![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দার্শনিকরা এযাবৎকাল পৃথিবীকে শুধু ব্যাখ্যাই করেছেন আসলে প্রয়োজন আরও ব্যাখ্যা করা, ব্যাখ্যার কামাখ্যা মাসী ঘোমটা ঝেড়ে সালসা নাচের উৎরাই থেকে জাগিয়ে তুলুক ঘাটের মড়া, পারঘাটাতে দ্ী্বনবন্ধুর মশকরাতে দিন বওয়ানোর কিইবা ত্বরা ? ডবকা মাসীর ন্যাংলা বটে মেসোমশাই এর তামাক খেকো তৈরী বালক, যৌথখামার ক্ষৌরি করে বাও বাতাসে ইত :স্তত গৌরী নালক, সেই জমিতে কথাকলির সারৎসারে স্বপ্ন রোপা - কোপা ! কোপা রে কবি কোপা !!
ভারতীয় দর্শণ যারা নাড়াচাড়া করেছেন, তারা জানেন পূর্ব ও উত্তর মিমাংসা বাদে বাকি কোন দার্শণিক ধারাই আসলে বেদের প্রামাণ্য স্বীকার করেনি। ন্যায়, বৈশেষিক, সাংখ্য ও যোগদর্শণে পরবতর্ীকালে বেদের রেফারেনস বেখাপপা ভাবে পাঞ্চ করা হয়েছে। চার্বাক, জৈন এবং বৌদ্ধদর্শণ শেষ পর্যন্ত নাস্তিক দর্শণই থেকে গেছে। কিন্তু এই যে ভীন্নমতাবলম্বীধারা গুলোর উপর একটা বিশেষ মতামত চাপিয়ে দেয়া, সেটা কে দেয় ? কেনই বা দেয় ?
বৈদিক দর্শণের সর্বপ্রসিদ্ধ পুস্তক 'মনু সংহিতা'য় বলা হয়েছে ''নাস্তিকঃ বেদনিন্দকঃ'' অর্থাৎ বেদের নিন্দাকারীরাই নাস্তিক। মনুছিলেন প্রাচীন ভারতের সর্বপ্রসিদ্ধ আইনকতর্া। মনুর বিধান মানে আইনের বিধান ।এই মনুর বিধানের মাধ্যমেই পরবতর্ীতে ভীন্নমতাবলম্বীদের পুঁথি ধ্বংশএবং সেইসব ধারার অনুসারিদের বেদানুগামী হতে বাধ্য করা হয় । প্রতিরোধে র কারণে বৌদ্ধ ও জৈনদেরকে বেদানুগামী করা সম্ভব হয়নি । কিন্তু বার্হস্পত্য ধারার অথর্াৎ চার্বাকদের সকল পুঁথিই বিলুপ্ত হয়েছিল ।
প্রশ ্ন হচ্ছে আইনের বিধান কি কারণে ভীন্নমতকে আক্রমণ করে? কে দেয় আইনের বিধান ? দেয় রাষ্ট্র।
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৬ রাত ৮:০২
অতিথি বলেছেন: এখন আমি রবি ঠাকুরের ধর্মবিষয়ক প্রবন্ধ পড়ছি, সাথে উপনিষদের অনুবাদ,
রবি বাবু চেতনায় সামান্য সামপ্রদায়িক বলে মনে হচ্ছে
বিস্তারিত পড়া শেষ হলে বলতে পারবো ।
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৬ রাত ১১:০২
অতিথি বলেছেন: চার্বাক শব্দের অর্থ চারুবাক অর্থাৎ সহজ কথায় চাপাবাজ । চার্বাক নামটি পাওয়া যায় বৌদ্ধ ও জৈন বাদে অন্য 5 প্রকার দর্শণে(প্রধানত: মিমাংসা দর্শণ ), পূর্বপক্ষ বর্ণনায় । এসব বর্ণনায় প্রমাণ করার চেষ্টা ছিল কেন বৃহস্পতি মুনি এবং তার শিষ্যদের মতামত ভূল ।বলা হয় বৃহস্পতির শিষ্যবৃন্দ বাকপটু, অথর্াৎ চার্বাক ।
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৬ রাত ১১:০২
অতিথি বলেছেন: রবীন্দ্রনাদের যেটুকু সাম্প্রদায়িকতা তাঁর ভিত্তি আসলে প্রটেস্ট্যান্ট এথিকস । এটা অবশ্য একান্তই আমার ব্যক্তিগত মতামত । তবে রবীন্দ্রনাথের প্রবন্ধ ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা অনুসারে পড়লে আপনি ভদ্রলোকের মধ্যে একধরনের অনর্্তমূখী স্ট্রাগল লক্ষ্য করবেন । যেমন তাঁর শেষ 15 বছরের কবিতায় ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৬ রাত ৮:০২
অতিথি বলেছেন: চার্বাকদের কোনো পুঁথিরই কি কোনো প্রমাণ বা দলিল নেই?
চার্বাক দর্শন কথাটির জন্ম হলো কীভাবে তাহলে?