নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুখে আছি, সুখে আছি সখা, আপন মনে।

সখা, নয়নে শুধু জানাবে প্রেম, নীরবে দিবে প্রাণ, রচিয়া ললিতমধুর বাণী আড়ালে গাবে গান। গোপনে তুলিয়া কুসুম গাঁথিয়া রেখে যাবে মালাগাছি। এই ব্লগের©শান্তির দেবদূত।

শান্তির দেবদূত

নিজের কথা কি আর বলবো ...... নিজে সুখী মানুষ, পৃথিবীর সবাই সুখী হওক এই কামনা করি...... কয়লার মধ্যে কালো খুঁজি না, হীরা খুঁজে বেড়াই .......

শান্তির দেবদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

( কল্পগল্প ) --- খস্তগীরের স্বাদ সূচক

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:১১

১.

বন্ধু দস্তগীরের নামটা কিভাবে খস্তগীরে রুপান্তরিত হয়েছিলো সেটা আজও এক বিরাট রহস্য। যতটুকু মনে পড়ে, খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে তার এমন কোন বিশেষ আসক্তি ছিলো না যে 'দ' এর স্হলে 'খ' হয়ে যাবে।



"দর্শনশাস্ত্র দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ শাস্ত্র, মাদার অফ অল সায়েন্স, এই শাস্ত্র না থাকলে কোয়ান্টাম মেকানিক্সের জন্মই হতো না", প্রথম ক্লাসেই এমন লেকচার শুনে আমাদের পঁচিশ-পঁচিশ-পঁচিশ পেটা শরীর তখন বিয়াল্লিস-পঁচিশ-পঁচিশ অবস্হা। মুটামুটি সবাই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি যে, বাঁচি আর মরি; জীবনে দর্শন ছাড়া আর কোন শাস্ত্রের নিকটবর্তীও হবো না; সে অংকশাস্ত্র কি কামশাস্ত্র, তখনই আমাদের ত্রাণকর্তা হিসাবে দাড়িয়ে যায় বন্ধু দস্তগীর উরফে খস্তগীর।



-ম্যাডাম, প্লিজ দর্শনশাস্ত্রকে দর্শনশাস্ত্র বলবেন না, খোদা না করুন কোন ভাবে যদি হাটু ভাঙ্গা 'দ' দাড়িয়ে গিয়ে বড় 'ধ' হয়ে যায় তখন দর্শনশাস্ত্র কি শাস্ত্রে পরিনত হবে ভেবে দেখেছেন ? বরং বলুন, "ফিলোসফি", আহা ! "ফিলোসফি"



এই হলো আমাদের খস্তগীর, সেই হিসাবে তার নাম ধস্তগীর হওয়াই বেশি যুক্তিযুক্ত ছিলো, কিন্তু কোন এক বিচিত্র কারনে তা আর হয়ে উঠেনি।



কিছুদিন আগে পুষ্পমেলায়, প্রায় বিশ বাইশ বছর পরে অকস্মাৎ দেখা কলেজের সেই বন্ধু খস্তগীরের সাথে। জুলফির নিচে চুলে একটু আধটু পাঁক ধরেছে এই যা, তাছাড়া আর সব আগের মতোই আছে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে ওকে চেনা চেনা মনে হচ্ছিল, কিন্তু আসল নাম ভুলে শুধু "খস্তগীর" নামটাই মনে আসছিলো, তাই ডাকার সাহস পাচ্ছিলাম না। শত হোক বিশ বাইশ বছর পরে খুঁজে পাওয়া বন্ধুকে তো আর বিকৃত নামে ডাকা যায় না হঠাৎ করে। আমি তার পিছু পিছু ঘুরছি আর মনে মনে চলছে ওর নামটা মনে করার আপ্রাণ চেষ্টা।



কিছুক্ষণ অনুসরন করে ওর মধ্যে কেমন একটা অপ্রকৃতস্হ ভাব লক্ষ করি, প্রতিটা স্টলে যায় আর আশপাশ উঁকিঝুকি দিয়ে সবার চোখকে ফাঁকি দিয়ে টুপ করে ফুলের একটা পাঁপড়ি ছিড়ে মুখে দেয়, তারপর কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে আকাশের দিকে মুখ উচিয়ে দাড়িয়ে থাকে। কৌতুহল হচ্ছিলো, কিন্তু কিছুতেই নামটা মনের করতে না পেরে মনে মনে অস্হির হয়ে উঠছি, এমন সময় আমার দিকে চোখ পড়তেই, "আরে তুই" বলে এগিয়ে এসে আমাকে কোন সুযোগ না দিয়ে এমন ভাবে জড়িয়ে ধরে যে আমার ত্রাহি মধুসূদন অবস্হা, আমিও বোকা বোকা হাসি দিয়ে পরিস্হিতি স্বাভাবিক করার চেষ্ট করি।



আমি প্রথমে না চিনার ভান করে বলি, "স্যরি, আসলে আপনাকে ঠিক চিনতে..."

আরে আমাকে চিনতে পারছিসনা ! আমি খস্তগীর !



২.

বন্ধু খস্তগীর আমাকে টেনে পাশের চায়ের স্টলে নিয়ে বসায়। এত বছর পর দেখা, কিন্তু ওর মধ্যে কোন জড়তা নেই, তার সেই শিশুসুলভ সারল্য আজও অটুট আছে।



জিজ্ঞেস করলাম, "তোর ছেলে মেয়ে কয়জন, কোথায় পড়াশুনা ?"



-আরে বিয়েই তো করিনি, ছেলে মেয়ে হবে কি করে ? আর আমি গবেষক মানুষ, সারাদিন গবেষণা নিয়ে পড়ে থাকি, বিয়ে করলে বউকে সময় দিবো কিভাবে, সাথে উটকো ঝামেলা।



মানে ? তুই কিসের উপর রিসার্চ করছিস ?



-আমার প্রশ্ন শুনতেই পায়নি এমন ভাব করে সে বলে,"এখানের চা টা খুব ভালো বানায়, তাই না ?"



স্পষ্ট বুঝতে পারি মুখ ফসকে বলে ফেলেছে, এখন ব্যাপারটা এড়িয়ে যেতে চাচ্ছে। আমার প্রশ্ন শুনতে না পারার শিশুসুলভ কাঁচা অভিনয় দেখে হেসেই দিলাম।



-হাসছিস কেন ?



