নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাধারনের মাঝে অসাধারণ খুজেঁ বেড়াই। হেয়ালি একটা জিনিসের মাঝেও শিক্ষনীয় কিছু খোজার চেষ্টা থাকে । জানিনা কতটা পারি, তবে চেষ্টা করে যাই অবিরাম।

আসিফ শাহনেওয়াজ তুষার

শেরপুর নিউজ ২৪ নামক অনলাইন পত্রিকায় কর্মরত

আসিফ শাহনেওয়াজ তুষার › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাদাময় ইলিশের কাব্য

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:০৬


আমার দেশের রুপালি ইলিশ
আমি পারিনা খাইতে,
আমার দেশেই দাম দ্বিগুণ
দাদার দেশের চাইতে।

আমরা না খেয়ে ইলিশ
দাদার দেশে পাঠাই,
প্রতিবাদ করলেই মোরা
আবরারদের ধরে পিটাই।

ক্ষমতায় থাকবো টিকে
দাদার হাত ধরে,
তাই দাদারা চাইবে যাহাই
দিবো দুহাত ভরে।

ফুট-ফরমাশ খেটে দিবো
ধুয়ে দিবো ধুতি,
বউয়ের সাথে থাকতেও নিবো
দাদার অনুমতি। ;)

নির্বাচনের আগে আগে
করে আসবো প্রনাম,
দুই গাল ভরে বেয়ে পড়বে
দাদাদের সুনাম।

আমার দেশের ইলিশ খেয়ে
দাদারা থাক সুখে,
নিজের খাবার বিলিয়ে দিলাম
দাদার চন্দ্রমূখে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা স্বাধীন হয়েছি- নিজ দেশের মানুষকে বঞ্চিত করে দাদাদের সেবা করতে।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১৯

কামাল৮০ বলেছেন: একমাত্র পশ্চিম বাংলা ছাড়া আর কেউ ইলিশ খায় না।ভারতের রাজনীতিতে পশ্চিম বাংলার কোন দাম নাই।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৪

সাসুম বলেছেন: ভাই আপ্নারা কি দুই কলম লেখার আগে একটু ও ঘাটাঘাটি করেন না? মানে হাতে স্মার্টফোন আর সস্তা ইন্টারনেট পাইলেই পাইক্কাদের মত ভারত বিরোধীতার গান গাইতে হবে ধর্মের দোহাই দিয়ে??

আমাদের দেশে ইলিশ প্রোডাকশান কত হয় জানেন?? লাস্ট ফিস্কাল ইয়ারের হিসাব অনুযায়ী ৫ লাখ ৩৩ হাজার টন ।


বর্তমান ইলিশের প্রোডাকশান গ্রোথ রেট বছরে ৬.২% হিসাব করলেও অন্তত এই বছরে ইলিশ প্রোডাকশান হবার কথা অন্তত ৬ হাজার টন বা তারও বেশি।

বাংলাদেশের ইলিশ উৎপাদন ও গ্রোথ এর হিসাব

আর পুরা দুনিয়ার ইলিশের ৮৬% উৎপন্ন হয় আমাদের এই বাংলাদেশে। বেশ ক বছর আগে যেটা ছিল ৬৫%। তার মানে আমরা আমাদের প্রোডাকশান লেভেল বাড়িয়েছি অনেক অনেক বেশি। এটা পসিবল হয়েছে আমাদের প্লানিং আর জাটকা ধরার উপর ব্যান আরোপ করে।

এবার আসি বাংলাদেশ কি পরিমান ইলিশ মাছ ইন্ডিয়ায় পাঠায় । মানে এক্সপোর্ট করে।

২০২০ সালে বাংলাদেশ ইন্ডিয়াতে ইলিশ রপ্তানি করে মোট ১,৪৭৫ টন

সেপ্টেম্বার ২৩, ২০২১ সালের নিউ এইজ পত্রিকার নিউজঃ
ইন্ডীয়াতে পূর্বের বছরে ইলিশ রপ্তানির নিউজ

২০২১ সালে মোট দুই দফা বাংলাদেশ ইলিশ রপ্তানি করেছে দুর্গা পূজা উপলক্ষে । দূর্গা পূজা ইন্ডিয়ার একটা বড় অকেশান আমাদের যেমন ইদ বা ক্রিস্টান দের ক্রিস্টমাস এর মত। ইন্ডিয়া আমাদের বৃহত প্রতিবেশী এবং সবচেয়ে বড় ট্রেড পার্টনার।

সেই জন্য ২০২১ সালে রপ্তানির পারমিশান পায়ঃ

২০ সেপ্টেম্বার থেকে ৩ অক্টোবারঃ ২০৮০ টন
৩ অক্টবার থেকে ১০ অক্টোবারঃ ২৫২০ টন
মোটঃ ৪,৬০০ টন

