নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Allah Tumer Bhalobasha Chai...Tumake Jara Bhalobashe Tader Bhalobasha Chai.

আল্লাহ তোমার ভালবাসা চাই, তোমাকে যারা ভালবাসে তাদের ভালবাসা চাই।

Abdullah Arif Muslim

একজন মুসলিম যে আত্মসমর্পন করে আল্লাহর কাছে, হোক সেটা তার ইচ্ছার পক্ষে বা বিপক্ষে।

Abdullah Arif Muslim › বিস্তারিত পোস্টঃ

অলি আউলিয়ার ব্যাপারে মানুষের ভূল আকিদাহ এবং কোরআনের আলোকে অলি আউলিয়ার প্রকারভেদ

২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ২:১৩

আসসালমু আলাইকুম,

সকলের উপর আল্লাহর শান্তি রহমত বরকত বর্ষিত হোক। শান্তি বর্ষিত হোক সেই ব্যক্তির উপর যে হেদায়েতের অনুসরণ করে কাফেরদের মধ্য থেকে, মুশরিকদের মধ্যথেকে, মুনাফিকদের মধ্যথেকে এবং নাস্তিকদের মধ্যথেকে।



আল্লাহ বলেছেন,

সূরা আল ইমরান-৬৪এসো সেই কথায় যা তোমাদের ও আমাদের মধ্যে এক

১। আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করি না।

অর্থ্যাৎ আল্লাহর আইনকানুন মানাও যেমন আল্লাহর ইবাদত তেমনি আল্লাহর কোরআনের আইনের উপস্থিতিতেও মানুষের রচিত আইন মানা মানুষের ইবাদত। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।



২। তার সাথে কোন কিছু শরীক করি না।

অর্থ্যাৎ তার আদেশ সবার উপরে। তার আদেশের বা কোন আইন কানুন বিধিবিধান এর সাথে মানবরচিত আইন কানুন বা বিধি বিধানকে শরীক করিনা।



৩। আমাদের মধ্যে কাউকে আল্লাহ ছাড়া রব (আদেশদাতা বিধানদাতা ইলাহ হিসাবে) মানি না।



যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে বলে দাও, তোমরা স্বাক্ষী থাক আমরা মুসলিম (আত্মসমর্পণকারী আল্লাহর কাছে হোক সেটা নিজের ইচ্ছার পক্ষে হোক বা বিপক্ষে)।

=============================================

অনেক মানুষ মনে করে অলি আউলিয়া, পীরগণ মৃতু্ বরণ করে না।

সূরা আল ইমরান-১৮৫> প্রত্যেক প্রাণীই মৃতু্র স্বাদ ভোগ করবে।



অনেকে বলে অলি আউলিয়া গণ

মরার পরেও মানুষের কথা শুনে যখন মানুষ কবরের সামনে গিয়ে তাদের পুজা করে বা তাদের কাছে কিছু চায়।

---------------------------------------------------------------------------------

আল্লাহ বলেন-

সূরা নমল-৮০> হে নবী আপনি মৃতুদের কথা শোনাতে সক্ষম নন।

---------------------------------------------------------------------------------

অনেকে বলেন অলি আউলিয়াগণ মৃতু্র পর কথা না শুনলেও কবরে শোয়ানোর পর কথা শুনেন।



আল্লাহ বলেন-

সূরা ফাতির -২২> হে নবী আপনি "কবরে" শোয়া ব্যক্তিকে শুনাতে সক্ষম নন।

---------------------------------------------------------------------------------

অনেকে বলে কবরবাসী অলি আউলিয়া সাহায্য করার ক্ষমতা রাখে।

কবরবাসী সম্পর্কে আল্লাহ বলেন-

সূরা নাহল-২১ > তারা মৃত, প্রাণহীন। কবে পুনরুত্থিত হবে জানে না।

---------------------------------------------------------------------------------