কিছু না, বাদ দে।



ভিতরে ভিতরে আমিও কৌতুহলী হয়ে উঠি কিছুক্ষণের মধ্যে, কথায় আছে, "বিড়াল মরে কৌতুহলে" যেহেতু এইখানে বিপদ ঘটার মতো কোন কারন আপাতত চোখে পড়েনি তাই কৌতুহল নিবারনের চেষ্টা করাই সমীচীন বলে মনে হলো। বন্ধু খস্তগীরকে ভালো মতোই চিনি, ব্যাটা ঘটনা বিস্তারিত বলার জন্যে মনে মনে ফেটে পড়ছে, কিন্তু আমি চেপে ধরলেই ভাব নিবে। এখন ঘটনার আশপাশ দিয়ে একটু খোঁচাতে হবে; এই যা ।



তোকে দেখলাম স্টলে স্টলে ঘুরে ফুলের পাপড়ি ছিঁড়ে ছিঁড়ে খেতে ?



-ও! দেখে ফেলেছিস ? তাহলে তো আর লুকানোর কিছু নাই। ওর চেহারায় তৃপ্তির একটা ভাব ফুটে উঠে, প্রাণপন চেষ্টা করেও খুশি খুশি ভাবটা আড়াল করতে পারেনি।



-আসলে আমি স্বাদ সূচক নিয়ে গবেষণা করছি।



হঠাৎ বিষম খেলাম, কাশতে কাশতে বললাম, "কী ! কি সূচক?"



-আরে স্বাদ সূচক, স্বাদ; "টেস্ট স্কেল।"







-পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমস্যা কি জানিস ? পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো খাদ্য সমস্যা, আর আমার এই গবেষণা সফল হলে পৃথিবীতে খাদ্যের সমস্যা চিরতরে দুর হয়ে যাবে।



ছোটবেলা থেকে খস্তগীরকে আদ্যপন্ত চিনি, ওর হাতে সমগ্র বিশ্বের খাদ্য সমস্যার সমাধান এটা বিশ্বাস করতে সেই কারনে একটু বেশি কষ্ট হচ্ছিলো।



-আমার গবেষণা প্রায় শেষ করে এনেছি, মাঠ পর্যায়ের কিছু ডাটা দরকার ছিলো বলে আজকে মেলায় আসা। ব্যাপারটা তোকে খুলে বললেই বুঝতে পারবি, পানিবৎ তরলং।



জলবৎ তরলং



-ঐ হলো, একই ব্যাপার। এখন বল, আমাদের মৌলিক স্বাদ কয়টা ?



তিন, না না চারটা মনে হয়।



-না, আমাদের মৌলিক স্বাদ আসলে পাঁচটা, টক, ঝাল, নোনতা, মিষ্টি ও তিতকুটে। যখন কোন খাবার আমাদের জিহ্বায় ছোঁয়াই তখন জিহ্বার অনুভূতি সেন্সরগুলো ঐ পাঁচটি স্বাদের একটা বা একাধিক মিশ্রণ অনুভূতি আমাদের মস্তিষ্কের স্বাদ প্রক্রমন কেন্দ্রে পাঠায়। মস্তিষ্কের এই অংশ স্বাদগুলোকে প্রসেস করে একটা বাইনারী মান আমাদের মস্তিষ্কের মূল কেন্দ্রে পাঠায়। আমার কথা বুঝতে পারছিস ?



যদিও কিছু আমার মাথায় ঢুকছে না, তারপরও বিজ্ঞের মত মাথা নেড়ে বললাম, পানিবৎ তরলং। শুধু একটা জিনিস বুঝি নাই, বাইনারী মান বলতে কি বুঝচ্ছিস ? শুন্য আর এক? কিন্তু আমাদের মস্তিষ্ক তো আর কম্পিউটার না !



-হুমম, কে বলেছে এই উদ্ভট কথা? আমাদের মস্তিষ্ক দুনিয়ার সবচেয়ে জটিল কম্পিউটার। যাক সেই কথা, এখন এই বাইনারী '০' আর '১' কি সংকেত পাঠাচ্ছে সেটাতো বুঝেছিস ? শুন্য মানে হলো খাবারটা অখাদ্য নয় আর এক মানে হলো সুখাদ্য।



-তারমানে দাড়াচ্ছে, পূর্ণাঙ্গ স্বাদের অনুভূতিকে যদি একটা ফাংশন মনে করি তাহলে এর পাঁচটি চলক হচ্ছে টক, ঝাল, নোনতা, মিষ্টি ও তিতকুটে। এই চলকগুলোর মান শুন্য থেকে অসীম পর্যন্ত হতে পারে। আর এই ফাংশনের মান হলো শুন্য '০' অথবা '১' । এখন এই ফাংশনের ডিফানশিয়াল ইকুয়েশন সমাধান করলেই আমরা মুল সমীকরন পেয়ে যাবো। সাথে পাবো পাঁচটা ধ্রুবক রাশি। এই ধ্রুবক রাশিগুলো কি কি হতে পারে অনুমান করতে পারছিস ?



না



-হাসির পরিধি কর্ণ প্রায় বিস্তৃত করে সে বললো, একটা ধ্রুবকের মান হলো খাদ্যে বস্তুর ঘ্রাণের সমমান। এখন নিশ্চই বুঝতে পারছিস, আমাদের স্বাদ অনুভূতির সাথে ঘ্রাণের একটা যোগসূত্র রয়েছে ? আর একটা হলো উষ্ণতা, যেমন ঠান্ডা গরমের অনুভূতি। আর বাকি তিনটা ধ্রুবকের মান এখনো মানুষের অজানা।



মুখে করুন হাসিটা কোন রকমে ধরে রেখে বললান, পরিষ্কার বুঝতে পারছি। কিন্তু এই সমীকরনের সাথে দুনিয়ার খাদ্য সমস্যা সমাধানের সম্পর্ক কি ?



আরে এতক্ষণের এটাই বুঝতে পারিসনি ! আরে এখন আমি এই ইকুয়েশনটি ইলেকট্রিক সিগনালে রুপান্তরিত করে এর চলকের মান কম বেশ করে যেকোন স্বাদের অনুভূতি জিহ্বা থেকে মস্তিষ্কের পাঠাতে পারবো। ফলে আমরা যেকোন কিছুকে সুস্বাদু খাবারে রপান্তরিত করতে পারবো। তখন ঘাস, পাতা, গাছের বাকল, ইঁদুর, কেঁচো ইত্যাদি যেকোন জৈবিক বস্তু মানুষ অত্যন্ত সুস্বাদু খাবার হিসাবে খেতে পারবে।



আমি ভিতরে ভিতরে ভীষণ চমকে উঠলাম ! কি ভয়ংকর ! সভ্যতা কোন দিকে যাচ্ছে ? বন্ধু খস্তগীরের গবেষনার টেকনিকেল দিকগুলো কিছু না বুঝলেও এর ফালাফল বিবেচনা করে আমি শিউরে উঠি।



আর কিছুক্ষণ গল্প করে, বন্ধু খস্তগীরের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসি। ধীরে ধীরে ব্যাস্ততার কারনে আর যোগাযোগ করতে পারিনি ওর সাথে, কালে ভুলেই গেলার তার কথা। কি জানি হয়ত আমার অবচেতন মন এটাই চাচ্ছিলো।



৩.