মজার ব্যপার হলঃ এই ৪,৬০০ টন ইলিশের রপ্তানির অনুমোদনের বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ১,৪০০ টন মাছ। কারন, শেষ মুহুর্তে বাংলাদেশ সরকার আবার ইলিশ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল।


এবার আসি ২০২২ সালের হিসাবে

২০২২ সালে ৪৯ টা কোম্পানি কে ২৪৫০ টন ইলিশ রপ্তানির পারমিশান দিয়েছে সরকার।
নিউজ লিঙ্কঃ
২০২২ সালের ইলিশ রপ্তানি


তাহলে লাস্ট ৩ বছরে ( ২০২২ এর পারমিশান সহ ) বাংলাদেশ ইলিশ রপ্তানি করছে ইন্ডিয়াতে মোট= ১৪৭৫ টন + ১৪০০ টন + ২৪৫০ টন , টোটালঃ ৫৩২৫ টন

২০১৮/১৯ ফিস্কাল ইয়ারের ক্যাল্কুলেশান এবং ৬.২% ইয়ারলি গ্রোথ হিসাব করলে আমাদের মোট ইলিশ উৎপাদন দাঁড়ায় ২০১৯ সাল থেকে মোটামুটি - ২৪ লাখ টনের কাছাকাছি বা একটু কম বেশি।


আমাকে কেউ একটু হিসাব করে বুঝান, ২৪ লাখ টন ইলিশ উৎপাদন করে যদি আমি ৫,৩২৫ টন রপ্তানি করি ( তাও আবার ডলারে , আমার যদ্দুর মনে পরে আমরা রুপিতে ইন্ডিয়ার সাথে এখনো বিজনেস করিনা ) তাহলে সেটা বাংলাদেশের সমস্যার কারন কিভাবে এবং কোন দিক থেকে হয়?? কি করে ২৪ লাখ টন প্রোডাকশান করে ৫ লাখ টন বিক্রি করলে সেটা আমাদের দেশের মানুষের মুখের খাবার কেড়ে নেয়া হয়? আমাকে কেউ একটু বুঝান।

মানে আপ্নারা যারা এইগুলা নিয়ে ট্রল করেন, আপনাদের মাথায় ব্রেণ আর ঘিলু কি মোটেই কাজে লাগান না নাকি সেটা খালি মহিলাদের বোরকার ঝুল মাপার কাজে খরচ করেন??

ডিজগাস্টিং পোস্ট, তার চেয়ে ডিজগাস্টিং জুল ভার্নের কমেন্ট। একজন মুক্তিযোদ্ধা সম্মানিত ব্যাক্তি যে ভাষায় একটা মিথ্যা প্রোপাগান্ডার সওয়ার হয়ে ভারত বিরোধিতা করছে তা স্রেফ অশ্লীল এবং ভয়ানক দৃষ্টিকটু।


পোস্টে মাইনাস এবং পোস্টদাতাকেও মাইনাস

বিঃদ্রঃ আমাকে ভারতের দালাল কইতে আসবেন না। আমি আপনি বা আপনাদের চেয়ে বড় দেশপ্রেমিক। তবে সেটা প্রকাশ করার জন্য আমাকে মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়াতে হয়না পিনাকি আর ইলিয়াস মারখর দের মত। আমার কাছে ফ্যাক্ট আর লজিক ইম্পরট্যান্ট, মিথ্যা আর আজগুবি প্রপাগান্ডার চেয়ে।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ভাই ভালো হয়েছে। কিন্তু দেশ এখনও বেনজির মুক্ত নয়। না লীগ মুক্ত না দালাল মুক্ত!!

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫১

স্বদেশ১ বলেছেন: ক্ষমতায় টিকে থাকতে হলে ইলিশ মাছ খাওয়ায়ে পার পেলে কোনো আপসোস ছিলো না। আরও কতো কি বিষর্জন দিতে হচ্ছে!

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০২

কলাবাগান১ বলেছেন: "ডিজগাস্টিং পোস্ট, তার চেয়ে ডিজগাস্টিং জুল ভার্নের কমেন্ট। একজন মুক্তিযোদ্ধা সম্মানিত ব্যাক্তি যে ভাষায় একটা মিথ্যা প্রোপাগান্ডার সওয়ার হয়ে ভারত বিরোধিতা করছে তা স্রেফ অশ্লীল এবং ভয়ানক দৃষ্টিকটু। "

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫২

বিষন্ন পথিক বলেছেন: @ সাসুম
খুব সুন্দর ব্যাক্ষা করেছেন। কৌতুহল থেকে একটা প্রশ্ন না করে পারছিনা।
আমাদের দেশে তাহলে এত দাম কেনো ইলিশের?

