নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটি পথ, আপনি চাইলে হেঁটে দেখতে পারেন....

জীয়ন আমাঞ্জা

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !

জীয়ন আমাঞ্জা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোন হেডফোন কিনবেন?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৪৩

মার হেডফোনের শখ সেই ইলেকট্রনিক্স আইটেম নিয়ে শৈশবে ঘাটাঘাটি করার সময় হতেই। Sony ওয়াকম্যানের যে হেডফোন ছিল সেখান থেকে শুরু। এরপর মোবাইলের যুগ এলো, হেডফোনের কালেকশন বাড়তে লাগল। বিচিত্র সব হেডফোন। দুইটার ছবি কিছুদিন আগে ফেইসবুকে দিয়েছিলাম।
তারযুক্ত হেডফোনের পর এখন ব্লুটুথ হেডফোন, ইয়ারবাডস, টিডব্লিএস, নেকব্যান্ড ইত্যাদি এসেছে। প্রায় মানুষেরই এখন এসবের একটা না একটা আছে। এসব নিয়ে ইউটিউবে অনেক ভিডিও রোজ আপলোড হয় মানুষকে নতুন নতুন কোম্পানির ইয়ারবাডস ও ফিচার সম্পর্কে ধারণা দিতে। আমি ভাবলাম, আমার অভিজ্ঞতা বা পরামর্শও শেয়ার করি, যা অনেকের কাজে লাগতে পারে।

প্রায়োরিটি:
হেডফোন মানেই প্রশ্ন ওঠে, সাউন্ড কেমন!
অথচ এরচেয়ে জরুরি হল, মাইক্রোফোন কেমন, কথা বললে অপরপ্রান্ত থেকে ঠিকঠাক শোনা যায় কি না, নাকি চিল্লাতে হয়— এই বিষয়টা সবার আগে জরুরি হয়। যারা রিভিউ করেন তাঁরা এই বিষয় নিয়ে খুব বেশি কিছু বলতে চান না দোষ ঢাকতেই।
সাউন্ড বলতেই সবাই বোঝে বেইঝ। কেউ কেউ ট্রেবল নিয়েও ভাবে। ডিসেন্ট সাউন্ড বলতে যে ক্ল্যারিটি বোঝায় তা সস্তাগুলোতে পাওয়া যায় না যেহেতু, তা নিয়ে কথা বাড়িয়ে আপাতত এই সেকশনে কাজ নেই। সাউন্ড অনেক লাউড দিয়ে শোনারও তেমন কোন ব্যাপার বিষয় থাকা উচিত না। হেডফোনে শোনা উচিত পাঁচ কি দশ পার্সেন্ট ভলিউমে, অন্তত আমি তাই করি। এতে একটা সুবিধা আছে, ক্ষীণশব্দ শোনার চর্চা হয় কানের, বাইরের শব্দও ঠিকঠাক সেন্স করা যায়।
আমি ব্যক্তিগতভাবে টিডব্লিএস বা ইয়ারবাডসের চাইতে নেকব্যান্ড প্রেফার করি, কারণ এটা সহজে হারানোর ভয় থাকে না। ইয়ারবাডস অহরহ হারায়। নেকব্যান্ড না হারালেও একটা সমস্যা করে, তা হল এখানে ওখানে ঘষা লেগে এর ইয়ারটিপ (কানের রাবার আর কি) পড়ে হারিয়ে যায়। তবু নেকব্যান্ড সেইফ। অবশ্য মিনি টিডব্লিউএস একটা নজরে রাখছি, এখনও কানে লাগিয়ে এক্সপেরিয়েন্স করার সুযোগ পাইনি। বলব তা নিয়ে আরেকটু পর।