গতকাল হঠাৎ বাজারে বন্ধু খস্তগীরের সাথে দেখা। দেখি সে বাহাতে জ্যান্ত একটা কবুতর ধরে রেখে ডান হাতে ঘুষি দেয়ার ভান করছে। হাত দুরে সরিয়ে নিয়ে আবার হঠাৎ করে বিপুল বেগে মুষ্টি এগিয়ে নিয়ে আসছে। বুঝতে পারলাম নতুন কোন গবেষণার অংশ হবে এটা। আমি পিছন থেকে কাঁধে হাত রেখে বললাম, "বন্ধু, দস্তগীর, কি খবর?"



এইবার তার মধ্যে কেমন যেন একটু পালিয়ে যাবার তাড়া দেখলাম, আমিও ছাড়বার পাত্র নই, জোর করে পাশের এক রেস্টুরেন্টে নিয়ে গেলাম। আজকে কোন তাড়া নেই, অনেকক্ষণ গল্প করা যাবে। প্রথমেই জিজ্ঞেস করলাম , "তোর স্বাদ সূচকের খবর কি"?



-গলার স্বরটা নিচু করে মিন মিন করে বললো, তোর কাছে কি আর গোপন কববো, তুইতো সবই জানিস। আসলে হয়েছে কি আমি রিসার্চের একদম শেষধাপে পৌঁছে গিয়েছিলাম। স্বাদসূচক বানানো শেষ, পরীক্ষা পর্যায় চলছে, একটা তার ক্লিপ দিয়ে জিহ্বার দুই পাশে কানেকশন লাগিয়ে পাওয়ার সাপ্লাই অন করে দিয়ে ভাবছি কি স্বাদ পরীক্ষা করবো। তুই তো জানিস ছোট বেলা থেকে আইসক্রিম আমার খুব পছন্দ, তাই প্রথম পরীক্ষা হিসাবে আইসক্রিমের স্বাদ চেখে দেখার সিদ্ধান্ত নেই। কতগুলো গরুর হাড্ডি সিদ্ধ করে, স্বাদসূচকে আইসক্রিমের মান সেট করে মুখে পুরে দেই, আহ্ ! কি স্বাদের আইসক্রিম! একটা, দুইটা করে পাঁচটা আইসক্রিম স্বাধের হাড্ডির টুকরা খেয়ে ফেললাম, কিন্তু তারপর আমার আর কিছু মনে নেই। জ্ঞান ফিরে দেখি আমি হসপিটালে। দুই সপ্তাহ শুধু রক্তলানীতে স্যালাইন দিয়ে খাওয়া খাওয়াতে হয়েছে আমাকে। আসলে হয়েছিলো কি, যতোই আমি অনুভূতি সংকেত পরিবর্তন করি না কেন, বস্তুর ভৌত অবস্হাতো আর বদলাবে না। তাই আমার মস্তিষ্ক আইসক্রিমের স্বাদ পেলেও গরম হাড্ডি পুড়িয়ে দেয় পরিপাকতন্ত্রের সবকিছু, জিহ্বা, খাদ্যনালী, পাকস্হলীর কিছু অংশ।



কিন্তু তারপর গবেষণা চালিয়ে যাসনি কেন?



-চালাবো কিভাবে? হসপিটালে থাকতেই মা আমার রিসার্চের সবকিছু সের দরে বিক্রি করে দিয়েছে, আর বলেছে এইসব পাগলামী বাদ দিয়ে বিয়ে করতে। বলে মুচকি মুচকি আসছিলো বন্ধু খস্তগীর।



বুঝতে পারলাম, নারীকুল জগতের মুল সমস্যাগুলোর একটা হলেও, এবার কোন এক মহিয়সী নারী জগতকে নিশ্চিত ধ্বংসের হাত হতে বাঁচিয়েছে।



আরও কিছুক্ষণ টুকটাক কথাবার্তা বলে খাবারে বিলটা দিয়ে বের হয়ে আসি রেস্টুরেন্ট থেকে। আমার মন তখন বেশ ফুরফুরে, বিশ্বের খাদ্য সমস্যা সমাধান করতে গিয়ে আমাদের বন্ধু খস্তগীর বিশ্বকে যে সমুহ বিপদের মধ্যে ফেলবার উপক্রম করেছিল আপাতত তা থেকে রক্ষা।



ঐদিকে বন্ধু খস্তগীর বকবক করেই যাচ্ছে, আমিও হু, হা, হ্যাঁ করে যাচ্ছি সাথেসাথে, কিন্তু কোন কথা মাথায় ঢুকছে না ।



তবে "পৃথিবীতে আমিই একমাত্র ব্যক্তি যে গরম গরম আইসক্রিমের স্বাদ চেখে দেখেছে, সে এক অপার্থিব স্বাদের অনুভূতি, বন্ধু, কাউকে বলে বুঝানো যাবে না" তার এই কথাগুলো মনের মধ্যে গেঁধে গেছে একেবারে।



[ছবি সূত্র: অন্তঃজাল]

মন্তব্য ১০২ টি রেটিং +২৮/-১

মন্তব্য (১০২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:২৮

নাজিম উদদীন বলেছেন: গল্প ভাল লাগল।

আমি এক দস্তগীরকে চিনি, ভাবলাম তার গল্প।

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৩৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ....
সত্যি সত্যি আমার কলেজের এক বন্ধুর নাম ছিলো, দস্তগীর আর আমরা ওকে খস্তগীরই ডাকতাম। গল্পের শুধু মাত্র এই অংশটুকুই "জীবন থেকে নেওয়া" :D

২| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৩০

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আপনি মনে হয় লেখার ধরন বদলাতে চাইছেন। এই গল্প বলার ভঙ্গিটা একেবারেই নতুন লাগলো। সাথে বেশ রসিক লেখা। এখন মনে হচ্ছে মুজতবা আলী পড়িয়ে ভালোই করেছি! ;)

খস্তগীরকে পছন্দ হইছে। এরকম ভুলভাল বিজ্ঞানীরা আসলেই ভালো লেখার সাবজেক্ট। কিন্তু কবুতরের রহস্য তো খোলাসা করলেন না!

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৩৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হুমম, একটু ভিন্ন স্বাদের (এই স্বাদ কি ঐ মৌলিক পাঁচটা স্বাদের একটা না, এটা ভার্চুয়াল স্বাদ ;)) গল্প লিখতে চেয়েছিলাম, কেমন হয়ছে আল্লায় জানে /:)...

আর সব রহস্য এক গল্পেই শেষ করে দিলে কেমনে কি হবে ? :) আসলে আমি নিজেও আর তাকে কবুতররের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করিনি, কি জানি আবার কোন গবেষণার কথা শুনতে হয় :D ....