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪১

এমজেডএফ বলেছেন: ভারতের নাম শুনলে অনেকের চুলকানি শুরু হয়ে যায়। তখন আর কোনো কিছু যাচাই না করে লাফাতে থাকে। ইলিশ রপ্তানীর বিস্তারিত তথ্য দিয়ে সাসুম মন্তব্য করেছেন। তাই শুধু দামের ব্যাপারে কিছু তথ্য যোগ করলাম।


সরকারের অনুমতি নিয়ে ইলিশ ভারতে রপ্তানী করেছে কিছু মাছ ব্যবসায়ী। এরা নিশ্চয় বাংলাদেশ থেকে কম দামে রপ্তানী করে নিজে লোকসান দিয়ে ভারতের সেবা করবে না। প্রতি কেজি রপ্তানী করেছে ১০ ইউএস ডলার দামে।

'ইলিশ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান বরিশালের মাহিমা এন্টারপ্রাইজও ভারতের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান কোলকাতার এস,আর ইন্টারন্যাশনাল। প্রতি কেজি ইলিশ ১০ মার্কিন ডলার মূল্যে রপ্তানি হয়েছে বলে বেনাপোল কাস্টম হাউসের ডেপুটি কমিশনার তানভীর হোসেন নিশ্চিত করেন।' সূত্র: দৈনিক খুলনাঞ্চল

এখন কথা হল, আমাদের দেশ থেকে ১০ ডলার/কেজি রপ্তানি করা ইলিশ দাদার দেশে আমাদের দেশ থেকে সস্তা হয় কিভাবে?
এরকম সস্তা ও হাস্যকর দালালি করে আপনাদের দামও যে সস্তা হয়ে যাচ্ছে সেটা খেয়াল করেন না কেন :)!

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫২

অক্পটে বলেছেন: ভারতীয় দালালদের গায়ে ঠোসা পড়ে গেল দেখছি। ভারতে যেই দামে দেয়া হয়েছে আমাদের দেশে তার চেয়ে দাম বেশি। তাদের তাদেরকে সস্তায় দেই আমরা দামে খাই এটাকে উল্টিয়ে পাল্টিয়ে মেগা কমেন্টস লিখলেই কি সত্য মিথ্যা হয়ে যাবে?

১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: আমাদের দেশের ইলিশের মোট উৎপাদনের দুই তৃতীয়াংশ বা এর কিছু বেশি হলো মেরিন সেক্টর থেকে পাওয়া ইলিশ মানে সাগরের ইলিশ । ধারণা করি এগুলো চিটাগাং অঞ্চলের ।সেক্টর ওয়াইজ ইলিশের শেষ যে পরিসংখ্যান দেখেছি সেখানে দেশে উৎপাদন করা ৩ লক্ষ টন ইলিশের মধ্যে ১ লক্ষ টনের চেয়েও কম ইলিশ হলো ফ্রেশ ওয়াটারের ইলিশ। এখন এই একলাখ টনের ফ্রেশ ওয়াটার ইলিশ কিন্তু পুরো সিজেনে মানে চার/পাঁচ মাসে ধরা পড়ছে । তার মানে কারেন্ট যেই উপাত্ত পাওয়া যাচ্ছে তার বেসিসে প্রতি মাসে (পাঁচ মাসের সিজন ধরলে) ফ্রেশ ওয়াটার ইলিশ ধরা পড়ছে ২০হাজার টনেরও কম ! ভারতে যেই ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে সেটা খুব সম্ভবত ফ্রেশ ওয়াটার ইলিশই হবে। কলকাতার বাজারের যে ইলিশের ফটো আমি দেখেছি সেটা থেকে আমার তাই মনে হয়েছে। আমি চিটাগাঙে বড় হয়েছি। তাই সাগরের ইলিশ আমি চিনি। এখন ভারতে রপ্তানি হচ্ছে যে ইলিশ সেটা হচ্ছে খুব কম সময়ের মধ্যেই --অলমোস্ট একমাসের মধ্যেই । সেখানে পাঁচ/ছয় হাজার টন ইলিশ একমাসে রপ্তানি করা হলে দেশের ফ্রেশ ওয়াটার ইলিশের ওপর একটা চাপ পড়ার কথাই।কারণ তাহলে একমাসে পুরো দেশের বাজারের জন্য থাকছে মাত্র পনেরো হাজার টন বা তারও কম পরিমান ইলিশ। আমার ধারণা ফ্রেশ ওয়াটার ইলিশের সরবরাহ কম দেখেই সারা বছরই ইলিশের দাম বেশি থাকছে বাজারে আর বিশেষ করে পুজোর সিজনে সেই ইলিশের সরবরাহ যেহেতু আরো কম হচ্ছে বাজারে তাই দাম আরো বেড়ে যাচ্ছে সেই সময়ে। ফ্রেশ ওয়াটার ইলিশের উৎপাদন মুটামুটি গত কয়েক দশক ধরেই খুবই স্টেডি রেটে কমেছে । গত দুই তিন দশকে এটা প্রায় ২০% কমেছে ।সামনেও এর কোনো হঠাৎ পরিবর্তন হবে সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই। কাৰণ আমাদের নদীর নাব্যতা কমে যাচ্ছে আর এগুলো ট্রাক চালাবার রাস্তা হচ্ছে দিনে দিনে । তাই জাটকা ধরার বিধি নিষেধেও ফ্রেশ ওয়াটার ইলিশের উৎপাদন বাড়ার কোনো সম্ভাবনা হয়তো নেই । আর এর মধ্যে দেশীয় প্রজাতির মাছও কমে যাচ্ছে দিনে দিনে নদী, পুকুর কমার সাথে সাথে । তাই ইলিশের ওপর চাপ কমবে না সেটা মনে করাই সঙ্গত । আর আমাদের যেই চাহিদাই থাক সেখান থেকে একমাসের মধ্যে ৫/৬ হাজার টন ইলিশ বিদেশে রপ্তানি হলে বাজারের অবস্থা আরো খারাপই হবার কথা ।দামও কমবে না তখন । ইলিশের মোট উৎপাদেনর সাথে এই দামেরে কোনো সম্পর্ক নেই ।

