নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুখে আছি, সুখে আছি সখা, আপন মনে।

সখা, নয়নে শুধু জানাবে প্রেম, নীরবে দিবে প্রাণ, রচিয়া ললিতমধুর বাণী আড়ালে গাবে গান। গোপনে তুলিয়া কুসুম গাঁথিয়া রেখে যাবে মালাগাছি। এই ব্লগের©শান্তির দেবদূত।

শান্তির দেবদূত

নিজের কথা কি আর বলবো ...... নিজে সুখী মানুষ, পৃথিবীর সবাই সুখী হওক এই কামনা করি...... কয়লার মধ্যে কালো খুঁজি না, হীরা খুঁজে বেড়াই .......

শান্তির দেবদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্পাই স্টোরিজ - এসপিওনাজ জগতের অবিশ্বাস্য সত্য কাহিনী

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩২



খুব সম্ভবত ১৯৯১-৯২, লিবিয়াতে বাংলাদেশ কমিউনিটি স্কুল এন্ড কলেজে ক্লাস সিক্সে পড়ি। একদিন চরম দুষ্টু কিন্তু সবচেয়ে মেধাবী বন্ধুটি দেখি ব্যাগ থেকে চোরের মতো একটা বই বের করছে; আর তাকে ঘিরে দুই তিনজন জটলা পাকিয়ে ফিসফাস করছে। এগিয়ে গেলাম। দেখি হাতে ছোট একটা বই। ছোটকাল থেকেই বই এর পোকা, কিন্তু দেশের বাইরে থাকায় পাঠ্য বই এর বাইরে তেমন কোনও বই হাতের কাছে পেতাম না। তাই দেখা যেতো, নিজের সংগ্রহে যা ছিলো সেগুলোই ঘুরে ফিরে বারবার পড়া হতো। এমনও হয়েছে আম্মু শাড়ি র‍্যাপ করার জন্যে দেশ থেকে যে পেপার এনেছিলো সেগুলোও খুটিয়ে খুটিয়ে পড়তাম।

যাই হোক, আমিও বই খানা বুকিং দিয়ে দিলাম। চক্রঘুরে যখন আমার পালা আসল, সেদিন বইটি আমার হাতে দিয়ে ঐ বন্ধু বললো, “খবরদার আব্বু আম্মু যাতে না দেখে।” মনের ভেতর তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে অলরেডি। বই এর প্রচ্ছদে একটি জঙ্গি বিমান আর গগলসে ঢাকা পাইলটের ছবি। সেই সময়ের কথা বলছি, যখন মাসুদ রানা সিরিজকে বলা হতো এডাল্ট গল্প, স্কুলের ছেলেদের পড়া নিষেধ। লুকিয়ে পড়তে হতো এসব বই।

“চারিদিকে শত্রু”, মাসুদ রানার এই বইটা দিয়ে আমার থ্রিলার জগতে প্রবেশ। সেই প্রথম সিআইএ, কেজিবি, মোসাদ এবং অবধারিতভাবে বিসিআই এর সাথে পরিচয়। একে তো নিষিদ্ধ বই, তার উপর স্পাই থ্রিলার, রাতে সবাই ঘুমিয়ে গেলে দরজা বন্ধ করে পড়তে বসতাম। সে কী উত্তেজনা! টানা কয়েক মাস পাগল ছিলাম।

একে একে পড়ে ফেললাম মাসুদ রানা বিখ্যাত সব বই। আই লাভ ইউ ম্যান, হ্যালো সোহানা, অগ্নিপুরুষ, মূল্য এক কোটি টাকা মাত্র, বন্দি গগল, সেই উ সেন, অন্ধকারে চিতা, কুউউ ইত্যাদি সব বই। তবে এখনও চারিদিকে শত্রু বই এর কথা মনে হলে গাঁয়ে কাটা দিয়ে উঠে।

এতো কথা বলার উদ্দেশ হলো, সেই একই অনুভূতি হয়েছে এসপিওনাজ জগতের সত্য ঘটনা নিয়ে লেখা “বিলিয়ন ডলার স্পাই” গল্পটি পড়ে। মাসুদ রানার মতো ঘটনা কি আসলেই বাস্তবে সম্ভব? কেন নয়? বাস্তবতা যে কখনও কখনও কল্পনাকেও হার মানায়, তার জ্বলন্ত উদাহরণ হচ্ছে এই গল্পটি। কোল্ডওয়ারের যুগে কেজেবি, সিআইএ কিভাবে অপারেট করতো, কিভাবে রিক্রুট করতো সেগুলো একেবারে চলচিত্রের মতো ফুটে উঠেছে এই গল্পে।

