![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সদাশয় সরকার ডায়াবেটিস প্রতিরোধে নীতিমালা প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছেন। এটা খুবই ভাল উদ্যোগ।
জাতির রসনা থেকে চিনি কমাতে হবে। চিনিকে একটি স্বাস্থ্যহানিকর খাদ্য উপাদান হিসাবে গণ্য করতে হবে। ধূমপান নিয়ন্ত্রণের মতো এর ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বা অন্ততঃ চিনিমুক্ত খাদ্য উৎপাদনে প্রণোদনা দিতে হবে।
আমাদের দোকানের সেলফে বিস্কুট, কুকি, ড্রিঙ্কস, কেকস যাই পাওয়া যাবে, সবগুলিই চিনি ভরা। এইগুলিতে চিনির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, যথাযথ মানদন্ড প্রয়োগের মাধ্যমে।
অনেক স্থানে চিনি-ছাড়া চা বা কফি পাওয়া যায় না (আগে থেকেই চিনি মেশানো থাকে), এই সকল স্থানে চিনি-ছাড়া চা বা কফি প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে, অর্থাৎ যেখানেই চা-কফি বিক্রয় হয়, চিনি ছাড়া চা বা কফি থাকতে হবে। একই ভাবে পানীয়গুলির ডায়েট অপশন রাখা বাধ্যতামূলক করতে হবে। প্রতিটি মিষ্টির দোকানে সমপরিমাণ চিনিসহ ও চিনি-মুক্ত মিষ্টির ব্যবস্থা থাকতে হবে। চিনিমুক্ত মিষ্টি যেহেতু ব্যয়বহুল, সেক্ষেত্রে ভ্যাট রিবেট দিতে হবে (প্রয়োজনে চিনির থেকে বেশী ভ্যাট নিয়ে)।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে আমাদের গড় আয়ু আরও দুই-তিন বছর বেড়ে যাবে বলে আশা করা যায়।
যা উল্লেখ করেছি এগুলি ছাড়াও আরও অনেক কার্যকর ব্যবস্থা হয়তো নেওয়া যায়, অনেকে হয়তো আরও সুন্দর কিছু বলতে পারবেন।
বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ৮৪ লাখ (আমাদের সময়, ১৪ নভেম্বর ২০১৫)।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৪
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: চিনিকে একটি স্বাস্থ্যহানিকর খাদ্য উপাদান
হিসাবে গণ্য করতে হবে।..............
ধূমপান নিয়ন্ত্রণের
মতো এর ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে !..........
সত্যিই এই নিতিমালা প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য....