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @অক্পটঃ যদি কোন আলোচনায় যৌক্তিকতার সাথে অংশগ্রহন করতে না পারেন এবং এই ধরনের ট্যাগিং করেন সেই ক্ষেত্রে আপনার স্বাভাবিক ব্লগিং সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। এখানে পক্ষে বিপক্ষে অনেক মন্তব্য এসেছে। অনুগ্রহ করে নীতিমালা অনুসরন করে মন্তব্য করুন।

১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ভারতকে সস্তায় ইলিশ দেয়া হচ্ছে বলে গুজব ব্যাপক ভাবে প্রচলিত আছে। অনেকেই বিশ্বাসও করে।
বাস্তবতা হচ্ছে সরকার ইলিশ রপ্তানী করে না,
ইলিশ রপ্তানী করে বেসরকারি কর্পোরেট রপ্তানীকারকরা। কেউ লস দিয়ে রপ্তানী করার কথা না। কোন একক দলিয় রপ্তানীকারক কে একচেটিয়া ভাবে রপ্তানী পারমিটও দেয় নি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ বছর ভারতে রপ্তানির জন্য আগ্রহি ৪৯টি রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠান কে রপ্তানী অনুমতি দিয়েছে।
কোন বেসরকারি কম্পানীর ঠ্যাকা পড়ে নাই যে নিজের গাইটের পয়শা দিয়ে লস দিয়ে ভারতের উপকার করবে।

১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৫

সাসুম বলেছেন: বিষন্ন পথিক বলেছেন: @ সাসুম - খুব সুন্দর ব্যাক্ষা করেছেন। কৌতুহল থেকে একটা প্রশ্ন না করে পারছিনা। আমাদের দেশে তাহলে এত দাম কেনো ইলিশের?

উত্তরঃ দাদন সিস্টেম, ফরিয়া, ৪ হাতের দালাল , আড়ত, পথে পথে চাঁদাবাজি এবং লজিস্টিকাল সাপ্লাই চেইনের ইন-ক্যাপাবিলিটি।

উপরে আমি দেখিয়েছি- ৪ বছরে এভারেজে ২৪ লাখ টন বা এর কাছাকাছি প্রডাকশান হবার পরেও আমরা মাত্র এই বছর সহ গত ৪ বছরে মাত্র ৫৩২৫ টন ইলিশ রপ্তানি করছি। তার মানে পারসেন্টেজ এর হিসাবে সেটা- মাত্র শতকরার অংকে মাত্র ০.২২% ( ২৪ লাখ টনের ০.২২% হয় ৫২০০ টন )

এবার আসি কেন আমাদের দাম বেশি কিংবা এক্সপোর্ট করি মাত্র ১০ ডলার বা ৯০০ টাকার কাছাকাছিতে।

