![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাবির সাথে আমার কোনো পুরানা শত্রুতা নেই। আজকে ভাল পরীক্ষা দিয়েও চান্স না পেলে আমার তেমন কোনো সমস্যা হবে না। ঢাবি ছাড়াও আরো ভার্সিটি আছে, যেখানে আমরা পড়ার সুযোগ পাবো, অনেকে ইতোমধ্যে পেয়েও গেছি। তবুও ঢাবিকে প্রত্যাশা করেছি, কারন এটা এখন পর্যন্ত দেশের সেরা ভার্সিটি হয়েই আছে।
কিন্তু বর্তমানের প্রশ্নফাঁস, জালিয়াতি এমন পর্যায়ে গেছে, যা শুধু ঢাবি নয়, পুরো দেশের শিক্ষাব্যবস্থার জন্য লজ্জা। কিছু ঢাবিয়ান বড়ভাই এসব দেখেও দেখছে না, অনেকে আবার নিজেদের পক্ষে সাফাই গাচ্ছে। এমন শ্রদ্ধেয় ভাইদের কাছে জানতে চাই, তারা কি সত্যিই নিজেদের উত্তরসূরি হিসেবে একদল চোরকে দেখতে চায়? তাদের এই গা ছাড়া ভাবের জন্যই ঢাবি প্রশাসন আরো উদাসীন, তাদেরই চোর সহপাঠীরা আরো বেপরোয়া।
ভাইগন কষ্ট করে তো ঢাবিয়ান হইছেন। আজকের মত যদি চলতেই থাকে, কয়েক বছর পর নিজের ঢাবিয়ান পরিচয় দিতে হয়তো আপনার লজ্জা পেতে হবে। কারন কেউই হয়তো নিজেকে চোরের বড়ভাই/বড়বোন হিসেবে পরিচয় দিতে পছন্দ করবেন না।
[খুব খারাপ কিছু কথা লিখার জন্য কিবোর্ডে আঙ্গুল চলে যাচ্ছিলো। কিন্তু ঢাবিয়ান ভাইদের পুরোনো খ্যাতি ও তাদের প্রতি অবশিষ্ট সন্মানবোধ আঙুলগুলোকে বিরত করলো। আজ আমার মাঝে এটা সামান্য পরিমানে টিকে আছে। ৫ বছর পরের ছেলেমেয়েদের কাছে হয়তো তা আর থাকবে না, তারা লিখেই ফেলবে।]
২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
ভুয়া ব্যাক্তি বলেছেন: কাঁচা হাত। আপনাদের অনুপ্রেরণায় হয়তো শিঘ্রই আরো গুছিয়ে লেখা শিখে ফেলবো।
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি 'প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশনের সদস্য' হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন, আপনাদের সোভাগ্য
২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৭
ভুয়া ব্যাক্তি বলেছেন: আশাবাদী(optimistic) হতে শিখছি হয়তো
৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
ইমরান আশফাক বলেছেন: আরও গুছিয়ে ও বিস্তারিতভাবে লিখা যেত। যাই হোক, পোষ্টটির সাথে আমি কিন্তু একমত।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০১
ভুয়া ব্যাক্তি বলেছেন: আমিই নিজেই যেহেতু আক্রান্ত, তেমন গোছানোর মত মানসিক প্রস্তুতি নেই। বিরক্ত মাথায় যা এসেছে লিখে গেছি। আশাকরি সামনেরবার আরো গুছিয়ে লেখবো।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিছু করার নেই। অসভ্য দেশের নাগরিক আমরা। সভ্য হতে চাওয়াটাই অপরাধ...
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৬
ভুয়া ব্যাক্তি বলেছেন: আমাদের বাপচাচারা এই কথা বলেই দে্শটাকে এই অবস্থায় আনার সুযোগ করে দিসে। আমরা অন্তত একটু আশা রাখি। নাহলে কুকুরের মুখেই যাবে এদেশের মৃতদেহ।
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৪
কালীদাস বলেছেন: আছে, আল্লাহর রহমতে ব্রান্ডের ভাব ধরার লোকজন অনেক আছে দেশে। গত তিরিশ বছর "কোন সে নেত্রী, ......." টাইপের স্লোগানই বেশিরভাগ সময় হয়ে দাঁড়িয়েছে মেধার সর্বোচ্চ প্রকাশ। একশ বছর হয়ে যাচ্ছে, শিক্ষা গবেষণায় যতটা আগানোর কথা ছিল তার কতটুকু হয়েছে সেটা নিয়ে ভাবার সময় আছে কার? আর আছে কিছু কুলাঙ্গার যারা বিগত কয়েক বছর ধরে কোঅর্ডিনেট করে সব সরকারী পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস।
যেখানেই পড়েন, দেশের শ্রেষ্ট বিদ্যাপীঠের যখন এই অবস্হা, বাকিগুলো কি হতে পারে সেব্যাপারে নিঃসন্দেহ থাকতে পারেন। পারব না আমার বাকি জীবন এদের সাথে মারামারি করেও সবকিছু লাইনে আনতে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
ভুয়া ব্যাক্তি বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি এখন আর ছাত্রদের জন্য নয় বরং মূল দলের চামচা/গুন্ডা বাহিনীতে পরিনত হয়ে গেছে। সাধারণ ছাত্ররা কোনো দাবীতে আন্দোলন করলে, এরাই পিটানোর জন্য আসে। শিক্ষা সংক্রান্ত সব অপকর্মও এদের তত্ত্বাবধানেই হয়। দেশের জন্য ভাইরাস এসব ছাত্রনেতারা।
তবে খুব সহজেই হাল ছাড়ছি না। দেশ তাদের বাপের সম্পত্তি না।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
সুমন কর বলেছেন: আরো গুছিয়ে লেখার দরকার ছিল।