![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ওই মুহুরতে স্মার্ট ফোন টা সাথে ছিল না তাই ভাল করে ছবি তুলতে পারিনি। ঢাকার বেস্ত রাস্তায় লোকটি তেলাপুকা ছারপুকার ঔষধ বিক্রি করছে। অথছ লকটি অন্ধ।
আমাদের ধর্মীয় ভাষায় যাদের সার্বিক অঙ্গ প্রত্তঙ্গের কুনু একটা কম আছে কেবল তারাই গরিব, অর্থ সম্পদ কম থাকলে বা না থাকলে মানুষ গরিব হয় না।
আর গরিবদের জন্যই ভিক্ষা বৃত্তি। লোকটা কিন্তু ভিক্ষা করছে না।
এখন আসুন অন্য একটা ছবিতে যাই। জুম্মার নামাজের পরে আমাদের একটা পরিচিত ছবি হচ্ছে, মসজিদের গেট এ অনেক সুস্থ পুরুষ মহিলা দারিয়ে আছে ভিক্ষার জন্য।( এটা এতই পরিচিত ছবি যে এটা আর ছবি তুলে দেখাতে হয় না, এমনিতেই কল্পনা করা যায়) এরা প্রায় কেউ এই ধর্মীয় অরথে গরীব না। অথচ এরা ভিক্ষা করছে এমন কি বছরের পর বছর ভিক্ষা করেই যাচ্ছে।
আপনি যদি বাংলাদেশের নাগরিক হন তাহলে ওই অন্ধ বেক্তিটির সারাদিন এ কত টাকা ইনকাম করে আর ওই মসজিদের সামনে দারানু ভিক্কুকটি কত টাকা ইনকাম করে তা নিশ্ছই আপনাকে হিসাব করে দেখাতে হবে না।
আমি ত কুনুদিন কুনু ভিক্ষুকের থালা খালি দেখি নি, কমপক্ষে এক টাকার একটা পয়সা হলেউ থাকে। আর ভাবুন ত ওই বেক্তিটি সারা দিনে কয়টা ছারপুকার ঔষধ বিক্রি করতে পারে.........তার পরও কিন্তু লোকটা ভিক্ষা করে না।
একটা হাদিস বলি ক্লাস টু তে যখন পরি তখন পরেছিলাম, রাসুল (সাঃ) একদিন এক ভিক্কুক কে জিজ্ঞাস করেছিলেন তুমি ভিক্কা কেন করছ ? ভিক্কুকটি উত্তর দিল সে গরীব তার কিছুই নাই।
রাসুল বল্লেন তুমার ঘরে কিছুই কি নাই? সে বল্ল সুধু একটা কম্বল আছে। তখন রাসুল (সাঃ) তার কম্বলটি নিএ আসতে বল্লেন, ভিক্কুক তার কম্বল নিয়ে আসলে রাসুল সেটি বিক্রি করে তাকে একটি কুঠার কিনে দিলেন। আর বললেন যাউ বনে গিয়ে কাঠ কাট। তবু ভিক্কা করও না
আমাদের দেশের একজন ভিক্কুক যদি ওই ভিক্কুকটির চাইতেও খারাপ অবস্থায় থাকে তার ঘরে যদি একটি কম্বলও না থাকে তাহলে অন্তত তার দুই দিনের ভিক্কার টাকার অর্ধেক টাকা দিএউ সে এই অন্ধ বেক্তির মত একটি ইনকাম সোর্স বের করতে পারে।
তার পরও আমি তো আর ভিক্কুক নই আমি হয় ত একজন ভিক্কুকের কষ্টের কারন জানবনা কেন তাকে ভিক্কা করতে হয়। সবে মাত্র তরুন হতে শুরু করেছি তো তাই মাঝে মাঝে দেশটাকে নিএ স্বপ্ন দেখি.........
©somewhere in net ltd.