ধরুন আপনি এক্সপোর্ট অর্ডার পেলেন ইলিশের। আপনি কি করবেন? সরাসরি নৌকার মালিক জেলেদের সাথে চুক্তি করবেন। আপনাকে আগামি এক মাসে ৮০০ থেকে ১০০০ গ্রাম ওজনের ১০০০ টন ইলিশ সাপ্লাই দিতে হবে ভাল কোয়ালিটির এবং আপনি সেগুলা কোয়ালিটি চেক করে নিবেন। নদী থেকে ঘাটে আসার সাথে সাথে আপনার ফ্রিজিং ভ্যানে মাছ লোড হয়ে যাবে এবং আপনার ওয়ারহাউজে চলে যাবে।সেখানে ১২ ঘন্টার কম সময়ে প্রসেস হয়ে কোয়ালিটি চেক হয়ে আপনার মাছ রওনা দিবে পোর্টের দিকে। এটাই সিস্টেম। আপনি জেলে থেকে যা কিনবেন তার উপর মোটামুটি ধরে নেয়া যায় ২৫% প্রফিট রাখবেন। এটা ইন্ডাস্ট্রি স্টান্ডার্ড। তার মানে আপনি জেলে থেকে ইলিশ কিঞ্ছেন মোটামুটি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়

এবার ধরুন আপনি ঢাকায় থাকেন, লোকাল বাজারে গেলেন একটা ৮০০ গ্রাম ইলিশ কেনার জন্য। আপনার হাতে আসার আগ পর্যন্ত কি হয় সেটা একটু বিচার করি-

জেলে প্রথমে তাকে জাল আর ট্রলার বাবদ দাদন দেয়া মহাজনের কাছে সকল মাছ বুঝিয়ে দেয়। মহাজন সেটার দাম ফিক্সড করে তার খরচ বাদ দিয়ে। মোটামুটি ২৫% মার্জিন ধরল। মহাজন যদি ৪০০ টাকা খরচ দেয় জেলে আর আনুসাংগিক এর পেছনে তার উপর ধরি ১০০ টাকা লাভ করল।

এবার ৫০০ টাকায় এই ইলিশ গেল আড়তে। আড়ত ওয়ালা খুব ছোট্ট একটা মার্জিন রাখে, মোটামুটি ২% হিসাবে।
আড়ত থেকে দালাল হয়ে এবার মাছ চলে যাবে ঢাকার কারওয়ান বাজার পাইকারি মার্কেটে। এইবার ঘাট থেকে কারওয়ান বাজার লজিস্টিক হিসাব করেন, পথে পথে চাঁদাবাজি হিসাব করেন, ট্রাক ভাড়া হিসাব করেন, তেল গ্যাস হিসাব করেন, বরফ কলের বরফের দাম হিসাব করেন, ট্রাকের হেল্পার ড্রাইভার , মাছ উঠা নামানোর লেবার হিসাব করেন, সেই মাছ কারওয়ান বাজারে ঢুকার সময় চান্দা হিসাব করেন।

আপনি মনে মনে একটা মার্জিন ধরেন, আমি আর কিছু বলছি না এখন।

এইবার আপনার বাসার পাশের বাজারের খুচ্রা দোকানদার ইলিশ কিনতে কারওয়ান বাজারে গেল, সে যা দিয়ে কিনে আনবে তার চেয়ে অন্তত লাভ দিয়েই বিক্রি করবে। কারন তার বরফ খরচ আছে মাছ রাখার, কারেন্ট খরচ আছে বরফ করে রাখার জন্য, লজিস্টিক খরচ আছে, পুলিশ কে চান্দা দিতে হয়, তার লোকাল বাজারের অতিরিক্ত দামের ভাড়া দিতে হয়, এরপর সে অন্তত ৩৫% প্রফিট করবে। মনে রাখতে হবে খুচ্রা বিক্রেতা আর প্রথম বিক্রেতা সবচেয়ে বেশি লাভ করে যেকোন জিনিষের সাপ্লাই চেইনে।

এইবার আপনি হিসাব করেন, একটা ৮০০ গ্রাম এর ইলিশের দাম কত হতে পারে আপনি কিনার সময়?


এবং সেই হিসাব করা শেষ করে বলবেন, যেই এক্সপোর্টার এক্সপোর্ট করেছে তার কত গুলা স্টেপ্স কম যেতে হয়েছে আর কতগুলা স্টেপস এ দালাল বা হাতবদল কম হতে হয়েছে।


আমি উপরের যে উদাহরণ টা দেখালাম এটা একদম ইজি একটা চেইন, যারা সাপ্লাই চেইন নিয়ে কাজ করে - আমরা খুব ভাল করেই জানে কত বেশি হাত বদল হয়ে একটা প্রডাক্ট উতপাদনকারী থেকে খুচ্রা ক্রেতার হাতে আসা পর্যন্ত।