এই আকিদাহ বা বিশ্বাসগুলো আসে ফাজায়েলে আমল এবং কিছু রাস্তার পাশের গল্পের বই থেকে যেগুলোর সাথে কোরআন ও সহীহ হাদিসের কোন সম্পর্ক নেই।

---------------------------------------------------------------------------------



মানুষের মধ্যে একটা ধারণা আছে অলি আউলিয়ার ব্যাপারে।



অলি এক বচন বহুবচন আউলিয়া।



আউলিয়া মানে পরামর্শদাতা, রক্ষাকারী, সাহায্যকারী, দিকনির্দেশনাদানকারী ইত্যাদি।

---------------------------------------------------------------------------------

=> সূরা আরাফ এর ৩ নং আয়াতে বলা হইছে



اتَّبِعُواْ مَا أُنزِلَ إِلَيْكُم مِّن رَّبِّكُمْ وَلاَ تَتَّبِعُواْ مِن دُونِهِ أَوْلِيَاء قَلِيلاً مَّا تَذَكَّرُونَ (3

তোমরা অনুসরণ কর, যা তোমাদের প্রতি পালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং আল্লাহ্‌কে বাদ দিয়ে অন্য আউলিয়াদের অনুসরণ করো না। "



এখানে বহুবচন আউলিয়া মানে কোরআন হাদিস বাদ দিয়ে পরামর্শ দানকারী ব্যক্তিকে বুঝানো হয়েছে।

---------------------------------------------------------------------------------

=> সূরা হামিম আস সিজদা এর ৩১ নং আয়াতে ফেরেশতারা বলে "নাহনু আউলিয়া উকুম ফিল ফায়াতিদ দুনিয়া" অর্থ্যাৎ আমরাই (ফেরেশতারাই) তোমাদের আউলিয়া দুনিয়াতে এবং আখিরাতে।



এখানে আউলিয়া মানে সাহায্যকারী।

---------------------------------------------------------------------------------



=> সূরা আরাফ এর ৩০ নং আয়াতে বলা হয়েছে



তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে শয়তানকে আউলিয়া বানিয়ে নিয়েছে।



এখানে আউলিয়া মানে বন্ধু।

---------------------------------------------------------------------------------



=> সূরা আনকাবুত এর ৪১ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন



"যারা আল্লাহর পরিবর্তে অন্য কে আউলিয়ারূপে গ্রহণ করে তাদের দৃষ্টান্ত মাকড়সা"



এখানে আউলিয়া মানে সাহায্যকারী।

---------------------------------------------------------------------------------



সূরা বাকারা-২৫৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন



যারা ঈমান এনেছে তাদের অলি (অভিভাবক) আল্লাহ। তিনি তাদেরকে বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে। আর যারা কুফুরী করে তাদের আউলিয়া (অভিভাবক) তাগুত (আল্লাহর বিদ্রোহী হোক সেটা আদেশের মাধ্যমে বা আইন কানুন এর মাধ্যমে)। সে তাদের কে আলো থেকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যায়।



এখানে আউলিয়া মানে অভিভাবক।

---------------------------------------------------------------------------------



=> সূরা নিসা-৭৫ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, "তোমাদের কি হলো তোমরা আল্লাহর জন্য যুদ্ধ করছ না দুর্বল সেই পুরুষ নারী ও শিশুদের পক্ষে যারা বলে হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদেরকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর, জালিম জাতি থেকে আমাদের রক্ষা কর। আমাদের নিকট তুমি তোমার আউলিয়া পাঠাও।



এখানে কি বাবে রহমতের পেট মোটা কোন পীর, বুজুর্গের কথা বলা হচ্ছে নাকি একে-৪৭ ধারী সেই যুদ্ধার কথা বলা হচ্ছে। এখানে আউলিয়া বলতে বলা হচ্ছে মুজাহিদদের কথা। কোন পেট মোটা পীর এর কথা না। না শাহজালাল না শাহপরান। মানুষ যখন সন্ত্রাসীদের কবলে পড়ে তখন বলে বাঁচাও বাঁচাও মানে যদিও সে বাঁচতে চায় তবুও সে চায় কোন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে রক্ষা করুক।



অর্থ্যাৎ আউলিয়া মানে যারা জিহাদ করে তারা।



এছাড়াও আরো অনেক কিছু আছে।



Allah know the best.