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৩৬

অপ্‌সরা বলেছেন: গরুর হাড্ডি আইসক্রিম এক্সপেরিমেনট জীবনে শুনিনি। এমন চিন্তা করে আসলো তোমার ভাইয়া??

অনেক হেসেছি গল্পটা পড়ে।

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৪১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু :) .....

আসলেই তো ! গরু হাড্ডির আইসক্রিমের আইডিয়া কি করে মাথায় আসলো? আসলে আইডিয়াটাতো আমার মাথায় আসেনি, এসেছে খস্তগীরের মাথায় ;)....

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৪৫

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: দেখেন মানুষের স্বাদপরীক্ষা বাদ দিয়ে কবুতরের জিহ্বা নিয়ে পড়লো কী না! ;)

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৫১

শান্তির দেবদূত বলেছেন:
হুমম, বেসম্ভব কিছু না; এই পাগল খস্তগীরের পক্ষে সবই সম্ভাব ....

কোন ভরসা নাই, আর এর জন্যেই তো কিছু জিজ্ঞেস করতে সাহস পাই নাই ;)

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:২১

সহেলী বলেছেন: আপনার বন্ধুর ঠিকানা দেবেন , এড়িয়ে চলব!

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:৩৭

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা...
খস্তগীর একটু পাগলাটে কিন্তু মানুষ হিসাবে কিন্তু অসাধারন ;)....

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:২৩

একরামুল হক শামীম বলেছেন: জাফর ইকবাল স্যারের একটা সায়েন্স ফিকশান আছে বিজ্ঞানী সফদর আলী মহা আবিস্কার নামে (নামটা নিয়ে কিছুটা কনফিউজড)।

এই গল্পটা পড়তে গিয়ে সেইটার কথা মনে পড়ে গেল। :)

ভালো লাগলো।

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:৪০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: নাম ঠিকই আছে।
ধন্যবাদ , শামীম ভাই .....
আপনাকে মন হয় বেশ কয়েকদিন ব্লগে দেখি নাই, ব্যস্ত নাকি খুব?

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:২৫

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: সফদার আলীর মতো খস্তগীরের গল্পও চলুক...সামনের পর্বে হয়তো ছন্ন ভাইয়ের কবুতরের কাহিনী বলে দিবেন

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:৪২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: দেখি কতদিন চালাতে পারি, দোয়া কইরেন।

অনেক ধন্যবাদ ভাঙ্গা পেন্সিল....

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:০৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
গল্প ভালো লাগলো।
দারুন বর্ণনা .......

লেখক যে মাথায় নানান এক্সপেরিমেন্টাল থিওরী নিয়ে ঘুরছেন ,যার ফলশ্রুতি এই গল্প ...ব্যাপারটা মন্দ না।
ভাবতে ভাবতেই তো সব সত্যি হয়।
তবে আইসক্রিম ভেবে হাড্ডি যেনো না খেতে হয়।:)

তাহলে খস্তগীর এর মত অবস্হা হবে।

শুভেচ্ছা থাকলো দেবদূত।
লেখা চলুক।



১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:১২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।

হুমম, ঠিকই ধরছেন আপু, থিওরীতে মাথা ভর্তি, কিন্তু এইগুলা প্রকাশ করলে গন্তব্য নির্ঘাত পাবনা :| ....সেই কারনেই তো খস্তগীরের শরনাপন্ন হইলাম, এখন সব দোষ ঐ ব্যাটা খস্তগীরের :) ...... হা হা হা

আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা, ভালো থাকুন পরিবারে সবাই কে নিয়ে।

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪১

একরামুল হক শামীম বলেছেন: ব্লগে লগড ইন থাকি ঠিকই। কমেন্ট কম কম করি। আর পোস্ট দিচ্ছি না...। এই হলো অবস্থা।

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আমিও দুই এক দিনের মধ্যে শীতনিদ্রায় যাবো সপ্তাখানেকের জন্য.... অনেক কাজ জমে গেছে...

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৮

বৃত্তবন্দী বলেছেন: খস্তগীরের গল্প টেস্ট স্কেলের সাহায্য ছাড়াই উপাদেয় লাগলো...

নেক্সটে কবুতরকে ভয় দেখানো এক্সপেরিমেন্টের ব্যাপারে জানতে চাই...

১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৫১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, বৃত্তন্দী ভাই।

কবুতরকে ভয় দেখানোর এক্সপেরিমেন্ট জানতে হলে তো এখন আমাকে
আবার তার সাথে কনটাক্ট করতে হবে /:) ..... আপনাদের আগ্রহ দেখে
ভরসা পাচ্ছি, কিন্তু খস্তগীর কি না কি এক্সপেরিমেন্ট করছে ভেবেই তো "ভয়ে আমার হাত পা ....."

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২৬

আকাশচুরি বলেছেন: :)

১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: শুধু একটা হাসি যে ভাব প্রকাশ করতে পারে, শত শত বাক্য ব্যয় করেও অনেক সময় তা হয়ে উঠে না .....

অনেক ধন্যবাদ, আকাশচুরি ভাই।

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:১৯

কঁাকন বলেছেন: মজরু হইছে

:)

১৭ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু,

স্বাদসূচক নিয়ে লেখা, মজারু তো হতেই হবে :D ..... হা হা হা

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯

জনৈক আরাফাত বলেছেন: মজার গল্প। ধন্যবাদ লেখক!

১৭ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
আসলে মুলত সাই-ফাই লেখি, কিন্তু কেন যেন এইবার মনে হলো একটু ভিন্ন স্বাদের হাস্যরসাত্মক সাই-ফাই লেখি, সেটারই একরকমের চেষ্টা .....

আপনাদের ভালো লাগলেই খাটনিটা স্বার্থক হবে .......

১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৪৫

অলস ছেলে বলেছেন: :)
আরে ভাই, খস্তগীরকে তো আইডিয়া আমিই সাপ্লাই দেই, তার সাথে আপনার দেখা হৈলো আর আমারে বললো না, দাড়ান। কবুতর কে খালিহাতে আত্মরক্ষা টাইপের মারপিট শিখাচ্ছিলো মনে হয়।

আপনার ট্র্যাক চেঞ্জই ভালো লেগেছে, কড়া সাইফাই বেশি ভালো লাগেনা, এখন রিমিক্সের যুগ, বুঝেনইতো ;)

১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৫৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হ, ঠিকই বলছেন, খস্তগীরমে এমুন আইডিয়া আপনে ছাড়া আর কেডা দিব ! হাজার হোক অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা ;) ......খেক খেক খেক ......

কবুতরের আইডিয়া পছন্দ হইছে B-)B-)B-)

ভালো লাগছে? তাইলে তো মনে হয় এক্সপেরিমেন্ট সফল হইছে :) :) .....