ক্রিপ্টোলজি, কম্পিউটার সায়েন্সের একটি কোর্স। খুবই জটিল কিন্তু মজার একটা সাবজেক্ট। হায়ার ম্যাথমেটিক্সের ডেপথ নলেজ থাকতে হয় এই বিষয়টা ভালো মতো আত্মস্ত করতে। “যে স্পাই বানান করতে জানত না” এ গল্পটা পড়ে মনেই হয়নি লেখক একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। বরং মনে হয়েছে তিঁনি ঝানু একজন ক্রিপ্টোলজিস্ট। এনকোডিং, ডিকোডিং এর মেথড গুলো যেভাবে সহজ সাবলীলভাবে বর্ননা করেছেন, এমন ধারণা হওয়া স্বাভাবিক। সেই সাথে টানটান একটা উত্তেজনা। প্রতি প্যারায় প্যারায় কী হয় কী হয় একটা ভাব।

“বিলিয়ন ডলার স্পাই”, “যে স্পাই বানান করতে জানত না”, “যে স্পাই আওলাকিকে ধরিয়ে দিয়েছিল”, “বৈরুতে ইসরায়েলি মাতাহারি”, “মোসাদের মিশরীয় এঞ্জেল”, “যে স্পাই কিউবাকে ভালোবেসেছিল” এসপিওনাজ জগতের অবিশ্বাস্য এই ছয়টি সত্য কাহিনী নিয়ে এবারের বই মেলায় বের হয়েছে মোজাম্মেল হোসেন ত্বোহার “স্পাই স্টোরিজ” বইটি।

ছয়টি বড় গল্পের ভেতর, এই দুইটি গল্প পড়েছি। আর বাকিগুলো লেখকের কাছে চাই নি। ইচ্ছা আছে, বইটি কিনে দরজা বন্ধ করে কৈশরের সেই আবহ তৈরী করে পড়বো। আমার বিশ্বাস আশাহত হবো না।

শেষ করবো একটি মুভির রেফারেন্স দিয়ে। রাটাটল্লি – আমার বেশ প্রিয় একটা এনিমেশন মুভি। সেখানে স্পেশাল এবিলিটির একটি ইঁদুর সেফ হিসাবে কাজ করে। শহরের সেরা ক্রিটিক, যাকে সন্তুষ্ট করা অতি দুরুহ কাজ। সেই ক্রিটিকই ইঁদুর সেফের একটি স্পেশাল ডিস খেয়ে এই মন্তব্য করেছিলো,

“In many ways, the work of a critic is easy. We risk very little yet enjoy a position over those who offer up their work and their selves to our judgment. We thrive on negative criticism, which is fun to write and to read. … But there are times when a critic truly risks something, and that is in the discovery and defence of the new. Last night, I experienced something new, an extraordinary meal from a singularly unexpected source. To say that both the meal and its maker have challenged my preconceptions is a gross understatement. They have rocked me to my core. … Not everyone can become a great artist, but a great artist can come from anywhere.

বলতে দ্বিধা নেই, স্পাই স্টোরিজের দুটি গল্প আমার শৈশবের সুপ্ত কোনও এক স্মৃতিকে প্রচন্ড নাড়া দিয়েছে। রাটাটল্লি মুভির সেই ক্রিটিকের মতো কিছু শব্দই ঘুরে ফিরে মাথায় আসছে, “discovery and defense of the new”, “They have rocked me to my core.”, “great artist.”

আমি দাবী করবো না, ফাইনেস্ট থ্রিলার রাইটারের আগমন ঘটেছে, কিন্তু জোর গলায় বলতে চাই এই লেখক অনেক দূর যাবেন। শুভকামনা রইল লেখকের প্রতি।

বই এর নাম: স্পাই স্টোরিজ
লেখক: মোজাম্মেল হোসেন ত্বোহা
প্রকাশিনী: স্বরে অ। পাওয়া যাবে ঐতিহ্য ১৪ নং প্যাভিলিউন
রকমারি অর্ডার লিঙ্ক: https://bitly.com/2tQhQP9

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩৮

শের শায়রী বলেছেন: ধ্বংস পাহাড় দিয়ে মাসুদ রানার শুরু আমার। নিশ্চিত এই বইটা কিনব। প্রিয় সাবজেক্ট। সেবা থেকে অনেক আগে এই টাইপের একটা বই বের হয়েছিল "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সত্য স্পাই কাহিনী" বা এই টাইপের নাম।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৪৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আশা করি ভালো লাগবে। আমি তৃপ্ত হয়েছি। অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।

