত্র ডংফেং ২ তৈরি জবাবে ভারতের অগ্নি ৫ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা এই অঞ্চলের শান্তির জন্যে অশনিসংকেত।ভারতের এফ ১৬ তৈরীর উদ্দোগের বিপরীতে চীনের সুপার বোম্বার এস-২০ বা ইউ-২ তৈরী, এ এক ত্রাহিত্রাহি অবস্থা। ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পুরোটা জুড়ে এখন চীন জুজু। পাকিস্তান নেই। ওদিকে চীনেরও একই দশা, প্রতিরক্ষার টেবিল জুড়ে শুধুই ভারত। জাপান জুজু নেই। মূলত স্নায়ুযুদ্ধের অবসান ও মুক্তবানিজ্যের প্রসারের ফলেই ফুলেফেপে ওঠা এই দুই শক্তির লড়াই। আন্তর্জাতিক রাজনীতিও এই জন্যেই মনে হয় আজ এত দুর্বোধ্য।

এদিকে ডমিনো তত্ত্বে এশিয়ায় ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার ব্যর্থতায় আজ নয়া সাফল্যের চাবিকাঠি বলা যায় ভারতকে। কেননা আঞ্চলিক পরাশক্তি হতে ভারতের চাই আমেরিকার পারমানবিক কৌশল ও ইসরায়েলের অস্ত্র। ভারত না চাইলেও এসব পেয়ে যাবে। কারণ এই অঞ্চলে ভারত ছাড়া যুক্তরাষ্টের সত্যিকার শক্তিশালী বন্ধু নেই বললেই চলে। জাপানের হয়ত অর্থ ও প্রযুক্তি রয়েছে, কিন্তু শক্তি ও আকারের বিশালত্ব ভারতকেই এগিয়ে রাখবে। যুক্তরাষ্ট্র ভারতের মত বিস্তৃত ভূখণ্ড খুঁজবে চীনকে কাবু করার জন্যে। ভারতও তাই চাইবে। দিনশেষে ব্যবসায় আর আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে স্বার্থই ষোলআনা। এটা আবেগের জায়গা নয়।

চীনের থেকে ভারতের অর্থনীতি পাঁচগুণ হালকা একই সাথে সেনাবাহিনীও। অপর দিকে আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে ভারতের পাশে আমেরিকার উপস্থিতিতে চীন হয়ত অসহায় হতেও পারে। তবে ট্রাম্পের আশীর্বাদে এই খেলার গেম চেঞ্জার হবে পাকিস্তান! তবে যাই হোক যে কোন পররাষ্ট্রনীতি যদি শান্তির বদলে অশান্তি ডেকে আনে তবে বিশ্বের জন্যে হবে হতাশার। ভারত কিংবা চীন যেই হোক না কেন ৭৬ বিলিয়ন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বানিজ্যের হিসেব ও বিশাল বাজারের কথা মাথায় রেখে উচিত নিজেদের বিষয়গুলো নিজেদের সামলানো। নাহলে ডোকালাম, অরুণাচল, সিয়াচেন, আকসাই চীন নিয়ে অন্যের সাহায্য নেওয়া আর খাল কেটে কুমির আনা একই হবে। আর তা এনেই ফেললে কারো জন্যেই ভাল হবে না।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীন ও ভারতের মাঝে কি কারণে সমস্যা হচ্ছে বুঝা মুশকিল, হতে পারে্ব মানসিক

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


১৯৬৫ সালের ভারত চীন যুদ্ধ, অর্থনৈতিক দৌরাত্ম্য, ভূখণ্ডগত বিবাদ, হাইড্রো প্রজেক্ট, মানস সরোবর, দালাইলামা, সর্বশেষ ডোকলাম। আপাতত এর থেকে বেশি কিছু মনে পড়ছে না। ও আরেকটা তো আছেই আর এটাই ডোবাবে - পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও আস্থার অভাব!

