|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আকাশ_পাগলা
আমি রিজভান হাসান। ডাক নাম আকাশ আর ব্লগ নিক আকাশ_পাগলা নিয়ে চলছি বেশ কিছু বছর। আমার স্থায়ী ঠিকানা হল http://wings.rizvanhasan.com । আমন্ত্রণ রইল। সারাটাদিন অনেক কারণে বাধ্য হয়ে আর্টিফিশিয়াল সুশীল ভড়ং ধরে রাখতে হয়। ব্লগে আসি তাই হাঁফ ছাড়তে। এভাবেই তাই ব্লগটা এখন নেশা। দরকার হলে উচিৎ কথা বলে আজীবনের জন্য ব্যন হয়ে যাবো, কিন্তু কখনও সুশীল ভাব নিতে চাই না। বাস্তবে যেই দোষে মানুষকে বলি, "সবারই নৈতিক ব্যাপারগুলো খেয়াল রাখা উচিত।" ব্লগে এসে সেই ব্যক্তিকে সেই দোষেই বলতে চাই, "আইজকা তোরে খাইছি। তুই কত বড় হ্যাডম আইজকা দেখুম!" এমনটা ভাবার কারণ নাই যে, মনিটরের ভিতরেই শুধু গলাবাজী করি। সবখানেই আমি প্রতিবাদী চরিত্রগুলোর প্রতিনিধিত্ব করতে চাই। কিন্তু আমরা আসলে স্বপ্নে না সমাজে বাস করি, তাই সবখানে আর পেরে উঠি না। আমার শাস্তি যে অনেকের কষ্ট। কিন্তু যখনই সুযোগ পাই ফুঁসে উঠি, ফুঁসে উঠতে চাই। একদিন ঠিক দাঁড়িয়ে যাবো সবার মাথার উপর, তখন আর কেউ আটকাতে পারবে না। (আমার অনুমতি ছাড়া আমার কোন পোস্ট বা পোস্টের অংশবিশেষ অন্য কোথাও ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ)
ব্লগে দেখি অপ্সরাকে ভোট দেয়ার জন্য পোস্ট। সে আবার কে?
সে হল ভিট চ্যানেল আই এর প্রতিযোগী।
তার আরও একটা পরিচয় আছে, সে বাংলাদেশী, বাঙালি। আরও একটা পরিচয় আছে, সে মেয়ে।
দাঁড়ান। ভাবছেন তার পরিচয় শেষ ? জ্বী না। তার আসল পরিচয়টাই ত বাকি। তার ছবি দেখে বুঝতেছেন না? সে পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের প্রতিনিধিত্বকারী।
এখন এই টার্ম টা আমি কোথায় শিখলাম????
ভিকিতে পরিমলের কাহিনীতে যখন দুনিয়ার তাবৎ পুরুষকে গালমন্দ করা হচ্ছে, তখন কে যেন হোসনে আরার কথা উঠালো। সেই যে মিউচুয়াল মাসী। ভিকির পিরিনচিবাল হোসনে আরা মেয়ে হয়েও যা করে দেখালো, সেটাও ব্লগে সুশীলরা বলে "পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব"। ফেসবুকে কার যেন কমেন্টে দেখলাম (সত্যি কথা আমার মনে নাই। নাথিং পার্সোনাল) লিখছে যে, মেয়েদেরও পুরুষতান্ত্রিক আচরণ করতে দেখলে খুব খারাপ লাগে।
আমার কাছে ত মনে হয় সব কিছুতে (এমনকি অপরাধের বেলাতেও) জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"।
সবকিছুতে পুরুষের দোষ দেয়া এখন নতুন সোশাল স্ট্যাটাস। কেন রে ভাই, অপরাধকে অপরাধ হিসেবে দেখা যায় না?
যতদূর মনে হচ্ছে পুরুষরা/পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের লোকেরা অপ্সরা বা এ জাতীয় মেয়েদের এখানে জোর করে আনেনাই। সে শখ করেই আসছে। একটা প্রতিযোগীতায় মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবেই আসে। কিন্তু ব্লগের সুশীলরা সেটা বিশ্বাস করবে কী না, সেটাই ভাবছি।
না আমার কথা এখানেই শেষ না। আমি আরও বলতে চাই। এই পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবীয় ডায়লগ কয়েকদিন ধরে আমার মাথা জ্যাম করে ফেলছে। কথা বলে মাথাটা হালকা করতে চাই।
রেইপ খুবই এক্সট্রিম কেইস। যেমন মার্ডার। আমরা (সুশীলরা বাদে) প্রতিদিনই কথায় কথায় বলি, "অরে পাইলে এক্কেরে মাইরা শ্যাষ কইরা দিতাম।" বাস্তবেই কী আমরা এতই হিংস্র? আমরা বাস্তবেই কী অমুককে পেলে মেরে ফেলার কথা ভাবি?
নিশ্চয়ই না। মার্ডার করার জন্য ভিতরে একটা পাশবিকতা থাকা লাগে। রেইপও সেই রকম।
রেইপের মোটিভগুলো কী কী?
There is no single theory that conclusively explains the motivation for rape; the motives of rapists can be multi-factorial and are the subject of debate. Researchers have attempted to explain the motivation of a rapist in terms of socioeconomics, anger, power, sadism, sexual pleasure, psychopathy, ethical standards, attitudes toward women and evolutionary pressures.
এইখানে সেক্সের ভূমিকা কম। মানুষের পাশবিকতার ভূমিকা বেশি। লেখাটা উইকির। ওখানে বলা আছে, anger and power কে নাকি রিসার্চার রা প্রাথমিক কারণ বলছেন। যারা রেইপ করার মত সিরিয়াস জন্তু তারা চাইলে পতিতালয়ে যেতে পারে। সেখানে না যেয়ে একটা মেয়ের উপর ঝাপিয়ে পড়ার মত সাহস টা কী করে পায়? অনেকের স্ত্রীও থাকে। পরিমলের কথাই ধরেন। এরপরও বলবেন এটা শুধুই সেক্সুয়াল ব্যাপার?
একটা মেয়েকে রেইপ করতে কতটুকু সাহস লাগে? এমনকি কাজের বুয়াকেও? একটা মানুষকে মেরে ফেলতে যতটুকু সাহস লাগে, রেইপের জন্য তার চেয়ে বেশি সাহস লাগে কারণ ভিকটিম এখানে বলে দিতে পারে।
আমি বলতে চাচ্ছি এমনকি রেপিস্টদের ভিতরেও পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব না বরং একটা পাশবিক মনোভাব থাকে।
এটা সোজা বাংলায় অপরাধ – পুরুষের বা মহিলার অপরাধ বলে কিছু নাই। হোসনে আরা যা করল তা কি পরিমলের চেয়ে কম? হ্যা, হোসনে আরা মেয়েটাকে রেইপ করে নাই। কিন্তু সে যদি ছেলে হত সে এই রেইপে পরিমলের সাথে থাকত না? পরিমল তাকে কল করে রেইপে ভাগ নেয়ার জন্য ডাকত না?
এখানে ভিকটিম হচ্ছে ভিকটিম। সে ছেলে না মেয়ে এই বিচার করলে অপরাধী ছেলে না মেয়ে সেটা ভাবতে হয়। তখন হোসনে আরা রা পার পেয়ে যায়। এই রেপের জন্য মেয়েরও দোষ আছে বললে, ভিক্টিম ছাত্রী না বরং হোসনে আরাকে বুঝানো হয় (যাক আমাদের সুশীলরা বুঝবে না। তারা ফাল পেড়ে বলবে, “মেয়েরা দোষী !! এই ইসলামিক জঙ্গী কি বলে? এখানে ছাত্রী কী করছে ব্লা ব্লা ব্লা। শুনবেই না যে আসলে ছাত্রীকে না হোসনে আরাকে বলা হল।“)
সুশীলরা যেভাবে সকল দোষে অপরাধীদের জেন্ডার আলাদা করে দেয়, এমনকি মেয়ে হলেও তাকে পুরুষ মনোভাবের বানিয়ে দেয় সেভাবে দেখলে প্রত্যেকটা অপরাধের ছেলে ভার্সন আছে, আবার মেয়ে ভার্সন আছে।
>> এক জায়গায় ছেলে বস মেয়ে কর্মচারীর উপর সুযোগ নিচ্ছে।
-- আরেকখানে, মেয়ে কর্মচারী পুরুষ বসকে প্রলোভন দেখিয়ে এক্সট্রা সুযোগ নিচ্ছে।
>>পরে চেখে দেখা যাবে ভেবে সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটাকে রিসেপশনিস্ট, কোম্পানী রিপ্রেজেন্টেটিভ, ব্র্যান্ড এম্বেসেডর, সিলেক্ট করা হল।
-- সহজে সুযোগ পাব মনোভাবে বসদের ইঙ্গিত দিয়ে বাকি প্রতিযোগীদের তুলনায় রিসেপশনিস্ট,কোম্পানী রিপ্রেজেন্টেটিভ সিলেকশনে নিজেকে এগিয়ে নেয়া।
>> মেয়েটাকে বিয়ের সময় যৌতুক নেয়া(স্বামী)। মেয়ের বাপের কত টাকা আছে, সেই প্ল্যান করা। আর, ছেলের টাকা কত আছে সেটা দেখে নিজের মেয়েকে পণ্য বানিয়ে গছিয়ে দেয়া (মেয়ের বাপ)।
--ছেলের বেতন কত, বাড়ি আছে কী না এটা দেখে মেয়ের বিয়ে দেয়া (মেয়ের পরিবার, মেয়ে)। গৃহবধূকে যৌতুকের জন্য অত্যাচার করা (শ্বাশুড়ি, ননদ)।
[আপনি দেখেন, বেকার মেয়ের ইজি বিয়ে হয়। কিন্তু বেকার ছেলের বিয়ে হবে না। এই ছেলেটা যখন পকেটে টাকা নাই বলে প্রেমিকাকে পেল না, পরে যখন সে টাকা দেখিয়ে আরেকটা মেয়েকে আনবে, সে কী মেয়েটাকে খুব সম্মান দিবে?