আমার উপরের উদাহরনে আমি মাত্র একটা সিম্পল চার্ট দেখালাম কিভাবে হয় এই কাজ গুলো, এটা আপনি যেকোন প্রোডাক্ট কে দিয়ে বিচার করতে পারবেন এবং সেই সাথে বুঝতে পারবেন কেন ১০ টাকায় যে মরিচ কৃষক রাজবাড়িতে বিক্রি করে সেই মরিচ কেন ঢাকায় ৩০০ টাকায় কিনতে হয়।


আমাদের কমপ্লেক্স সাপ্লাই চেইন আর ফেইল হওয়া লজিস্টিক সিস্টেম এর কারনে আমাদের হাতে আসা পর্যন্ত জিনিষের দাম অনেক অনেক বেড়ে যায়।

এই কারনে যেই ইলিশ ৯০০ টাকায় ইন্ডিয়ায় এক্সপোর্ট করতে পারেন, তার লাখ গুন ইলিশ বাজারে থাকার পরেও আপনার হাতে আসতে আসতে সেটা ১২০০ টাকা বা তারও বেশি হতে পারে।


বিঃদ্রঃ আমার উপরে দেখানো চেইন টা স্রেফ এক্সাম্পল, এটা একদম হুবুহ হয় এমন না, হাতবদল আরো বেশিও হয় কিংবা কোন অঞ্চলে আরো কম হয়। বাট মোটামুটি চেইন টা এরকম।


১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

প্রতি বছর দেশে ৫ থেকে ৬ লাখ টন ইলিশ ধরা হচ্ছে।
লাখ লাখ টন ইলিশের মাত্র ২,৪৫০টন রফতানি অনুমতি দেয়া হয়েছে। (গত বছর দেয়া হয়েছিল ৬,৫০০টন) মো উৎপাদনের ১% এর অনেক কম বলা যায়। এত কম কেন?
যেখানে সারা পৃথিবী রফতানিযোগ্য মাল খুজে পায় না, কাচামাল আমদানি করে কারখানা বানিয়ে শ্রমিকের হাড়ভাংগা খাটুনি, বিদ্যুৎ খরচ দিয়ে উৎপাদন, বাজার খুজে এরপর রফতানি করতে হয়, সেখানে জেলেদের ধরা ৫ লাখ টন আটকে রাখার কোন মানে হয় না।
উচ্চ মধ্যবিত্ত মানুষকে সস্তায় খাইয়ে দরিদ্র জেলেদের লাভ থেকে বঞ্চিত, রাষ্ট্রকে ডলার থেকে বঞ্চিত করলে কারো লাভ হয় না।
আমি মনে করি, বাংলাদেশ থেকে কোন পণ্য রফতানি নিয়ে কোন অভিযোগই তোলাই উচিত না,
আমারা এমনিতেই আমদানি নির্ভরশীল। আমদানি বেশি রপ্তানি কম। মাত্র একমাস পেয়াজ আমদানি বন্ধ থাকলে বাজারে দ্বীগুন তিন গুন বেড়ে যায়। সস্তা ভারত বিরোধীতা বাদ দিয়ে মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত বানিজ্য ঘাটতি কিভাবে কমানো যায়। অর্থাৎ, রফতানি বাড়িয়ে, আমদানির সমান বা কাছাকাছি করার চেষ্টা। দেসজ উৎপাদনকারি পক্ষ কৃষক শ্রমিক জেলে যাতে সর্বচ্চ বিক্রয়মুল্য পেয়ে লাভবান হয় সেই চেষ্টা করা।
ইলিশ কোন জীবন রক্ষাকারি খাদ্য নয়। চিংড়ির মত ১০০% অবাধ রফতানি সুযোগ দিযয়ে দরিদ্র জেলেদের সর্বচ্চ মুল্য প্রাপ্তির ব্যাবস্থা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১২

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধে সাত দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানিয়ে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নয়তো এ বিষয়ে হাইকোর্টে রিট করা হবে।রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মাহমুদুল হাসান এ নোটিশ পাঠান।বাণিজ্য সচিব, মৎস্য সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, পর্যটন সচিব, রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর এবং বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যানের কাছে এ নোটিশ পাঠানো হয়েছে।এতে বলা হয়, ইলিশ মাছ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। কিন্তু বর্তমানে ইলিশ মাছের অত্যধিক দামের কারণে বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং মধ্যবিত্ত জনগণ এই ইলিশ মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। বাজারে ইলিশ মাছের দাম গড়ে ১০০০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা কেজি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দেশের মানুষের চাহিদার কথা চিন্তা না করে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। ইলিশ রপ্তানির ফলে বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারগুলোতে ইলিশের দাম আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া দুঃখজনক বিষয় হলো, বাংলাদেশের বাজারদরের চেয়ে কম মূল্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করা হচ্ছে। অথচ বাংলাদেশের রপ্তানি নীতি ২০২১-২৪ অনুযায়ী ইলিশ মাছ মুক্তভাবে রপ্তানিযোগ্য পণ্য নয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পূর্ণ অনায্যভাবে, জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। সুত্র ঃ সমকাল

কিছু কিছু কমেন্ট পড়লে মাঝে মাঝে দ্বিধায় পড়ে যাই যে এটা কি বাংলাদেশীদের ব্লগ নাকি পশ্চিম বাংলার ব্লগ!!