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভারত হচ্চে শক্তের ভক্ত নরমের যম।
এরা টাকায় কেনা অস্ত্র আর দুর্বল হার্টের সেনাদের নিয়া চীনের সাথে কখনো যুদ্ধে যাবেনা। আমেরিকার পাবে শুধু মুখে আশীর্বাদ, , কারন চীনের পাশে রাশিয়া, আবার রাশিয়ার সাথে ভারতের পুরোনো সম্পর্কে জানা। এই যুদ্ধ হলে আমেরিকা চেয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার নেই।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


ভারত বলুন চীন বলুন আমেরিকা বলুন সবাই এমন। এটা বিশ্বের নীতি। আর যুদ্ধ হবার প্রশ্নই উঠে না। এসব জুজু মাত্র! কেননা এই বিশ্ব যুদ্ধের নয়, এই বিশ্ব উন্নয়নের। যেসব দেশ বানিজ্য শেখেনি সেখানে যুদ্ধ হলে হতেও পারে।

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আন্তজাতিক বিষয়টা আমি কম বুঝি।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

পোষ্ট গুলোর সাথে থাকুন এ্যানালাইসিস করুন ভাল লাগবে। এসব জানা উচিত।

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভারত যদি আমেরিকাকে বন্ধু ভাবে তো এর চেয়ে বড় ভুল আর কিছু হবে না।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


হেনাভাই ঠিকই বলেছেন। এক্ষেত্রে পাকিস্তান একটা জলন্ত উদাহরণ!

৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কিছুটা বুঝবার চেষ্টা করতাছি।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
জটিল আছে। সময় নেন। ভাল লাগবে। শিখলে ভাল লাগে। আর এসব জানাও জরুরী।

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০৬

সোহানী বলেছেন: হঠাৎ আপনার কবিতা ছেড়ে রাজনৈতিক পোস্ট দেখতে পাচ্ছি। যদিও দারুন বিশ্লেষন......... ভালো লাগছে আলোচনা।..চলুক!

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

রাজনৈতিক তবে আন্তর্জাতিক! এই জন্যেই হয়ত দারুণ লাগতে পারে। আলোচনা পাঠে বিশেষ ধন্যবাদ! শুভেচ্ছান্তে!

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন:
ট্রাম্প আর ট্রাম্পের ফ্যামিলির সবারই যেমন মেয়ে ইভাঙ্কার নিজের ব্যবসা আর তার হাসবেন্ড জেরেড কুশনারের এবং তাদের পারিবারিক বিরাট বাণিজ্য স্বার্থ রয়েছে চীনের সাথে | জেলেদের পারিবারিক ব্যবসার জন্য চাইনিজ একটা ব্যাংকের চারশো মিলিয়ন দলের সফ্ট লং দেবার কথা এবছরই | ট্রাম্প অর্গানাইজেশন আর তার ফ্যামিলির সাথে চীনের বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য স্বার্থ | ট্রাম্পের সময়ে চীনের সাথে ভারত হয়তো খুব বেশি স্ট্রাটেজিকাল এডভ্যান্টেজ পাবেনা কোনো বাণিজ্য যুদ্ধেও আমেরিকা থেকে | পাকিস্তানকে যদিও আমেরিকা প্রকাশ্যে অভিযুক্ত করেছে মুসলিম দেশের অভিবাসী আমেরিকার ভিসা না দেওয়ার নীতির বিরোধিতা করায় কিন্তু আমেরিকার ইন্টালিজেন্স এজেন্সিগুলো কিন্তু সেটা মিনিমাইজ করার শেষটা করছে তার পর থেকেই | তাই আঞ্চলিক পরাশক্তি হবার প্রতিযোগিতায় ভারত আমার মনে হয় চীনের সাথে সাময়িক এবং কূটনৈতিক দু'দিক থেকেই অনেক পিছিয়ে আছে | কবিতা ভালো হয়েছে ....!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