এখন সুশীলরা বলবে যৌতুকের জন্য ছেলেরা টর্চার করে, মেয়েরা ত টাকার জন্য ছেলেদের টর্চার করতে পারে না। হ্যা সত্যি। কিন্তু যেই মেয়েগুলা টাকা দেখে বিয়ে করল, তারা যদি ছেলে হত তারাও ঠিকই মেয়েদের উপর টর্চার করত। (এই যে সুশীলরা লাফ দেয়ার জন্য রেডি।ওয়েইট, আমি বলতেছিনা যৌতুকের কেসে ভিক্টিমই ছেলে হলে এমন করত, আমি অন্য মেয়েদের কথা বলছি যারা এই টাকা লোভী মানসিকতা নিয়ে চলছে)। অপরাধ বা অপরাধীর কোন জেন্ডার নেই।
যৌতুক যেমন একটা সামাজিক সমস্যা, একই ভাবে ছেলের টাকা দেখে তার কাছে বিয়ে দেয়াটাও কাছাকাছি মানসিকতা। এই পক্ষ যদি ঐ পক্ষে যেত, বা যখন যায় (মেয়ের ভাই এর বিয়ের বেলায় বা ছেলের বোনের বিয়ের বেলায়) এরা ঠিকই অপরের রোল প্লে করে।
কিন্তু আমাদের সমাজে মেয়েদের বেলায় এসব খুবই স্বাভাবিক। সব দোষ আসবে শুধু ছেলেদের। ]
>> একটা ছেলে মেয়ের সাথে প্রতারণা করে সেক্স করে চলে যায়। ধরা পড়লে নারী নির্যাতন কেইস।
-- একটা মেয়ে ছেলেটার বিস্তর টাকা ২ বছর খেয়ে বড়লোক ছেলে দেখে বিয়ে করে চলে যায়। ধরা খেলে, তার স্বামীই সেইভ করবে। সেইভ না করলেও এইটা কোন অপরাধ না।
>> অরুণ এসে অপরিচিত কোন এক বিন্দুকে মিল্ক ভিটা বানাতে বলল(নট রেইপ)। অরুণ দোষী।
-- অপরিচিত সেই বিন্দু এসে মিল্ক ভিটা বানিয়ে দিয়ে গেল। (মেয়েটা ফেরেশতা। সুশীলদের কাছে তার কোন দোষ নাই)। এখনও জানলামই না সে কে। ওর কী দোষ নাই? মডেল হওয়া ছাড়া সে কী না খেয়ে মরত? দেখে ত মনে হল না।
[ব্লগে এক রামছাগলীয় বান্দর ( এই আজব প্রাণীর ডেফিনেশন নিয়ে আমি নিজেও কনফিউজড) আছে। মিডিয়ায় কাজ করে সে, তার দাবী সে বিকল্প ধারার ছবি বানায়। মেয়েটার যে কোন দোষ নেই এই থিওরি তার। দাবীর মুখে নামের হিন্টস দেয়া যেতে পারে।]
>> রাস্তা ঘাটে অনেক ছেলে মেয়েদের টিজ করে। ভদ্র মেয়েদের কেও।
-- অপ্সরারা (উপরে যার ছবি) ...............। আর কইলাম না।
(আড়ং দুধের বিজ্ঞাপণের সেই মেয়েটার কথাও মনে পড়তেছে। হা হা হা)
[আপনি বলতে পারেন, অপ্সরার কাজ বেসিকালি কোন অপরাধ না। কথা সত্যি। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য জায়গাতে মেয়েরা অহরহ সেক্স পোজ নিচ্ছে, মিনি স্কার্ট পড়ছে। সমস্যা হচ্ছে না। অথচ বাংলাদেশেই শুধু সমস্যা। কিন্তু দাঁড়ান সুশীল মামা। কথা বাকি আছে। বাকি যেসব জায়গায় মেয়েদের মিনি স্কার্ট ন্যাচারাল, সেখানে মেয়েটাকে দেখে কেউ শিষ দিলে, হাই সেক্সি বললে সেও বিরক্ত হয়না। সে এটাকে কমপ্লিমেন্ট হিসেবে নেয়। বাংলাদেশে যা হয় ওখানেও তাই। কিন্তু এখানে এটাকে ইভ টিজিং ধরা হবে ওখানে হবে না।
ওয়েইট, আমি ইভটিজিং এর পক্ষ নেই নি। আমি অপ্সরাকে কিছু বললে তার রিএকশন নিয়ে বলছি।
সবখানে সুশীলরা বলে, আম্রিকায় এত মেয়ে এত ড্রেস পড়ে, ওইখানে পোলারা ঝাপায়া পড়ে নাই। এইখানে পড়ে ক্যান? পোলাদেরই দোষ। বাট ওয়েইট, ওখানে ঝাপাড়া পড়া লাগে না। মিউচুয়ালে হয়। নইলে মানুষ ত সবখানে একই রকম। ওখানে সেই ছেলে ১০ জনকে বললে ১-২ জন রাজী হচ্ছে। বাকিদের উপর সে ঝাপাবে না। এখানে সাহস করে বললে মাইর।
একটা ভদ্র মেয়েকে আপনি বাংলাদেশে বাজে কথা বললেও তার খারাপ লাগবে, আমেরিকায় বাজে কথা বল্লেও তার খারাপ লাগবে। অপরাধী/ভিক্টিমের জেন্ডার নাই। যা দেখা যায়, এরিয়াও নাই।]
এত সব কিছুর পড়ে আমি কী বুঝাতে চাইলাম ? ঐ যে, ওই কথাটাই।
আমার কাছে ত মনে হয় সব কিছুতে (এমনকি অপরাধের বেলাতেও) জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"।
সবকিছুতে পুরুষের দোষ দেয়া এখন নতুন সোশাল স্ট্যাটাস। কেন রে ভাই, অপরাধকে অপরাধ হিসেবে দেখা যায় না?
নো অফেন্স টু অপ্সরা। পার্সোনাল কোন রাগ নাই উনার উপর। ইনি আই ইউ বি তে পড়েন নাকি (স্যরি ভুলে এআইইউবি লিখে ফেলছিলাম আগে )!!! উনারে আমি চিনিও না।এই ব্লগে প্রথম উনার নাম শুনলাম। উনার ছবি তুলাইছেন এবং সবার সামনে আসেন। উনি ভাল মতই জানেন, মানুষ উনার ছবি দেখবে, এটা নিয়ে কথা বলবে এবং পেপারেও ব্যবহার করবে। মানিব্যাগেও রাখতে পারে। তাই আশা করি, এই ছবি ব্যবহারে কপি রাইটের আওতায় পড়ব না। উনার ছবি নিয়ে কথা বলার কারণেও উনার মাইন্ড করার কিছু নেই।
১২৮ টি 
+৫৮/-০ ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৭
আকাশ_পাগলা বলেছেন: হা হা হা। ভালো বলেছেন।
সেইভ করার কথা মনে ছিলনা।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫০
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: ++++++++++++++++
২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৭
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাংক্স।
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৯
গেদু চাচা বলেছেন: দারুন... পাশে আছি আপনার
২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:০০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:০৪
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: ভাই, লিখার একটা জিস্ট দিয়া দেন। 
পুরাডা পৈড়া জিস্ট ধরতারছিনা!
২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: শেষে দেয়া আছে।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:০৬
এস.বি.আলী বলেছেন: আমার কাছে ত মনে হয় সব কিছুতে (এমনকি অপরাধের বেলাতেও) জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"।
+++++
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাংক্স।
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১০
পুশকিন বলেছেন: কৃষ্ণ করলে লীলাখেলা আমি করলে দুষ 
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১০
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১২
দেবার্নব রায় বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর বিশ্লেষণ...বহুদিন পর শুধু প্লাস দেওয়ার জন্য লগিন করলাম...
২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:১৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
অনেক ধন্যবাদ।
৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১৪
রাইসুল জুহালা বলেছেন: খুব অগোছালো লেখা। আপনি আসলে কি বলতে চাইছেন, কি আপনার লেখার মূল থিম সেটা বুঝতেই আমার অনেক সময় লাগল। পুরোটা শেষ করার পর মনে হল কি পড়লাম এতক্ষন! ভালমত বোঝার জন্য আবার পড়া দরকার, কিন্তু এত অগোছালো যে ধৈর্য পাচ্ছি না। অন্যান্য কমেন্ট এবং তাদের রিপ্লাই থেকে যদি আপনার মূল বক্তব্য ভালমত বুঝতে পারি, তাহলে এসে আলোচনা করে যাব।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: শেষের দিকে মূল থিমটা কোট করা আছে।
অনেক দিন পরে লিখতে বসলাম তাই হয়ত এমন। অভিযোগ মেনে নিলাম। কোথাও বলিনি এটা প্রবন্ধ। এটা ব্লগ। অগোছালো না হয় লিখলামই, প্রবন্ধ পাঠক না হয়ে নিজেও ব্লগার হিসেবে আরেকবার ঢুঁ মেরেই না হয় দেখুন, ভাল লাগ কী না !!
১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১৮
ভবঘুরে ছেলেটি বলেছেন: এআইইউবিতে পড়ে সত্যি নাকি? কালকে থেকে ক্যাম্পাসে চোখ-কান খোলা রাখতে হবে :#>
যত কিছুই হোক, সে তো দেখানোর জন্যই পোজ দিয়েছে তাই না? আমি দেখলেই কেন আমারে লুল বলে সুশীলরা?
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনার জন্য এই পোস্ট।
Click This Link
১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১৯
মেঘলা মানুষ বলেছেন: প্রথম পাতায় যখন পোস্টের ছবিসহ লিংকটা দেখলাম, তখন ভেবেছিলাম হবে কোন গতানুগতিক পোস্ট, ঢোকার প্রয়োজন নেই। শুধু আপনার লেখা দেখে লিংকে ঢুকলাম আর লেখাটা পড়লাম।
এতগুলো কথা একসাথে বলার জন্য ধন্যবাদ।
"ছেলেটা যখন পকেটে টাকা নাই বলে প্রেমিকাকে পেল না, পরে যখন সে টাকা দেখিয়ে আরেকটা মেয়েকে আনবে, সে কী মেয়েটাকে খুব সম্মান দিবে"
- কঠিন সত্য।
শেখ সাদির সেই গরিবী পোষাক/ দামী পোষাকের গল্পের মত, মানুষের দাম নেই কোথাও।
একটু যোগ করি:
এই ব্লগেই দেখেছি, অনেক পোস্ট যার মূলকথা হল: অমুক বড়ভাই পাত্রী খুঁজছিলেন, সে নিজে এত শিক্ষিত, প্রগতিশীল তবুও সুন্দরী মেয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছেন বিয়ের জন্য, বিয়ের জন্য অবশ্যই মেয়েকে সুন্দরী হতে হবে। ছিঃ তার মানসিকতা এত খারাপ!
অথচ, আমাদের চেনাজানা মেয়েরা বিশেষ করে যারা নিজেদের সুন্দরী বলে ভাবতে পারে, তারা বিয়ের জন্য বেশি টাকাওয়ালা পাত্র (+ পাত্রের বাপের কয়তলা বাড়ি+পাত্রের বাবা মারা গেলে বাপের সম্পত্তি কতভাগে ভাগ হয়ে যাবে এসবও হিসেব হয়) খুঁজলে সেটা নিয়ে আমরা কেন ছিঃ বলি না?
এই দুটোই সমান অপরাধ। আমরা প্রথমটাতে আওয়াজ তুলি, দ্বিতীয়টাতে চুপ করে যাই।
ভাল থাকবেন আকাশ পাগলা।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমার লেখা দেখে ঢুকলেন???
শুনে অনেক ভাল লাগল।
আন্তরিক ধন্যবাদ।
আপনার কমেন্টের সাথে সহমত।
আপনিও ভাল থাকবেন।
১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২১
হা...হা...হা... বলেছেন: একদম মনের কথা।
কিন্তু চোরা কি ধর্মের কথা শুনবে?
কিছুদিন আগে একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম। শিরোনাম ছিল রুমানার কি কোন দোষ ছিল না? আসুন ঘটনাটি অন্য চোখে দেখি।
এই পোষ্টে আমার মূল কথা ছিল রুমানা ও তার স্বামী দুজনেরই সঠিক বিচার হোক, যার যতটুকু অপরাধ ছিল ততটুকু শাস্তি পাক। আর কেউ যদি অপরাধ না করে তবে তার তো শাস্তি পাওয়ার প্রশ্নই উঠে না।
বিশ্বাস করুন, সুশীলেরা আমাকে হাতের কাছে পেলে হত্যা করত, তাদের কথা হলো রুমানা নিষ্পাপ, তার কেন বিচার হবে? তাদের মনোভাবটা এমন যে, অন্যচোখে কেন দেখব, সব কিছু সুশীলদের চোখে দেখতে হবে।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৭
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধরেন আপনার সব বন্ধুরা অনার্স পাশ। আপনি পিএইচডি।
কিন্তু বিভিন্ন ব্যাপারে আপনি বাকি সবার মতই কথা বলেন। এক সময় দেখা যাবে আপনি চাচ্ছেন নিজের একটা আলাদা পজিশন করে নিতে। একটু আলাদা হতে। তখন অনেকটা জোর করেই আপনি বাকিদের থেকে একটা আলাদা মতামত দিবেন, বুঝাবেন যে আপনি বেশি বুঝেন।
পিএইচডি করা ভাল জিনিস। কিন্তু সেইম রুল খারাপ বেলায় আসতে পারে। যেমন --
আপনি ভাবছেন আপনি বেশি সুন্দরী। কিন্তু বাকিদের মতই ড্রেস পড়ছেন। এখন আপনি চাবেন শিকল ভাঙতে। বাকিদের থেকে আলাদা কিছু পড়তে।ফ্যাশন হাউস গুলা এজন্যেই টিকে আছে। নিজেকে বেশি সুন্দর মনে করা কিন্তু খুব একটা ভাল জিনিস না।
সুশীলগুলাও এভাবেই টিকে আছে। নিজেদের বেশি বুঝদার বেশি জ্ঞানী মনে করে।তাই বাকিদের থেকে জোর পূর্বক আলাদা মতামত প্রকাশ করে বুঝাতে চায় যে তারা যে লেভেল পর্যন্ত বুঝে আমরা তা বুঝিনা।
আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, প্রতিটা সুশীল একই কথা ভাবে যে তারা যেই লেভেল পর্যন্ত বুঝে, আমরা সাধারণ পাবলিক অতদূর বুঝি না বা ভাবিনা।
১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২৪
নিশম বলেছেন: ঝাঝা!!!! সুশীল চাচ্চুরা এসে ভীড় করেনাই, অবাক হচ্ছি! প্রথমেই আপনি যেটা ফেইস করবেন তাহলো, " বস্ত্র পরা-না পরা সম্পুর্ন ব্যক্তি স্বাধীনতার আওতায় পরে! আপনি এখানে বলার কে? হু দা হেল আর ইউ! নিজের উত্থিত লিঙ্গ কন্ট্রোল করতে পারেনা আসছে দেশ কন্ট্রোল করতে, হেহ!" শিউয়র থাকেন ভাই, এগুলা নিয়া !!!