অনেক ধন্যবাদ অলস ভাই, আপনি এত কষ্ট করে শত অলসতার মাঝেও এত বড় একখান স্বাদ সূচকের বাইনারি '০' মানের কাছাকাছি লেখাটা পড়েছেন একটা পজিটিভ কমেন্টও করেছেন .....

১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:২০

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: হাসতেই আছি =p~=p~ তয় বাইনারি ডেটা না পাঠায়া মাল্টি-নারী ডেটা নিয়া কাজ করলে মনে হয় বেটার ফাংশন পাওয়া যাইত! ;) =p~

১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৩১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: :) ...... গল্পের তাইলে সুস্বাদু হয়াছে .. খুশি হইলাম...

মাল্টি-নারী ;) ডেটা ... !!!!!!!!! খস্তগীর আর যাই হোক লুল না :)

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:৫১

জয় সরকার বলেছেন: লেখা সুন্দর দেবদূত দা............কিন্তু লেখার ধাঁচটা কেমন যেন জাফর ইকবাল স্যারের "বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার" এর মত লাগছিল।


যাই হোক, লেখা ভাল লাগছে............প্লাস।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:৫৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: জাফর ইকবাল স্যার এত বেশি সাই-ফাই লিখছেন যে উনার বলয় থেকে বের হয় নতূন ধারা সৃষ্টি করা কঠিন কাজ। সেই কারনে স্যারের একটা প্রভাব থাকবেই ...... তবে লিখতে লিখতে এক সময় নিজস্ব একটা স্টাইল তৈরী হয়, সেটার জন্যই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি ......

ভালো লাগলে বলবো, আমার চেষ্টাটা সফল হয়েছে ।

অসংখ্য ধন্যবাদ ...

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:২৪

রোহান বলেছেন: বহুত দেরী কইরা আইলাম তয় পরছি কইলাম পোষ্টানির পরপরই :) বেবাকতে বেবাক কথা কয়া দিছে :) আমড় কাঠের ঢেকির লগে একমত বাইনারী কি এই ডিজিটাল যুগে চলে, নারী বাড়ান, টাইনারী কিংবা টেট্রানারী তে যান ;)

লেখা ভালো হইছে। তয় খুয়াবনামা থিকা শুরু কইরা খাস্তগীরনামায় যেমন আইডিয়ার খোমা দেখা যাইতাছে, দেশে আইলে পেলেন দিয়া আপনারে ডাইরেক্ট পাবনায় নামায় দেয় কিনা সেই আশংকায় আছি :) ভাবীরে কন পাবনায় বাসা বাড়ি দেখতে ;)

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৩৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: খাইছে ! পোষ্টানির পরপরই পড়ছেন ! আপনি তো ঘাঘু গেরিলা ! চোরাগুপ্তা
হামলা চালান ;)

"টাইনারী কিংবা টেট্রানারী" --- খেক খেক খেক ;) খস্তগীর তো তাও বাই-নারীতে গেছে, আর এই অধম আমি নিজেইতো এখনো ইউ-নারী থেকে বাই-নারীরে যাইতে পারি না ..... আমি আগে বাই-নারীতে গিয়া নেই তারপর না হয় টাই-নারী কিংবা টেট্রা-নারীতে সমীকরন আপডেট করা যাইবে নে ...... কী কন ? :D:D:D

একটা কৌতুক মনে পইড়া গেল ;)

বিশ্বের নাম্বার ওয়ান হিরো, সুপারম্যানও যার নাম শুনলে প্যান্ট ভিজাইয়া ফালায়। সে হলো ভারতের তামিল-নাডুর রজনী-কান্ত ;)। কথিত আছে আমাদের রজনি ভাই কোন ঘড়ি ব্যবহার করেন না।

জানেন কেন?

কারন হইলো, রজনি যখন যেটা বলবে সেটাই তখনকার সময় হয়ে যাবে ;)


আর আমারও পাবনায় বাড়ি দেখতে হইবো না, আমি যেখানেই যাই সেটাই পাবনা হইয়া যায় ;) ------- খেক খেক খেক ....

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৫৬

পারভেজ বলেছেন: চমৎকার ফ্যান্টাসি গল্প।
খাস্তগীরের চরিত্রটাও সুন্দর ডেভেলপ করে গেছে।
সামনে আরো আসুক। সমাপ্তিটা হয়তো আরেকটু অন্যভাবে হতে পারতো। তবে ধারাবাহিকের জন্য যতার্থ।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:১৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন:
:D:D:D:D
নিশ্চই ভাবছেন এভাবে বত্রিশটা দাঁত বের করে হাসার কি হইলো ! হাসছি এই কারনে যে, আপনি আসলেই বস্, যাকে বলে রীতিমত পোড় খাওয়া সাহিত্যবোদ্ধা, সবসময় একেবারে জায়গা মত ধরেন।

আমি শেষের ৫/৬ লাইন এখন পর্যন্ত চারবার সম্পূর্ণ মুছে আবার নতুন করে লিখেছি। কোনবারই একেবারে সঠিক মনে হয়নি, এখনি মনে হচ্ছে শেষেরটা আরও মডিফাই করলে ভালো হতো।

দেখি, শেষের অংশটাতে আরও একবার কাঁচি চালাতে হবে

অনেক ধন্যবাদ, পারভেজ ভাই.....আপনি এত অল্প কথায় আমার গল্পের দূর্বলতাগুলো মার্ক করেন যে কি বলবো ! আবারও অনেক ধন্যবাদ .....

১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

ঊশৃংখল ঝড়কন্যা বলেছেন: বুঝতে পারলাম, নারীকুল জগতের মুল সমস্যাগুলোর একটা হলেও... X( X( X( ... এতোকথা বলেও তো নারী থেকে দূরে থাকতে পারেন না! ভাবীকে নিয়ে সিরিজের পর সিরিজ আসছে যে!!!

আবারো জালাই ভাইয়া আপনাকে... সুজোগ = সুযোগ, স্যারি = স্যরি,
রিসার্স = রিসার্চ, সমিচীন = সমীচীন, কর্ন = কর্ণ । টাইপোগুলা ঠিক করে দেন ভাইয়া, এগুলা লেখাটা পড়ার ফ্লো-তে ঝামেলা করে।

গল্প বেশ মজার হয়েছে ... সাই-তবা (সাই-ফাই + মুজতবা) টাইপ অবস্থা... তবে কবুতর নিয়ে খুঁতখুঁতানি গেল না। আসতে থাকুক নতুন নতুন লেখা।

অনেক ভাল থাকুন ভাইয়া!