কবিতায় পাঁচ তারা ++।

১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মাগনা দিচ্ছে না তো। অবশ্য ভারত ছাড়া অন্য দেশে রপ্তানি করলে হয়ত এত কথা উঠত না।

১৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: কালবৈশাখি ভাই বলেছেন যে , ইলিশ কোন জীবন রক্ষাকারি খাদ্য নয়=p~ =p~ এর চেয়ে বড় জবাবদিহি আর কি হতে পারে ?? চুলায় যাক রপ্তানি বিষয়ক আইন কানুন :`>

১৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

অক্পটে বলেছেন: @কাল্পনিক ভালবাসা, স্যরি অশ্লীল মন্তব্য ও ভারত বিরোধিতার জন্য।

একজন মন্তব্যকারীর প্রতিমন্তব্য এই পর্যায়ের হওয়ার কারনে বোধকরি আমি একটু চটেগিয়েছিলাম।
"ডিজগাস্টিং পোস্ট, তার চেয়ে ডিজগাস্টিং জুল ভার্নের কমেন্ট। একজন মুক্তিযোদ্ধা সম্মানিত ব্যাক্তি যে ভাষায় একটা মিথ্যা প্রোপাগান্ডার সওয়ার হয়ে ভারত বিরোধিতা করছে তা স্রেফ অশ্লীল এবং ভয়ানক দৃষ্টিকটু।"

১৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা স্বাধীন হয়েছি- নিজ দেশের মানুষকে বঞ্চিত করে দাদাদের সেবা করতে। - এই মন্তব্যটা অশ্লীল!!! সব্বনাস, দুনিয়ার শ্লীল লোক্টা কতো বড়ো পণ্ডিতী ফলাইতে আসছে! "মুই কার খালুরে!"

২০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৭

জুল ভার্ন বলেছেন: @কাল্পনিক _ভালোবাসা, আমার এই মন্তব্যটাকে অশ্লীল বলা কতটা সংগত? আমরা স্বাধীন হয়েছি- নিজ দেশের মানুষকে বঞ্চিত করে দাদাদের সেবা করতে।
এই মন্তব্য যাদের সহ্য হচ্ছেনা তারাতো রগকাটা সন্ত্রাসীদের চাইতেও ভয়ংকর। ভার্সুয়াল না হলেতো আমাকে খুন করতেও দ্বিধা করতোনা!

২১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫১

সাসুম বলেছেন: @জুল ভার্নঃ আপনাকে যথাযথ সম্মান করি আমি। সেটা আমার কমেন্টে তুলে ধরেছি। সেটাকে অসম্মান করার মত পর্যায়ে নিয়ে যাবেন না নিজের ইগোম্যানিয়াক চিন্তায়।

আপনার মন্তব্য আমার সহ্য বা অসহ্য হবার কিছু নাই। আপ্নার মন্তব্যে আমার শরীরের কোন এলাকার কোন কিছু ছেড়া যায়নায় কিংবা কোন অঞ্চলের কোন কেশ বাকা হয়ে যায় নাই। আপনি বা আপনাদের সমমনাদের চিন্তা ভাবনা রগকাটা সন্ত্রাসীর মত হতে পারে, আমার টা কোন মতেই নয়।

আমি আমার আফসোসের যায়গাটা তুলে ধরেছি এই বলে যে, ২৪ লাখ টন প্রোডাকশান করে যদি আমি ৫ হাজার টন এক্সপোর্ট করি- সেটাকে দাদাদের সেবা করার সাথে তুলনা করা বুদ্ধিমান মানুষের সাথে যায়না, যায় বেকুব দের সাথে।

আপ্নার কমেন্টের সাথে দ্বিমত প্রকাশ করেছি এই মনে করে যে, আপনার প্রতি যাদের কে আমরা সম্মানের যায়গায় বসাই, যাদের কে আমরা আমাদের কে একটা স্বাধীন দেশ এনে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই তারা যাতে সস্তা আচরন না করে, আমাদের এক্সপেক্টেশান আরো বেশি তাদের প্রতি, তারা অতটা সস্তা না আমাদের কাছে।