আই ফুলী সাপোর্ট ইউ !!! প্লাস 
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: Click This Link
এই লিঙ্কটা দেখেন।
সে বস্ত্র না পড়ে লিংগ বের করলে দোষের কিছু নাই। আমি তাকে খারাপ ভাবলেও সে আমাকে দোষ দিতে পারবে না।
সিম্পল।
আসলে এসব মেয়েদের আমরা অপছন্দ করলেও সেটার সাথেই ওদের আরও দেখার আগ্রহ মিশে থাকে। তাই এরা আরও প্রশ্রয় পায়। আপনার সামনে একটা ছেলে বগল চুলকালে বা নাক খুটলে আপনার যেমন ঘৃণা লাগবে (যদিও সে কী করবে তার ব্যক্তিগত ব্যাপার, কিন্তু আপনার ঘৃণা লাগবে তাও সত্যি) ঠিক একই ভাবে মেয়েটার বাজে ড্রেসও যদি আপনি হ্যান্ডেল করতে পারেন ঘৃণার দৃষ্টিতে; তাহলেই এগুলা কমে যাবে।
এটি লিস্ট প্রশ্রয় পাবে না।
কিন্তু আমাদের আগ্রহই উদের আরও প্রশ্রয় দেয়।
১৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২৫
হা...হা...হা... বলেছেন: রাইসুল জুহালা বলেছেন: খুব অগোছালো লেখা। আপনি আসলে কি বলতে চাইছেন, কি আপনার লেখার মূল থিম সেটা বুঝতেই আমার অনেক সময় লাগল।
ঐটা লেখকের দোষ না। লেখক যেভাবে লেখা দরকার ছিল সেভাবেই লিখেছে, সমস্যাটা কোথায় নিজেই খুজে বের করুন। 
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: উনি এখানে বন্ধুর খোঁজ করে গেছেন। পান নাই।
১৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩০
হুমাযুন কবির সবুজ বলেছেন: ++++++++
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৩
অরিত্রো বলেছেন: আসেন, কই সুশীলরা
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: হেরা ঘুমাইতেসে মনে হয়।
১৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৯
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: এই টিবি চ্যানেলটা বিদেশে প্রগ্রাম করার নামে ব্যাস্যা রপ্তানী করে যাচ্ছে।
সরকারের উচিত এই চ্যানেলটাকে নজরদারির ভেতরে এনে তারে অতিরিক্ত বিদেশ সফর নিয়ে তদন্ত করা।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: কৃষির পোগ্রাম করার কারণে আগে ভাল ভাবতাম, কিন্তু এরা দিন দিন যা শুরু করছে , ছি ছি ছি।
সরকার যে কী করবে ভালই জানা আছে।
সরকারের কথা বাদ, আমরা কী করতে পারি সেরকম কোন আইডিয়া থাকলে দেন।
১৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫২
বিষাদ বর্ণন বলেছেন: +++++
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যানক্স।
১৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৩
আরিফ শাহরিয়ার বলেছেন: আমার কাছেও মনে হয় সব কিছুতে জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"!!
মনের কথা!
২০| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৭
এ.এ.এম বিপ্লব বলেছেন: ভাই আপনি এইটা কুন কাজ করলেন!! ভিকির পরিমল মিউচুয়ালে ধরা খাইছে....... এ. আই.ইউ.বি পরিমল তো গেইনার!! বিরাট প্রতিভা ........ ভাট দেন!!
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: এ. আই.ইউ.বি পরিমল তো গেইনার!! বিরাট প্রতিভা ........ ভাট দেন!!
কঠঠিন একটা কথা বলছেন।
অল্প দুই লাইনে অনেক কথা বলে দিয়েছেন।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
২১| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৪
সাইফুল আকন্দ বলেছেন: আমার কাছেও মনে হয় সব কিছুতে জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"!!
পোস্টের কোর লাইন এইটা। তাইলে আপনের যুক্তি অনুসারে, আউমিলীগ আমলে ছাত্রলীগের খুন খারাবীটারে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড না বইলা সাধারণ হত্যাকান্ড বলা উচিত। রাইট?? একটা নির্দিষ্ট গোত্রের লোক আরেক গোত্রের লোকরে মাইরা ফেলতেছে অথচ তাদের দুইজনের মধ্যে কোন পূর্বশত্রুতা বা চিনপরিচিত নাই, এইটারে রেসিজম না বইলা সাধারণ হত্যা বলা উচিত। ঠিক???
আপনে যে বরাবরের মতো আপনার রামছাগলীয় যুক্তি(!) তুইলা ধরছেন সেইটা বুঝার মত ঘিলু কি অবশিষ্ট আছে আপনার????
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ঘিলু আছে কী না জিজ্ঞাসা করলে অর্থ বুঝতাম।
কিন্তু অবশিষ্ট আছে কী না মানে? আপনার ছাগলামি বের করতে আগে খরচ করতে দেখছিলেন নাকি?
আবার বলছেন, বরাবরের মত? আপনাকে আগে কবে কী করছিলাম?
চিনপরিচয় ছাড়া একজন খ্রিস্টান একজন হিন্দুকে খুন করল। আপনি বলছেন রেসিজম। বুঝলাম। এখন যারা যারা খ্রিস্টান, তারা সবাই কী খুনী? বিশ্বে যেখানে যেখানে খুন হবে, সব অপরাধী কী "খ্রিস্টতান্ত্রিক মনোভাব" নিয়ে চলবে? নিশ্চয়ই না। রেসিজম হোক, রাজনৈতিক কারণ হোক, ছিনতাই হোক, যেটাই হোক --অপরাধীর পরিচয় সে অপরাধী। অপরাধীর নামে পুরো গোত্রকে দায়ী বা শাস্তি দেয়া যাবে না।
এই কথাটাই এই পোস্টে বলা হয়েছে।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:১৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধরেন কোন একটা হিন্দু এবার খ্রিস্টানকে খুন করল। এখন কী আপনি বলবেন যে সেই হিন্দু ব্যক্তি খ্রিষ্টবাদে বিশ্বাসী? হোসনে আরাকেও পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের অধিকারী বলাটা এই রকম প্রহসন না? পুরুষতান্ত্রিক না পাশবিক মনোভাব।
অপরাধের কোন গোত্র নাই, জেন্ডার নাই। পোস্টে এটাই বলা হইছে।
২২| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৯
মোসাব্বির বলেছেন:
লেখার মোটিভ ধরতে না পারার কোন কারন তো দেখছি না। মোটিভ ধরা যাচ্ছে না নাকি ধরার ইচ্ছা নাই তাও সন্দেহজনক।
লেখাটা খুবই ভাল হয়েছে, ৪ বছর এক ছেলের সাথে প্রেম করে পয়সা দেখে অন্য ছেলেকে বিয়ে করে ফেলেছে-একেবারে নিজ চোখে দেখা ঘটনা।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:১৭
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আইনত মেয়েটার কোন অপরাধ নাই।
ছেলেটা মেয়ের সাথে কিছু করে চলে গেলে সেটা হত নারী নির্যাতন কেইস।
যুগটা এমনই।
সেই মেয়ে কোন দিন সুখী না হোক।
২৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩০
চ্যালেন্জার বলেছেন: উপ্রের মাইয়াডা মনে হয় সাইফুল নিকের পিছের হারামিটার বোন
এর লেইগাই ওর োন্দে আগুন জ্বইলা গ্যাছে,
তা তর বুইনরে নিয়া ব্যবসা করবি কর কিন্তু ব্লগে সাফাই গাইতে আসলে থাবড়া একটাও গালে ছাড়া অন্য জায়গায় পরবো না
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:২২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: বাদ দ্যান।
এগুলা ২য় নিক। সম্ভবত ওর অন্য নিকে আমার সাথে কিছু খাতির আছে, তার ২য় নিক নিয়ে কমেন্ট করল। আমি শিওর না। অথবা কথা না পেয়ে এমনি আরেক নিক থেকে খোঁচা মেরে গেল।
২৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৬
কালো_সাদা বলেছেন: ভালো লাগলো
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:২৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যানক্স।
২৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৬
ভুদাই বলেছেন: সুশীলের মারে বাপ
২৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৭
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: ভাই এইসব সুশিল/কুশিল এসব ভন্ড। মুখে এক আর মনে এক। অপরাধি যে তার কোন জেন্ডার নাই, তার কোন পরিচয় নাই। একটাই পরিচয় সে অপরাধি। আর যে যার সামর্থ অনুযায়ী অপরাধ করে। যে রিক্সাওয়ালা সে সুযোগ বুঝে বৃস্টির দিন মানুষের কাছ থেকে ১০ টাকা বেশি নেয় আর সিএনজি ওয়ালা নেয় ১০০ টাকা। তেমনি যার পুং লিংগ আছে সে রেপ করে আর যার নাই সে করায়। অপরাধটা এখানে সমান। ধন্যবাদ চমৎকার পোস্টের জন্য।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:২৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ চমৎকার একটা কমেন্টের জন্য।
ভাল থাকবেন।
২৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:০৩
চ্যালেন্জার বলেছেন: হা...হা...হা... বলেছেন: রাইসুল জুহালা বলেছেন: খুব অগোছালো লেখা। আপনি আসলে কি বলতে চাইছেন, কি আপনার লেখার মূল থিম সেটা বুঝতেই আমার অনেক সময় লাগল।
ঐটা লেখকের দোষ না। লেখক যেভাবে লেখা দরকার ছিল সেভাবেই লিখেছে, সমস্যাটা কোথায় নিজেই খুজে বের করুন।
_________________________________________________
লেখক বলেছেন: উনি এখানে বন্ধুর খোঁজ করে গেছেন। পান নাই।
____________________________________________________
এক্কেরে মনের কথাটা কইছেন,ওনার বন্ধু চুশীলরাতো কথা খুইজা পাইতাছে না
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: সেটাই।
দেখি সকালের দিকে আসে কী না।
পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:২৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আসলে আগে হলে কমেন্ট না করে চুপচাপ মাইনাস দিয়ে চলে যাওয়া যেতো। এখন উপস্থিতি বুঝানোর জন্য ত কমেন্ট করা লাগে, সেটার জন্য অনেক সুশীলরা কথা পাচ্ছেন না হয়ত।
২৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:১৬
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ভাই আপনাকে সালাম করতে ইচ্ছে করছে ,,, এমনিতেই আমার সালাম গ্রহন করেন ......।
একটা সেন্টেন্স ও বাদ দেইনি .... আপনার অনুমতি নিয়েই আমার ফেবুতেও ফ্লিকারে শেয়ার দিলাম ভাই কিছু মনে করেন না ..।
এই লেখাটা অনেক মানুষের পড়ার দরকার আছে .......। সত্যিই এটা সবার পড়া উচিৎ ......