হাজারের নিচে বাজেট:
সব কথার আগেই একটা সাবধানবাণী বলে দেই, যেটাই কিনুন, Hoco ব্র্যান্ড কেনার আগে সাবধান। আমাদের হাত দিয়েই (এডিসন গ্রুপ) এই ব্র্যান্ড বাংলাদেশে এসেছিল, আমি এদের একটা প্রোডাক্টেও এখন পর্যন্ত শান্তি পাইনি। আমার মতে এরচেয়ে বাজে কোন ব্র্যান্ড হতে পারে না।

হেডফোনের ক্ষেত্রে হাজারের নিচে বাজেট করলে খুব ভালো কিছু আশা করা অসমীচীন হবে। তারপরও Mox নামে একটি ব্র্যান্ড আছে, একদম ফুটপাতের জিনিস অপেক্ষা ভালো। আড়াইশো থেকে ছয়শো বাজেটে যেসব দারাজে দেখতে পান (কপি, মাস্টার কপি ইত্যাদি), ওগুলোর রিভিউ যতই ভালো দেখেন না কেন, কিনলে টাকা জলে যাবে। কারণ যারা রিভিউ দেয়, তাদের এক্সপেরিয়েন্স ও টেস্টও ওই আড়াইশো লেভেলের। Mox এর নাম বলেছি মন্দের ভালো হিসেবে, ফুটপাত কোয়ালিটির কাছাকাছি হিসেবে। এরচেয়ে ভালো চাইলে Intex ব্র্যান্ড নামে একটা আছে রবিশপে পাবেন। এর ব্যাটারি ডিটেইলস বেশ ভালো দেখেছি, অনেক হেভি ব্যাটারি, আশা করা যায় টেকসই হবে। মাইক্রোফোন কোয়ালিটি আন্দাজ করছি ভালোই হবে যেহেতু রবিশপ এটার মার্কেটিং করছে, এরবেশি কোন তথ্য কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। ইনটেক্সেরটা আটশো টাকায় পাওয়া যাবে। লেনোভো নামের নেকব্যান্ডে দারাজ সয়লাব, ওগুলো নকল, সোজা বয়কট করুন।

১ হাজার থেকে ২০০০ বাজেট:

Oraimo Airbuds 4:
এক হাজার ক্রস করার পর ২০০০ পর্যন্ত রেইঞ্জে অসংখ্য প্রোডাক্ট আছে, একেবারে অসংখ্য!
নিচের দিক থেকে শুরু করলে Oraimo ব্যান্ড থেকে আরম্ভ করতে পারেন বাজেট অনুযায়ী। অনেক দামী ব্র্যান্ডের চেয়ে এদের মাইক্রফোন কোয়ালিটি যথেষ্ট ভালো, আড়াই হাজারের সাউন্ডপীটের চেয়ে ১১০০ টাকার ওরাইমোর কলিং সাউন্ড বেটার। চিল্লাতে হয় না, ও প্রান্তে মোটামুটি শুনতে পায়। আমি Oraimo Airbuds 4 ব্যবহার করে দেখেছি কয়েকদিন। এটা স্টেমযুক্ত ইয়ারবাড নয়, অর্থাৎ ডাণ্ডাওয়ালা নয়, কানের ভেতর সেঁটে থাকা গোলাকৃতি ইয়ারবাডস। ডাণ্ডাওয়ালা আর গোলাকৃতি দুটোকেই ইয়ারবাডস বলা হয় কেন জানি না। দুইটার দুই নাম হওয়া উচিত ছিল। এটাতে এ্যাপ সাপোর্ট আছে। আর হ্যাঁ, এটা ইউজ করার সময় মাঝে মাঝে কানেকশন ছেড়ে দেয়। আফটার অল সস্তা জিনিস এটা।