আপনার মনে আছে কিনা জানিনা, আপনি বেশ কয়েক মাস আগে কলকাতার আমার এক বন্ধুর লিখা সিনেমা রিভিউ হুবুহ দাড়ি কমা সহ পোস্ট করে দিয়েছিলেন নিজের লিখা বলে। সেখানেও আমি সেইম কমেন্ট করেছিলাম এই বলে যে- আপনার মত সম্মানিত ব্যাক্তির উচিত না আরেক জনের লিখা নিজের নামে চালানো এভাবে দাড়ি কমা সহ। (পরে আপনি পোস্ট ডিলিট করে দিয়েছিলেন) আমি চাইলেই আপনাকে রাজিব নুরের মত সরাসরি লেখাচোর, ফ্রড , বাটপার এসব বলতে পারতাম। বাট সেটা বলি নাই, কেন? কারনঃ আপনাদের প্রতি আমাদের রেস্পেক্ট অনেক অনেক বেশি।


আর আপনি আপনার এক পোস্টে আমার কমেন্টের প্রতিউত্তরে বলেছিলেন , আমার কমেন্ট আপনার নিজের লিখাকে আরো বেটার করতে সাহায্য করে, ভুল সংশোধন করতে হেল্প করে, তাই আপনাকে উদ্দেশ্য করে এই পোস্টে কমেন্ট রেখেছিলাম।


যদি আমার জানা থাকত আপনি এরকম বস্তি মার্কা সস্তা এটিচুড করবেন, আমার বয়েই গেছে আপনার সেই বস্তিতে গিয়ে শুকনা গু ঘাটার।

আপনার সাথে আমার ইন্টারেকশান এখানেই এই পোস্টেই সমাপ্ত। আর কখনো আপনার কোন লিখা, কোন কমেন্ট, কোন কিছুতেই আমি আর ইন্টারেকশান করব না। এত কথা আসলে আজকাল লিখতে ইচ্ছে করেনা , বাট লিখলাম বিরক্ত হয়ে। ভাল থাকুন।

২২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: @সাসুম, আপনার আত্মপরিচয় আপনি আপনার মন্তব্যেই প্রকাশ করেছেন। আপনার কি বাকা হয়েছে না সোজা হয়েছে সেগুলো আপনার বাড়ির লোকেদের দেখাবেন....যাদুঘর দেখাতে অভ্যস্ত। আপনার মতো শ্লীল লোকের সাথে আমিও কোনো ভাবেই যুক্ত থাকতে চাইনা। শুভ কামনা।

২৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৫

নিমো বলেছেন: তা ব্লগের গাধা ভাইজানদের কাছে প্রশ্ন দেশের গরুর মাংস, খাসির মাংসও কি দাদাদের দেশে রপ্তানী হচ্ছে ? এগুলোর দাম বেশি কেন ? সময় হয়েছে এবার গাধা রপ্তানী করার, এতে ব্লগ ও দেশ উভয়ই উপকৃত হবে।

২৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আর কিচ্ছু জানিনা;
মন্তব্যও করিনা তবে
কবিতা ভালো লেগেছে।

২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:০৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আমরা যতই তর্ক বিতর্ক করিনা কেনো ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধে সরকারকে গত রোববার আইনি নোটিশ দিয়েছেন অ্যাডভেকেট মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান। তিনি তার আইনি নোটিশের কারণ ব্যাখ্যা করে বলেন, "ভারতে ইলিশ রপ্তানি করার কারণে বাংলাদেশে ইলিশের দাম বেড়ে গেছে। বাংলাদেশের মানুষ ইলিশ খেতে পারছেন না। বাংলাদেশের বাজারে এক কেজি ইলিশ এক হাজার ৪০০ টাকার নিচে নাই। কিন্তু ভারতে এক হাজার ২০০ টাকার নিচে। আর আমাদের রপ্তানি নীতি অনুযায়ী ইলিশ রপ্তানি উন্মুক্ত নয়। কি জানি বাপু! আইন কি বলে?

২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২২

সামরিন হক বলেছেন: শুভ কামনা

২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩০

অক্পটে বলেছেন: @নূর মোহাম্মদ নূর- "ভারতে ইলিশ রপ্তানি করার কারণে বাংলাদেশে ইলিশের দাম বেড়ে গেছে।" নূরু ভাই একটু সামলে কথা বলবেন। রাষ্ট্রদ্রেহের মামলা হওয়ার সম্ভাবনা আছে কিন্তু।

২৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:১৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অক্পটে ভাই ডর দেখাইয়েন না।
আমি কী গালি দিয়ে ছি?
এ কথা বলেছেন অ্যাডভেকেট
মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান।
আমারে ডর দেহান ক্যান!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.