আমি কি বলবো বুঝতে পারছি না ....!!!!!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:২৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: সালামের উত্তর নেন -- ওয়ালাইকুম আসসালাম।
সালাম করতে ইচ্ছা করা ভাল জিনিস।
শেয়ার করার জন্য আন্তরিকভাবে অনেক ধন্যবাদ। কিছু মনে করার ত কারণই নেই। সবাই শেয়ার করলেই ত ভাল।
অনেক ভাল থাকবেন।
২৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৪
চিত্তবিকারগ্রস্ত বলেছেন: অসাধারন হইছে +++
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩০| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৪
ধুসর বালক বলেছেন: ভাই জীবনে এতো বড় পেলাস কাউরে ডিমু না যত বড় আপনারে মারতে ছি +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: হা হা হা হা
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৩১| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৪২
দারাশিকো বলেছেন: ইয়ে, রামছাগলীয় বান্দর এর লিংকুটা কি দেয়া যায়? মনে হৈতেসে বিশাল একটা পুস্ট মিস কৈরা ফেলসি
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:০০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে দেখে ভাল লাগতেছে।
রামছাগলীয় বান্দর (!!?) মাত্রার পোস্ট দেখে চরম বোর হবার ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। বিরক্তিকর আর বিশাল সব কথায়(কমেন্ট সহ) ভরা। তার পোস্ট খুব একটা বিনোদন না হলেও তার কমেন্টের উত্তর বড়ই বিনোদনের।
লিংক্টা দিচ্ছি। অনুরোধ থাকবে যে উপর থেকে না শেষের কমেন্ট(নিচের) থেকে পড়লে মজা পেতে পারেন।
Click This Link
তাকে বান্দর বলার পরে আরেক ব্লগার তাকে বলল, "কলা খাবেন? হা হা হা" সে উত্তরেও কি জানি লেখার পর দেয়, " হা হা হা"।
হা হা হা হা
৩২| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৪৮
নামেকি আসেযায় বলেছেন: 
৩৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৪৯
ধুসর বালক বলেছেন: দারাশিকো বলেছেন: ইয়ে, রামছাগলীয় বান্দর এর লিংকুটা কি দেয়া যায়? মনে হৈতেসে বিশাল একটা পুস্ট মিস কৈরা ফেলসি
হেকমত
মানি একমট আড়কি
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:০১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: কাইন্ডলি ৩১ নাম্বার কমেন্টের উত্তরটা একটু দেখেন।
৩৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৩
িনদাল বলেছেন: মাঝখান দিয়ে কি হল বলেন তো ? প্রোগ্রাম টা হিট হয়ে গেল। এমনিতে কেউ হয়ত দেখতোও না, এখন টিআরপি হু হু করে বেড়ে যাবে। লাস্টে হয়ত দেখা যাবে এই মেয়েই জিতে গেসে
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:০৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: এই মেয়ের সাথে আমাদের ত কোন ব্যক্তিগত শত্রুতা নেই। কেউ না কেউ ত জিতবেই। এই জিতলে ক্ষতি কী?
এ জিতলে যাবে অরুণ চৌধুরীর হাতে না জিতলেও অরুণের মত অন্য কোন লোকের কাছে যে কী না কর্পোরেট বস। ওখানে ভাল যোগ্য লোকের চাকরী হবে না, এর হবে।
এর চেয়ে নষ্ট গুলা সব মিডিয়াতেই যাক। পঁচা টমেটো ভাল গুলার সাথে মিশানোর চেয়ে একসাথে আলাদা করে রাখাই ভাল।
৩৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:০০
রং রিয়াজ বলেছেন: ছি এসব কি লিখেছেন ওদের উৎসাহ দেয়া উচিত এতে আমাদের প্রচুর পরিমানে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হবে। 
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:০৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: এরা সাধারণত দেশি বোয়ালদেরই আমোদ দেয়। বিদেশে এডির ভাত নাই।
৩৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৪
নাজনীন১ বলেছেন: আপনার বক্তব্য আপনার মতো করে বুঝলাম। কিন্তু এরপরেও কিছু প্রশ্নের জবাব মেলেনি।
যুগযুগ ধরে পুরুষদের হেরেমখানা, উপপত্নী এসব শুনে এসেছি। নারীদের ক্ষেত্রে দুই একটা পরকীয়া ছাড়া সেরকম ব্যাপকভাবে হেরেমখানা, উপস্বামী টার্ম চালু নাই ক্যান?
পতিতা নামে একটা শব্দ আছে, এর বিপরীত কোন যুৎসই শব্দ নাই কেন?
পৃথিবীর যাবতিয় গালিসমূহ সব নারীর প্রতি অশ্লীল ইংগিত দিয়ে কেন? পুরুষালী শব্দের গালি তো সে তুলনায় অনেক কম, কেবল অমুকের বাচ্চা বলার ক্ষেত্রেই কয়েকটা আছে।
আর পুরুষের পাশবিকতা প্রকাশ হিসেবে ধর্ষণের ঘটনা যতটা ঘটে, নারীর পাশবিকতার প্রকাশ হিসেবে ততটা ঘটে না কেন?
কিন্তু অর্থনৈতিক অপরাধ হিসেবে পুরুষও যৌতুক চায়, মেয়ের বাপের টাকা হিসাব করে, আবার নারীরাও পুরুষের আয়-রোজগারের হিসেব করে ------ এখানে কিছু সমতআ পাওয়া গেল।
আর পুরুষের বেকার নারী বিয়ে করা, আর নারীর বেকার পুরুষ বিয়ে না করার ব্যাপারে আমার কলিগের অভিযোগ প্রসংগে যে জবাব দিয়েছিলাম, সেটা আপনেরেও বলি,
একজন বেকার নারী মানে হাউজ ওয়াইফ তার সংসার, স্বামী-বাচ্চা-কাচ্চা এমনকি শ্বশুড়বাড়ির আত্মীয়-স্বজনদের আদর-আপ্যায়নে যতটা নিপুণতা দেখাতে পারে, একজন বেকার স্বামী মানে হাউজ হাজবেন্ড সেটা পারে না।
আর আমার নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় যেটা বুঝেছি বিয়ের আগের চাইতে বিয়ের পরেই নারী-পুরুষের স্বাধীনতা বা সামাজিক সমতার পার্থক্যগুলো খুব প্রকটভাবে ধরা পড়ে। বিয়ের পরেও একজন পুরুষ যে স্বাধীনতা বা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে, একজন বিবাহিতা নারীকে অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হয় একই সুবিধা পেতে, অনেক ক্ষেত্রে এমন নারীকে বেশ মাশুলও গুণতে হয়, যেমন রুমানার চোখ হারানো। স্ত্রী-সন্তানকে দেশে রেখে হরহামেশাই অনেক স্বামীরা বিদেশে পড়তে যান, কিন্তু রুমানা অনেক অপরাধ করে ফেলেছিল!
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৩৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমি সেগমেন্ট অনুযায়ী উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছি। যেমন এক উত্তর আরেক প্রশ্নে প্যাঁচ না খায়। পরবর্তীতে উত্তরের উপর আপনার আরও প্রশ্ন থাকলে কাইন্ডলি সেগমেন্ট উল্লেখ করে দিবেন।
সেগমেন্ট ১
যুগ যুগ ধরে পুরুষদের উপপত্নী ছিল। কিন্তু মেয়েদের তেমন ছিল না। এটা সত্যি কথা।
যার যার অবস্থান থেকে সে সে অত্যাচার করে গেছে। যুগ যুগ ধরে জমীদার রা চাষী মেরে গেছে। ইংরেজরা আমাদের নীল চাষ করিয়েছে। এখন কেউ যদি প্রশ্ন করে আমরা কেন ওদের উলটা নীল চাষ করালাম না, তাহলে এর কোন উত্তর নেই।
একই জমিদার যার হেরেম ছিল, সেই একই জমিদার চাষী মেরেছে। হেরেমের মেয়ে আর গরীব পুরুষ চাষী একই সমান ভিক্টিম। এখানে ভিক্টিম কী জেন্ডারের জন্য নির্ধারিত হল নাকি অবস্থানের জন্য?
জমিদার পুরুষ বলে না, সে জমিদার বলে যা ইচ্ছা করেছে। গারোদের কথা জানেন? ওখানে জমিদার হয়ে মেয়েরা। ওখানে আগে জমিদার সর্দারনীদের বৈঠকখানায় পুরুষদের জমা রাখা হত বলে শুনেছি।
কামরূপ কামাক্ষা -- টার্মটা কী পরিচিত ??? আগে বলা হত ভারতে এই রাজ্য আছে যেখানে মেয়েরা পুরুষদের ধরে নিয়ে যেত আর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যৌনতায় বাধ্য করত। অবশ্যই রূপকথাটা অতিরঞ্জিত। কিন্তু ওখানে পুরুষদের জন্য বৈঠকখানা বসত। নারী শাসন করত।
আরবে আইয়ামে জাহেলিয়ার সময়, কিছু কিছু পরিবারে মেয়েরা নেতৃত্ব দিত। সেখানে সিস্টেমটা ছিল এমন যে, একটা মেয়ে যত জন পুরুরষের সাথে ইচ্ছা শুতে পারবে (একদিনে সর্বচ্চ ৭ জন)। পরে তার গর্ভে বাচ্চা আসলে সে যাকে নির্দেশ করবে, সেই বাচ্চার মালিক এবং তাকেই পালতে হবে।
জমিদারীতে যেই সুযোগ পেয়েছে, নিজের ফ্যান্টাসী পূরণ করেছে।
প্রস্টিটিউটের বিপরীত লিঙ্গের প্রতিশব্দ আছে, জিগোলো। বাংলাতেও আছে, কিন্তু জানামতে ভদ্র শব্দ নেই। উল্লেখ করলাম্না।
আশা করছি এটুকু পরিষ্কার। যে অপরাধ হয়েছে অবস্থানের কারণে, লিঙ্গের জন্য নয়।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৫৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: সেগমেন্ট ২
একজন বেকার নারী মানে হাউজ ওয়াইফ তার সংসার, স্বামী-বাচ্চা-কাচ্চা এমনকি শ্বশুড়বাড়ির আত্মীয়-স্বজনদের আদর-আপ্যায়নে যতটা নিপুণতা দেখাতে পারে, একজন বেকার স্বামী মানে হাউজ হাজবেন্ড সেটা পারে না।
বেশির ভাগ সময়ে এমনটা হয় -- এটা কোন যুক্তি না। যুক্তি হল - "এটাই হবে।" সবসময়েই যে হাউজ ওয়াইফ তার সংসার ভাল গুছাতে পারবে তার কোন কারণ নেই। একই কাজ পুরুষরা করলে বাকিদের (নারী+পুরুষ) কাছে হাসির পাত্র হবে বলেই হয়ত করে না। এটা সামাজিক সমস্যা। উপার্জন বড় কথা না, বড় কথা হচ্ছে যোগ্যতা।
ব্যক্তিগত ভাবে আমার পাশের বাসাই শ্রেষ্ঠ উদাহরণ হতে পারে। মহিলা শিক্ষিতও নন। চাকরীর প্রশ্নই ওঠেনা। উনি ঘরেও তেমন একটা কিছু করেন না। তার স্বামী তাকে নিয়ে সব সময়েই ব্যস্ত। উনি শিক্ষিত এবং চাকরী করছেন। তাহলে?
আমরা কথায় কথায় বিদেশের উদাহরণ দেই। কথায় কথায় বলা হয়, বিদেশে ছেলেরা মেয়েদের দিকে এভাবে তাকায় না, এই না সেই না। তাহলে সেখানে সেই সমাজে (ইউরোপ, ইউএসএ) তে দেখেন। আর্নলেস একটা মেয়েকে বিয়ে করার কথা কেউ ভাবতেই পারে না। ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা ভরণ পোষণ করে বেশি। আমার এক ক্লায়েন্ট আছে, মহিলা পেপার বিলি করে ভোরে। আর ওর হাজবেন্ড কাজ করে না কোন। মাঝে মাঝে ঘরের কাজে হেল্প করে। কিন্তু এরা এ চুক্তিতেই বিয়ে করছে।
ওদের ছেলে কম। মেয়ে বেশি। তাই ওদের এমনটা হইছে। যার উল্টাটা আমরা সাফার করি। পরিসংখ্যানগত ভাবে না, স্ট্যাটাস এর দিক থেকে ভাবলে মধ্যবিত্ত সমাজে ছেলে বেশি। তবে, এমনিতেও এবারে হিসাব অনুযায়ী টোটাল জনসংখ্যাতে মেয়ে ২ লক্ষ কম।
খুব শুরু থেকেই একটা মেয়ে, যে পড়াশোনায় ভাল না, আদব কায়দায় সুবিধার না - তারও খুব ভাল(ধনী) ফ্যামিলিতে বিয়ে হচ্ছে কারণ সে সুন্দরী। উপার্জন বড় কথা না, বড় কথা হচ্ছে যোগ্যতা। তার সেটা নেই। সৌন্দর্য কী খুব বড় কোন যোগ্যতা?