ভারত চীন সম্পর্কের ইতিহাস বহুমাত্রিক। একদিকে বিশাল ভূশক্তির অধিকারী এই দু দেশ যুদ্ধ যুদ্ধ অবস্থায় আবার আরেক দিকে তারা নিজেদের বানিজ্যকে করেছে এশিয়ার সেরা। চীন ভারতের নিজেদের মধ্যে বানিজ্য প্রায় ৭৬ বিলিয়ন! এই বিশাল বানিজ্যের কোন ক্ষতি হয়নি ডোকালাম, তিব্বত অরুণাচল কিংবা হালের মালদ্বীপ নিয়ে। তবে সমুদ্রে কিন্তু কেউ কাউকে ছাড়ছে না। ভারতের কটন রুট চীনা মেরিটাইম সিল্ক রুটে বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। এমন অবস্থায় চীন ভারতের একটি উইন উইন অবস্থার সৃষ্টি এশিয়ার জন্যে হতে পারে সুবর্ণ সুযোগ। তবে ভারত বা চীন যে কেউ নিজেদের স্বার্থে যদি একে অপরকে ছাড় না দেয় তবে তা হবে দুঃখজনক।


সমসাময়িক কড়চা পাঠে অশেষ ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল!

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: এক বনে দুই বাঘ থাকেনা ! একটারে শিয়াল হইয়া থাকিতে হয় ! উভয়ের মধ্যে এশিয়ার নেতৃত্ব নিয়া দ্বন্দ্ব ! চীন চরম বাস্তববাদী। দ্বন্দ্ব মনে হয় নেহেরু ডক্ট্রিন থেকেই উৎপন্ন ! চীন নেহেরুর বৃহত্তর ভারতের স্বপ্নকে সন্দেহের চোখে দেখে ! তাছাড়া, "শত্রুর শত্রু বন্ধু " এই নীতিতে আমেরিকার সাথে ভারতের মাখামাখি চীনকে বৈরী বানাইয়াছে। একক সুপারপাওয়ার থাকার ও উঠতি পাওয়ারগুলোকে দাবাইয়া রাখার আমেরিকার নীতিও দায়ী। যাহার কারণে ভারতকে আমেরিকা চীনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করিতেছে ! যাহা হউক চীন-ভারত আরেকটা যুদ্ধ দেখিতে মনে চায় ! বিজেপি থাকিতেই হইলে ভালো হয়। নরাধম মোদী একটা পোঙ্গামারা খাউক ইহা মনে প্রাণে কামনা করি !

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



ভারত মনরো ড্রক্ট্রিনের আদলে খেলা খেলছে। চীনাদের কূটনীতি ও সমরনীতি যথেষ্ট ভাল। তবে এই দুয়ের মাঝে কেউ দাও মেরে দিলে সেটা এই এলাকার জন্যে ভাল হবে না। ভারত বা চীন যেই ডুবুক তার সাথে বাংলাদেশের স্বার্থও জড়িত! তাই এই অঞ্চলের শান্তি কামনা করা উচিত!

৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ,স্যার আপনাকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এমন বিষয়কে সামনে আনার জন্য।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বাইপোলার বিশ্বে সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত এশিয়া ও আফ্রিকা এবং ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলির কাছে দুই বৃহৎ শক্তি USSR ওআমেরিকার শিবিরে যোগদান অনেকটা বাধ্যতামুকক ছিল।একদিকে NATO ও অপর দিকে ওয়ার্শ,ফন্টেনব্লু চুক্তির বাইরে যাওয়া সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশগুলির পক্ষে সম্ভব ছিল না।সেই প্রেক্ষাপটে দাড়িয়ে সুকর্ন,মার্শাল টিটো,নেহেরু,চৌ এন লাই এর পদক্ষেপ নিঃসন্দেহ বৈপ্লবিক ছিল।
কিন্তু আজ বিশ্ব রাজনীতি বদলে গেছে।আমেরিকার একক প্রভূুত্ব সর্বজন বিদীত।সত্তরের দশকে সাড়া জাগানো হানটিংটন মতবাদ অনুযায়ী বাই পোলার বিশ্ব ভেঙে যাবে।পৃথিবী আবার ইউনি পোলার হবে। সেক্ষেত্রে মুললিম বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তি এবং কিছুটা বৌদ্ধ বিচ্ছিছিন্নতাবাদী শক্ত এই একক বিশ্বের মাথা ব্যাথার কারন হবে। সমাজবিজ্ঞানী হানটিংটনের থিওরি এখন বাস্তবে ফলপ্রসু।তাই আমেরিকার একক দাদাগিরিতে নব্য শক্তি হিসাবে উঠে আসা চীনের দক্ষিণ এশিয়ায় প্রতিপক্ষ হিসাবে ভারতের আবির্ভাব সবার ক্ষেত্রে কাম্য।তাই সিয়াচেন,অরুনাচলের ডোকালাম বা আকসাই চীন যাই হোক আমেরিকার অস্ত্র ব্যাবসা বাড়লেও পিছিয়ে আসার রাস্তা নেই।তবে চীন জানে এই ভারত ৬২র ভারত নয়।পরিশেষে আবার ধন্যবাদ জানাই। ভাল থাকুন নিরন্তর।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