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৩২

এম আবু জাফর বলেছেন: আপনার লেখাটা পরিপূর্ণ নয় এবং মতামত ও প্রতিফলিত হয়নি। প্লাস মাইনাস কিছুই দিলাম না।।

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৬

গুরুদেবজী বলেছেন: From: "to_know@to_know.au" --------------------------------------------------------------------------

Please Answer The Following Questions in YOUR http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=9988

প্রশ্নগুলোর উত্তর অনেক বার করা হয়েছে এবং যুক্তিসংগত অকাট্য প্রমাণ সহই দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন স্কলার এর মাধ্যমে আসা করি আপনি- উক্ত সা্ইটে যে বা যারা অযৌক্তিক ভিত্তিহীন দাবি করেছে তার উপযুক্ত জবাবগুলো সংগ্রহ করে পোস্ট করে দিবেন। কাজটা কিচূটা সময় সাপেক্ষ - যদ সহযোগিতার প্রয়োজন হয় তবে, আম আশা করছি তা আমার কাছ থেকে পাবেন।

তাদের প্রশ্ন এবং যুক্তি তো মাকড়সার জালের মতই দূর্বল যা সামণ্যতম বাসাতেই টিকতে পারে না। বস্তুত, তাদের কতক প্রশ্ন এতটাই দূর্বল যে উত্তর করে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন বোধ করি না।

তাছাড়া, তারা যে কি রুপ উত্তরে সন্তুষ্ট হবে ; সেই তো তারা জানে না। মূলত, তারা তো এই বলেই শপশ গ্রহণ করেছে যে যাই হোক না কেন তারা মানবে না। যদি উপযুক্ত জবাব ও দিয়ে দেন তবে তারা অন্য বাহানা করবে- আর বাহানা গুলো এমন যে -আমি কেন নবী নই? বা আল্লাহ কেন আমার কাছে এল না?

আমাকে আপনার মতামত জানাবেন- [email protected]

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩১

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: ধন্যবাদ গুরুদেবজী। এটি হলো নাস্তিকদের কালেকশনের ৬০টি প্রশ্ন যা বিভিন্ন ব্লগে প্রকাশিত হয়েছে অনেকবার।

এগুলো প্রশ্নের উত্তর দেওয়া মানে মাঝমাঠ থেকে খেলা শুরু করো। তাদের সাথে কথা বলতে হবে ইশ্বর আছে কি নাই, এটা নিয়ে।

কোরআনের বিজ্ঞান দিয়ে তাদের সাথে বিতর্ক করতে হবে। আগামী মাসের ১৪ তারিখ আমার পরীক্ষা। ইনশাল্লাহ, পরীক্ষার পর এ বিষয়গুলো নিয়ে লিখবো।

অনেক দিন ধরেই ভাবছি এ ব্যাপার নিয়ে। সময় পাইনা। তাই লেখাও হয় না।

আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন সাথে সকল আমাকে ও সকল মুসলিম ভাইদেরকে। আমীন।

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০৯

জুনায়েদ ফারুকী জিওনবেস্ট বলেছেন: শুয়োরের মাংস খেয়ে তোর বদ হযম হইছে।

আপনি আহবান শোনাতে পারবেন না মৃতদেরকে এবং বধিরকেও নয়, যখন তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে চলে যায় । (সূরা নমল-৮০)

এখানে বণী ইসরাইলী কাফেরদের সম্পর্কে এই আয়াত নাযিল হইছে। আর তোর মত বেজন্মারাই কোরানের আয়াতের অর্থ পরিবর্তন করে। তোদের বুক কাঁপে না।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৪৭

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: তুই বালপাকনা কি বুঝছ? আর আমি শুয়োরের মাংস খাই না। কারণ আমি "মুসলিম" তবে তুই খাইতে পারস কারণ তুই "মুসলমান"। কোরআনের প্রতিটা ছোট ছোট আয়াত বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। যেমন