এর সাথে টেক্কা দিতে একটা ছেলেকে খাটতে হবে প্রচণ্ড(যদি না বাপের টাকা পায়। তাহলেও তার বাপকে খাটতে হইছে)।
সেটাও সমস্যা না। সমস্যা হল এই মানসিকতাটা। একটা মেয়ে অনেক সহজেই জীবনের গতি করে ফেলছে, কিন্তু ছেলেটা পারছে না।
এটা নিয়ে উচ্চবাচ্য নাই। এটা বড় মাপের সামাজিক অসঙ্গতা।
এরই ফল হল বেশির ভাগ পরিবারে মেয়েদের গুরুত্ব কম, কিন্তু ছেলেদের গুরুত্ব কম এমন পরিবার বেশি নেই। অন্তত একটা বয়স পর্যন্ত।
অফটপিক, কিন্তু মূল পোস্টের ভাব সম্প্রসারণঃ
বুড়ো বয়সে সাধারণত মেয়েরা কর্তৃত্ব নেয়। কিন্তু সেটাও জেন্ডারের জন্য না। ছেলেদের বয়স বেশি বিধায় তারা আগে বয়স্ক হয়, মেয়েটা কিছুটা সচল। তাই সে কর্তৃত্ব নিয়ে ফেলে। তাই জেন্ডার বেসিসে মহিলা হিসেবে তিনি দোষী নন। সম্পর্ক সুন্দর থাকলে এটা হবে না। অসুন্দর থাকলে শারীরিক ভাবে যে সফল থাকবে, সেই কর্তৃত্ব নিবে।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:১৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: সেগমেন্ট ৩
একটা পুরুষ বিয়ের পরেও অনেক সুবিধা ভোগ করে। আবার একই সাথে অনেক রিসপনসিবিলিটিও তাকে নিতে হয়।
আপনি মধ্যবিত্ত সমাজে বলেই এমনটা দেখছেন।
আমাদের ছুটা বুয়া অনেকের বাসায় কাজ করেন। উনার হাজবেন্ড ঘুমায়। মোউসুমে কাজ পেলে করে না পেলে নাই। এই বুয়ার হাত থেকে মোবাইল পরে ভেঙ্গে গেল। সাথে সাথেই পরের দিন সে মোবাইল কিনে ফেলছে। উনার হাজব্যান্ড এর এটা হলে ইজিলি টাকা দিত বলে মনে হয় না।
তাই এক্ষেত্রে ছেলেদের উইনার মনে হলেও ছেলে হিসেবে না ম্যাক্সিমাম আর্নার হিসেবে সে উইনার।
এক আত্মীয় আছেন, কথায় কথায় বসের দুর্নাম। এই করবে সেই করবে। কয়েকবার নাকি অপমানিতও হয়েছেন। এরপরও চাকরী ছাড়তে পারছেন না। ছোট চাকরী। কারণ হল, বউ বাচ্চা খাবে কী ? এই রিসপনসিবিলিটি যে নেবে, সে অপরপক্ষে একটু প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করবেই। কতটুকু করবে সেটা সম্পর্কের উপর।
সাধারণ প্রেমিক প্রেমিকার মাঝেও প্রেমিকই কিন্তু চিন্তা করে যে আমি খরচ করব বেশি। এক্ষেত্রে মেয়েটার দোষ নেই, কারণ মেয়েদের হাতে টাকা থাকে কম। কিন্তু সব সময় তা হয় না, সম্পর্ক ভাল আর সৎ থাকলে যার কাছে টাকা থাকে সেই খরচ করে। আর সম্পর্ক তে ভেজাল থাকলে সুবিধাভোগীর উদ্ভব হয়। সুতরাং এক্ষেত্রে ছেলেটাকে সাফারার মনে হলেও ছেলে হিসেবে না, ম্যাক্সিমাম আর্নার হিসেবে সে সাফারার।
অত্যাচারেরও ত অনেক প্রকারভেদ আছে।
সব মারের ছাপ থাকে না, কিন্তু ব্যাথা আরও বেশি হয়। মেয়েদের জন্য কী পরিবারে অশান্তি হয় না? অনেক পরিবার কী নেই যে স্ত্রীর কন্টিনিউয়াস লোভে/চাহিদায় পুরুষ বিপর্যস্ত? উল্টাটা সহজেই চোখে পড়ে কারণ সেটার ছাপ থাকে। কিন্তু মহিলাদের অত্যাচার হলে তার ছাপ নেই।
ব্যাথা কিন্তু সেইম।
এটা জেন্ডার না, মানুষ হিসেবে ব্যক্তিগত লোভের কারণে, স্বভাবের কারণে পরিবারের অশান্তি হয়। কোথাও ছেলের জন্য ত কোথাও মেয়ের জন্য। সবখানেই পয়েন্ট হল মানুষের স্বভাব।
ছেলেরা বিদেশে গেলে সমস্যা হয় না, কিন্তু মেয়েরা গেলে হয়। কেন হয় সেটা আপনি জেনারেল অবস্থা বিবেচনা করলেই বুঝবেন। আপনার আশে পাশে একটা ছেলের জন্য কয়টা মেয়ে ঘুরে পাগল হয়? আর মেয়ের জন্য তার কত গুণ বেশি? স্বাভাবিক ভাবেই মেয়েটার পার্টনার তার জন্য টেনশন করে ততগুণ বেশি।
তাছাড়া, আমাদের দেশের মেয়েরা সাধারণত বাস্তবতার বাইরে থাকে অনেকেই। মেকাপ, শাড়ি, সিরিয়াল, ড্রেস নিয়ে অনেক মেয়েই ব্যস্ত। জীবনে কখনই জটিলতায় পড়ে নি। পড়ার সময় কিছু না করেই ছেলেরা এসে নোট দিয়ে গেছে। এরা বিদেশে গেলে বাস্তবতার জটিল স্রোতে ভেসে যেতেই পারে। তার পার্টনারের টেনশনও থাকবে বেশি। আবার যেসব ছেলে আছে এইরকম যে খুব পাংকু,জীবনে কোন ঝামেলায় যায় নি, কষ্ট করে নি, এরা বিদেশে গেলেও কিন্তু এদের পার্টনার সন্দেহ করবে যে ওরা ওখানে কী করছে !! তাই না?
৩৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৭
নাজনীন১ বলেছেন: আবার ভুল বুইঝেন না, এসব সুন্দরী প্রতিযোগিতাকে সাপোর্ট দেবার জন্য এসব কথা বলি নাই, সাপোর্ট করিও না।
তবে লেখক, নারী-পুরুষ, নারী-তান্ত্রিকতা, পুরুষতান্ত্রিকতা এগুলো আলাদা আলাদা শব্দ। পুরুষ আর পুরুষতান্ত্রিকতার মানে এক নয়।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৩৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: না না।
আপনার কমেন্টও আমাকে নতুন করে ভাবাচ্ছে।
সুস্থ মন্তব্য আর প্রশ্ন সব সময়েই উৎসাহ যোগায়।
আমি ধীরে ধীরে উত্তর দেবার চেষ্টা করছি।
ধন্যবাদ।
৩৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:২৯
তুজাম বলেছেন: View this link এই বিষয় নিয়ে লেখার জন্য মুডুরা আমাকে জেনারেল করেছে ।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৩৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: লেখাটা দেখা যায় না।
দেখি আমাকেও জেনারেল করে কী না।
৩৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৪৬
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: অনেকদিন পাগলার এরকম বিশ্লেষণধর্মী লেখা থেকে বঞ্চিত ছিলাম! পাগলা ইস ব্যাক!
অপরাধ বা অপরাধীর কোন জেন্ডার নেই।
চরম ভাবে সহমত! আসল কথা এইটাই। কিন্তু অনেকেই জেনে না জানার ভান করে।
অনেকেই দেখি লেখার ফ্লো খুজে পাচ্ছেন না বা মূল ভাব বুঝতে পারছেন না (নাকি চাচ্ছেন না) তাদের জন্য একটু বলি, লেখটা যথেস্ট ভেঙ্গে ভেঙ্গে স্টেপ বাই স্টেপ বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। এর পরও যদি না বুঝতে পারেন, তাহলে পাগলার মাথায় বাড়ি দিলেও লাভ নাইক্কা
উত্তম জাঝা সহকারে প্লাস!
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:২১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: তুমি আর কথা বইলো না মিয়া। তোমার বান্ধবী চ্যানেল আইয়ে গেল গা, যাওয়ার আগে পরিচয়ও করায়া দিলানা।
কালকেই আমি পরিচিত হইতে চাই।
(বিশেষ কোন উদ্দেশ্য নিয়ে নহে, উনারে ব্লগের ফটোওয়াকে দাওয়াত দিবো :#> :#> :!> :!> )
তোমাকে দেখে খুব ভাল্লাগ্লো।
তুমি বোধহয় রাতেই থাকো বেশির ভাগ দিন।
প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৪০| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:০৬
অ-বুদ্ধিজীবী বলেছেন: অনেক কঠিন কথা বইল্লা ফালাইসেন। ভাল্লাগছে.। নাজনিন১ এর কমেন্ট ও
তবে আফসুস, পোস্টে চুশিল দের অংশগ্রহণ কম
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:২২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাংক্স।
সুশীলরা আসতেছেন।
ভোর হলেই দেখা যাবে হয়ত।
আসলে আগে হলে কমেন্ট না করে চুপচাপ মাইনাস দিয়ে চলে যেতো। এখন উপস্থিতি বুঝানোর জন্য ত কমেন্ট করা লাগে, সেটার কথা পাচ্ছেন না হয়ত।
৪১| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:৪০
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আরে মিয়া কি যে কও! উনার সাথে তো ঠিকমত কথাই হইল না এখনো
আমারো তো ফটোওয়াকে আসতে মঞ্চায়! খিকজ!
(ওই পোস্টে কি এ আই উ বি পড়সিলাম না আই ইউ বি মনে আসতেসে না। এরে দেখসি বলেও মনে হয়না। অবশ্য বিবিএর হইলে দেখার চান্স নাই। ওইদিকে আমি তেমন একটা যাইনা)
ঠিক। ব্লগে রাতেই আসা হয়। নির্ঘুম রাতের সঙ্গী ব্লগ!
ধন্যবাদ না কি জানি দিলা দেখলাম। বিলা হইসি! তোমারে না কইসি আমি এত সামান্য ব্যাপারে ধন্যবাদ নেই না! ধন্যবাদ পাওয়ার মত কিছু করি আগে। তখন দিও
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:০৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আচ্ছা, ধন্যবাদ দিবো না। গিফট নাও।
Click This Link
হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেল।
উপস্থাপিকার প্রশ্ন গুলা শুনবা।
অপ্সরার এইরকম ইন্টারভিউ দরকার। উনার ভিট এক্সপিরিয়েন্স শুনার জন্য জাতি গত বছর থেকে অপেক্ষা করতেছে।
ওহ, ও জিতলে যা একটা মজা হবে না। হা হা হা হা
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:০৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: স্যরি বস, তোমার বন্ধু না।
আই ইউ বি তে পড়েন ম্যাডাম। আমি কারেকশন করে দিলাম।
পুরাই স্যরি
তবে একটা জিনিস শিওর উনি বাংলাদেশি।
৪২| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ ভোর ৪:২০
মেমনন বলেছেন: লেখায় প্লাস।
আমার কাছে ত মনে হয় সব কিছুতে (এমনকি অপরাধের বেলাতেও) জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"।
সহমত।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাঙ্কস।
৪৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:০০
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
অপরাধ বা অপরাধীর কোন জেন্ডার নেই। আমার কাছে ত মনে হয় সব কিছুতে (এমনকি অপরাধের বেলাতেও) জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"। - চরম ভাবে সহমত।
আর সুশীলেরা মনে হয় ছবি দেখেই ব্যস্ত হয়ে গেছেন।
পোস্টে +++++++++++
২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
৪৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:১৬
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমাকে কি ব্লগের সুশীল ক্যাটেগরীতে ফেলা হচ্ছে? আপনার, হা...হা...হা..., চ্যালেন্জারের মন্তব্য পড়ে ঠিক বুঝলাম না। সুশীলদের মধ্যে আর কে কে আছে? আমি সিরিয়াসলিই জানতে চাচ্ছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে চেষ্টা করি কোন ব্লগের কোন গ্রুপে না যেতে কারন তাহলে অনেক সময়ই সঙ্গীসাথীদের চাপে পড়ে নিজের মতামতটা খোলাখুলি জানানো যায় না।
এই মুহুর্তে সময় নাই। সুন্দরী প্রতিযোগিতা ইত্যাদি নিয়ে একটা পোস্ট লিখব একদিন। আপনার ব্লগে এসে লিঙ্ক দিয়ে যাব। আর বাকি প্রসঙ্গগুলি নিয়ে কথা অন্যরা বলুক।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:০৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: নাম দেখে সুশীল গ্রুপ করার দিন এখন সেরকম নেই। কারণ, অনেকেই অনেক নিজে জাকিয়ে বসেছে।
তবে লেখা দেখলে, কমেন্ট দেখলে বুঝা যায়।
আপনার কথা সত্যি, আপনাকে সুশীল গ্রুপের অন্তর্গত মনে হয় না। আপনাকে ব্যক্তিক ভাবেই হবু সুশীল মনে হয় মাঝে মাঝে।
যাক গা, ভাল থাকবেন।
৪৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:০৫
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: এইবার আরো শিওর হৈলাম জুহালা কিডা
৪৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: গেমস ভাইয়ের কথা আর কি বলব! পুরাই ঝাকানাকা! আর উপস্থাপিকা নাফিজা তো আরেক ডিগ্রী উপ্রে!... হা হা হাঃ
অপ্সরার এইরকম ইন্টারভিউ দরকার। উনার ভিট এক্সপিরিয়েন্স শুনার জন্য জাতি গত বছর থেকে অপেক্ষা করতেছে।
ওহ, ও জিতলে যা একটা মজা হবে না। হা হা হা হা
তা যা বলস! খেকয!