২১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:১৬

শান্তির দেবদূত বলেছেন:
:D:D কারন আপনার ভাবী নারী না ..... সে হলো মহীয়সী নারী :D:D

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ .... আমার গল্পের অন্যতম মনোযোগী পাঠক যে আপনি সেটা আবারও প্রমাণ রাখলেন। আপনাকে স্পেশাল থ্যাংক্স দিতে দিতে তো আমার ঝোলাই খালি হয়ে গেলো /:)

২০| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৪

ঊশৃংখল ঝড়কন্যা বলেছেন: জ্বালাই ** :P

২১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আমার নানা ভয়ংকর রাগী ও কড়া মানুষ, উনার ভয়ে আমরা; মানে, আমি, মামা, খালা, আমার নানীভাই পর্যন্ত, এমন কি আমার আব্বুও সবসময় এলার্ট থাকে। এই না জানি কি ভুল হয়ে গেলো। পান থেকে চুঁন খসলেই শেষ /:) ......

তো, একবার হয়েছে কী, আমি আর নানাভাই বাজার থেকে দুইটা মুরগী কিনে রিকসায় করে বাড়ি ফিরছিলাম। নানাভাই মুরগী দুইটা রিকসার পাটতনে রেখে, বেখায়ালে ছাতার ডান্ডাটা মুরগির গলার মধ্যে চাপা দিয়ে দেয়, তারপর ছাতার হাতলেও উপর থুতনি রেখে বেশ আয়েস করে বসে। ঐদিকে কিছুক্ষণের মধ্যেই মুরগীর ভবলীলা সাঙ্গ .....

বাড়ি ফিরে যখন দেখি যে মুরগী একটা মরা, তখন মন খারাপ করার পরিবর্তে সবাই এমন খুশি হয়েছিলো যে , কি বলবো। আর নানিভাই তো হেসে কুটিকুটি, পারলে মরা মুরগী নিয়ে নানার সামনে নাচানাচি শুরু করে, আর কি !

আসলে হয়েছে কি, নানাভাই খুব বিচক্ষণ মানুষ হওয়াতে ভুল খুব কম করতেন, তাই উনার ভুলগুলোতে আমার এত আনন্দ পেতাম যে , কি বলবো ....... হা হা হা .....

অনেক দিন পর এই ঘটনা মনে পড়ে গেল আপানর এই কমেন্ট দেখে, অনেকক্ষণ হাসলাম পরানো স্মৃতি মনে করে ...

২১| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: মজা পাইলাম।
------------
হার্ড কোর সাই ফাই কবে পাব ??? আপনার গুলার অপেক্ষায় আছি।

আমার ড্রাফটে এত্তগুলা জমে গেছে। কিন্তুক, ব্লগে দিতে মন চায় না। আপনারও কী একই অবস্থা নাকি ??

২১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাগলা, মাঝখানে অনেক দিন দেখি নাই, ব্যস্ত না কি ?

আমার দিতে ইচ্ছা করে, কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে লিখতেই আগ্রহ পাচ্ছি না :(... বেশ কয়েকটা হার্ড কোর সাই-ফাই অর্ধেক লিখে ড্রাফট করে রেখেছি, কেন যেন শেষ করার টাইম ও ইচ্ছা দু'টোর একটাও পাচ্ছি না /:)

২২| ২০ শে জুলাই, ২০০৯ ভোর ৬:৩৯

নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন:
খস্তগীরের আবিস্কারটা অসাধারণ। সে হাড্ডির বদলে নমনীয় কিছু দিয়ে আইসক্রিমের স্বাদ টেস্ট করতে পারতো, বস্। তাহলে তাকে মেডিকেল যাইতে হইতো না।
আমি ভুল কইলাম।

গল্পটা ভালো লাগলো। তয় সায়েন্স ফিকশান মনে হয় হয় নাই এটা। ধরণটাও অন্যরকম। এমনিতে গল্প হিশেবে মানের। +++

২১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, নির্ঝর নৈঃশব্দ ভাই।

আপনি আপানর পড়া যেসব বইয়ের লিষ্ট দিচ্ছেন, ভয়েই ছিলাম /:).....আপনার ভালো লেগেছে সেটা বিশেষ পাওয়া আমার জন্য ....

ঠিকই ধরেছেন, এটা মনে হয় হার্ডকোর সাই-ফাই না, রম্য সাই-ফাই ক্যাটাগরীতে ফালানো যেতে পারে।

২৩| ২০ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:০৪

অলস ছেলে বলেছেন: আজকে দুপুরের ব্রেকে লাইব্রেরী থেকে বের হয়ে ক্যান্টিনে যাচ্ছিলাম, একা একা হাসছিলাম। এক নাইজেরিয়ান দুস্ত হয়রান করে ফেললো, কেন হাসছি জানার জন্য। বলেনতো ভায়া, তারে আমি কেমনে বুঝাই, আইসক্রিম মনে করে গরুর হাড্ডি খাবার সূত্র অনুযায়ী আমি ক্যান্টিনের অখাদ্য বিভিন্ন আইটেমকে সাজাচ্ছিলাম। এত লম্বা কাহিনী তারে আমি কেমনে বুঝাই? :(

২১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: মজা পেলাম, আপনার কমেন্ট পড়ে।

একটা গল্প পড়ার পরেও এর ইফেক্ট যখন আরো ৩/৪ দিন পাঠককে ঘিরে থাকে ও ভাবায় তখনই মনে হয়, লেখাটা স্বার্থক হয়।

আপানর বন্ধুকে এত লম্বা কাহিনী না বলে সংক্ষেপে বুঝিয়া বলতে পারেন :) .....

২৪| ২১ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:০৪

মুক্ত বয়ান বলেছেন: আইলসা ভাই'র কথামত আমাদেরও প্রতিদিন একই কাজ করে যাইতে হয়!!!/:)
হলের নিত্যকার জঘন্য খাওয়াগুলাকেই ভালোবাইসা খাইয়া যাইতে হয়। :(
কবে যে এই আজাব থেইকা মুক্তি পাব। :)

অ:ট: আপনার লেখা পোস্টানোর পরদিনই পড়ে ফেলছিলাম.. কিন্তু, মন্তব্যানো হয় নাই। :( মাফ কইরা দিয়েন। :) :)

২২ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হ, হলের খাবারের কথা মনে হলে এখনো ভাবি, কিভাবে এই অখাদ্য চার
বছর খেয়েছি /:) ......খস্তগীরের গবেষণাটা চালায়া গেলে ভালোই
হতো ;) ....কি বলেন ?

আরে ধুর ! মাফ করার কি আছে ? গল্পর পড়ে ভালো লাগলেই তো আমার পাওয়া পূর্ণ হয়ে যায়, আর কমেন্টতো উপরি পাওয়া .....অবশ্য কমেন্ট পেলে উৎসাহ পাওয়া যায় পরের গল্প লিখতে , এই আর কি :) ....

২৫| ২২ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৬

আজম বলেছেন: সময় নিয়ে পড়তে হবে......

২২ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ওকে, সময় করে পড়ে নিয়েন......দাওয়াত রইলো :) .....