সূরা বাকারাহ-১৯৭> পাথেয় সঙ্গে রেখ।

এখানে আয়াতটা বলা হইছে হজ্বের যাওয়ার জন্য। কিন্তু আয়াতটা শুধু হজ্বের সাথে সম্পৃক্ত না। সমগ্র পৃথিবীতে যত সফর হবে সব সফরের ক্ষেত্রেই এই আয়াত প্রযোজ্য।

তগো সমস্যা হইল তোরা কোরআনের আয়াতরে শুধু অতীত ইতিহাস দিয়াই বিবেচনা করছ। প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করছ না। কোরআনকে বর্তমান যুগ অনুযায়ী বিবেচনা কর অনেক কিছু শিখতে পারবি।

ওই আয়াতের তাফসীর দেখ। এখন আসল কথায় আসি।

সাহাবায়ে কেরামগণ যেসব বিষয় নিয়ে পরষ্পর মতভেদ করেছেন তার মধ্যে মৃতের শোনা অন্যতম।

আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাঃ এর মতে মৃতরা শোনে। কিন্তু হযরত আয়েশাহ সিদ্দীক (রাঃ) এর বিপরীত করে বলেণ যে, মৃতরা শ্রবণ করতে পারে না। কোরআনে সূরা নামল এর ৮০ নং আয়াতে এবং সূরা রুমের ৫২ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন

আপনি আহবান শোনাতে পারবেন না মৃতদেরকে এবং বধিরকেও নয়, যখন তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে চলে যায় । (সূরা নমল-৮০)

আমি বলছি মৃতরা শুনে না। আর আপনি বলছেন মৃতরা শুনে।
তাহলে সূরা ফাতির এর ২২ নং আয়াত এর কি হবে।

সূরা ফাতির-২২> "আল্লাহ শ্রবন করান যাকে ইচ্ছা তাকে"। যারা কবরস্থ হয়ে গেছে আপনি তাদের শুনাতে সক্ষম নন।


উপরোক্ত ৩টি আয়াতেই বলা হইছে মৃতরা শুনে না। তবে আল্লাহ যদি চান শুনাতে পারেন। তার মানে এই না যে তারা শুনে।

যেমন একটি সহীহ হাদিস আছে

যে ব্যক্তি দুনিয়াতে কোন পরিচিত মুসলিম ভাইয়ের কবরের কাছ দিয়ে গমণ করে অতঃপর তাকে সালাম করে আল্লাহ তায়ালা সেই মৃত মুসলিমের আত্মা তার মধ্যে পুনঃপ্রবেশ করিয়ে দেন। যাতে সে সালামের জবাব দেয়।

ইমাম গাজ্জালী ও আল্লামা সুবুকী সহ প্রমুখ সুচিন্দিত অভিমত এই যে, মৃতরা কথা শুনে না তবে আল্লাহ চাইলে কথা শুনাতে পারেন।

সূরা নমল, সূরা রুম, সূরা ফাতির এটাই প্রমাণ করে যে, মৃতদের শোননো মানুষের ক্ষমতাধীন নয় এবং তারা শুনেও না। বরং আল্লাহ যাকে ইচ্ছা শুনিয়ে দেন।

আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন।


http://quraanshareef.org/tafseer/

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৪

এম আবু জাফর বলেছেন: কিছু স্বার্থপর মানুষ নিজ উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য জেনেও না জানার ভান করেন।তাদের উপর আল্লাহর গজব পতিত হউক। কারন ইসলামের আসল দূশমন এরাই।।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৭

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: সহমত।

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯

জুনায়েদ ফারুকী জিওনবেস্ট বলেছেন: কোরানে বর্ণিত খিজির(আঃ)-এর পরিচয় দিবেন?