সুন্দর মন্তব্যে অশেষ ধন্যবাদ স্যার। আপনার যুক্তিযুক্ত মন্তব্য পড়ে অনেক কিছুই জানলাম। তবে এই অঞ্চলের শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্যে ভারত চীনকে একই পথে হাটতে হবে! উলটা পথে হাটলে বিশ্বের ক্ষতি। বাংলাদেশের তো অবশ্যই!



লেখাটি পাঠে ও তথ্যমূলক মন্তব্যে আবারো ধন্যবাদ! শুভেচ্ছা রইল স্যার!

১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বন্ধু কেউ না। বন্ধুবন্ধু খেলা, আমার প্রতি তাদের অবহেলা।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



উলটো হওয়া উচিত রাজপুত্র! শুভকামনা!

১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীন জঘন্য ক্যাপিটেলিজমে প্রবেশ করেছে; এবার যদি ভারতের সাথে সম্পর্ক ভালো হয়।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


চীন জঘন্য ক্যাপিটালিজমে ঢুকার আগে তার বাজার হয়ে গেছে অনেকেই। এটাও বুঝতে হবে। আমেরিকার মার্কেটে চীনা পণ্য ঢুকলে সেটা কার দোষ! ভারতের ক্ষেত্রেও তাই!

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি সাধারণতঃ কবিতা লেখেন। সেই হিসেবে এটা আপনার একটি ব্যতিক্রমী পোস্ট, তবে বরাবরের মতই সুলিখিত।
আলোচনাটি ভাল লেগেছে। বাংলাদেশের কূটনীতি অনেক পেছনে পড়ে রয়েছে। জিওপলিটিক্যাল ইস্যুগুলো নিয়ে বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবি সম্প্রদায়ের মাঝে মুক্ত আলোচনা হওয়া উচিত। মাঝে মাঝে সেসব আলোচনায় শিক্ষিত আমজনতাকেও সম্পৃক্ত করা উচিত।

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


লেখাটি পাঠে অশেষ ধন্যবাদ স্যার। সামান্য কিছু আহরিত কথা নিয়ে লেখাটি লেখা। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক সম্পর্কগুলোর পরিবর্তন দ্বিপাক্ষিক, বহুপাক্ষিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক চর্চা ও কূটনৈতিক তত্ত্বকে প্রভাবিত করে। ভারত ও চীনের ভূরাজনীতির উপর প্রতিবেশী ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলোর পররাষ্ট্রনীতির উপর প্রতিপ্রভা তৈরি করে। তবে সেই বিচ্ছুরণ আমাদের যেন অন্ধ না করে দেয় সে জন্যে বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষিত আমজনতার এসব বিষয় নিয়ে চর্চা আবশ্যক আর এটা করতে কার্পণ্য করা অনুচিত। যদি আমরা আন্তজার্তিক সমস্যাবলির চর্চা করি, তাহলে আমাদের অনেক সমস্যার সমাধান খুঁজে পাব!




আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্যে ও পুরনো লেখাটি পড়ে দেখবার জন্যে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা স্যার! শুভেচ্ছা জানবেন। শুভকামনা নিরবধি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.