ধ্বংস পাহাড়! একদম প্রথম বই দিয়ে শুরু! আপনি ভাগ্যবান। আমি মাঝখান থেকে শুরু করলেও পরে ধীরে ধীরে ২২৬/২২৭ পর্যন্ত টানা পড়া হয়েছে। তারপর ছেড়ে দিয়েছি।

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৪০

অনল চৌধুরী বলেছেন: মাসুদ রানা ইয়ার ফ্লেমিং-এর জেমস বন্ড চরিত্রের নিকৃষ্ট চুরি।
ইউরোপ-এ্যামেরিকায় এধরণের চুরি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
কাজী কখনো একথা স্বীকার করেনি।সেই সাথে মেরেছে ম্যাকনিল,চেজ.ক্রিষ্টিসহ আরো অনেকের লেখা থেকে।
বাংলাদেশের জনগণের বিচিত্র মানসিকতা!!!
আবদুল্লাহ জহির বাবু চুরি করে চলচ্চিত্রের কাহিনী লিখলে সেটা খারাপ,কিন্ত কাজী আনোয়ার বিরাট সাহিত্যিক !!!!!!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৪৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অবশ্যই মাসুদ রানার অনেক গুলো বইই চুরি করা। তবে কিছু কিছু বই এ অনুপ্রাণিত লেখা দেখেছি। যাই হোক, এটা অবশ্যই অসমীচীন। আপনি আব্দুল্লাহ জহিরের উদাহরণ দিয়েছেন, সত্যি বলতে দুইটাই অনৈতিক। একটি দিয়ে আরেকটিকে জাস্টিফাই করা যাবে না।
আমরা পাঠক হিসাবে না হয় পড়তে পেরেই সন্তুষ্ট থাকি, কি বলেন?
শুভকামনা রইল।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০০

শের শায়রী বলেছেন: কাজীদা কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় স্বীকার করেছে সে জেমস বন্ড দিয়ে অনুপ্রানিত আর মাসুদ রানার প্রায় সব বইতে ই দেখবেন প্রথম পেজের উল্টো দিকে লেখা থাকে বিদেশী কাহিনী অবলম্বনে যদিও কোন বই অবলম্বনে তা লেখা থাকে না।

এ কথা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে, এই দেশে পাঠক সৃষ্টিতে সেবার ভুমিকা অনস্বীকার্য।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: পাঠক সৃষ্টিতে সেবার অবদান আসলেই অনস্বীকার্য।

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০০

অনল চৌধুরী বলেছেন: সেবা প্রকাশনী এবং মাসুদ রানা এদেশের পাঠকসংখ্যা বৃদ্ধিতে বিরাট ভূমিকা রেখেজে।বিশ্বসাহিত্যের সেরা বইগুলি সহজ বাংলায় মানুষ পড়তে পেরেছে।
বংকিম চন্দ্রের দূর্গেশ নন্দীনি এবং কপাল কুন্ডলার মতো কঠিন সাধু ভাষার ইবকের চলিত ভাষায় রুপান্তর করে পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় করেছে।কিন্ত দেশের একটা ঐতিহ্যবাহী পরিবারের লোকদের নীতিহীন কর্মকান্ড খুব আঘাত করতো,যখন দেখতাম মাসুদ রানা বইয়ে অর্ধনগ্ন নারীর ছবি আর৬০-এর দশকেই বাংলাদেশের মতো দেশের পশ্চিমের মতো অবাধ সম্পর্ক, মদ,জুয়ার বর্ণণা।যদিও এখন সেসব চলছে।
কপিরাইট আইন মেনে লেখকের অনুমতি না নিয়ে সিক্স মিলিয়ন ডলার ম্যান,ষ্টার ওয়ারস-সহ অনেক বই অনুবাদ করা হয়েছে।
পুরানো বইয়ের উপর ষ্টিকার মেরে দাম বাড়ানোও গ্রহণযোগ্য না।
আমি আব্দুল্লাহ জহিরের পক্ষে কথা বলিনি,তাকে সমালোচনার কথা বলেছি,যদিও জাতীয় অর্থনীতিতে সেবা প্রকাশনীর চেয়ে তার অবদান অনেক বেশী।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: দ্বিমত করার মতো কিছু নেই আপনার মন্তব্যে।
তবে ৬০ এর দশক বলে কথা না, খারাপ জিনিস সব সময়ই খারাপ। কিন্তু বিদেশি স্পাই সিরিজে অনুপ্রেরণা যেহেতু, তাই এগুলো অবধারিত ভাবেই চলে আসে। কি আর করা! :)