QCY:
QCY চাইনিজ ব্র্যান্ড হয়েও ভালো সার্ভিস দিয়ে বেশ জনপ্রিয় হয়ে গেছে হত কয়েক বছরে। এরা প্রোমিজিং কোয়ালিটি প্রোভাইড করে। ১১০০ টাকার মধ্যে QCY নেকব্যান্ড ছিল নেকলেস ফোর নামে সম্ভবত, এখন মার্কেট আউট। এখন এদের C1 এবং C2 পাওয়া যায়, যা প্রথমটি ১৪৯০/- দ্বিতীয়টি ১৭৯০/- প্রথমটিতে ইয়ারটিপ বা রাবার নেই, দ্বিতীয়টিতে আছে৷ এই নেকব্যান্ডগুলো কল এলে ভাইব্রেট করে এবং এদের এ্যাপ সাপোর্ট আছে।

অনেক লিখতে হচ্ছে, শর্ট করি। যদি আপনার বাজেট দেড় হাজার হয়েই যায় এবং ভালো কোয়ালিটির নেকব্যান্ড উপভোগ করতে চান, তাহলে চোখ বন্ধ করে কিনে নিন Anker Life U2i নেকব্যান্ডটি। এর কল কোয়ালিটি এবং সাউন্ড কোন কিছু নিয়েই আপনার কোন অসন্তোষ আফসোস থাকবে না। বরং কিছুদিন ব্যবহারের পর হারিয়ে গেলেই এটার নস্টালজিয়া মিস করবেন।

Anker Soundcore:
এ্যাংকারের পণ্য ওয়ার্ল্ডক্লাস, তাই এটা নিয়ে আলাদা কিছুই বলার দরকার হবে না। আগেই বললাম, দেড় হাজার বাজেট হয়ে গেলেই আরেকটু বাড়িয়ে ১৬৩২/- বা ১৬৪০/- টাকায় কিনে নিতে পারেন Life U2i নেকব্যান্ড। কোত্থেকে কিনবেন সেটা বলতে গিয়ে কোন দোকানের বিনামূল্যে প্রচারণা আমি করব না। ব্র্যান্ডের নাম প্রচার করলাম শুধু ভালো আইটেম চেনাবার জন্য।
নেকব্যান্ড ছাড়াও, যদি ইয়ারবাডসও কিনতে চান দুই হাজার অবধি বাজেটে তাহলে Anker R50i হবে বেস্ট চয়েস। যত ইউটিউবার যত ইউনিক প্রোডাক্টের কথাই বলুক, এই রেইঞ্জে কিনতে হলে R50i কিনবেন, আর কিছুই না। এটা কানে এমনভাবে ফিট হয়ে থাকে যে আপনি উল্টেপাল্টে গড়াগড়ি দিলেও জিনিস আপনার কান থেকে সরবে না। এটার দাম ১৬৯০/- থেকে ১৭৯০/- এরমধ্যে একবার সম্ভবত ১৫৯০/- হয়েছিল। এটা স্টেমযুক্ত ইয়ারবাড, যদি স্টেম বা ডাণ্ডাবিহিন কানে ঢুকে থাকা ইয়ারবাডস চান তাহলে Anker এর A20i কিনতে পারেন চোখ বুজে। এটার কথাই বলেছিলাম, যার প্রতি নজর রেখেছি, সুযোগ পেলে ট্রাই করে দেখব। এংকারের ফিটিংস এত ভালো যে কান থেকে সহজে পড়ে না। A20i এর দাম পড়বে ১৯৯০/-

বাজেটের মধ্যে ভালো ব্র্যান্ড পেয়ে গেলে আর অন্য বেনামী ব্র্যান্ডের নাম আলাপ করার দরকার কী!

