নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটি পথ, আপনি চাইলে হেঁটে দেখতে পারেন....

জীয়ন আমাঞ্জা

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !

জীয়ন আমাঞ্জা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঋণখেলাপ

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৫৩



মার আছে
রমনার কাছে
একগুচ্ছ গোলাপের ঋণ!

কথা ছিল,
বেঞ্চিতে বসে
দূর্বার ঘাসে
শিশিরে ভেজাবো এক রোদেলা সুদিন!

শীত যায় শিশির শুকায়ে বুকে;
রোদ উঠে পাঁজর বেয়ে
নেমে যায় ফের,
সুদিন আসার তবু দেরি ঢের;
তবু দেরি ঢের, তবু দেরি ঢের!

ঋণ শুধু বেড়ে চলে রেলগাড়ি ধরে
বগিতে বগিতে ফেরে
পিষে যাওয়া হাহাকার—
চক্রবৃদ্ধিহারে!
আমাকে বয়ে চলে রাতের কামরা
হিসেব করিনি আর
কত বগি পর
বাকি রয়ে গেল— তার
গোলাপের উপহার!

সুদ বাড়ে রোজ রাতে
পার হয় দিন
রয়ে যায় রমনার কাছে
একগুচ্ছ খেলাপের ঋণ!

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১২

সামরিন হক বলেছেন: সুন্দর কবিতা ।


শুভেচ্ছা রইলো ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:২৪

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ধন্যবাদ দিতে খেলাপী হলাম না।

২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো।

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:১৪

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: সুন্দর হয়েছে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.