নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\" ন হি সর্ববিদ: সর্বে \"

খোলা মনের কথা

স্বাধীন জীবনের সন্ধানে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি জন্মলগ্ন থেকে কিন্তু সে আমায় এতটায় অপছন্দ করে যে আমার থেকে ১০০ কিমি দূরে থাকে। জানিনা তার সন্ধান পাবো কিনা। তবে আমি তার পিছু নিয়েছি, তাকে যে আমার পেতেই হবে!!!

খোলা মনের কথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান বিবাহ দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের ভয়ংকর সমাজের দিকে নিয়ে যাচ্ছে না তো???

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫


একটি ছেলের বিবাহ মানেই ৩০-৩২ বছর বয়স হতে হবে। বর্তমানে এটি আমাদের অধিকাংশ অভিভাবকদের চিন্তাধারা। এই চিন্তাধারা বা দৃষ্টিভঙ্গি কি আসলে আমাদের সমাজের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত??? এই সিদ্ধান্তের ফলে আমাদের প্রতিটা সন্তান বা সমাজের উপর কতটা ভাল হচ্ছে??একটু বিশ্লেষন করে দেখা যেতে পারে....

দেরীতে বিবাহ এটি আমাদের শুধু পারিবারিক সমস্যা না, এটি আমাদের জাতীয় সমস্যা। তার জন্য শুধু মাত্র অভিভাবকদের দোষ দেওয়াও ঠিক হবে না। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এমন যে, লেখাপড়া শেষ করে চাকরি বা কর্মসংস্থান গড়তে গড়তে একটি ছেলের বয়স হয়ে যায় ২৯-৩০ বছর। আর নিজে কর্মসংস্থান ছাড়া বিবাহর কথা বলা বা ভাবা এক ধরনের অন্যায় হয়ে দাঁড়িয়েছে আমাদের সমাজে। অল্প কিছু সচেতন অভিভাবক ছাড়া এই বিষয় গুলো কেউ চিন্তাই করে না।

বাংলাদেশের জলবায়ু ও আবহাওয়া অনুযায়ী একটি ছেলে বা মেয়ে যৌবনপ্রাপ্ত হয় ১২-১৩ বছর বয়সে। যৌনতা প্রতিটা মানুষের জৈবিক চাহিদা। ঠিক ক্ষুধার মত। আপনার ক্ষুধা লাগলে আপনি কিছু না কিছু অবশ্যই খেতে চাইবেন। সেটি কম হোক-বেশি হোক, বৈধভাবে হোক-অবৈধভাবে হোক। আর আকর্ষশনীয় খাবার হলে তো কোন কথাই নেই। আবার ক্ষুধা নিবারণের কিছু সময় পরে আবার ক্ষুধা দেখা দিবে তখনও আবার ক্ষুধা নিবারন করার চেষ্টা করবেন। যৌনতা এমনই শারীরিক চাহিদা যা সকলেই কম-বেশি, বৈধ-অবৈধভাবে নিবারণের চেষ্টা করবেই। ১ দিন, ২ দিন, ১ বছর, ২ বছর, ৫ বছর, ১০ বছর এভাবে কত দিন?? র্দীঘদিন এভাবে চলতে থাকলে ধীরে ধীরে অন্যায় দিকে ঝুকবেই। কারণ ছেলে মেয়ের জন্য এটি একটি আকর্ষনীয় ব্যাপার। তখনই শুরু হতে থাকে যৌন হয়রানী, ধর্ষন, ব্যাভিচার, অবৈধ্য সম্পর্ক, পরকীয়া, পার্ক থেকে লিটনের ফ্লাট ইত্যাদি। সমাজে শুরু হতে থাকে নানা রকম সমস্যা।

সাধারনত গ্রাম অঞ্চলে ছেলের বয়স ৩০ হলেও ১৭-২০ বছরের বা আরও কম বয়সের মেয়েকে বিয়ে করতে হয়। তখন ছেলে ও মেয়ের বয়সে ব্যবধান হয়ে যায় অনেক বেশি। তাছাড়া পরিপক্কতারও একটা বিষয় থেকে যায়। তার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ন হল দুজনের মনে সমন্বয়। সাধারনত কম সময়ের ভিতর ছেলে মেয়ে দেখে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়, তাতে ছেলে বা মেয়ের মনের সাথে সমন্বয় না হলে শুরু হয় নানা সমস্যা। আর পারিবারিক সমস্যা তো কম বেশি থাকেই।