২০০০ থেকে ৩০০০ বাজেট:
এই বাজেটে বেশ কিছু ব্র্যান্ড কম্পিট করে, যার মধ্যে QCY আছে, Oraimo আছে ওয়ানপ্লাস নর্ডসের 2r বাডসও আছে। তিনের কাছে বাজেট থাকলে ওয়ানপ্লাস নর্ড 2r নিতে পারেন। আরেকটু ভালো বাজেট হলে CMF এর বাডস নিন। লাস্টিং কতদিন করবে তা নিয়ে একটু ভয় আছে অবশ্য। তবে ফিচার খুবই জবরদস্ত।

আড়াইয়ের নিচে বাজেট হলে HayLou Mori Buds Pro নিতে পারেন। এটার ANC ও ট্রান্সপারেন্সি মোড জবরদস্ত না হলেও কল কোয়ালিটি যথেষ্ট ভালো। জিনিসটা সস্তা দেখালেও খুবই টেকসই।

তিনের কাছে বাজেট হলে এংকারের আরেকটি ধানী মরিচ আছে R50i NC এখন ২৭৯০/- টাকায় পাওয়া যায়। এই জিনিসের নয়েজ ক্যান্সেলেশন প্রো লেভেলের। ANC'টক্করে সে অন্য সবাইকে, যত দামীই হোক, তাড়িয়ে দিতে পারবে। এটার আরেকটা সুন্দর ফিচার হল আপনি যখন বাইক রাইড করতে করতে কথা বলবেন, তখন বাতাসের শব্দকেও এ রিডিউস করতে পারে।

এই রেইঞ্জে OnePlus নেকব্যান্ড Z2 এর কথা বলতেই হবে, এটা সাউন্ড কোয়ালিটি ও ফিচারে বেস্ট, কিন্তু সমস্যা হল কয়েকমাস পর কেবল বা তার (Cable, Wire) রস ছেড়ে দিয়ে আলগার ঘরের আলগা হয়ে যায়। লাস্টিং করা নিয়ে ইস্যু আছে, তবে যে কয়দিন ইউজ করতে পারবেন সে কয়দিন বেস্ট ফিলিং পাবেন এর সাউন্ড কোয়ালিটি, ম্যাগনেটিক সেন্সর ইত্যাদির কারণে। আপনি যাবেন গা, মাগার চার্জ যাইতো না!

এখানে Z2 নেকব্যান্ডকে টক্কর দেবে আরো দুইজন। একটি CMF এর নেকব্যান্ড, যার ইউনিক ডিজাইন হল ভলিউম রকার, এটার সবচেয়ে সুন্দর সুবিধা হচ্ছে এর আলাদা সাউন্ড লেভেল আছে। আপনার ফোনের সাউন্ড আপনি হান্ড্রেড পার্সেন্ট দিয়ে রেখেছেন, আপনার খেয়াল নেই, সেই অবস্থায় আপনি নেকব্যান্ড বা হেডফোন কানেক্ট করার পর হঠাৎ যে বিকট সাউন্ড হয় তাতে আপনি স্ট্রোক করতে পারেন। CMF এই সমস্যাটা আমলে নিয়ে আলাদা সাউন্ড লেভেলের অপশন করেছে। যাতে আপনি হেডফোন থেকে সাউন্ড না বাড়ানো পর্যন্ত আপনার সাউন্ড বাড়বে না।

এই রেইঞ্জের অপর নেকব্যান্ডটি হল Realme ব্র্যান্ডের Dizzo Neckband. এটাতেও ম্যাগনেটিক কানেক্টিভিটি আছে, কেবল বা তার টেকসই, এবং তা OnePlus এর চেয়ে টেকসই। মিউজিক কোয়ালিটিতে আবার ওয়ানপ্লাসই বেস্ট।

৩০০০ থেকে ৪০০০ বাজেট:
ভালোর তো শেষ নাই। আপনার ভালোর প্রতি লোভ থাকলে এবং ফিচারের প্রতি লালসা থাকলে আপনি তিনের৷ ওপর বাজেট করে আরো কিছু সৌখিনতা আশা করতে পারেন। সৌখিনতাগুলো হল ইন ইয়ার ডিটেকশন, অর্থাৎ কান থেকে খুললেই মিউজিক অফ হয়ে যাবে, এ্যাক্টিভ নয়েজ ক্যান্সেলিং, ট্রান্সপারেন্সি মোড, টাচ ভলিউম কন্ট্রোল ইত্যাদি। এই ক্ষেত্রে প্রথমেই আসে ওই যে একটু আগে CMF বাডসের কথা, ওটা। এখন সম্ভবত ৩১৯০/- টাকায় পাওয়া যায়।