২৬| ২৩ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:১৩

পাথুরে বলেছেন: হাহাহা.... তাও ভালো হাড্ডি.. আর কিছু না..। ;)

জাফর ইকবাল স্যার এর ভয়াবহ ফ্যান নাকি?? নাকি সফদর আলীর? ;)

২৩ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৪৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আমি জাফর ইকবাল স্যারের ভক্ত আর খস্তগীর ভক্ত হলো সফদর আলীর ;) .....

অনেক ধন্যবাদ , পড়ার জন্য ও কমেন্ট করার জন্য । ইচ্ছা আছে খস্তগীর চরিত্রটিকে নিয়ে আরও লেখার। :) ....দোয়া করবেন..

২৭| ২৪ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯

হাসজারু বলেছেন: রিমিক্স সাই-ফাই ভালো লেগেছে....

সামনে আরো আসুক.......।

২৪ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:১০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ....
আসবে, বেশ কিছু আইডিয়া মাথা কিলবিল করছে, কিন্তু লিখতে বসলেই আর লিখতে ইচ্ছা করে না /:) ....দিন দিন আলসমি বাড়তেছে :(

২৮| ২৪ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:২৬

মেহবুবা বলেছেন: এটা কি সত্যি নাকি গল্প ? যাই হোক অসম্ভব কিছু না । আমার ছেলের ঠান্ডা লেগে গেলে তো আইসক্রিম গরম করে খাবার প্রস্তাব থাকে , রাজী হয় নি ।

অ;ট:একজন যে লিখ তামিম , বান্দরবেলা .. তাকে দেখছি না কেন ? আপনার লেখা পড়ে তার কথা মনে পড়ে গেল ।

২৪ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:৩৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আরে না , এটা পুরাপুরি গল্প। গরম করে আইসক্রিম ! হা হা হা ভাগ্যিস আপনার ছেলে রাজী হয় নি ......

তামিম ইরফান ভাই ..... হুমম মনে হয় ব্যস্ত, তবে কয় দিন আগেও তো ওনার একটা লেখা পড়লাম, কোন এক পিচ্চি নাকি বউ এর সামনে উনাকে আব্বু বলে ডেকে ছিলো .... হা হা হা ....... নিচে লিংক দিয়ে দিলাম।

Click This Link

২৯| ২৪ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৭

ফেরারী পাখি বলেছেন: ল্যাবে এইসব ভূয়া কাম করেন, আর আমগো কাছে গল্প বইলা চালান--------------আপনার সব বুজুর্গি ফাঁস হইয়া যাইতেসে মিষ্টা খস্তগীর :D

২৪ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৫৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন:
হা হা হা ..... আপনার কমেন্ট পড়ে হাসতে হাসতে শেষ। এখনো
হাসতেছি .....হা হা হা ।

এহেম এহেম ... এভাবে কি সব কথা ফাঁস করে দেওয়া ঠিক হইলো :| :| ......

৩০| ২৫ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৬

কাঙাল মামা বলেছেন: ইয়া আল্লা!! এত বড় লেখা!! পড়তাম না :(

২৫ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা .... বড় কৈ ? বেশি বড় না তো এটা :) .... সময় করে কোন এক সময় পড় নিয়েন :) .....

এটাকে বড় বললে, আগের সাই-ফাইগুলো তো বিশাল উপন্যাস ... হা হা হা

৩১| ২৫ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: মজা লাগলো। সায়েন্স ফিকশন পড়তে গেলে প্রথমেই ত্রিনিত্রি, সিডিসি,বিজ্ঞান এ্যাকাডেমি জাতীয় খটমট শব্দ চোখে পড়ে, এটা বুঝতেই পারিনি যে কল্প গল্প স্টাইলের কিছু হতে যাচ্ছে। সাচ্ছ্যন্দে পড়া গেলো!++

২৫ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:০৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হুমম, ঠিকই বলেছেন। হার্ডকোর সাই-ফাই গুলোতে আপনার বলা গুটিকয়েক শব্দই বেশি দেখা যায়। চেষ্টা করছি ঐবলয় থেকে বের হয়ে রম্য সাই-ফাই জাতিয় কিছু লিখতে। পড়ার জন্য ও চমৎকার কমেন্ট করার জন্য স্পেশাল একটা থেংক্স।

৩২| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪৪

দীপান্বিতা বলেছেন: মজা পেলাম......:)

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য ও সুন্দর কমেন্ট করার জন্য :) ......
শুভেচ্ছা রইলো অনেক আপনার জন্য

৩৩| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৭

সবুজ বলেছেন: হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেল রে!

পাশে বস আছে তাই জোরে হাসতে পারছি না!
জব্বর লিখছেন ভাই!

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভাই
এই দুর্দিনে হাসাতে পারটা একটা বিরাট জিনিস,
হেসেছেন; তার মানে আমার কষ্টটা স্বার্থক হয়েছে .....

আবারও অনেক ধন্যবাদ

৩৪| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:০৭

মইন বলেছেন: হা হা হা।
অপেকষায় থাকলাম পরবরতী লেখার।
আশা করি, বেশি দেরী করবেন না।

৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:১৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ...
ইচ্ছা আছে ২/৩ দিনের মধ্যেই পরের পর্ব পোষ্ট করার ....

আপনারা পড়েন বলেই লেখা যেমনই হোক লিখে যাই, দোয়া করবেন ...

অনেক শুভেচ্ছা রইলো ...

৩৫| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:০০

হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: গল্পের থিম/ আইডিয়াটা ভাল লেগেছে, তবে এই প্রথম আপনার কোন লেখাকে সরাসরি "সফদর আলী" টাইপের লাগল।।। এটা অবশ্য স্বাদসূচক নিয়ে কাজ করছে বলে নয়, বর্ণনাভঙ্গিটা ওরকম লাগল বলে।।।।

৩০ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:২৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন, আসলে চেষ্টা করছি হার্ডকোর সাই-ফাই থেক বের হয়ে একটু অন্যরকম কিছু লিখতে। এক্সপেরিমেন্টাল টাইপের বলতে পারেন। মনে হয় খস্তগীরকে নিয়ে আরও ৩/৪ টা পর্ব লিখলে নিজস্ব একটা স্টাইল তৈরী করতে পারবো।

আপনার সমালোচনাটা খুব ভালো লাগলো, পজিটিভ এবং লেখকের জন্য উপকারী। কৃতজ্ঞতার সাথে ধন্যবাদ .....

৩৬| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:২০

অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: সেদিন অফলাইনে এই লেখাটা পড়ার পরে কমেন্ট করিনি এতদিন ... চিন্তা করছিলাম গরুর হাড্ডির মধ্যে চকলেটের স্বাদ উপভোগ করা যায় কি না, কিন্তু তা এতদিনেও পারলাম না রে ভাই ... খস্তগীরের ঠিকানা দেন তার সাথে যোগাযোগ করে দেখি কোন উপায় বের হয় কি না :|

৩০ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৩৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: লেখক বলেছেন: হা হা হা ..... হাড্ডির মধ্যে চকলেটের স্বাদ ! হা হা হা , আপনেও দেখি খস্তগীরের চেয়ে কোন অংশে কম না :) .....