মানুষের সব কিছুর একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। বাংলাদেশের ছেলে মেয়েদের ১২-১৩ বছর থেকে যৌবনপ্রাপ্ত হলেও সাধারণত ছেলেদের ৩০ বছর ও মেয়েদের ২৫ বছর বয়সের পর থেকে যৌনতা হ্রাস পেতে শুরু করে। একজন ২২-২৫ বছরের বয়সের ছেলে যে পরিমান আবেগ, উৎফুল্ল, মনের শক্তি থাকে, সেটি ৩০ বছরের পরে আর সম্ভব না। অতএব ৩০ বছরের পরে বিবাহ করা ছেলেটি জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন সময় উপভোগ করা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আবার ছেলে মেয়ের বয়সের ব্যবধান বেশি হওয়ার ফলে ছেলে কিছু বছর হলেই ছেলের একধরনের অক্ষমতা বা নানা সমস্যা দেখা দেয় অথচ তখন মেয়েটি পরিপূর্ন যুবতী। চাহিদা অনুযায়ী যোগান না পাওয়ায় অনেক পরিবারে শুরু হয় পারিবারিক অশান্তি, পরকিয়াসহ নানা সামাজিক সমস্যা।

এবার আসি গুরুত্বপূর্ন আলোচনায়, ধরুন আপনি ৩০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন। আপনার প্রথম সন্তান জন্মলাভ করবে ৩২-৩৩ বছর বয়সে আর দ্বিতীয় সন্তান ৩৫-৩৬ হবে আপনার বছর বয়সে। এখন ভাবুন আপনার প্রথম সন্তান যদি ছেলে হয় তাহলে তারও লেখাপড়া শেষ করে একটি কর্মসংস্থানে যেতে সময় লাগবে প্রায় ৩০ বছর। তখন আপনার বয়স হবে ৬২-৬৩ বছর। আর দ্বিতীয় সন্তানের হিসাব বাদই দিলাম। এখন ভাবুন তো আপনি ৬২-৬৩ বছর প্রর্যন্ত বেঁচে থাকবেন কিনা, বা বেঁচে থাকলেও কতটুকু সুস্থ থাকবেন। তাদের কতটুকু সাপোর্ট দিতে পারবেন কিনা? আপনি ৩০ বছরের আগে যদি নিজের পায়ে দাঁড়াতে না পারেন তাহলে ঐ সময় আপনার সন্তান কিভাবে দাঁড়াতে পারবে?? বর্তমানে ৪০ বছরের পরে আমরা চলে যাচ্ছি ডেঞ্জার লাইফ টাইমে। যেকোন সময় মারা যাচ্ছে ৪০ বছর পার হলেই। অতএব আপনি যদি ৬০ বছরের আগেও মারা যান তাহলে আপনার স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে কোন সাগরে পড়বে সেটা শুধু তারাই উপলব্ধি করতে পারবে।

অতএব আমাদের সকলের স্ব স্ব জায়গা থেকে আরও সচেতন হওয়া উচিৎ কারন আমরাও কারো না কারো অভিভাবক বা অভিভাবক হবো। হাদীসে দৈহিক ও আর্থিক দিক থেকে সামর্থ্য ব্যক্তিদের বিবাহ করার কথা বলা হয়েছে। অতএব সামর্থ্য হলে নির্দিষ্ট সময়ের ভিতর বিবাহ করা বা বিবাহ দিয়ে দেওয়া উচিৎ। তাতে পারিবারিক, ধর্মীয়, সমাজের নানা পাপ, অপরাধ, সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এ কথাগুলো অনেকদিন থেকেই অনেকে বলে আসছে। তবে এ জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা চরম ভাবে দায়ী যা আপনি শুরুতেই বলেছেন। আরেকটা কথা হল, গ্রামে গঞ্জে সবাইকেই মাস্টার্স হতে হবে কেন? সব চাকুরিতেই কেন মাস্টার্স চাওয়া হচ্ছে? সাধারণ বিষয়ের মাস্টার্স করার জন্য মূল্যবান বছর নষ্ট হচ্ছে। যারা মধ্যম মানের মেধাবী তাদের উচ্চ মাধ্যমিকের পরই কর্মজীবনে যোগ দিতে হবে। মেয়ের বাবাদের উচ্চ মাধ্যমিক পাত্রের প্রতি নাক ছিটকানো যাবে না। ড্রাইভিং, কেয়ার টেকার, ইলেক্ট্রিশিয়ান, মেকানিক সহ বিভিন্ন কাজে শুধু গরীব আর কম শিক্ষিতরাই কেন থাকবে? এগুলো দূর করা গেলে সঠিক সময়ে বিয়েটাও হয়ে যাবে...