২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:১০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ওহ, এই সাক্ষাৎকার দেখে আমি হাসতে হাসতে শ্যাষ।
আজকে পুরা ক্লাস মনে মনে হাসছি।
প্রথমেই উপস্থাপিকার যেরকম এক্সপ্রেশন দিয়ে শুরু, ওহ।
কথায় যেন বলে, "জেমস ভাইকে এটা জিজ্ঞাসা করা বোকামীও না,গাধামীও না। আপনারা এট লিস্ট শিক্ষিত, সেভাবে প্রশ্ন করেন।"
আরেকজন প্রশ্ন করছে, "ব্যাপারটা এন্টারটেইনমেন্ট হওয়ার কথা ছিল, তা না হয়ে এত বোরিং প্রোগ্রাম হচ্ছে কেন?"
ওহ।
৪৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:২৪
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: কিছু কথা বলেই ফেলি, সাধারণতঃ আমি কথ্য ভাষাই ব্যবহার করি, কিন্তু এই পোস্টটি পড়ে একটু সুশীল হতে ইচ্ছা করলো, হা হা।
অপরাধের কোনো লিংগ নেই তাই অপরাধীর লিংগবিচারে ঢালাও কোনো আরোপ আনা ঠিক নয়; এইতো আপনার সারকথা তাইনা? আর তার প্রমাণে আপনি ধর্ষণের কারণ হিসাবে এনেছেন লিংগ নির্বিশেষে পাশবিকতা, প্রত্যেকটি পুরুষের অপরাধের বিপরীতে নারীর তুলনামূলক অপরাধের উদাহরণ দিয়ে বলতে চাচ্ছেন যে এইগুলো যেকোনো লিংগেরই হতে পারে এইতো?(ওয়েল! বৃহন্নলা বা হিজড়াদের উদাহরণ আনলে মনে হয় আরো ভালো হতো!!!)
ভুল।
কারণ 'পুরুষতান্ত্রিকতা' আর 'পুরুষের অপরাধ' একজিনিস নয়। আর পুরুষতান্ত্রিকতা মানেই অপরাধ নয়। এটি একটি সামাজিক প্রক্রিয়া যা হাজার হাজার বছর ধরে অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক আর ধর্মীয় ক্ষেত্রগুলোতে নেতৃত্বদানের প্রতিযোগীতায় পুরুষদের এগিয়ে যাওয়া ও সৃষ্টিকরা বিভিন্ন নিয়মকানুন, প্রথা আর আরোপিত পরিবেশকে নির্দেশ করে।(হো হো হো! কেমন আঁতেলটাইপ বাক্য হয়ে গেলো!) আর এভাবেই সৃষ্টি হয় আগ্রাসন যার পরিণতি হলো নির্যাতন ও মেয়েদের মানসিকতায় দাসত্বারোপ! এবং এই ক্ষেত্রেই তা হয়ে যায় অপরাধ। মজার ব্যাপার হলো আপনার দেওয়া মেয়েদের প্রতিটি অপরাধের বিবরণও আসলে পুরুষতান্ত্রিকতাই নির্দেশ করে। কীভাবে? একটু পরে আসি সে ব্যাপারে।
যখন একটা পুরুষের প্রতি আক্রোশে তার মা-বোনকে ধর্ষণ করা হয়, যুদ্ধে এক জাতিগোষ্ঠী আরেক জাতিগোষ্ঠীকে হারিয়ে বিনা কারণে নিরস্ত্র নারীদের নির্বিশেষে ধর্ষণ করে, সালিশে পুরুষকে কিছু না করে মেয়েকে দোররা বা পাথর মারা হয় তখন তা আর সরল সাধারণ পাশবিক ধর্ষণ হয়না। এটা তখন হয় আগ্রাসনের প্রতীক। দ্যাখো আমার জাত তোমার জাতের সম্পত্তিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে! এখানে ধর্ষণ স্রেফ পাশবিকতা নয়! এটা একটা মোক্ষম মনস্তাত্ত্বিক অস্ত্রও বটে! আরেকজনের বা আরেকটি জাতির ইগোকে সম্পুর্ণ ধ্বসিয়ে দিতে এর চেয়ে কার্যকরী অস্ত্র খুব কমই আছে, নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণেও এর জুড়ি মেলা ভার। আপনাকে আপনার ভাইকে সাপ মারা মারলে আপনি যতটা না কষ্ট পাবেন তার চেয়েও হাজারগুণে বেশি কষ্ট পাবেন আপনার স্ত্রী বা বোনকে
ধর্ষণ করলে। কারণ? কারণ আপনি তাদের নিজের সহযোগী বলে মনে করার চেয়ে অনেক বেশিগুণে নিজের মহামূল্যবাণ সম্পত্তি মনে করেন। আর তাই তাতে কিছুটা আঁচড় পড়লে তীব্র কষ্টতো পাবেনই! এই মূল সত্যটা আমরা জানি। আর জানি বলেই প্রতিনিয়ত আমরা এটা ব্যবহার করি।
??? আমরা সবাই ধর্ষণ করি? আজ্ঞে হ্যাঁ। এই কারণেই আমরা খানকির পোলা, মাদারচোত, বাইনচোত, বেশ্যামাগীর পোলা, নটির পুত ইত্যকার গালিগালাজ করতে থাকি প্রতিপক্ষ পুরুষের সম্পত্তিতে শাব্দিক আঁচড় কাটার জন্য। চান্স পেলে শুধু যে শাব্দিকতাতেই আটকে থাকতাম না তাও নিশ্চিত। আপনি কি মনে করেন যে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গাতে শুধু গুণ্ডা-পাণ্ডারাই খুন-ধর্ষণ করেছে। না। ভেতরের এই আগ্রাসনকে প্রকাশ করেছে অনেক তথাকথিত নিরীহ সুশীলরাও। ফালানী হত্যার সময় সোনাব্লগে বা আ ল এর নেতাদের মেয়েদের কীভাবে ফালানীর পরিস্থিতিতে নিলে তাদের টনক নড়তো তা নিয়ে অনেক রসালো বর্ণনা পাওয়া যায়। ছাগু ো ন্দানির নাম করে মেয়ে ছাগুদের নিয়ে রসালো বর্ণনাও পাওয়া যায়। আমাদের আগ্রাসনে বাঁধা আসলেও আমরা পুরুষেরা এই ধর্ষনেচ্ছা প্রকাশ করি; এর মানে অবশ্য এই নয় যে তারা ধর্ষণ করতেই এত কিছু করে। এটা স্রেফ একটা সেলফ ডিফেন্স। একইভাবে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পতিতা রপ্তানিকারক(যার ৯৯.৯৯৯৯৯% ই বলপূর্বক) দেশ কিন্তু আমাদের দেশই। যেমন ধরুন,
পড়াশুনা-চাকরী-পারিবারিক সুবিধাতে আজকাল মেয়েরা অনেক অনেক এগিয়ে যাচ্ছে এ দেশে,(এখনো সমানে-সমানে হয় নি, তবে অচিরেই হবে।) ফলে মেয়েরা কীভাবে ন্যাকামি করে বাড়িতে বেশি সুবিধা পায়, ঢলাঢলি করে ক্লাসে বেশি মার্কস পায়, কোন বসের সাথে শুয়ে প্রমোশন পেলো ইত্যাদি হাজার হাজার মুখরোচক গল্পে আকাশ-বাতাস মুখরিত করে ফেলি আমরা। ক্লাসে বা অফিসে বসের সাথে একটু হেসে কথা বললে আমাদের কিছুই যায় আসেনা, কিন্তু একটা মেয়ে হাসলেই ব্যাপক ফিসফাস শুরু হয়ে যায়। "তার মানে এইগুলা কি সত্যি না বলতে চান? কয়ডা লিঙ্ক লাগবে সুশীল মাম্মা?" আরে দাঁড়ান একটুরে ভাই। এগুলোও পুরুষতান্রিকতারই ফসল। বলছি।
শুধুমাত্র শারীরীকভাবে অপেক্ষাকৃত দুর্বল হওয়ার কারণে (গায়ের জোর তথা চর্বির তুলনামূলক আধিক্য, ঋতুস্রাব, মেনোপজ, গর্ভধারণ ইত্যাদি সীমাবদ্ধতার কথা বলছি) কয়েক হাজারবছর ধরে মেয়েদের ওপরে আমরা নেতৃত্ব দিতে পেরেছি। কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তির সুবিধায় কায়িক পরিশ্রম প্রায় হাতে গোণা কয়েকটা ক্ষেত্রে গিয়ে ঠেকেছে। কাজেই সমানতালে কাজ করতে কোনোই সমস্যা নেই, তবুও কেন মেয়েরা নিজেদের মাংস বিক্রি করতেই এতো আগ্রহী?(হ্যাঁ, আমি মডেলিং আর পর্ণোগ্রাফিতে খুব বেশি ফারাক দেখিনা!) কারণ আমরা পুরুষেরা নিজেদের একচেটিয়া রাজত্বে ভাগবসানোর আতংকে তাদের ঠেলে দিচ্ছি ঐ জগতে। এক্কেবারে জন্মের পর থেকেই একটা মেয়েকে সুন্দর, কিউট কিউট বলে তার মাথা খাচ্ছি, তার দিকে আলাদা মনোযোগ দিচ্ছি, তাকে
সবসময় প্রশংসা করছি এমনই এক কারণে যার উপরে তার কোনো হাতই নেই। তাকে সাজুগুজু করতে প্ররোচিত করছি। তার চেহারা, গায়ের রঙে আকৃষ্ট হয়ে প্রেম করছি(দয়া করে আবার প্রেমের ভাবগত কচকচিতে যাবেন না, প্রেম-ভালোবাসা পুরোপুরিই ফ্রয়েডীয় যৌনাকর্ষণ!) এভাবে তাকে ধীরে ধীরে সম্পত্তি বানিয়ে ফেলে বিয়ে করছি।
কিন্তু এই মেয়ে তো আর কোনো নিষ্প্রাণ সম্পত্তি নয়। সে হলো একটা বুদ্ধিমান জীবিত বস্তু। কাজেই বুদ্ধিমানের মতোই যে তার সম্পত্তির উপরে বেশি দর হাকাতে পারবে সে তার কাছেই নিজেকে বিক্রি করে দেবে(পড়ুন বিয়ে)। এতে পুরুষের এতো আর্তনাদের কি আছে? ওই আগের পুরুষ তাকে কি বুদ্ধি আর মেধার জন্য প্রেম-ভালোবাসা-বিয়ে করতে চেয়েছিলো? হাসাবেন না। সম্পুর্ণ ফাউ রূপেরই/সতিত্বেরই যদি আসল মূল্য পুরুষতান্ত্রিকতা ঠিক করে দেয় তো মেয়ে এর সর্বোচ্চ ব্যবহার কেন করবে না? অবশ্যই সে ভ্যাগাবণ্ড প্রেমিকের সাথে মৌজ-মাস্তি করে শেষে দামী স্বামী কিনে সুখে-শান্তিতে জীবন কাটাবে। তার বাপ মাও তাই চাইবে তাই না? গুণ বা মেধার মূল্যায়ন তাই একারণেই দরকার।
একইভাবে স্রেফ দুইদলা মান্সপিণ্ড দেখিয়ে, একরাত শুয়ে কিংবা ফাও চেহারা দেখিয়ে যদি সবচেয়ে বেশি লাভবান হওয়া যায় তো তাই ই সই! কারণ পুরুষতান্রিকতা একটা বিচারক-শিক্ষক-আমলা-খেলোয়াড়ের চেয়ে একটা মডেলের বেতন দিয়ে দিয়েছে লক্ষগুণ বেশি। যাও মেয়েরা ওখানে যাও, তোমরাও খুশি, আমাদের চাকরী-বাকরীও বেঁচে গেলো। কিন্তু দুনিয়াতেতো আর মডেল, পতিতা সবাই নয়, কাজেই একয়াধটু মিস ফায়ার হয়েই যায়! আর তাই অন্য সব ক্ষেত্রেও শুধু চেপে যাওয়া। হোসনে আরার বক্তব্য পুরুষতান্রিক কারণ সে নিজেও ঠিক এভাবেই পুরুষতান্ত্রিক সমাজেরই অংশ। পরিবারে মায়ের বক্তব্য বাবারই প্রতিদ্ধনি! বৌকে শাশুড়ি দেখতে পারে না, কারণ শ্বশুড় মারা গেলে পরিত্যক্ত সম্পত্তি কুলটা বৌয়ের কুমন্ত্রণায় ছেলে আর ঘরে নাও রাখতে পারে!!! দৈহিক সৌন্দর্য তো সাময়িক! তার অবসানের পরে কি হবে? আমাকে ছুঁড়ে ফেললে আমি কিভাবে বেঁচে থাকবো? আর তাই এই কারণেই সম্পত্তির দাম বাড়ানোর জন্যই শাড়ি-গয়না-বাড়ি-জমির প্রতি মেয়েদের এতো লালসা!