ভাই, এই পাগলের থেকে যত দুরে দুরে থাকা যায় ততই নিরাপদ :| :| কবে ভুঁড়ি ফুটিয়ে দিয়ে বলবে, "পরীক্ষা করে দেখলাম ভুঁড়ি ফুটিয়ে দিলে মানুষ
বাঁচে কি না" ;)

৩৭| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৪৯

মেহবুবা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে , দেখা পেলাম ।

৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৫৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ওয়েল কাম :)

৩৮| ৩১ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮

অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: মজার গল্প।ভাল লাগল।

৩১ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ...
ভালো লাগলো শুনে খুব ভালো লাগলো
অনেক শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য

৩৯| ৩১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:০১

টোনা বলেছেন: +++

( আপনার কমেন্টের জবাব দেয়া হইসে ;) )

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ রাত ৩:২০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ধন্যবাদ :) .....

৪০| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৩

আজম বলেছেন: পরীক্ষা চলতেছে ,,,,,খুব কষ্টে আছি। আপনার গল্পটি পড়ে ভালো লাগল।
ধন্যবাদ

০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: পরীক্ষার কষ্টের মধ্যেও যদি গল্পটা পড়ে একটু স্বস্হি পান , সেটা আমার জন্য অনেক আনন্দের।

পরীক্ষার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা।

৪১| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫

স্পর্শহীন কিছুদিন বলেছেন: সামুর এক ব্লগার আপনার লিংকটা দিয়েছিলেন । তখণ পড়ার সময় ছিল না। এখন পড়লাম। অসম্বভ ভাল লিখেন আপনি।


ধন্যবাদ আপনাকে। ধন্যবাদ ঐ ব্লগারকে যে আপনার লিংকটা দিয়ছিল। আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম।

০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৩৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন ইন্সপায়ারিং মন্তব্য করার জন্য ।এমন উৎসাহ পেলে লেখার আগ্রহ বেড়ে যায়।

সেই ব্লগারকেও অনেক ধন্যবাদ। দুই জনের জন্যেই শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো।

৪২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:০১

শ।মসীর বলেছেন: আমাদের দষ্তগির ছিল বদের বদ :)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৪৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা .... সব ব্যাচেই কি একটা দস্তগীর থাকে নাকি ? আমি তো ভাবতার এটা মুটামুটি আনকমন একটা নাম :)

৪৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬

চাচামিঞা বলেছেন: পর্ব ১ আর ২ প্রিন্ট করতে দিলাম। বাসায় গিয়ে পড়বো এবং কমেন্ট কর্বো ২ পর্বে।

০৯ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ .... চাচামিঞা।
আপনার সমালোচনার অপেক্ষায় রইলাম......
শুভেচ্ছা রইলো

৪৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:০৭

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: এইটাও ভালো লাগলো
আগে পড়ি নাই
ভালো থাকবেন!

০৯ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:১০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , শান্ত ভাই।
ভালো লেগেছে শুনে ভালো লাগলো .....
আপনিও ভালো থাকুন, শুভকামনা

৪৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯

কালপুরুষ বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ। খুব ভাল লাগলো। খস্তগীরের দুটো পর্বই খুব ভাল লাগলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৭

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কালপুরুষদা। আপনার প্রশংসা পেয়ে খুব ভালো লাগছে। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য

৪৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০০

সিনথিয়া জামান বলেছেন: এখন সময় নেই শোকেসে রাখলাম পরে পড়বো। ভাল কথা, আপনি এই সিরিজটা আর লিখছেন না কেন?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: লিখার ইচ্ছা আছে, তবে নানা ব্যস্ততার জন্য লেখার সময় পাচ্ছি না......আর ভালো আইডিয়ারও খরা চলছে .......দেখি আবার পুরাদমে সাই-ফাই লেখা শুরু করবো .......শুভেচ্ছা রইলো

৪৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪২

তাপস চন্দ্র বর্মন বলেছেন: Bah!!! darun moza laglo....
tobe amar jiboneo erokom ghotona ghotche mane,
valokichu abiskar korte gie BOIDDOTIK short khaichi, tarpor ma sob (Skru driver 3-4 set, tatal, tranasmetar etc.) KG dore sell kore diche. tobe ekhon aachi computer nia, dekhi ki korte pari.

golpo valo hoieche KOBUTORER rohosso cleer holo.

thank u vaiya, valo theko.

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা ...... আপনার ঘটনা শুনে হাসি পেল। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর কমেন্টের জন্য।

৪৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

আম্মানসুরা বলেছেন: এই খস্তগির সিরিজ টা মজার হয়েছে, তবে আপনার নারীকুল জগতের মুল সমস্যাগুলোর একটা এই উক্তির জন্য ব্যথিত হলাম :(

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা, সিরিজ মজার জন্যেই লেখা। সিরিজ কিন্তু এখনও শেষ হয়ে যায়নি, সামনে আরও পর্ব আসছে।

নারীকুল নিয়ে এটা তো মজা করে বলা, হা হা হা। তবে, "নারীরাই এখন বিশ্ব চালায়, কারন যারা বিশ্ব চালায় তাদের চালায় নারীরা", হা হা হা, এটা কিন্তু বহুল প্রচলিত একটা উক্তি। :)

আপনি দেখছি পুরাই ম্যারাথন রিডার!! ইন্সপায়ার্ড!!

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল অনেক অনেক।

৪৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩১

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: এরকম একটা কিছু থাকলে ভালই হত! নির্বাসনের দিন গুলো একটু ভালো কাটতো হে হে

১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা, আপনার ইচ্ছার কথা দেখি খাস্তগীরের কাছ পৌছিয়ে দেব।

আপনি দেখি সেই রকমের পাঠক! একটানে এতগুলো বড় বড় গল্প পড়ে ফেললেন! আমি ইন্সপায়ার্ড!! থ্যাংক্স এ লট।

৫০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৪২

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: আমি বললাম না, নেশা ধরে যাচ্ছে; পরের গল্পের অপেক্ষায় রইলাম! :)

১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: পরের গল্প লেখছি, তবে খাস্তগীরকে নিয়ে না। পরেরটা মা কে নিয়ে সাইন্স ফিকশন। পড়ার আমন্ত্রণ রইল।

৫১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভাই আমি খস্তগীরের ফ্যান হইয়া গেলাম :)

এক কথায় দারুণ মজার লেখা

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাসুম ভাই। ভাল লাগলো পুরানো বিস্মৃতপ্রায় এই পোষ্টগুলো খুঁজে পড়ার জন্য। অনেক ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.