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২০

খোলা মনের কথা বলেছেন: এগুলো আমাদের মানুষিকতার সমস্যা। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাটি আমার কাছে খোড়া মার্কা শিক্ষা ব্যবস্থা মনে হয়। কেউ কোন বিষয়ের উপর লেখাপড়া করে সেটির উপর কোন কর্মসংস্থান করার যোগ্যতা রাখতে পারে না। অধিকাংশ ছুঠে চাকরির জন্য। চাকরি না পেলে অনার্স-মাষ্টার্স পাশ করা ছেলে কিছু করার দক্ষতা অর্জন করতে পারে না। আবার এমন ছেলের হাতে কোনো বাবা মেয়ে তুলে দিতে চাই না এমনকি এমন ছেলেকে বাবাও বিয়ে দিয়ে বিপদে পড়তে চাই না। আর শিক্ষাগত যোগ্যতা কম থাকলে বা না থাকলে তো কথাই নেই। আমাদের এই ঘুণে ধরা মানুষিকতা যে কবে পরিবর্তন হবে.....

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

রাজীব নুর বলেছেন: যুগ যুগ ধরে একটা অলিখিত নিয়ম চলে আসছে আমাদের দেশে।
এই নিয়ম ভাঙ্গা দরকার।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

খোলা মনের কথা বলেছেন: আগেকার অশিক্ষিত মানুষেরা আবার ভিন্ন ছিল। তাদের সন্তানদের ১২-১৪ বছরে বিয়ে দিয়ে দিতো। সেটিও এক ধরণের সমস্যা। বাল্যবিবাহর ফলে ও অসচেতনার জন্য অধিক সন্তান জন্ম নিতো, সন্তান জন্মদানের সময় অনেক মেয়ে মারা গেছে, অধিক সন্তান হওয়ার ফলে আর্থিক অনাটন শুরু হতো ইত্যাদি। আবার এসকল সমস্যা থেকে যারা বের হয়ে আসতে পারতো তারা আবার নাতি নাতনি, পুতা-পুতনির বিয়ে ও তাদের সন্তানও দেখে তারপর পরলোকে গেছে। আর আমরা আমাদের সন্তানদের বিয়ে দেখতে পারবো কিনা সন্ধেহ....

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন:
এটি একটি চক্রাকার বিষয় ।কিন্তু আমরা কীভাবে এথেকে বেরিয়ে আসব ,তা আমরা জানি না ।যদি আমরা চাকরি না করেই বিবাহিত হয়ে যাই, তবে এটি পরিবার ও বিবাহিত জীবনে অনেক সমস্যা তৈরি করে ।কারণ ,বিবাহিত জীবনে আমাদের
স্ত্রীর দায় দায়িত্বও বহন করতে হয় ।
অন্যদিকে, বিয়ের পর বাবা-মাও তার ছেলের কাছ থেকে কিছুটা পারিবারিক দায়বদ্ধতা আশা করে ।উপার্জন ব্যতীত সে তার বাবা-মা বা স্ত্রীর কোনও প্রত্যাশা পূরণ করতে সক্ষম হয় না ।তারপরে তিনি দেখতে পারেন যে পরিবারটি সম্পূর্ণ নরকে পরিণত হয়েছে ।
তারপরে বাবা-মায়েরা ও তার ছেলের উপর সন্তুষ্ট হন না আর স্ত্রীও পরে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হয়ে ফিরে যান বাবা-মার নিকট ।এক সময় এটি বিবাহবিচ্ছেদের দিকে চলে যায় ।

একটি বিবাহিত জীবনের সাফল্যের জন্য অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতাও গুরুত্বপূর্ণ ।সুতরাং, কারও যদি অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা থাকে তবে সে বিয়ে :P করতে পারে ,না হলে ধৈর্য ধারন করা উচিত ।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২

খোলা মনের কথা বলেছেন: দারিদ্রতা অন্যতম সমস্যা আমাদের দেশে। নিজ পরিবারটাও সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারে না আমাদের দেশের মানুষগুলো। সারা জীবনে এর থেকে বড় কষ্ট আর কি হতে পারে?

৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৫

ডেভিলজ মিঠু বলেছেন: বলার মতো কিছুই নাই

৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৫

ডেভিলজ মিঠু বলেছেন: বলার মতো কিছুই নাই

৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৬

ডেভিলজ মিঠু বলেছেন: বলার মতো কিছুই নাই

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

খোলা মনের কথা বলেছেন: সেটা বুঝা যাচ্ছে... ধন্যবাদ

৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গুরুত্বপুর্ন বিষয়ের অবতারনা করেছেন।
বিষয়টা নিয়ে আমাদের সমাজপতি বা রাস্ট্রপতিদের ভাবা উচিৎ ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

খোলা মনের কথা বলেছেন: তাদের ভাবনা অনেক বিষয় আছে। উনারা এসব নিয়ে ভাবেন না।

৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

খোলা মনের কথা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৫

নতুন বলেছেন: আপনি নিজে কত বছর বয়সে বিয়ে করেছেন? বা করবেন? কেন ঐ বয়সে বিয়ে করবেন?

বিয়ে শুধুই শারীরিক ক্ষুধার জন্যই করেনা।

ছেলে মেয়ে বাবার বাড়ী থেকে বাবার কাছ থেকে টাকা নিয়ে সংসার করবে এটা বোধ হয় বত`মান বিশ্বে কোন সমাজেই নেই।

কেন নেই? কারন এটা অনেক সমস্যা সৃস্টি করে তাই।

যাদের শারীরিক ক্ষুধা বেশি তারা যদি নৈতিক ভাবে সঠিক না হয় তবে তারা বিয়ের পরেও পরকিয়াতে লিপ্ত হবে।

আপনার কথা মতন যদি বিয়ে করলে শারিরীক ক্ষধা মিটে যেতো তবে সমাজে পরকিয়া ব্যাধির মতন বিস্তার করতো না।

সমাজে বেকার সমস্যা কমলে, ছেলে নিজে আয় করা শুরু করলে অবশ্যই মা বাবা তাকে বিয়ে দেবে।

আর বেকার সমস্যার সমাধানে সবাইকে এমএ পাশ করিয়ে চাকুরির জন্য বসে না থেকে এসএসসি পাশের পরেই ব্যবসা বা ডিপ্ণোমা কোস` করে বিভিন্ন কাজে যুক্ত হতে হবে।

শুধু শিক্ষা, চিকিতসা এই রকমরের কিছু ক্ষত্রে উচ্চশিক্ষার দরকার। বাকিদের ব্যবসার জন্য উতসাহিত করতে হবে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫১

খোলা মনের কথা বলেছেন: আর বেকার সমস্যার সমাধানে সবাইকে এমএ পাশ করিয়ে চাকুরির জন্য বসে না থেকে এসএসসি পাশের পরেই ব্যবসা বা ডিপ্ণোমা কোস` করে বিভিন্ন কাজে যুক্ত হতে হবে। কথাটি দারুন বলেছেন।

আর শারীরিক ক্ষুদা সমস্যাটি এখনে একটি কারন হিসাবে উল্লেখ করেছি। কিছু সমস্যা সমাজে থেকেই যাবে সেটি আপনি যতই সঠিক পথে চলুন না কেন। তবে অধিকাংশ সমস্যা কিভাবে সৃষ্টি ও সেই সমস্যার সমাধান কিভাবে করা যায় সেটির দিকে গুরুত্ব দেওয়াটাই মুখ্য।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

রাশিয়া বলেছেন: একটা ছেলে ৩০ বছর বয়েসে বিয়ে করছে সমাজ ব্যবস্থার কারণে নয় - শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে। ২৪ বছর বয়েসে সবার চাকরি নিশ্চিত করে দিন, ২৫ বছর বয়েসেই বিয়ে করে ফেলবে - কনফার্ম। ২৪ বছর বয়েসে চাকরি করার জন্য পড়াশোনার পাট ২৩ বছরে চুকাতে হবে - খুব কি অসম্ভব? দেশে কয়টা ইউনিভার্সিটি তার নিশ্চয়তা দিতে পারছে?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪

খোলা মনের কথা বলেছেন: এই ব্যবস্থা আমাদের দেশে হবে না। এগুলো নিয়ে কারো ভ্রুক্ষেপও নেই। সকলের চিন্তা ধারা লেখাপড়া করে চাকরি করবো। নিজে কিছু করার চিন্তা করলে তার নিজেরও কর্মসংস্থানও হতো আবার অন্যকেও চাকরি দিতে পারতো। আমাদের দেশে সকল স্তরে চিন্তা ভাবনা খোড়া মার্কা। এগুলো না বদলাতে পারলে সমাজ পরিবর্তন হবে না

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৬

টোনাল্ড ড্রাম্প বলেছেন: Click This Link.

২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

খোলা মনের কথা বলেছেন: আপনাদের খুব তাড়াতাড়ি ব্লক করা হবে.... এগুলো ফেসবুকে করেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.