৩২০০ টাকায় পাবেন আরেকটি BoAt Nirvana Ion নামের বাডসটি। এটাতেও উপরে যেসব ফিচার বললাম তার সবই আছে। এই বাডসের অন্যতম সুবিধা হল এর চার্জ ক্যাপাসিটি। নব্বই ঘণ্টা এক্কেরে! আপনি এর চার্জ শেষ করতে গিয়ে কাহিল হয়ে যাবেন। সমস্যা একটাই, চার্জের চক্করে সাইজে বড় হয়ে গেছে, পথেঘাটে ঝাঁকুনিতে কান থেকে পড়ে যাবার সমূহ সম্ভাবনা আছে। বাট সামলে ইউজ করতে পারলে জিনিসটা ভালোই।

এরপর ৩৬০০ থেকে ৩৯০০ টাকার বাজেটে কিং যাকে বলা হয় তা QCY এর মেলোবাডস প্রো (HTO8 নামেও পরিচিত) উপরের সৌখিন ফিচারই আছে। একে এই রেইঞ্জে টক্কর দেবার কেউ নেই।

না, একজন আছে। সে অবশ্য এই রেইঞ্জের না। তার রেইঞ্জ ৬০০০/- ডিসকাউন্টের অফারে সে এখন ৪০০০/- এ নেমে এসেছে। তা হল Realme Buds Air 5 এটার ছবিই পোস্ট করেছি, এটা আমার লালসার পাত্রী, কামনার ইয়ারবাড!
সাউন্ড কোয়ালিটিতে বলেন, ফিচারে বলেন, টেকসইয়ের টেক্কায় বলেন, আর যত ব্র্যান্ডই বলেন এই রেইঞ্জে এর ধারেকাছে কেউ নাই, আমি এই জিনিসটার প্রতি লোভ নিয়ে তাকিয়ে আছি। ছয় হাজার থেকে কমে চার হাজারে এসেছে, এরপর আর কমবে কি না জানি না। মার্কেট আউট হয়ে গেলে আফসোস করতে হবে

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৪৯

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ..কোয়ালিটিতে বলেন, ফিচারে বলেন, টেকসইয়ের টেক্কায় বলেন, আর যত ব্র্যান্ডই বলেন এই রেইঞ্জে এর ধারেকাছে কেউ নাই, আমি এই জিনিসটার প্রতি লোভ নিয়ে তাকিয়ে আছি। ছয় হাজার থেকে কমে চার হাজারে এসেছে, এরপর আর কমবে কি না জানি না। মার্কেট আউট হয়ে গেলে আফসোস করতে হবে

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৪৯

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: সাউন্ড কোয়ালিটিতে বলেন, ফিচারে বলেন, টেকসইয়ের টেক্কায় বলেন, আর যত ব্র্যান্ডই বলেন এই রেইঞ্জে এর ধারেকাছে কেউ নাই, আমি এই জিনিসটার প্রতি লোভ নিয়ে তাকিয়ে আছি। ছয় হাজার থেকে কমে চার হাজারে এসেছে, এরপর আর কমবে কি না জানি না। মার্কেট আউট হয়ে গেলে আফসোস করতে হবে

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৫০

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: বাকি লেখা কমেন্টেও দেওয়া যাচ্ছে না কেন!!

৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৮

নকল কাক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট, শেষের দিকে টেবিল আকারে একটা সামারি দিলে আরও ভাল হত।

৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমি জীবনে কোনোদিন হেডফোন ব্যবহার করি নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.