![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব সাধারণ একজন, ভালবাসি ঘুরতে আর পড়তে। মানুষ হতে চাই।
ভারতের অসাধারণ স্থাপত্যের অন্যতম দিল্লির জামে মসজিদ। ভারতের অন্যতম বৃহত্তম একটি মসজিদ। পুরান দিল্লির অলিগলিতে হাঁটলেই চোখে পড়বে এটি। এর অতুলনীয় সৌন্দর্য পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।
এ মসজিদটি মূলত মসজিদ-ই জাহান-নুমা নামে পরিচিত ছিল, যার অর্থ 'জগতের প্রতিবিম্ব মসজিদ'। শাহজাহানের শাসনকালে তার উজির সাদুল্লাহ খানের তত্ত্বাবধানে মসজিদটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। মসজিদটিকে সাধারন ভাবে জামে মসজিদ বলা হয়।
মোঘল সম্রাট শাহজাহান ১৬৪৪ থেকে ১৬৫৬ সালের মধ্যে এ মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদটি তৈরিতে প্রায় ১০ লক্ষ রুপি ব্যয় হয়। এটি নির্মাণে প্রায় ৫০০০ জন শ্রমিক কাজ করেন। ২৩ জুলাই ১৬৫৬ সালে সম্রাট শাহজাহানের আমন্ত্রণে বর্তমান উজবেকিস্তানের বুখারা নামক স্থানের একজন ইমাম মসজিদটি উদ্বোধন করেন।
মসজিদের চত্বরে প্রায় ২৫ হাজার মুসলিম একসাথে নামাজ আদায় করতে পারে। মসজিদের ভেতরে বসতে পারেন ৮৫ হাজার মুসলমান। সেখানে এত বিপুলসংখ্যক মানুষের প্রার্থনার দৃশ্য দেখার মতো। বিশেষ করে ঈদে দিল্লি জামে মসজিদে নামাজ দেখা ও পড়া মনে রাখার মতো।
জামে মসজিদের স্থাপত্যশৈলীর সাথে পাকিস্তানের লাহোরে অবস্থিত মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব কর্তৃক নির্মিত বাদশাহি মসজিদের বিশেষ মিল রয়েছে। শাহজাহান নির্মিত আগ্রার তাজমহল এবং দিল্লির লাল কেল্লা জামে মসজিদের বিপরীতে অবস্থিত।
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহে ব্রিটিশদের বিজয়ের পরে তারা মসজিদটিকে বাজেয়াপ্ত করে এবং এটিকে একটি সৈন্য ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার শুরু করে। মুসলমানদের শাস্তি দেবার জন্য তারা মসজিদটিকে ধ্বংস করে দিতে চেয়েছিলো, কিন্তু বিরোধিতার সম্মুখীন হওয়ায় সেটা তারা আর করতে পারেনি।
ভারতের অসাধারণ স্থাপত্যের অন্যতম দিল্লির জামে মসজিদ। ভারতের অন্যতম বৃহত্তম একটি মসজিদ। পুরান দিল্লির অলিগলিতে হাঁটলেই চোখে পড়বে এটি। এর অতুলনীয় সৌন্দর্য পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।
এ মসজিদটি মূলত মসজিদ-ই জাহান-নুমা নামে পরিচিত ছিল, যার অর্থ 'জগতের প্রতিবিম্ব মসজিদ'। শাহজাহানের শাসনকালে তার উজির সাদুল্লাহ খানের তত্ত্বাবধানে মসজিদটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। মসজিদটিকে সাধারন ভাবে জামে মসজিদ বলা হয়।
মোঘল সম্রাট শাহজাহান ১৬৪৪ থেকে ১৬৫৬ সালের মধ্যে এ মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদটি তৈরিতে প্রায় ১০ লক্ষ রুপি ব্যয় হয়। এটি নির্মাণে প্রায় ৫০০০ জন শ্রমিক কাজ করেন। ২৩ জুলাই ১৬৫৬ সালে সম্রাট শাহজাহানের আমন্ত্রণে বর্তমান উজবেকিস্তানের বুখারা নামক স্থানের একজন ইমাম মসজিদটি উদ্বোধন করেন।
মসজিদের চত্বরে প্রায় ২৫ হাজার মুসলিম একসাথে নামাজ আদায় করতে পারে। মসজিদের ভেতরে বসতে পারেন ৮৫ হাজার মুসলমান। সেখানে এত বিপুলসংখ্যক মানুষের প্রার্থনার দৃশ্য দেখার মতো। বিশেষ করে ঈদে দিল্লি জামে মসজিদে নামাজ দেখা ও পড়া মনে রাখার মতো।
জামে মসজিদের স্থাপত্যশৈলীর সাথে পাকিস্তানের লাহোরে অবস্থিত মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব কর্তৃক নির্মিত বাদশাহি মসজিদের বিশেষ মিল রয়েছে। শাহজাহান নির্মিত আগ্রার তাজমহল এবং দিল্লির লাল কেল্লা জামে মসজিদের বিপরীতে অবস্থিত।
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহে ব্রিটিশদের বিজয়ের পরে তারা মসজিদটিকে বাজেয়াপ্ত করে এবং এটিকে একটি সৈন্য ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার শুরু করে। মুসলমানদের শাস্তি দেবার জন্য তারা মসজিদটিকে ধ্বংস করে দিতে চেয়েছিলো, কিন্তু বিরোধিতার সম্মুখীন হওয়ায় সেটা তারা আর করতে পারেনি।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫
আবদুল্লাহ আফফান বলেছেন: খুব কিন্তু দূরে নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: এই মসজিদের অনেক নাম ডাক শুনেছি।
এই মসজিদে আমি একদিন জুম্মার নামাজ পড়বো।