একইভাবে পরকীয়াও বাড়বে, কারণ পুরুষতান্ত্রিকতা বিবাহিতা মেয়েদের জন্য কোনো স্বাভাবিক এক্সিট হোল রাখে নি। ডিভোর্সি মানেই নষ্টা বা অপবিত্রা। ডিভোর্সি মানেই সেকেণ্ড হ্যাণ্ড; আর বিয়ে হবে না। ডিভোর্সি মানেই ফষ্টিনষ্টির সুযোগ। কাজেই সুস্থ মস্তিষ্কে কোনো মেয়ে ডিভোর্স নেবে না নিতান্ত বাধ্য না হলে। শারিরীক মানসিক চাহিদাও তাই একপর্যায়ে গিয়ে বিকৃতি কিংবা পরকীয়ায় ঠেকবে যা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য । এবং হ্যাঁ, অবশ্যই এরও ব্যতিক্রম আছে।
কাজেই যখন এতগুলো পর্যায় পার করে সমাজ সুস্থ স্বাভাবিক পর্যায়ে আসবে তখন আপনার কথা মানতে পারবো যে এটা লিংগ নির্বিশেষে অপরাধ। তার আগপর্যন্ত এটা তা নয়। এটা লিংগভিত্তিক অপরাধ। এর সমাধান একমাত্র এবং একমাত্র সম্ভব মেয়েদের দ্বারা এবং তারা তা একদিন করবেও সেই সমাধান। আরো অযুত নিযুত জখম-খুন-ধর্ষণ-মাংসবিক্রি-বাধ্যতামূলক পতিতাবৃত্তির পরে যখন প্রতিটা ক্ষেত্রে নারী পুরুষ সমান জায়গায় দাঁড়াবে, বাসে শিশু আর প্রতিবন্ধির পাশে অপমানিত হয়ে বসে থাকবে না(কারণ দাঁড়ালেই স্তনে বা পশ্চাদ্দেশে কেউ চিমটি কাটবে না বা কাটলে তা একমাত্র মনোবৈকল্যের জন্যেই কাটবে), সম্পত্তিমূলক ইভটিজিং হবেনা ('আরে সুমন! তরে তো সেইরম লাগতাছে' আর 'আরে সুমনা! তরে তো সেইরম লাগতাছে সমার্থক হবে')
তখন আপনার এই পোস্ট সমসাময়িক হবে। তার আগপর্যন্ত নয়।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: পুরুষ তান্ত্রিকতা আর পুরুষের অপরাধ দুটা আলাদা জিনিস আমি জানি। আর এও জানি পুরুষতান্ত্রিকতা টার্মের উদ্ভব হয়েছেই পুরুষের অপরাধকে কেন্দ্র করে।
আপনার বিশাল কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
অনেক কথার সাথে একমত আর অনেক কথার সাথেই দ্বিমত। দ্বিমতের সংখ্যাই বেশি এই মূহূর্তে। বিশেষ করে শেষের প্যারার ম্যাক্সিমাম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই সিলি ব্যাপারে ভুল করেছেন/অভিজ্ঞতা হয় নি/টাইপ করতে করতে লিখে ফেলেছেন।
যেই গাম্ভীর্য আর যৌক্তিকতা নিয়ে শুরু হয়েছে(আমি ভাবছিলাম আমার সিদ্ধান্তেও কিছু ভুল থাকতে পারে) তার কিছুই শেষে এসে পেলাম না(কিছু মনে নিয়েন না,কিন্তু পড়ে মনে হল যেন অভিজ্ঞতার অভাব)। সুন্দর শুরুর দুঃখজন সমাপ্তি।
এত সিম্পল ব্যাপার ধরিয়ে দেয়ার ধৈর্য্য নেই।
এসব বড় বেশি থিওরি।
আপনিই জিতছেন। থ্যাঙ্কু। টা টা।
৪৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: ওইদিন আপনার সাথে ওই রামছাগলীয় বান্দরের কথোপকোথনগুলো দেখেছিলাম কিন্তু ওর যুক্তির প্রখরতা(!!!!) দেখে আর মন্তব্য করিনি। পোস্ট এবং মন্তব্যগুলোতে +
২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:১৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: হা হা হা হা
ধন্যবাদ।
উনি একটা পিস !!!
মিডিয়া ম্যান।
৪৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:১৪
মূল্যহীন বালক ...বেস্ট বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++্.............
২৬ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৪৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাঙ্কস।
৫০| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:২২
মাহফুজার রহমান বলেছেন: ঐ পাগলা এত ভাল বকলে তো তুমি সুশীল হয়ে যাবা!!
আমি বলতে চাচ্ছি এমনকি রেপিস্টদের ভিতরেও পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব না বরং একটা পাশবিক মনোভাব থাকে।
তোমার লেখা পড়ে অনেক ভাল লাগলো, পুচকে মানুষটার বেপক জ্ঞান আমা নিউরণে বিস্ফোরণ ঘটায়ে দিছে।
নাজনীনের প্রশ্নে জবাবে সেগমেন্ট..বাপস..
ভাল থেকো।
একটা গল্প দিছিলাম...পড়লানা???? 
২৫ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:২৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আমি পুচকে না, আমার যেই সাইজ দেখলে ভয় পাবেন।
আপনার গল্প দেখে আসলাম। তবে পান্থপথের ওই পোস্টটা পড়ে আর কিছুতে মন গেল না। কোন কারণে হয়ত চোখে পড়েনি আগে।
ভাল থাকবেন অনেক।
৫১| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩০
প্রার্থনা_৮৭ বলেছেন: "অপরাধ বা অপরাধীর কোন জেন্ডার নেই।" সহমত
২৫ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:০৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
৫২| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৬
অলস ছেলে বলেছেন: ভাইজান, জেন্ডার একটা ভেরিয়েবল। মানুষের মানসিক বা ব্যাবহারিক আচরণ, তা কাম্য হোক কিংবা অপরাধমূলক, স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক, সব কিছুতে যে কয়টা গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক (স্বাভাবিক) কার্যকারণ কাজ করে তার মাঝে একটা হলো জেন্ডার আইডেন্টিটি, যে আইডেন্টিটি গড়ে উঠে বছরের পর বছর ধরে, কোন এক শুভক্ষণে আমি একজন মানুষ একটা দন্ডবিহীন হয়ে জন্ম নিলেই ঐ আইডেন্টিটি ধারণ করতে পারিনা। নারী পুরুষে পার্থক্য থাকবে, তাই পৃথিবী এরকমই থাকবে। সুতরাং অপরাধীর লৈঙ্গিক পরিচয় একটা ধর্তব্য বিষয় বটে। সমস্যা শুরু হয় যখন কেউ বা কারা অপব্যাবহার করতে যায়। তাতে ক্ষেপে গিয়ে গণহারে কচুকাটা শুরু করাটা তো সমাধান না। এত সরলীকরণ করে জীবন চললে তো ভাই ভালোই হতো। কিন্তু প্রতিটা অপরাধের কারণ এবং ফলাফল ভিন্ন ভিন্ন মাত্রার হয়; ব্যাক্তিভেদেও পার্থক্য হয়। আবার সমষ্টির প্রভাবও অস্বীকার করার না, যেমন এখন বাংলাদেশে এসব ঘটনা তুলনামূলক বেশী ঘটছে, এরও নিশ্চয় কারণ আছে।
কোন কিছু হলেই 'পুরুষতান্ত্রিকতা'র সম্পর্ক খোঁজা; সম্ভবত এ অবস্থাটা তোমাকে ক্ষুদ্ধ করেছে। এর প্রতিকার করতে গিয়ে সব অস্বীকার করলে তো হবেনা। বরং এমন বলা যায়, নতুন মুসলমান হলে যেমন গরু বেশি খা্ওয়ার কৌতুক আছে কিংবা হঠাৎ বৈরাগী হলে ভাত কে অন্ন ডাকা, হয়তো অনেকটা সেইরকম। আমার বন্ধুবান্ধবদের মাঝে যারা সুশীল এবং তোমার দেয়া বর্ণনার সাথে মিলে যায়, তাদেরকেই তো বেশি দেখি ড্রিলিং করতে ব্যস্ত। তাই বলে নারীর প্রতি সহিংসতা এবং বৈষম্যের বিষয়ে কি আমি কথা বলা বন্ধ করে দেবো?
যাইহোক, তোমার পোষ্ট এবং লিঙ্কগুলোর কল্যাণে কিছু 'ভিট'সুন্দরীর ছবি দেখা হলো। চ্যানেল আই তো মাশাআল্লাহ বেশ খেদমত করতেসে দেশের। পরিমল বা হোসনেআরা যদি একমাত্রার দোষী হয় এই সুন্দরীদের আয়োজক পরিবেশকরা ষোল মাত্রার দোষী। কিন্তু আমরা তাদেরকে ততো খারাপ ভাবে নেই না। এই হলো আমাদের মানসিকতা। সুতরাং এ মানসিকতা নিয়ে যখন আমরা পুরুষতান্ত্রিকতা ব্যাখ্যা করি, ঐ ব্যাখ্যাতে রাগান্বিত বা বিরক্ত হয়ে চরম সাধারণীকরণ তো কাজের কোন কথা না।
তোমার সাথে যার তর্ক হয়েছিলো, তিনি যদি বলে থাকেন ঘটনাতে জড়িত নারীরা নির্দোষ, তাহলে তাদের সাথে একমত না।
২৫ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৭:৪৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: সব অংক সরল না। আমি জানি। সামষ্টিক প্রভাব, লিঙ্গ, আইডেন্টি,পরিস্থিতি, মানসিক অবস্থা সব কিছুই একটা অপরাধের বেলায় ফ্যাক্টর। তাহলে শুধু মাত্র লিঙ্গকে দিয়ে আইডেন্টিফিকেশন কেন?
