নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটু জিরাইয়া (রেস্ট লইয়া) যান !!!!!!

মুক্তির গান আবার শোনাতে চাই !!

ভুদাই আমি

আমি সোনার বাংলার ১৬ কোটি ভুদাইদের একজন

ভুদাই আমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

৩৪ তম বিসিএস বিষয়ে পিএসসির সিদ্ধান্ত ও আমার কিছু প্রশ্ন।।। নতুক করে ‍সুযোগ পওয়াদের সমনম্বর পাওয়া সাধারণ ছাত্ররা কেন বাদ পড়বে??

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০

গত বছরের ৮ জুলাই কোটার ভিত্তিতে ৩৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারির ফল দেয়া হয়, এতে ১২ হাজার ৩৩ জন উত্তীর্ণ হন।



এই ফলে ‘মেধাবী’ অনেকেই বাদ পড়েছেন অভিযোগ তুলে ১০ জুলাই থেকে আন্দোলন শুরু করেন চাকরিপ্রার্থীরা। কোটার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরাও ওই আন্দোলনে যোগ দেন।



শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে গত ১৪ জুলাই ৩৪তম বিসিএসের পুনর্মূল্যায়িত ফল দেয়া হয়। এতে রেকর্ড সংখ্যক ৪৬ হাজার ২৫০ জন উত্তীর্ণ হন।



আগের উত্তীর্ণ সবাইকে রেখেই পুনর্মূল্যায়িত ফল দেয়া হয়েছে বলে পিএসসি দাবি করলেও প্রথমবার উত্তীর্ণদের মধ্যে ২৮০ জন উপজাতি বাদ পড়েন।



এ নিয়ে ‘বঞ্চিত আদিবাসীরা’ পিএসসি ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কাছে লিখিত আবেদন করেন। বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করেন তারা।



এরপরেও তাদের উত্তীর্ণের বিষয়ে কোনো সিদ্ধাš— না হওয়ায় আগের ফলে উত্তীর্ণ ৫৯ জন আবেদনকারীর পক্ষে ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া গত বছরের ২৮ জুলাই হাইকোর্টে রিট করেন।



প্রথম ফলে উত্তীর্ণ ২৮০ জনকে বাদ দিয়ে প্রকাশিত ৩৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পুনর্মূল্যায়িত ফল কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- সেই মর্মে র“ল চাওয়া হয়।



এই রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি জাফর আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ৩১ জুলাই এক আদেশে প্রথম ফলে উত্তীর্ণ ৫৯ রিটকারীসহ ২৮০ জনকে বাদ দিয়ে প্রকাশিত ফল কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চায়।



এছাড়া পুনর্মূল্যায়িত ফলে উপজাতি কোটায় আবেদনকারীদের বাদ দেয়ার কারণও জানতে চায় হাইকোর্ট।



গত ১১ ফেব্র“য়ারি বাদ পড়া ‘আদিবাসী’দের যোগ করে চৌত্রিশতম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পুনর্মূল্যায়িত ফল আবারো প্রকাশের নির্দেশ দেয় হাই কোর্ট।





হাই কোর্টের নির্দেশের পাঁচ দিন পর ‘বাদপড়া’ উপজাতিদের লিখিত পরীক্ষার জন্য যোগ্য ঘোষণা করে একই দিন লিখিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হলো।



কিন্তু কিসের ভিত্তিতে পিএসসি উত্তীর্ণ সংখ্যা ১২ হাজার থেকে ৪৬ হাজার করা হলো?? আবার কিসের ভিত্তিতে সবশেষে মাত্র ২৮০ জনকে পরীক্ষার জন্য অনুমতি দেওয়া হলো??



তবে কি সাধারন ছাত্রদের আবার আদালতে রিট করতে হবে?? ২৮০ জন সুযোগ পেলে একই নম্বর পাওয়া সাধারন ছাত্ররা কেন সুযোগ পাবে না?? রিট ছাড়া কি সাধারন ছাত্ররা সে সুযোগ পাবে না?? তাদেরকে কেন অধিকার থেকে দূরে রাখা হবে??



যদি তাই হয় তবে কিভাবে রিট করা যায় সে বিষয়ে অভিজ্ঞদের উপদেশ আশা করছি??

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.