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:১০

বিষন্ন পথিক বলেছেন: ভালো ছেলেরা মাসুদ রানা পড়েনা :) তোমাকে তো খুব ভালো, ভদ্র ছেলে জানতাম :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা, কত শুনছি এই বক্তব্য :) :)

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: চারিদিকে শত্রু পড়েছি।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: দারুন একটা বই, নিঃসন্দেহে :)

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২০

খাঁজা বাবা বলেছেন: তিন গোয়েন্দা পড়তে পড়তে কখন মাসুদ রানাতে ঢুকে পরেছিলাম মনে নেই।
কোন বইটি প্রথম পড়েছিলাম তাও মনে নেই।
আমার কাছে সবচেয়ে ভাললাগার গল্পটি "আই লাভ ইউ ম্যান"।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আই লাভ ইউ ম্যান - মাসুদ রানার সেরা কয়েকটা বই এর একটা। :) শুভকামনা রইল আপনার জন্যে।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১১

অনল চৌধুরী বলেছেন: চারিদিকে শত্রু ক্লিন্ট ইষ্টউড অভিনীত ও পরিচালিত ফায়ারফক্স(১৯৮২) ছবির প্রায় হুবহু নকল।
https://www.youtube.com/watch?v=VVt7kjNVSvI&list=PLyKl39kHr-GPy3NzSMT7va_6kcXp5EBRR

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। মুভিটা দেখব। শুভকামনা রইল

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই বইমেলায় তুমি দেশে আসলে পারতে! কত কিছু পাই তোমার কাছ থেকে হিসেব আছে ? রকমারির লিংক টা আমাকে ইনবক্সে দিও , বই এর মলাট সহ, ব্লগের লেখা কপি করা যায় না। এবার বইমেলায় যয়ায়া হবে না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: দেশে আসার ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু একটু ঝামেলায় পড়ে গেছি, তাই অনিশ্চয়তার ভেতর পড়ে গেছি। :)

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৯

শরীফ আজিম বলেছেন: গোছানো তথ্যবহুল লেখা!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । শুভকামনা রইল।

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫২

সোহানী বলেছেন: আগ্রহ থাকলো সংগ্রহের.........

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৬

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আশা করি পড়ে আনন্দ পাবেন। শুভকামনা।

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৩

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: যদিও আমার এধরনের বই খুব একটা পড়া হয়না। আপনার রিভিউ দেখে পড়তে ইচ্ছা করছে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৬

শান্তির দেবদূত বলেছেন: পড়ে দেখতে পারেন। শুভকামনা রইল।

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর। মাসুদ রানা সিরিজ অনেক দিন পড়া হয়নি। লাস্ট গত বছর পড়েছি।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:৫২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আমিও ২৩০/২৪০ এর পর আর পড়িনি। তবে মাঝেমাঝে পুরানোগুলো একটু চোখ বুলাই। ভালোই লাগে। অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।

১৪| ২৭ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:০০

নাজনীন১ বলেছেন: মাসুদ রানা নিয়ে ফ্যান্টাসী মনে হয় বাঙ্গালী তরুণ তরুণী মাত্রেরই আছে। আমিও তার ব্যতিক্রম নই!
কিন্তু স্কুল জীবনে বাসায় একা অবস্থায় লুকিয়ে ড্রাকুলা পড়ে যে ভীতি ও রোমাঞ্চের সঞ্চার হতো, আর এক অভিমানী রাগত কিশোরের ক্রোধের শক্তিতে কাঁচ ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যেত ( এ বই-এর নাম আজ আর মনে করতে পারি না), এমন ভীতিকর হরর বই-এর ফ্যান খুঁজে পাই না সহজে।


১৫| ২৭ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:০৪

নাজনীন১ বলেছেন: আর হ্যাঁ সেবা প্রকাশনীর ওয়েস্টার্ন সিরিজ এর বইগুলো নিয়েও কেউ কথা বলে না, আমিও বইগুলোর নাম মনে রাখতে পারিনি। তবে ফার্ম হাউজ, ঘোড়া চড়ে র‍্যাঞ্চের মালিকের চলাফেরা, গুপ্তঘাতক, এরকম কত কি রোমাঞ্চকর ব্যাপার! আর কেউ কি পড়েছে এগুলো। আপনাদের স্মৃতিশক্তি সত্যিই প্রশংসনীয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.