২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১০

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: এটা প্রশ্ন কিনা এ ব্যাপারে আমি সন্দিহান। প্রশ্নে তো কেন কোথায়, কিভাবে ইত্যাদি থাকে। আপনার টায় কিছুই নাই।

৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০২

জুনায়েদ ফারুকী জিওনবেস্ট বলেছেন: তুমি কি মুসলিম নাকি মুসলমান? তুমি কি বকধার্মিক নাকি ভণ্ড? এমন কোন ধর্ম আছে যেখানে নবী নাই? এমন কোন নবী আছে যেখানে ঈশ্বর নাই? এমন কোন ঈশ্বর আছে যেখানে নবী নাই?

২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০০

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: তোমার ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন। হোমিও ডাক্তার দেখাইলে ভালো হয়। আর আমি মুসলমান না, মুসলিম। মুসলিমের ক্ষেত্রে বকধার্মিক ও ভন্ড কোনটাই মানায় না। মুসলমান এর ক্ষেত্রে মানায়।

=>এমন কোন ধর্ম আছে যেখানে নবী নাই?
উত্তরঃ ইসলাম কোন ধর্ম না। এটা দ্বীন।

সূরা আল ইমরান-৩: ১৯> নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য দ্বীন একমাত্র ইসলাম।

আমার দ্বীন ইসলাম। আপনার ধর্ম আরো কিছু হতে পারে সেটা আপনার ব্যাপার।

=> এমন কোন নবী আছে যেখানে ঈশ্বর নাই?
উত্তরঃ ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন।

=> এমন কোন ঈশ্বর আছে যেখানে নবী নাই?
উত্তরঃ ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন।

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৮

জুনায়েদ ফারুকী জিওনবেস্ট বলেছেন: আর যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদের মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা বুঝ না। সুরা আল-বাকারাহ(১৫৪)

৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০১

মেহেদী পরাগ বলেছেন: অলি আউলিয়াদের সাথে আপনার বিরোধের কারন কি আমি জানিনা। কিন্তু আপনার উচিৎ তাদের সমালোচনা করা যারা অলিদেরকে পূজা করে, সয়ং অলিদের সমালোচনা করা উচিৎ নয়।

বিচ্ছিন্ন ভাবে কোরানের একটা দুটো আয়াত দিয়ে এভাবে আলোচনা করে সাধারণত নাস্তিকেরা। আপনি তাদের অনুসরন করবেন না।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:২৬

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আমি কোরআন থেকে দলিল দিচ্ছি আর আপনি বলছেন অলিদের ব্যাপারে আপনার মনে পুঞ্জিভূত অলৌকিক ধারণার কথা। এগুলো আসে ফাযায়েলে আমল নামক গ্রন্থ থেকে যা প্রতিটি মসজিদে রয়েছে। পাশাপাশি পীরদের আস্তানার সামনেও এমন গ্রন্থ্পাবেন। শুনেন আমি কোন কিছু শুনে বলি না। ১০০% সিউর না হয়ে আল্লাহর রহমতে আমি কিছু বলি না। আপনি মক্কা মদীনার আর্টিক্যাল পড়ে বা বাংলাদেশের বিভিন্ন আলেম যারা দলিল দিয়ে কথা বলে তাদের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন।

এছাড়া টিভিতে আল্লামা শাহ ওয়ালি উল্ল্যাহ, মুফতী কাজি মুহাম্মদ ইব্রাহিম, হাতিমবাগ জামে মসজিদের শায়খুল হাদিস জসিম উদ্দিন রাহমানী সহ অসংখ্য লোকের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন। মতিউর রহমান মাদানীর সিডি দেখতে পারেন। এককথায় আমার তাদেরই বিরোধীতা করি যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরুদ্ধে মিথ্যারোপ করে।

আমি আপনাকে বলছি আপনি আমার কথা বিশ্বাস করেন। আমি আপনাকে আহ্বান করি আমি অলি আউলিয়া সম্পর্কে পড়াশুনা করেন। আল্লাহ আপনাকে সত্য খোজার, সত্যের অনুসন্ধানী হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমীন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.