যেহেতু লিঙ্গকে দিয়ে আইডেন্টিফিকেশনে আপনারও একটা মত আছে, আমারও। তাই এটা দিয়ে উদাহরণ দিলে আপনি আপনার মত বুঝবেন, আমি আমার মত। আমি কী বলতে চাই, তা অন্য এঙ্গেল থেকে কাছাকাছি উদাহরণ দিয়ে বলছি।
আগের আমার এক কমেন্ট থেকে --
সেগমেন্ট ১
চিনপরিচয় ছাড়া একজন খ্রিস্টান একজন হিন্দুকে ধর্মীয় জোশে খুন করল। আপনি বলছেন রেসিজম। বুঝলাম। এখন যারা যারা খ্রিস্টান, তারা সবাই কী খুনী? বিশ্বে যেখানে যেখানে খুন হবে, সব অপরাধী কী "খ্রিস্টতান্ত্রিক মনোভাব" নিয়ে চলবে? নিশ্চয়ই না।
সেগমেন্ট ২
ধরেন কোন একটা হিন্দু এবার খ্রিস্টানকে খুন করল। এখন কী আপনি বলবেন যে সেই হিন্দু ব্যক্তি খ্রিষ্টবাদে বিশ্বাসী? হোসনে আরাকেও পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের অধিকারী বলাটা এই রকম
প্রহসন না? পুরুষতান্ত্রিক না পাশবিক মনোভাব।
সেগমেন্ট ৩
প্রথম খুনটা যে ধর্মীয় জোশে হয়েছে, ধর্মের কারণে, তা আমি অস্বীকার করছিনা। এমনকি পরবর্তীতে হিন্দু লোকটা খ্রিস্টানকে মারার পিছেও ধর্মীয় কারণই থাকতে পারে। তাই না? ধরেন,প্রথমে ১০ জন খ্রিস্টান ধর্মীয় জোসে ৩০ জন হিন্দুকে মারল। পরবর্তীতে ৩ জন হিন্দু ১০ জন খ্রিস্টানকে মারল। তাহলে দেখাই যাচ্ছে, খুনের পিছনে ধর্মীয় জোশ একটা বড় ফ্যাক্টর।
তাহলে এখান থেকে কিছু জিনিস আমি উপসংহারে আনছি।দেখেন আপনি একমত হন কী না।
১) হিন্দু আর খ্রিস্টান মারামারি করলেই সেটা ধর্মীয় কারণ হয় না।(১ ও ২ )
২) অনেক মারামারি ধর্মীয় কারণে হয়।(১ ও ২ ও ৩)
৩) মারামারি হলেই সেটা শুধু খ্রিস্টানের দোষ না। বা হিন্দু লোকটাও খ্রিষ্টবাদে বিশ্বাসী হয় না। (৩)
এখন
সংখ্যাগরিষ্ঠ খুনীকে খ্রিস্টানকে আপনি পুরুষ ধরেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অত্যাচারিত হিন্দুকে আপনি মহিলা ধরেন। আর ধর্মীয় জোশকে লৈঙ্গিক আইডেন্টি ধরেন।
এবার আমার পোস্টের দিকে তাকান। অনেক ক্ষেত্রে ব্যাপারটাকে সরলীকরণ করা হয়েছে শুধু যুক্তিটাকে সামনে আনতে। কিন্তু আমি লিঙ্গের প্রভাবও মনে রেখেছি। লিংগ অপরাধীর পরিচয় না, বরং সেটা একটা কারণ।অনেকগুলো কারণের একটা। যেই কারণকে ব্যবহার করে যখন যেই অপরাধী ভাল অবস্থায় থাকে/সুযোগ পায় সে তখন ব্যবহার করে। প্রত্যেকটা অপরাধ দুই লিঙ্গের লোকের দ্বারাই হতে পারে, দুই রকম ভাবে।যা আমি পোস্টে বলেছি।
আপনি বলতে পারেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ অপরাধী পুরুষ (পুরুষরা বেশি সুযোগ পাচ্ছে)। কিন্তু এটা বলতে পারেন না যে [উপরের ৩ টা উপসঙ্ঘার থেকে] ১) অপরাধীরা সবাই লিঙ্গের কারণে অপরাধ করেছে। ২) লিঙ্গের কারণে যত অপরাধ হয় সব পুরুষই দায়ী। ৩) বিপরীত লিঙ্গের কাউকে অত্যাচার করা(এমনকি নারীর দ্বারা হলেও) মানেই পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব।
এখানে শুধু যুক্তির কারণে ২ আর ৩ কে টানা। বেসিকালি ১ এর পরিধি অনেক অনেক বড়। নারীর উপর অত্যাচারের বেশির ভাগটাই লৈঙ্গিক কারণে না। উইকির মত বলতে হয়, কারণ টা হল এঙ্গার আর পাওয়ার। যেই দুই পুরুষ গ্রামের ঐ দুই মহিলাকে পিটিয়ে হাত পা ভেঙ্গে দিল, তারাই গতকাল রাতে গরীব চাষীর ঘর পুড়িয়েছে, ওকে বেঁধে পিটিয়েছে।
এটা পশুবৃত্তিক মনোভাব থেকে আসে, পুরুষতান্ত্রিক না। তাদের কাছে নারী=দুর্বল। আর অত্যাচারটা দুর্বলের উপরেই আসে।
২৫ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:১৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে দেখে খুব ভাল লাগল।
কেমন আছেন?
৫৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
মেয়র বলেছেন: আপনার এনালাইসিস টা বেশ পছন্দ হয়েছে ++
২৫ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৭
মাহফুজার রহমান বলেছেন: 
তুমি আমার কোন পোস্ট পছন্দ করনি, তাই অনুসরণও করনি।
কোন চ্যানেলের প্রচার ছাড়াই আমি তোমার ফ্যান তাই অনুসরণ করি।
ব্লগে অনেক সুশীলকে দেখি কোন মেয়ের নিক দেখলেই ছুটে যায়, আমি তাদের কর্ম দেখতে ছুটে যাই। আর তুমি যাই লিখ পড়তে যাই।
যা হোক তোমার লেখার কঠোর সমালোচনার সাথে ভীষণ পছন্দের অধিকার সংরক্ষণ করি।
আমার বয়স অনুযায়ি আমি বিশাল সাইজ কোন ফ্যাক্টর না।
ভেতরের শিশুটি বেঁচে আছে, তা জানি।
মানুষ হতে চাই, বিতর্কিত পুরুষ না। 
আমি বুড়ো হয়ে যাচ্ছি, তাই আশেপাশে সবাইকে পিচকু মনে হচ্ছে।
ভাল থেকো পাগলা ভাই, মেইল দিও। 
২৫ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:২৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: এখানে একটা বড় কমেন্ট দিছিলাম বস, এখন দেখি গায়েব।
আপনার কয়েকটা পোস্টে কমেন্ট করে এসেছি ভাইয়া, এরপরে কয়েকবার যেয়ে দেখি আপনার কোন খবরই নাই আর
ভাইয়া, আমি অণুসরণ করুণ বাটন টা এই পর্যন্ত একবারও ব্যবহার করি। কেন যেন কখনও মনেই হয় নি। কিভাবে যেন মিস করে গেছি, কিন্তু তার মানে কিন্তু এই না যে ব্লগে আমার প্রিয় ব্লগার কম।
আপনার কমেন্ট ভীষণ ভাল লাগে। আর পোস্ট ভাল লাগা না লাগা পরে, আপন মানুষের সব কিছু আপন ভাবটা থাকে, তাই না?
অণুসরণ করুন বাটনটা ব্যবহারের সময় আসছে আমার।
আমাকে অণুসরণ আদৌ করতে পারে কেউ সত্যি কথা, কখনও মনেই আসে নি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৫৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:১৩
অলস ছেলে বলেছেন: আছি মোটামোটি ভালোই। প্রবাসে টানাপোড়নে যতটা ভালো থাকা যায়, আলহামদুলিল্লাহ। আর ভালো লাগেনা যন্ত্রের জীবন, কিন্তু দেশে গিয়ে করবোটা কি, সেই পুরনো প্রশ্ন। এই আর কি। ভালো থেকো।
২৫ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: পরিবার নিয়ে আছেন সেই ত ভাল।
কথাটা শুনতে খারাপ শোনায়, কিন্তু দেশে আসার দরকার নেই। বাইরে থেকেই দেশের জন্য যদি কিছু করতে পারেন, খুব ভালো।
আমি যে কী পরিস্থিতিতে আছি রে ভাই !! মোবাইলের ক্যামেরা ভাল হলে ছবি তুলে দেখাতাম বাসার সামনের রাস্তার।
এটা নিয়ে পোস্ট দিব শীঘ্রই।
ভাল থাকবেন।
৫৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:২৫
আইনউদদীন বলেছেন: সুশীল হইতাম চাই না
১৮ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:৪২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ক্যান সুশীল হইতে চান না?
দুনিয়ার তাবৎ জ্ঞান শুধু সুশীলরাই রাখে, আর আমরা লজেন্স খাই।
৫৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪
আলোর মিছিল বলেছেন: দারুন উপলব্ধি!!! আপনার যুক্তিগুলো ভালো লেগেছে। একটা বিষয়ে একটু বলতে চাই---হোসনে আরার নিজের মেয়ে যদি ভিকটিম হইত তাহলে সে কি করত??? নিশ্চই চুপ করে বসে থাকত না। তাহলে একই ঘটনা নিজের জন্য হলে একরকম রিআ্যাকশন, আর সবার ক্ষেত্রে অন্যরকম। এটা কি পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব??? না মনে হয়।এটা হচ্ছে আমাদের দ্বিমুখী চারিত্রিক বৈশিষ্ঠের উদাহরন।আমরা খুবই স্বার্থপর জাতি।পাবলিক বাসে উঠলে দেখবেন- কিছু লোক অনেকটা জোড় করে বাসে উঠবে। উঠার সাথে সাথে বলবে -"ঐ কনডাক্টার, আর একজন রেও বাসে তুলবিনা"।আাবার এই লোকই ভাড়া দেওয়ার সময় কম দিবে। বলবে " দাড়ায় দাড়ায় লোক নেস, আবার পুরা ভাড়া চাস???" অথচ ঐ লোক নিজেই জোড় করে বাসে উঠছে এবং দাড়ায় যাচ্ছে। আরো আছে.আজকে যেই লোক দাড়ায় যাওয়ার বিপক্ষে, কাল সেই লোককেই সিট না পাওয়ার দাড়ায় যেতে হবে। তখন কিন্তু ঐ লোকই দাড়ায় যাওয়ার পক্ষে কথা বলবে।আমাদের দ্বি-মুখী নীতি শধু হাসিনা-খালেদার মধ্যে না। আমি, আপনি আমরা প্রত্যেকটা মানুষ এরকম।
ভালো থাকবেন।
১০ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৪৭
আকাশ_পাগলা বলেছেন: এইটা ১০০ ভাগ সত্যি বলেছেন।
এক্কেবারে মনের কথা।
আমিও ব্যাপারটা উপলব্ধি করেছি। আগে বাসে উঠার পর মনে হত সিটিং বাসে আর একটা লোক দাঁড়িয়ে নিলে ভাড়া অর্ধেক। এখন নিজেরই মনে হয় যে, এত্তগুলা লোক এই দুপুরে দাঁড়িয়ে আছে। এক দুইজন যদি দাঁড়িয়ে তাও বাসায় ফিরতে চায়, না হয় গেলই।
অকারণে এত অনিয়ম হয় দেশে, কারণে না হয় একবার অনিয়ম হোক।
চিন্তা ভরা কমেন্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৫৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৪
১১স্টার বলেছেন: ভালো লাগছে লেখাটা পড়ে আর কমেন্টগুলো এই লেখাটাকে আরো শক্তিশালী করেছে।
২০ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৫৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
রূপক চৌধুরী বলেছেন: লেখা প্রকাশের অনেকদিন পর আপনার এই পোস্টখানা পড়লাম। এক কথায় একেবারে আমার মনের কথাটা বলেছেন। রাইসুল জুহালা বলেছেন 'অগোছালো'। আমি বলবো লেখাটা এতোটাই গোছালো যে সুশীলেরা কোন ফাঁক খুঁজে পায়নি। তাই এখানে তাদেরকে দেখা গেল না।
শুভ ব্লগিং।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৬০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৩৮
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: জটিল সইত্য
৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাঙ্কস।
৬১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৩
যাযাবরমন বলেছেন: দাবীর মুখে নামের হিন্টস দেয়া যেতে পারে।]
৬২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০৩
যাযাবরমন বলেছেন: এতখন ধরে কমেন্ট গুলা পড়লাম।
মাথা ঘুরাচ্ছে।
আপনি চাইলে নারী শাষকদের কথা ভাবতে পারেন, ইতিহাসে দেখবেন অনেক নারী শাষক ছিলেন, যারা একাধিক পুরুষ ছারাও নারী রক্ত খুব পছন্দ করতেন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৬৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৮
সরল বচন বলেছেন: ভাই চরম্ভাবে সহমত। আমি নিজেও অনেক সময় এই ব্যাপারটা ভেবেছি। আপনি পোস্টে সুন্দরভাবে গুছিয়ে বললেন কথাটা।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই
৬৪| ২৫ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:১৫
ভাবসাধক বলেছেন: সবকিছুতে পুরুষের দোষ দেয়া এখন নতুন সোশাল স্ট্যাটাস। কেন রে ভাই, অপরাধকে অপরাধ হিসেবে দেখা যায় না?
২৫ শে মে, ২০১২ রাত ৮:৪৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: হ রে ভাই।
সেইটাই ত কথা !
৬৫| ১২ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৫৬
আসফি আজাদ বলেছেন: Excellent writing! You have spoken out my feelings. Liked it very much. Thanks!
১২ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৬৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৫
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: অনেক ভাল লাগল
প্রিয়তে না নিয়ে পারলাম না
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫০
অণুজীব বলেছেন: ভাবতেসি ছবি টা সেভ করে পিসির ওয়ালপেপার বানামু